শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

নথিপত্রে একাধিক বয়স, অপ্রাপ্তবয়স্ক ছিল জিল্লু, দাবি স্বজনদের

ফাঁসির সেলে ১৮ বছর

নয়জন আসামি আটজনই খালাস। শুধু আমার পোলাডারই ফাঁসি।
আরাফাত মুন্না
প্রিন্ট ভার্সন
ফাঁসির সেলে ১৮ বছর

রাজধানীর ধানমন্ডির গভর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি হাই স্কুলের শিক্ষক স্বপন গোস্বামীকে হত্যার দায়ে ২০০৬ সালের ১২ অক্টোবর জালাল ওরফে জিল্লুকে মৃত্যুদণ্ড দেন ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক শাহেদ নুর উদ্দিন। রায়ের পরদিনই কারাগারের কনডেম সেলে (ফাঁসির আসামি রাখার বিশেষ কক্ষ) স্থানান্তর করা হয় জিল্লুকে। একই রায়ে আরও এক আসামির মৃত্যুদণ্ড হলেও উচ্চ আদালতে খালাস পান তিনি। আর জিল্লুর দণ্ড বহাল রয়েছে উচ্চ আদালতেও। এ পর্যন্ত সবই ঠিক ঠিক আছে। তবে ২০২২ সালে হাই কোর্টে দাখিল করা এক রিট আবেদনে একটি প্রশ্ন সামনে এসেছে। দেড় যুগ ধরে ফাঁসির সেলে থাকা জিল্লুর বয়স ঘটনার সময় কত ছিল? কিশোর, নাকি প্রাপ্তবয়স্ক ছিল জিল্লু? কনডেম সেলের ১৮ বছরসহ বিচারিক সময় মিলিয়ে জিল্লু টানা ২২ বছর ধরে কারাভোগ করছেন। তবে শিশু আইনে বিচার হলে সর্বোচ্চ ১০ বছর থাকতে হতো কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রে।

মামলার নথিপত্র বিশ্লেষণে দেখা গেছে, বিচারিক আদালতে বিচার চলাকালে জালাল ওরফে জিল্লুর একাধিক বয়স উঠে এসেছে। হত্যার ঘটনায় করা মামলাটি ছিল অজ্ঞাত আসামিদের বিরুদ্ধে। তাই এজাহারে কারও নাম ছিল না। পুলিশের হাতে ধরা পড়ার পর ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি গ্রহণের সময় বিচারক জিল্লুর বয়স লিখেছিলেন ১৬ বছর। তবে অভিযোগপত্রে পুলিশ বয়স লিখেছে ২০ বছর। অন্যদিকে ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৪২ ধারায় আসামি পরীক্ষার সময় বিচারক জিল্লুর বয়স লেখেন ৪০। অন্যদিকে আত্মপক্ষ সমর্থন করে দেওয়া বক্তব্যে জিল্লু নিজেকে অপ্রাপ্তবয়স্ক দাবি করেন। প্রয়োজনে ডাক্তারি পরীক্ষার মাধ্যমে বয়স নির্ধারণের আর্জি জানান। তবে বিচারিক আদালতের রায়ে এ আসামির বয়স নিয়ে ওঠা প্রশ্ন নিষ্পত্তির বিষয়ে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। সর্বশেষ কারাগারে থাকা অবস্থায় জালাল ওরফে জিল্লুর জন্মনিবন্ধন সনদ ও জাতীয় পরিচয়পত্র হয়। সেখানে তার জন্ম তারিখ লেখা রয়েছে ১২ অক্টোবর ১৯৮৮। অর্থাৎ এ জন্ম তারিখ অনুযায়ী ঘটনার সময় তার বয়স ১৪ বছর।

হাই কোর্টে জিল্লুর বয়সের বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করে রিট করা আইনজীবী জানান, আসামির বয়স প্রমাণ করা খুব জরুরি। বিচারিক পর্যায়ে তার বয়স প্রমাণের কোনো তথ্য রায়ে পাওয়া যায়নি। দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের দেওয়া মৃত্যুদে র রায় হাই কোর্ট ও আপিল বিভাগেও বহাল রয়েছে। কারণ তখনকার আইনজীবীরা আসামির বয়সের বিষয়টি সামনে আনেননি। ফৌজদারি আইন বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, বিচারের সব ধাপ শেষ হলেও আসামির বয়স নিয়ে প্রশ্ন থাকলে তা উত্থাপন করা যাবে। বয়স চ্যালেঞ্জ করে আদালতে যাওয়া যাবে।

আসামি জালাল ওরফে জিল্লু বর্তমানে কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কারাগারে রয়েছেন। সেখান থেকে জিল্লু তার স্বজনদের মাধ্যমে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যে হত্যা মামলায় আমি দীর্ঘ ২২ বছর ধরে কারাভোগ করছি, সে হত্যায় আমার যারা পার্টনার ছিল, সবাই প্রভাবশালীর সন্তান। তাদের বিচার ঠিকই শিশু আইনে হয়েছে। আমাকে বানিয়ে দেওয়া হয়েছে প্রাপ্তবয়স্ক।’ তিনি বলেন, ‘তখন বয়স কম ছিল, বন্ধুদের প্ররোচনায় আমি অপরাধ করেছি। এজন্য শাস্তিও পাচ্ছি। কিন্তু যাদের প্ররোচনায় আমি অপরাধ করলাম, তাদের কিছুই হয়নি। আমরা মা-বাবা গরিব। তখন মা মানুষের বাসায় কাজ করে সংসার চালাত। এজন্য আমার জন্য ভালো আইনজীবীও নিয়োগ দিতে পারেনি। ভালো আইনজীবী পেলে হয়তো আমার বিচারও শিশু আইনে হতো। শিশু আইনে বিচার হলে আমিও এতদিনে মুক্ত হতাম।’ জিল্লু বলেন, ‘আমার শুধু একটাই দাবি-ডিএনএ টেস্ট করে হলেও আমার বয়সটা প্রমাণ হোক। যদি প্রমাণ হয় ঘটনার সময় আমি প্রাপ্তবয়স্ক ছিলাম, তাহলে ফাঁসির রায় কার্যকর করা হলেও কোনো আফসোস থাকবে না। বিচার চলাকালে আমি বারবার আদালতকে বলেছিলাম, আমার ডাক্তারি পরীক্ষার মাধ্যমে আমার বয়স প্রমাণ করতে, কিন্তু করা হয়নি।’ জালাল ওরফে জিল্লুর বয়সের বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করে উচ্চ আদালতে মামলা করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট এ বি এম বায়েজীদ। মামলার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘জালাল ওরফে জিল্লু হত্যা করেছে কি না, সে বিষয়টি নিষ্পত্তি হয়ে গেছে। এটা নিয়ে আমাদের কোনো বক্তব্য নেই। তবে তার বয়সের বিষয়টি এখনো অনিষ্পন্ন। বিচারিক আদালতে হত্যা মামলার বিচার চলাকালে জিল্লু নিজেকে অপ্রাপ্তবয়স্ক দাবি করেছিল। তবে রায়ে তার বয়সের বিষয়ে কোনো বক্তব্য আসেনি। তাকে প্রাপ্তবয়স্ক বিবেচনায় নিয়েই হত্যার দায়ে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদ  দেওয়া হয়েছে। হাই কোর্টে ডেথ রেফারেন্স শুনানিতেও এ বয়সের বিষয়টি আসেনি। হাই কোর্টও তার মৃত্যুদ  বহাল রেখেছেন। আপিল বিভাগের রায় ও পরে রিভিউ আবেদনেও জিল্লুর মৃত্যুদন্ড বহাল রয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘বিচারিক নথিতে জিল্লুর একাধিক বয়স এসেছে। কখনো ১৬, কখনো ২০, আবার কখনো ৪০ বছরও লেখা হয়েছে। নানা রকমের বয়স আসার পরেও বয়স প্রমাণের কোনো উদ্যোগ বিচারিক পর্যায়ে লক্ষ্য করা যায়নি। এটা এক প্রকার ত্রুটি। আমি মনে করি, ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে হলেও তার বয়স প্রমাণ করা প্রয়োজন ছিল।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা জিল্লুর বয়সের বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করে হাই কোর্টে রিট করেছিলাম। রিটটি খারিজ হয়েছে। পরে আপিল বিভাগে সিভিল পিটিশন করেছিলাম, আপিল বিভাগ বিষয়বস্তু না শুনেই খারিজ করে দিয়েছেন। আপিল বিভাগের ওই খারিজ আদেশের বিরুদ্ধে রিভিউ করব। আশা করি, বর্তমান প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আদালতে আমরা     ন্যায়বিচার পাব।’

মামলা থেকে পাওয়া তথ্যানুযায়ী, ধানমন্ডির গভর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি হাই স্কুলের শিক্ষক স্বপন গোস্বামীকে ২০০২ সালের ২৬ অক্টোবর গুলি করে খুন করা হয় রাজধানীর ভুতের গলিতে। ওইদিনই অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে ধানমন্ডি থানায় মামলা করেন তার খালাতো ভাই রুমন চক্রবর্তী। পরে পুলিশ এ মামলায় ১২ জনকে গ্রেপ্তার করে। এর মধ্যে ২০০৩ সালের ৮ জানুয়ারি আদালতে দাখিল করা অভিযোগপত্রে নয়জনকে হত্যার ঘটনায় দায়ী করে পুলিশ। এ নয় আসামির মধ্যে তিনজনকে অপ্রাপ্তবয়স্ক দেখিয়ে ১৯৭৪ সালের শিশু আইন অনুযায়ী কিশোর আদালতে বিচারের জন্য পৃথক অভিযোগপত্র দেওয়ার কথা জানানো হয় এ অভিযোগপত্রে। এক আসামিকে করা হয় রাজসাক্ষী। বিচার শেষে ২০০৬ সালের ১২ অক্টোবর দেওয়া রায়ে জালাল ওরফে জিল্লুর সঙ্গে মাকসুদুর রহমান বিপ্লব নামে আরেক আসামিকে মৃত্যুদ  দেন ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল। পরশ নামে আরেক আসামিকে দেওয়া হয় যাবজ্জীবন কারাদ । অন্যদিকে ঘটনার সঙ্গে জড়িত তবে রাজসাক্ষী হিসেবে সাক্ষ্য প্রদান করা রিফাত আকন্দ নামে একজনকে ক্ষমা করে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয় রায়ে।

পরে ২০১১ সালের ৩১ জুলাই ডেথ রেফারেন্স নিষ্পত্তি করে দেওয়া রায়ে জিল্লুসহ আসামিদের দ  বহাল থাকে। ২০২২ সালে আপিল বিভাগের দেওয়া রায়েও জিল্লুর মৃত্যুদ  বহাল থাকে। সর্বশেষ রিভিউ আবেদনেও ফাঁসির সাজাই বহাল থাকে জালাল ওরফে জিল্লুর। আপিল বিভাগে মৃত্যুদ  বহাল থাকা রায় পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) চেয়ে করা আবেদনও খারিজ হয়েছে, এ অবস্থায় বয়সের বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করা যাবে কি না-এমন প্রশ্নের জবাবে ফৌজদারি আইন বিশেষজ্ঞ অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যে কোনো স্টেজেই বয়সের প্রশ্ন তোলা যাবে। বিচার চলাকালে কোনো আদালতে যদি আসামির বয়স নিয়ে উত্থাপিত জটিলতা নিষ্পত্তি না হয়, তাহলে নতুন করে সর্বোচ্চ আদালতের নজরে আনার সুযোগ রয়েছে। বয়স নিয়ে উত্থাপিত প্রশ্ন নিষ্পত্তি ছাড়া একজন মানুষের মৃত্যুদ  কার্যকর করা ঠিক হবে না।’ তিনি বলেন, ‘এ মামলায় যেহেতু নথিপত্রে একাধিক বয়স এসেছে, ফলে এটা নিষ্পত্তি না করে রায় দেওয়া বিচারের ত্রুটি বা অসংগতি।’

এদিকে ছেলের মুক্তির আশায় মাঝে মাঝেই আদালতে আসেন জিল্লুর মা বরগতি নেছা। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নয়জন আসামি। আটজনই খালাস। শুধু আমার পোলাডারই ফাঁসি।’ আক্ষেপ করে তিনি বলেন, ‘আমরা গরিব মানুষ। একটা ভালো উকিল রাখতে পারি নাই। টেকা না দিতে পারলে উকিল কোর্টে যাইত না। আমার পোলার বিচার হইল এক কোর্টে। আর অন্য আসামিগো বিচার হইল আরেক কোর্টে। আমরা গরিব মানুষ বইলা বিচারডাও ঠিকমতো পাইলাম না।’ জিল্লুর সঠিক বয়সের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা তো আর লেখাপড়া জানি না, সঠিক বয়সডা কইতে পারুম না। আমার হিসাবে ১৫-১৬ বচ্ছর হইব।’ তিনি বলেন, ‘পুলিশ মামলায় লেখছে ২০ বচ্ছর। আমার পোলায় যাগো লগে চলত সবাইর বয়স লেখছে ১৪-১৫। তাইলে আমার পোলার বয়স কেমনে ২০ বচ্ছর হয়? পুলিশ কি পারত না ডাক্তার দিয়া পরীক্ষা করতে।

আমার পোলায় তো জজরে কইছিল ডাক্তার দিয়া পরীক্ষা করাইতে।’ নিজের ছেলে অল্প বয়সে ভুল করেছে জানিয়ে জিল্লুর মা বলেন, ‘২২টা বচ্ছর ধইরা জেলে, এহনো কি শাস্তি হয় নাই? সবাইরে ছাইড়া দিলে, আমার পোলায় কেন একলা জেলে থাকব। কেন আমার পোলারে একলা ফাঁসি দিব?’ 

এই বিভাগের আরও খবর
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
সর্বশেষ খবর
জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন
জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

১২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!
সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষের বিজয়ের জন্য ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে’
‘ধানের শীষের বিজয়ের জন্য ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু
বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!
কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

হেমন্তের পিঠা খই
হেমন্তের পিঠা খই

ডাংগুলি

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য