শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

উদ্বেগ ছড়াচ্ছে অবৈধ অস্ত্র

♦ তৈরি হচ্ছে দেশেই, মানুষ নিরাপত্তাহীনতায় ♦ গোয়েন্দারা ভাবনায়
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
উদ্বেগ ছড়াচ্ছে অবৈধ অস্ত্র

১ মার্চ সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা। রাজধানীর মাটিকাটা বাজারের পার্শ্ববর্তী ৫১/৫ পশ্চিম মাটিকাটার নির্মাণাধীন স্বর্ণালী টাওয়ার। হঠাৎ করেই পর পর কয়েকটি গুলির শব্দ। আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে আশপাশ এলাকায়। মানুষজন নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে দিগবিদিক ছুটতে থাকেন। কিছু সময়ের মধ্যে হুইসেল বাজিয়ে ঘটে পুলিশের আগমন। আসলাম নামের একজনকে এলাকাবাসীর সহায়তায় একটি বিদেশি অস্ত্র ও তিন রাউন্ড গুলিসহ পাকড়াও করতে সক্ষম হয় তারা। পরে ক্যান্টনমেন্ট থানার উপপরিদর্শক হাসান পারভেজ বাদী হয়ে একটি মামলাও করেন।

স্থানীয়রা বলছিলেন, দীর্ঘদিন ধরেই স্থানীয় হিটলু ও জাহাঙ্গীর গ্রুপের ক্যাডাররা এই এলাকায় আধিপত্য ও চাঁদাবাজি নিয়ে দ্বন্দ্বে লিপ্ত। মাঝে মাঝে তাদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটছে। তবে ক্যান্টনমেন্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহীনুর রহমান বলেন, এরা ভাড়াটিয়া হিসেবে কাজ করে। এদের অন্য কোনো পরিচয় নেই। ভাসানটেক এলাকাতেই এদের বিচরণ বেশি। আমরা আসলাম এবং জাহাঙ্গীর নামে দুজনকে গ্রেফতার করেছি। হিটলুকে গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। নিয়মিত টহলও অব্যাহত রয়েছে।

১০ মার্চ রবিবার ভোরের দিকে রাজধানীর সবুজবাগ এলাকায় মো. আলম (৪৮) নামের এক ট্রাকচালককে পায়ে গুলি করে সন্ত্রাসীরা। গুলিবিদ্ধ আলম বলেন, এলাকায় দুই গ্রুপ সন্ত্রাসীর মধ্যে বিরোধ রয়েছে। আমি ট্রাকে করে সেখানে মাটি ফেলতে গেলে এক গ্রুপ আমাকে গুলি করে। এ সময় তারা আমাকে বলে ‘এলাকা ছেড়ে দ্রুত চলে যাবি। দেরি করলে গুলি করে দেব। কিন্তু আমাকে নিরাপদে যাওয়ার সময়ও দেয়নি তারা। এরই মধ্যে ওরা আমাকে গুলি করে দেয়।’

ওপরের মাত্র দুটি ঘটনা উল্লেখ করা হলেও সাম্প্রতিক সময়ে রাজধানীসহ সারা দেশে মাঝেমধ্যেই এমন ঘটনা ঘটছে। মাঝে মাঝেই গুলির শব্দ শুনতে হবে- এ যেন রুটিনওয়ার্কে পরিণত হয়েছে। নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন সাধারণ মানুষ। অনেকে অস্ত্রবাজদের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দিতেও ভয় পান। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, অস্ত্রের নেপথ্য নায়কদের বিষয়ে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো অবগত। তবু লাগাম টানা সম্ভব হচ্ছে না। কারণ তাদের অনেকেই ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে জড়িত। এর বাইরে দেশেই উন্নত প্রযুক্তির অস্ত্র তৈরির বিষয়টি রীতিমতো ভাবিয়ে তুলছে গোয়েন্দাদের।

৪ মার্চ সিরাজগঞ্জের শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজের শিক্ষক রায়হান শরীফ শ্রেণিকক্ষে আরাফাত আমিন নামের এক ছাত্রকে পায়ে গুলির ঘটনায় দেশব্যাপী রীতিমতো তোলপাড় সৃষ্টি হয়। শিক্ষাঙ্গনের এহেন চিত্র কর্তৃপক্ষকে নতুন করে ভাবতে বাধ্য করছে। পুলিশ বলছে, গ্রেফতার সেই শিক্ষকের কাছ থেকে এ পর্যন্ত দুটি বিদেশি পিস্তল, ৮১টি গুলি, চারটি ম্যাগাজিনসহ অন্যান্য সরঞ্জাম জব্দ করা হয়েছে। এ ঘটনায় সংশ্লিষ্ট থানায় দুটি মামলা হয়েছে।

অপরাধ বিশ্লেষকদের মতে, অপরাধীকে অপরাধী হিসেবে দেখতে না পারলে কখনো অবস্থার পরিবর্তন হবে না। অবৈধ অস্ত্র সন্ত্রাসীদের কাছে কীভাবে আসছে- এর প্রতিটি বিষয় আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো জানলেও প্রতিরোধে যথাযথ ব্যবস্থা নিচ্ছে না। এর বিপরীতে বাড়তে থাকবে সামাজিক অস্থিরতা। বিরূপ প্রভাব পড়বে পরিবার এমনকি রাষ্ট্রেও। ‘নগর পুড়িলে দেবালয় কি এড়ায়’ এর মতো।

১২ মার্চ রাজধানীর বাড্ডা থেকে গ্রেফতার দুই ব্যক্তির কাছ থেকে উদ্ধারকৃত পিস্তলের তথ্যে রীতিমতো চোখ কপালে উঠেছে র‌্যাব কর্মকর্তাদের। একে একে গ্রেফতার করা হয় অস্ত্র তৈরির কারিগর মো. মোখলেছুর রহমান সাগরসহ মোট ছয়জনকে। তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় চারটি পিস্তল, চার রাউন্ড কার্তুজসহ অস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম। একই সঙ্গে জব্দ করা হয় সাতটি পিস্তলের কাঠের ফর্মা, ১০টি ফায়ারিং ম্যাকানিজম, চারটি ট্রিগার, দুটি পিস্তলের হ্যান্ডগ্রিপ, দুটি ড্রিল বিট, ৫টি রেত, ৫০টি স্প্রিং, ৪০টি পিস্তলের নাট বল্টু, ২টি কম্পাস, ৩টি গাজ, ৪টি ক্লাম, ২টি ড্রিল মেশিন, ২টি বাইস, ১টি বার্নি স্কেল, ১টি মুগুর, ৪টি ক্লাম, ২০টি হেস্কো ফ্রেম, ২টি গোল্ড এলএস ফ্লাম, ১টি টুল বক্স, ১টি গ্যারেন্ডার মেশিন, ১টি কাঠের যোগান, ১টি হাতুরি, ৪টি শিরিস কাগজ। র‌্যাব-১০ এর অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি ফরিদ উদ্দীন বলেন, অভিযানে অবৈধ অস্ত্র ব্যবসায়ী চক্রটির হোতা অস্ত্র তৈরিকারী মো. মোখলেছুর রহমান সাগর ও মো. তানভির আহম্মেদ। এদের মধ্যে মো. মোখলেছুর রহমান সাগর অবৈধ অস্ত্র তৈরি ও অস্ত্র ব্যবসায়ী চক্রটির হোতা। সাগর দেশে এসে অস্ত্র তৈরি করে অল্প দিনে কোটিপতি হওয়ার আশায় অবৈধ অস্ত্র তৈরির কাজ শুরু করে। এরপর মোটা অঙ্কের অর্থের বিনিময়ে সরবরাহের পরিকল্পনা করে। এরই অংশ হিসেবে প্রথমে সে তানভির, অনিক ও সৈকতদেরকে নিয়ে অস্ত্র তৈরি ও সরবরাহের জন্য একটি সিন্ডিকেট গড়ে তোলে। তিনি আরও বলেন, গ্রেফতার তানভির পেশায় একজন লেজার সিএনসি ডিজাইনার। লেজার সিএনসি ডিজাইনার হওয়ায় সে যে কোনো কিছু কম্পিউটারে (২উ) নকশা অনুযায়ী অত্যন্ত সূক্ষভাবে কাটিং করতে পারে। সাগরের দেওয়া নকশা অনুযায়ী তানভীর বিভিন্ন অস্ত্রের যন্ত্রাংশ তৈরির মাধ্যমে অস্ত্র তৈরির প্রধান সহযোগী হিসেবে কাজ করত। এরা প্রতিটি পিস্তল/অস্ত্র ৩ লাখ টাকার বিনিময়ে বিক্রি করত। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার, রাজনৈতিক বিরোধ, চাঁদাবাজি, মাদক ব্যবসা এবং অন্যান্য অপরাধমূলক ঘটনায় প্রকাশ্যে ও আড়ালে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার বাড়ছে। অস্ত্রধারীরা গ্রেফতার না হলে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এসব বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকেও উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। অস্ত্র উদ্ধারে সমন্বিত অভিযান চালাতে সংশ্লিষ্ট আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীকে নির্দেশ দেওয়া হয়। তবে পরিস্থিতির খুব একটা উন্নতি হয়নি। পুলিশ সদর দফতরের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক আনোয়ার হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আসলে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার পুলিশের একটি রুটিন ওয়ার্ক। পুলিশ সব সময়ই এ বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে থাকে। জানা গেছে, র‌্যাব, পুলিশ ও বিজিবির অভিযানে গত ১৩ মাসে সাড়ে ৭ হাজারের বেশি অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। এর মধ্যে বেশির ভাগই আগ্নেয়াস্ত্র। গত এক বছরে অবৈধ অস্ত্র সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিসংখ্যান থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। ২০২৩ সালে বিজিবি দেশের সীমান্তসহ বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে গত বছর ১০৮টি আগ্নেয়াস্ত্র, সহস্রাধিক গুলি ও বিপুল বিস্ফোরক উদ্ধার করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। এ সময় ২ হাজার ২৮৮ কোটি ৬৬ লাখ ৭ হাজার টাকা মূল্যের মাদকসহ বিভিন্ন ধরনের চোরাচালান পণ্যসামগ্রী জব্দ করা হয়েছে। এসবের সঙ্গে জড়িত অভিযোগে ২ হাজার ৩৬৭ জনকে গ্রেফতার করেছে বিজিবি। র‌্যাব ২০২৩ সালে সারা দেশ থেকে ৫৮১টি অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করে। এ সময় গ্রেফতার করা হয় ২৬৬ জনকে। তবে পুলিশ সদর দফতরের মিডিয়া শাখায় কয়েক দফা অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের পরিসংখ্যান চেয়ে ফোন এবং খুদেবার্তা পাঠালেও তা সরবরাহ করা হয়নি।

সাম্প্রতিক যত খুনের ঘটনা : ৭ মার্চ কক্সবাজারের উখিয়ায় আনোয়ারুল ইসলাম (৩৫) নামে এক যুবককে অবৈধ অস্ত্র দিয়ে গুলি করে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা। তিনি উখিয়ার পালংখালী ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের রহমতের বিল গ্রামের আবদুস সালামের ছেলে। তিন সন্তানের জনক। ১৯ ফেব্রুয়ারি বাগেরহাটের মোল্লাহাটে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই বংশের লোকজনের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে পান্না মোল্লা (৪৫) নামে একজন নিহত হয়েছেন। ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে ৬ পুলিশ সদস্যসহ দুই পক্ষের অন্তত ২৫ জন আহত হন। তাদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। বাগেরহাটের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাসেলুর রহমান বলেন, সংঘর্ষের সময় দেশি অস্ত্র ব্যবহার করে দুর্বৃত্তরা। গত ২৩ জানুয়ারি খুলনায় মাছ ব্যবসায়ী সাদেকুর রহমানকে (৩৬) গুলি করে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় নিহত সাদেকুরের স্ত্রী হাবিবা রানু বাদী হয়ে সোনাডাঙ্গা থানায় মামলাটি করেন। ২৩ জানুয়ারি খুলনায় মাছ ব্যবসায়ী সাদেকুর রহমানকে গুলি করে হত্যা করা হয়। গত জানুয়ারিতে কক্সবাজারের উখিয়ায় মো. হুজিত উল্লাহ নামে এক যুবককে গুলি করে হত্যা করা হয়। তিনি ফয়েজুল করিমের ছেলে। উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শামীম হোসেন বলেন, একটি চায়ের দোকানে বসে আড্ডা দেওয়ার সময় হুজিত উল্লাহকে গুলি করে হত্যা করা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন