শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩১ জানুয়ারি, ২০২৪

যাত্রা শুরু দ্বাদশ জাতীয় সংসদের

টানা চতুর্থবার স্পিকার শিরীন শারমিন, দলগুলোকে সহিংসতা পরিহারের আহ্বান রাষ্ট্রপতির
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
যাত্রা শুরু দ্বাদশ জাতীয় সংসদের

যাত্রা হলো দ্বাদশ জাতীয় সংসদের। সরকার ও বিরোধী দল, রেকর্ড স্বতন্ত্র এমপির সরব উপস্থিতির মধ্য দিয়ে গতকাল বিকাল ৩টায় প্রথম অধিবেশন শুরু হয়। ১৯৭৩-পরবর্তী দেশের ইতিহাসে বৃহত্তম সরকারি দলের পাশাপাশি ক্ষুদ্রতম বিরোধী দল নিয়ে শুরু হওয়া সংসদ অধিবেশনে দিকনির্দেশনামূলক ভাষণ দেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। সংসদ অধিবেশনের সূচনাতেই স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকার হিসেবে পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী ও অ্যাডভোকেট শামসুল হক টুকু। টানা চতুর্থ মেয়াদে স্পিকার হয়ে অনন্য নজির গড়লেন শিরীন শারমিন চৌধুরী। আর দ্বিতীয়বারের মতো ডেপুটি স্পিকার হলেন শামসুল হক টুকু। আগামী রবিবার বিকাল পৌনে ৫টা পর্যন্ত সংসদ অধিবেশন মুলতবি করা হয়েছে।

প্রথম অধিবেশনের শুরুতে ভাষণ দেন দেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। এটিই তাঁর সংসদে     প্রথম ভাষণ। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দেশের জনগণ ও গণতন্ত্রের জয় হয়েছে মন্তব্য করে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, দেশের গণতন্ত্রের জন্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজন অত্যন্ত যুগান্তকারী ঘটনা যা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছে। রাষ্ট্রপতি বলেন, তিনি আশা করেন ভবিষ্যতে দেশের রাজনৈতিক দলগুলো সহিংসতা ও নৈরাজ্যের পথ পরিহার করে সাংবিধানিক অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং জনগণ ও গণতন্ত্রের কল্যাণে অহিংস পন্থায় গঠনমূলক কর্মসূচি পালন করবে। সরকারও এ ক্ষেত্রে সংযত আচরণ করবে, এটাই সবার প্রত্যাশা।

রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন আশা প্রকাশ করেন, ভবিষ্যতে দেশের রাজনৈতিক দলগুলো সহিংসতা ও নৈরাজ্যের পথ পরিহার করে সাংবিধানিক অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং জনগণ ও গণতন্ত্রের কল্যাণে অহিংস পন্থায় গঠনমূলক কর্মসূচি পালন করবে। সরকারও এ ক্ষেত্রে সংযত আচরণ করবে, এটাই সবার প্রত্যাশা।

বিকাল ৩টায় জাতীয় সংসদের অধিবেশন শুরু হয়। ডেপুটি স্পিকার অ্যাডভোকেট শামসুল হক টুকুর সভাপতিত্বে প্রথমে স্পিকার নির্বাচন হয়। স্পিকার হিসেবে ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর নাম প্রস্তাব করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। প্রস্তাবটি সমর্থন করেন চিফ হুইপ নূর ই আলম চৌধুরী। একটি মনোনয়নপত্র পাওয়ায় তার বিজয় নিশ্চিত হলেও বিধি অনুসারে ডেপুটি স্পিকার এ প্রস্তাবটি ভোটে দেন। পরে কণ্ঠ ভোটে ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী সর্বসম্মতিক্রমে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের স্পিকার নির্বাচিত হন। এরপর সংসদ অধিবেশন ২০ মিনিটের জন্য মুলতবি করা হয়। এ সময় সংসদ ভবনে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন নতুন স্পিকারকে শপথ পড়ান। স্পিকার নির্বাচনের সময় সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বিরোধীদলীয় নেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদেরসহ সরকারি ও বিরোধী দল, স্বতন্ত্র প্রায় সব সদস্য সংসদের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।

শপথ গ্রহণ শেষে ফের অধিবেশন শুরু হলে স্পিকারের আসনে বসেন ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। নবনির্বাচিত স্পিকারকে ধন্যবাদ জানিয়ে বক্তব্য দেন সরকারি দলের সিনিয়র সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম, সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ডা. দীপু মনি এবং বিরোধী দলের নেতা জি এম কাদের।

অধিবেশন শুরুর আগে দুপুর ১২টার পর থেকেই পুরো সংসদ ভবন নবীন-প্রবীণ সদস্যের পদচারণে মুখরিত হয়ে ওঠে। ৩০০ আসনের মধ্যে ২৩৩টিতে বিজয়ী হয়ে টানা চতুর্থবারের মতো সরকারি দলের আসনে বসে আওয়ামী লীগ। আর সংসদীয় ইতিহাসে এবারই প্রথম রেকর্ড ৬২ স্বতন্ত্র সদস্য দ্বাদশ সংসদে বসেছেন। উদ্বোধনী অধিবেশন দেখতে ভিআইপি গ্যালারিসহ দর্শনার্থী গ্যালারিও ছিল পরিপূর্ণ। সংসদ সচিবালয় জানিয়েছে, অধিবেশন দেখতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউকে, ফ্রান্স, ভারত, জার্মানি, রাশিয়া, চীন ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতসহ ৮০ জন কূটনীতিক উপস্থিত ছিলেন।

স্পিকার নির্বাচনের পর ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে ফের সংসদ অধিবেশন শুরু হলে প্রথমেই তিনি ডেপুটি স্পিকার পদে নির্বাচনের কার্যক্রম শুরু করেন। ওই পদে একটিমাত্র মনোনয়নপত্র জমা পড়ে। ফলে দ্বিতীয়বারের মতো ডেপুটি স্পিকার নির্বাচিত হন অ্যাডভোকেট শামসুল হক টুকু। তাঁর পক্ষে প্রস্তাব করেন সরকারি দলের সদস্য ক্যাপ্টেন (অব.) এ বি তাজুল ইসলাম। সমর্থন করেন সরকারি দলের অন্য সদস্য মকবুল হোসেন। এরপর স্পিকার প্রস্তাবটি ভোটে দিলে কণ্ঠ ভোটে সর্বসম্মতিক্রমে ডেপুটি স্পিকার নির্বাচিত হন শামসুল হক টুকু। নির্বাচিত হওয়ার পর রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ে তাঁকে শপথবাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মনোনয়ন : অধিবেশনের শুরুতেই সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মনোনয়ন দেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকারের অনুপস্থিতিতে অগ্রবর্তী থাকা সভাপতিমণ্ডলীর সদস্যরা সংসদ পরিচালনা করবেন। সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য হলেন ক্যাপ্টেন (অব.) এ বি তাজুল ইসলাম, মো. শাহাবুদ্দিন, আ ফ ম রুহুল হক, হাফিজ উদ্দিন আহমেদ ও উম্মে কুলসুম স্মৃতি।

যাঁদের নামে শোকপ্রস্তাব গ্রহণ : কুয়েতের আমির শেখ নাওয়াফ আল-আহমদ আল-জাবের আল-সাবাহ, সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন, সাবেক মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা জিনাতুন নেসা তালুকদার ও নবম জাতীয় সংসদের সদস্য (নওগাঁ-৩) আকরাম হোসেন চৌধুরীর নামে শোক প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়। পরে তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন ও আত্মার মাগফিরাত কামনা করে মোনাজাত করা হয়। মোনাজাত পরিচালনা করেন স্বতন্ত্র সদস্য মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরী।

রাষ্ট্রপতির ভাষণ প্রদান : স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী ভাষণ দেওয়ার জন্য রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনকে সংসদ অধিবেশনে আহ্বান করেন। বিকাল সাড়ে ৪টায় রাষ্ট্রপতি অধিবেশন কক্ষে প্রবেশ করলে সবাই দাঁড়িয়ে তাঁকে সম্মান জানান। এরপর শব্দযন্ত্রের মাধ্যমে জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হয়। স্পিকারের পাশের আসনে বসেন রাষ্ট্রপতি। এরপর নতুন বছরের প্রথম অধিবেশনে ভাষণ দেন তিনি।

ভাষণে যা বললেন রাষ্ট্রপতি : ষড়যন্ত্র করে কেউ যাতে জনগণের অধিকার কেড়ে নিতে না পারে সেদিকে সবার সজাগ দৃষ্টি রাখার আহ্বান জানিয়ে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, ভবিষ্যতে অনেক কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে। এজন্য আমাদের সব সময় সতর্ক থাকতে হবে। কেউ যাতে আন্দোলনের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করে মানুষের জানমাল ও জীবিকার ক্ষতি সাধন করতে না পারে, সেদিকে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। তিনি বলেন, সব গুজব ও অপপ্রচারে নজরদারি বৃদ্ধি করে জনগণকে সম্পৃক্ত রেখে যথাযথভাবে মোকাবিলা করতে হবে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দেশের জনগণ ও গণতন্ত্রের জয় হয়েছে মন্তব্য করে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, দেশের গণতন্ত্রের জন্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজন অত্যন্ত যুগান্তকারী ঘটনা যা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছে। রাষ্ট্রপতি বলেন, নির্বাচন কমিশন কর্তৃক সফলভাবে নির্বাচন পরিচালনার মাধ্যমে দেশে গণতান্ত্রিক শক্তি আরও সুদৃঢ় হয়েছে। নির্বাচনে জয়পরাজয় থাকবেই, জনগণের রায় মেনে নিয়ে গণতন্ত্রের ধারা অব্যাহত রাখাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

নির্বাচন বর্জনকারীদের প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, নির্বাচন ঘিরে একটি মহল সহিংসতা ও সংঘাত সৃষ্টি করে গণতন্ত্রের শান্ত-স্নিগ্ধ যাত্রাপথে বাধা সৃষ্টির অপচেষ্টা চালিয়েছিল। তাদের গণতন্ত্রবিরোধী ও সহিংস কর্মকাণ্ড সাময়িকভাবে জনগণকে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার মধ্যে রাখলেও গণতন্ত্রের শানিত চেতনা ভোটারদের ভোটদান থেকে বিরত রাখতে পারেনি। সাধারণ মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত ও সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্যই সরকার ও নির্বাচন কমিশনের সব পদক্ষেপ সার্থক হয়েছে। নির্বাচন বর্জনকারী দলগুলো সম্পূর্ণ স্বাধীনভাবে তাদের রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করেছে।

রাষ্ট্রপতি বলেন, তিনি আশা করেন ভবিষ্যতে দেশের রাজনৈতিক দলগুলো সহিংসতা ও নৈরাজ্যের পথ পরিহার করে সাংবিধানিক অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং জনগণ ও গণতন্ত্রের কল্যাণে অহিংস পন্থায় গঠনমূলক কর্মসূচি পালন করবে। সরকারও এ ক্ষেত্রে সংযত আচরণ করবে, এটাই সবার প্রত্যাশা। রাষ্ট্রপতি বলেন, গত দেড় দশকে বাংলাদেশের অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে আমাদের আরও উন্নতি করতে হবে। ভবিষ্যতে অনেক কঠিন চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে হবে। এজন্য আমাদের সব সময় সতর্ক থাকতে হবে। ষড়যন্ত্র করে কেউ যাতে জনগণের অধিকার কেড়ে নিতে না পারে, সেদিকে সবার সজাগ দৃষ্টি রাখার আহ্বান জানাচ্ছি। তিনি বলেন, ভূরাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে বৈশ্বিক অর্থনীতিতে অনিশ্চয়তা বাড়ছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক সংকট দেখা দিলে এর প্রভাব আমাদের ওপরও পড়বে। এজন্য আমাদের প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি থাকতে হবে। যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য কৃষি খাতের উৎপাদনব্যবস্থা অব্যাহত রাখতে হবে, উচ্চমূল্যের ফসল উৎপাদনকে গুরুত্ব দিয়ে রপ্তানি নিশ্চিত করার জন্য উন্নত কৃষিপ্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি করতে হবে। কৃষিপণ্য সংরক্ষণাগার এবং কৃষি প্রক্রিয়াজাত শিল্প গড়ে তুলতে হবে। বাংলাদেশের পণ্যগুলো রপ্তানি বাজারে যাতে শুল্কমুক্ত সুবিধা পায়, সে লক্ষ্যে দ্বিপক্ষীয় ও আঞ্চলিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সংক্রান্ত চুক্তি সই ও কার্যকরের ব্যবস্থা গ্রহণ প্রয়োজন। জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিতের লক্ষ্যে গভীর সমুদ্রে গ্যাস ও তেল অনুসন্ধান কার্যক্রম জোরদার করতে হবে। দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির পাশাপাশি নতুন নতুন শ্রমবাজার অনুসন্ধান করতে হবে যাতে দক্ষ শ্রমশক্তি রপ্তানি সম্ভব হয়। আর্থিক খাতের সংস্কার এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ও কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে।

দীর্ঘ ভাষণে সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের কথা তুলে ধরে রাষ্ট্রপতি বলেন, করোনা অতিমারি এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব সত্ত্বেও প্রায় দেড় দশক যাবৎ জিডিপির গড় প্রবৃদ্ধি প্রায় ৬ দশমিক ৭ শতাংশের বেশি। এ সময়ে বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় ৫ গুণ বৃদ্ধি পেয়ে ২ হাজার ৭৯৩ মার্কিন ডলার এবং জাতীয় বাজেটের আকার ৯ গুণের বেশি বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা। রাষ্ট্রপতি আরও বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে তাঁর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ়, বলিষ্ঠ ও দূরদর্শী নেতৃত্বের কারণে গত দেড় দশকে আর্থসামাজিক খাতসহ সব খাতে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে।

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এ অর্জন সম্ভব হয়েছে মন্তব্য করে রাষ্ট্রপতি বলেন, উন্নয়নের মূল ভিত্তি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং গণতন্ত্রের অব্যাহত চর্চা। গণতন্ত্রের স্বাভাবিক গতিপথ রুদ্ধ হলে উন্নয়নও বাধাগ্রস্ত হয়। গত দেড় দশকে দেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং ধারাবাহিক গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা বজায় থাকার কারণে দেশের এ উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে। উন্নয়ন স্থায়ী ও টেকসই করতে হলে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে মজবুত, তৃণমূল পর্যায়ে গণতন্ত্রের চর্চা ছড়িয়ে দিতে হবে। উন্নয়নের এ গতিধারা অব্যাহত রাখতে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে হবে।

সংসদ সদস্যদের উদ্দেশে রাষ্ট্রপ্রধান বলেন, জনগণ অনেক আশা নিয়ে তাদের সেবা করার সুযোগ দিয়েছে, যাতে তাদের চাওয়াপাওয়া আপনারা সংসদে তুলে ধরেন। এটাই সংসদ সদস্য হিসেবে আপনাদের মূল দায়িত্ব ও কর্তব্য।

বিরোধী দলের উদ্দেশে রাষ্ট্রপতি বলেন, স্বচ্ছতা, জবাবদিহি, পরমতসহিষ্ণুতা, মানবাধিকার ও আইনের শাসন সুসংহতকরণ এবং জাতির অগ্রযাত্রার স্বপ্ন ও আকাক্সক্ষার সফল বাস্তবায়নে সরকারি দলের পাশাপাশি বিরোধী দলকেও গঠনমূলক ভূমিকা পালন করতে হবে। রাজনৈতিক নীতি-আদর্শ, মতপথের ভিন্নতা থাকবে, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সংসদকে গণতন্ত্র ও উন্নয়নের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত করার ক্ষেত্রে কোনো মতদ্বৈধতা জনগণ প্রত্যাশা করে না। তাই সংসদকে আরও কার্যকর ও গতিশীল করতে সবার প্রতি আমি আন্তরিক আহ্বান জানাচ্ছি।

সংসদের প্রথম সারিতে বসলেন যাঁরা : সরকারি বেঞ্চের (স্পিকারের ডান পাশে) প্রথম আসনে বরাবরের মতো সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বসেন। এর পরের আসনটি ফাঁকা রয়েছে। এরপর পর্যায়ক্রমে সংসদ উপনেতা মতিয়া চৌধুরী, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, আমির হোসেন আমু, আ ক ম মোজাম্মেল হক, অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী, আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ, ওবায়দুল কাদের ও তোফায়েল আহমেদ বসেন। মাঝের (স্পিকারের মুখোমুখি) অংশের প্রথম সারির বাঁ দিকের (স্পিকারের দিকে মুখ করে) প্রথম আসনে সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী ফারুক খান, কৃষিমন্ত্রী আবদুস শহীদ, শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন, মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম বীরউত্তম, রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু এবং শেষ আসনে বসেন ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু। বিরোধীদলীয় বেঞ্চের (স্পিকারের বাঁ দিকে) প্রথম আসনে বসেন বিরোধীদলীয় নেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের। তাঁর বাঁয়ে বিরোধীদলীয় উপনেতা আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। এরপর পর্যায়ক্রমে বসেছেন জাতীয় পার্টির রুহুল আমিন হাওলাদার, কল্যাণ পার্টির মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, স্বতন্ত্র হুছামুদ্দীন, আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, সাবেক নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান, সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান ও সাবেক মন্ত্রী রমেশ চন্দ্র সেন।

অধিবেশন কক্ষে প্রধানমন্ত্রীকে সালাম করতে ভিড় : অধিবেশন শুরুর কিছুক্ষণ আগে সংসদ কক্ষে প্রবেশ করেন সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সালাম ও কুশল বিনিময় করেন সংসদ সদস্যরা। সেখানে সরকারদলীয় এমপিদের চেয়েও স্বতন্ত্র এমপিদের অংশগ্রহণ বেশি দেখা গেছে। জাতীয় পার্টির দু-এক জন এমপিকেও প্রধানমন্ত্রীকে সালাম দিতে দেখা যায়। প্রধানমন্ত্রীর সামনে দাঁড়িয়ে স্যালুট করেন কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম। ঘি রঙের জমিনে বেগুনি আঁচল ও পাঁড়ের জামদানি শাড়ি পরে দুপুর ২টা ৫০ মিনিটের দিকে সংসদ অধিবেশন কক্ষে প্রবেশ করেন প্রধানমন্ত্রী। এ সময় সিটে বসার আগে প্রধানমন্ত্রীকে ঘিরে জড়ো হন সংসদ সদস্যরা। তাঁরা সবাই সংসদ নেতাকে সালাম দেন। কয়েকজন এমপিকে দেখা যায় প্রধানমন্ত্রীকে পায়ে হাত দিয়ে সালাম করতে। নির্বাচনের আগে বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়ে এমপি নির্বাচিত হওয়া শাহজাহান ওমরকে কুশল বিনিময় করতে দেখা যায়। ভিড়ের কারণে যাঁরা কাছে এসে সালাম করতে পারেননি, তাঁরাও দূরে দাঁড়িয়ে সালাম দেন সংসদ নেতা শেখ হাসিনাকে। ৩টার দিকে ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু অধিবেশন কক্ষে প্রবেশ করলে এমপিরা নিজ নিজ আসনের দিকে চলে যান। এ সময় সবাইকে নিজ নিজ আসনে গিয়ে বসার জন্য চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী লিটনকে তাগাদা দিতে দেখা যায়।

মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা সবাই একদিকে : দ্বাদশ জাতীয় সংসদ অধিবেশন কক্ষে সদস্যদের আসনবিন্যাসে বড় ধরনের পরিবর্তন আসেনি। তবে মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা সবাই একদিকে বসেছেন। আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ নেতা যাঁরা এবার মন্ত্রী হননি, তাঁরা আগের মতো সামনের সারিতেই বসেছেন। আর মন্ত্রীরা প্রধানমন্ত্রীর পেছনের সারিতে, তার পেছনে প্রতিমন্ত্রীরা।

এমপিদের সেলফি : চলতি সংসদে প্রথমবারের মতো নির্বাচিত হয়েছেন শতাধিক এমপি। গতকাল প্রথম অধিবেশনে যোগ দিয়ে তাঁরা সেলফিতে মেতে ওঠেন। পাশাপাশি এক এমপি আরেক এমপির ছবি তুলে দেন। কেউ কেউ সংসদের এক পাশে দাঁড়িয়ে পুরো অধিবেশন কক্ষের ছবি তোলেন। বিকাল ৩টায় অধিবেশন থাকলেও দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে অধিবেশন কক্ষে আসতে শুরু করেন এমপিরা। প্রথমে তাঁরা নিজেদের আসন খুঁজে নেন। এর পরই মেতে ওঠেন ছবি তুলতে। পরে একাধিক এমপির ফেসবুকে সংসদ অধিবেশন কক্ষে তোলা সেলফি ও ছবি আপলোড করতে দেখা যায়।

প্রধানমন্ত্রীর চিরকুট : অধিবেশনের শুরুর দিকে স্পিকার নির্বাচন করা হয়। এর পরই শুভেচ্ছা বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়। শুরুতে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ডা. দীপু মনি। এর পরই বক্তব্য দিতে শেখ ফজলুল করিম সেলিমকে ফ্লোর দিলে আবদুল লতিফ সিদ্দিকী হাত তোলেন। স্পিকার ইশারায় তাঁকে বসার অনুরোধ জানিয়ে শেখ সেলিমকে ফ্লোর দেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হাতের ইশারায় লতিফ সিদ্দিকীকে বসার অনুরোধ জানান। পরে বিরোধীদলীয় নেতা জি এম কাদেরকে বক্তব্য দেওয়ার জন্য ফ্লোর দেন স্পিকার। তখন আবারও দাঁড়িয়ে বক্তব্য দেওয়ার জন্য হাত তোলেন লতিফ সিদ্দিকী। সেবারও তাঁকে বসার অনুরোধ জানান স্পিকার। এরপর প্রধানমন্ত্রী কাগজে একটি চিরকুট লিখে পাঠান লতিফ সিদ্দিকীর কাছে। তাতে কী লেখা ছিল জানা না গেলেও এরপর আর বক্তব্য দেওয়ার জন্য দাঁড়াননি স্বতন্ত্র লতিফ সিদ্দিকী।

ফটোগ্রাফার ফেরদৌস : এবারের সংসদে প্রথমবারের মতো এমপি নির্বাচিত হয়েছেন ‘হঠাৎ বৃষ্টি’ খ্যাত চলচ্চিত্র নায়ক ফেরদৌস আহমেদ। অধিবেশন কক্ষে আসার পর থেকেই তাঁকে বেশ উচ্ছল দেখা গেছে। প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে বেশ কয়েকজন মন্ত্রী ও এমপির সঙ্গে কুশল ও শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তিনি। পাশাপাশি অধিবেশন কক্ষের পাশে ভিভিআইপি গ্যালারিতে থাকা অতিথিদের সঙ্গেও শুভেচ্ছা বিনিময় করতে দেখা যায়। একপর্যায়ে অধিবেশন কক্ষে পেছনের সারিতে থাকা এক এমপিকে নিজের মোবাইল হাতে দিয়ে তাঁকে ছবি তুলে দেওয়ার অনুরোধ জানান ফেরদৌস। ওই এমপি ফেরদৌসের মোবাইল নিয়ে তাঁর বেশ কয়েকটি ছবি তুলে দেন। এর পরই ওই এমপি ফেরদৌসের হাতে পাল্টা মোবাইল তুলে দিয়ে তাঁর ছবি তুলে দেওয়ার অনুরোধ জানান। পরে বেশ কয়েকটি ছবি তুলে দেন তিনি।৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় পাওয়া আওয়ামী লীগ এবার টানা চতুর্থ মেয়াদে সরকার গঠন করেছে। নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ভোট হওয়া ২৯৯টিতে আওয়ামী লীগ পেয়েছে ২২৩টি। বিরোধী দল জাতীয় পার্টি পেয়েছে ১১টি। স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ৬২ আসনে জয়ী হয়েছেন। এ ছাড়া ওয়ার্কার্স পার্টি, জাসদ ও কল্যাণ পার্টি পেয়েছে একটি করে আসন। স্থগিত হওয়া নওগাঁ-২ আসনে ভোট হবে ১২ ফেব্রুয়ারি। নির্বাচনের পর ১০ জানুয়ারি সংসদ সদস্যরা শপথ নেন। এর পরদিন সরকার গঠিত হয়।

ছিলেন না মাশরাফি ও সাকিব : গতকাল দ্বাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশনে উপস্থিত ছিলেন না বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক নড়াইল থেকে নির্বাচিত এমপি মাশরাফি বিন মর্তুজা ও বর্তমান অধিনায়ক সাকিব আল হাসান এমপি। তাঁরা দুজন বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) খেলায় সিলেট ছিলেন বলে জানা গেছে। সে কারণে গতকাল অধিবেশন শুরুর দিন উপস্থিত হতে পারেননি।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সম্পত্তিও বাজেয়াপ্ত চেয়েছে প্রসিকিউশন
সম্পত্তিও বাজেয়াপ্ত চেয়েছে প্রসিকিউশন
সর্বশেষ খবর
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার
প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

জলবায়ু অর্থায়ন দয়া বা ঋণ হিসেবে চাই না
জলবায়ু অর্থায়ন দয়া বা ঋণ হিসেবে চাই না

নগর জীবন

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

প্রবীণ ও অসহায় গণি জমাদ্দার দম্পতির পাশে তারেক রহমান
প্রবীণ ও অসহায় গণি জমাদ্দার দম্পতির পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন

আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য
আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান

পেছনের পৃষ্ঠা