শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ মে, ২০২৩ আপডেট:

হচ্ছে পরিবেশ দূষণ

ভেজাল তেলে গাড়ির সর্বনাশ

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
ভেজাল তেলে গাড়ির সর্বনাশ

♦ বিপিসি ও বিপণন কোম্পানি, তেল পরিশোধনকারী কোম্পানি, পেট্রলপাম্পের মালিক-কর্মকর্তা-কর্মচারী জ্বালানি তেলে ভেজাল মেশানোর সঙ্গে জড়িত

♦ ভেজাল তেলে অ্যাজমা, ব্রঙ্কাইটিস, হাঁপানি, চর্মরোগ ও হৃদরোগের ঝুঁকি বেশি

♦ মুনাফার লোভে অপরিশোধিত কনডেনসেট সরাসরি অকটেন বা পেট্রলের সঙ্গে মিশিয়ে বিক্রি, পেট্রলে মেশানো হচ্ছে পানি

ধানমন্ডির স্যানেটারি ব্যবসায়ী ইউসুফ উদ্দিন নিজের প্রিমিও গাড়িটি নিয়ে বিপাকে পড়েছেন। গত সপ্তাহে গাড়িতে হঠাৎ যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দিলে ছুটে যান দীর্ঘদিনের পরিচিত মেকারের কাছে। সব দেখেশুনে মেকার ইউসুফউদ্দিনকে জানান, গাড়িতে দীর্ঘদিন ধরে অসাবধানতাবশত ভেজাল জ্বালানি তেল ব্যবহারের কারণে ইঞ্জিন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তিনি ঢাকার নিকুঞ্জ এলাকার একটি ফিলিং স্টেশন থেকে নিয়মিত তেল নিতেন। ইউসুফ উদ্দিনের মতোই আরও অনেক গাড়ির মালিক ইঞ্জিনে সমস্যা নিয়ে গ্যারেজে যাচ্ছেন। এদের বেশির ভাগেরই সমস্যা কমবেশি এক। রাজধানীর বেশ কয়েকটি গ্যারেজে সম্প্রতি মেকারদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ভেজাল তেল ব্যবহার করার জন্য প্রায়ই গাড়ির মালিকরা গাড়িতে ত্রুটি নিয়ে তাদের কাছে আসছেন। মেকাররা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গাড়ির ইঞ্জিনে ভেজাল তেল ঢুকলে বিকট শব্দ হয়। এতে গাড়ি ঠিকমতো চলে না। এরপর ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে যায়। গাড়ির তেলের ট্যাঙ্ক ও ইঞ্জিনের ভিতর থেকে সব তেল বের করে ফিল্টার বদল করে আবার নতুন তেল ভরার পরই গাড়িটি ঠিক হয়। সাধারণত ভেজালের মাত্রা কম হলে ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে যায় না। কিন্তু দীর্ঘ মেয়াদে ইঞ্জিনের ক্ষতি হয়। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, দেশের পেট্রলপাম্পগুলোতে একটি সিন্ডিকেট দীর্ঘদিন ধরে জ্বালানি তেলে ভেজাল মিশিয়ে আসছে। মাঝে তেলে ভেজাল দেওয়ার পরিমাণ কিছুটা কমলেও মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় এ চক্র আবারও সক্রিয় হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে ঢাকার বাইরে জ্বালানি তেলে ভেজাল দেওয়ার পরিমাণ বেশি। রাজধানীর বাইরের ফিলিং স্টেশনে পেট্রলের সঙ্গে পানি মিশিয়েও বিক্রি করার অভিযোগ আছে। এ বিষয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে অপরাধও প্রমাণিত হয়েছে। গত বছর আগস্টে নাটোরের লালপুরে পেট্রলের সঙ্গে পানি মিশিয়ে বিক্রির অপরাধে গোপালপুরের মেসার্স সততা ফিলিং স্টেশনের মালিককে ভ্রাম্যমাণ আদালত ৪৮ হাজার টাকা জরিমানা করেন। বিএসটিআই ২০২১-২২ অর্থবছরে মোট ১ হাজার ৬৬০টি অভিযান পরিচালনা করেছে। এর মধ্যে ৯৬৩টি পাম্প বিএসটিআইর বেঁধে দেওয়া মানের তেল বিক্রি করেনি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তেলে ভেজাল মেশানোর মতো অপরাধ এখনই বন্ধ করা উচিত। তা না হলে একদিকে যেমন গাড়ির ইঞ্জিন ও সেচের ইঞ্জিন নষ্ট হবে, অন্যদিকে এসব যন্ত্রপাতি মেরামত করতে গিয়ে খরচ বৃদ্ধি পাবে। আবার ভেজাল তেলে পরিবেশদূষণের পাশাপাশি বায়ুদূষণ থেকে নানা রকম রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও বাড়বে। ইমেরিটাস অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ভেজাল তেলের কারণে গাড়ির ইঞ্জিন নষ্ট হয়ে যে কালো ধোঁয়া বের হয় তা থেকে বায়ুদূষণ বেশি হয়। এ কারণে ফুসফুসজনিত রোগ বেশি হয়। অ্যাজমা, ব্রঙ্কাইটিস, হাঁপানিও বেশি হয়। এমনকি হৃদরোগের ঝুঁকিও বেশি থাকে। এ ছাড়া সাইনোসাইটিস, টনসিলাইটিস হতে পারে। অ্যালার্জিসহ বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগের ঝুঁকিও তৈরি হয়। আর এ সমস্যার জন্য শিশু. বয়স্ক ও গর্ভবতী নারীরা বেশি ঝুঁকিতে থাকেন। জ্বালানি তেলে ভেজাল করা হলে ধরন অনুযায়ী দি বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম অ্যাক্ট, ১৯৩৪-এর ধারা ২৩(১) এবং ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯-এর ধারা ৪১ অনুযায়ী বিভিন্ন মেয়াদের কারাদন্ড, জরিমানা অথবা উভয় দন্ডের বিধান । কিন্তু এ শাস্তির প্রয়োগ তেমন একটা ঘটেনি। জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘জ্বালানি তেলে ভেজাল দেওয়া হচ্ছে কি না তা তদারক করে বিএসটিআই ও বিপিসি। এর মান পর্যবেক্ষণে আমাদের সক্ষমতা নেই। আমরা কোনো অভিযোগ পেলে এর ভিত্তিতে পেট্রলপাম্পে অভিযান চালাই। অভিযোগ পেলে আমরা হয়তো নমুনা সংগ্রহ করে তা বিএসটিআইসহ সংশ্লিষ্ট জায়গায় পরীক্ষা করাতে পারি।’ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জিওগ্রাফি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হুমায়ুন কবির বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ভেজাল তেলের মধ্যে যদি নিষিদ্ধ সিসা থাকে আর এটি যদি বাতাসের সঙ্গে মিশে যায় তাহলে খুবই বিষাক্ত হয়ে ওঠে। এটি মানবস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে পরিবেশদূষণ রোধ করতে গাড়ির ইঞ্জিনের অবস্থা অবশ্যই ভালো হতে হবে। দেশের গ্যাসক্ষেত্রগুলো থেকে দৈনিক ৮ হাজার ৫৪০ ব্যারেল কনডেনসেট উঠছে। এটি গ্যাসের সঙ্গে ওঠা উপজাত, যা পরিশোধন করে পেট্রোলিয়াম পণ্য উৎপাদন করা হয়। কনডেনসেট প্রক্রিয়া করলে ডিজেল, পেট্রল, অকটেন, কেরোসিন, এলপিজিসহ সব ধরনের পেট্রোলিয়াম পণ্য পাওয়া যায়। কিন্তু বিপত্তি ঘটে তখন, যখন বাড়তি মুনাফার লোভে অপরিশোধিত কনডেনসেটই সরাসরি অকটেন বা পেট্রলের সঙ্গে মিশিয়ে বিক্রি করা হয়। এ ধরনের জ্বালানি দ্রুত বিকল করে দেয় গাড়ির মূল্যবান ইঞ্জিন। এ বিষয়ে নজরদারির ঘাটতি রয়েছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, যেসব ঘাট থেকে তেল পরিবহন করে পেট্রলপাম্পে নেওয়া হয় সেখানেই বেশি ভেজাল মেশানো হয়। এ ছাড়া কনডেনসেট বেসরকারি পরিশোধনাগারে নিয়ে যাওয়ার পর সেখানেও ভেজাল মেশানো হতে পারে। এই পুরো প্রক্রিয়াতে সরকারি-বেসরকারি একটি নেটওয়ার্ক সক্রিয়। দেশের বেসরকারি পরিশোধনাগারের কাছে যে কনডেনসেট বিক্রি হয়, তার অনুমোদন দেয় জ্বালানি বিভাগ। অনুমোদনের ভিত্তিতে রূপান্তরিত প্রাকৃতিক গ্যাস কোম্পানি আশুগঞ্জের কনডেনসেট হ্যান্ডলিং পয়েন্ট থেকে বেসরকারি কোম্পানিগুলোকে বুঝিয়ে দেয়। কিন্তু কনডেনসেট আনলোডিং পয়েন্টে পেট্রোবাংলা ও আরপিজিসিএল কারও কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। এ ক্ষেত্রে অবশ্যই মনিটরিং থাকা জরুরি। না হলে ভেজালের মতো অনেক কিছুই ঘটতে পারে। দেশের বিভিন্ন এলাকায় জ্বালানি তেল বিক্রির যে ডিপো রয়েছে সেগুলোকে কেন্দ্র করে ভেজাল তেল বিক্রির সিন্ডিকেট গড়ে উঠেছে। বিভিন্ন তেলভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ব্যবহৃত জ্বালানি তেল কম দামে কিনে এনে ভেজাল সিন্ডিকেট ভালো তেলের সঙ্গে মিশিয়ে বিভিন্ন পেট্রলপাম্পে বিক্রি করছে। পেট্রলপাম্পগুলো সেই তেল আবার গ্রাহকদের কাছে বিক্রি করছে। অথচ দেশে মানসম্পন্ন জ্বালানি তেল সরবরাহ করা বাধ্যতামূলক। এ জন্য বাজারজাত করার আগেই পেট্রল, অকটেন ও ডিজেলের মান পরীক্ষা করে সনদ নেওয়ার বাধ্যবাধকতা আছে। কিন্তু রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) কখনোই জ্বালানি তেলের মান পরীক্ষা করায়নি এবং সনদ নেয়নি। এর ফলে উৎপাদন, পরিশোধন থেকে শুরু করে পেট্রলপাম্পে বিক্রি পর্যন্ত নানা পর্যায়ে জ্বালানি তেলে ভেজাল মেশানোর ঘটনা ঘটছে। ধারণা করা হচ্ছে বিপিসি, সরকারি বিপণন কোম্পানি, তেল পরিশোধনকারী কোম্পানি ও পেট্রলপাম্পের মালিক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একটি অংশ নানা পর্যায়ে তেলে ভেজাল মেশানোর সঙ্গে জড়িত। বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই), জেলা প্রশাসন ও ভোক্তা অধিকার কর্তৃপক্ষ মাঝেমধ্যে তেলে ভেজাল আছে কি না তা দেখতে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে। আর অভিযানগুলোতে মানহীন তেল বিক্রির সঙ্গে ওজনে কম তেল দেওয়ার মতো ঘটনার প্রমাণ মেলে। বেসরকারি রিফাইনারি মালিক, ট্যাঙ্ক-লরি মালিক, শ্রমিক সংগঠন ও ফিলিং স্টেশন মালিকসহ বিভিন্ন স্টেকহোল্ডার জ্বালানি তেলের ভেজাল বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত। মূলত বিপণন প্রতিষ্ঠানগুলোর ডিপো পর্যায়ে বেশি দামের তেলের সঙ্গে কম দামের তেলের সংমিশ্রণ ঘটিয়ে এই গোঁজামিল দেয়া হচ্ছে। বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা নির্দিষ্ট কিছু ফিলিং স্টেশন অপরিশোধিত অর্থাৎ ভেজাল তেল কিনে থাকে। বিপিসির তিন সরকারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বাজারজাত তেলের চেয়ে দাম অনেক কম হওয়ায় এই ফিলিং স্টেশনগুলো সুযোগ লুফে নেয়। আবার বিপিসির পরিবর্তে ফিলিং স্টেশনগুলোতে বিক্রি করলে কয়েক গুণ বেশি লাভ পাওয়া যায়। এ কারণে বেসরকারি রিফাইনারিগুলো চুক্তি ভঙ্গ করে ‘ব্ল্যাক মার্কেটে’ তেল বিক্রি করে দেয়। ভেজাল তেলের জোগান বন্ধে বিপিসি প্রায়ই বিভিন্ন স্থানে ফিলিং স্টেশনগুলোতে অভিযান চালায়। অভিযোগের সত্যতা মেলায় বিভিণ্ন সময় বেশ কিছু ফিলিং স্টেশন বন্ধ করে দেয় বিপিসি। বিএসটিআইর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ হাসিব সরকার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের অভিযানগুলোতে তাৎক্ষণিকভাবে তেলে ভেজাল আছে কি না তা পরীক্ষা করা ছাড়া বলার উপায় নেই। আমাদের কাছে যদি কোনো অভিযোগ আসে এর ভিত্তিতে বিএসটিআইর কর্মকর্তারা সে জায়গা থেকে নমুনা সংগ্রহ করে তা পরীক্ষাগারে পরীক্ষা করে বলতে পারবেন সেই তেলে ভেজাল আছে কি না।

এই বিভাগের আরও খবর
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ
নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন