শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ মে, ২০২৩ আপডেট:

হচ্ছে পরিবেশ দূষণ

ভেজাল তেলে গাড়ির সর্বনাশ

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
ভেজাল তেলে গাড়ির সর্বনাশ

♦ বিপিসি ও বিপণন কোম্পানি, তেল পরিশোধনকারী কোম্পানি, পেট্রলপাম্পের মালিক-কর্মকর্তা-কর্মচারী জ্বালানি তেলে ভেজাল মেশানোর সঙ্গে জড়িত

♦ ভেজাল তেলে অ্যাজমা, ব্রঙ্কাইটিস, হাঁপানি, চর্মরোগ ও হৃদরোগের ঝুঁকি বেশি

♦ মুনাফার লোভে অপরিশোধিত কনডেনসেট সরাসরি অকটেন বা পেট্রলের সঙ্গে মিশিয়ে বিক্রি, পেট্রলে মেশানো হচ্ছে পানি

ধানমন্ডির স্যানেটারি ব্যবসায়ী ইউসুফ উদ্দিন নিজের প্রিমিও গাড়িটি নিয়ে বিপাকে পড়েছেন। গত সপ্তাহে গাড়িতে হঠাৎ যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দিলে ছুটে যান দীর্ঘদিনের পরিচিত মেকারের কাছে। সব দেখেশুনে মেকার ইউসুফউদ্দিনকে জানান, গাড়িতে দীর্ঘদিন ধরে অসাবধানতাবশত ভেজাল জ্বালানি তেল ব্যবহারের কারণে ইঞ্জিন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তিনি ঢাকার নিকুঞ্জ এলাকার একটি ফিলিং স্টেশন থেকে নিয়মিত তেল নিতেন। ইউসুফ উদ্দিনের মতোই আরও অনেক গাড়ির মালিক ইঞ্জিনে সমস্যা নিয়ে গ্যারেজে যাচ্ছেন। এদের বেশির ভাগেরই সমস্যা কমবেশি এক। রাজধানীর বেশ কয়েকটি গ্যারেজে সম্প্রতি মেকারদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ভেজাল তেল ব্যবহার করার জন্য প্রায়ই গাড়ির মালিকরা গাড়িতে ত্রুটি নিয়ে তাদের কাছে আসছেন। মেকাররা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গাড়ির ইঞ্জিনে ভেজাল তেল ঢুকলে বিকট শব্দ হয়। এতে গাড়ি ঠিকমতো চলে না। এরপর ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে যায়। গাড়ির তেলের ট্যাঙ্ক ও ইঞ্জিনের ভিতর থেকে সব তেল বের করে ফিল্টার বদল করে আবার নতুন তেল ভরার পরই গাড়িটি ঠিক হয়। সাধারণত ভেজালের মাত্রা কম হলে ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে যায় না। কিন্তু দীর্ঘ মেয়াদে ইঞ্জিনের ক্ষতি হয়। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, দেশের পেট্রলপাম্পগুলোতে একটি সিন্ডিকেট দীর্ঘদিন ধরে জ্বালানি তেলে ভেজাল মিশিয়ে আসছে। মাঝে তেলে ভেজাল দেওয়ার পরিমাণ কিছুটা কমলেও মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় এ চক্র আবারও সক্রিয় হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে ঢাকার বাইরে জ্বালানি তেলে ভেজাল দেওয়ার পরিমাণ বেশি। রাজধানীর বাইরের ফিলিং স্টেশনে পেট্রলের সঙ্গে পানি মিশিয়েও বিক্রি করার অভিযোগ আছে। এ বিষয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে অপরাধও প্রমাণিত হয়েছে। গত বছর আগস্টে নাটোরের লালপুরে পেট্রলের সঙ্গে পানি মিশিয়ে বিক্রির অপরাধে গোপালপুরের মেসার্স সততা ফিলিং স্টেশনের মালিককে ভ্রাম্যমাণ আদালত ৪৮ হাজার টাকা জরিমানা করেন। বিএসটিআই ২০২১-২২ অর্থবছরে মোট ১ হাজার ৬৬০টি অভিযান পরিচালনা করেছে। এর মধ্যে ৯৬৩টি পাম্প বিএসটিআইর বেঁধে দেওয়া মানের তেল বিক্রি করেনি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তেলে ভেজাল মেশানোর মতো অপরাধ এখনই বন্ধ করা উচিত। তা না হলে একদিকে যেমন গাড়ির ইঞ্জিন ও সেচের ইঞ্জিন নষ্ট হবে, অন্যদিকে এসব যন্ত্রপাতি মেরামত করতে গিয়ে খরচ বৃদ্ধি পাবে। আবার ভেজাল তেলে পরিবেশদূষণের পাশাপাশি বায়ুদূষণ থেকে নানা রকম রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও বাড়বে। ইমেরিটাস অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ভেজাল তেলের কারণে গাড়ির ইঞ্জিন নষ্ট হয়ে যে কালো ধোঁয়া বের হয় তা থেকে বায়ুদূষণ বেশি হয়। এ কারণে ফুসফুসজনিত রোগ বেশি হয়। অ্যাজমা, ব্রঙ্কাইটিস, হাঁপানিও বেশি হয়। এমনকি হৃদরোগের ঝুঁকিও বেশি থাকে। এ ছাড়া সাইনোসাইটিস, টনসিলাইটিস হতে পারে। অ্যালার্জিসহ বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগের ঝুঁকিও তৈরি হয়। আর এ সমস্যার জন্য শিশু. বয়স্ক ও গর্ভবতী নারীরা বেশি ঝুঁকিতে থাকেন। জ্বালানি তেলে ভেজাল করা হলে ধরন অনুযায়ী দি বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম অ্যাক্ট, ১৯৩৪-এর ধারা ২৩(১) এবং ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯-এর ধারা ৪১ অনুযায়ী বিভিন্ন মেয়াদের কারাদন্ড, জরিমানা অথবা উভয় দন্ডের বিধান । কিন্তু এ শাস্তির প্রয়োগ তেমন একটা ঘটেনি। জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘জ্বালানি তেলে ভেজাল দেওয়া হচ্ছে কি না তা তদারক করে বিএসটিআই ও বিপিসি। এর মান পর্যবেক্ষণে আমাদের সক্ষমতা নেই। আমরা কোনো অভিযোগ পেলে এর ভিত্তিতে পেট্রলপাম্পে অভিযান চালাই। অভিযোগ পেলে আমরা হয়তো নমুনা সংগ্রহ করে তা বিএসটিআইসহ সংশ্লিষ্ট জায়গায় পরীক্ষা করাতে পারি।’ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জিওগ্রাফি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হুমায়ুন কবির বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ভেজাল তেলের মধ্যে যদি নিষিদ্ধ সিসা থাকে আর এটি যদি বাতাসের সঙ্গে মিশে যায় তাহলে খুবই বিষাক্ত হয়ে ওঠে। এটি মানবস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে পরিবেশদূষণ রোধ করতে গাড়ির ইঞ্জিনের অবস্থা অবশ্যই ভালো হতে হবে। দেশের গ্যাসক্ষেত্রগুলো থেকে দৈনিক ৮ হাজার ৫৪০ ব্যারেল কনডেনসেট উঠছে। এটি গ্যাসের সঙ্গে ওঠা উপজাত, যা পরিশোধন করে পেট্রোলিয়াম পণ্য উৎপাদন করা হয়। কনডেনসেট প্রক্রিয়া করলে ডিজেল, পেট্রল, অকটেন, কেরোসিন, এলপিজিসহ সব ধরনের পেট্রোলিয়াম পণ্য পাওয়া যায়। কিন্তু বিপত্তি ঘটে তখন, যখন বাড়তি মুনাফার লোভে অপরিশোধিত কনডেনসেটই সরাসরি অকটেন বা পেট্রলের সঙ্গে মিশিয়ে বিক্রি করা হয়। এ ধরনের জ্বালানি দ্রুত বিকল করে দেয় গাড়ির মূল্যবান ইঞ্জিন। এ বিষয়ে নজরদারির ঘাটতি রয়েছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, যেসব ঘাট থেকে তেল পরিবহন করে পেট্রলপাম্পে নেওয়া হয় সেখানেই বেশি ভেজাল মেশানো হয়। এ ছাড়া কনডেনসেট বেসরকারি পরিশোধনাগারে নিয়ে যাওয়ার পর সেখানেও ভেজাল মেশানো হতে পারে। এই পুরো প্রক্রিয়াতে সরকারি-বেসরকারি একটি নেটওয়ার্ক সক্রিয়। দেশের বেসরকারি পরিশোধনাগারের কাছে যে কনডেনসেট বিক্রি হয়, তার অনুমোদন দেয় জ্বালানি বিভাগ। অনুমোদনের ভিত্তিতে রূপান্তরিত প্রাকৃতিক গ্যাস কোম্পানি আশুগঞ্জের কনডেনসেট হ্যান্ডলিং পয়েন্ট থেকে বেসরকারি কোম্পানিগুলোকে বুঝিয়ে দেয়। কিন্তু কনডেনসেট আনলোডিং পয়েন্টে পেট্রোবাংলা ও আরপিজিসিএল কারও কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। এ ক্ষেত্রে অবশ্যই মনিটরিং থাকা জরুরি। না হলে ভেজালের মতো অনেক কিছুই ঘটতে পারে। দেশের বিভিন্ন এলাকায় জ্বালানি তেল বিক্রির যে ডিপো রয়েছে সেগুলোকে কেন্দ্র করে ভেজাল তেল বিক্রির সিন্ডিকেট গড়ে উঠেছে। বিভিন্ন তেলভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ব্যবহৃত জ্বালানি তেল কম দামে কিনে এনে ভেজাল সিন্ডিকেট ভালো তেলের সঙ্গে মিশিয়ে বিভিন্ন পেট্রলপাম্পে বিক্রি করছে। পেট্রলপাম্পগুলো সেই তেল আবার গ্রাহকদের কাছে বিক্রি করছে। অথচ দেশে মানসম্পন্ন জ্বালানি তেল সরবরাহ করা বাধ্যতামূলক। এ জন্য বাজারজাত করার আগেই পেট্রল, অকটেন ও ডিজেলের মান পরীক্ষা করে সনদ নেওয়ার বাধ্যবাধকতা আছে। কিন্তু রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) কখনোই জ্বালানি তেলের মান পরীক্ষা করায়নি এবং সনদ নেয়নি। এর ফলে উৎপাদন, পরিশোধন থেকে শুরু করে পেট্রলপাম্পে বিক্রি পর্যন্ত নানা পর্যায়ে জ্বালানি তেলে ভেজাল মেশানোর ঘটনা ঘটছে। ধারণা করা হচ্ছে বিপিসি, সরকারি বিপণন কোম্পানি, তেল পরিশোধনকারী কোম্পানি ও পেট্রলপাম্পের মালিক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একটি অংশ নানা পর্যায়ে তেলে ভেজাল মেশানোর সঙ্গে জড়িত। বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই), জেলা প্রশাসন ও ভোক্তা অধিকার কর্তৃপক্ষ মাঝেমধ্যে তেলে ভেজাল আছে কি না তা দেখতে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে। আর অভিযানগুলোতে মানহীন তেল বিক্রির সঙ্গে ওজনে কম তেল দেওয়ার মতো ঘটনার প্রমাণ মেলে। বেসরকারি রিফাইনারি মালিক, ট্যাঙ্ক-লরি মালিক, শ্রমিক সংগঠন ও ফিলিং স্টেশন মালিকসহ বিভিন্ন স্টেকহোল্ডার জ্বালানি তেলের ভেজাল বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত। মূলত বিপণন প্রতিষ্ঠানগুলোর ডিপো পর্যায়ে বেশি দামের তেলের সঙ্গে কম দামের তেলের সংমিশ্রণ ঘটিয়ে এই গোঁজামিল দেয়া হচ্ছে। বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা নির্দিষ্ট কিছু ফিলিং স্টেশন অপরিশোধিত অর্থাৎ ভেজাল তেল কিনে থাকে। বিপিসির তিন সরকারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বাজারজাত তেলের চেয়ে দাম অনেক কম হওয়ায় এই ফিলিং স্টেশনগুলো সুযোগ লুফে নেয়। আবার বিপিসির পরিবর্তে ফিলিং স্টেশনগুলোতে বিক্রি করলে কয়েক গুণ বেশি লাভ পাওয়া যায়। এ কারণে বেসরকারি রিফাইনারিগুলো চুক্তি ভঙ্গ করে ‘ব্ল্যাক মার্কেটে’ তেল বিক্রি করে দেয়। ভেজাল তেলের জোগান বন্ধে বিপিসি প্রায়ই বিভিন্ন স্থানে ফিলিং স্টেশনগুলোতে অভিযান চালায়। অভিযোগের সত্যতা মেলায় বিভিণ্ন সময় বেশ কিছু ফিলিং স্টেশন বন্ধ করে দেয় বিপিসি। বিএসটিআইর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ হাসিব সরকার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের অভিযানগুলোতে তাৎক্ষণিকভাবে তেলে ভেজাল আছে কি না তা পরীক্ষা করা ছাড়া বলার উপায় নেই। আমাদের কাছে যদি কোনো অভিযোগ আসে এর ভিত্তিতে বিএসটিআইর কর্মকর্তারা সে জায়গা থেকে নমুনা সংগ্রহ করে তা পরীক্ষাগারে পরীক্ষা করে বলতে পারবেন সেই তেলে ভেজাল আছে কি না।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসার পরিবেশ তেমন উন্নত হয়নি
ব্যবসার পরিবেশ তেমন উন্নত হয়নি
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
চার ক্যান্টনমেন্টে সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
চার ক্যান্টনমেন্টে সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
উৎসবমুখর রাকসু নির্বাচন, ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ
উৎসবমুখর রাকসু নির্বাচন, ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মৃত্যুকূপে এখনো বিষাক্ত ধোঁয়া
মৃত্যুকূপে এখনো বিষাক্ত ধোঁয়া
হাসিনা অনুকম্পার অযোগ্য, ১৪০০ বার ফাঁসি হওয়া উচিত
হাসিনা অনুকম্পার অযোগ্য, ১৪০০ বার ফাঁসি হওয়া উচিত
স্বাক্ষর করবে না এনসিপি ও চার বাম দল
স্বাক্ষর করবে না এনসিপি ও চার বাম দল
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ক্ষমতার জন্য দীনকে ব্যবহার না করি
ক্ষমতার জন্য দীনকে ব্যবহার না করি
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
সর্বশেষ খবর
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান
ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন
এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং
কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ
একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

নাঈম আউট অঙ্কন ইন
নাঈম আউট অঙ্কন ইন

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতি ও কর্মসংস্থানের ফাঁদে নিম্নবিত্ত জনগোষ্ঠী
মুদ্রাস্ফীতি ও কর্মসংস্থানের ফাঁদে নিম্নবিত্ত জনগোষ্ঠী

পেছনের পৃষ্ঠা