শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

বাড়ছে সামাজিক অস্থিরতা অপরাধ

সাখাওয়াত কাওসার ও আলী আজম
প্রিন্ট ভার্সন
বাড়ছে সামাজিক অস্থিরতা অপরাধ

গত ৩০ জানুয়ারি সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলা সদরের বারোয়ারি বটতলা মহল্লার একটি বাসা থেকে তিনজনের গলা কাটা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহতরা হলেন, ওই এলাকার বিকাশ চন্দ্র সরকার, তার স্ত্রী স্বর্ণা রানী সরকার ও তাদের একমাত্র কন্যা ১৫ বছরের পারমিতা সরকার তুষি। অল্প সময়ের ব্যবধানে পুলিশ চাঞ্চল্যকর এ ঘটনার রহস্য উন্মোচন করে। তদন্ত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ব্যবসা ও পারিবারিক দ্বন্দ্বের জেরে নিজের মামা বিকাশ চন্দ্রকে সপরিবারে হত্যা করে তার আপন ভাগনে রাজীব কুমার ভৌমিক। নেপথ্য কারণ ছিল ব্যবসায়িক লেনদেন।

গ্রেফতারের পর রাজীব জানায়, রাজীবের খাদ্যশস্য মজুতের ব্যবসায় ২০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছিলেন মামা বিকাশ। ব্যবসার লভ্যাংশসহ ২৬ লাখ টাকা বিকাশকে পরিশোধ করে সে। এ জন্য তাকে ৬ লাখ টাকা ব্যাংক ঋণ করতে হয়েছিল। এর পরও ৩৫ লাখ টাকা দাবি করছিলেন বিকাশ। এ নিয়ে মামা-ভাগনের দ্বন্দ্ব তৈরি হয়। টাকার দাবিতে বোনের (রাজীবের মা) সঙ্গেও অসদাচরণ করেন বিকাশ। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে মামা, মামি ও মামাতো বোনকে হত্যা করে রাজীব। গত ১৫ জানুয়ারি ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলায় বিএনপি নেতা হারুন অর রশিদকে কুপিয়ে হত্যা করে একই ইউনিয়নের নেওকা গ্রামের বাসিন্দা রুবেল মিয়া (৩৫)। নৃশংস এই খুনের দৃশ্য ইতোমধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। এক মিনিট ৯ সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে দেখা যায়, খুনের ঘটনায় পুলিশের হাতে আটক রুবেল একটি ধারালো অস্ত্র দিয়ে হারুন অর রশিদকে উপর্যুপরি কোপাচ্ছেন। হারুন নিস্তেজ অবস্থায় মাটিতে পড়ে ছিলেন। রুবেল একটি সাদা লুঙ্গি ও কালো রঙের সোয়েটার পরিহিত অবস্থায় ছিলেন। রক্তে তার লুঙ্গি লাল হয়ে যায়। টানা কিছুক্ষণ কোপানোর পর দুই হাত ওপরে তুলে রুবেলকে উল্লাস করতে দেখা যায়। এরপর তিনি আরও দুটি কোপ দেন। শেষে রামদা হাতে বাজারের মধ্য দিয়ে চলে যান। এ তো গেল মাত্র দুটি ঘটনা। তবে এমন ঘটনা যেন মাঝেমধ্যেই ঘটছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। ঘরে বাইরে এমনকি সর্বত্রই। ঘুণাক্ষরে কখনো কল্পনা করা হয়নি, তবে এমন ঘটনাই ঘটছে অহরহ। কাছের স্বজনদের আবির্ভাব হচ্ছে রীতিমতো জমদূতের রূপে। নৃশংসতাই যেন এখন শেষ কথা। তুচ্ছ কারণেই মানুষ হামলে পড়ছে অন্যের ওপর। আবার এসব বীভৎস ঘটনা প্রচার করছে সামাজিক মাধ্যমে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রাজনৈতিক ও সামাজিক স্থিতিশীলতা না থাকলে এর বিরূপ প্রভাব পড়তেই থাকবে। সনাতন সমাজ ব্যবস্থা থেকে আধুনিক সমাজ ব্যবস্থায় উত্তরণ, রাজনৈতিক অস্থিরতা, সামাজিক অসাম্য, দ্বন্দ্ব, লোভ ও হতাশা থেকেই মানুষ দিন দিন নৃশংস হয়ে উঠছে। যার সঙ্গে প্রযুক্তির উন্নয়নের বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ার অপব্যবহার এ ক্ষেত্রে নতুন মাত্রা যোগ করেছে।

তারা আরও বলছেন, অর্থলিপ্সা মানুষকে হিংস্র করে তুলছে। আমাদের সমাজব্যবস্থায় অর্থশালীদের পক্ষেই থাকে সবকিছু। আইন, বিচারক কোনো কিছুই সমাজের নিম্ন আয়ের মানুষের পক্ষে নয়। ফলে তারা যখন আইনের শাসনের কথা ভাবে, তখন এই পথে যাওয়ার চেয়ে মৃত্যুকেই শ্রেয় হিসেবে মনে করে। আবার একজন অপরাধী একটা অপরাধ করার পর সেটা ঢাকতে আরও একাধিক অপরাধ করে। এটা আমাদের সহজাত প্রবণতা। আইন ও সালিশ কেন্দ্রের পরিসংখ্যান বলছে, গত বছর ২০২৩ সালে সারা দেশে ৫৭৪টি নারী ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। ধর্ষণের চেষ্টা চালানো হয়েছে ১২৯টি। ধর্ষণের পর মারা গেছেন ৩৩ জন। আত্মহত্যা করেছেন তিনজন। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে ২৯টি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। চেষ্টা চালানো হয়েছে ৯টি। ধর্ষণের পর মারা গেছে দুজন। ধর্ষণের বিষয়টি মানতে না পেরে আত্মহত্যা করেছেন একজন।

নৃশংসতার হাত থেকে রেহাই পায়নি শিশুরাও। গত বছর শিশু নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে ৪৪টি। এদের মধ্যে ছয় বছরের নিচে চারজন এবং ৭ থেকে ১২ বছরের মধ্যে ছিল ১৮ জন। এসব ঘটনায় মামলা হয়েছে ৩১টি। শিশু হত্যার ঘটনা ঘটেছে ৪৪টি। মামলা হয়েছে ১২টি। তবে এর আগের বছর অর্থাৎ ২০২২ সালের তথ্য অনুযায়ী, পারিবারিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ৪৭৯ জন নারী। একই সময়ে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ৯৩৬ জন। এ ছাড়া নির্যাতনের কারণে ৫১৬ শিশুর মৃত্যু হয়েছে বলেও তথ্য দেয় সংস্থাটি। জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিউটের সহযোগী অধ্যাপক ডা. মেঘলা সরকার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আসলে আমরা একটা ট্রানজেশনাল সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। অতিমাত্রায় ব্যক্তিকেন্দ্রিকতা, স্বার্থপরতা, পরস্পরের সঙ্গে সৌহার্দ্য কমে যাওয়া, অতিমাত্রায় প্রযুক্তিনির্ভর হয়ে যাওয়ার কারণে সমাজে অস্থিরতা বাড়ছে। তিনি বলেন, মানুষের সঙ্গে মানুষের সংযোগের মাত্রা কমে যাওয়ার কারণে এর প্রভাব পড়ছে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের ওপরও। এজন্য বাবা-মা এবং পরিবারের অন্য সদস্যদের উচিত হবে পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো। বিভিন্ন উৎসবকে কেন্দ্র করে সামাজিকতা বাড়ানো যেতে পারে।

গত ১১ ফেব্রুয়ারি খুলনার পাইকগাছায় হাত-পা বেঁধে চোখে সুপার গ্লু আঠা লাগিয়ে ও মুখে স্কসটেপ লাগিয়ে ডাকাতি করার সময় এক গৃহবধূ গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। প্রতিবেশীরা বলছেন, তার স্বামী ব্যবসায়ী কাজে গড়ইখালীতে ছিলেন। এ সুযোগে ডাকাতরা তার বাড়ি গিয়ে গৃহিণীকে জিম্মি করে। পরে কানের দুল ও নাকফুল ছিঁড়ে নেয়। বাড়ির আসবাবপত্র তছনছ করে আলমারি ও বাক্সে থাকা টাকা স্বর্ণালংকার লুটপাট করে। তারা ওই গৃহবধূকে গণধর্ষণ করে। গুরুতর অবস্থায় তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গত বছরের ৬ সেপ্টেম্বর মোহাম্মদপুরে হাত-পা বেঁধে ঝুলিয়ে নির্যাতন ও হাতের কবজি এবং পায়ের গোড়ালি কেটে ভিডিও ধারণ করে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে দিয়ে নিজেদের নৃশংসতার জানান দিয়েছিল সমাজের কিছু বখে যাওয়া কিশোর। এ ঘটনা সমাজের সচেতন মানুষের চিন্তায় নানাভাবে প্রভাব ফেলে। ভাবতে বাধ্য করে সমাজ সংস্কারকদের। সম্প্রতি ঝিনাইদহ জেলার ঘোষপাড়া এলাকার বরুণ ঘোষের সঙ্গে একই এলাকার তন্ময়সহ বেশ কয়েকজনের জমিজমা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। গত ৯ জানুয়ারি রাতে ইজিবাইকে করে বাসায় ফেরার সময় বরুণকে ইজিবাইক থেকে নামিয়ে রামদা দিয়ে কোপাতে থাকে দুর্বৃত্তরা। এক পর্যায়ে তার আঙুল, ডান হাতের কবজি ও বাম পা হাঁটু থেকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। তার চিৎকার শুনে স্থানীয়রা এগিয়ে এলে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। গুরুতর অবস্থায় বরুণকে উদ্ধার করে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করে। পুলিশ সদর দফতরের উপমহাপরিদর্শক (অপারেশন) আনোয়ার হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অতিমাত্রায় আত্মকেন্দ্রিক হয়ে যাওয়ার কারণে সামাজিক অস্থিরতা তৈরি হচ্ছে। এর প্রভাব পড়ছে পরিবারেও। তাই আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়াতে হবে। তাহলে সহিংসতা কমে আসবে। পারিবারিক সমস্যা পারিবারিকভাবে সমাধানের চেষ্টা করতে হবে। প্রয়োজনে পুলিশ প্রশাসনের সহায়তাও নেওয়া যেতে পারে।

মানবাধিকারকর্মী নূর খান লিটন বলেন, রাজনৈতিক ও সামাজিক স্থিতিশীলতা না থাকলে রোমহর্ষক ঘটনা ঘটবে এটাই স্বাভাবিক। তখন সব ক্ষেত্রেই হতাশার জন্ম নেবে। সবার মনেই তৈরি হবে অস্থিরতার। একটা প্রজন্মের জন্য এটা কখনো প্রত্যাশিত নয়। তাই সামাজিক অস্থিরতার বিষয়টি তলানি থেকে খতিয়ে দেখে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া উচিত কর্তৃপক্ষের। নইলে আরও ভয়াবহ রূপ দেখার জন্য আমাদের প্রস্তুতি নিতে হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের ডিন ও ক্রিমিনোলজি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক জিয়া রহমান বলেন, গত ২০-২৫ বছর আগে রিলেটিভলি দ্বন্দ্বের উৎস কম ছিল। সমস্যা হলে নিজেরাই নিজেদের মধ্যে সালিশের মাধ্যমে মীমাংসা করে নিত। সভ্যতার বিকাশে নগরায়ণ ও শিল্পায়ন যখন হয়েছে, তখনই মানুষের সঙ্গে মানুষের প্রতিযোগিতা বেড়েছে। এর মধ্যে সম্পত্তি একটা বড় কারণ হয়ে উঠছে। আগের তুলনায় জমির মূল্য অনেক বেড়ে গেছে। ফলে পরিবারের মধ্যেই পিতা, মাতা, ভাইবোন একে অপরের সঙ্গে বিরোধ বাড়ছে। জমির জন্য মাকে-বাবাকে মেরে ফেলা হচ্ছে। ভাই ভাইকে ও বোনকে হত্যা করছে।

তিনি আরও বলেন, সভ্যতা একদিকে যেমন আমাদের ভালো কাজের উদাহরণ দিচ্ছে, ঠিক তেমনি আমাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব, লোভ, ধর্ষণ, ড্রাগ বেড়ে যাওয়া, সামাজিক অসমতা, অস্ত্রের ব্যবহার এর বিপরীত চিত্র। এটা শুধু আমাদের দেশেই নয়, উন্নত বিশ্বেও এটা রোগের মতো ছড়িয়ে গেছে।

সামাজিক ও নৈতিক শিক্ষার অভাব

সমাজের অবক্ষয়ের বহিঃপ্রকাশ

প্রতিশোধের মানসিকতায় অস্থিরতা বাড়ছে

 

এই বিভাগের আরও খবর
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
সর্বশেষ খবর
বীরগঞ্জে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে র‍্যালি-পথসভা
বীরগঞ্জে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে র‍্যালি-পথসভা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটিতে নার্সের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে নার্সের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

তালতলীতে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
তালতলীতে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬ বছরের ছাত্রের গুলিতে আহত শিক্ষিকা ১ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন
৬ বছরের ছাত্রের গুলিতে আহত শিক্ষিকা ১ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন

১৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

অন্তর্বর্তী সরকার নিজেই নির্বাচন ব্যাহত হওয়ার পরিবেশ সৃষ্টি করছে : মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকার নিজেই নির্বাচন ব্যাহত হওয়ার পরিবেশ সৃষ্টি করছে : মির্জা ফখরুল

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচন বিরোধীরা সন্ত্রাসী হামলা করেছে কিনা খতিয়ে দেওয়া উচিত: আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীরা সন্ত্রাসী হামলা করেছে কিনা খতিয়ে দেওয়া উচিত: আমীর খসরু

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আইনজীবীদের লংমার্চ
ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আইনজীবীদের লংমার্চ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষ জনশক্তি দেশ গঠনের মূল ভিত্তি: প্রধান উপদেষ্টা
দক্ষ জনশক্তি দেশ গঠনের মূল ভিত্তি: প্রধান উপদেষ্টা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি শুরু
বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি শুরু

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলা–খুলনা মহাসড়কে বাস খাদে, দুই যাত্রী নিহত
মোংলা–খুলনা মহাসড়কে বাস খাদে, দুই যাত্রী নিহত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমজনতার দলকে নিবন্ধন দিলে গণতন্ত্র শক্তিশালী হবে : নাছির
আমজনতার দলকে নিবন্ধন দিলে গণতন্ত্র শক্তিশালী হবে : নাছির

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাস্কের সাথে নাচল রোবট
মাস্কের সাথে নাচল রোবট

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আকবর-মোসাদ্দেকের নৈপুণ্যে কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশ
আকবর-মোসাদ্দেকের নৈপুণ্যে কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বন্যার কবল থেকে রক্ষায় রেলপথে সেতু চায় ছাতকের মানুষ
বন্যার কবল থেকে রক্ষায় রেলপথে সেতু চায় ছাতকের মানুষ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনে টেসলার স্বয়ংক্রিয় গাড়ি চালনা সফটওয়্যার অনুমোদন পেতে পারে
চীনে টেসলার স্বয়ংক্রিয় গাড়ি চালনা সফটওয়্যার অনুমোদন পেতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ
বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোপালগঞ্জে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১
গোপালগঞ্জে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু
কমলগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদূর মহাকাশ থেকে আসা ধূমকেতু নিয়ে বিজ্ঞানীরা এতো ব্যস্ত কেন?
সুদূর মহাকাশ থেকে আসা ধূমকেতু নিয়ে বিজ্ঞানীরা এতো ব্যস্ত কেন?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নয়াপল্টনে বিপ্লব ও সংহতি দিবসের র‌্যালি ঘিরে বিএনপির জনস্রোত
নয়াপল্টনে বিপ্লব ও সংহতি দিবসের র‌্যালি ঘিরে বিএনপির জনস্রোত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আজহারুল ইসলাম মান্নান
সোনারগাঁয়ে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আজহারুল ইসলাম মান্নান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৮৮ জন
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৮৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম
তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে বিস্ময়করভাবে কমেছে আফিম চাষ: জাতিসংঘ
আফগানিস্তানে বিস্ময়করভাবে কমেছে আফিম চাষ: জাতিসংঘ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা