শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

সংস্কারে সরাসরি থাকবে যুক্তরাষ্ট্র

♦ দুর্নীতির সাগরে ছিলাম, রাষ্ট্র পুনর্গঠন, সংস্কার ও পাচারের অর্থ ফেরাতে সহায়তা দিন : প্রধান উপদেষ্টা ♦ বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাওয়াকে পৃষ্ঠপোষকতা করব : মার্কিন দূতাবাস ♦ ২০০ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে ইউএসএইড
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
সংস্কারে সরাসরি থাকবে যুক্তরাষ্ট্র

অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদে প্রথম গুরুত্বপূর্ণ সফরে আসা যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি দল বাংলাদেশে রাষ্ট্র সংস্কার প্রক্রিয়ায় সরাসরি যুক্ত থাকার আগ্রহের কথা জানিয়েছে। এ জন্য প্রয়োজনীয় সব ধরনের সহযোগিতার প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে। গতকাল সফরের দ্বিতীয় দিনে দিনভর প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ বিভিন্ন উপদেষ্টা ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে তারা এ বার্তা দেন। বাংলাদেশের পক্ষেও এ রাষ্ট্র পুনর্গঠন, সংস্কার ও বিশেষত পাচার হয়ে যাওয়া বিশাল অঙ্কের অর্থ ফেরত আনতে সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান রাজস্ব দপ্তরের ডেপুটি আন্ডার সেক্রেটারি ব্রেন্ট নেইম্যানের নেতৃত্বে দেশটির দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুসহ ছয় সদস্যের প্রতিনিধি দল গতকাল সকালে পরপর পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন ও অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে বৈঠক করেন। পরে তারা রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় গিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। দুপুরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় মার্কিন প্রতিনিধি দল ওয়ার্কিং লাঞ্চে অংশ নেন পররাষ্ট্র সচিব, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব, রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান, বাণিজ্য সচিব, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিনিধিদের সঙ্গে। বিকালে বৈঠক হয় বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নরের সঙ্গে। এর বাইরে আরও বেশ কয়েকটি কর্মসূচিতে ব্যস্ত সময় পার করেন তারা।

রাষ্ট্র পুনর্গঠন, সংস্কার ও পাচার অর্থ ফেরাতে সহায়তার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার : রাষ্ট্র পুনর্গঠন, গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার এবং পাচার হওয়া সম্পদ ফিরিয়ে আনতে যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা চেয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। গতকাল ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় যুক্তরাষ্ট্রের একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিনিধি দল তাঁর সঙ্গে দেখা করলে প্রধান উপদেষ্টা এ সহায়তা চান। এ সময় আগের স্বৈরাচারী শাসনের সঙ্গে জড়িত দুর্নীতিবাজ ব্যক্তিদের পাচারকৃত সম্পদ ফিরিয়ে আনতে অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ উল্লেখ করেন প্রধান উপদেষ্টা। ঘুষ-দুর্নীতি প্রতিরোধে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হওয়ার কথা উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, আমরা দুর্নীতির সাগরে ছিলাম।

অন্তর্বর্তী সরকারের সামনে চ্যালেঞ্জগুলো তুলে ধরে প্রধান উপদেষ্টা ওই প্রতিনিধি দলকে জানান, তাঁর প্রশাসন অর্থনীতিকে পুনরায় একটি শক্ত ভিতের ওপর দাঁড় করাতে এবং সচল করতে আর্থিক খাতে দ্রুত সংস্কার কার্যক্রম শুরু করেছে। একই সঙ্গে বিচার বিভাগ ও পুলিশের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোকে ঠিক করতে দ্রুত উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

ঘণ্টাব্যাপী আলোচনায় আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও অর্থনৈতিক সংস্কার, বিনিয়োগ, শ্রমিক ইস্যু, রোহিঙ্গা সংকট এবং জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগ দেওয়ার জন্য প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন নিউইয়র্ক সফর নিয়ে আলোচনা হয়। মার্কিন প্রতিনিধি দলের কাছে ছাত্র-নেতৃত্বাধীন বিপ্লবের কথা তুলে ধরে ড. ইউনূস বলেন, এটি আমাদের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সময় এবং আমাদের ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত, যা বাংলাদেশে একটি নতুন যুগের সূচনা করেছে।

প্রধান উপদেষ্টা অন্তর্বর্তী সরকার কর্তৃক গৃহীত সংস্কার উদ্যোগের একটি রূপরেখা তুলে ধরেন মার্কিন প্রতিনিধি দলের কাছে। তিনি বলেন, ভোট কারচুপি প্রতিরোধ, বিচার বিভাগ, পুলিশ, বেসামরিক  প্রশাসন, দেশের দুর্নীতিবিরোধী সংস্থা এবং সংবিধান সংশোধনের প্রয়াসে তাঁর সরকার দায়িত্ব নেওয়ার কয়েক সপ্তাহ পরেই ছয়টি কমিশন গঠন করেছে।

মার্কিন প্রতিনিধি দলের প্রধান ব্রেন্ট নেইম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বের প্রশংসা করে বলেন, এ সংস্কার কার্যক্রমে সহায়তা করতে পারলে ওয়াশিংটন খুশি হবে। যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা বলেন, তাদের দেশ অন্তর্বর্তী সরকারের নেওয়া সংস্কার উদ্যোগে প্রযুক্তিগত এবং আর্থিক সহায়তা দিতে আগ্রহী।

বৈঠকে প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন যুক্তরাষ্ট্রের রাজস্ব দপ্তরের ডেপুটি আন্ডার সেক্রেটারি ব্রেন্ট নেইম্যান; সঙ্গে ছিলেন দেশটির সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু, সহকারী মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি ব্রেন্ডন লিঞ্চ, উপ-সহকারী প্রশাসক অঞ্জলি কৌর এবং মার্কিন ট্রেজারি বিভাগের পরিচালক জেরোড ম্যাসন। এ ছাড়া প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিকবিষয়ক বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী, সিনিয়র সচিব ও এসডিজিবিষয়ক প্রধান লামিয়া মোর্শেদ, পররাষ্ট্র সচিব মো. জসিম উদ্দিন এবং অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব মো. শাহরিয়ার কাদের সিদ্দিকী উপস্থিত ছিলেন। 

সংস্কারে যুক্তরাষ্ট্রের জড়িত হওয়ার প্রক্রিয়া নিয়ে কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা : দুপুরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সচিব ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক ও মধ্যাহ্নভোজের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন পররাষ্ট্র সচিব মো. জসীম উদ্দিন। পররাষ্ট্র সচিব জানান, অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যে যেসব পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে, সেগুলোর বিষয়ে প্রতিনিধি দলকে জানানো হয়েছে। সরকারের সংস্কার পরিকল্পনা সম্পর্কে তারা জানতে চেয়েছে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে অর্থনৈতিক সংস্কারের বিষয়টি এ সরকারের বিশেষ অগ্রাধিকার বলে তাদের জানানো হয়েছে। আর্থিক ও রাজস্ব খাতের সংস্কারের কথা বলা হয়েছে। এসব বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য সহযোগিতার ক্ষেত্র, দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি, শ্রম পরিবেশ, মানবাধিকার সুরক্ষা, রোহিঙ্গা সংকটসহ নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

কোন কোন খাতে সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা হয়েছে- জানতে চাইলে জসিম উদ্দিন বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করেছে এক মাসের কিছুটা বেশি। বৈঠকে পরিবর্তিত যে পরিস্থিতি ও সরকারের সংস্কার বিষয়ে যে ধ্যানধারণা এবং তাতে যুক্তরাষ্ট্র কীভাবে অংশগ্রহণ করতে পারে, তা নিয়ে সাধারণ আলোচনা হয়েছে। তিনি বলেন, আমরা আশা করি, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যথাযথ যোগাযোগ বাড়ানোর জন্য এ সফর একটি ভিত্তি। সামনে আমরা এ আলোচনাকে বিভিন্ন পর্যায়ে এগিয়ে নেব।

পাচার হওয়া টাকা ফেরত প্রসঙ্গে পররাষ্ট্র সচিব বলেন, আমরা বড় আকারে আর্থিক খাতে সংস্কার নিয়ে আলোচনা করেছি এবং পাচার হওয়া অর্থসহ অন্যান্য বিষয় নিয়ে প্রাথমিক কথাবার্তা হয়েছে। এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের যে বিশেষায়িত জ্ঞান রয়েছে, সেটি হয়তো আমরা ব্যবহার করব, কিন্তু আলাপ-আলোচনা সবে শুরু হয়েছে। এর চূড়ান্ত রূপ পেতে কিছুটা সময় লাগবে। পররাষ্ট্র সচিব জসিম উদ্দিন বলেন, প্রতিনিধি দলের এ সফরে প্রথম যে আশ্বাস, সেটি হচ্ছে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র কাজ করতে চায়। সেটারই প্রতিফলন হিসেবে সরকার গঠনের দ্বিতীয় মাসেই যুক্তরাষ্ট্র প্রতিনিধি দল পাঠিয়েছে। দ্বিতীয়ত, আর্থিক সংস্কারের যেসব খাত চিহ্নিত করা হয়েছে, তার সবকটি খাতে তারা সার্বিকভাবে সহায়তার আশ্বাস দিয়েছে। শ্রম আইন নিয়ে যেসব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, সেগুলো তাদের জানানো হয়েছে এবং এ আলোচনা অব্যাহত থাকবে। ঢাকা আসার আগে ডোনাল্ড লুর দিল্লি সফরে ভারত থেকে কোনো বার্তা এসেছেন কি না এমন প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্র সচিব বলেন, এ বিষয়ে আজ কোনো আলোচনা হয়নি।

বিপ্লবের গ্রাফিতি উপহার : রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় দেখা করার পর সফররত মার্কিন প্রতিনিধি দলকে ‘বাংলাদেশের গ্রাফিতি’ বিষয়ক একটি আর্টবুক উপহার দেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে শপথ নেওয়ার পরপরই প্রধান উপদেষ্টা আর্টবুকটি ছাপানোর উদ্যোগ নেন। বইটিতে ঢাকা এবং অন্যান্য শহর ও শহরের দেয়ালে জুলাই-আগস্ট মাসে ছাত্র-নেতৃত্বাধীন বিপ্লবের সময় ছাত্র-যুবকদের আঁকা কিছু সেরা শিল্পকর্মের ছবি রয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা গ্রাফিতিগুলোর ঐতিহাসিক তাৎপর্য সম্পর্কে কথা বলেন, যা ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনার শাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে অংশগ্রহণকারী ছাত্র এবং তরুণদের আবেগ, আশা এবং আকাক্সক্ষাকে চিত্রিত করে।

মার্কিন প্রতিনিধি দলকে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আমি আপনাকে ঢাকার দেয়ালের দিকে তাকাতে অনুরোধ করব। এ গ্রাফিতিগুলো এখনো বিদ্যমান। এগুলো শুধু বিপ্লবের পরেই আঁকা হয়নি। জুলাই মাসে বিক্ষোভের সময় ছাত্ররা সরকারি বাহিনীর রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে গ্রাফিতিগুলো এঁকেছিল। দেয়ালে লিখিত বার্তাগুলো বিপ্লবের চেতনা এবং বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশের আকাক্সক্ষাকে প্রতিফলিত করে উল্লেখ করে ড. ইউনূস আরও বলেন, তরুণ চিত্রশিল্পীরা এ দেয়ালকে শক্তিশালী ক্যানভাসে পরিণত করার পর ঢাকা বিশ্বের গ্রাফিতি রাজধানী হয়ে ওঠে। তারা শক্তিশালী বার্তা প্রদানের জন্য স্লোগান এবং কবিতা লিখেছেন। শিক্ষার্থীরা কীভাবে তাদের শিল্পকর্ম ব্যবহার করে সমাজের সর্বস্তরের মানুষের সমর্থনে বার্তা প্রদান করেছিল- তা স্মরণ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, তাদের কাছে রং ও ব্রাশ কেনার টাকা ছিল না। লোকেরা তাদের সমর্থন করতে এগিয়ে এসেছিল।

দূতাবাসের বার্তায় সহযোগিতার অঙ্গীকার : গতকাল ঢাকার যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের পক্ষ থেকে তিনটি বৈঠকের পর তিনটি বার্তা দেওয়া হয়। এর মধ্যে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ শেষে দূতাবাসের বার্তায় বলা হয়েছে, ‘ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাতে বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণে অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, প্রতিষ্ঠান গঠন ও উন্নয়ন সহযোগিতার বিষয়ে নিশ্চিত করেছে আমাদের প্রতিনিধি দল। যেহেতু বাংলাদেশ আরও ন্যায্য ও অন্তর্ভুক্তিমূলক ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যেতে চাইছে, যুক্তরাষ্ট্র সেই প্রচেষ্টায় সহায়তা করতে প্রস্তুত।’

অর্থ উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের পর দূতাবাস জানায়, ‘বাংলাদেশের নব উদ্যমে প্রবৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাওয়াকে আমরা পৃষ্ঠপোষকতা করব। এ লক্ষ্যে শীর্ষ অর্থনৈতিক নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে আলাপে আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও টেকসই উন্নয়নকে ঘিরে তাদের উদ্যোগ ও প্রচেষ্টাকে সহায়তা করার ক্ষেত্রে আমাদের সম্পৃক্ততার বিষয়গুলো আলোচনায় গুরুত্ব পেয়েছে।’ পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের পর দূতাবাস জানায়, ‘আমরা আমাদের অংশীদার বাংলাদেশের সঙ্গে অর্থনৈতিক কর্মকা  সম্প্রসারণ, প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধি, মানবাধিকার সমুন্নত রাখা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলায় সহায়তা করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’

২০০ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে ইউএসএইড : উন্নয়ন সহায়তার অংশ হিসেবে বাংলাদেশকে ২০০ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উন্নয়ন সংস্থা ইউএসএইড। এ জন্য গতকাল রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় উভয় দেশের মধ্যে এ-সংক্রান্ত একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। ঢাকা সফররত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি দলে থাকা ইউএসএইডের ডেপুটি এসিসট্যান্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেটর অঞ্জলি কৌর এবং বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব শাহরিয়ার কাদের সিদ্দিকী এতে স্বাক্ষর করেন। এ সময় অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।

চুক্তি শেষে উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আমরা আজ (গতকাল) মার্কিন প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আলাপ করেছি। আমাদের মূল আলোচনা ছিল তাদের ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট ও ইউএসএআইডির সঙ্গে। বিশেষ করে আর্থিক সংস্কার, আর্থিক খাতে যে সহযোগিতা দরকার সেটা। দ্বিতীয় বাণিজ্যের। আমরা এক্সপোর্ট ডাইভারসিফিকেশন এবং বাণিজ্য খাতে বিভিন্ন কারিগরি সহায়তা বা বাজার এক্সপ্লোর করার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। আমরা কর্মপরিকল্পনা নিয়ে এগোবো, তারা সে ব্যাপারে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে।

উন্নয়ন সহযোগিতা চুক্তির বিষয়ে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, এটা যে চুক্তি আগে হয়েছিল সেটার সঙ্গে আরও ২০০ মিলিয়ন যোগ করা হয়েছে। আগে যা ছিল তার সঙ্গে এটি যুক্ত হয়েছে। তারা আরও বাড়তি ২০০ মিলিয়ন ডলার দেবে। পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে সহযোগিতা চেয়েছেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, এগুলো সব আলাপ হয়েছে। পরে বিস্তারিত আলোচনা হবে। কর কাঠামোর সংস্কারের বিষয়েও আলোচনা হয়েছে।

বেরিয়ে যাওয়ার সময় ইউএসএইডের ডেপুটি অ্যাসিসট্যান্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেটর অঞ্জলি কৌর সাংবাদিকদের বলেন, আমরা বাংলাদেশের উন্নয়নে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে একটি চুক্তি করেছি। প্রাথমিকভাবে আমরা অগ্রাধিকার খাতে ২০০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা দিচ্ছি। এটি নতুন একটি চুক্তি। আমরা এই অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে চাই। উন্নয়ন সহযোগিতা চুক্তির আওতায় এই অর্থ দেওয়া হবে বলে জানান অঞ্জলি কৌর।

এই বিভাগের আরও খবর
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
সর্বশেষ খবর
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স
নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর
ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

৩৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব

৪৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ
নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন