শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

নথিপত্রে একাধিক বয়স, অপ্রাপ্তবয়স্ক ছিল জিল্লু, দাবি স্বজনদের

ফাঁসির সেলে ১৮ বছর

নয়জন আসামি আটজনই খালাস। শুধু আমার পোলাডারই ফাঁসি।
আরাফাত মুন্না
প্রিন্ট ভার্সন
ফাঁসির সেলে ১৮ বছর

রাজধানীর ধানমন্ডির গভর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি হাই স্কুলের শিক্ষক স্বপন গোস্বামীকে হত্যার দায়ে ২০০৬ সালের ১২ অক্টোবর জালাল ওরফে জিল্লুকে মৃত্যুদণ্ড দেন ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক শাহেদ নুর উদ্দিন। রায়ের পরদিনই কারাগারের কনডেম সেলে (ফাঁসির আসামি রাখার বিশেষ কক্ষ) স্থানান্তর করা হয় জিল্লুকে। একই রায়ে আরও এক আসামির মৃত্যুদণ্ড হলেও উচ্চ আদালতে খালাস পান তিনি। আর জিল্লুর দণ্ড বহাল রয়েছে উচ্চ আদালতেও। এ পর্যন্ত সবই ঠিক ঠিক আছে। তবে ২০২২ সালে হাই কোর্টে দাখিল করা এক রিট আবেদনে একটি প্রশ্ন সামনে এসেছে। দেড় যুগ ধরে ফাঁসির সেলে থাকা জিল্লুর বয়স ঘটনার সময় কত ছিল? কিশোর, নাকি প্রাপ্তবয়স্ক ছিল জিল্লু? কনডেম সেলের ১৮ বছরসহ বিচারিক সময় মিলিয়ে জিল্লু টানা ২২ বছর ধরে কারাভোগ করছেন। তবে শিশু আইনে বিচার হলে সর্বোচ্চ ১০ বছর থাকতে হতো কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রে।

মামলার নথিপত্র বিশ্লেষণে দেখা গেছে, বিচারিক আদালতে বিচার চলাকালে জালাল ওরফে জিল্লুর একাধিক বয়স উঠে এসেছে। হত্যার ঘটনায় করা মামলাটি ছিল অজ্ঞাত আসামিদের বিরুদ্ধে। তাই এজাহারে কারও নাম ছিল না। পুলিশের হাতে ধরা পড়ার পর ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি গ্রহণের সময় বিচারক জিল্লুর বয়স লিখেছিলেন ১৬ বছর। তবে অভিযোগপত্রে পুলিশ বয়স লিখেছে ২০ বছর। অন্যদিকে ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৪২ ধারায় আসামি পরীক্ষার সময় বিচারক জিল্লুর বয়স লেখেন ৪০। অন্যদিকে আত্মপক্ষ সমর্থন করে দেওয়া বক্তব্যে জিল্লু নিজেকে অপ্রাপ্তবয়স্ক দাবি করেন। প্রয়োজনে ডাক্তারি পরীক্ষার মাধ্যমে বয়স নির্ধারণের আর্জি জানান। তবে বিচারিক আদালতের রায়ে এ আসামির বয়স নিয়ে ওঠা প্রশ্ন নিষ্পত্তির বিষয়ে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। সর্বশেষ কারাগারে থাকা অবস্থায় জালাল ওরফে জিল্লুর জন্মনিবন্ধন সনদ ও জাতীয় পরিচয়পত্র হয়। সেখানে তার জন্ম তারিখ লেখা রয়েছে ১২ অক্টোবর ১৯৮৮। অর্থাৎ এ জন্ম তারিখ অনুযায়ী ঘটনার সময় তার বয়স ১৪ বছর।

হাই কোর্টে জিল্লুর বয়সের বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করে রিট করা আইনজীবী জানান, আসামির বয়স প্রমাণ করা খুব জরুরি। বিচারিক পর্যায়ে তার বয়স প্রমাণের কোনো তথ্য রায়ে পাওয়া যায়নি। দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের দেওয়া মৃত্যুদে র রায় হাই কোর্ট ও আপিল বিভাগেও বহাল রয়েছে। কারণ তখনকার আইনজীবীরা আসামির বয়সের বিষয়টি সামনে আনেননি। ফৌজদারি আইন বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, বিচারের সব ধাপ শেষ হলেও আসামির বয়স নিয়ে প্রশ্ন থাকলে তা উত্থাপন করা যাবে। বয়স চ্যালেঞ্জ করে আদালতে যাওয়া যাবে।

আসামি জালাল ওরফে জিল্লু বর্তমানে কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কারাগারে রয়েছেন। সেখান থেকে জিল্লু তার স্বজনদের মাধ্যমে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যে হত্যা মামলায় আমি দীর্ঘ ২২ বছর ধরে কারাভোগ করছি, সে হত্যায় আমার যারা পার্টনার ছিল, সবাই প্রভাবশালীর সন্তান। তাদের বিচার ঠিকই শিশু আইনে হয়েছে। আমাকে বানিয়ে দেওয়া হয়েছে প্রাপ্তবয়স্ক।’ তিনি বলেন, ‘তখন বয়স কম ছিল, বন্ধুদের প্ররোচনায় আমি অপরাধ করেছি। এজন্য শাস্তিও পাচ্ছি। কিন্তু যাদের প্ররোচনায় আমি অপরাধ করলাম, তাদের কিছুই হয়নি। আমরা মা-বাবা গরিব। তখন মা মানুষের বাসায় কাজ করে সংসার চালাত। এজন্য আমার জন্য ভালো আইনজীবীও নিয়োগ দিতে পারেনি। ভালো আইনজীবী পেলে হয়তো আমার বিচারও শিশু আইনে হতো। শিশু আইনে বিচার হলে আমিও এতদিনে মুক্ত হতাম।’ জিল্লু বলেন, ‘আমার শুধু একটাই দাবি-ডিএনএ টেস্ট করে হলেও আমার বয়সটা প্রমাণ হোক। যদি প্রমাণ হয় ঘটনার সময় আমি প্রাপ্তবয়স্ক ছিলাম, তাহলে ফাঁসির রায় কার্যকর করা হলেও কোনো আফসোস থাকবে না। বিচার চলাকালে আমি বারবার আদালতকে বলেছিলাম, আমার ডাক্তারি পরীক্ষার মাধ্যমে আমার বয়স প্রমাণ করতে, কিন্তু করা হয়নি।’ জালাল ওরফে জিল্লুর বয়সের বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করে উচ্চ আদালতে মামলা করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট এ বি এম বায়েজীদ। মামলার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘জালাল ওরফে জিল্লু হত্যা করেছে কি না, সে বিষয়টি নিষ্পত্তি হয়ে গেছে। এটা নিয়ে আমাদের কোনো বক্তব্য নেই। তবে তার বয়সের বিষয়টি এখনো অনিষ্পন্ন। বিচারিক আদালতে হত্যা মামলার বিচার চলাকালে জিল্লু নিজেকে অপ্রাপ্তবয়স্ক দাবি করেছিল। তবে রায়ে তার বয়সের বিষয়ে কোনো বক্তব্য আসেনি। তাকে প্রাপ্তবয়স্ক বিবেচনায় নিয়েই হত্যার দায়ে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদ  দেওয়া হয়েছে। হাই কোর্টে ডেথ রেফারেন্স শুনানিতেও এ বয়সের বিষয়টি আসেনি। হাই কোর্টও তার মৃত্যুদ  বহাল রেখেছেন। আপিল বিভাগের রায় ও পরে রিভিউ আবেদনেও জিল্লুর মৃত্যুদন্ড বহাল রয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘বিচারিক নথিতে জিল্লুর একাধিক বয়স এসেছে। কখনো ১৬, কখনো ২০, আবার কখনো ৪০ বছরও লেখা হয়েছে। নানা রকমের বয়স আসার পরেও বয়স প্রমাণের কোনো উদ্যোগ বিচারিক পর্যায়ে লক্ষ্য করা যায়নি। এটা এক প্রকার ত্রুটি। আমি মনে করি, ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে হলেও তার বয়স প্রমাণ করা প্রয়োজন ছিল।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা জিল্লুর বয়সের বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করে হাই কোর্টে রিট করেছিলাম। রিটটি খারিজ হয়েছে। পরে আপিল বিভাগে সিভিল পিটিশন করেছিলাম, আপিল বিভাগ বিষয়বস্তু না শুনেই খারিজ করে দিয়েছেন। আপিল বিভাগের ওই খারিজ আদেশের বিরুদ্ধে রিভিউ করব। আশা করি, বর্তমান প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আদালতে আমরা     ন্যায়বিচার পাব।’

মামলা থেকে পাওয়া তথ্যানুযায়ী, ধানমন্ডির গভর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি হাই স্কুলের শিক্ষক স্বপন গোস্বামীকে ২০০২ সালের ২৬ অক্টোবর গুলি করে খুন করা হয় রাজধানীর ভুতের গলিতে। ওইদিনই অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে ধানমন্ডি থানায় মামলা করেন তার খালাতো ভাই রুমন চক্রবর্তী। পরে পুলিশ এ মামলায় ১২ জনকে গ্রেপ্তার করে। এর মধ্যে ২০০৩ সালের ৮ জানুয়ারি আদালতে দাখিল করা অভিযোগপত্রে নয়জনকে হত্যার ঘটনায় দায়ী করে পুলিশ। এ নয় আসামির মধ্যে তিনজনকে অপ্রাপ্তবয়স্ক দেখিয়ে ১৯৭৪ সালের শিশু আইন অনুযায়ী কিশোর আদালতে বিচারের জন্য পৃথক অভিযোগপত্র দেওয়ার কথা জানানো হয় এ অভিযোগপত্রে। এক আসামিকে করা হয় রাজসাক্ষী। বিচার শেষে ২০০৬ সালের ১২ অক্টোবর দেওয়া রায়ে জালাল ওরফে জিল্লুর সঙ্গে মাকসুদুর রহমান বিপ্লব নামে আরেক আসামিকে মৃত্যুদ  দেন ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল। পরশ নামে আরেক আসামিকে দেওয়া হয় যাবজ্জীবন কারাদ । অন্যদিকে ঘটনার সঙ্গে জড়িত তবে রাজসাক্ষী হিসেবে সাক্ষ্য প্রদান করা রিফাত আকন্দ নামে একজনকে ক্ষমা করে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয় রায়ে।

পরে ২০১১ সালের ৩১ জুলাই ডেথ রেফারেন্স নিষ্পত্তি করে দেওয়া রায়ে জিল্লুসহ আসামিদের দ  বহাল থাকে। ২০২২ সালে আপিল বিভাগের দেওয়া রায়েও জিল্লুর মৃত্যুদ  বহাল থাকে। সর্বশেষ রিভিউ আবেদনেও ফাঁসির সাজাই বহাল থাকে জালাল ওরফে জিল্লুর। আপিল বিভাগে মৃত্যুদ  বহাল থাকা রায় পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) চেয়ে করা আবেদনও খারিজ হয়েছে, এ অবস্থায় বয়সের বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করা যাবে কি না-এমন প্রশ্নের জবাবে ফৌজদারি আইন বিশেষজ্ঞ অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যে কোনো স্টেজেই বয়সের প্রশ্ন তোলা যাবে। বিচার চলাকালে কোনো আদালতে যদি আসামির বয়স নিয়ে উত্থাপিত জটিলতা নিষ্পত্তি না হয়, তাহলে নতুন করে সর্বোচ্চ আদালতের নজরে আনার সুযোগ রয়েছে। বয়স নিয়ে উত্থাপিত প্রশ্ন নিষ্পত্তি ছাড়া একজন মানুষের মৃত্যুদ  কার্যকর করা ঠিক হবে না।’ তিনি বলেন, ‘এ মামলায় যেহেতু নথিপত্রে একাধিক বয়স এসেছে, ফলে এটা নিষ্পত্তি না করে রায় দেওয়া বিচারের ত্রুটি বা অসংগতি।’

এদিকে ছেলের মুক্তির আশায় মাঝে মাঝেই আদালতে আসেন জিল্লুর মা বরগতি নেছা। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নয়জন আসামি। আটজনই খালাস। শুধু আমার পোলাডারই ফাঁসি।’ আক্ষেপ করে তিনি বলেন, ‘আমরা গরিব মানুষ। একটা ভালো উকিল রাখতে পারি নাই। টেকা না দিতে পারলে উকিল কোর্টে যাইত না। আমার পোলার বিচার হইল এক কোর্টে। আর অন্য আসামিগো বিচার হইল আরেক কোর্টে। আমরা গরিব মানুষ বইলা বিচারডাও ঠিকমতো পাইলাম না।’ জিল্লুর সঠিক বয়সের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা তো আর লেখাপড়া জানি না, সঠিক বয়সডা কইতে পারুম না। আমার হিসাবে ১৫-১৬ বচ্ছর হইব।’ তিনি বলেন, ‘পুলিশ মামলায় লেখছে ২০ বচ্ছর। আমার পোলায় যাগো লগে চলত সবাইর বয়স লেখছে ১৪-১৫। তাইলে আমার পোলার বয়স কেমনে ২০ বচ্ছর হয়? পুলিশ কি পারত না ডাক্তার দিয়া পরীক্ষা করতে।

আমার পোলায় তো জজরে কইছিল ডাক্তার দিয়া পরীক্ষা করাইতে।’ নিজের ছেলে অল্প বয়সে ভুল করেছে জানিয়ে জিল্লুর মা বলেন, ‘২২টা বচ্ছর ধইরা জেলে, এহনো কি শাস্তি হয় নাই? সবাইরে ছাইড়া দিলে, আমার পোলায় কেন একলা জেলে থাকব। কেন আমার পোলারে একলা ফাঁসি দিব?’ 

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

যে কারণে ভ্যাম্পায়ার দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের
যে কারণে ভ্যাম্পায়ার দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের

৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া
শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’
‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী
প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা
চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯
মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির
অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম
সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট
ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ
ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক
মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা