শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৩

টিপু হত্যায় ৩৫ নাম, ভিডিও কনফারেন্সে কিলিং মিশন

♦ কানাডা-দুবাই থেকে যুক্ত ছিলেন শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসান ও মানিক ♦ কিলিংয়ের সমন্বয় করেন মুছা ♦ নেপথ্যে অনেকেরই স্বার্থ ♦ চার্জশিট প্রস্তুত
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
টিপু হত্যায় ৩৫ নাম, ভিডিও কনফারেন্সে কিলিং মিশন

রাজধানীর মতিঝিল থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম টিপু কিলিংয়ের সিদ্ধান্ত হয় রাজধানীর অভিজাত দুটি রেস্টুরেন্টের বৈঠকে। বায়তুল মোকাররম মসজিদের বিপরীতে একটি রুফটপ রেস্টুরেন্ট এবং ১৫ দিন পর বেইলি রোডের ফখরুদ্দীন বিরিয়ানিতে অনুষ্ঠিত বৈঠকে স্থানীয় ১০-১২ জন ছাড়াও ভিডিও কনফারেন্সে আরব আমিরাতের দুবাই থেকে যুক্ত হন পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসান আহমেদ এবং কানাডা থেকে জাফর আহমেদ মানিক। সিদ্ধান্তে জিসান-মানিকের গ্রিন সিগন্যালের পরই কিলিংয়ের সমন্বয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয় আন্ডারওয়ার্ল্ডের নিখুঁত স্যুটার সুমন শিকদার ওরফে মুছাকে। সব শেষ ২৪ মার্চ রাত সোয়া ১০টায় সম্পন্ন হয় কিলিং মিশন। টানা ১৩ মাসের দীর্ঘ তদন্ত শেষে প্রস্তুত হয়েছে চাঞ্চল্যকর এই মামলার চার্জশিট (অভিযোগপত্র)। তদন্তে উঠে এসেছে হত্যাকাণ্ডে ৩৫ জনের সম্পৃক্ততার বিষয়টি। শিগগিরই তা আদালতে জমা দেওয়া হবে বলে নিশ্চিত করেছে একাধিক সূত্র।

জানা গেছে, চাঞ্চল্যকর এই হত্যাকাণ্ডে এ পর্যন্ত গ্রেফতার হয়েছেন ২৪ জন। আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন গ্রেফতার নাসির উদ্দীন মানিক, সুমন শিকদার ওরফে মুসা ও শুটার মাসুম আহমেদ ওরফে আকাশ। সাক্ষী হিসেবে জবানবন্দি দিয়েছেন সোহেল হাওলাদার। চার্জশিট প্রস্তুতের ক্ষেত্রে কারাবন্দি মুসার জবানবন্দিই বেশি প্রভাব ফেলেছে। তবে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিগুলো হত্যাকাণ্ডের পর অনেক দেরিতে হওয়ায় এর সমর্থনে অনেক প্রমাণই উপস্থাপন করা সম্ভব হচ্ছে না। একই সঙ্গে মুসার জবানিতে ‘এক্সেল সোহেল’ নামে একজনের নাম এলেও তার পরিচয় নিশ্চিত করতে পারেনি পুলিশ। তবে এরই মধ্যে ১৮ এপ্রিল জামিন পেয়েছেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মো. মারুফ খান, মাহবুবুর রহমান টিটু ও মারুফ রেজা সাগর। এর আগে উচ্চ আদালত থেকে জামিন পেয়েছেন ইশতিয়াক আহম্মেদ জিতু, ইয়াসির আরাফাত সৈকত ও রাকিবুর রহমান। এ ছাড়া মহানগর দায়রা জজ আদালত থেকে ডিসেম্বরে মশিউর রহমান একরাম এবং ২৬ জানুয়ারি জামিন পেয়েছেন আরিফুর রহমান সোহেল ওরফে ‘ঘাতক সোহেল’।

এদিকে সন্তানদের নিয়ে চরম নিরাপত্তাহীনতার কথা বলছেন নিহত টিপুর স্ত্রী ফারহানা ইসলাম ডলি। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) সংরক্ষিত ওয়ার্ডের এই কাউন্সিলর অভিযোগ করে বলেন, ‘এ পর্যন্ত নিরাপত্তার স্বার্থে ছয়-সাতটা জিডি করেছি। কিন্তু এসব কাজে আসেনি। আসামিরা একের পর এক জামিন পেয়ে যাচ্ছে। আমার স্বামীকে মেরে ফেলা হয়েছে। তার সঙ্গে দুর্বৃত্তরা আমাদেরও মেরে ফেললে ভালো হতো। দেশের বাইরে থেকে এবং দেশের মধ্যে থেকে অনলাইনে অজ্ঞাতনামা কল আসে। নানাভাবে তারা আমাদের হুমকি দেয়। পুলিশকে বললে তারা বলে অপরিচিত নম্বর থেকে ফোন এলে রিসিভ করবেন না।’

জানা গেছে, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তার প্রস্তুত খসড়া চার্জশিটটি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে পাঠিয়েছেন। এখন তারা পর্যালোচনা করছেন। শিগগিরই তাদের স্বাক্ষর-সংবলিত চার্জশিটটি আদালতে পাঠানো হবে। যদিও চার্জশিট প্রস্তুতের বিষয়টি আঁচ করতে পেরে অনেক আসামি চার্জশিট থেকে তাদের নাম বাদ দেওয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টাটাই করে যাচ্ছেন। এরই মধ্যে তারা একাধিক প্রভাবশালীকে দিয়ে সংশ্লিষ্টদের কাছে তদবির করাচ্ছেন বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।

এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, তদন্তের কাজ শেষ। চার্জশিটও প্রস্তুত। শিগগিরই আদালতে জমা দেওয়া হবে।

চার্জশিটে যা থাকছে : টিপুকে হত্যার আগে ১৫ ডিসেম্বর কিংবা ১৫ জানুয়ারি বায়তুল মোকাররমের ঠিক বিপরীতে একটি রুফটপ রেস্টুরেন্টে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে ১০ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মারুফ আহমেদ ওরফে মনসুর, মহানগর দক্ষিণের শীর্ষ আওয়ামী লীগ নেতা সুমন শিকদার ওরফে মুসা, মতিঝিল থানা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সোহেল শাহরিয়ার, ওয়ার্ড যুবলীগ নেতা মারুফ রেজা ওরফে সাগর, মোল্লা রানা, আমিনুল ওরফে আমিনুর, বাবুল তালুকদার, রিফাত, টিটু, খাইরুলসহ ১০-১২ জন উপস্থিত ছিলেন। ভিডিও কনফারেন্সে তাদের সঙ্গে যুক্ত হন শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসান ও মানিক। মূলত ঠিকাদারি ব্যবসা, ডিশ-বাণিজ্য, আইডিয়াল স্কুলে ভর্তি-বাণিজ্য, এজিবি কলোনি ও ফুটপাত নিয়ন্ত্রণ নিয়ে অনেকের দীর্ঘদিনের ক্ষোভের কারণে সিদ্ধান্ত হয় টিপুকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেওয়ার। এ জন্য পাঁচজনকে নির্দেশ দেওয়া হয় টাকা সংগ্রহের। কিলিং মিশনে খরচের জন্য কাকে কত দেওয়া হবে তা ঠিক হয় ওই বৈঠকে। এর ১৫ দিন পর রাজধানীর বেইলি রোডের ফখরুদ্দীন বিরিয়ানি রেস্টুরেন্টে অনুষ্ঠিত হয় দ্বিতীয় দফা বৈঠক। সেখানেও ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত ছিলেন জিসান ও মানিক। মূসার জবানিতে উঠে এসেছে, টিপু হত্যার মাস্টারমাইন্ড ছিলেন ওয়ার্ড কাউন্সিলরসহ কয়েকজন রাজনৈতিক নেতা। জবানবন্দির শেষ পর্যায়ে বিচারকের কাছে মুসা বলেন, হত্যাকাণ্ডের পর সবাই এখন সুবিধা ভোগ করছে আর তিনি ফেঁসে গেছেন। খুনের মাত্র ১২ দিন আগে দেশ ত্যাগ করেন মুসা। সেখান থেকেই সমন্বয় করেন কিলিং মিশনের। পরে ওমান থেকে তাকে দেশে ফিরিয়ে আনে ডিবি পুলিশ।

দুটি বৈঠকেই সিদ্ধান্ত হয়, নিজের এলাকায় নয়, হত্যা করতে হবে পাশের ওয়ার্ড এলাকায়। কয়েকজনকে দায়িত্ব দেওয়া হয় এলাকায় রেকি করতে। মুসার মাধ্যমে মোল্লা শামীমকে অস্ত্র ও বাইক ভাড়ার জন্য দেওয়া হয় ২ লাখ টাকা। মুসাই কিলার খোঁজার দায়িত্ব দেন মোল্লা শামীমকে। পরে শামীম এই গুরুদায়িত্ব অর্পণ করেন শুটার আকাশের ওপর। কিলিং মিশনে ব্যবহৃত একটা অস্ত্র সরবরাহ করেন মগবাজারের জিতু। আরেকটা শামীমের নিজেরই। শুটার আকাশকে ঘটনাস্থলে মোটরসাইকেলে করে নিজেই চালিয়ে নিয়ে যান মোল্লা শামীম। হত্যার জন্য সাগরের কাছ থেকে ১৫টি গুলি সংগ্রহ করা হয়। সাগরের ভাই রাকিব এগুলো বিজয় সরণিতে এসে দিয়ে যান।

হতাকাণ্ডের দুই মাস আগে কমলাপুরের রূপালী যুব উন্নয়ন সংঘ ক্লাবে কিলিং মিশনের বিষয়ে সমন্বয় সভা হয়। সেখানে নাসির উদ্দীন মানিক, শুটার আকাশ, আরফান উল্লাহ ওরফে দামাল, মুসা, শামীম, নাসির উদ্দীন মানিক ছাড়াও আরও তিন-চারজন ছিলেন।

মামলার সাক্ষী সোহেল হাওলাদার ১৬৪ ধারায় জবানবন্দিতে বলেন, ঘটনার ঠিক পরপরই তার বন্ধু বিডি বাবু তাকে ফোন দেন গাড়ির জন্য। বলেন, আকাশের মন খারাপ। কোথাও ঘুরতে যাবেন। পরে তিনি, বিডি বাবু ও আকাশ প্রথমে জয়পুরহাট যান। সব শেষ আকাশকে বগুড়ার একটি হোটেলে রেখে তারা ঢাকায় চলে আসেন।

ডিএমপি (মতিঝিল বিভাগ) ডিবির উপকমিশনার রাজীব আল মাসুদ বলেন, ‘আমরা আমাদের অবস্থান থেকে সুষ্ঠু তদন্তের সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি। মামলার গতিপ্রকৃতি পরিবর্তন হয়ে যাবে এ রকম কোনো কিছুর সম্মুখীন আমরা এখনো হইনি। তদন্ত শেষ পর্যায়ে। দ্রুতই এ মামলার চার্জশিট দেওয়া হবে।’

প্রসঙ্গত, গত বছর ২৪ মার্চ রাত সোয়া ১০টায় রাজধানীর শাহজাহানপুরের আমতলা জামে মসজিদের কাছে টিপুকে নৃশংসভাবে গুলি করে খুন করা হয়। তিনি নিজের মাইক্রোবাসে বাসায় ফিরছিলেন। গাড়িটি যানজটে পড়ার পর একটি মোটরসাইকেলে আসা হেলমেট পরা এক যুবক টিপুকে লক্ষ্য করে গুলি করেন। এ সময় এলোপাতাড়ি গুলিতে নিহত হন কলেজছাত্রী সামিয়া আফরান প্রীতি। এ ঘটনায় টিপুর স্ত্রী ফারহানা ইসলাম ডলি শাহজাহানপুর থানায় অজ্ঞাতদের আসামি করে মামলা করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর