শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

সাবেক ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মুহিববুরের জমিবিলাস

সম্পদের কূলকিনারা নেই
সঞ্জয় দাস লিটু, পটুয়াখালী
প্রিন্ট ভার্সন
সাবেক ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মুহিববুরের জমিবিলাস

পটুয়াখালীর কলাপাড়া-রাঙ্গাবালী উপজেলা নিয়ে গঠিত পটুয়াখালী-৪ সংসদীয় আসন। এলাকার উন্নয়নের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে জায়গা-জমি, সহায়-সম্পদ, ফ্ল্যাট, প্লট, বাড়ি-গাড়ি গড়ে নিজের ও পরিবারের ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন সাবেক ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী মুহিববুর রহমান। সাগর ও বনের জমি ইজারা, টিআর, কাবিখা-কাবিটা, এমপির বরাদ্দ, বিশেষ বরাদ্দে কমিশন গ্রহণ, টেন্ডার বাণিজ্য, হাটবাজার-খেয়াঘাট, বাসস্ট্যান্ড, বালুমহল, খাল ও জায়গাজমি জবরদখল করে শত শত কোটি টাকার মালিক হয়েছেন মুহিব। গত সাড়ে পাঁচ বছরে নির্বাচনি এলাকায় অন্তত ২০০ একর জমি কিনেছেন নিজ ও পরিবারের সদস্যদের নামে। কোটিপতি বনে গেছেন তার সিন্ডিকেটের সদস্যরাও। জানা যায়, স্থানীয় রাজনীতিতে দলীয় কোন্দল, নির্বাচনে মনোনয়ন বাণিজ্য থেকে শুরু করে বিভিন্ন ইউনিটের কমিটি বাণিজ্য পর্যন্ত দোর্দ- প্রতাপে চালিয়ে গেছেন মুহিব ও তার সিন্ডিকেট। তার ও তার স্ত্রীর অনুগত না হলেই বেকায়দায় পড়তে হতো নেতা-কর্মীকে। তার স্ত্রীর কথায় চলত এসব সিন্ডিকেট। মহিব ও তার স্ত্রী ফাতেমা আক্তারের নামে কলাপাড়া ও রাঙ্গাবালী উপজেলায় ৩৫টি জমি ক্রয়ের দলিলের সন্ধ্যান পাওয়া গেছে। জানা গেছে, বিগত সাড়ে পাঁচ বছরে শতাধিক দলিল করে তারা অন্তত ২০০ একর সম্পত্তি কবজা করেছেন। ক্ষমতার সঙ্গে তার স্ত্রীর শখ ছিল জমি আর টাকা। কেন্দ্রীয় বিএনপির প্রশিক্ষণ সম্পাদক ও কলাপাড়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এ বি এম মোশারফ হোসেন তার নিজ ফেসবুক আইডিতে ৩৫টি দলিলের তথ্য তুলে ধরেছেন। যেখানে সাবেক ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মুহিব ও তার স্ত্রীসহ পরিবারের নামে ৪ হাজার ৪৬৩ শতক (প্রায় ৪৫ একর) জমি কেনার তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। জনশ্রুতি রয়েছে, মুহিব  ক্ষমতাকালে ২ শতাধিক একর জমি কিনেছেন দুই উপজেলায়। এ ছাড়াও কলাপাড়ায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের ৮০ শতক জমি দখল করেছেন। সরকারি ও বেসরকারি অফিস, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নিয়োগ বাণিজ্য, বদলি বাণিজ্য থেকে শুরু করে যে কোনো ধরনের দালালি তদবিরের নেতৃত্বে ছিলেন মহিবের স্ত্রী ফাতেমা আক্তার রেখা। তার ছিল তিন সেনাপতি। একজন হলেন মন্ত্রীর পিএ তরিকুল ইসলাম, কলাপাড়া মোজাহার উদ্দিন বিশ্বাস ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক মো. শাহআলম ও যুবলীগ নেতা মো. হুমায়ুন কবির। তারা সবাই এখন এলাকাছাড়া। নিয়োগ ও বদলি বাণিজ্যসহ যে কোনো তদবির ও দালালি করে কামিয়েছেন কোটি কোটি টাকা। কমিটি বাণিজ্য ও ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মনোনয়ন পাইয়ে দিতেও টাকা কামিয়েছেন মুহিব। জনশ্রুতি রয়েছে, সাবেক প্রতিমন্ত্রী মহিবের নামে বালু মহালের নামকরণ করা হয়। ‘মুহিব বালু মহাল’ নাম দিয়ে ইজারা ছাড়াই রাবনাবাদ চ্যানেলের দেবপুর, পাটুয়া, আশুগঞ্জ পাওয়ার প্ল্যান্টসংলগ্ন ধানখালী পয়েন্টে বালু তোলার মহোৎসব চলে। সেই মুহিব বালু মহাল থেকে বালু উত্তোলন করে ধানখালীতে নির্মাণাধীন তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র, আশুগঞ্জ পাওয়ার প্ল্যান্ট, পায়রা বন্দরসহ আশপাশের এলাকায় সরবরাহ করা হতো বালু। এর দায়িত্বে ছিলেন মন্ত্রীর পিএ তরিকুল ও উপজেলা যুবলীগ নেতা ও কলাপাড়া পৌরসভার কাউন্সিলর মো. হুমায়ুন কবির। কবির ছিলেন মহিবের স্ত্রীর ক্যাশিয়ার। তাদের নেতৃত্বে বালুমহালটি সার্বক্ষণিক দেখাশোনা করতেন রফিকুল ইসলাম রফিক। বালু মহাল থেকে ইজারা ছাড়াই অন্তত ৩০ কোটি টাকার বালু বিক্রি করেছেন বলে জানা গেছে। জেলার হাটবাজার ও খেয়াঘাট দেখাভালের দায়িত্বে ছিলেন মহিবের ভাগ্নে আখতার তালুকদার ও কামাল তালুকদার। হাটবাজার নামমাত্র ইজারা নিয়ে আদায় করা হতো তোলা। বাসস্ট্যান্ড থেকে টেম্পুস্ট্যান্ড পর্যন্ত তার লোকজনের চাঁদাবাজি চলছে বেপরোয়া গতিতে। মহিবের অনুসারী নয়ন মিয়ার দায়িত্বে ছিল বাসস্ট্যান্ড ও টেম্পুস্ট্যান্ড। এসব জায়গা থেকে প্রতি সপ্তাহে টাকা পৌঁছে যেত মহিবের কাছে। এসব দালালি, চাঁদাবাজি ও নিয়োগ ও বদলি ও তদবির বাণিজ্য থেকে তার সিন্ডিকেটের সদস্যরাও কোটিপতি বনে গেছেন। দেশের অন্যতম মৎস্য বন্দর (ইলিশের মোকাম) আলীপুর-মহিপুর বন্দরে বিভিন্ন মৎস্য আড়ত থেকে চাঁদাবাজি করত প্রতিমন্ত্রীর আরেক ব্যক্তিগত সহকারী মহিবুল্লাহ পাটোয়ারী। সব আড়ত থেকে মাসিক চাঁদার টাকা চলে যেত মহিবুল্লাহর মাধ্যমে মন্ত্রীর কাছে। মহিপুরের কয়েকজন মাছ ব্যবসায়ী বলেন, মিটিং সিটিংয়ের নামে চাঁদা ধরা হতো। মন্ত্রী আসবে, তাতেও বিপুল পরিমাণ টাকা দিতে হতো। পিএ মহিবুল্লাহ পাটোয়ারী এসে বলতেন মন্ত্রী আসবে, প্রটোকল আছে, সভা আছে, সমাবেশ আছে টাকা দাও।

সাগরকন্যা কুয়াকাটা, পায়রা সমুদ্রবন্দর, পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র,  শেরেবাংলা নৌঘাঁটি ও সাবমেরিন ক্যাবল স্টেশনসহ বেশ কয়েকটি  মেগা প্রকল্প হচ্ছে পটুয়াখালীর-কলাপাড়া রাঙ্গাবালী উপজেলায়। খুব সহজেই পটুয়াখালীর দক্ষিণাংশ নজর পড়ে দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী, শিল্পপতি, রাজনৈতিক নেতা, এমপি, মন্ত্রীসহ বিত্তশালীদের। এরা সবাই পুরো কলাপাড়া উপজেলাকে টার্গেট করে জমি কিনতে মরিয়া হয়ে ওঠেন। সবাই যখন জমি কেনায় ব্যস্ত তখন জোর জবরদস্তি করে জমি ক্রয় ও দখলে মরিয়া হয়ে ওঠেন মুহিব। সাড়ে পাঁচ বছরের এমপি, মন্ত্রী থাকাকালীন সময়ে নিজে, স্ত্রী, সন্তান ও পরিবারের অন্যান্য সদস্য ও অনাগত কর্মচারীদের নামে বেনামে শত শত একর জমি ক্রয় ও দখল করেছেন।

কলাপাড়া ও রাঙ্গাবালী উপজেলার প্রায় এলাকাই মন্ত্রী মুহিব পরিবারের জমিজমা আছে। মন্ত্রীর এলাকার ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের এক সভাপতি জানান, তাদের পরিবারের (মন্ত্রী) বৌলতলী, গঙ্গামতী, চরগঙ্গামতী, কাউয়ারচর, ধুলাসার ও বাবলাতলা বাজার এলাকায়ই শতাধিক একর জমি রয়েছে। শুধু বৌলতলী মৌজায় মন্ত্রী হওয়ার পর কয়েকজন মগ (বার্মিজ) পরিবারের কাছ থেকে ৪০ একর জমি দলিল করেছেন।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পর মুহিব ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী হওয়ার পরই রাঙ্গাবালীর বাহেরচর বাজারে মিলঘরের সামনে বাংলো বাড়ি করার জন্য ৭৫ শতাংশ জমি কিনে নেন। তার এই জমির দুই পাশে থাকা দুই পরিবারের জমি তার কাছে (মুহিব) বিক্রি করার জন্য চাপ দেন। তারা তাদের শেষ আশ্রয় ভিটেমাটি ছাড়তে না চাওয়ায় হুমকি-ধমকি দিতে থাকেন তার সাঙ্গোপাঙ্গরা। এর মধ্যে পটপরিবর্তনের ফলে মন্ত্রীর ভূমিবিলাস ভেস্তে যায়। তার পিএ তরিকুল ইসলামের নামে ২০ একর জমির দলিল করেছেন মন্ত্রী মুহিব। চরগঙ্গামৌজায় আলী ভূইয়া, বারেক ভূইয়া ও সোনা মৃধা গংসহ ৪/৫টি পরিবারের ভিটামাটিসহ প্রায় ২০ একর জমি জোর জবরদস্তি করে দলিল করে নিয়েছেন ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মুহিব। মুহিবের নির্বাচনি এলাকার আরেক উপজেলা রাঙ্গাবালী। এ উপজেলার সব কার্যক্রম চলত ভাইয়া বাহিনীর প্রধান মামুন ভাইয়ার কথায়। উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইয়েদুজ্জামান মামুন ছিলেন সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। বিগত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মহিবের আশীর্বাদে মনোনয়ন পেয়ে হন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান। তার নির্দেশেই চলত পুরো উপজেলার নিয়োগ বাণিজ্য, টেন্ডার, জমি দখল, খাস জমি জবরদখল, হাট-ঘাট-বাজার ইজারার তোলা উত্তোলন। সাড়ে পাঁচ বছরের এমপি আর ছয় মাসের মন্ত্রীর আলাদিনের  চেরাগের পরশে কলাপাড়ার ঝকঝকে তকতকে উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে মহিবের আর্থিক উন্নতি কম হয়নি। আয়-বাণিজ্য, সহায় সম্পদ শত শত গুণ বাড়িছেন নিজের ও তার পরিবারের। মুহিববুর রহমান ২০১১ সালেও ছিলেন কলাপাড়া উপজেলার ধুলাসার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। ভাগ্যবদলে শাহাজালাল ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ব্যাংকার ভাই ইঞ্জিনিয়ার তৌহিদুর রহমানের বদৌলতে ইউপি চেয়ারম্যান থেকে পটুয়াখালীর কলাপাড়া ও রাঙ্গাবালী নির্বাচনি এলাকা থেকে আওয়ামী লীগের টিকিটে এমপি নির্বাচিত হন মুহিব। ২০২৪ সালেও তিনি এই এলাকা থেকে এমপি হওয়ার পর শেখ হাসিনার মন্ত্রিসভায় ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী হিসেবে ঠাঁই পান।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

২০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক
এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা

৪৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি
বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত
চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী
সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী
রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী

৫৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী
দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা