শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

অপরাধের ঘাঁটি রোহিঙ্গা শিবির

পাঁচ বছরে ১৩৫ খুন মামলা ৫ হাজারের অধিক, হুমকির মুখে স্থানীয়দের নিরাপত্তা
মুহাম্মদ সেলিম, চট্টগ্রাম ও আয়ুবুল ইসলাম, কক্সবাজার
প্রিন্ট ভার্সন
অপরাধের ঘাঁটি রোহিঙ্গা শিবির

কক্সবাজারের ৩২ রোহিঙ্গা শিবিরে গত পাঁচ বছরে ১৩৫ হত্যাকান্ড সংঘটিত হয়েছে। মামলা হয়েছে ৫ হাজার ২২৯টি। হুমকিতে রয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের নিরাপত্তা। বিশ্বের সবচেয়ে বড় এই শরণার্থী শিবিরে সংঘাত, ডাকাতি, ধর্ষণ, অপহরণ, খুন যেন স্বাভাবিক চিত্র। রোহিঙ্গারা নিজেরা সংঘাতে জড়িয়ে পড়ার পাশাপাশি আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্য এবং স্থানীয়দের ওপরও হামলা করছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। মানবিকতার অনন্য নজির স্থাপন করে বাংলাদেশে স্থান দেওয়া রোহিঙ্গাদের আশ্রয় শিবিরগুলো পরিণত হয়েছে বিষফোঁড়ায়।

কক্সবাজারের টেকনাফের এপিবিএন-১৪ অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি সৈয়দ হারুন উর রশিদ বলেন, ‘রোহিঙ্গা ক্যাম্পের অপরাধ নিয়ন্ত্রণে নানা পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ক্যাম্পের চিহ্নিত অপরাধীদের গ্রেফতারের পাশাপাশি চেকপোস্ট ও টহল জোরদার করা হয়েছে। অপরাধ সংঘটনের সঙ্গে সঙ্গে সম্পৃক্তদের গ্রেফতারের আওতায় আনা হয়।’ এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘পারিবারিক সহিংসতা ছাড়াও মাদক, অস্ত্র, ছিনতাই, অপহরণ ও খুনের মতো ঘটনা বেশি হয় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে। অপরাধ করার পর কেউ কেউ জিরো পয়েন্টে থাকা ক্যাম্পে অবস্থান নেয়। এতে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। তবে অপরাধ নিয়ন্ত্রণে যৌথভাবে কাজ করছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো।’

কক্সবাজার জেলার পিপি অ্যাডভোকেট ফরিদুল আলম বলেন, ‘বিগত যে কোনো সময়ের চেয়ে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে মামলার হার বেড়েছে। কক্সবাজারের বিভিন্ন আদালতে ২ হাজারের মতো মামলা চলমান। এর বেশির ভাগই মাদক, হত্যাচেষ্টা, হত্যা, চাঁদাবাজি, চোরাচালান ও অপহরণের মতো ঘটনার। চলমান মামলাগুলো দ্রুত নিষ্পত্তির প্রক্রিয়া চলছে।’

কক্সবাজারের আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর তথ্যমতে, মিয়ানমার সেনাবাহিনীর অভিযানের মুখে ২০১৭ সালে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের একটা অংশ ২০১৮ সালের শুরু থেকে অপরাধপ্রবণ হয়ে ওঠে। এর পর থেকে গত পাঁচ বছরের অধিক সময়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে একে একে ১৩৫টির মতো খুনের ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া মাদক, অস্ত্র, ছিনতাই, ডাকাতি, ধর্ষণ, আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘাত, অপহরণ, হত্যাচেষ্টা, চাঁদাবাজি, মানব পাচার, সোনা চোরাচালানসহ ১৪ ধরনের অপরাধের অভিযোগে ৫ হাজার ২২৯টি মামলা হয়েছে। এসব মামলায় আসামি কয়েক হাজার রোহিঙ্গা। সবশেষ সাত মাসে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে খুন হন ৩০ জন। খুনের শিকার হওয়া রোহিঙ্গাদের বেশির ভাগই বিভিন্ন ব্লকের মাঝি ও জিম্মাদার। এ খুনগুলোর জন্য মিয়ানমারভিত্তিক সংগঠন আরসাকে অভিযুক্ত করা হয়। এ ছাড়া ২০১৮ সালে দেশব্যাপী চালানো মাদকবিরোধী অভিযানে কক্সবাজারে বিভিন্ন বাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন ২৭৯ জন। এর মধ্যে রোহিঙ্গা ১০৯ জন।

অনুসন্ধানে জানা যায়, ২০১৭ সালের আগস্টে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর অভিযানের মুখে কক্সবাজারের বিভিন্ন এলাকায় আশ্রয় নেন রোহিঙ্গারা। কিন্তু নতুন করে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গারা কয়েক মাসের মধ্যেই নানা অপরাধে জড়িয়ে পড়েন। সৃষ্টি হয় ছোটবড় সন্ত্রাসী গ্রুপ। সূত্রমতে, বর্তমানে ক্যাম্পে সক্রিয় রয়েছে ছোটবড় শতাধিক সন্ত্রাসী গ্রুপ। এসব গ্রুপের একেকটিতে সদস্য রয়েছে ৫০ থেকে ৫০০ পর্যন্ত। এ গ্রুপগুলো চাঁদাবাজি, ছিনতাই, ডাকাতি, অস্ত্র-মাদক ব্যবসা, মানব পাচার, অপহরণসহ ১৪ ধরনের অপরাধ করছে। এ ছাড়া ক্যাম্পে সক্রিয় রয়েছে আরাকান রোহিঙ্গা সালভেশন আর্মি (আরসা), রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন (আরএসও), ইসলামী মাহাজ, জমিওয়তুল মুজাহিদীনসহ আরও কয়েকটি সংগঠন। এগুলোর বিরুদ্ধে ক্যাম্পে আধিপত্য নিয়ন্ত্রণে টার্গেট কিলিং, ফান্ড সংগ্রহে চাঁদাবাজি, মাদক ব্যবসা, অপহরণের অভিযোগ রয়েছে। জানা গেছে, আশ্রয় শিবিরগুলোর কারণে স্থানীয় বাসিন্দারাও নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। তাদের ওপর হামলা, বসতবাড়িতে ঢুকে মালামাল লুটের ঘটনা প্রায়ই ঘটছে বলে অভিযোগ রয়েছে।

টেকনাফের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘পরিকল্পিত উখিয়া চাই’-এর সভাপতি নূর মোহাম্মদ সিকদার বলেন, ‘রোহিঙ্গাদের কারণে স্থানীয়রা নিরাপত্তা হুমকিতে রয়েছেন। মাদক-অস্ত্র ব্যবসা, মানব পাচার, ডাকাতি, ছিনতাইসহ সব ধরনের অপরাধে তারা জড়িত। এ ছাড়া পান থেকে চুন খসলেই স্থানীয়দের ওপর হামলা চালায়। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করলেও কোনো কাজ হয় না। অপরাধ করার পরও পার পেয়ে যাওয়ার কারণে দিন দিন তারা আগ্রাসি হয়ে উঠছে। তাদের অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে টেকনাফে স্থানীয়দের টিকে থাকাই দায় হবে।’ রোহিঙ্গাবিষয়ক জাতীয় টাস্কফোর্সের তথ্যমতে, ২০১৭ সালের ২৫ আগস্টের পর বাংলাদেশে প্রায় ১১ লাখ রোহিঙ্গার উপস্থিতি ছিল। কিন্তু ক্যাম্পগুলোয় প্রতি বছর ৩০ হাজার রোহিঙ্গা শিশু জন্মগ্রহণ করছে। সে হিসেবে পাঁচ বছরে ক্যাম্পে রোহিঙ্গা শিশুর জন্ম হয়েছে ১ লাখ ৫০ হাজারের মতো। এ নিয়ে মোট রোহিঙ্গার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে সাড়ে ১২ লাখের বেশি। জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থার ওয়েবসাইটের তথ্যানুযায়ী, মিয়ানমার সেনাবাহিনীর অভিযানের মুখে ২০১৭ সালের ২৫ আগস্টের পর ৭ লাখ ৭৩ হাজার ৯৭২ জন রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসেন। ২০২২ সাল পর্যন্ত নিবন্ধিত রোহিঙ্গার সংখ্যা সাড়ে ৯ লাখ। এর আগে ২০১৬ সালের অক্টোবরে রাখাইন প্রদেশ থেকে পালিয়ে আসেন কমপক্ষে ৮৭ হাজার রোহিঙ্গা।

এই বিভাগের আরও খবর
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
গোয়েন্দা ব্যর্থতা রাজনৈতিক সংযোগ বিডিআর হত্যাযজ্ঞে
গোয়েন্দা ব্যর্থতা রাজনৈতিক সংযোগ বিডিআর হত্যাযজ্ঞে
ব্যবসায়ীর মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে ৩৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীর মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে ৩৪ লাখ টাকা ছিনতাই
মব ভায়োলেন্সের বিরুদ্ধে অব্যাহত সেনা অভিযান
মব ভায়োলেন্সের বিরুদ্ধে অব্যাহত সেনা অভিযান
দূষণ রোধে পলিথিন উৎপাদন বন্ধ জরুরি
দূষণ রোধে পলিথিন উৎপাদন বন্ধ জরুরি
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সর্বশেষ খবর
‘পাহাড়ে যেখানেই মাদক, সেখানেই অভিযান’
‘পাহাড়ে যেখানেই মাদক, সেখানেই অভিযান’

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু হজ ব্যবস্থাপনার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
সুষ্ঠু হজ ব্যবস্থাপনার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাতিজার দায়ের কোপে চাচার কবজি বিচ্ছিন্নের অভিযোগ
ভাতিজার দায়ের কোপে চাচার কবজি বিচ্ছিন্নের অভিযোগ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি আগ্রাসনের সময় সংহতির জন্য বাংলাদেশকে ধন্যবাদ ইরানের
ইসরায়েলি আগ্রাসনের সময় সংহতির জন্য বাংলাদেশকে ধন্যবাদ ইরানের

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই চাল ব্যবসায়ীকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই চাল ব্যবসায়ীকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে মাদকবিরোধী র‌্যালি ও আলোচনা সভা
খাগড়াছড়িতে মাদকবিরোধী র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে মুসলিম ইতিহাসের গতিপথ বদলে যায়
যেভাবে মুসলিম ইতিহাসের গতিপথ বদলে যায়

২০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

এখন থেকেই আগামী হজের প্রস্তুতির নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
এখন থেকেই আগামী হজের প্রস্তুতির নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

২০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যশোরে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
যশোরে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে মুক্তি পাচ্ছে দিলজিতের সিনেমা, ভারতে বয়কটের দাবি
পাকিস্তানে মুক্তি পাচ্ছে দিলজিতের সিনেমা, ভারতে বয়কটের দাবি

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৩২ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৩২ মামলা

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের করোনা শনাক্ত

৪৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের করোনা শনাক্ত
গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের করোনা শনাক্ত

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মধুমতি নদীতে বৈঠার আঘাতে মৎস্যজীবী নিখোঁজের অভিযোগ
মধুমতি নদীতে বৈঠার আঘাতে মৎস্যজীবী নিখোঁজের অভিযোগ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিশাঙ্কার সেঞ্চুরিতে বড় সংগ্রহের পথে শ্রীলঙ্কা
নিশাঙ্কার সেঞ্চুরিতে বড় সংগ্রহের পথে শ্রীলঙ্কা

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্রান্সে প্রচণ্ড ঝড়ে শিশুসহ দু’জনের প্রাণহানি
ফ্রান্সে প্রচণ্ড ঝড়ে শিশুসহ দু’জনের প্রাণহানি

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিচ্ছন্নতা ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিচ্ছন্নতা ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি
আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে প্রবল ধুলিঝড়, সতর্কতা জারি
আমিরাতে প্রবল ধুলিঝড়, সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাঁটুর অস্ত্রোপচারের সময় আর্জেন্টাইন ফুটবলারের মৃত্যু
হাঁটুর অস্ত্রোপচারের সময় আর্জেন্টাইন ফুটবলারের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নীরবতা ভেঙে ‘বিজয়’ ঘোষণা করলেন খামেনি
নীরবতা ভেঙে ‘বিজয়’ ঘোষণা করলেন খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা পরিবারের নামে থাকা ৮০৮ প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন, প্রক্রিয়াধীন ১৬৯টি
হাসিনা পরিবারের নামে থাকা ৮০৮ প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন, প্রক্রিয়াধীন ১৬৯টি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দুই মেয়াদের বেশি প্রধানমন্ত্রী নয়, এই প্রস্তাব ৮ বছর আগেই দিয়েছি’
‘দুই মেয়াদের বেশি প্রধানমন্ত্রী নয়, এই প্রস্তাব ৮ বছর আগেই দিয়েছি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্মীয় উৎসবে অতর্কিত গুলিবর্ষণে মেক্সিকোতে নিহত ১১
ধর্মীয় উৎসবে অতর্কিত গুলিবর্ষণে মেক্সিকোতে নিহত ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্সা ছেড়ে মোনাকোতে যাচ্ছেন মেসির উত্তরসূরি
বার্সা ছেড়ে মোনাকোতে যাচ্ছেন মেসির উত্তরসূরি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গল সীমান্ত দিয়ে ১৯ জনকে পুশইন
শ্রীমঙ্গল সীমান্ত দিয়ে ১৯ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১৯৫
ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১৯৫

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

চীনে বন্যায় ৬ জনের মৃত্যু, হাজার হাজার বাস্তুচ্যুত
চীনে বন্যায় ৬ জনের মৃত্যু, হাজার হাজার বাস্তুচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় মাদকের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী দিবস পালিত
কুষ্টিয়ায় মাদকের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স
ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান
‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প
হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী
হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার
৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান
হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!
নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা
প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা
যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি
এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান
বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস
৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা
ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?
জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারের আমির ও প্রধানমন্ত্রীকে উপহার পাঠালেন খালেদা জিয়া
কাতারের আমির ও প্রধানমন্ত্রীকে উপহার পাঠালেন খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক
চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

সম্পাদকীয়

ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল
ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল

নগর জীবন

খেলা হবে-সিন্ডিকেট
খেলা হবে-সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট
চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট

নগর জীবন

জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব
পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা
অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে
উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে
কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা
প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা

মাঠে ময়দানে

প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত
প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত

প্রথম পৃষ্ঠা

খানাখন্দে বেহাল সড়ক
খানাখন্দে বেহাল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে
৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে

পেছনের পৃষ্ঠা

মীরজাফর যুগে যুগে
মীরজাফর যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী
জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই
পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই

নগর জীবন

কমিশনারের পদত্যাগ দাবি
কমিশনারের পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা
আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা

শোবিজ

প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী
ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী

দেশগ্রাম

ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত
ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত

খবর

খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা
খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা

দেশগ্রাম

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা