শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

বাড়ছে সামাজিক অস্থিরতা অপরাধ

সাখাওয়াত কাওসার ও আলী আজম
প্রিন্ট ভার্সন
বাড়ছে সামাজিক অস্থিরতা অপরাধ

গত ৩০ জানুয়ারি সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলা সদরের বারোয়ারি বটতলা মহল্লার একটি বাসা থেকে তিনজনের গলা কাটা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহতরা হলেন, ওই এলাকার বিকাশ চন্দ্র সরকার, তার স্ত্রী স্বর্ণা রানী সরকার ও তাদের একমাত্র কন্যা ১৫ বছরের পারমিতা সরকার তুষি। অল্প সময়ের ব্যবধানে পুলিশ চাঞ্চল্যকর এ ঘটনার রহস্য উন্মোচন করে। তদন্ত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ব্যবসা ও পারিবারিক দ্বন্দ্বের জেরে নিজের মামা বিকাশ চন্দ্রকে সপরিবারে হত্যা করে তার আপন ভাগনে রাজীব কুমার ভৌমিক। নেপথ্য কারণ ছিল ব্যবসায়িক লেনদেন।

গ্রেফতারের পর রাজীব জানায়, রাজীবের খাদ্যশস্য মজুতের ব্যবসায় ২০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছিলেন মামা বিকাশ। ব্যবসার লভ্যাংশসহ ২৬ লাখ টাকা বিকাশকে পরিশোধ করে সে। এ জন্য তাকে ৬ লাখ টাকা ব্যাংক ঋণ করতে হয়েছিল। এর পরও ৩৫ লাখ টাকা দাবি করছিলেন বিকাশ। এ নিয়ে মামা-ভাগনের দ্বন্দ্ব তৈরি হয়। টাকার দাবিতে বোনের (রাজীবের মা) সঙ্গেও অসদাচরণ করেন বিকাশ। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে মামা, মামি ও মামাতো বোনকে হত্যা করে রাজীব। গত ১৫ জানুয়ারি ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলায় বিএনপি নেতা হারুন অর রশিদকে কুপিয়ে হত্যা করে একই ইউনিয়নের নেওকা গ্রামের বাসিন্দা রুবেল মিয়া (৩৫)। নৃশংস এই খুনের দৃশ্য ইতোমধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। এক মিনিট ৯ সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে দেখা যায়, খুনের ঘটনায় পুলিশের হাতে আটক রুবেল একটি ধারালো অস্ত্র দিয়ে হারুন অর রশিদকে উপর্যুপরি কোপাচ্ছেন। হারুন নিস্তেজ অবস্থায় মাটিতে পড়ে ছিলেন। রুবেল একটি সাদা লুঙ্গি ও কালো রঙের সোয়েটার পরিহিত অবস্থায় ছিলেন। রক্তে তার লুঙ্গি লাল হয়ে যায়। টানা কিছুক্ষণ কোপানোর পর দুই হাত ওপরে তুলে রুবেলকে উল্লাস করতে দেখা যায়। এরপর তিনি আরও দুটি কোপ দেন। শেষে রামদা হাতে বাজারের মধ্য দিয়ে চলে যান। এ তো গেল মাত্র দুটি ঘটনা। তবে এমন ঘটনা যেন মাঝেমধ্যেই ঘটছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। ঘরে বাইরে এমনকি সর্বত্রই। ঘুণাক্ষরে কখনো কল্পনা করা হয়নি, তবে এমন ঘটনাই ঘটছে অহরহ। কাছের স্বজনদের আবির্ভাব হচ্ছে রীতিমতো জমদূতের রূপে। নৃশংসতাই যেন এখন শেষ কথা। তুচ্ছ কারণেই মানুষ হামলে পড়ছে অন্যের ওপর। আবার এসব বীভৎস ঘটনা প্রচার করছে সামাজিক মাধ্যমে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রাজনৈতিক ও সামাজিক স্থিতিশীলতা না থাকলে এর বিরূপ প্রভাব পড়তেই থাকবে। সনাতন সমাজ ব্যবস্থা থেকে আধুনিক সমাজ ব্যবস্থায় উত্তরণ, রাজনৈতিক অস্থিরতা, সামাজিক অসাম্য, দ্বন্দ্ব, লোভ ও হতাশা থেকেই মানুষ দিন দিন নৃশংস হয়ে উঠছে। যার সঙ্গে প্রযুক্তির উন্নয়নের বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ার অপব্যবহার এ ক্ষেত্রে নতুন মাত্রা যোগ করেছে।

তারা আরও বলছেন, অর্থলিপ্সা মানুষকে হিংস্র করে তুলছে। আমাদের সমাজব্যবস্থায় অর্থশালীদের পক্ষেই থাকে সবকিছু। আইন, বিচারক কোনো কিছুই সমাজের নিম্ন আয়ের মানুষের পক্ষে নয়। ফলে তারা যখন আইনের শাসনের কথা ভাবে, তখন এই পথে যাওয়ার চেয়ে মৃত্যুকেই শ্রেয় হিসেবে মনে করে। আবার একজন অপরাধী একটা অপরাধ করার পর সেটা ঢাকতে আরও একাধিক অপরাধ করে। এটা আমাদের সহজাত প্রবণতা। আইন ও সালিশ কেন্দ্রের পরিসংখ্যান বলছে, গত বছর ২০২৩ সালে সারা দেশে ৫৭৪টি নারী ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। ধর্ষণের চেষ্টা চালানো হয়েছে ১২৯টি। ধর্ষণের পর মারা গেছেন ৩৩ জন। আত্মহত্যা করেছেন তিনজন। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে ২৯টি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। চেষ্টা চালানো হয়েছে ৯টি। ধর্ষণের পর মারা গেছে দুজন। ধর্ষণের বিষয়টি মানতে না পেরে আত্মহত্যা করেছেন একজন।

নৃশংসতার হাত থেকে রেহাই পায়নি শিশুরাও। গত বছর শিশু নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে ৪৪টি। এদের মধ্যে ছয় বছরের নিচে চারজন এবং ৭ থেকে ১২ বছরের মধ্যে ছিল ১৮ জন। এসব ঘটনায় মামলা হয়েছে ৩১টি। শিশু হত্যার ঘটনা ঘটেছে ৪৪টি। মামলা হয়েছে ১২টি। তবে এর আগের বছর অর্থাৎ ২০২২ সালের তথ্য অনুযায়ী, পারিবারিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ৪৭৯ জন নারী। একই সময়ে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ৯৩৬ জন। এ ছাড়া নির্যাতনের কারণে ৫১৬ শিশুর মৃত্যু হয়েছে বলেও তথ্য দেয় সংস্থাটি। জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিউটের সহযোগী অধ্যাপক ডা. মেঘলা সরকার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আসলে আমরা একটা ট্রানজেশনাল সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। অতিমাত্রায় ব্যক্তিকেন্দ্রিকতা, স্বার্থপরতা, পরস্পরের সঙ্গে সৌহার্দ্য কমে যাওয়া, অতিমাত্রায় প্রযুক্তিনির্ভর হয়ে যাওয়ার কারণে সমাজে অস্থিরতা বাড়ছে। তিনি বলেন, মানুষের সঙ্গে মানুষের সংযোগের মাত্রা কমে যাওয়ার কারণে এর প্রভাব পড়ছে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের ওপরও। এজন্য বাবা-মা এবং পরিবারের অন্য সদস্যদের উচিত হবে পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো। বিভিন্ন উৎসবকে কেন্দ্র করে সামাজিকতা বাড়ানো যেতে পারে।

গত ১১ ফেব্রুয়ারি খুলনার পাইকগাছায় হাত-পা বেঁধে চোখে সুপার গ্লু আঠা লাগিয়ে ও মুখে স্কসটেপ লাগিয়ে ডাকাতি করার সময় এক গৃহবধূ গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। প্রতিবেশীরা বলছেন, তার স্বামী ব্যবসায়ী কাজে গড়ইখালীতে ছিলেন। এ সুযোগে ডাকাতরা তার বাড়ি গিয়ে গৃহিণীকে জিম্মি করে। পরে কানের দুল ও নাকফুল ছিঁড়ে নেয়। বাড়ির আসবাবপত্র তছনছ করে আলমারি ও বাক্সে থাকা টাকা স্বর্ণালংকার লুটপাট করে। তারা ওই গৃহবধূকে গণধর্ষণ করে। গুরুতর অবস্থায় তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গত বছরের ৬ সেপ্টেম্বর মোহাম্মদপুরে হাত-পা বেঁধে ঝুলিয়ে নির্যাতন ও হাতের কবজি এবং পায়ের গোড়ালি কেটে ভিডিও ধারণ করে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে দিয়ে নিজেদের নৃশংসতার জানান দিয়েছিল সমাজের কিছু বখে যাওয়া কিশোর। এ ঘটনা সমাজের সচেতন মানুষের চিন্তায় নানাভাবে প্রভাব ফেলে। ভাবতে বাধ্য করে সমাজ সংস্কারকদের। সম্প্রতি ঝিনাইদহ জেলার ঘোষপাড়া এলাকার বরুণ ঘোষের সঙ্গে একই এলাকার তন্ময়সহ বেশ কয়েকজনের জমিজমা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। গত ৯ জানুয়ারি রাতে ইজিবাইকে করে বাসায় ফেরার সময় বরুণকে ইজিবাইক থেকে নামিয়ে রামদা দিয়ে কোপাতে থাকে দুর্বৃত্তরা। এক পর্যায়ে তার আঙুল, ডান হাতের কবজি ও বাম পা হাঁটু থেকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। তার চিৎকার শুনে স্থানীয়রা এগিয়ে এলে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। গুরুতর অবস্থায় বরুণকে উদ্ধার করে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করে। পুলিশ সদর দফতরের উপমহাপরিদর্শক (অপারেশন) আনোয়ার হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অতিমাত্রায় আত্মকেন্দ্রিক হয়ে যাওয়ার কারণে সামাজিক অস্থিরতা তৈরি হচ্ছে। এর প্রভাব পড়ছে পরিবারেও। তাই আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়াতে হবে। তাহলে সহিংসতা কমে আসবে। পারিবারিক সমস্যা পারিবারিকভাবে সমাধানের চেষ্টা করতে হবে। প্রয়োজনে পুলিশ প্রশাসনের সহায়তাও নেওয়া যেতে পারে।

মানবাধিকারকর্মী নূর খান লিটন বলেন, রাজনৈতিক ও সামাজিক স্থিতিশীলতা না থাকলে রোমহর্ষক ঘটনা ঘটবে এটাই স্বাভাবিক। তখন সব ক্ষেত্রেই হতাশার জন্ম নেবে। সবার মনেই তৈরি হবে অস্থিরতার। একটা প্রজন্মের জন্য এটা কখনো প্রত্যাশিত নয়। তাই সামাজিক অস্থিরতার বিষয়টি তলানি থেকে খতিয়ে দেখে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া উচিত কর্তৃপক্ষের। নইলে আরও ভয়াবহ রূপ দেখার জন্য আমাদের প্রস্তুতি নিতে হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের ডিন ও ক্রিমিনোলজি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক জিয়া রহমান বলেন, গত ২০-২৫ বছর আগে রিলেটিভলি দ্বন্দ্বের উৎস কম ছিল। সমস্যা হলে নিজেরাই নিজেদের মধ্যে সালিশের মাধ্যমে মীমাংসা করে নিত। সভ্যতার বিকাশে নগরায়ণ ও শিল্পায়ন যখন হয়েছে, তখনই মানুষের সঙ্গে মানুষের প্রতিযোগিতা বেড়েছে। এর মধ্যে সম্পত্তি একটা বড় কারণ হয়ে উঠছে। আগের তুলনায় জমির মূল্য অনেক বেড়ে গেছে। ফলে পরিবারের মধ্যেই পিতা, মাতা, ভাইবোন একে অপরের সঙ্গে বিরোধ বাড়ছে। জমির জন্য মাকে-বাবাকে মেরে ফেলা হচ্ছে। ভাই ভাইকে ও বোনকে হত্যা করছে।

তিনি আরও বলেন, সভ্যতা একদিকে যেমন আমাদের ভালো কাজের উদাহরণ দিচ্ছে, ঠিক তেমনি আমাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব, লোভ, ধর্ষণ, ড্রাগ বেড়ে যাওয়া, সামাজিক অসমতা, অস্ত্রের ব্যবহার এর বিপরীত চিত্র। এটা শুধু আমাদের দেশেই নয়, উন্নত বিশ্বেও এটা রোগের মতো ছড়িয়ে গেছে।

সামাজিক ও নৈতিক শিক্ষার অভাব

সমাজের অবক্ষয়ের বহিঃপ্রকাশ

প্রতিশোধের মানসিকতায় অস্থিরতা বাড়ছে

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিক্ষোভের পর প্যাসিফিকের ৮ কারখানা বন্ধ
বিক্ষোভের পর প্যাসিফিকের ৮ কারখানা বন্ধ
অনশনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
অনশনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
জলবায়ু পরিবর্তনে দারিদ্র্যে ভুগছে ১১০ কোটি মানুষ
জলবায়ু পরিবর্তনে দারিদ্র্যে ভুগছে ১১০ কোটি মানুষ
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
এনসিপিকে নিয়ে আক্ষেপ
এনসিপিকে নিয়ে আক্ষেপ
হামাসকে ট্রাম্পের নতুন হুমকি
হামাসকে ট্রাম্পের নতুন হুমকি
সরকারের উচিত আইনি ভিত্তি দেওয়া
সরকারের উচিত আইনি ভিত্তি দেওয়া
ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে
ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে
জুলাই সনদ দেশ পরিচালনা করবে
জুলাই সনদ দেশ পরিচালনা করবে
রাকসুও শিবিরের
রাকসুও শিবিরের
১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন
১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন
সর্বশেষ খবর
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

১৫ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই

৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী
জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক
এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি
টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী
ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি
জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ
নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা
কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের
৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা
‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

নগর জীবন

জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর
জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর

পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর
আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর

দেশগ্রাম

মৌমাছির অদ্ভুত নাচ
মৌমাছির অদ্ভুত নাচ

পরিবেশ ও জীবন

অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে রেকর্ড রাজস্ব আদায়
অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে রেকর্ড রাজস্ব আদায়

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

নারীকে গলা কেটে হত্যা
নারীকে গলা কেটে হত্যা

দেশগ্রাম

মিশিগানে জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত আরোহীর সবাই নিহত
মিশিগানে জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত আরোহীর সবাই নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

সময়ের আলোর প্রকাশকের মায়ের ইন্তেকাল
সময়ের আলোর প্রকাশকের মায়ের ইন্তেকাল

খবর