শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২

ডিজি মামুনের বিদায়ী সংবাদ সম্মেলন

আইনের সীমা র‌্যাব অতিক্রম করে না

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আইনের সীমা র‌্যাব অতিক্রম করে না

যেখানে প্রয়োজন কেবল সেখানেই শক্তি প্রয়োগ করে র‌্যাব। আইন যে ক্ষমতা র‌্যাবকে দিয়েছে, তার ভিতরেই সদস্যরা কাজ করেন বলে দাবি করেছেন র‌্যাবের বিদায়ী মহাপরিচালক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার আগে গতকাল রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‌্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত বিদায়ী সংবাদ সম্মেলনে আসেন র‌্যাবপ্রধান। সেখানে তাঁকে যুক্তরাষ্ট্রের আরোপ করা নিষেধজ্ঞা নিয়েও প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়। সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন, নিষেধাজ্ঞার কারণেই ইদানীং র‌্যাবের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে মৃত্যুর সংখ্যা কমে গেছে কি না? জবাবে ২০২০ সালের এপ্রিল থেকে র‌্যাবের নেতৃত্ব দিয়ে আসা মামুন বলেন, তিনি তা মনে করেন না। বলেন, ‘আমাদের দেশের মানুষের বিরুদ্ধে কেন আমরা দাঁড়াব। যখন আমরা আক্রান্ত হই, মাদক ও অস্ত্র উদ্ধার করতে গিয়ে কিংবা মানব পাচারকারীরা যখন আমাদের ওপর আক্রমণ করে তখন আমরা প্রচলিত আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিয়ে থাকি। আইন যে ক্ষমতা র‌্যাবকে দিয়েছে, তা আমরা অতিক্রম করি না। যেখানে যেটুকু প্রয়োজন সেটুকুই আমরা শক্তি প্রয়োগ করি। একটা লোক দৌড় দিল, ধাক্কা দিল, তাকে গুলি করে দিতে হবে? সিচুয়েশন যা ডিমান্ড করে সে অনুযায়ী আমরা ব্যবস্থা নিয়ে থাকি।’ মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলে ডিসেম্বরে র‌্যাব ও এর সাবেক-বর্তমান সাত কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয় যুক্তরাষ্ট্র। র‌্যাবের সাবেক মহাপরিচালক পুলিশের বিদায়ী আইজি ড. বেনজীর আহমেদের পাশাপাশি র‌্যাবের বিদায়ী মহাপরিচালক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের নামও সে তালিকায় ছিল। র‌্যাবের বিরুদ্ধে অভিযোগ অস্বীকার করে মামুন বলেন, ‘আমরা আইনি প্রক্রিয়ার মধ্যে থেকে দায়িত্ব পালন করি। অপরাধীরা যে কত কুখ্যাত, তাদের সামনে যা আসে সব বাধা উপেক্ষা করে তারা অপরাধ সংঘটিত করতে চায়। আমরা যখন তাদের সামনে বাধা হয়ে দাঁড়াই, তখন অপরাধীরা সর্বশক্তি প্রয়োগ করে অপরাধ ঘটাতে চায়।’ ক্রসফায়ার নিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সেই পুরনো ব্যাখ্যা এ সংবাদ সম্মেলনেও দেন নতুন পুলিশপ্রধান মামুন। তিনি বলেন, ‘যখনই অপরাধ সংঘটিত হয়, তখন কিন্তু আমরা (র‌্যাব) থাকি না। প্রথমে থানা পুলিশ আসে। ম্যাজিস্ট্রেট আসেন। সুরতহাল হয়। লাশ মর্গে নেওয়া হয়। অভিজ্ঞ চিকিৎসক ময়নাতদন্ত সম্পন্ন করেন। থানায় মামলা হয়। উন্মুক্ত আদালতে বিচার হয়। দুই পক্ষের বক্তব্যের ভিত্তিতে আদালত সুচিন্তিত সিদ্ধান্ত দেন। এসবের মধ্যে র‌্যাবের কোনো ভূমিকা থাকে না। সরকার-গণমাধ্যম এসব মনিটরিং করে। এখানে র‌্যাবের কতটুকু ভূমিকা আছে তা আমারও প্রশ্ন। আমরা যা করি স্বচ্ছতার সঙ্গে করি।’ দুই বছর পাঁচ মাস র‌্যাবের দায়িত্ব সামলানো চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বলেন, ‘বিভিন্ন অভিযানে আমাদের সদস্যরাও আহত হন, প্রাণহানি-অঙ্গহানিও ঘটে। যাদের অঙ্গহানি ঘটেছে, তাদের চিকিৎসা আমরা করেছি। আমাদের দায়িত্ব চ্যালেঞ্জিং, যে কারণে আমার অনেক সহকর্মী চাকরি পর্যন্ত হারান। আমি বিশ্বাস করি, আগামীতেও র‌্যাবের প্রতিটি সদস্য সাহসিকতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করবেন।’ মাদকের বিরুদ্ধে র‌্যাবের অভিযান ব্যর্থ হয়েছে কি না- এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ কেবল র‌্যাবের নয়, কেবল বাংলাদেশেরও নয়; বিশ্বজুড়েই এ যুদ্ধ চলছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাজের কারণে কারাগারে যেসব আসামি, এর বেশির ভাগই মাদকের। প্রধানমন্ত্রী জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণের পর যেখানেই মাদক সেখানেই সাঁড়াশি অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। শুধু র‌্যাব নয়, সব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীই ধরছে। তিনি বলেন, ‘মাদকের বিস্তার বন্ধে সচেতনতা দরকার সবার ঘর থেকেই। এ ক্ষেত্রে অভিভাবকদের দায়িত্ব গুরুত্বপূর্ণ। সন্তান কোথায় যাচ্ছে তা খেয়াল রাখতে হবে অভিভাবকদের। ডিমান্ড অ্যান্ড সাপ্লাই একটার সঙ্গে আরেকটা জড়িত। এটা বন্ধে কাজ করছি। মাদক নিয়ন্ত্রণে নেই তা বলার অবকাশ নেই। যেখানেই খবর পাচ্ছি সেখানেই অভিযান চালাচ্ছি। আমরা যদি মাদকের বিরুদ্ধে ব্যর্থই হতাম, তাহলে কারাগারে এত মাদকের আসামি থাকত না। সবাই সোচ্চার হলে অচিরেই মাদকমুক্ত সমাজ দেখতে পাব বলে বিশ্বাস করি।’ বিরোধী দলের রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের দমনে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে যে সমালোচনা রয়েছে, সে প্রশ্নে নতুন আইজিপি মামুন বলেন, ‘মাঝেমধ্যে পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ আসে। কেউ এ ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ করলে সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আর নির্বাচনের সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সম্পূর্ণ নির্বাচন কমিশনের অধীনে কাজ করে।

 আমি মনে করি অতীতে যেমন আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করতে পেরেছি, তেমনি অভিজ্ঞতার আলোকে আগামীতেও আমরা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।’ নতুন পুলিশপ্রধান মামুন বলেন, ২০২১ সালে নয় জঙ্গিকে আত্মসমর্পণের মাধ্যমে সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনা হয়। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় র‌্যাব জোরালো অভিযান চালিয়ে সুন্দরবনকে দস্যুমুক্ত করে। সুন্দরবনের ৩২টি দস্যু বাহিনীর ৩২৮ জলদস্যু আত্মসমর্পণের মাধ্যমে দস্যুমুক্ত হয় সুন্দরবন। দস্যুমুক্ত সুন্দরবনের তৃতীয় বর্ষপূর্তিতে আত্মসমর্পণ করা দস্যুদের প্রয়োজন অনুযায়ী মাছ ধরার নৌকা ও জাল, ইঞ্জিনচালিত নৌকা, গবাদি পশু, মুদি দোকান এবং ঘর বিতরণ করা হয়। জলদস্যুমুক্ত সুন্দরবনের ধারাবাহিকতায় ২০২০ সালে র‌্যাবের জোরালো অভিযান ও প্রচেষ্টায় চট্টগ্রাম অঞ্চলের বাঁশখালী, মহেশখালী, কুতুবদিয়া অঞ্চলের ১২টি জলদস্যু বাহিনীর ৭৭ দস্যু বিপুল পরিমাণ অস্ত্র, গোলাবারুদসহ র‌্যাবের কাছে আত্মসমর্পণ করে। তিনি বলেন, ‘আমার দায়িত্বের সময় প্রায় ৩৬ হাজার মাদক কারবারিকে গ্রেফতার এবং ইয়াবা, ফেনসিডিল, গাঁজাসহ ২ হাজার ৩০০ কোটি টাকা মূল্যের বিভিন্ন ধরনের মাদক উদ্ধার করা হয়। আটক করা হয় নতুন মাদক ক্রিস্টাল আইসের সর্ববৃহৎ ১২ কেজির চালান। একই সময়ে প্রায় ২ হাজার অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী গ্রেফতার ও ৩ হাজারের অধিক অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করে র‌্যাব। গত দুই বছরে ৮ শতাধিক মানব পাচারকারী এবং ৬ শতাধিক নারী ও শিশু নির্যাতন-ধর্ষণ সংক্রান্ত অপরাধে জড়িতদের গ্রেফতার করা হয়।’ প্রসঙ্গত, ২২ সেপ্টেম্বর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) হিসেবে চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনকে মনোনীত করা হয়। তিনি আগামীকাল (৩০ সেপ্টেম্বর) আইজিপি হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করবেন। এর আগে ২০২০ সালের ১৫ এপ্রিল এলিট ফোর্স র‌্যাবের মহাপরিচালক হিসেবে যোগ দেন তিনি।

 

এই বিভাগের আরও খবর
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
তিন আসামির যাবজ্জীবন
তিন আসামির যাবজ্জীবন
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়