শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

সাবেক ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মুহিববুরের জমিবিলাস

সম্পদের কূলকিনারা নেই
সঞ্জয় দাস লিটু, পটুয়াখালী
প্রিন্ট ভার্সন
সাবেক ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মুহিববুরের জমিবিলাস

পটুয়াখালীর কলাপাড়া-রাঙ্গাবালী উপজেলা নিয়ে গঠিত পটুয়াখালী-৪ সংসদীয় আসন। এলাকার উন্নয়নের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে জায়গা-জমি, সহায়-সম্পদ, ফ্ল্যাট, প্লট, বাড়ি-গাড়ি গড়ে নিজের ও পরিবারের ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন সাবেক ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী মুহিববুর রহমান। সাগর ও বনের জমি ইজারা, টিআর, কাবিখা-কাবিটা, এমপির বরাদ্দ, বিশেষ বরাদ্দে কমিশন গ্রহণ, টেন্ডার বাণিজ্য, হাটবাজার-খেয়াঘাট, বাসস্ট্যান্ড, বালুমহল, খাল ও জায়গাজমি জবরদখল করে শত শত কোটি টাকার মালিক হয়েছেন মুহিব। গত সাড়ে পাঁচ বছরে নির্বাচনি এলাকায় অন্তত ২০০ একর জমি কিনেছেন নিজ ও পরিবারের সদস্যদের নামে। কোটিপতি বনে গেছেন তার সিন্ডিকেটের সদস্যরাও। জানা যায়, স্থানীয় রাজনীতিতে দলীয় কোন্দল, নির্বাচনে মনোনয়ন বাণিজ্য থেকে শুরু করে বিভিন্ন ইউনিটের কমিটি বাণিজ্য পর্যন্ত দোর্দ- প্রতাপে চালিয়ে গেছেন মুহিব ও তার সিন্ডিকেট। তার ও তার স্ত্রীর অনুগত না হলেই বেকায়দায় পড়তে হতো নেতা-কর্মীকে। তার স্ত্রীর কথায় চলত এসব সিন্ডিকেট। মহিব ও তার স্ত্রী ফাতেমা আক্তারের নামে কলাপাড়া ও রাঙ্গাবালী উপজেলায় ৩৫টি জমি ক্রয়ের দলিলের সন্ধ্যান পাওয়া গেছে। জানা গেছে, বিগত সাড়ে পাঁচ বছরে শতাধিক দলিল করে তারা অন্তত ২০০ একর সম্পত্তি কবজা করেছেন। ক্ষমতার সঙ্গে তার স্ত্রীর শখ ছিল জমি আর টাকা। কেন্দ্রীয় বিএনপির প্রশিক্ষণ সম্পাদক ও কলাপাড়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এ বি এম মোশারফ হোসেন তার নিজ ফেসবুক আইডিতে ৩৫টি দলিলের তথ্য তুলে ধরেছেন। যেখানে সাবেক ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মুহিব ও তার স্ত্রীসহ পরিবারের নামে ৪ হাজার ৪৬৩ শতক (প্রায় ৪৫ একর) জমি কেনার তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। জনশ্রুতি রয়েছে, মুহিব  ক্ষমতাকালে ২ শতাধিক একর জমি কিনেছেন দুই উপজেলায়। এ ছাড়াও কলাপাড়ায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের ৮০ শতক জমি দখল করেছেন। সরকারি ও বেসরকারি অফিস, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নিয়োগ বাণিজ্য, বদলি বাণিজ্য থেকে শুরু করে যে কোনো ধরনের দালালি তদবিরের নেতৃত্বে ছিলেন মহিবের স্ত্রী ফাতেমা আক্তার রেখা। তার ছিল তিন সেনাপতি। একজন হলেন মন্ত্রীর পিএ তরিকুল ইসলাম, কলাপাড়া মোজাহার উদ্দিন বিশ্বাস ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক মো. শাহআলম ও যুবলীগ নেতা মো. হুমায়ুন কবির। তারা সবাই এখন এলাকাছাড়া। নিয়োগ ও বদলি বাণিজ্যসহ যে কোনো তদবির ও দালালি করে কামিয়েছেন কোটি কোটি টাকা। কমিটি বাণিজ্য ও ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মনোনয়ন পাইয়ে দিতেও টাকা কামিয়েছেন মুহিব। জনশ্রুতি রয়েছে, সাবেক প্রতিমন্ত্রী মহিবের নামে বালু মহালের নামকরণ করা হয়। ‘মুহিব বালু মহাল’ নাম দিয়ে ইজারা ছাড়াই রাবনাবাদ চ্যানেলের দেবপুর, পাটুয়া, আশুগঞ্জ পাওয়ার প্ল্যান্টসংলগ্ন ধানখালী পয়েন্টে বালু তোলার মহোৎসব চলে। সেই মুহিব বালু মহাল থেকে বালু উত্তোলন করে ধানখালীতে নির্মাণাধীন তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র, আশুগঞ্জ পাওয়ার প্ল্যান্ট, পায়রা বন্দরসহ আশপাশের এলাকায় সরবরাহ করা হতো বালু। এর দায়িত্বে ছিলেন মন্ত্রীর পিএ তরিকুল ও উপজেলা যুবলীগ নেতা ও কলাপাড়া পৌরসভার কাউন্সিলর মো. হুমায়ুন কবির। কবির ছিলেন মহিবের স্ত্রীর ক্যাশিয়ার। তাদের নেতৃত্বে বালুমহালটি সার্বক্ষণিক দেখাশোনা করতেন রফিকুল ইসলাম রফিক। বালু মহাল থেকে ইজারা ছাড়াই অন্তত ৩০ কোটি টাকার বালু বিক্রি করেছেন বলে জানা গেছে। জেলার হাটবাজার ও খেয়াঘাট দেখাভালের দায়িত্বে ছিলেন মহিবের ভাগ্নে আখতার তালুকদার ও কামাল তালুকদার। হাটবাজার নামমাত্র ইজারা নিয়ে আদায় করা হতো তোলা। বাসস্ট্যান্ড থেকে টেম্পুস্ট্যান্ড পর্যন্ত তার লোকজনের চাঁদাবাজি চলছে বেপরোয়া গতিতে। মহিবের অনুসারী নয়ন মিয়ার দায়িত্বে ছিল বাসস্ট্যান্ড ও টেম্পুস্ট্যান্ড। এসব জায়গা থেকে প্রতি সপ্তাহে টাকা পৌঁছে যেত মহিবের কাছে। এসব দালালি, চাঁদাবাজি ও নিয়োগ ও বদলি ও তদবির বাণিজ্য থেকে তার সিন্ডিকেটের সদস্যরাও কোটিপতি বনে গেছেন। দেশের অন্যতম মৎস্য বন্দর (ইলিশের মোকাম) আলীপুর-মহিপুর বন্দরে বিভিন্ন মৎস্য আড়ত থেকে চাঁদাবাজি করত প্রতিমন্ত্রীর আরেক ব্যক্তিগত সহকারী মহিবুল্লাহ পাটোয়ারী। সব আড়ত থেকে মাসিক চাঁদার টাকা চলে যেত মহিবুল্লাহর মাধ্যমে মন্ত্রীর কাছে। মহিপুরের কয়েকজন মাছ ব্যবসায়ী বলেন, মিটিং সিটিংয়ের নামে চাঁদা ধরা হতো। মন্ত্রী আসবে, তাতেও বিপুল পরিমাণ টাকা দিতে হতো। পিএ মহিবুল্লাহ পাটোয়ারী এসে বলতেন মন্ত্রী আসবে, প্রটোকল আছে, সভা আছে, সমাবেশ আছে টাকা দাও।

সাগরকন্যা কুয়াকাটা, পায়রা সমুদ্রবন্দর, পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র,  শেরেবাংলা নৌঘাঁটি ও সাবমেরিন ক্যাবল স্টেশনসহ বেশ কয়েকটি  মেগা প্রকল্প হচ্ছে পটুয়াখালীর-কলাপাড়া রাঙ্গাবালী উপজেলায়। খুব সহজেই পটুয়াখালীর দক্ষিণাংশ নজর পড়ে দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী, শিল্পপতি, রাজনৈতিক নেতা, এমপি, মন্ত্রীসহ বিত্তশালীদের। এরা সবাই পুরো কলাপাড়া উপজেলাকে টার্গেট করে জমি কিনতে মরিয়া হয়ে ওঠেন। সবাই যখন জমি কেনায় ব্যস্ত তখন জোর জবরদস্তি করে জমি ক্রয় ও দখলে মরিয়া হয়ে ওঠেন মুহিব। সাড়ে পাঁচ বছরের এমপি, মন্ত্রী থাকাকালীন সময়ে নিজে, স্ত্রী, সন্তান ও পরিবারের অন্যান্য সদস্য ও অনাগত কর্মচারীদের নামে বেনামে শত শত একর জমি ক্রয় ও দখল করেছেন।

কলাপাড়া ও রাঙ্গাবালী উপজেলার প্রায় এলাকাই মন্ত্রী মুহিব পরিবারের জমিজমা আছে। মন্ত্রীর এলাকার ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের এক সভাপতি জানান, তাদের পরিবারের (মন্ত্রী) বৌলতলী, গঙ্গামতী, চরগঙ্গামতী, কাউয়ারচর, ধুলাসার ও বাবলাতলা বাজার এলাকায়ই শতাধিক একর জমি রয়েছে। শুধু বৌলতলী মৌজায় মন্ত্রী হওয়ার পর কয়েকজন মগ (বার্মিজ) পরিবারের কাছ থেকে ৪০ একর জমি দলিল করেছেন।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পর মুহিব ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী হওয়ার পরই রাঙ্গাবালীর বাহেরচর বাজারে মিলঘরের সামনে বাংলো বাড়ি করার জন্য ৭৫ শতাংশ জমি কিনে নেন। তার এই জমির দুই পাশে থাকা দুই পরিবারের জমি তার কাছে (মুহিব) বিক্রি করার জন্য চাপ দেন। তারা তাদের শেষ আশ্রয় ভিটেমাটি ছাড়তে না চাওয়ায় হুমকি-ধমকি দিতে থাকেন তার সাঙ্গোপাঙ্গরা। এর মধ্যে পটপরিবর্তনের ফলে মন্ত্রীর ভূমিবিলাস ভেস্তে যায়। তার পিএ তরিকুল ইসলামের নামে ২০ একর জমির দলিল করেছেন মন্ত্রী মুহিব। চরগঙ্গামৌজায় আলী ভূইয়া, বারেক ভূইয়া ও সোনা মৃধা গংসহ ৪/৫টি পরিবারের ভিটামাটিসহ প্রায় ২০ একর জমি জোর জবরদস্তি করে দলিল করে নিয়েছেন ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মুহিব। মুহিবের নির্বাচনি এলাকার আরেক উপজেলা রাঙ্গাবালী। এ উপজেলার সব কার্যক্রম চলত ভাইয়া বাহিনীর প্রধান মামুন ভাইয়ার কথায়। উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইয়েদুজ্জামান মামুন ছিলেন সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। বিগত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মহিবের আশীর্বাদে মনোনয়ন পেয়ে হন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান। তার নির্দেশেই চলত পুরো উপজেলার নিয়োগ বাণিজ্য, টেন্ডার, জমি দখল, খাস জমি জবরদখল, হাট-ঘাট-বাজার ইজারার তোলা উত্তোলন। সাড়ে পাঁচ বছরের এমপি আর ছয় মাসের মন্ত্রীর আলাদিনের  চেরাগের পরশে কলাপাড়ার ঝকঝকে তকতকে উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে মহিবের আর্থিক উন্নতি কম হয়নি। আয়-বাণিজ্য, সহায় সম্পদ শত শত গুণ বাড়িছেন নিজের ও তার পরিবারের। মুহিববুর রহমান ২০১১ সালেও ছিলেন কলাপাড়া উপজেলার ধুলাসার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। ভাগ্যবদলে শাহাজালাল ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ব্যাংকার ভাই ইঞ্জিনিয়ার তৌহিদুর রহমানের বদৌলতে ইউপি চেয়ারম্যান থেকে পটুয়াখালীর কলাপাড়া ও রাঙ্গাবালী নির্বাচনি এলাকা থেকে আওয়ামী লীগের টিকিটে এমপি নির্বাচিত হন মুহিব। ২০২৪ সালেও তিনি এই এলাকা থেকে এমপি হওয়ার পর শেখ হাসিনার মন্ত্রিসভায় ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী হিসেবে ঠাঁই পান।

এই বিভাগের আরও খবর
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা
বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
যুক্তরাষ্ট্রের বাজার হারানো উচিত নয়
যুক্তরাষ্ট্রের বাজার হারানো উচিত নয়
গণ অভ্যুত্থানের ঐক্য সমুন্নত রাখুন
গণ অভ্যুত্থানের ঐক্য সমুন্নত রাখুন
রায়ে সন্তুষ্ট তবু আপিল করব
রায়ে সন্তুষ্ট তবু আপিল করব
সর্বশেষ খবর
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে