শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ মে, ২০২৩ আপডেট:

হচ্ছে পরিবেশ দূষণ

ভেজাল তেলে গাড়ির সর্বনাশ

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
ভেজাল তেলে গাড়ির সর্বনাশ

♦ বিপিসি ও বিপণন কোম্পানি, তেল পরিশোধনকারী কোম্পানি, পেট্রলপাম্পের মালিক-কর্মকর্তা-কর্মচারী জ্বালানি তেলে ভেজাল মেশানোর সঙ্গে জড়িত

♦ ভেজাল তেলে অ্যাজমা, ব্রঙ্কাইটিস, হাঁপানি, চর্মরোগ ও হৃদরোগের ঝুঁকি বেশি

♦ মুনাফার লোভে অপরিশোধিত কনডেনসেট সরাসরি অকটেন বা পেট্রলের সঙ্গে মিশিয়ে বিক্রি, পেট্রলে মেশানো হচ্ছে পানি

ধানমন্ডির স্যানেটারি ব্যবসায়ী ইউসুফ উদ্দিন নিজের প্রিমিও গাড়িটি নিয়ে বিপাকে পড়েছেন। গত সপ্তাহে গাড়িতে হঠাৎ যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দিলে ছুটে যান দীর্ঘদিনের পরিচিত মেকারের কাছে। সব দেখেশুনে মেকার ইউসুফউদ্দিনকে জানান, গাড়িতে দীর্ঘদিন ধরে অসাবধানতাবশত ভেজাল জ্বালানি তেল ব্যবহারের কারণে ইঞ্জিন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তিনি ঢাকার নিকুঞ্জ এলাকার একটি ফিলিং স্টেশন থেকে নিয়মিত তেল নিতেন। ইউসুফ উদ্দিনের মতোই আরও অনেক গাড়ির মালিক ইঞ্জিনে সমস্যা নিয়ে গ্যারেজে যাচ্ছেন। এদের বেশির ভাগেরই সমস্যা কমবেশি এক। রাজধানীর বেশ কয়েকটি গ্যারেজে সম্প্রতি মেকারদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ভেজাল তেল ব্যবহার করার জন্য প্রায়ই গাড়ির মালিকরা গাড়িতে ত্রুটি নিয়ে তাদের কাছে আসছেন। মেকাররা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গাড়ির ইঞ্জিনে ভেজাল তেল ঢুকলে বিকট শব্দ হয়। এতে গাড়ি ঠিকমতো চলে না। এরপর ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে যায়। গাড়ির তেলের ট্যাঙ্ক ও ইঞ্জিনের ভিতর থেকে সব তেল বের করে ফিল্টার বদল করে আবার নতুন তেল ভরার পরই গাড়িটি ঠিক হয়। সাধারণত ভেজালের মাত্রা কম হলে ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে যায় না। কিন্তু দীর্ঘ মেয়াদে ইঞ্জিনের ক্ষতি হয়। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, দেশের পেট্রলপাম্পগুলোতে একটি সিন্ডিকেট দীর্ঘদিন ধরে জ্বালানি তেলে ভেজাল মিশিয়ে আসছে। মাঝে তেলে ভেজাল দেওয়ার পরিমাণ কিছুটা কমলেও মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় এ চক্র আবারও সক্রিয় হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে ঢাকার বাইরে জ্বালানি তেলে ভেজাল দেওয়ার পরিমাণ বেশি। রাজধানীর বাইরের ফিলিং স্টেশনে পেট্রলের সঙ্গে পানি মিশিয়েও বিক্রি করার অভিযোগ আছে। এ বিষয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে অপরাধও প্রমাণিত হয়েছে। গত বছর আগস্টে নাটোরের লালপুরে পেট্রলের সঙ্গে পানি মিশিয়ে বিক্রির অপরাধে গোপালপুরের মেসার্স সততা ফিলিং স্টেশনের মালিককে ভ্রাম্যমাণ আদালত ৪৮ হাজার টাকা জরিমানা করেন। বিএসটিআই ২০২১-২২ অর্থবছরে মোট ১ হাজার ৬৬০টি অভিযান পরিচালনা করেছে। এর মধ্যে ৯৬৩টি পাম্প বিএসটিআইর বেঁধে দেওয়া মানের তেল বিক্রি করেনি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তেলে ভেজাল মেশানোর মতো অপরাধ এখনই বন্ধ করা উচিত। তা না হলে একদিকে যেমন গাড়ির ইঞ্জিন ও সেচের ইঞ্জিন নষ্ট হবে, অন্যদিকে এসব যন্ত্রপাতি মেরামত করতে গিয়ে খরচ বৃদ্ধি পাবে। আবার ভেজাল তেলে পরিবেশদূষণের পাশাপাশি বায়ুদূষণ থেকে নানা রকম রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও বাড়বে। ইমেরিটাস অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ভেজাল তেলের কারণে গাড়ির ইঞ্জিন নষ্ট হয়ে যে কালো ধোঁয়া বের হয় তা থেকে বায়ুদূষণ বেশি হয়। এ কারণে ফুসফুসজনিত রোগ বেশি হয়। অ্যাজমা, ব্রঙ্কাইটিস, হাঁপানিও বেশি হয়। এমনকি হৃদরোগের ঝুঁকিও বেশি থাকে। এ ছাড়া সাইনোসাইটিস, টনসিলাইটিস হতে পারে। অ্যালার্জিসহ বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগের ঝুঁকিও তৈরি হয়। আর এ সমস্যার জন্য শিশু. বয়স্ক ও গর্ভবতী নারীরা বেশি ঝুঁকিতে থাকেন। জ্বালানি তেলে ভেজাল করা হলে ধরন অনুযায়ী দি বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম অ্যাক্ট, ১৯৩৪-এর ধারা ২৩(১) এবং ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯-এর ধারা ৪১ অনুযায়ী বিভিন্ন মেয়াদের কারাদন্ড, জরিমানা অথবা উভয় দন্ডের বিধান । কিন্তু এ শাস্তির প্রয়োগ তেমন একটা ঘটেনি। জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘জ্বালানি তেলে ভেজাল দেওয়া হচ্ছে কি না তা তদারক করে বিএসটিআই ও বিপিসি। এর মান পর্যবেক্ষণে আমাদের সক্ষমতা নেই। আমরা কোনো অভিযোগ পেলে এর ভিত্তিতে পেট্রলপাম্পে অভিযান চালাই। অভিযোগ পেলে আমরা হয়তো নমুনা সংগ্রহ করে তা বিএসটিআইসহ সংশ্লিষ্ট জায়গায় পরীক্ষা করাতে পারি।’ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জিওগ্রাফি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হুমায়ুন কবির বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ভেজাল তেলের মধ্যে যদি নিষিদ্ধ সিসা থাকে আর এটি যদি বাতাসের সঙ্গে মিশে যায় তাহলে খুবই বিষাক্ত হয়ে ওঠে। এটি মানবস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে পরিবেশদূষণ রোধ করতে গাড়ির ইঞ্জিনের অবস্থা অবশ্যই ভালো হতে হবে। দেশের গ্যাসক্ষেত্রগুলো থেকে দৈনিক ৮ হাজার ৫৪০ ব্যারেল কনডেনসেট উঠছে। এটি গ্যাসের সঙ্গে ওঠা উপজাত, যা পরিশোধন করে পেট্রোলিয়াম পণ্য উৎপাদন করা হয়। কনডেনসেট প্রক্রিয়া করলে ডিজেল, পেট্রল, অকটেন, কেরোসিন, এলপিজিসহ সব ধরনের পেট্রোলিয়াম পণ্য পাওয়া যায়। কিন্তু বিপত্তি ঘটে তখন, যখন বাড়তি মুনাফার লোভে অপরিশোধিত কনডেনসেটই সরাসরি অকটেন বা পেট্রলের সঙ্গে মিশিয়ে বিক্রি করা হয়। এ ধরনের জ্বালানি দ্রুত বিকল করে দেয় গাড়ির মূল্যবান ইঞ্জিন। এ বিষয়ে নজরদারির ঘাটতি রয়েছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, যেসব ঘাট থেকে তেল পরিবহন করে পেট্রলপাম্পে নেওয়া হয় সেখানেই বেশি ভেজাল মেশানো হয়। এ ছাড়া কনডেনসেট বেসরকারি পরিশোধনাগারে নিয়ে যাওয়ার পর সেখানেও ভেজাল মেশানো হতে পারে। এই পুরো প্রক্রিয়াতে সরকারি-বেসরকারি একটি নেটওয়ার্ক সক্রিয়। দেশের বেসরকারি পরিশোধনাগারের কাছে যে কনডেনসেট বিক্রি হয়, তার অনুমোদন দেয় জ্বালানি বিভাগ। অনুমোদনের ভিত্তিতে রূপান্তরিত প্রাকৃতিক গ্যাস কোম্পানি আশুগঞ্জের কনডেনসেট হ্যান্ডলিং পয়েন্ট থেকে বেসরকারি কোম্পানিগুলোকে বুঝিয়ে দেয়। কিন্তু কনডেনসেট আনলোডিং পয়েন্টে পেট্রোবাংলা ও আরপিজিসিএল কারও কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। এ ক্ষেত্রে অবশ্যই মনিটরিং থাকা জরুরি। না হলে ভেজালের মতো অনেক কিছুই ঘটতে পারে। দেশের বিভিন্ন এলাকায় জ্বালানি তেল বিক্রির যে ডিপো রয়েছে সেগুলোকে কেন্দ্র করে ভেজাল তেল বিক্রির সিন্ডিকেট গড়ে উঠেছে। বিভিন্ন তেলভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ব্যবহৃত জ্বালানি তেল কম দামে কিনে এনে ভেজাল সিন্ডিকেট ভালো তেলের সঙ্গে মিশিয়ে বিভিন্ন পেট্রলপাম্পে বিক্রি করছে। পেট্রলপাম্পগুলো সেই তেল আবার গ্রাহকদের কাছে বিক্রি করছে। অথচ দেশে মানসম্পন্ন জ্বালানি তেল সরবরাহ করা বাধ্যতামূলক। এ জন্য বাজারজাত করার আগেই পেট্রল, অকটেন ও ডিজেলের মান পরীক্ষা করে সনদ নেওয়ার বাধ্যবাধকতা আছে। কিন্তু রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) কখনোই জ্বালানি তেলের মান পরীক্ষা করায়নি এবং সনদ নেয়নি। এর ফলে উৎপাদন, পরিশোধন থেকে শুরু করে পেট্রলপাম্পে বিক্রি পর্যন্ত নানা পর্যায়ে জ্বালানি তেলে ভেজাল মেশানোর ঘটনা ঘটছে। ধারণা করা হচ্ছে বিপিসি, সরকারি বিপণন কোম্পানি, তেল পরিশোধনকারী কোম্পানি ও পেট্রলপাম্পের মালিক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একটি অংশ নানা পর্যায়ে তেলে ভেজাল মেশানোর সঙ্গে জড়িত। বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই), জেলা প্রশাসন ও ভোক্তা অধিকার কর্তৃপক্ষ মাঝেমধ্যে তেলে ভেজাল আছে কি না তা দেখতে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে। আর অভিযানগুলোতে মানহীন তেল বিক্রির সঙ্গে ওজনে কম তেল দেওয়ার মতো ঘটনার প্রমাণ মেলে। বেসরকারি রিফাইনারি মালিক, ট্যাঙ্ক-লরি মালিক, শ্রমিক সংগঠন ও ফিলিং স্টেশন মালিকসহ বিভিন্ন স্টেকহোল্ডার জ্বালানি তেলের ভেজাল বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত। মূলত বিপণন প্রতিষ্ঠানগুলোর ডিপো পর্যায়ে বেশি দামের তেলের সঙ্গে কম দামের তেলের সংমিশ্রণ ঘটিয়ে এই গোঁজামিল দেয়া হচ্ছে। বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা নির্দিষ্ট কিছু ফিলিং স্টেশন অপরিশোধিত অর্থাৎ ভেজাল তেল কিনে থাকে। বিপিসির তিন সরকারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বাজারজাত তেলের চেয়ে দাম অনেক কম হওয়ায় এই ফিলিং স্টেশনগুলো সুযোগ লুফে নেয়। আবার বিপিসির পরিবর্তে ফিলিং স্টেশনগুলোতে বিক্রি করলে কয়েক গুণ বেশি লাভ পাওয়া যায়। এ কারণে বেসরকারি রিফাইনারিগুলো চুক্তি ভঙ্গ করে ‘ব্ল্যাক মার্কেটে’ তেল বিক্রি করে দেয়। ভেজাল তেলের জোগান বন্ধে বিপিসি প্রায়ই বিভিন্ন স্থানে ফিলিং স্টেশনগুলোতে অভিযান চালায়। অভিযোগের সত্যতা মেলায় বিভিণ্ন সময় বেশ কিছু ফিলিং স্টেশন বন্ধ করে দেয় বিপিসি। বিএসটিআইর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ হাসিব সরকার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের অভিযানগুলোতে তাৎক্ষণিকভাবে তেলে ভেজাল আছে কি না তা পরীক্ষা করা ছাড়া বলার উপায় নেই। আমাদের কাছে যদি কোনো অভিযোগ আসে এর ভিত্তিতে বিএসটিআইর কর্মকর্তারা সে জায়গা থেকে নমুনা সংগ্রহ করে তা পরীক্ষাগারে পরীক্ষা করে বলতে পারবেন সেই তেলে ভেজাল আছে কি না।

এই বিভাগের আরও খবর
নিহত-আহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
নিহত-আহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
ঢাকাকে বাঁচাতে সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন
ঢাকাকে বাঁচাতে সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
কাটছে না রাকসু নির্বাচনের শঙ্কা
কাটছে না রাকসু নির্বাচনের শঙ্কা
যেভাবে লুট হয় সিলেটের পাথর
যেভাবে লুট হয় সিলেটের পাথর
ভোট কেন্দ্রের খসড়া প্রকাশ হবে ১০ সেপ্টেম্বর
ভোট কেন্দ্রের খসড়া প্রকাশ হবে ১০ সেপ্টেম্বর
কাপড় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
কাপড় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
ছয় দিনের কর্মসূচি বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে
ছয় দিনের কর্মসূচি বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
গ্যাস না থাকায় শিল্প উৎপাদন ব্যাহত
গ্যাস না থাকায় শিল্প উৎপাদন ব্যাহত
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী
মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

কুয়াকাটার সৈকতে ফের ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটার সৈকতে ফের ভেসে এলো মৃত ডলফিন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানে হাসপাতালে হামলায় নিহত ১
সুদানে হাসপাতালে হামলায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য উৎপাদন, ঢাকা বেকারিকে জরিমানা
অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য উৎপাদন, ঢাকা বেকারিকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডস সিরিজে থাকছেন জেসি
বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডস সিরিজে থাকছেন জেসি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
কক্সবাজারে গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনি জটিলতায় ওয়াসিম আকরাম
আইনি জটিলতায় ওয়াসিম আকরাম

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা শহীদ জিয়ার সৈনিকেরা প্রতিহত করবে’
‘নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা শহীদ জিয়ার সৈনিকেরা প্রতিহত করবে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণ মামলায় একজনের যাবজ্জীবন
নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণ মামলায় একজনের যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত ৩ আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত ৩ আসামি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়বে পাকিস্তান, চীন ও আফগানিস্তান
সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়বে পাকিস্তান, চীন ও আফগানিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ
আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি
নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল
সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার
কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে
বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি
বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল
গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু
মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না
ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না
জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে
ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ
ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক
গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন
গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

স্মৃতিকাতর হাবিব...
স্মৃতিকাতর হাবিব...

শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ এখন পছন্দমতো সরকার গঠন করতে চায়
মানুষ এখন পছন্দমতো সরকার গঠন করতে চায়

নগর জীবন

জুলাই সনদ নিয়ে পর্যবেক্ষণ আছে
জুলাই সনদ নিয়ে পর্যবেক্ষণ আছে

নগর জীবন