শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

নথিপত্রে একাধিক বয়স, অপ্রাপ্তবয়স্ক ছিল জিল্লু, দাবি স্বজনদের

ফাঁসির সেলে ১৮ বছর

নয়জন আসামি আটজনই খালাস। শুধু আমার পোলাডারই ফাঁসি।
আরাফাত মুন্না
প্রিন্ট ভার্সন
ফাঁসির সেলে ১৮ বছর

রাজধানীর ধানমন্ডির গভর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি হাই স্কুলের শিক্ষক স্বপন গোস্বামীকে হত্যার দায়ে ২০০৬ সালের ১২ অক্টোবর জালাল ওরফে জিল্লুকে মৃত্যুদণ্ড দেন ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক শাহেদ নুর উদ্দিন। রায়ের পরদিনই কারাগারের কনডেম সেলে (ফাঁসির আসামি রাখার বিশেষ কক্ষ) স্থানান্তর করা হয় জিল্লুকে। একই রায়ে আরও এক আসামির মৃত্যুদণ্ড হলেও উচ্চ আদালতে খালাস পান তিনি। আর জিল্লুর দণ্ড বহাল রয়েছে উচ্চ আদালতেও। এ পর্যন্ত সবই ঠিক ঠিক আছে। তবে ২০২২ সালে হাই কোর্টে দাখিল করা এক রিট আবেদনে একটি প্রশ্ন সামনে এসেছে। দেড় যুগ ধরে ফাঁসির সেলে থাকা জিল্লুর বয়স ঘটনার সময় কত ছিল? কিশোর, নাকি প্রাপ্তবয়স্ক ছিল জিল্লু? কনডেম সেলের ১৮ বছরসহ বিচারিক সময় মিলিয়ে জিল্লু টানা ২২ বছর ধরে কারাভোগ করছেন। তবে শিশু আইনে বিচার হলে সর্বোচ্চ ১০ বছর থাকতে হতো কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রে।

মামলার নথিপত্র বিশ্লেষণে দেখা গেছে, বিচারিক আদালতে বিচার চলাকালে জালাল ওরফে জিল্লুর একাধিক বয়স উঠে এসেছে। হত্যার ঘটনায় করা মামলাটি ছিল অজ্ঞাত আসামিদের বিরুদ্ধে। তাই এজাহারে কারও নাম ছিল না। পুলিশের হাতে ধরা পড়ার পর ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি গ্রহণের সময় বিচারক জিল্লুর বয়স লিখেছিলেন ১৬ বছর। তবে অভিযোগপত্রে পুলিশ বয়স লিখেছে ২০ বছর। অন্যদিকে ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৪২ ধারায় আসামি পরীক্ষার সময় বিচারক জিল্লুর বয়স লেখেন ৪০। অন্যদিকে আত্মপক্ষ সমর্থন করে দেওয়া বক্তব্যে জিল্লু নিজেকে অপ্রাপ্তবয়স্ক দাবি করেন। প্রয়োজনে ডাক্তারি পরীক্ষার মাধ্যমে বয়স নির্ধারণের আর্জি জানান। তবে বিচারিক আদালতের রায়ে এ আসামির বয়স নিয়ে ওঠা প্রশ্ন নিষ্পত্তির বিষয়ে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। সর্বশেষ কারাগারে থাকা অবস্থায় জালাল ওরফে জিল্লুর জন্মনিবন্ধন সনদ ও জাতীয় পরিচয়পত্র হয়। সেখানে তার জন্ম তারিখ লেখা রয়েছে ১২ অক্টোবর ১৯৮৮। অর্থাৎ এ জন্ম তারিখ অনুযায়ী ঘটনার সময় তার বয়স ১৪ বছর।

হাই কোর্টে জিল্লুর বয়সের বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করে রিট করা আইনজীবী জানান, আসামির বয়স প্রমাণ করা খুব জরুরি। বিচারিক পর্যায়ে তার বয়স প্রমাণের কোনো তথ্য রায়ে পাওয়া যায়নি। দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের দেওয়া মৃত্যুদে র রায় হাই কোর্ট ও আপিল বিভাগেও বহাল রয়েছে। কারণ তখনকার আইনজীবীরা আসামির বয়সের বিষয়টি সামনে আনেননি। ফৌজদারি আইন বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, বিচারের সব ধাপ শেষ হলেও আসামির বয়স নিয়ে প্রশ্ন থাকলে তা উত্থাপন করা যাবে। বয়স চ্যালেঞ্জ করে আদালতে যাওয়া যাবে।

আসামি জালাল ওরফে জিল্লু বর্তমানে কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কারাগারে রয়েছেন। সেখান থেকে জিল্লু তার স্বজনদের মাধ্যমে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যে হত্যা মামলায় আমি দীর্ঘ ২২ বছর ধরে কারাভোগ করছি, সে হত্যায় আমার যারা পার্টনার ছিল, সবাই প্রভাবশালীর সন্তান। তাদের বিচার ঠিকই শিশু আইনে হয়েছে। আমাকে বানিয়ে দেওয়া হয়েছে প্রাপ্তবয়স্ক।’ তিনি বলেন, ‘তখন বয়স কম ছিল, বন্ধুদের প্ররোচনায় আমি অপরাধ করেছি। এজন্য শাস্তিও পাচ্ছি। কিন্তু যাদের প্ররোচনায় আমি অপরাধ করলাম, তাদের কিছুই হয়নি। আমরা মা-বাবা গরিব। তখন মা মানুষের বাসায় কাজ করে সংসার চালাত। এজন্য আমার জন্য ভালো আইনজীবীও নিয়োগ দিতে পারেনি। ভালো আইনজীবী পেলে হয়তো আমার বিচারও শিশু আইনে হতো। শিশু আইনে বিচার হলে আমিও এতদিনে মুক্ত হতাম।’ জিল্লু বলেন, ‘আমার শুধু একটাই দাবি-ডিএনএ টেস্ট করে হলেও আমার বয়সটা প্রমাণ হোক। যদি প্রমাণ হয় ঘটনার সময় আমি প্রাপ্তবয়স্ক ছিলাম, তাহলে ফাঁসির রায় কার্যকর করা হলেও কোনো আফসোস থাকবে না। বিচার চলাকালে আমি বারবার আদালতকে বলেছিলাম, আমার ডাক্তারি পরীক্ষার মাধ্যমে আমার বয়স প্রমাণ করতে, কিন্তু করা হয়নি।’ জালাল ওরফে জিল্লুর বয়সের বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করে উচ্চ আদালতে মামলা করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট এ বি এম বায়েজীদ। মামলার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘জালাল ওরফে জিল্লু হত্যা করেছে কি না, সে বিষয়টি নিষ্পত্তি হয়ে গেছে। এটা নিয়ে আমাদের কোনো বক্তব্য নেই। তবে তার বয়সের বিষয়টি এখনো অনিষ্পন্ন। বিচারিক আদালতে হত্যা মামলার বিচার চলাকালে জিল্লু নিজেকে অপ্রাপ্তবয়স্ক দাবি করেছিল। তবে রায়ে তার বয়সের বিষয়ে কোনো বক্তব্য আসেনি। তাকে প্রাপ্তবয়স্ক বিবেচনায় নিয়েই হত্যার দায়ে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদ  দেওয়া হয়েছে। হাই কোর্টে ডেথ রেফারেন্স শুনানিতেও এ বয়সের বিষয়টি আসেনি। হাই কোর্টও তার মৃত্যুদ  বহাল রেখেছেন। আপিল বিভাগের রায় ও পরে রিভিউ আবেদনেও জিল্লুর মৃত্যুদন্ড বহাল রয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘বিচারিক নথিতে জিল্লুর একাধিক বয়স এসেছে। কখনো ১৬, কখনো ২০, আবার কখনো ৪০ বছরও লেখা হয়েছে। নানা রকমের বয়স আসার পরেও বয়স প্রমাণের কোনো উদ্যোগ বিচারিক পর্যায়ে লক্ষ্য করা যায়নি। এটা এক প্রকার ত্রুটি। আমি মনে করি, ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে হলেও তার বয়স প্রমাণ করা প্রয়োজন ছিল।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা জিল্লুর বয়সের বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করে হাই কোর্টে রিট করেছিলাম। রিটটি খারিজ হয়েছে। পরে আপিল বিভাগে সিভিল পিটিশন করেছিলাম, আপিল বিভাগ বিষয়বস্তু না শুনেই খারিজ করে দিয়েছেন। আপিল বিভাগের ওই খারিজ আদেশের বিরুদ্ধে রিভিউ করব। আশা করি, বর্তমান প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আদালতে আমরা     ন্যায়বিচার পাব।’

মামলা থেকে পাওয়া তথ্যানুযায়ী, ধানমন্ডির গভর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি হাই স্কুলের শিক্ষক স্বপন গোস্বামীকে ২০০২ সালের ২৬ অক্টোবর গুলি করে খুন করা হয় রাজধানীর ভুতের গলিতে। ওইদিনই অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে ধানমন্ডি থানায় মামলা করেন তার খালাতো ভাই রুমন চক্রবর্তী। পরে পুলিশ এ মামলায় ১২ জনকে গ্রেপ্তার করে। এর মধ্যে ২০০৩ সালের ৮ জানুয়ারি আদালতে দাখিল করা অভিযোগপত্রে নয়জনকে হত্যার ঘটনায় দায়ী করে পুলিশ। এ নয় আসামির মধ্যে তিনজনকে অপ্রাপ্তবয়স্ক দেখিয়ে ১৯৭৪ সালের শিশু আইন অনুযায়ী কিশোর আদালতে বিচারের জন্য পৃথক অভিযোগপত্র দেওয়ার কথা জানানো হয় এ অভিযোগপত্রে। এক আসামিকে করা হয় রাজসাক্ষী। বিচার শেষে ২০০৬ সালের ১২ অক্টোবর দেওয়া রায়ে জালাল ওরফে জিল্লুর সঙ্গে মাকসুদুর রহমান বিপ্লব নামে আরেক আসামিকে মৃত্যুদ  দেন ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল। পরশ নামে আরেক আসামিকে দেওয়া হয় যাবজ্জীবন কারাদ । অন্যদিকে ঘটনার সঙ্গে জড়িত তবে রাজসাক্ষী হিসেবে সাক্ষ্য প্রদান করা রিফাত আকন্দ নামে একজনকে ক্ষমা করে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয় রায়ে।

পরে ২০১১ সালের ৩১ জুলাই ডেথ রেফারেন্স নিষ্পত্তি করে দেওয়া রায়ে জিল্লুসহ আসামিদের দ  বহাল থাকে। ২০২২ সালে আপিল বিভাগের দেওয়া রায়েও জিল্লুর মৃত্যুদ  বহাল থাকে। সর্বশেষ রিভিউ আবেদনেও ফাঁসির সাজাই বহাল থাকে জালাল ওরফে জিল্লুর। আপিল বিভাগে মৃত্যুদ  বহাল থাকা রায় পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) চেয়ে করা আবেদনও খারিজ হয়েছে, এ অবস্থায় বয়সের বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করা যাবে কি না-এমন প্রশ্নের জবাবে ফৌজদারি আইন বিশেষজ্ঞ অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যে কোনো স্টেজেই বয়সের প্রশ্ন তোলা যাবে। বিচার চলাকালে কোনো আদালতে যদি আসামির বয়স নিয়ে উত্থাপিত জটিলতা নিষ্পত্তি না হয়, তাহলে নতুন করে সর্বোচ্চ আদালতের নজরে আনার সুযোগ রয়েছে। বয়স নিয়ে উত্থাপিত প্রশ্ন নিষ্পত্তি ছাড়া একজন মানুষের মৃত্যুদ  কার্যকর করা ঠিক হবে না।’ তিনি বলেন, ‘এ মামলায় যেহেতু নথিপত্রে একাধিক বয়স এসেছে, ফলে এটা নিষ্পত্তি না করে রায় দেওয়া বিচারের ত্রুটি বা অসংগতি।’

এদিকে ছেলের মুক্তির আশায় মাঝে মাঝেই আদালতে আসেন জিল্লুর মা বরগতি নেছা। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নয়জন আসামি। আটজনই খালাস। শুধু আমার পোলাডারই ফাঁসি।’ আক্ষেপ করে তিনি বলেন, ‘আমরা গরিব মানুষ। একটা ভালো উকিল রাখতে পারি নাই। টেকা না দিতে পারলে উকিল কোর্টে যাইত না। আমার পোলার বিচার হইল এক কোর্টে। আর অন্য আসামিগো বিচার হইল আরেক কোর্টে। আমরা গরিব মানুষ বইলা বিচারডাও ঠিকমতো পাইলাম না।’ জিল্লুর সঠিক বয়সের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা তো আর লেখাপড়া জানি না, সঠিক বয়সডা কইতে পারুম না। আমার হিসাবে ১৫-১৬ বচ্ছর হইব।’ তিনি বলেন, ‘পুলিশ মামলায় লেখছে ২০ বচ্ছর। আমার পোলায় যাগো লগে চলত সবাইর বয়স লেখছে ১৪-১৫। তাইলে আমার পোলার বয়স কেমনে ২০ বচ্ছর হয়? পুলিশ কি পারত না ডাক্তার দিয়া পরীক্ষা করতে।

আমার পোলায় তো জজরে কইছিল ডাক্তার দিয়া পরীক্ষা করাইতে।’ নিজের ছেলে অল্প বয়সে ভুল করেছে জানিয়ে জিল্লুর মা বলেন, ‘২২টা বচ্ছর ধইরা জেলে, এহনো কি শাস্তি হয় নাই? সবাইরে ছাইড়া দিলে, আমার পোলায় কেন একলা জেলে থাকব। কেন আমার পোলারে একলা ফাঁসি দিব?’ 

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য