শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

স্বতন্ত্রে ভয় জাতীয় পার্টির ২৬ প্রার্থীরই

নৌকা ছাড় না পাওয়া প্রার্থীদের ক্ষোভ-হতাশা
শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
স্বতন্ত্রে ভয় জাতীয় পার্টির ২৬ প্রার্থীরই

আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে জাতীয় সংসদের ২৬ আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থীদের জন্য নৌকা প্রতীক ছাড় দেওয়া হলেও ওইসব আসনে এখন আতঙ্ক ক্ষমতাসীন দলের স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। নৌকা ছাড় পাওয়া জাতীয় পার্টির নেতারা বলছেন, নৌকার প্রার্থী না থাকলেও আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষেই দলীয় নেতা-কর্মীরা কাজ করছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থীর মার্কা যাই হোক তাকেই ভোট দেবেন তারা। এ অবস্থায় জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা বিজয়ের জন্য আশাবাদী হতে পারছেন না। এদিকে নৌকা ছাড় না পাওয়া জাতীয় পার্টির প্রার্থীদের মাঝে বিরাজ করছে ক্ষোভ-হতাশা। ২৮৩ আসনে লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে ভোট করা এসব প্রার্থী বলছেন, মনোনয়ন দেওয়া থেকে আসন সমঝোতা পর্যন্ত সব কিছুতে তৃণমূল নেতা-কর্মীদের মতামত উপেক্ষা করা হয়েছে। যারা বারবার এমপি হয়েছেন, তারাই আবার এমপি হবেন। গোপন সমঝোতা করে দলের হাজারো নেতা-কর্মীর সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করা হয়েছে। এতে জাতীয় পার্টি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

স্বতন্ত্র প্রার্থীতে ভয় : খোঁজ নিয়ে জানা যায়, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী হিসেবে যারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন তারা এবার দলের পক্ষ থেকে কোনো ধরনের বাধা পাচ্ছেন না। এনিয়ে জাতীয় পার্টিতে অসন্তোষের সীমা নেই। জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে আসন সংখ্যা কমানোর ব্যাপারে আপত্তি নেই। কিন্তু আপত্তি আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থীদের উপস্থিতি। স্বতন্ত্র প্রার্থীভীতির কারণ হিসেবে তারা বলছেন, সমঝোতার ফলে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীরা মাঠে না থাকলেও আওয়ামী লীগের যিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী তার পক্ষে নৌকার নেতা-কর্মীরা কাজ করবেন এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীকে ভোট দেবেন।

কাগজে-কলমে জাতীয় পার্টি সংসদে প্রধান বিরোধী দল হলেও সারা দেশে তাদের সাংগঠনিক ভিত্তি ক্রমশ দুর্বল হয়েছে। বিশেষ করে এইচ এম এরশাদের মৃত্যুর পর জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক শক্তি অনেক দুর্বল এবং গত ১৫ বছরে ক্ষমতার সঙ্গে থাকায় জনগণের মাঝে তাদের ব্যাপারে নেতিবাচক ধারণা তৈরি হয়েছে। দলটি আওয়ামী লীগের ‘বি টিম’ বা ‘একান্ত অনুগত বিরোধী দল’ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। ফলে সংসদে যাওয়ার জন্য তাদের নির্ভর করতে হয় আওয়ামী লীগের সমর্থন। কিন্তু স্বতন্ত্র প্রার্থীরা যদি আওয়ামী লীগের ভোটগুলো মোটা দাগে নিয়ে যান তবে একটি বড় ধরনের বিপদ তৈরি হতে পারে।

বিভিন্ন নির্বাচনি ফলাফল পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে, গত উপনির্বাচনগুলোয় জাতীয় পার্টি আলাদাভাবে যেখানে নির্বাচন করেছে একমাত্র রংপুর সিটি করপোরেশন ছাড়া আর কোথাও তারা ভালো করতে পারেনি। এমনকি সম্মানজনক ভোটও পায়নি অনেক এলাকায়। তাদের তুলনায় হাতপাখা (ইসলামী আন্দোলন) অনেক স্থানে ভালো ফলাফল করেছে। জাতীয় পার্টির নৌকা ছাড় পাওয়া নেতারা আশঙ্কা করছেন, শেষ পর্যন্ত নির্বাচন যদি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয় তাহলে তাদের বড় ধরনের ভরাডুবি ঘটতে পারে।

নৌকা ছাড় না পাওয়া প্রার্থীদের ক্ষোভ-হতাশা : নৌকা ছাড় না পাওয়া ২৮৩ আসনে ভোট করা জাতীয় পার্টির প্রার্থীদের মাঝে বিরাজ করছে ক্ষোভ-হতাশা। দলটির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু আওয়ামী লীগের সঙ্গে আসন সমঝোতা হয়নি বললেও ২৬ আসনে ‘গোপন সমঝোতা’ করেছে জাতীয় পার্টি। জানা যায়, গত শুক্রবার রাতেই আওয়ামী লীগের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের বৈঠকে সমঝোতার বিষয়টি চূড়ান্ত করা হয়। আসন সমন্বয়ে দলের শীর্ষ পর্যায়ের নেতা কাজী ফিরোজ রশীদ, সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, সালমা ইসলাম, লিয়াকত হোসেন খোকা, নাসরিন হাওলাদার রত্না, পীর ফজলুর রহমানসহ কিছু নেতাকে বাদ দেওয়া হয়। তারা যে বাদ পড়ছেন তা সমন্বয়ের দায়িত্বে থাকা নেতারা জানা সত্ত্বেও বিষয়টি গোপন রেখে রবিবার মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ সময় পর্যন্ত ‘নাটক মঞ্চস্থ’ করেন। রবিবার বিকালে সংবাদ সম্মেলন করে ‘২৮৩ আসনে জাতীয় পার্টি নির্বাচন করছে’ জানালেও ২৬ আসনে আওয়ামী লীগের সঙ্গে জাতীয় পার্টির সমঝোতার বিষয়টি এড়িয়ে যান দলটির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু। সূত্র জানায়, মনোননয়ন প্রত্যাহারের দুই দিন আগেই ২৬ আসনে নৌকা প্রার্থী আনুষ্ঠানিকভাবে প্রত্যাহার করার শর্তে ‘গোপন সমঝোতা’ করে জাতীয় পার্টি। সংশ্লিষ্টরা বিষয়টি প্রকাশ না করার কৌশল নেন যাতে বাকি ২৫৭ আসনের দলীয় প্রার্থীদের বিদ্রোহ-হাঙ্গামা যেন প্রকাশ্যে না আসে। নৌকা ছাড় না পাওয়া প্রার্থীরা বলছেন, জি এম কাদের নিজের, স্ত্রী শেরিফা কাদের, কো-চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুসহ বারবার সমঝোতায় নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করতে পারলেও দলের ত্যাগী মধ্যমসারির নেতাদের জন্য কিছুই করতে পারেননি। জি এম কাদের ও চুন্নু কখনো কোনো দলের ‘দালালি’ করবেন না বলে তৃণমূল নেতা-কর্মীদের কথা দিয়েছিলেন, কিন্তু এমপি হওয়ার ‘ব্যক্তি স্বার্থে’ তারা সে কথা রাখেননি। তাই দলের অধিকাংশ নেতা-কর্মী জাতীয় পার্টির সমঝোতাকারী শীর্ষনেতাদের ওপর এখন চরম ক্ষুব্ধ। ‘গোপন সমঝোতায় বাদ পড়া ২৫৭ আসনের প্রার্থী-সমর্থকরা হাঙ্গামা করতে পারেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। ক্ষুব্ধ হয়ে তাদের অনেকেই নির্বাচনে নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়বেন। শেষ সময়ে কেন্দ্রীয় নেতা কাজী ফিরোজ রশীদ, মীর আবদুর সবুর আসুদ, মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম সেন্টুসহ অনেকে মনোনয়ন প্রত্যাহার করেন। সমঝোতা না হওয়ায় কেউ কেউ দলীয় প্রার্থিতা প্রত্যাহার করলেও ক্ষুব্ধ দলটির অনেক শীর্ষ পর্যায়ের নেতা নির্বাচনি মাঠে থাকছেন। তাদের মধ্যে ঢাকা-৪ আসনে দলের কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, প্রেসিডিয়াম সদস্য নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনে লিয়াকত হোসেন খোকা, প্রেসিডিয়াম সদস্য জামালপুরে মোস্তফা আল মাহমুদ, বর্তমান সংসদ সদস্য পীর ফজলুর রহমান মিসবাহসহ অনেকে।

জানতে চাইলে আসন সমঝোতার বিষয়ে কোনো মন্তব্য না করে সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা বলেন, এলাকায় গত ১০ বছর সংসদ সদস্য হিসেবে কাজ করেছি। মানুষের সুখে-দুখে ছিলাম। দল-মত নির্বিশেষে কারও অশান্তির কারণ হয়ে দাঁড়াইনি। এ জন্য লাঙ্গলের পক্ষে গণজোয়ার তৈরি হয়েছে। নির্বাচন করছি। তিনি জানান, গতকাল শ্যামপুর থানার দোলাইপাড় আমির টাওয়ারের সামনে থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ৭ হাজারের বেশি কর্মী-সমর্থক নিয়ে প্রচার শুরু করেছি। সুষ্ঠু ভোট হলে বিজয়ী হতে পারব।

শেষ পর্যন্ত নির্বাচনি মাঠে থাকার কথা জানিয়েছেন নারায়ণগঞ্জ-৩ সোনারগাঁও আসনের প্রার্থী লিয়াকত হোসেন খোকা। তিনি বলেন, নির্বাচন নিয়ে এলাকায় ব্যস্ত আছি। নির্বাচন সুুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হলে সমঝোতা ছাড়াই ইনশাআল্লাহ জয়ী হব। সমঝোতার আসন থেকে বঞ্চিত দলটির এক প্রার্থী নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, নির্বাচন এলে একটি চক্র সবসময় সুবিধা নেয়। তৃণমূলের মতামত ছাড়া এবার বিশেষ কাউকে সুবিধা দেওয়া হবে না বলা হলেও নেতারা কথা রাখেননি। দলের চেয়ারম্যান নিজের কথার ওপর নিজেই অবিচল থাকতে পারেননি। তার ওপর নেতা-কর্মীদের বিশ্বাস আর নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৌশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৌশভোজের আয়োজন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর