শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

সংস্কারে সরাসরি থাকবে যুক্তরাষ্ট্র

♦ দুর্নীতির সাগরে ছিলাম, রাষ্ট্র পুনর্গঠন, সংস্কার ও পাচারের অর্থ ফেরাতে সহায়তা দিন : প্রধান উপদেষ্টা ♦ বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাওয়াকে পৃষ্ঠপোষকতা করব : মার্কিন দূতাবাস ♦ ২০০ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে ইউএসএইড
বিশেষ প্রতিনিধি
সংস্কারে সরাসরি থাকবে যুক্তরাষ্ট্র

অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদে প্রথম গুরুত্বপূর্ণ সফরে আসা যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি দল বাংলাদেশে রাষ্ট্র সংস্কার প্রক্রিয়ায় সরাসরি যুক্ত থাকার আগ্রহের কথা জানিয়েছে। এ জন্য প্রয়োজনীয় সব ধরনের সহযোগিতার প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে। গতকাল সফরের দ্বিতীয় দিনে দিনভর প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ বিভিন্ন উপদেষ্টা ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে তারা এ বার্তা দেন। বাংলাদেশের পক্ষেও এ রাষ্ট্র পুনর্গঠন, সংস্কার ও বিশেষত পাচার হয়ে যাওয়া বিশাল অঙ্কের অর্থ ফেরত আনতে সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান রাজস্ব দপ্তরের ডেপুটি আন্ডার সেক্রেটারি ব্রেন্ট নেইম্যানের নেতৃত্বে দেশটির দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুসহ ছয় সদস্যের প্রতিনিধি দল গতকাল সকালে পরপর পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন ও অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে বৈঠক করেন। পরে তারা রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় গিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। দুপুরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় মার্কিন প্রতিনিধি দল ওয়ার্কিং লাঞ্চে অংশ নেন পররাষ্ট্র সচিব, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব, রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান, বাণিজ্য সচিব, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিনিধিদের সঙ্গে। বিকালে বৈঠক হয় বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নরের সঙ্গে। এর বাইরে আরও বেশ কয়েকটি কর্মসূচিতে ব্যস্ত সময় পার করেন তারা।

রাষ্ট্র পুনর্গঠন, সংস্কার ও পাচার অর্থ ফেরাতে সহায়তার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার : রাষ্ট্র পুনর্গঠন, গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার এবং পাচার হওয়া সম্পদ ফিরিয়ে আনতে যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা চেয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। গতকাল ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় যুক্তরাষ্ট্রের একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিনিধি দল তাঁর সঙ্গে দেখা করলে প্রধান উপদেষ্টা এ সহায়তা চান। এ সময় আগের স্বৈরাচারী শাসনের সঙ্গে জড়িত দুর্নীতিবাজ ব্যক্তিদের পাচারকৃত সম্পদ ফিরিয়ে আনতে অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ উল্লেখ করেন প্রধান উপদেষ্টা। ঘুষ-দুর্নীতি প্রতিরোধে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হওয়ার কথা উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, আমরা দুর্নীতির সাগরে ছিলাম।

অন্তর্বর্তী সরকারের সামনে চ্যালেঞ্জগুলো তুলে ধরে প্রধান উপদেষ্টা ওই প্রতিনিধি দলকে জানান, তাঁর প্রশাসন অর্থনীতিকে পুনরায় একটি শক্ত ভিতের ওপর দাঁড় করাতে এবং সচল করতে আর্থিক খাতে দ্রুত সংস্কার কার্যক্রম শুরু করেছে। একই সঙ্গে বিচার বিভাগ ও পুলিশের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোকে ঠিক করতে দ্রুত উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

ঘণ্টাব্যাপী আলোচনায় আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও অর্থনৈতিক সংস্কার, বিনিয়োগ, শ্রমিক ইস্যু, রোহিঙ্গা সংকট এবং জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগ দেওয়ার জন্য প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন নিউইয়র্ক সফর নিয়ে আলোচনা হয়। মার্কিন প্রতিনিধি দলের কাছে ছাত্র-নেতৃত্বাধীন বিপ্লবের কথা তুলে ধরে ড. ইউনূস বলেন, এটি আমাদের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সময় এবং আমাদের ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত, যা বাংলাদেশে একটি নতুন যুগের সূচনা করেছে।

প্রধান উপদেষ্টা অন্তর্বর্তী সরকার কর্তৃক গৃহীত সংস্কার উদ্যোগের একটি রূপরেখা তুলে ধরেন মার্কিন প্রতিনিধি দলের কাছে। তিনি বলেন, ভোট কারচুপি প্রতিরোধ, বিচার বিভাগ, পুলিশ, বেসামরিক  প্রশাসন, দেশের দুর্নীতিবিরোধী সংস্থা এবং সংবিধান সংশোধনের প্রয়াসে তাঁর সরকার দায়িত্ব নেওয়ার কয়েক সপ্তাহ পরেই ছয়টি কমিশন গঠন করেছে।

মার্কিন প্রতিনিধি দলের প্রধান ব্রেন্ট নেইম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বের প্রশংসা করে বলেন, এ সংস্কার কার্যক্রমে সহায়তা করতে পারলে ওয়াশিংটন খুশি হবে। যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা বলেন, তাদের দেশ অন্তর্বর্তী সরকারের নেওয়া সংস্কার উদ্যোগে প্রযুক্তিগত এবং আর্থিক সহায়তা দিতে আগ্রহী।

বৈঠকে প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন যুক্তরাষ্ট্রের রাজস্ব দপ্তরের ডেপুটি আন্ডার সেক্রেটারি ব্রেন্ট নেইম্যান; সঙ্গে ছিলেন দেশটির সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু, সহকারী মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি ব্রেন্ডন লিঞ্চ, উপ-সহকারী প্রশাসক অঞ্জলি কৌর এবং মার্কিন ট্রেজারি বিভাগের পরিচালক জেরোড ম্যাসন। এ ছাড়া প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিকবিষয়ক বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী, সিনিয়র সচিব ও এসডিজিবিষয়ক প্রধান লামিয়া মোর্শেদ, পররাষ্ট্র সচিব মো. জসিম উদ্দিন এবং অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব মো. শাহরিয়ার কাদের সিদ্দিকী উপস্থিত ছিলেন। 

সংস্কারে যুক্তরাষ্ট্রের জড়িত হওয়ার প্রক্রিয়া নিয়ে কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা : দুপুরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সচিব ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক ও মধ্যাহ্নভোজের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন পররাষ্ট্র সচিব মো. জসীম উদ্দিন। পররাষ্ট্র সচিব জানান, অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যে যেসব পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে, সেগুলোর বিষয়ে প্রতিনিধি দলকে জানানো হয়েছে। সরকারের সংস্কার পরিকল্পনা সম্পর্কে তারা জানতে চেয়েছে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে অর্থনৈতিক সংস্কারের বিষয়টি এ সরকারের বিশেষ অগ্রাধিকার বলে তাদের জানানো হয়েছে। আর্থিক ও রাজস্ব খাতের সংস্কারের কথা বলা হয়েছে। এসব বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য সহযোগিতার ক্ষেত্র, দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি, শ্রম পরিবেশ, মানবাধিকার সুরক্ষা, রোহিঙ্গা সংকটসহ নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

কোন কোন খাতে সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা হয়েছে- জানতে চাইলে জসিম উদ্দিন বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করেছে এক মাসের কিছুটা বেশি। বৈঠকে পরিবর্তিত যে পরিস্থিতি ও সরকারের সংস্কার বিষয়ে যে ধ্যানধারণা এবং তাতে যুক্তরাষ্ট্র কীভাবে অংশগ্রহণ করতে পারে, তা নিয়ে সাধারণ আলোচনা হয়েছে। তিনি বলেন, আমরা আশা করি, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যথাযথ যোগাযোগ বাড়ানোর জন্য এ সফর একটি ভিত্তি। সামনে আমরা এ আলোচনাকে বিভিন্ন পর্যায়ে এগিয়ে নেব।

পাচার হওয়া টাকা ফেরত প্রসঙ্গে পররাষ্ট্র সচিব বলেন, আমরা বড় আকারে আর্থিক খাতে সংস্কার নিয়ে আলোচনা করেছি এবং পাচার হওয়া অর্থসহ অন্যান্য বিষয় নিয়ে প্রাথমিক কথাবার্তা হয়েছে। এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের যে বিশেষায়িত জ্ঞান রয়েছে, সেটি হয়তো আমরা ব্যবহার করব, কিন্তু আলাপ-আলোচনা সবে শুরু হয়েছে। এর চূড়ান্ত রূপ পেতে কিছুটা সময় লাগবে। পররাষ্ট্র সচিব জসিম উদ্দিন বলেন, প্রতিনিধি দলের এ সফরে প্রথম যে আশ্বাস, সেটি হচ্ছে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র কাজ করতে চায়। সেটারই প্রতিফলন হিসেবে সরকার গঠনের দ্বিতীয় মাসেই যুক্তরাষ্ট্র প্রতিনিধি দল পাঠিয়েছে। দ্বিতীয়ত, আর্থিক সংস্কারের যেসব খাত চিহ্নিত করা হয়েছে, তার সবকটি খাতে তারা সার্বিকভাবে সহায়তার আশ্বাস দিয়েছে। শ্রম আইন নিয়ে যেসব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, সেগুলো তাদের জানানো হয়েছে এবং এ আলোচনা অব্যাহত থাকবে। ঢাকা আসার আগে ডোনাল্ড লুর দিল্লি সফরে ভারত থেকে কোনো বার্তা এসেছেন কি না এমন প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্র সচিব বলেন, এ বিষয়ে আজ কোনো আলোচনা হয়নি।

বিপ্লবের গ্রাফিতি উপহার : রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় দেখা করার পর সফররত মার্কিন প্রতিনিধি দলকে ‘বাংলাদেশের গ্রাফিতি’ বিষয়ক একটি আর্টবুক উপহার দেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে শপথ নেওয়ার পরপরই প্রধান উপদেষ্টা আর্টবুকটি ছাপানোর উদ্যোগ নেন। বইটিতে ঢাকা এবং অন্যান্য শহর ও শহরের দেয়ালে জুলাই-আগস্ট মাসে ছাত্র-নেতৃত্বাধীন বিপ্লবের সময় ছাত্র-যুবকদের আঁকা কিছু সেরা শিল্পকর্মের ছবি রয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা গ্রাফিতিগুলোর ঐতিহাসিক তাৎপর্য সম্পর্কে কথা বলেন, যা ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনার শাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে অংশগ্রহণকারী ছাত্র এবং তরুণদের আবেগ, আশা এবং আকাক্সক্ষাকে চিত্রিত করে।

মার্কিন প্রতিনিধি দলকে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আমি আপনাকে ঢাকার দেয়ালের দিকে তাকাতে অনুরোধ করব। এ গ্রাফিতিগুলো এখনো বিদ্যমান। এগুলো শুধু বিপ্লবের পরেই আঁকা হয়নি। জুলাই মাসে বিক্ষোভের সময় ছাত্ররা সরকারি বাহিনীর রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে গ্রাফিতিগুলো এঁকেছিল। দেয়ালে লিখিত বার্তাগুলো বিপ্লবের চেতনা এবং বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশের আকাক্সক্ষাকে প্রতিফলিত করে উল্লেখ করে ড. ইউনূস আরও বলেন, তরুণ চিত্রশিল্পীরা এ দেয়ালকে শক্তিশালী ক্যানভাসে পরিণত করার পর ঢাকা বিশ্বের গ্রাফিতি রাজধানী হয়ে ওঠে। তারা শক্তিশালী বার্তা প্রদানের জন্য স্লোগান এবং কবিতা লিখেছেন। শিক্ষার্থীরা কীভাবে তাদের শিল্পকর্ম ব্যবহার করে সমাজের সর্বস্তরের মানুষের সমর্থনে বার্তা প্রদান করেছিল- তা স্মরণ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, তাদের কাছে রং ও ব্রাশ কেনার টাকা ছিল না। লোকেরা তাদের সমর্থন করতে এগিয়ে এসেছিল।

দূতাবাসের বার্তায় সহযোগিতার অঙ্গীকার : গতকাল ঢাকার যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের পক্ষ থেকে তিনটি বৈঠকের পর তিনটি বার্তা দেওয়া হয়। এর মধ্যে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ শেষে দূতাবাসের বার্তায় বলা হয়েছে, ‘ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাতে বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণে অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, প্রতিষ্ঠান গঠন ও উন্নয়ন সহযোগিতার বিষয়ে নিশ্চিত করেছে আমাদের প্রতিনিধি দল। যেহেতু বাংলাদেশ আরও ন্যায্য ও অন্তর্ভুক্তিমূলক ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যেতে চাইছে, যুক্তরাষ্ট্র সেই প্রচেষ্টায় সহায়তা করতে প্রস্তুত।’

অর্থ উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের পর দূতাবাস জানায়, ‘বাংলাদেশের নব উদ্যমে প্রবৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাওয়াকে আমরা পৃষ্ঠপোষকতা করব। এ লক্ষ্যে শীর্ষ অর্থনৈতিক নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে আলাপে আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও টেকসই উন্নয়নকে ঘিরে তাদের উদ্যোগ ও প্রচেষ্টাকে সহায়তা করার ক্ষেত্রে আমাদের সম্পৃক্ততার বিষয়গুলো আলোচনায় গুরুত্ব পেয়েছে।’ পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের পর দূতাবাস জানায়, ‘আমরা আমাদের অংশীদার বাংলাদেশের সঙ্গে অর্থনৈতিক কর্মকা  সম্প্রসারণ, প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধি, মানবাধিকার সমুন্নত রাখা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলায় সহায়তা করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’

২০০ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে ইউএসএইড : উন্নয়ন সহায়তার অংশ হিসেবে বাংলাদেশকে ২০০ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উন্নয়ন সংস্থা ইউএসএইড। এ জন্য গতকাল রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় উভয় দেশের মধ্যে এ-সংক্রান্ত একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। ঢাকা সফররত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি দলে থাকা ইউএসএইডের ডেপুটি এসিসট্যান্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেটর অঞ্জলি কৌর এবং বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব শাহরিয়ার কাদের সিদ্দিকী এতে স্বাক্ষর করেন। এ সময় অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।

চুক্তি শেষে উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আমরা আজ (গতকাল) মার্কিন প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আলাপ করেছি। আমাদের মূল আলোচনা ছিল তাদের ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট ও ইউএসএআইডির সঙ্গে। বিশেষ করে আর্থিক সংস্কার, আর্থিক খাতে যে সহযোগিতা দরকার সেটা। দ্বিতীয় বাণিজ্যের। আমরা এক্সপোর্ট ডাইভারসিফিকেশন এবং বাণিজ্য খাতে বিভিন্ন কারিগরি সহায়তা বা বাজার এক্সপ্লোর করার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। আমরা কর্মপরিকল্পনা নিয়ে এগোবো, তারা সে ব্যাপারে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে।

উন্নয়ন সহযোগিতা চুক্তির বিষয়ে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, এটা যে চুক্তি আগে হয়েছিল সেটার সঙ্গে আরও ২০০ মিলিয়ন যোগ করা হয়েছে। আগে যা ছিল তার সঙ্গে এটি যুক্ত হয়েছে। তারা আরও বাড়তি ২০০ মিলিয়ন ডলার দেবে। পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে সহযোগিতা চেয়েছেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, এগুলো সব আলাপ হয়েছে। পরে বিস্তারিত আলোচনা হবে। কর কাঠামোর সংস্কারের বিষয়েও আলোচনা হয়েছে।

বেরিয়ে যাওয়ার সময় ইউএসএইডের ডেপুটি অ্যাসিসট্যান্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেটর অঞ্জলি কৌর সাংবাদিকদের বলেন, আমরা বাংলাদেশের উন্নয়নে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে একটি চুক্তি করেছি। প্রাথমিকভাবে আমরা অগ্রাধিকার খাতে ২০০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা দিচ্ছি। এটি নতুন একটি চুক্তি। আমরা এই অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে চাই। উন্নয়ন সহযোগিতা চুক্তির আওতায় এই অর্থ দেওয়া হবে বলে জানান অঞ্জলি কৌর।

এই বিভাগের আরও খবর
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের  প্রতিপক্ষ নয়
রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের প্রতিপক্ষ নয়
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
রণাঙ্গনে সংবাদ সংগ্রহকালে নিহত ৬৮ সাংবাদিক
রণাঙ্গনে সংবাদ সংগ্রহকালে নিহত ৬৮ সাংবাদিক
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
তুরস্কের জুরিস্ট ইউনিয়নের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
তুরস্কের জুরিস্ট ইউনিয়নের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
সর্বশেষ খবর
মাগুরায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
মাগুরায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

৪১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদ পরিবারের সামনে কি?
আসাদ পরিবারের সামনে কি?

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক
ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

গাইবান্ধায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে নানা কর্মসূচি
গাইবান্ধায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে নানা কর্মসূচি

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ইনসাফ ভিত্তিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে জামায়াত’
‘ইনসাফ ভিত্তিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে জামায়াত’

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্তান কোলে নিয়ে মা হওয়ার সুখবর রাধিকার
সন্তান কোলে নিয়ে মা হওয়ার সুখবর রাধিকার

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

সুশাসন নিশ্চিত না হলে অন্তর্বর্তী সরকার জনপ্রিয়তা হারাবে : মঞ্জু
সুশাসন নিশ্চিত না হলে অন্তর্বর্তী সরকার জনপ্রিয়তা হারাবে : মঞ্জু

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা
সোনারগাঁয়ে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাটোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
নাটোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে কবি হেলাল হাফিজের রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন
বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে কবি হেলাল হাফিজের রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কাকে ৮ গোলে হারাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে ৮ গোলে হারাল বাংলাদেশ

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পান্ডার নাম পাল্টাতেই গেল কোটি টাকা!
পান্ডার নাম পাল্টাতেই গেল কোটি টাকা!

২৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আখেরি মোনাজাত দিয়ে শেষ হলো জয়পুরহাটের ইজতেমা
আখেরি মোনাজাত দিয়ে শেষ হলো জয়পুরহাটের ইজতেমা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন
গাজীপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ভালো ছাত্রছাত্রী হওয়ার আগে ভালো মানুষ হওয়া জরুরি’
‘ভালো ছাত্রছাত্রী হওয়ার আগে ভালো মানুষ হওয়া জরুরি’

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় বুদ্ধিজীবী দিবসে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ
কুলাউড়ায় বুদ্ধিজীবী দিবসে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি সিরিজের আগে পরিকল্পনা জানালেন সৌম্য
টি-টোয়েন্টি সিরিজের আগে পরিকল্পনা জানালেন সৌম্য

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বশেমুরকৃবিতে শ্রদ্ধায় শহিদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণ
বশেমুরকৃবিতে শ্রদ্ধায় শহিদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণ

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কোম্পানীগঞ্জে জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীর খুনিদের বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
কোম্পানীগঞ্জে জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীর খুনিদের বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
মেহেরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বাসের ধাক্কায় এনজিও কর্মীর মৃত্যু
কলাপাড়ায় বাসের ধাক্কায় এনজিও কর্মীর মৃত্যু

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিপাকতন্ত্রের বিরল রোগ
পরিপাকতন্ত্রের বিরল রোগ

১ ঘন্টা আগে | হেলথ কর্নার

‘মিথ্যা খবর’ প্রচারের অভিযোগে নাইজারে বিবিসির সম্প্রচার স্থগিত
‘মিথ্যা খবর’ প্রচারের অভিযোগে নাইজারে বিবিসির সম্প্রচার স্থগিত

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা
লক্ষ্মীপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোরেলগঞ্জে মহিলাদলের কর্মীসভা
মোরেলগঞ্জে মহিলাদলের কর্মীসভা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে ফুলপুরে অস্থায়ী বেদিতে বিএনপির পুষ্পস্তবক অর্পণ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে ফুলপুরে অস্থায়ী বেদিতে বিএনপির পুষ্পস্তবক অর্পণ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

২০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

২০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

১৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল
বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে দুর্ঘটনায় আহত অপূর্ব, পাভেল ও ফারিণ
শুটিংয়ে দুর্ঘটনায় আহত অপূর্ব, পাভেল ও ফারিণ

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

২৩ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দেওয়া নেতাদের ঠাঁই নেই’
‘জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দেওয়া নেতাদের ঠাঁই নেই’

২১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন
নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন

৭ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

সাহসী রুনা খান
সাহসী রুনা খান

শোবিজ

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

ইউরোপগামী শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা কাটছে না
ইউরোপগামী শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা কাটছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়
নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়

মাঠে ময়দানে