শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৫ জুলাই, ২০২৩

হাসপাতালে ঠাঁই মিলছে না

মারা গেছেন আরও নয়জন, আক্রান্ত ২২৯৩
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
হাসপাতালে ঠাঁই মিলছে না

প্রতিদিন ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হচ্ছে ২ হাজারের বেশি মানুষ। রাজধানীর হাসপাতালগুলোতে ডেঙ্গু রোগীর ভিড়ে শয্যা সংকুলান হচ্ছে না। সরকারি হাসপাতালে শয্যার তুলনায় কয়েকগুণ বেশি রোগী ভর্তি, বেসরকারিতেও মিলছে না ঠাঁই। ঢাকার বাইরে চট্টগ্রাম, বরিশালে প্রতিদিন রেকর্ডসংখ্যক রোগী ভর্তি হচ্ছে।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, ‘ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ করা আমাদের কাজ নয়, আমাদের কাজ রোগীদের চিকিৎসাসেবা দেওয়া। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাজ জনগণকে অবহিত করা। মানুষের জ্বর বিভিন্ন কারণে হতে পারে, আমরা বলেছি জ্বর হলে দ্রুত পরীক্ষা করাতে।’ গতকাল ঢাকা মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস কে-৮০ ব্যাচের ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

তিনি আরও বলেন, ‘আপনারা জানেন আমরা সরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার ফি ৫০ টাকা করে দিয়েছি। আমরা দেখছি ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। ঢাকা শহরে ডেঙ্গু রোগীর সঙ্গে সঙ্গে সারা দেশে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। আমাদের মূল কথা হলো ডেঙ্গু মশা কমাতে হবে, তাহলে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা কমে যাবে। ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে শুধু বর্ষা মৌসুমে নয়, ঢাকা সিটি করপোরেশন ও বিভিন্ন পৌরসভায় মশা নিধনের কাজটি সারা বছর করতে হবে।’

অ্যাম্বুলেন্স মালিকদের ধর্মঘট বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কেন কী কারণে তারা ধর্মঘট ডেকেছে সে বিষয়টি আমার জানা নেই, তাই আমি ভালো কিছু বলতে পারব না। দেশে একটি সমস্যা চলছে ডেঙ্গু পরিস্থিতি বাড়ছে। এখন সময় নয় ধর্মঘট করার। মানুষের সেবা, জীবন রক্ষা এবং চিকিৎসাসেবার এখন প্রয়োজন। সেটি বন্ধ করে দিয়ে আমরা ধর্মঘটে চলে গেলাম। এটি আমি সঠিকভাবে নিতে পারছি না। তারপরও তাদের কী সমস্যা আছে, সেই সমস্যার যেন সমাধান হয় সেটি আমরা করার চেষ্টা করব এবং লক্ষ্য রাখব।’ স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্রে জানা যায়, গতকাল সারা দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজার ২৯৩ জন, মারা গিয়েছেন নয়জন। আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ১ হাজার ২৩৮ জন এবং ঢাকার বাইরের বাসিন্দা ১ হাজার ৫৫ জন। ঢাকায় মারা গিয়েছেন নয়জন। গতকাল ঢাকার বাইরে মৃত্যুর ঘটনা নেই। এ বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন ৩৫ হাজার ২৭০ জন, মারা গেছেন ১৮৫ জন। এর মধ্যে জুলাইয়ের ২৪ দিনে মারা গেছেন ১৩৮ জন।

হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে রোগীর চাপ। রাজধানীর সবচেয়ে বেশি রোগী ভর্তি আছে মুগদা জেনারেল হাসপাতালে। গতকাল এ হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন ৫৭৯ জন। রোগীর চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে হাসপাতাল। শয্যা না থাকায় মেঝেতে রোগী রেখে চলছে চিকিৎসা। বেসরকারি হাসপাতালেও শয্যা সংকট। রোগী সামনে আরও বাড়তে থাকলে সামলানো মুশকিল হয়ে যাবে বলছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গতকাল ভর্তি ছিলেন ২৭৫ জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ২৭৮ জন, শিশু হাসপাতালে ৮১ জন, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৭৮ জন, সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ১৭৭ জন, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ১৫৭ জনসহ রাজধানীর সরকারি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন ২ হাজার ৩১৬ জন। বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন ২ হাজার ৭৯ জন। ঢাকার বাইরে বাড়ছে রোগীর সংখ্যা। অন্যান্য বিভাগের হাসপাতালে ভর্তি আছেন ৩ হাজার ৬৮ জন। নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল জানান, বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (শেবাচিম) গত রবিবার চিকিৎসাধীন ছিলেন রেকর্ড সংখ্যক ২১৬ জন ডেঙ্গু রোগী। এর আগে গত শনিবার চিকিৎসাধীন ছিলেন দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২০৫ জন রোগী। হাসপাতালের ওষুধ এবং পরীক্ষা-নিরীক্ষাসহ অন্যান্য প্রাপ্য সুবিধা নিয়ে রোগীদের অভাব-অভিযোগের শেষ নেই। ওয়ার্ডগুলো নামমাত্র পরিষ্কার করায় নোংরায় ভরা। মশা-মাছি এবং দুর্গন্ধে টেকা দায়। ডেঙ্গু রোগীর চিকিৎসায় প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি না থাকায় জটিল রোগীদের ঢাকায় প্রেরণ করেন চিকিৎসকরা। এ বিষয়ে হাসপাতালের পরিচালক ডা. এইচ এম সাইফুল ইসলাম বলেন, নানা সীমাবদ্ধতার মধ্যেও রোগীদের সর্বাত্মক সেবা দেওয়ার চেষ্টা চলছে। তাদের জন্য আরও জায়গা বাড়ানো হয়েছে। রোগীদের সরকারি সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা হচ্ছে। নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম জানান, চট্টগ্রামে গ্রাম এলাকার চেয়ে শহরে ডেঙ্গু রোগে আক্রান্তের হার অনেক বেশি। প্রতিদিনই মোট আক্রান্ত থেকে কয়েকগুণ বেশিই শনাক্ত হচ্ছে শহর এলাকায়। এ কারণে নগরের মানুষ অনেকটা আতঙ্ক আর শঙ্কায় দিন পার করছে। তাছাড়া মশক নিধন কাজ যথাসময়ে আশানুরূপ না হওয়ায় এ শঙ্কা আরও বাড়ছে বলে জানা যায়। চলতি বছর চট্টগ্রামে মোট আক্রান্ত হয় ২ হাজার ১২৭ জন। চট্টগ্রাম সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল সকাল পর্যন্ত চট্টগ্রামে ডেঙ্গু রোগে মোট আক্রান্ত হয় ৯৩ জন। এর মধ্যে মহানগরে ৮৬ জন এবং ১৫ উপজেলায় সাতজন। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. আবদুল্লাহ আবু সাঈদ বলেন, আগে গ্রাম পর্যায়ে এডিস মশা মোটেও ছিল না। এখন ধীরে ধীরে গ্রামেও এডিস মশা জন্মাচ্ছে। তবে শহর এলাকায় এডিস মশা বেশি হওয়ার অন্যতম কারণ হলো- নগর ঘনবসতি, নগরে উন্নয়ন কাজ বেশি চলে, শহরে বাসার আশপাশ এবং এসির পানিসহ নানাভাবে জমাট পানি বেশি থাকে। জমাট পানি এডিস মশা উৎপাদনের জন্য উর্বর স্থান। কার্যত এসব কারণে গ্রামের চেয়ে নগরে ডেঙ্গু আক্রান্ত বেশি হচ্ছে। তাই জরুরি ভিত্তিতে বাসার আশপাশে অবশ্যই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন ডা. মো. ইলিয়াছ চৌধুরী বলেন, প্রতিদিনই নতুন করে ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। সঙ্গে মৃত্যুও আছে। তাই ডেঙ্গু থেকে বাঁচতে হবে অবশ্যই রাত-দিন সব সময়ই মশারি টাঙিয়ে ঘুমাতে হবে। একই সঙ্গে বাড়ির আঙিনা কোনো মতেই অপরিষ্কার রাখা যাবে না। জমাট পানি কিংবা অপরিষ্কার জায়গায় এডিস মশা বেশি জন্মায়।

পটুয়াখালী প্রতিনিধি জানান, পটুয়াখালীতে আশঙ্কাজনকভাবে বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা। ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ঈদ পালন করতে পটুয়াখালীতে আসা লোকজনই আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলেও এখন তা জেলার উপজেলাগুলোর গ্রামাঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ছে। পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নির্ধারিত ওয়ার্ডের মেঝে ও করিডোরে রোগীর চিকিৎসা চলছে। এ অবস্থায় স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে সবাইকে সচেতন হওয়ার জন্য তাগিদ দিচ্ছেন। চলতি বছরের শুরু থেকে এ পর্যন্ত জেলায় ৬৬৫ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছে। বর্তমানে পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ১৬৪ জন। গতকাল নতুন করে ৫৩ রোগী ভর্তি হয়েছে। তবে এ পর্যন্ত কোনো মৃত্যু নেই। পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. দিলরুবা ইয়াসমিন লিজা বলেন, ঈদের পর পরই ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বেড়ে গেছে। ডেঙ্গু রোগীদের জন্য পৃথক ওয়ার্ড করা হলেও এখন জায়গা হচ্ছে না। পটুয়াখালীর সিভিল সার্জন ডা. এস এম কবির হাসান বলেন, ঈদ পরবর্তী হঠাৎ করে ডেঙ্গু রোগী বেড়ে গেছে। তাদের চিকিৎসা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট জানান, সিলেটে বেড়েই চলছে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। একের পর এক স্থানে মিলছে এডিশ মশার লার্ভা। আক্রান্তরা হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরলেও গণসচেতনতার অভাবে ডেঙ্গুর ‘কমিউনিটি ট্রান্সমিশনের’ আশঙ্কা করছেন সিলেট সিটি করপোরেশনের স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তারা। নগরীতে ডেঙ্গু পরিস্থিতি যাতে নিয়ন্ত্রণের বাইরে না যায় সে জন্য ‘হার্ডলাইনে’ যাচ্ছে সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক)। আজ মঙ্গলবার থেকে একযোগে চারটি ভ্রাম্যমাণ আদালত নামছে অভিযানে। কারও বাসা-বাড়ি কিংবা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের সামনে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া গেলে মোটা অঙ্কের জরিমানা করা হবে। এ ছাড়া গণসচেতনতা তৈরিতে নগরীতে ব্যাপক প্রচারণা শুরু হচ্ছে। পাশাপাশি নগরীতে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমও জোরদার করা হবে বলে জানিয়েছেন সিসিক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী।

রাবি প্রতিনিধি জানান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ৪ শিক্ষার্থী ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন। আবাসিক হলগুলোতে জ্বর নিয়ে কাতরাচ্ছেন অনেকে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ডেঙ্গু সচেতনতায় নির্দেশনা দিলেও সংশ্লিষ্টদের কার্যকরী কোনো পদক্ষেপ নেই। ফলে শিক্ষার্থীদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে।

এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক সুলতান-উল-ইসলাম বলেন, দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতির কথা বিবেচনা করে গত সপ্তাহে সভা ডেকে সচেতনতা বৃদ্ধিসহ বেশকিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সেখানে প্রত্যেক হল প্রাধ্যক্ষসহ সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এখন তারা কেন কার্যকরী কোনো ব্যবস্থা নেয়নি, তা অবশ্যই জানতে চাইব। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, মশার যন্ত্রণায় ক্যাম্পাসে টেকা মুশকিল হলেও একই অবস্থা। হল প্রাধ্যক্ষ পরিষদের আহ্বায়ক ড. হাসনা হেনা জানান, সেদিন সভায় সব হলের প্রাধ্যক্ষ উপস্থিত ছিলেন। এখন এক সপ্তাহ পরও সবাই কেন প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়নি, তা আমি জানি না। তবে দ্রুতই সবাইকে নিয়ে বসব।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে তিন শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে তিন শতাধিক শ্রমিক আহত

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা