শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

বাড়ছে শুধু সংখ্যা, মান তলানিতে

আকতারুজ্জামান
প্রিন্ট ভার্সন
বাড়ছে শুধু সংখ্যা, মান তলানিতে

দেশে একের পর এক বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা বাড়ছে। পাবলিক আর প্রাইভেট মিলে দেড় শতাধিক বিশ্ববিদ্যালয় থাকলেও আরও নয়টি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হবে। অথচ বিদ্যমান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেই শৃঙ্খলা আনা যায়নি। অনুমোদন দেওয়ার পর অনেক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে অনিয়ম, ট্রাস্টিদের দ্বন্দ্বে পাঠদান বন্ধ হয়ে গেছে। শৃঙ্খলা না মানায় ইউজিসির পক্ষ থেকেও সম্প্রতি ছয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি বন্ধ করা হয়েছে। আলটিমেটাম দেওয়া হয়েছে আরও ছয়টি বিশ্ববিদ্যালয়কে। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও আশানুরূপভাবে চলছে না। উপাচার্যদের অনিয়মে অনেক বিশ্ববিদ্যালয় ডুবতে বসেছে। সব মিলিয়ে বিদ্যমান বিশ্ববিদ্যালয়গুলো গুণে-মানে কতদূর এগিয়েছে সে প্রশ্ন রেখেছেন শিক্ষাবিদসহ সংশ্লিষ্টরা। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) তথ্যমতে, এখন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ৫৩টি। আর বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে ১০৯টি। অযাচিতভাবে যত্রতত্র বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন দেওয়ার কারণে হযবরল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। শৃঙ্খলা আর নিয়মের মধ্যে আনতে না পারার কারণে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ করা হয়েছে চারটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের। এগুলো হচ্ছে- আমেরিকা বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি, ইবাইস ইউনিভার্সিটি, কুইন্স ইউনিভার্সিটি ও দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০ অনুযায়ী, বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ১২ বছরের মধ্যে নিজস্ব স্থায়ী ক্যাম্পাসে সব কার্যক্রম স্থানান্তরের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এই আইনের ব্যত্যয় ঘটানোর কারণে বিজ্ঞপ্তিতে ছয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্থায়ী ক্যাম্পাসে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের নির্দেশনা দিয়েছে ইউজিসি। এগুলোর মধ্যে রয়েছে- প্রাইম এশিয়া ইউনিভার্সিটি, আশা ইউনিভার্সিটি, ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি, স্টেট ইউনিভার্সিটি ও মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি। এ ছাড়া ছয়টি বিশ্ববিদ্যালয়কে স্থায়ী ক্যাম্পাসে যেতে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত আলটিমেটাম দেওয়া হয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে- সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, রয়েল ইউনিভার্সিটি, সিটি ইউনিভার্সিটি, দ্য মিলেনিয়াম ইউনিভার্সিটি ও বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি। এ ছাড়া শীর্ষ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিয়েও অভিযোগের অন্ত নেই। ইউজিসির তথ্যমতে, নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয় আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়ে অনুমোদন না নিয়েই ১০টি প্রোগ্রাম পরিচালনা করছে। এ তালিকায় রয়েছে আরও কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়। ইউজিসির বার্ষিক প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, গত ১০ বছরেও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আশানুরূপ অগ্রগতি হয়নি। গড় হিসাবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ২০২১ সালে শিক্ষার্থীপ্রতি ব্যয় করেছে ৮৫ হাজার ২০২ টাকা। অথচ ২০১৪ সালে শিক্ষার্থীপ্রতি ব্যয় ছিল ১ লাখ ৭ হাজার ৪৩০ টাকা। বছর বছর বিশ্ববিদ্যালয়গুলো টিউশন ফি বাড়ালেও অর্থ ব্যয়ের ক্ষেত্রে নেতিবাচক চিত্র দেখা গেছে।

জাতীয় সংসদ অধিবেশনে প্রশ্নোত্তর পর্বে অংশ নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি সম্প্রতি জানান, বর্তমানে দেশে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ৫৩টি। এ ছাড়া সাতক্ষীরা, শরীয়তপুর, নারায়ণগঞ্জ, মেহেরপুর, লক্ষ্মীপুর, ঠাকুরগাঁও, নওগাঁ, বগুড়া ও নাটোরে নতুন বিশ্ববিদ্যালয় হবে। তখন দেশের মোট পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা দাঁড়াবে ৬২টিতে। অথচ বিদ্যমান পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিয়ে সমস্যার অন্ত নেই। সাবেক উপাচার্যদের অনিয়ম-দুর্নীতিতে পত্রিকার শিরোনাম হয়েছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়সহ আরও বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়। প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ, এমনকি ইউজিসির তদন্ত প্রতিবেদন থাকলেও অপসারণ বা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। ফলে কিছু উপাচার্যের অনিয়ম করার প্রবণতাও কমেনি। তথ্যমতে, সরকার ২০০৯ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত ১৭টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, চারটি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ও ৫৮টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের বিস্তার ঘটলেও গুণগত মানে তেমন উন্নতি দেখা যাচ্ছে না।

ইউজিসি সদস্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ডেমোগ্রাফিক হিসাবে দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা বাড়ছে। আর বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা বাড়ানো সরকারের রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মান না বাড়ার পেছনে অনেক কারণ রয়েছে। পরিকল্পনা ছাড়াই অনেক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে। আবার কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে সক্ষমতা না থাকলেও নতুন নতুন বিভাগ খোলা হচ্ছে। এসব কারণে শিক্ষার মান নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। ইউজিসির এ সদস্য বলেন, অতীতে অনেক উপাচার্যের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগের প্রমাণ থাকলেও তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এর কারণেও কারও কারও মধ্যে অনিয়ম করতে সংকোচ হচ্ছে না। দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় গবেষণার ক্ষেত্রেও অনীহা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। ইউজিসির বার্ষিক প্রতিবেদনের তথ্যমতে, দেশের ছয়টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণায় কোনো বরাদ্দ রাখেনি। আর ১৫টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের এক বছরে কোনো প্রকাশনা ছিল না। নানা সূচকে পিছিয়ে থাকার কারণে আন্তর্জাতিক র‌্যাঙ্কিংয়েও পিছিয়ে থাকছে এ দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো।

যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা ও গবেষণা সংস্থা কোয়াককোয়ারেলি সায়মন্ডসের (কিউএস) সর্বশেষ প্রকাশিত বিশ্বসেরা ৮০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় ঠাঁই পায়নি বাংলাদেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়। র‌্যাঙ্কিংয়ে টানা পঞ্চমবারের মতো ৮০১ থেকে ১০০০তম অবস্থানে রয়েছে উচ্চশিক্ষায় দেশসেরা দুই প্রতিষ্ঠান- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অবস্থান ছিল এক হাজারের পর। একাডেমিক রেপুটেশন, এমপ্লয়ার রেপুটেশন, সাইটেশন, শিক্ষক-ছাত্র অনুপাত, বিদেশি শিক্ষার্থী, বিদেশি ছাত্র সূচকে এই র‌্যাঙ্কিং করা হয়। একাডেমিক রেপুটেশনে বুয়েট পেয়েছে ১৪ দশমিক ১ শতাংশ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পেয়েছে ১৯ দশমিক ৪ শতাংশ মার্ক। সূচকগুলোতে পিছিয়ে থাকার কারণেই আন্তর্জাতিক র‌্যাংকিংয়ে ভালো করতে পারছে না বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। টাইমস হায়ার এডুকেশন ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র‌্যাঙ্কিং ২০২৩-এ ৬০১ থেকে ৮০০-এর মধ্যে স্থান পেয়েছে মাত্র দুটি বিশ্ববিদ্যালয়। ১২০১ থেকে ১৫০০-এর মধ্যে স্থান করে নিয়েছে মাত্র তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়। পাঠদান, গবেষণা, নলেজ ট্রান্সফার ও আন্তর্জাতিক দৃষ্টিভঙ্গি- এই চারটি ক্ষেত্রে ১৩টি সূচক বিবেচনায় নিয়ে তালিকাটি করা হয়। বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মেসবাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, জনসংখ্যা অনুপাতে দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা বাড়বে এটা স্বাভাবিক। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গবেষণা, পাঠদান মানসম্মত হতে হবে। বিদ্যমান অনেক বিশ্ববিদ্যালয়েই মানসম্মত শিক্ষক নেই, গবেষণা নেই, অবকাঠামো নেই। সেখানে আরও নতুন নতুন বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন হলে সেগুলো কীভাবে মান নিশ্চিত করবে তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। এ শিক্ষাবিদ বলেন, অ্যাক্রেডিটেশন প্রক্রিয়ায় আসার পর এমন অভিযোগ থেকে অনেকাংশেই মুক্তি পাবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। কারণ যারা মানসম্মত পাঠদান করবে না তারা অ্যাক্রেডিটেশন সনদও পাবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন