শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

ট্রাইব্যুনালের নতুন অধ্যায় শুরু

প্রথম দিনেই হাসিনা রেহানা জয় পুতুল কাদেরসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ট্রাইব্যুনালের নতুন অধ্যায় শুরু

নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়ী হয়ে ক্ষমতায় এসে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক বছরের মধ্যেই একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধ বিচারে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠা করেন। এবার জুলাই-আগস্ট গণহত্যার অভিযোগে এ ট্রাইব্যুনালেই বিচারিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে শেখ হাসিনা, তাঁর দল আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী ও তাঁর সরকারের অনুসারীদের বিরুদ্ধে।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের ইতিহাসে শুরু হয়েছে নতুন অধ্যায়। গতকাল শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারিই ছিল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রথম আদেশ। দ্বিতীয় আদেশে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। পৃথক দুই আবেদনের শুনানি নিয়ে বিচারপতি গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল এসব আদেশ দেন। ট্রাইব্যুনালের অন্য দুই সদস্য হলেন বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ এবং অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ মহিতুল হক এনাম চৌধুরী। আদেশে পরোয়ানাভুক্তদের গ্রেপ্তার করে ১৮ নভেম্বরের মধ্যে হাজির করতে বলা হয়েছে। এর আগে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম তাঁদের গ্রেপ্তারের আবেদন করেন। এ সময় ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম, বি এম সুলতান মাহমুদ, মো. সাইমুম রেজা তালুকদার সঙ্গে ছিলেন।

শেখ হাসিনা ও ওবায়দুল কাদের ছাড়াও পরোয়ানা জারি হওয়াদের মধ্যে অন্যতম হচ্ছেন শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানা, শেখ হাসিনার মন্ত্রিপরিষদের সদস্য মোহাম্মদ এ আরাফাত, আসাদুজ্জামান খান কামাল, আনিসুল হক, দীপু মনি, আ ক ম মোজাম্মেল হক, জুনাইদ আহমেদ পলক, শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, সাবেক সংসদ সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম, সাবেক মেয়র ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস, যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ, সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন, ঢাকা মহানগর পুলিশের সাবেক ডিবিপ্রধান হারুন অর রশিদ, পুলিশের সাবেক কর্মকর্তা বিপ্লব কুমার সরকার, প্রলয় কুমার জোয়ার্দার, ঢাকা মহানগর পুলিশের সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমান, সাবেক র‌্যাব ডিজি হারুন অর রশিদ, সাবেক এসবিপ্রধান মনিরুল ইসলাম, সাবেক সেনা কর্মকর্তা জিয়াউল আহসান, শেখ হাসিনার সাবেক উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিক, সাবেক বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক ও শিক্ষাবিদ ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল। ৫ আগস্টের পট পরিবর্তনের পর প্রথমবারের মতো গতকাল বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারকাজ শুরু হয়। এদিন বেলা সাড়ে ১১টার দিকে কোর্টের কার্যক্রম শুরু হওয়ার পর চিফ প্রসিকিউটর মামলার আবেদন পড়ে শোনান। এ সময় সংবিধানের বিভিন্ন সংশোধন, ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতা নেওয়ার পর থেকে গুম, খুন, তথ্যপ্রযুক্তি আইনে হওয়া মামলার পরিসংখ্যান, অর্থ পাচারের পরিসংখ্যান এবং সর্বশেষ ছাত্র আন্দোলনে বলপ্রয়োগের তথ্য তুলে ধরেন তিনি। চিফ প্রসিকিউটর আদালতে বলেন, আসামিদের বিরুদ্ধে তদন্তে গণহত্যার প্রাথমিক অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। আসামিরা প্রভাবশালী। এখনো দেশের বিভিন্ন স্থানে আসামিদের লোকজন বিভিন্ন পজিশনে আছেন। তাই আলামত নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ ছাড়া মামলার তদন্তকাজ বাধাগ্রস্ত হতে পারে। তাই আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন করছি। এক পর্যায়ে আদালত জানতে চান, রাষ্ট্রীয়ভাবে আসামিদের অবস্থান জানেন কি না। জবাবে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, না। তারপর আদালত চিফ প্রসিকিউটরের আবেদন মঞ্জুর করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আদেশ দেন। আর ১৮ নভেম্বর মামলার পরবর্তী তারিখ রেখে এ সময়ের মধ্যে আসামিদের আদালতে হাজির করতে বলেন।

পরে ট্রাইব্যুনাল থেকে বেরিয়ে তাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, আমরা গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন করেছিলাম। আদালত আমাদের আবেদন মঞ্জুর করেছেন। একটি আবেদনে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও আরেকটি আবেদনে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। ১৮ নভেম্বরের মধ্যে তাঁদের গ্রেপ্তার করে এ আদালতে উপস্থিত করার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি বলেন, ১৮ নভেম্বর পরবর্তী তারিখ ধার্য করা হয়েছে। তবে এ সময়ের মধ্যে গ্রেপ্তার করা হলেই ট্রাইব্যুনালের সামনে হাজির করতে হবে। যাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে, সাংবাদিকরা তাঁদের নাম জানতে চাইলে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, এ অপরাধীদের অনেকে এখনো রাষ্ট্রের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে রয়েছেন। সে কারণে তাঁদের সবার নাম প্রকাশ করা হচ্ছে না। আমরা নিরাপত্তা ও কৌশলগত কারণে এসব নাম প্রকাশ করছি না।

এর আগে জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে নিহতদের পক্ষ থেকে ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ দাখিল করা হয়। গণহত্যার অভিযোগে এ পর্যন্ত অর্ধশতাধিক অভিযোগ জমা পড়েছে শেখ হাসিনা, তাঁর মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, ১৪-দলীয় জোটের শরিক দলের নেতা, পুলিশের তৎকালীন আইজিসহ বেশ কয়েকজন সদস্য, র‌্যাবের তৎকালীন ডিজি, আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ নেতাদের বিরুদ্ধে। প্রায় সব অভিযোগেই সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রধান আসামি করা হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ১৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত ঘটনার তারিখ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে গণহত্যার অভিযোগগুলোয়। এ ছাড়া এ সময়ে আহত হয়ে পরে বিভিন্ন তারিখে নিহতরাও এর আওতায় থাকবেন। ঘটনার স্থান হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে সমগ্র বাংলাদেশকে। অপরাধের ধরনে বলা হয়েছে, প্রধান আসামির নির্দেশ ও পরিকল্পনায় অন্য আসামিরা দেশীয় ও আগ্নেয়াস্ত্র দ্বারা নির্বিচার গুলিবর্ষণ করে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকারী সাধারণ নিরস্ত্র ছাত্র-জনতাকে হত্যা করে তাদের সমূলে বা আংশিক নির্মূল করার উদ্দেশ্যে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটন করেন।

স্বাধীনতার ৩৯ বছর পর মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়। আনুষ্ঠানিক যাত্রা হয় ২০১০ সালের ২৫ মার্চ। পরে ২০১২ সালের ২২ মার্চ ট্রাইব্যুনাল-২ নামে আরেকটি ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়। ২০১৫ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর দুটি একীভূত করে আবার একটি ট্রাইব্যুনাল করা হয়। এখন একটি ট্রাইব্যুনালে চলছে বিচারকাজ।

৫ আগস্ট পট পরিবর্তনের কিছুদিন পরই ট্রাইব্যুনালের তৎকালীন চেয়ারম্যান অবসরে যান। আর এক সদস্যকে হাই কোর্টে ফিরিয়ে নেওয়া হয়। অন্য সদস্য অব্যাহতি নেন। এ ছাড়া আওয়ামী লীগ আমলে নিয়োগ পাওয়া প্রসিকিউটররা পদত্যাগ করেন। পরে ৫ সেপ্টেম্বর চিফ প্রসিকিউটরসহ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর নিয়োগ করে প্রজ্ঞাপন জারি করে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের সলিসিটর অনুবিভাগ।

১৪ অক্টোবর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল পুনর্গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়। এরপর ১৫ অক্টোবর ট্রাইব্যুনালে যোগ দেন তিন সদস্যের বিচারক প্যানেল। গত মঙ্গলবার তাঁদের এজলাসে প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। আর প্রথমবারের মতো গতকাল বিচার কার্যক্রম শুরু করেন ট্রাইব্যুনাল।

এই বিভাগের আরও খবর
হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ
হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
বিচারকদের শৃঙ্খলা বিধিমালা গ্রহণের সেই আদেশ স্থগিত
বিচারকদের শৃঙ্খলা বিধিমালা গ্রহণের সেই আদেশ স্থগিত
মামলা বাণিজ্য বন্ধে পরিবর্তন ফৌজদারি কার্যবিধিতে
মামলা বাণিজ্য বন্ধে পরিবর্তন ফৌজদারি কার্যবিধিতে
বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে
বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব
প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন
সর্বশেষ খবর
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ২১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ২১ জনের করোনা শনাক্ত

এই মাত্র | হেলথ কর্নার

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শুভসংঘের পরিচিতি সভা ও বৃক্ষরোপণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শুভসংঘের পরিচিতি সভা ও বৃক্ষরোপণ

৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইয়াবা সম্রাট ‘পলিথিন তবারক’ গ্রেফতার
ইয়াবা সম্রাট ‘পলিথিন তবারক’ গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দেশের স্বার্থে বন্দর ব্যবস্থাপনার ওপর গুরুত্ব দিতে হবে : নৌপরিবহন উপদেষ্টা
দেশের স্বার্থে বন্দর ব্যবস্থাপনার ওপর গুরুত্ব দিতে হবে : নৌপরিবহন উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৩৫৩
বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৩৫৩

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্রেনাডা টেস্টেই মাঠে ফিরছেন স্মিথ
গ্রেনাডা টেস্টেই মাঠে ফিরছেন স্মিথ

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়া পৌরসভার চারশো দুই কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা
বগুড়া পৌরসভার চারশো দুই কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে গুলিসহ গ্রেপ্তার ২
সিরাজগঞ্জে গুলিসহ গ্রেপ্তার ২

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় তিন বাড়িতে চুরি
কলাপাড়ায় তিন বাড়িতে চুরি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভারি বৃষ্টির আভাস
সিলেটে ভারি বৃষ্টির আভাস

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা

৩৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুরাদনগরে ধর্ষণকাণ্ডে ৪ যুবকের ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন
মুরাদনগরে ধর্ষণকাণ্ডে ৪ যুবকের ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান টেস্ট দলের নতুন কোচ আজহার মাহমুদ
পাকিস্তান টেস্ট দলের নতুন কোচ আজহার মাহমুদ

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়ার এসিল্যান্ডের ইউএনও পদে পদোন্নতি
কুলাউড়ার এসিল্যান্ডের ইউএনও পদে পদোন্নতি

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা

৪৯ মিনিট আগে | পরবাস

ভিটামিনের ভাণ্ডার 'মালটা': রোগপ্রতিরোধ থেকে সৌন্দর্য রক্ষায় অন্যতম ফল
ভিটামিনের ভাণ্ডার 'মালটা': রোগপ্রতিরোধ থেকে সৌন্দর্য রক্ষায় অন্যতম ফল

৫৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

‘বায়ুদূষণ রোধে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি উদ্যোগ গ্রহণ করবে সরকার’
‘বায়ুদূষণ রোধে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি উদ্যোগ গ্রহণ করবে সরকার’

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এনবিআরে কাজের গতি আসায় সরকার সন্তুষ্ট : অর্থ উপদেষ্টা
এনবিআরে কাজের গতি আসায় সরকার সন্তুষ্ট : অর্থ উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে খেলবেন মেসি, বিশ্বাস ওতামেন্দির
২০২৬ বিশ্বকাপে খেলবেন মেসি, বিশ্বাস ওতামেন্দির

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তুরস্কের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ দাবানল
তুরস্কের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ দাবানল

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিচারে যত সময় প্রয়োজন সেই গতিতেই এগোচ্ছে: চিফ প্রসিকিউটর
হাসিনার বিচারে যত সময় প্রয়োজন সেই গতিতেই এগোচ্ছে: চিফ প্রসিকিউটর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের জন্য ৩৪০ কোটি ডলারের বাণিজ্যিক ঋণ নবায়ন করল চীন
পাকিস্তানের জন্য ৩৪০ কোটি ডলারের বাণিজ্যিক ঋণ নবায়ন করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় ২ জনের যাবজ্জীবন
মেহেরপুরে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় ২ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত সব ব্যাংক খোলা থাকবে আজ
সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত সব ব্যাংক খোলা থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যে কারণে ক্লাব বিশ্বকাপে খেলার প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছেন রোনালদো
যে কারণে ক্লাব বিশ্বকাপে খেলার প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছেন রোনালদো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়িতে যুব উন্নয়নের ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ সমাপ্ত, সংবর্ধনা পেলেন ৫০ প্রশিক্ষণার্থী
খাগড়াছড়িতে যুব উন্নয়নের ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ সমাপ্ত, সংবর্ধনা পেলেন ৫০ প্রশিক্ষণার্থী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক
এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো
ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ
কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’
‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাহরাইনকে ৭-০ গোলে উড়িয়ে দুর্দান্ত শুরু বাংলাদেশের
বাহরাইনকে ৭-০ গোলে উড়িয়ে দুর্দান্ত শুরু বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক
জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি
মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর
ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ক্যাটরিনা কখনও আলোচনা করে না', ভিকির কণ্ঠে আক্ষেপ
'ক্যাটরিনা কখনও আলোচনা করে না', ভিকির কণ্ঠে আক্ষেপ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

সম্পাদকীয়

পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার
অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ বছরের সূর্যপুরী
৩০০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দেশটা কি সবার?
এই দেশটা কি সবার?

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে
শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটেছিল মুরাদনগরে
কী ঘটেছিল মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব
প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ
হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর
৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর

নগর জীবন

গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ
গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

দেশগ্রাম

নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা
যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা

মাঠে ময়দানে

পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের
পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের

মাঠে ময়দানে

মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা

সম্পাদকীয়

বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে
বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ডি মারিয়ার ইউরোপ অধ্যায় শেষ
ডি মারিয়ার ইউরোপ অধ্যায় শেষ

মাঠে ময়দানে

১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট
১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট

দেশগ্রাম