শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

স্বতন্ত্রে ভয় জাতীয় পার্টির ২৬ প্রার্থীরই

নৌকা ছাড় না পাওয়া প্রার্থীদের ক্ষোভ-হতাশা
শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
স্বতন্ত্রে ভয় জাতীয় পার্টির ২৬ প্রার্থীরই

আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে জাতীয় সংসদের ২৬ আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থীদের জন্য নৌকা প্রতীক ছাড় দেওয়া হলেও ওইসব আসনে এখন আতঙ্ক ক্ষমতাসীন দলের স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। নৌকা ছাড় পাওয়া জাতীয় পার্টির নেতারা বলছেন, নৌকার প্রার্থী না থাকলেও আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষেই দলীয় নেতা-কর্মীরা কাজ করছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থীর মার্কা যাই হোক তাকেই ভোট দেবেন তারা। এ অবস্থায় জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা বিজয়ের জন্য আশাবাদী হতে পারছেন না। এদিকে নৌকা ছাড় না পাওয়া জাতীয় পার্টির প্রার্থীদের মাঝে বিরাজ করছে ক্ষোভ-হতাশা। ২৮৩ আসনে লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে ভোট করা এসব প্রার্থী বলছেন, মনোনয়ন দেওয়া থেকে আসন সমঝোতা পর্যন্ত সব কিছুতে তৃণমূল নেতা-কর্মীদের মতামত উপেক্ষা করা হয়েছে। যারা বারবার এমপি হয়েছেন, তারাই আবার এমপি হবেন। গোপন সমঝোতা করে দলের হাজারো নেতা-কর্মীর সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করা হয়েছে। এতে জাতীয় পার্টি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

স্বতন্ত্র প্রার্থীতে ভয় : খোঁজ নিয়ে জানা যায়, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী হিসেবে যারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন তারা এবার দলের পক্ষ থেকে কোনো ধরনের বাধা পাচ্ছেন না। এনিয়ে জাতীয় পার্টিতে অসন্তোষের সীমা নেই। জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে আসন সংখ্যা কমানোর ব্যাপারে আপত্তি নেই। কিন্তু আপত্তি আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থীদের উপস্থিতি। স্বতন্ত্র প্রার্থীভীতির কারণ হিসেবে তারা বলছেন, সমঝোতার ফলে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীরা মাঠে না থাকলেও আওয়ামী লীগের যিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী তার পক্ষে নৌকার নেতা-কর্মীরা কাজ করবেন এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীকে ভোট দেবেন।

কাগজে-কলমে জাতীয় পার্টি সংসদে প্রধান বিরোধী দল হলেও সারা দেশে তাদের সাংগঠনিক ভিত্তি ক্রমশ দুর্বল হয়েছে। বিশেষ করে এইচ এম এরশাদের মৃত্যুর পর জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক শক্তি অনেক দুর্বল এবং গত ১৫ বছরে ক্ষমতার সঙ্গে থাকায় জনগণের মাঝে তাদের ব্যাপারে নেতিবাচক ধারণা তৈরি হয়েছে। দলটি আওয়ামী লীগের ‘বি টিম’ বা ‘একান্ত অনুগত বিরোধী দল’ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। ফলে সংসদে যাওয়ার জন্য তাদের নির্ভর করতে হয় আওয়ামী লীগের সমর্থন। কিন্তু স্বতন্ত্র প্রার্থীরা যদি আওয়ামী লীগের ভোটগুলো মোটা দাগে নিয়ে যান তবে একটি বড় ধরনের বিপদ তৈরি হতে পারে।

বিভিন্ন নির্বাচনি ফলাফল পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে, গত উপনির্বাচনগুলোয় জাতীয় পার্টি আলাদাভাবে যেখানে নির্বাচন করেছে একমাত্র রংপুর সিটি করপোরেশন ছাড়া আর কোথাও তারা ভালো করতে পারেনি। এমনকি সম্মানজনক ভোটও পায়নি অনেক এলাকায়। তাদের তুলনায় হাতপাখা (ইসলামী আন্দোলন) অনেক স্থানে ভালো ফলাফল করেছে। জাতীয় পার্টির নৌকা ছাড় পাওয়া নেতারা আশঙ্কা করছেন, শেষ পর্যন্ত নির্বাচন যদি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয় তাহলে তাদের বড় ধরনের ভরাডুবি ঘটতে পারে।

নৌকা ছাড় না পাওয়া প্রার্থীদের ক্ষোভ-হতাশা : নৌকা ছাড় না পাওয়া ২৮৩ আসনে ভোট করা জাতীয় পার্টির প্রার্থীদের মাঝে বিরাজ করছে ক্ষোভ-হতাশা। দলটির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু আওয়ামী লীগের সঙ্গে আসন সমঝোতা হয়নি বললেও ২৬ আসনে ‘গোপন সমঝোতা’ করেছে জাতীয় পার্টি। জানা যায়, গত শুক্রবার রাতেই আওয়ামী লীগের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের বৈঠকে সমঝোতার বিষয়টি চূড়ান্ত করা হয়। আসন সমন্বয়ে দলের শীর্ষ পর্যায়ের নেতা কাজী ফিরোজ রশীদ, সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, সালমা ইসলাম, লিয়াকত হোসেন খোকা, নাসরিন হাওলাদার রত্না, পীর ফজলুর রহমানসহ কিছু নেতাকে বাদ দেওয়া হয়। তারা যে বাদ পড়ছেন তা সমন্বয়ের দায়িত্বে থাকা নেতারা জানা সত্ত্বেও বিষয়টি গোপন রেখে রবিবার মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ সময় পর্যন্ত ‘নাটক মঞ্চস্থ’ করেন। রবিবার বিকালে সংবাদ সম্মেলন করে ‘২৮৩ আসনে জাতীয় পার্টি নির্বাচন করছে’ জানালেও ২৬ আসনে আওয়ামী লীগের সঙ্গে জাতীয় পার্টির সমঝোতার বিষয়টি এড়িয়ে যান দলটির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু। সূত্র জানায়, মনোননয়ন প্রত্যাহারের দুই দিন আগেই ২৬ আসনে নৌকা প্রার্থী আনুষ্ঠানিকভাবে প্রত্যাহার করার শর্তে ‘গোপন সমঝোতা’ করে জাতীয় পার্টি। সংশ্লিষ্টরা বিষয়টি প্রকাশ না করার কৌশল নেন যাতে বাকি ২৫৭ আসনের দলীয় প্রার্থীদের বিদ্রোহ-হাঙ্গামা যেন প্রকাশ্যে না আসে। নৌকা ছাড় না পাওয়া প্রার্থীরা বলছেন, জি এম কাদের নিজের, স্ত্রী শেরিফা কাদের, কো-চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুসহ বারবার সমঝোতায় নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করতে পারলেও দলের ত্যাগী মধ্যমসারির নেতাদের জন্য কিছুই করতে পারেননি। জি এম কাদের ও চুন্নু কখনো কোনো দলের ‘দালালি’ করবেন না বলে তৃণমূল নেতা-কর্মীদের কথা দিয়েছিলেন, কিন্তু এমপি হওয়ার ‘ব্যক্তি স্বার্থে’ তারা সে কথা রাখেননি। তাই দলের অধিকাংশ নেতা-কর্মী জাতীয় পার্টির সমঝোতাকারী শীর্ষনেতাদের ওপর এখন চরম ক্ষুব্ধ। ‘গোপন সমঝোতায় বাদ পড়া ২৫৭ আসনের প্রার্থী-সমর্থকরা হাঙ্গামা করতে পারেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। ক্ষুব্ধ হয়ে তাদের অনেকেই নির্বাচনে নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়বেন। শেষ সময়ে কেন্দ্রীয় নেতা কাজী ফিরোজ রশীদ, মীর আবদুর সবুর আসুদ, মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম সেন্টুসহ অনেকে মনোনয়ন প্রত্যাহার করেন। সমঝোতা না হওয়ায় কেউ কেউ দলীয় প্রার্থিতা প্রত্যাহার করলেও ক্ষুব্ধ দলটির অনেক শীর্ষ পর্যায়ের নেতা নির্বাচনি মাঠে থাকছেন। তাদের মধ্যে ঢাকা-৪ আসনে দলের কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, প্রেসিডিয়াম সদস্য নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনে লিয়াকত হোসেন খোকা, প্রেসিডিয়াম সদস্য জামালপুরে মোস্তফা আল মাহমুদ, বর্তমান সংসদ সদস্য পীর ফজলুর রহমান মিসবাহসহ অনেকে।

জানতে চাইলে আসন সমঝোতার বিষয়ে কোনো মন্তব্য না করে সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা বলেন, এলাকায় গত ১০ বছর সংসদ সদস্য হিসেবে কাজ করেছি। মানুষের সুখে-দুখে ছিলাম। দল-মত নির্বিশেষে কারও অশান্তির কারণ হয়ে দাঁড়াইনি। এ জন্য লাঙ্গলের পক্ষে গণজোয়ার তৈরি হয়েছে। নির্বাচন করছি। তিনি জানান, গতকাল শ্যামপুর থানার দোলাইপাড় আমির টাওয়ারের সামনে থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ৭ হাজারের বেশি কর্মী-সমর্থক নিয়ে প্রচার শুরু করেছি। সুষ্ঠু ভোট হলে বিজয়ী হতে পারব।

শেষ পর্যন্ত নির্বাচনি মাঠে থাকার কথা জানিয়েছেন নারায়ণগঞ্জ-৩ সোনারগাঁও আসনের প্রার্থী লিয়াকত হোসেন খোকা। তিনি বলেন, নির্বাচন নিয়ে এলাকায় ব্যস্ত আছি। নির্বাচন সুুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হলে সমঝোতা ছাড়াই ইনশাআল্লাহ জয়ী হব। সমঝোতার আসন থেকে বঞ্চিত দলটির এক প্রার্থী নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, নির্বাচন এলে একটি চক্র সবসময় সুবিধা নেয়। তৃণমূলের মতামত ছাড়া এবার বিশেষ কাউকে সুবিধা দেওয়া হবে না বলা হলেও নেতারা কথা রাখেননি। দলের চেয়ারম্যান নিজের কথার ওপর নিজেই অবিচল থাকতে পারেননি। তার ওপর নেতা-কর্মীদের বিশ্বাস আর নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
সর্বশেষ খবর
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থবছরের প্রথম দিনেই মোংলা বন্দরে একসঙ্গে ৪ বিদেশি জাহাজ
অর্থবছরের প্রথম দিনেই মোংলা বন্দরে একসঙ্গে ৪ বিদেশি জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম
আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম

দেশগ্রাম