শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ মে, ২০২৩ আপডেট:

ছড়িয়ে পড়ছে ভয়ংকর এলএসডি

আলী আজম
প্রিন্ট ভার্সন
ছড়িয়ে পড়ছে ভয়ংকর এলএসডি

লাইসার্জিক অ্যাসিড ডাইইথ্যালামাইড বা এলএসডি। এটি সেবনের পর রক্তচাপ বেড়ে যায়, দেহের তাপমাত্রাও বাড়ে, দৃষ্টি বিভ্রম বা হেলুসিনেশন হতে পারে। তখন নিজের ওপর কোনো নিয়ন্ত্রণ থাকে না। তখন একজন মানুষ যা খুশি তাই করতে পারেন। এমনকি উঁচু ভবন থেকে লাফ দিতেও দ্বিধাবোধ করে না। ২০১৯ সালে এই মাদকটি বাংলাদেশে ধরা পড়লেও খুব একটা আলোচনায় আসেনি। ২০২১ সালের ১৫ মে রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হাফিজুর রহমানের মৃত্যুর পর এই মাদকটি ব্যাপকভাবে আলোচনায় এসেছে। সর্বশেষ এলএসডিসহ তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়। তারা হলেন- একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ফারদিন খান, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির একান্ত ব্যক্তিগত সহকারী (এপিএস) মফিজুর রহমানের শ্যালক ইব্রাহিম কিবরিয়া ও জনপ্রিয় ব্যান্ড তারকা শাফিন আহমেদের ছেলে আযরাফ আহমেদ ওজি। ভয়ংকর এই মাদকটি ক্রমেই ধনাঢ্য পরিবারের তরুণদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ছে। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বেশি সম্পৃক্ততা পাচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। দাম বেশি হওয়ায় এটি রুট পর্যায়ে এখনো ছড়িয়ে পড়েনি। জানা গেছে, এলএসডির ভয়াবহতা বিবেচনায় ১৯৯০ সালে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে এটাকে নিষিদ্ধ মাদকের তালিকায় রাখা হয়। জাতিসংঘও ১৯৭১ সালে চিকিৎসার ক্ষেত্রে এলএসডি ব্যবহারের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয়। ধনাঢ্য ঘরের সন্তানরা এই মাদকের দিকে ঝুঁকে পড়ছেন। যদি দেশের বাজারে এলএসডির চালান বাড়তে থাকে তাহলে দাম কমে সব শ্রেণির মাদকাসক্তদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সব ধরনের মাদক নির্মূলে চাহিদা হ্রাস করতে সচেতনতা বৃদ্ধির বিকল্প নেই। গত ৮ মে নেদারল্যান্ডসের রাজধানীর আমস্টারডাম থেকে ডাকযোগে একটি সন্দেহজনক পার্সেল ঢাকায় আসে। প্রাপকের নামের ঠিকানা ছিল ফারদিন খান। ঠিকানা দক্ষিণ বাড্ডা, কাঁচাবাজার। তবে পার্সেলটি কেউ নিচ্ছিল না, এরপর ডাক বিভাগ বিষয়টি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরকে (ডিএনসি) জানায়। ডিএনসির গোয়েন্দা বিভাগের উপ-পরিচালক রবিউল ইসলামের নেতৃত্বে একটি টিম গিয়ে পার্সেলটি খোলেন। পার্সেল খুলে ২৫টি এলএসডি ব্লটার পায় কর্মকর্তারা। কর্মকর্তারা মাদক চোরাকারবারিদের ধরতে পার্সেলটি নিয়ে অপেক্ষা করেন। তারা গুলশান পোস্ট অফিসের আশপাশে অপেক্ষায় থাকেন। ১৫ মে পার্সেল নিতে আসেন আযরাফ আহমেদ ওজি। ডিএনসির কর্মকর্তারা তাকে আটক করেন। তখন তিনি নিজেকে জনপ্রিয় ব্যান্ড তারকা শাফিন আহমেদের ছেলে বলে পরিচয় দেন। তিনি জানান, যার নামে পার্সেলটি এসেছে সেই ফারদিন খান তার বন্ধু। ফারদিনই পার্সেলের মালিক। তাকে এটি নেওয়ার জন্য পাঠিয়েছেন। এরপর ওজিকে দিয়ে ফারদিনকে আটক করা হয়। তাকে আটকের পর ইব্রাহিম নামে এক যুবকের তথ্য পান। তাকে ধরতে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে যান ডিএনসি কর্মকর্তারা। পরে তাকে আটক করা হয়। তখন তিনি নিজেকে শিক্ষামন্ত্রীর এপিএস মফিজুরের শ্যালক বলে পরিচয় দেন।

মফিজুর রহমানের শেরেবাংলা নগরের সরকারি বাসায়ই থাকেন ইব্রাহিম। মফিজুরের ফ্ল্যাটেও তল্লাশি অভিযান চালানো হয়। সেখান থেকেও এমডিএমএ (মেথাইলিন ডক্সি মেথা এমফিটামিন) উদ্ধার করা হয়। এ সময় এপিএস মফিজুর সেখানে উপস্থিত ছিলেন। ওই দিনই ফারদিন, ইব্রাহিম ও ওজিকে নিয়ে সেগুনবাগিচায় ডিএনসি সদর দফতরে আনা হয়। ১৫ মে রাতে তাদের কার্যালয় রাখা হয়। ১৬ মে ওজি ও ইব্রাহিমকে ছেড়ে দিতে ডিএনসিতে প্রভাবশালী থেকে চাপ আসতে শুরু করে। ছাড়িয়ে নিতে শাফিন আহমেদ ও এপিএস মফিজুর রহমান ডিএনসি সদর দফতরে আসেন।

পরে চাপের মুখে পড়ে ডিএনসি কর্তৃপক্ষ ইব্রাহিম ও ওজির কাছ থেকে ১০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার হয়েছে বলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবা হকের ভ্রাম্যমাণ আদালতে একদিন করে সাজা দেওয়া হয়। যেহেতু তারা একরাত ডিএনসিতে ছিলেন, তাই ১৬ মে তাদের পরিবার সাজা শেষে নিয়ে যান। ইব্রাহিমের দুলাভাই মফিজুর রহমান এবং ওজির বাবা শাফিন আহমেদের কাছ থেকে সাদা কাগজে মুচলেকা নেওয়া হয়। এতে তারা লেখেন, সংশ্লিষ্টরা আর কখনো মাদকসেবন করবেন না। তাদের মাদক পুনর্বাসন কেন্দ্রে পাঠানোর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অন্যদিকে কোনো তদবির না থাকায় ফারদিনের বিরুদ্ধে ১৬ মে পল্টন থানায় ডিএনসির পরিদর্শক মাসুদুর রহমান মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করেন। মামলায় একমাত্র ওই মামলার আসামি। সেখানে ইব্রাহিম ও ওজি কাউকে আসামি করা হয়নি। সে মামলায় ফারদিন এখন কারাগারে। দুজনকে ছেড়ে দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে ডিএনসির পরিচালক (অপারেশনস্ ও গোয়েন্দা) তানভীর মমতাজ সাংবাদিকদের বলেন, যার কাছে মাদক পাওয়া গেছে তার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। ডিএনসির এক কর্মকর্তা বলছেন, শিক্ষামন্ত্রীর এপিএস মফিজুরের শ্যালক ইব্রাহিম তার সঙ্গেই শেরেবাংলা নগরের সরকারি বাসায় থাকেন। সেখানে বসেই বন্ধু ওজি ও ফারদিনের মাধ্যমে এলএসডি মাদক কেনাবেচার চক্র নিয়ন্ত্রণ করেন। তারা তিনজনই এলএসডিতে আসক্ত। এলএসডি কৃত্রিম মাদক, যা পরীক্ষাগারে তৈরি। মাদকটি দেশে অপ্রচলিত এবং খুবই ভয়ংকর। এই মাদকের উৎস ইউরোপ ও আমেরিকার বিভিন্ন দেশ। এ ধরনের মাদক মনের ওপর প্রভাব ফেলে, কখনো কখনো ভীতিকর অনুভূতি তৈরি করে। নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণ থাকে না। তখন সে যা খুশি তাই করে ফেলে। জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের চিকিৎসকরা বলছেন, সব মাদকই ক্ষতিকর। কিন্তু এলএসডির সবচেয়ে খারাপ দিক হলো এটা সেবনের ফলে দৃষ্টি বিভ্রম বা হেলুসিনেশন হয়ে থাকে। এখন কেউ যদি খুব খুশিতে থেকে এই ড্রাগ নেয় তাহলে তার মধ্যে রঙিন চিন্তা আসে। আর কেউ যদি খারাপ অবস্থার মধ্যে থেকে এই ড্রাগ নেয় তাহলে খারাপ জিনিসগুলো তাকে ভর করে। সে তখন যা খুশি তাই করতে পারে। এমনকি আত্মহত্যাও করে ফেলতে পারে, উঁচু ভবন থেকে লাফিয়ে পড়তে পারে। ফলে এটা সরবরাহের রুটটা আগে বন্ধ করতে হবে। এটা অন্য মাদকের চেয়ে দামি। যারা নিয়মিত মাদক সেবন করে তারা সব সময়ই নতুন নতুন মাদক খোঁজেন। এই মাদকের ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বেশি সম্পৃক্ততা দেখছি আমরা। এটি কোনোভাবেই যাতে ছড়িয়ে না পড়ে সেদিকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে খেয়াল করতে হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সমাজকল?্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের শিক্ষক এবং সমাজ ও অপরাধ বিশেষজ্ঞ ড. তৌহিদুল হক বলেন, বর্তমান সময়ের আধুনিক বা ক্ষতিকর মাদক বলতে আমরা যা বুঝি তার মধ্যে এলএসডি অন্যতম। এই মাদক গ্রহণ করে তরুণদের মধ্যে বেশ কয়েকজন আত্মহননের পথ বেছে নিয়েছে। নিজেই নিজেকে শেষ করে দিচ্ছে। এই মাদক গ্রহণের ফলে নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণ থাকে না। যিনি গ্রহণ করেন তাকে দিয়ে যে কোনো ধরনের কাজ করিয়ে নেওয়া সম্ভব। যারা ইতোমধ্যে এটি গ্রহণ করেছে তারা ভয়ংকর পরিণতির দিকে ধাবিত হয়েছে। তিনি আরও বলেন, এলএসডি মাদক সস্তা মাদক নয়, এটি বেশ চড়া দাম দিয়ে কিনতে হয়। সমাজের বিত্তবান পরিবারের সন্তানরা এই মাদকের দিকে ঝুঁকে পড়ছে। দেশের সীমান্ত, লাগেজ বা কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে মাদক আসছে। মাদক উদ্ধার, গ্রেফতার ও মামলা হচ্ছে কিন্তু মাদক নিয়ন্ত্রণে আসছে না। মাদকের বিরুদ্ধে এক সময় রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠন এবং ব্যক্তিরা সোচ্চার ছিল, সেই জায়গাতে কিছুটা ভাটা পড়েছে। এখনই এলএসডিসহ মাদকের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের দমন করতে হবে, নইলে আমাদের জন্য ভয়ংকর পরিণতি অপেক্ষা করছে। ডিএনসির ঢাকা বিভাগীয় কার্যালয়ের অতিরিক্ত পরিচালক মো. জাফরুল্ল্যাহ কাজল বলেন, ভয়ংকর মাদক এলএসডি ডাকযোগে আসছে। ক্রিপটোকারেন্সি ব্যবহার করে ডার্ক ওয়েবে যোগাযোগ করেও আনা হচ্ছে এলএসডি। এটি সহজলভ্য নয়, ফলে এটি এখনো রুটপর্যায়ে ছড়িয়ে পড়েনি। ধনাঢ্য পরিবারের সন্তানদের মধ্যে এই মাদক গ্রহণের প্রবণতা বেশি। আমরা এই মাদক ধরতে নিয়মিত অভিযান অব্যাহত রেখেছি। অভিযানে এলএসডি উদ্ধারসহ আসামি ধরা পড়ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিহত-আহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
নিহত-আহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
ঢাকাকে বাঁচাতে সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন
ঢাকাকে বাঁচাতে সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
কাটছে না রাকসু নির্বাচনের শঙ্কা
কাটছে না রাকসু নির্বাচনের শঙ্কা
যেভাবে লুট হয় সিলেটের পাথর
যেভাবে লুট হয় সিলেটের পাথর
ভোট কেন্দ্রের খসড়া প্রকাশ হবে ১০ সেপ্টেম্বর
ভোট কেন্দ্রের খসড়া প্রকাশ হবে ১০ সেপ্টেম্বর
কাপড় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
কাপড় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
ছয় দিনের কর্মসূচি বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে
ছয় দিনের কর্মসূচি বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
গ্যাস না থাকায় শিল্প উৎপাদন ব্যাহত
গ্যাস না থাকায় শিল্প উৎপাদন ব্যাহত
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী
মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুয়াকাটার সৈকতে ফের ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটার সৈকতে ফের ভেসে এলো মৃত ডলফিন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানে হাসপাতালে হামলায় নিহত ১
সুদানে হাসপাতালে হামলায় নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য উৎপাদন, ঢাকা বেকারিকে জরিমানা
অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য উৎপাদন, ঢাকা বেকারিকে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডস সিরিজে থাকছেন জেসি
বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডস সিরিজে থাকছেন জেসি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
কক্সবাজারে গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনি জটিলতায় ওয়াসিম আকরাম
আইনি জটিলতায় ওয়াসিম আকরাম

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা শহীদ জিয়ার সৈনিকেরা প্রতিহত করবে’
‘নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা শহীদ জিয়ার সৈনিকেরা প্রতিহত করবে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণ মামলায় একজনের যাবজ্জীবন
নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণ মামলায় একজনের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত ৩ আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত ৩ আসামি গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়বে পাকিস্তান, চীন ও আফগানিস্তান
সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়বে পাকিস্তান, চীন ও আফগানিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ
আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি
নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল
সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার
কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে
বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি
বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল
গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু
মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না
ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না
জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে
ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ
ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক
গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন
গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

স্মৃতিকাতর হাবিব...
স্মৃতিকাতর হাবিব...

শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ এখন পছন্দমতো সরকার গঠন করতে চায়
মানুষ এখন পছন্দমতো সরকার গঠন করতে চায়

নগর জীবন

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা