শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৩

টিপু হত্যায় ৩৫ নাম, ভিডিও কনফারেন্সে কিলিং মিশন

♦ কানাডা-দুবাই থেকে যুক্ত ছিলেন শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসান ও মানিক ♦ কিলিংয়ের সমন্বয় করেন মুছা ♦ নেপথ্যে অনেকেরই স্বার্থ ♦ চার্জশিট প্রস্তুত
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
টিপু হত্যায় ৩৫ নাম, ভিডিও কনফারেন্সে কিলিং মিশন

রাজধানীর মতিঝিল থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম টিপু কিলিংয়ের সিদ্ধান্ত হয় রাজধানীর অভিজাত দুটি রেস্টুরেন্টের বৈঠকে। বায়তুল মোকাররম মসজিদের বিপরীতে একটি রুফটপ রেস্টুরেন্ট এবং ১৫ দিন পর বেইলি রোডের ফখরুদ্দীন বিরিয়ানিতে অনুষ্ঠিত বৈঠকে স্থানীয় ১০-১২ জন ছাড়াও ভিডিও কনফারেন্সে আরব আমিরাতের দুবাই থেকে যুক্ত হন পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসান আহমেদ এবং কানাডা থেকে জাফর আহমেদ মানিক। সিদ্ধান্তে জিসান-মানিকের গ্রিন সিগন্যালের পরই কিলিংয়ের সমন্বয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয় আন্ডারওয়ার্ল্ডের নিখুঁত স্যুটার সুমন শিকদার ওরফে মুছাকে। সব শেষ ২৪ মার্চ রাত সোয়া ১০টায় সম্পন্ন হয় কিলিং মিশন। টানা ১৩ মাসের দীর্ঘ তদন্ত শেষে প্রস্তুত হয়েছে চাঞ্চল্যকর এই মামলার চার্জশিট (অভিযোগপত্র)। তদন্তে উঠে এসেছে হত্যাকাণ্ডে ৩৫ জনের সম্পৃক্ততার বিষয়টি। শিগগিরই তা আদালতে জমা দেওয়া হবে বলে নিশ্চিত করেছে একাধিক সূত্র।

জানা গেছে, চাঞ্চল্যকর এই হত্যাকাণ্ডে এ পর্যন্ত গ্রেফতার হয়েছেন ২৪ জন। আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন গ্রেফতার নাসির উদ্দীন মানিক, সুমন শিকদার ওরফে মুসা ও শুটার মাসুম আহমেদ ওরফে আকাশ। সাক্ষী হিসেবে জবানবন্দি দিয়েছেন সোহেল হাওলাদার। চার্জশিট প্রস্তুতের ক্ষেত্রে কারাবন্দি মুসার জবানবন্দিই বেশি প্রভাব ফেলেছে। তবে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিগুলো হত্যাকাণ্ডের পর অনেক দেরিতে হওয়ায় এর সমর্থনে অনেক প্রমাণই উপস্থাপন করা সম্ভব হচ্ছে না। একই সঙ্গে মুসার জবানিতে ‘এক্সেল সোহেল’ নামে একজনের নাম এলেও তার পরিচয় নিশ্চিত করতে পারেনি পুলিশ। তবে এরই মধ্যে ১৮ এপ্রিল জামিন পেয়েছেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মো. মারুফ খান, মাহবুবুর রহমান টিটু ও মারুফ রেজা সাগর। এর আগে উচ্চ আদালত থেকে জামিন পেয়েছেন ইশতিয়াক আহম্মেদ জিতু, ইয়াসির আরাফাত সৈকত ও রাকিবুর রহমান। এ ছাড়া মহানগর দায়রা জজ আদালত থেকে ডিসেম্বরে মশিউর রহমান একরাম এবং ২৬ জানুয়ারি জামিন পেয়েছেন আরিফুর রহমান সোহেল ওরফে ‘ঘাতক সোহেল’।

এদিকে সন্তানদের নিয়ে চরম নিরাপত্তাহীনতার কথা বলছেন নিহত টিপুর স্ত্রী ফারহানা ইসলাম ডলি। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) সংরক্ষিত ওয়ার্ডের এই কাউন্সিলর অভিযোগ করে বলেন, ‘এ পর্যন্ত নিরাপত্তার স্বার্থে ছয়-সাতটা জিডি করেছি। কিন্তু এসব কাজে আসেনি। আসামিরা একের পর এক জামিন পেয়ে যাচ্ছে। আমার স্বামীকে মেরে ফেলা হয়েছে। তার সঙ্গে দুর্বৃত্তরা আমাদেরও মেরে ফেললে ভালো হতো। দেশের বাইরে থেকে এবং দেশের মধ্যে থেকে অনলাইনে অজ্ঞাতনামা কল আসে। নানাভাবে তারা আমাদের হুমকি দেয়। পুলিশকে বললে তারা বলে অপরিচিত নম্বর থেকে ফোন এলে রিসিভ করবেন না।’

জানা গেছে, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তার প্রস্তুত খসড়া চার্জশিটটি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে পাঠিয়েছেন। এখন তারা পর্যালোচনা করছেন। শিগগিরই তাদের স্বাক্ষর-সংবলিত চার্জশিটটি আদালতে পাঠানো হবে। যদিও চার্জশিট প্রস্তুতের বিষয়টি আঁচ করতে পেরে অনেক আসামি চার্জশিট থেকে তাদের নাম বাদ দেওয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টাটাই করে যাচ্ছেন। এরই মধ্যে তারা একাধিক প্রভাবশালীকে দিয়ে সংশ্লিষ্টদের কাছে তদবির করাচ্ছেন বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।

এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, তদন্তের কাজ শেষ। চার্জশিটও প্রস্তুত। শিগগিরই আদালতে জমা দেওয়া হবে।

চার্জশিটে যা থাকছে : টিপুকে হত্যার আগে ১৫ ডিসেম্বর কিংবা ১৫ জানুয়ারি বায়তুল মোকাররমের ঠিক বিপরীতে একটি রুফটপ রেস্টুরেন্টে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে ১০ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মারুফ আহমেদ ওরফে মনসুর, মহানগর দক্ষিণের শীর্ষ আওয়ামী লীগ নেতা সুমন শিকদার ওরফে মুসা, মতিঝিল থানা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সোহেল শাহরিয়ার, ওয়ার্ড যুবলীগ নেতা মারুফ রেজা ওরফে সাগর, মোল্লা রানা, আমিনুল ওরফে আমিনুর, বাবুল তালুকদার, রিফাত, টিটু, খাইরুলসহ ১০-১২ জন উপস্থিত ছিলেন। ভিডিও কনফারেন্সে তাদের সঙ্গে যুক্ত হন শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসান ও মানিক। মূলত ঠিকাদারি ব্যবসা, ডিশ-বাণিজ্য, আইডিয়াল স্কুলে ভর্তি-বাণিজ্য, এজিবি কলোনি ও ফুটপাত নিয়ন্ত্রণ নিয়ে অনেকের দীর্ঘদিনের ক্ষোভের কারণে সিদ্ধান্ত হয় টিপুকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেওয়ার। এ জন্য পাঁচজনকে নির্দেশ দেওয়া হয় টাকা সংগ্রহের। কিলিং মিশনে খরচের জন্য কাকে কত দেওয়া হবে তা ঠিক হয় ওই বৈঠকে। এর ১৫ দিন পর রাজধানীর বেইলি রোডের ফখরুদ্দীন বিরিয়ানি রেস্টুরেন্টে অনুষ্ঠিত হয় দ্বিতীয় দফা বৈঠক। সেখানেও ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত ছিলেন জিসান ও মানিক। মূসার জবানিতে উঠে এসেছে, টিপু হত্যার মাস্টারমাইন্ড ছিলেন ওয়ার্ড কাউন্সিলরসহ কয়েকজন রাজনৈতিক নেতা। জবানবন্দির শেষ পর্যায়ে বিচারকের কাছে মুসা বলেন, হত্যাকাণ্ডের পর সবাই এখন সুবিধা ভোগ করছে আর তিনি ফেঁসে গেছেন। খুনের মাত্র ১২ দিন আগে দেশ ত্যাগ করেন মুসা। সেখান থেকেই সমন্বয় করেন কিলিং মিশনের। পরে ওমান থেকে তাকে দেশে ফিরিয়ে আনে ডিবি পুলিশ।

দুটি বৈঠকেই সিদ্ধান্ত হয়, নিজের এলাকায় নয়, হত্যা করতে হবে পাশের ওয়ার্ড এলাকায়। কয়েকজনকে দায়িত্ব দেওয়া হয় এলাকায় রেকি করতে। মুসার মাধ্যমে মোল্লা শামীমকে অস্ত্র ও বাইক ভাড়ার জন্য দেওয়া হয় ২ লাখ টাকা। মুসাই কিলার খোঁজার দায়িত্ব দেন মোল্লা শামীমকে। পরে শামীম এই গুরুদায়িত্ব অর্পণ করেন শুটার আকাশের ওপর। কিলিং মিশনে ব্যবহৃত একটা অস্ত্র সরবরাহ করেন মগবাজারের জিতু। আরেকটা শামীমের নিজেরই। শুটার আকাশকে ঘটনাস্থলে মোটরসাইকেলে করে নিজেই চালিয়ে নিয়ে যান মোল্লা শামীম। হত্যার জন্য সাগরের কাছ থেকে ১৫টি গুলি সংগ্রহ করা হয়। সাগরের ভাই রাকিব এগুলো বিজয় সরণিতে এসে দিয়ে যান।

হতাকাণ্ডের দুই মাস আগে কমলাপুরের রূপালী যুব উন্নয়ন সংঘ ক্লাবে কিলিং মিশনের বিষয়ে সমন্বয় সভা হয়। সেখানে নাসির উদ্দীন মানিক, শুটার আকাশ, আরফান উল্লাহ ওরফে দামাল, মুসা, শামীম, নাসির উদ্দীন মানিক ছাড়াও আরও তিন-চারজন ছিলেন।

মামলার সাক্ষী সোহেল হাওলাদার ১৬৪ ধারায় জবানবন্দিতে বলেন, ঘটনার ঠিক পরপরই তার বন্ধু বিডি বাবু তাকে ফোন দেন গাড়ির জন্য। বলেন, আকাশের মন খারাপ। কোথাও ঘুরতে যাবেন। পরে তিনি, বিডি বাবু ও আকাশ প্রথমে জয়পুরহাট যান। সব শেষ আকাশকে বগুড়ার একটি হোটেলে রেখে তারা ঢাকায় চলে আসেন।

ডিএমপি (মতিঝিল বিভাগ) ডিবির উপকমিশনার রাজীব আল মাসুদ বলেন, ‘আমরা আমাদের অবস্থান থেকে সুষ্ঠু তদন্তের সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি। মামলার গতিপ্রকৃতি পরিবর্তন হয়ে যাবে এ রকম কোনো কিছুর সম্মুখীন আমরা এখনো হইনি। তদন্ত শেষ পর্যায়ে। দ্রুতই এ মামলার চার্জশিট দেওয়া হবে।’

প্রসঙ্গত, গত বছর ২৪ মার্চ রাত সোয়া ১০টায় রাজধানীর শাহজাহানপুরের আমতলা জামে মসজিদের কাছে টিপুকে নৃশংসভাবে গুলি করে খুন করা হয়। তিনি নিজের মাইক্রোবাসে বাসায় ফিরছিলেন। গাড়িটি যানজটে পড়ার পর একটি মোটরসাইকেলে আসা হেলমেট পরা এক যুবক টিপুকে লক্ষ্য করে গুলি করেন। এ সময় এলোপাতাড়ি গুলিতে নিহত হন কলেজছাত্রী সামিয়া আফরান প্রীতি। এ ঘটনায় টিপুর স্ত্রী ফারহানা ইসলাম ডলি শাহজাহানপুর থানায় অজ্ঞাতদের আসামি করে মামলা করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

১২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

৫৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে
মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে