শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ মে, ২০২৩ আপডেট:

ছড়িয়ে পড়ছে ভয়ংকর এলএসডি

আলী আজম
প্রিন্ট ভার্সন
ছড়িয়ে পড়ছে ভয়ংকর এলএসডি

লাইসার্জিক অ্যাসিড ডাইইথ্যালামাইড বা এলএসডি। এটি সেবনের পর রক্তচাপ বেড়ে যায়, দেহের তাপমাত্রাও বাড়ে, দৃষ্টি বিভ্রম বা হেলুসিনেশন হতে পারে। তখন নিজের ওপর কোনো নিয়ন্ত্রণ থাকে না। তখন একজন মানুষ যা খুশি তাই করতে পারেন। এমনকি উঁচু ভবন থেকে লাফ দিতেও দ্বিধাবোধ করে না। ২০১৯ সালে এই মাদকটি বাংলাদেশে ধরা পড়লেও খুব একটা আলোচনায় আসেনি। ২০২১ সালের ১৫ মে রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হাফিজুর রহমানের মৃত্যুর পর এই মাদকটি ব্যাপকভাবে আলোচনায় এসেছে। সর্বশেষ এলএসডিসহ তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়। তারা হলেন- একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ফারদিন খান, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির একান্ত ব্যক্তিগত সহকারী (এপিএস) মফিজুর রহমানের শ্যালক ইব্রাহিম কিবরিয়া ও জনপ্রিয় ব্যান্ড তারকা শাফিন আহমেদের ছেলে আযরাফ আহমেদ ওজি। ভয়ংকর এই মাদকটি ক্রমেই ধনাঢ্য পরিবারের তরুণদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ছে। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বেশি সম্পৃক্ততা পাচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। দাম বেশি হওয়ায় এটি রুট পর্যায়ে এখনো ছড়িয়ে পড়েনি। জানা গেছে, এলএসডির ভয়াবহতা বিবেচনায় ১৯৯০ সালে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে এটাকে নিষিদ্ধ মাদকের তালিকায় রাখা হয়। জাতিসংঘও ১৯৭১ সালে চিকিৎসার ক্ষেত্রে এলএসডি ব্যবহারের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয়। ধনাঢ্য ঘরের সন্তানরা এই মাদকের দিকে ঝুঁকে পড়ছেন। যদি দেশের বাজারে এলএসডির চালান বাড়তে থাকে তাহলে দাম কমে সব শ্রেণির মাদকাসক্তদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সব ধরনের মাদক নির্মূলে চাহিদা হ্রাস করতে সচেতনতা বৃদ্ধির বিকল্প নেই। গত ৮ মে নেদারল্যান্ডসের রাজধানীর আমস্টারডাম থেকে ডাকযোগে একটি সন্দেহজনক পার্সেল ঢাকায় আসে। প্রাপকের নামের ঠিকানা ছিল ফারদিন খান। ঠিকানা দক্ষিণ বাড্ডা, কাঁচাবাজার। তবে পার্সেলটি কেউ নিচ্ছিল না, এরপর ডাক বিভাগ বিষয়টি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরকে (ডিএনসি) জানায়। ডিএনসির গোয়েন্দা বিভাগের উপ-পরিচালক রবিউল ইসলামের নেতৃত্বে একটি টিম গিয়ে পার্সেলটি খোলেন। পার্সেল খুলে ২৫টি এলএসডি ব্লটার পায় কর্মকর্তারা। কর্মকর্তারা মাদক চোরাকারবারিদের ধরতে পার্সেলটি নিয়ে অপেক্ষা করেন। তারা গুলশান পোস্ট অফিসের আশপাশে অপেক্ষায় থাকেন। ১৫ মে পার্সেল নিতে আসেন আযরাফ আহমেদ ওজি। ডিএনসির কর্মকর্তারা তাকে আটক করেন। তখন তিনি নিজেকে জনপ্রিয় ব্যান্ড তারকা শাফিন আহমেদের ছেলে বলে পরিচয় দেন। তিনি জানান, যার নামে পার্সেলটি এসেছে সেই ফারদিন খান তার বন্ধু। ফারদিনই পার্সেলের মালিক। তাকে এটি নেওয়ার জন্য পাঠিয়েছেন। এরপর ওজিকে দিয়ে ফারদিনকে আটক করা হয়। তাকে আটকের পর ইব্রাহিম নামে এক যুবকের তথ্য পান। তাকে ধরতে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে যান ডিএনসি কর্মকর্তারা। পরে তাকে আটক করা হয়। তখন তিনি নিজেকে শিক্ষামন্ত্রীর এপিএস মফিজুরের শ্যালক বলে পরিচয় দেন।

মফিজুর রহমানের শেরেবাংলা নগরের সরকারি বাসায়ই থাকেন ইব্রাহিম। মফিজুরের ফ্ল্যাটেও তল্লাশি অভিযান চালানো হয়। সেখান থেকেও এমডিএমএ (মেথাইলিন ডক্সি মেথা এমফিটামিন) উদ্ধার করা হয়। এ সময় এপিএস মফিজুর সেখানে উপস্থিত ছিলেন। ওই দিনই ফারদিন, ইব্রাহিম ও ওজিকে নিয়ে সেগুনবাগিচায় ডিএনসি সদর দফতরে আনা হয়। ১৫ মে রাতে তাদের কার্যালয় রাখা হয়। ১৬ মে ওজি ও ইব্রাহিমকে ছেড়ে দিতে ডিএনসিতে প্রভাবশালী থেকে চাপ আসতে শুরু করে। ছাড়িয়ে নিতে শাফিন আহমেদ ও এপিএস মফিজুর রহমান ডিএনসি সদর দফতরে আসেন।

পরে চাপের মুখে পড়ে ডিএনসি কর্তৃপক্ষ ইব্রাহিম ও ওজির কাছ থেকে ১০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার হয়েছে বলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবা হকের ভ্রাম্যমাণ আদালতে একদিন করে সাজা দেওয়া হয়। যেহেতু তারা একরাত ডিএনসিতে ছিলেন, তাই ১৬ মে তাদের পরিবার সাজা শেষে নিয়ে যান। ইব্রাহিমের দুলাভাই মফিজুর রহমান এবং ওজির বাবা শাফিন আহমেদের কাছ থেকে সাদা কাগজে মুচলেকা নেওয়া হয়। এতে তারা লেখেন, সংশ্লিষ্টরা আর কখনো মাদকসেবন করবেন না। তাদের মাদক পুনর্বাসন কেন্দ্রে পাঠানোর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অন্যদিকে কোনো তদবির না থাকায় ফারদিনের বিরুদ্ধে ১৬ মে পল্টন থানায় ডিএনসির পরিদর্শক মাসুদুর রহমান মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করেন। মামলায় একমাত্র ওই মামলার আসামি। সেখানে ইব্রাহিম ও ওজি কাউকে আসামি করা হয়নি। সে মামলায় ফারদিন এখন কারাগারে। দুজনকে ছেড়ে দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে ডিএনসির পরিচালক (অপারেশনস্ ও গোয়েন্দা) তানভীর মমতাজ সাংবাদিকদের বলেন, যার কাছে মাদক পাওয়া গেছে তার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। ডিএনসির এক কর্মকর্তা বলছেন, শিক্ষামন্ত্রীর এপিএস মফিজুরের শ্যালক ইব্রাহিম তার সঙ্গেই শেরেবাংলা নগরের সরকারি বাসায় থাকেন। সেখানে বসেই বন্ধু ওজি ও ফারদিনের মাধ্যমে এলএসডি মাদক কেনাবেচার চক্র নিয়ন্ত্রণ করেন। তারা তিনজনই এলএসডিতে আসক্ত। এলএসডি কৃত্রিম মাদক, যা পরীক্ষাগারে তৈরি। মাদকটি দেশে অপ্রচলিত এবং খুবই ভয়ংকর। এই মাদকের উৎস ইউরোপ ও আমেরিকার বিভিন্ন দেশ। এ ধরনের মাদক মনের ওপর প্রভাব ফেলে, কখনো কখনো ভীতিকর অনুভূতি তৈরি করে। নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণ থাকে না। তখন সে যা খুশি তাই করে ফেলে। জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের চিকিৎসকরা বলছেন, সব মাদকই ক্ষতিকর। কিন্তু এলএসডির সবচেয়ে খারাপ দিক হলো এটা সেবনের ফলে দৃষ্টি বিভ্রম বা হেলুসিনেশন হয়ে থাকে। এখন কেউ যদি খুব খুশিতে থেকে এই ড্রাগ নেয় তাহলে তার মধ্যে রঙিন চিন্তা আসে। আর কেউ যদি খারাপ অবস্থার মধ্যে থেকে এই ড্রাগ নেয় তাহলে খারাপ জিনিসগুলো তাকে ভর করে। সে তখন যা খুশি তাই করতে পারে। এমনকি আত্মহত্যাও করে ফেলতে পারে, উঁচু ভবন থেকে লাফিয়ে পড়তে পারে। ফলে এটা সরবরাহের রুটটা আগে বন্ধ করতে হবে। এটা অন্য মাদকের চেয়ে দামি। যারা নিয়মিত মাদক সেবন করে তারা সব সময়ই নতুন নতুন মাদক খোঁজেন। এই মাদকের ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বেশি সম্পৃক্ততা দেখছি আমরা। এটি কোনোভাবেই যাতে ছড়িয়ে না পড়ে সেদিকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে খেয়াল করতে হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সমাজকল?্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের শিক্ষক এবং সমাজ ও অপরাধ বিশেষজ্ঞ ড. তৌহিদুল হক বলেন, বর্তমান সময়ের আধুনিক বা ক্ষতিকর মাদক বলতে আমরা যা বুঝি তার মধ্যে এলএসডি অন্যতম। এই মাদক গ্রহণ করে তরুণদের মধ্যে বেশ কয়েকজন আত্মহননের পথ বেছে নিয়েছে। নিজেই নিজেকে শেষ করে দিচ্ছে। এই মাদক গ্রহণের ফলে নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণ থাকে না। যিনি গ্রহণ করেন তাকে দিয়ে যে কোনো ধরনের কাজ করিয়ে নেওয়া সম্ভব। যারা ইতোমধ্যে এটি গ্রহণ করেছে তারা ভয়ংকর পরিণতির দিকে ধাবিত হয়েছে। তিনি আরও বলেন, এলএসডি মাদক সস্তা মাদক নয়, এটি বেশ চড়া দাম দিয়ে কিনতে হয়। সমাজের বিত্তবান পরিবারের সন্তানরা এই মাদকের দিকে ঝুঁকে পড়ছে। দেশের সীমান্ত, লাগেজ বা কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে মাদক আসছে। মাদক উদ্ধার, গ্রেফতার ও মামলা হচ্ছে কিন্তু মাদক নিয়ন্ত্রণে আসছে না। মাদকের বিরুদ্ধে এক সময় রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠন এবং ব্যক্তিরা সোচ্চার ছিল, সেই জায়গাতে কিছুটা ভাটা পড়েছে। এখনই এলএসডিসহ মাদকের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের দমন করতে হবে, নইলে আমাদের জন্য ভয়ংকর পরিণতি অপেক্ষা করছে। ডিএনসির ঢাকা বিভাগীয় কার্যালয়ের অতিরিক্ত পরিচালক মো. জাফরুল্ল্যাহ কাজল বলেন, ভয়ংকর মাদক এলএসডি ডাকযোগে আসছে। ক্রিপটোকারেন্সি ব্যবহার করে ডার্ক ওয়েবে যোগাযোগ করেও আনা হচ্ছে এলএসডি। এটি সহজলভ্য নয়, ফলে এটি এখনো রুটপর্যায়ে ছড়িয়ে পড়েনি। ধনাঢ্য পরিবারের সন্তানদের মধ্যে এই মাদক গ্রহণের প্রবণতা বেশি। আমরা এই মাদক ধরতে নিয়মিত অভিযান অব্যাহত রেখেছি। অভিযানে এলএসডি উদ্ধারসহ আসামি ধরা পড়ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৪১ মিনিট আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে বাস উল্টে একজন নিহত
দিনাজপুরে বাস উল্টে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
জয়পুরহাটে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের দাবি ইসলামপন্থীদের ঐক্য : মাসুদ সাঈদী
বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের দাবি ইসলামপন্থীদের ঐক্য : মাসুদ সাঈদী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় এক লাখ ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
উখিয়ায় এক লাখ ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রলীগের কর্মীসহ গ্রেফতার ৩
ছাত্রলীগের কর্মীসহ গ্রেফতার ৩

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কসবায় তথ্য ও প্রযুক্তি সচিবকে সংবর্ধনা
কসবায় তথ্য ও প্রযুক্তি সচিবকে সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমরা অস্ত্র ছাড়ব না, যতক্ষণ না ইসরায়েল আগ্রাসন বন্ধ করে’
‘আমরা অস্ত্র ছাড়ব না, যতক্ষণ না ইসরায়েল আগ্রাসন বন্ধ করে’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালের নাশতায় করা এই ভুলগুলোর জন্যই কি ওজন বেড়ে যাচ্ছে?
সকালের নাশতায় করা এই ভুলগুলোর জন্যই কি ওজন বেড়ে যাচ্ছে?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ
ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নান্দাইলে বজ্রপাতে পিতা-পুত্রের করুণ মৃত্যু
নান্দাইলে বজ্রপাতে পিতা-পুত্রের করুণ মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ডা. জোবাইদা রহমানের জন্মদিন
উপলক্ষে বিএনপির বৃক্ষরোপণ
বগুড়ায় ডা. জোবাইদা রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিএনপির বৃক্ষরোপণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নির্বাচিত হলে প্রতিটি ঘরে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে : টুকু
বিএনপি নির্বাচিত হলে প্রতিটি ঘরে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে : টুকু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোরগঞ্জে ১৫০ কেজি পলিথিন জব্দ, জরিমানা
কিশোরগঞ্জে ১৫০ কেজি পলিথিন জব্দ, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী দমনপীড়ন ছিল এজিদ বাহিনীর মতো
আওয়ামী দমনপীড়ন ছিল এজিদ বাহিনীর মতো

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়