শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

নথিপত্রে একাধিক বয়স, অপ্রাপ্তবয়স্ক ছিল জিল্লু, দাবি স্বজনদের

ফাঁসির সেলে ১৮ বছর

নয়জন আসামি আটজনই খালাস। শুধু আমার পোলাডারই ফাঁসি।
আরাফাত মুন্না
প্রিন্ট ভার্সন
ফাঁসির সেলে ১৮ বছর

রাজধানীর ধানমন্ডির গভর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি হাই স্কুলের শিক্ষক স্বপন গোস্বামীকে হত্যার দায়ে ২০০৬ সালের ১২ অক্টোবর জালাল ওরফে জিল্লুকে মৃত্যুদণ্ড দেন ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক শাহেদ নুর উদ্দিন। রায়ের পরদিনই কারাগারের কনডেম সেলে (ফাঁসির আসামি রাখার বিশেষ কক্ষ) স্থানান্তর করা হয় জিল্লুকে। একই রায়ে আরও এক আসামির মৃত্যুদণ্ড হলেও উচ্চ আদালতে খালাস পান তিনি। আর জিল্লুর দণ্ড বহাল রয়েছে উচ্চ আদালতেও। এ পর্যন্ত সবই ঠিক ঠিক আছে। তবে ২০২২ সালে হাই কোর্টে দাখিল করা এক রিট আবেদনে একটি প্রশ্ন সামনে এসেছে। দেড় যুগ ধরে ফাঁসির সেলে থাকা জিল্লুর বয়স ঘটনার সময় কত ছিল? কিশোর, নাকি প্রাপ্তবয়স্ক ছিল জিল্লু? কনডেম সেলের ১৮ বছরসহ বিচারিক সময় মিলিয়ে জিল্লু টানা ২২ বছর ধরে কারাভোগ করছেন। তবে শিশু আইনে বিচার হলে সর্বোচ্চ ১০ বছর থাকতে হতো কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রে।

মামলার নথিপত্র বিশ্লেষণে দেখা গেছে, বিচারিক আদালতে বিচার চলাকালে জালাল ওরফে জিল্লুর একাধিক বয়স উঠে এসেছে। হত্যার ঘটনায় করা মামলাটি ছিল অজ্ঞাত আসামিদের বিরুদ্ধে। তাই এজাহারে কারও নাম ছিল না। পুলিশের হাতে ধরা পড়ার পর ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি গ্রহণের সময় বিচারক জিল্লুর বয়স লিখেছিলেন ১৬ বছর। তবে অভিযোগপত্রে পুলিশ বয়স লিখেছে ২০ বছর। অন্যদিকে ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৪২ ধারায় আসামি পরীক্ষার সময় বিচারক জিল্লুর বয়স লেখেন ৪০। অন্যদিকে আত্মপক্ষ সমর্থন করে দেওয়া বক্তব্যে জিল্লু নিজেকে অপ্রাপ্তবয়স্ক দাবি করেন। প্রয়োজনে ডাক্তারি পরীক্ষার মাধ্যমে বয়স নির্ধারণের আর্জি জানান। তবে বিচারিক আদালতের রায়ে এ আসামির বয়স নিয়ে ওঠা প্রশ্ন নিষ্পত্তির বিষয়ে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। সর্বশেষ কারাগারে থাকা অবস্থায় জালাল ওরফে জিল্লুর জন্মনিবন্ধন সনদ ও জাতীয় পরিচয়পত্র হয়। সেখানে তার জন্ম তারিখ লেখা রয়েছে ১২ অক্টোবর ১৯৮৮। অর্থাৎ এ জন্ম তারিখ অনুযায়ী ঘটনার সময় তার বয়স ১৪ বছর।

হাই কোর্টে জিল্লুর বয়সের বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করে রিট করা আইনজীবী জানান, আসামির বয়স প্রমাণ করা খুব জরুরি। বিচারিক পর্যায়ে তার বয়স প্রমাণের কোনো তথ্য রায়ে পাওয়া যায়নি। দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের দেওয়া মৃত্যুদে র রায় হাই কোর্ট ও আপিল বিভাগেও বহাল রয়েছে। কারণ তখনকার আইনজীবীরা আসামির বয়সের বিষয়টি সামনে আনেননি। ফৌজদারি আইন বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, বিচারের সব ধাপ শেষ হলেও আসামির বয়স নিয়ে প্রশ্ন থাকলে তা উত্থাপন করা যাবে। বয়স চ্যালেঞ্জ করে আদালতে যাওয়া যাবে।

আসামি জালাল ওরফে জিল্লু বর্তমানে কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কারাগারে রয়েছেন। সেখান থেকে জিল্লু তার স্বজনদের মাধ্যমে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যে হত্যা মামলায় আমি দীর্ঘ ২২ বছর ধরে কারাভোগ করছি, সে হত্যায় আমার যারা পার্টনার ছিল, সবাই প্রভাবশালীর সন্তান। তাদের বিচার ঠিকই শিশু আইনে হয়েছে। আমাকে বানিয়ে দেওয়া হয়েছে প্রাপ্তবয়স্ক।’ তিনি বলেন, ‘তখন বয়স কম ছিল, বন্ধুদের প্ররোচনায় আমি অপরাধ করেছি। এজন্য শাস্তিও পাচ্ছি। কিন্তু যাদের প্ররোচনায় আমি অপরাধ করলাম, তাদের কিছুই হয়নি। আমরা মা-বাবা গরিব। তখন মা মানুষের বাসায় কাজ করে সংসার চালাত। এজন্য আমার জন্য ভালো আইনজীবীও নিয়োগ দিতে পারেনি। ভালো আইনজীবী পেলে হয়তো আমার বিচারও শিশু আইনে হতো। শিশু আইনে বিচার হলে আমিও এতদিনে মুক্ত হতাম।’ জিল্লু বলেন, ‘আমার শুধু একটাই দাবি-ডিএনএ টেস্ট করে হলেও আমার বয়সটা প্রমাণ হোক। যদি প্রমাণ হয় ঘটনার সময় আমি প্রাপ্তবয়স্ক ছিলাম, তাহলে ফাঁসির রায় কার্যকর করা হলেও কোনো আফসোস থাকবে না। বিচার চলাকালে আমি বারবার আদালতকে বলেছিলাম, আমার ডাক্তারি পরীক্ষার মাধ্যমে আমার বয়স প্রমাণ করতে, কিন্তু করা হয়নি।’ জালাল ওরফে জিল্লুর বয়সের বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করে উচ্চ আদালতে মামলা করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট এ বি এম বায়েজীদ। মামলার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘জালাল ওরফে জিল্লু হত্যা করেছে কি না, সে বিষয়টি নিষ্পত্তি হয়ে গেছে। এটা নিয়ে আমাদের কোনো বক্তব্য নেই। তবে তার বয়সের বিষয়টি এখনো অনিষ্পন্ন। বিচারিক আদালতে হত্যা মামলার বিচার চলাকালে জিল্লু নিজেকে অপ্রাপ্তবয়স্ক দাবি করেছিল। তবে রায়ে তার বয়সের বিষয়ে কোনো বক্তব্য আসেনি। তাকে প্রাপ্তবয়স্ক বিবেচনায় নিয়েই হত্যার দায়ে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদ  দেওয়া হয়েছে। হাই কোর্টে ডেথ রেফারেন্স শুনানিতেও এ বয়সের বিষয়টি আসেনি। হাই কোর্টও তার মৃত্যুদ  বহাল রেখেছেন। আপিল বিভাগের রায় ও পরে রিভিউ আবেদনেও জিল্লুর মৃত্যুদন্ড বহাল রয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘বিচারিক নথিতে জিল্লুর একাধিক বয়স এসেছে। কখনো ১৬, কখনো ২০, আবার কখনো ৪০ বছরও লেখা হয়েছে। নানা রকমের বয়স আসার পরেও বয়স প্রমাণের কোনো উদ্যোগ বিচারিক পর্যায়ে লক্ষ্য করা যায়নি। এটা এক প্রকার ত্রুটি। আমি মনে করি, ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে হলেও তার বয়স প্রমাণ করা প্রয়োজন ছিল।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা জিল্লুর বয়সের বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করে হাই কোর্টে রিট করেছিলাম। রিটটি খারিজ হয়েছে। পরে আপিল বিভাগে সিভিল পিটিশন করেছিলাম, আপিল বিভাগ বিষয়বস্তু না শুনেই খারিজ করে দিয়েছেন। আপিল বিভাগের ওই খারিজ আদেশের বিরুদ্ধে রিভিউ করব। আশা করি, বর্তমান প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আদালতে আমরা     ন্যায়বিচার পাব।’

মামলা থেকে পাওয়া তথ্যানুযায়ী, ধানমন্ডির গভর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি হাই স্কুলের শিক্ষক স্বপন গোস্বামীকে ২০০২ সালের ২৬ অক্টোবর গুলি করে খুন করা হয় রাজধানীর ভুতের গলিতে। ওইদিনই অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে ধানমন্ডি থানায় মামলা করেন তার খালাতো ভাই রুমন চক্রবর্তী। পরে পুলিশ এ মামলায় ১২ জনকে গ্রেপ্তার করে। এর মধ্যে ২০০৩ সালের ৮ জানুয়ারি আদালতে দাখিল করা অভিযোগপত্রে নয়জনকে হত্যার ঘটনায় দায়ী করে পুলিশ। এ নয় আসামির মধ্যে তিনজনকে অপ্রাপ্তবয়স্ক দেখিয়ে ১৯৭৪ সালের শিশু আইন অনুযায়ী কিশোর আদালতে বিচারের জন্য পৃথক অভিযোগপত্র দেওয়ার কথা জানানো হয় এ অভিযোগপত্রে। এক আসামিকে করা হয় রাজসাক্ষী। বিচার শেষে ২০০৬ সালের ১২ অক্টোবর দেওয়া রায়ে জালাল ওরফে জিল্লুর সঙ্গে মাকসুদুর রহমান বিপ্লব নামে আরেক আসামিকে মৃত্যুদ  দেন ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল। পরশ নামে আরেক আসামিকে দেওয়া হয় যাবজ্জীবন কারাদ । অন্যদিকে ঘটনার সঙ্গে জড়িত তবে রাজসাক্ষী হিসেবে সাক্ষ্য প্রদান করা রিফাত আকন্দ নামে একজনকে ক্ষমা করে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয় রায়ে।

পরে ২০১১ সালের ৩১ জুলাই ডেথ রেফারেন্স নিষ্পত্তি করে দেওয়া রায়ে জিল্লুসহ আসামিদের দ  বহাল থাকে। ২০২২ সালে আপিল বিভাগের দেওয়া রায়েও জিল্লুর মৃত্যুদ  বহাল থাকে। সর্বশেষ রিভিউ আবেদনেও ফাঁসির সাজাই বহাল থাকে জালাল ওরফে জিল্লুর। আপিল বিভাগে মৃত্যুদ  বহাল থাকা রায় পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) চেয়ে করা আবেদনও খারিজ হয়েছে, এ অবস্থায় বয়সের বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করা যাবে কি না-এমন প্রশ্নের জবাবে ফৌজদারি আইন বিশেষজ্ঞ অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যে কোনো স্টেজেই বয়সের প্রশ্ন তোলা যাবে। বিচার চলাকালে কোনো আদালতে যদি আসামির বয়স নিয়ে উত্থাপিত জটিলতা নিষ্পত্তি না হয়, তাহলে নতুন করে সর্বোচ্চ আদালতের নজরে আনার সুযোগ রয়েছে। বয়স নিয়ে উত্থাপিত প্রশ্ন নিষ্পত্তি ছাড়া একজন মানুষের মৃত্যুদ  কার্যকর করা ঠিক হবে না।’ তিনি বলেন, ‘এ মামলায় যেহেতু নথিপত্রে একাধিক বয়স এসেছে, ফলে এটা নিষ্পত্তি না করে রায় দেওয়া বিচারের ত্রুটি বা অসংগতি।’

এদিকে ছেলের মুক্তির আশায় মাঝে মাঝেই আদালতে আসেন জিল্লুর মা বরগতি নেছা। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নয়জন আসামি। আটজনই খালাস। শুধু আমার পোলাডারই ফাঁসি।’ আক্ষেপ করে তিনি বলেন, ‘আমরা গরিব মানুষ। একটা ভালো উকিল রাখতে পারি নাই। টেকা না দিতে পারলে উকিল কোর্টে যাইত না। আমার পোলার বিচার হইল এক কোর্টে। আর অন্য আসামিগো বিচার হইল আরেক কোর্টে। আমরা গরিব মানুষ বইলা বিচারডাও ঠিকমতো পাইলাম না।’ জিল্লুর সঠিক বয়সের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা তো আর লেখাপড়া জানি না, সঠিক বয়সডা কইতে পারুম না। আমার হিসাবে ১৫-১৬ বচ্ছর হইব।’ তিনি বলেন, ‘পুলিশ মামলায় লেখছে ২০ বচ্ছর। আমার পোলায় যাগো লগে চলত সবাইর বয়স লেখছে ১৪-১৫। তাইলে আমার পোলার বয়স কেমনে ২০ বচ্ছর হয়? পুলিশ কি পারত না ডাক্তার দিয়া পরীক্ষা করতে।

আমার পোলায় তো জজরে কইছিল ডাক্তার দিয়া পরীক্ষা করাইতে।’ নিজের ছেলে অল্প বয়সে ভুল করেছে জানিয়ে জিল্লুর মা বলেন, ‘২২টা বচ্ছর ধইরা জেলে, এহনো কি শাস্তি হয় নাই? সবাইরে ছাইড়া দিলে, আমার পোলায় কেন একলা জেলে থাকব। কেন আমার পোলারে একলা ফাঁসি দিব?’ 

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
মানবাধিকার লঙ্ঘন যেন আর না ঘটে
মানবাধিকার লঙ্ঘন যেন আর না ঘটে
নর্ডিক রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
নর্ডিক রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
পাসপোর্ট সূচকে ছয় ধাপ পেছাল দেশ
পাসপোর্ট সূচকে ছয় ধাপ পেছাল দেশ
কেমিক্যাল আলমের অবৈধ সাম্রাজ্য
কেমিক্যাল আলমের অবৈধ সাম্রাজ্য
আলোচনায় হামাসের অস্ত্র ত্যাগ ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
আলোচনায় হামাসের অস্ত্র ত্যাগ ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কঠিন শর্তে ঋণ নেবে না বাংলাদেশ
কঠিন শর্তে ঋণ নেবে না বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
বৃষ্টিতে ভেসে গেল পাকিস্তান-ইংল্যান্ড ম্যাচ
বৃষ্টিতে ভেসে গেল পাকিস্তান-ইংল্যান্ড ম্যাচ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

কলাপাড়ায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান
কলাপাড়ায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে সুনামগঞ্জ জামায়াতের মানববন্ধন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে সুনামগঞ্জ জামায়াতের মানববন্ধন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাকসু নির্বাচন: ভিপি-জিএসসহ ২৪টি পদে ছাত্রশিবিরের জয়
চাকসু নির্বাচন: ভিপি-জিএসসহ ২৪টি পদে ছাত্রশিবিরের জয়

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে ঝালকাঠিতে জামায়াতের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে ঝালকাঠিতে জামায়াতের মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইব্রাহিম জাদরানকে আইসিসির জরিমানা
ইব্রাহিম জাদরানকে আইসিসির জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ করেছে ইএসপিএন-ক্রিকইনফো: বিশেষ সহকারী
জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ করেছে ইএসপিএন-ক্রিকইনফো: বিশেষ সহকারী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান
ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক
সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ
পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম
যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান
জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার
চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু
চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট
কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে
দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে

নগর জীবন

অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না
অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না

নগর জীবন

বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল
বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল

নগর জীবন

মিরপুরের আগুন কাঠামোগত ও গাফিলতিজনিত
মিরপুরের আগুন কাঠামোগত ও গাফিলতিজনিত

নগর জীবন