শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৩

টিপু হত্যায় ৩৫ নাম, ভিডিও কনফারেন্সে কিলিং মিশন

♦ কানাডা-দুবাই থেকে যুক্ত ছিলেন শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসান ও মানিক ♦ কিলিংয়ের সমন্বয় করেন মুছা ♦ নেপথ্যে অনেকেরই স্বার্থ ♦ চার্জশিট প্রস্তুত
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
টিপু হত্যায় ৩৫ নাম, ভিডিও কনফারেন্সে কিলিং মিশন

রাজধানীর মতিঝিল থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম টিপু কিলিংয়ের সিদ্ধান্ত হয় রাজধানীর অভিজাত দুটি রেস্টুরেন্টের বৈঠকে। বায়তুল মোকাররম মসজিদের বিপরীতে একটি রুফটপ রেস্টুরেন্ট এবং ১৫ দিন পর বেইলি রোডের ফখরুদ্দীন বিরিয়ানিতে অনুষ্ঠিত বৈঠকে স্থানীয় ১০-১২ জন ছাড়াও ভিডিও কনফারেন্সে আরব আমিরাতের দুবাই থেকে যুক্ত হন পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসান আহমেদ এবং কানাডা থেকে জাফর আহমেদ মানিক। সিদ্ধান্তে জিসান-মানিকের গ্রিন সিগন্যালের পরই কিলিংয়ের সমন্বয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয় আন্ডারওয়ার্ল্ডের নিখুঁত স্যুটার সুমন শিকদার ওরফে মুছাকে। সব শেষ ২৪ মার্চ রাত সোয়া ১০টায় সম্পন্ন হয় কিলিং মিশন। টানা ১৩ মাসের দীর্ঘ তদন্ত শেষে প্রস্তুত হয়েছে চাঞ্চল্যকর এই মামলার চার্জশিট (অভিযোগপত্র)। তদন্তে উঠে এসেছে হত্যাকাণ্ডে ৩৫ জনের সম্পৃক্ততার বিষয়টি। শিগগিরই তা আদালতে জমা দেওয়া হবে বলে নিশ্চিত করেছে একাধিক সূত্র।

জানা গেছে, চাঞ্চল্যকর এই হত্যাকাণ্ডে এ পর্যন্ত গ্রেফতার হয়েছেন ২৪ জন। আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন গ্রেফতার নাসির উদ্দীন মানিক, সুমন শিকদার ওরফে মুসা ও শুটার মাসুম আহমেদ ওরফে আকাশ। সাক্ষী হিসেবে জবানবন্দি দিয়েছেন সোহেল হাওলাদার। চার্জশিট প্রস্তুতের ক্ষেত্রে কারাবন্দি মুসার জবানবন্দিই বেশি প্রভাব ফেলেছে। তবে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিগুলো হত্যাকাণ্ডের পর অনেক দেরিতে হওয়ায় এর সমর্থনে অনেক প্রমাণই উপস্থাপন করা সম্ভব হচ্ছে না। একই সঙ্গে মুসার জবানিতে ‘এক্সেল সোহেল’ নামে একজনের নাম এলেও তার পরিচয় নিশ্চিত করতে পারেনি পুলিশ। তবে এরই মধ্যে ১৮ এপ্রিল জামিন পেয়েছেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মো. মারুফ খান, মাহবুবুর রহমান টিটু ও মারুফ রেজা সাগর। এর আগে উচ্চ আদালত থেকে জামিন পেয়েছেন ইশতিয়াক আহম্মেদ জিতু, ইয়াসির আরাফাত সৈকত ও রাকিবুর রহমান। এ ছাড়া মহানগর দায়রা জজ আদালত থেকে ডিসেম্বরে মশিউর রহমান একরাম এবং ২৬ জানুয়ারি জামিন পেয়েছেন আরিফুর রহমান সোহেল ওরফে ‘ঘাতক সোহেল’।

এদিকে সন্তানদের নিয়ে চরম নিরাপত্তাহীনতার কথা বলছেন নিহত টিপুর স্ত্রী ফারহানা ইসলাম ডলি। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) সংরক্ষিত ওয়ার্ডের এই কাউন্সিলর অভিযোগ করে বলেন, ‘এ পর্যন্ত নিরাপত্তার স্বার্থে ছয়-সাতটা জিডি করেছি। কিন্তু এসব কাজে আসেনি। আসামিরা একের পর এক জামিন পেয়ে যাচ্ছে। আমার স্বামীকে মেরে ফেলা হয়েছে। তার সঙ্গে দুর্বৃত্তরা আমাদেরও মেরে ফেললে ভালো হতো। দেশের বাইরে থেকে এবং দেশের মধ্যে থেকে অনলাইনে অজ্ঞাতনামা কল আসে। নানাভাবে তারা আমাদের হুমকি দেয়। পুলিশকে বললে তারা বলে অপরিচিত নম্বর থেকে ফোন এলে রিসিভ করবেন না।’

জানা গেছে, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তার প্রস্তুত খসড়া চার্জশিটটি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে পাঠিয়েছেন। এখন তারা পর্যালোচনা করছেন। শিগগিরই তাদের স্বাক্ষর-সংবলিত চার্জশিটটি আদালতে পাঠানো হবে। যদিও চার্জশিট প্রস্তুতের বিষয়টি আঁচ করতে পেরে অনেক আসামি চার্জশিট থেকে তাদের নাম বাদ দেওয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টাটাই করে যাচ্ছেন। এরই মধ্যে তারা একাধিক প্রভাবশালীকে দিয়ে সংশ্লিষ্টদের কাছে তদবির করাচ্ছেন বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।

এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, তদন্তের কাজ শেষ। চার্জশিটও প্রস্তুত। শিগগিরই আদালতে জমা দেওয়া হবে।

চার্জশিটে যা থাকছে : টিপুকে হত্যার আগে ১৫ ডিসেম্বর কিংবা ১৫ জানুয়ারি বায়তুল মোকাররমের ঠিক বিপরীতে একটি রুফটপ রেস্টুরেন্টে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে ১০ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মারুফ আহমেদ ওরফে মনসুর, মহানগর দক্ষিণের শীর্ষ আওয়ামী লীগ নেতা সুমন শিকদার ওরফে মুসা, মতিঝিল থানা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সোহেল শাহরিয়ার, ওয়ার্ড যুবলীগ নেতা মারুফ রেজা ওরফে সাগর, মোল্লা রানা, আমিনুল ওরফে আমিনুর, বাবুল তালুকদার, রিফাত, টিটু, খাইরুলসহ ১০-১২ জন উপস্থিত ছিলেন। ভিডিও কনফারেন্সে তাদের সঙ্গে যুক্ত হন শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসান ও মানিক। মূলত ঠিকাদারি ব্যবসা, ডিশ-বাণিজ্য, আইডিয়াল স্কুলে ভর্তি-বাণিজ্য, এজিবি কলোনি ও ফুটপাত নিয়ন্ত্রণ নিয়ে অনেকের দীর্ঘদিনের ক্ষোভের কারণে সিদ্ধান্ত হয় টিপুকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেওয়ার। এ জন্য পাঁচজনকে নির্দেশ দেওয়া হয় টাকা সংগ্রহের। কিলিং মিশনে খরচের জন্য কাকে কত দেওয়া হবে তা ঠিক হয় ওই বৈঠকে। এর ১৫ দিন পর রাজধানীর বেইলি রোডের ফখরুদ্দীন বিরিয়ানি রেস্টুরেন্টে অনুষ্ঠিত হয় দ্বিতীয় দফা বৈঠক। সেখানেও ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত ছিলেন জিসান ও মানিক। মূসার জবানিতে উঠে এসেছে, টিপু হত্যার মাস্টারমাইন্ড ছিলেন ওয়ার্ড কাউন্সিলরসহ কয়েকজন রাজনৈতিক নেতা। জবানবন্দির শেষ পর্যায়ে বিচারকের কাছে মুসা বলেন, হত্যাকাণ্ডের পর সবাই এখন সুবিধা ভোগ করছে আর তিনি ফেঁসে গেছেন। খুনের মাত্র ১২ দিন আগে দেশ ত্যাগ করেন মুসা। সেখান থেকেই সমন্বয় করেন কিলিং মিশনের। পরে ওমান থেকে তাকে দেশে ফিরিয়ে আনে ডিবি পুলিশ।

দুটি বৈঠকেই সিদ্ধান্ত হয়, নিজের এলাকায় নয়, হত্যা করতে হবে পাশের ওয়ার্ড এলাকায়। কয়েকজনকে দায়িত্ব দেওয়া হয় এলাকায় রেকি করতে। মুসার মাধ্যমে মোল্লা শামীমকে অস্ত্র ও বাইক ভাড়ার জন্য দেওয়া হয় ২ লাখ টাকা। মুসাই কিলার খোঁজার দায়িত্ব দেন মোল্লা শামীমকে। পরে শামীম এই গুরুদায়িত্ব অর্পণ করেন শুটার আকাশের ওপর। কিলিং মিশনে ব্যবহৃত একটা অস্ত্র সরবরাহ করেন মগবাজারের জিতু। আরেকটা শামীমের নিজেরই। শুটার আকাশকে ঘটনাস্থলে মোটরসাইকেলে করে নিজেই চালিয়ে নিয়ে যান মোল্লা শামীম। হত্যার জন্য সাগরের কাছ থেকে ১৫টি গুলি সংগ্রহ করা হয়। সাগরের ভাই রাকিব এগুলো বিজয় সরণিতে এসে দিয়ে যান।

হতাকাণ্ডের দুই মাস আগে কমলাপুরের রূপালী যুব উন্নয়ন সংঘ ক্লাবে কিলিং মিশনের বিষয়ে সমন্বয় সভা হয়। সেখানে নাসির উদ্দীন মানিক, শুটার আকাশ, আরফান উল্লাহ ওরফে দামাল, মুসা, শামীম, নাসির উদ্দীন মানিক ছাড়াও আরও তিন-চারজন ছিলেন।

মামলার সাক্ষী সোহেল হাওলাদার ১৬৪ ধারায় জবানবন্দিতে বলেন, ঘটনার ঠিক পরপরই তার বন্ধু বিডি বাবু তাকে ফোন দেন গাড়ির জন্য। বলেন, আকাশের মন খারাপ। কোথাও ঘুরতে যাবেন। পরে তিনি, বিডি বাবু ও আকাশ প্রথমে জয়পুরহাট যান। সব শেষ আকাশকে বগুড়ার একটি হোটেলে রেখে তারা ঢাকায় চলে আসেন।

ডিএমপি (মতিঝিল বিভাগ) ডিবির উপকমিশনার রাজীব আল মাসুদ বলেন, ‘আমরা আমাদের অবস্থান থেকে সুষ্ঠু তদন্তের সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি। মামলার গতিপ্রকৃতি পরিবর্তন হয়ে যাবে এ রকম কোনো কিছুর সম্মুখীন আমরা এখনো হইনি। তদন্ত শেষ পর্যায়ে। দ্রুতই এ মামলার চার্জশিট দেওয়া হবে।’

প্রসঙ্গত, গত বছর ২৪ মার্চ রাত সোয়া ১০টায় রাজধানীর শাহজাহানপুরের আমতলা জামে মসজিদের কাছে টিপুকে নৃশংসভাবে গুলি করে খুন করা হয়। তিনি নিজের মাইক্রোবাসে বাসায় ফিরছিলেন। গাড়িটি যানজটে পড়ার পর একটি মোটরসাইকেলে আসা হেলমেট পরা এক যুবক টিপুকে লক্ষ্য করে গুলি করেন। এ সময় এলোপাতাড়ি গুলিতে নিহত হন কলেজছাত্রী সামিয়া আফরান প্রীতি। এ ঘটনায় টিপুর স্ত্রী ফারহানা ইসলাম ডলি শাহজাহানপুর থানায় অজ্ঞাতদের আসামি করে মামলা করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের পরিপূর্ণ বিকাশ নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : প্রাথমিক উপদেষ্টা
শিক্ষার্থীদের পরিপূর্ণ বিকাশ নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : প্রাথমিক উপদেষ্টা

৫৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সহিংসতা মামলায় ভাঙ্গায় গ্রেফতার ২২
সহিংসতা মামলায় ভাঙ্গায় গ্রেফতার ২২

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা: বিএনপি নেতা মনজুর
অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা: বিএনপি নেতা মনজুর

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভে অগ্নিসংযোগ
পিরোজপুরে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভে অগ্নিসংযোগ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের আঙ্গিনায় নবান্নের ঘ্রাণ
কৃষকের আঙ্গিনায় নবান্নের ঘ্রাণ

৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে: মেজর হাফিজ
জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে: মেজর হাফিজ

১১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে লরির ধাক্কায় উল্টে গেল কাভার্ড ভ্যান, আহত ২
ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে লরির ধাক্কায় উল্টে গেল কাভার্ড ভ্যান, আহত ২

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে সেই আশরাফুলের দাফন সম্পন্ন
রংপুরে সেই আশরাফুলের দাফন সম্পন্ন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পিএস মাহসুদ’ চালু
শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পিএস মাহসুদ’ চালু

৩২ মিনিট আগে | পর্যটন

নোয়াখালীতে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা-র‍্যালি
নোয়াখালীতে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা-র‍্যালি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে যারা শঙ্কার কথা বলছেন, তাদের পেছনে জনগণ নেই: মুশফিকুর রহমান
নির্বাচন নিয়ে যারা শঙ্কার কথা বলছেন, তাদের পেছনে জনগণ নেই: মুশফিকুর রহমান

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হুথিদের হামলা বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের
হুথিদের হামলা বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচিত সরকার ভোলার গ্যাস সমস্যার সমাধান করবে : শিল্প উপদেষ্টা
নির্বাচিত সরকার ভোলার গ্যাস সমস্যার সমাধান করবে : শিল্প উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জ্ঞান ও প্রযুক্তির সম্মিলনে তরুণদের নিয়ে বেসিসের উদ্যোগ
জ্ঞান ও প্রযুক্তির সম্মিলনে তরুণদের নিয়ে বেসিসের উদ্যোগ

৪৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

খাগড়াছড়িতে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার, ডিভাইস জব্দ
খাগড়াছড়িতে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার, ডিভাইস জব্দ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭৭ বছরে পা দিলেন ব্রিটিশ রাজা তৃতীয় চার্লস
৭৭ বছরে পা দিলেন ব্রিটিশ রাজা তৃতীয় চার্লস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈলকুপায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
শৈলকুপায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানচির নাফাখুমে পর্যটক নিখোঁজ
থানচির নাফাখুমে পর্যটক নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পর্বতারোহণে বিকাশের ব্যতিক্রমী রেকর্ড
পর্বতারোহণে বিকাশের ব্যতিক্রমী রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিরাজগঞ্জে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল যুবকের মরদেহ
সিরাজগঞ্জে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল যুবকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহের মহেশপুরে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
ঝিনাইদহের মহেশপুরে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ডিএসপি হলেন ভারতের নারী বিশ্বকাপজয়ী দীপ্তি শর্মা
পুলিশের ডিএসপি হলেন ভারতের নারী বিশ্বকাপজয়ী দীপ্তি শর্মা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেতার শিল্পী আফরোজা নিজামীর পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
বেতার শিল্পী আফরোজা নিজামীর পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে সংঘর্ষের পর থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়াকে ট্রাম্পের ফোন
নতুন করে সংঘর্ষের পর থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়াকে ট্রাম্পের ফোন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে হাতেখড়ি খেলাঘর আসরের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
সোনারগাঁয়ে হাতেখড়ি খেলাঘর আসরের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবক খুন
পটুয়াখালীতে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবক খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

২৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা