শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

সাবেক ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মুহিববুরের জমিবিলাস

সম্পদের কূলকিনারা নেই
সঞ্জয় দাস লিটু, পটুয়াখালী
প্রিন্ট ভার্সন
সাবেক ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মুহিববুরের জমিবিলাস

পটুয়াখালীর কলাপাড়া-রাঙ্গাবালী উপজেলা নিয়ে গঠিত পটুয়াখালী-৪ সংসদীয় আসন। এলাকার উন্নয়নের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে জায়গা-জমি, সহায়-সম্পদ, ফ্ল্যাট, প্লট, বাড়ি-গাড়ি গড়ে নিজের ও পরিবারের ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন সাবেক ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী মুহিববুর রহমান। সাগর ও বনের জমি ইজারা, টিআর, কাবিখা-কাবিটা, এমপির বরাদ্দ, বিশেষ বরাদ্দে কমিশন গ্রহণ, টেন্ডার বাণিজ্য, হাটবাজার-খেয়াঘাট, বাসস্ট্যান্ড, বালুমহল, খাল ও জায়গাজমি জবরদখল করে শত শত কোটি টাকার মালিক হয়েছেন মুহিব। গত সাড়ে পাঁচ বছরে নির্বাচনি এলাকায় অন্তত ২০০ একর জমি কিনেছেন নিজ ও পরিবারের সদস্যদের নামে। কোটিপতি বনে গেছেন তার সিন্ডিকেটের সদস্যরাও। জানা যায়, স্থানীয় রাজনীতিতে দলীয় কোন্দল, নির্বাচনে মনোনয়ন বাণিজ্য থেকে শুরু করে বিভিন্ন ইউনিটের কমিটি বাণিজ্য পর্যন্ত দোর্দ- প্রতাপে চালিয়ে গেছেন মুহিব ও তার সিন্ডিকেট। তার ও তার স্ত্রীর অনুগত না হলেই বেকায়দায় পড়তে হতো নেতা-কর্মীকে। তার স্ত্রীর কথায় চলত এসব সিন্ডিকেট। মহিব ও তার স্ত্রী ফাতেমা আক্তারের নামে কলাপাড়া ও রাঙ্গাবালী উপজেলায় ৩৫টি জমি ক্রয়ের দলিলের সন্ধ্যান পাওয়া গেছে। জানা গেছে, বিগত সাড়ে পাঁচ বছরে শতাধিক দলিল করে তারা অন্তত ২০০ একর সম্পত্তি কবজা করেছেন। ক্ষমতার সঙ্গে তার স্ত্রীর শখ ছিল জমি আর টাকা। কেন্দ্রীয় বিএনপির প্রশিক্ষণ সম্পাদক ও কলাপাড়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এ বি এম মোশারফ হোসেন তার নিজ ফেসবুক আইডিতে ৩৫টি দলিলের তথ্য তুলে ধরেছেন। যেখানে সাবেক ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মুহিব ও তার স্ত্রীসহ পরিবারের নামে ৪ হাজার ৪৬৩ শতক (প্রায় ৪৫ একর) জমি কেনার তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। জনশ্রুতি রয়েছে, মুহিব  ক্ষমতাকালে ২ শতাধিক একর জমি কিনেছেন দুই উপজেলায়। এ ছাড়াও কলাপাড়ায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের ৮০ শতক জমি দখল করেছেন। সরকারি ও বেসরকারি অফিস, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নিয়োগ বাণিজ্য, বদলি বাণিজ্য থেকে শুরু করে যে কোনো ধরনের দালালি তদবিরের নেতৃত্বে ছিলেন মহিবের স্ত্রী ফাতেমা আক্তার রেখা। তার ছিল তিন সেনাপতি। একজন হলেন মন্ত্রীর পিএ তরিকুল ইসলাম, কলাপাড়া মোজাহার উদ্দিন বিশ্বাস ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক মো. শাহআলম ও যুবলীগ নেতা মো. হুমায়ুন কবির। তারা সবাই এখন এলাকাছাড়া। নিয়োগ ও বদলি বাণিজ্যসহ যে কোনো তদবির ও দালালি করে কামিয়েছেন কোটি কোটি টাকা। কমিটি বাণিজ্য ও ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মনোনয়ন পাইয়ে দিতেও টাকা কামিয়েছেন মুহিব। জনশ্রুতি রয়েছে, সাবেক প্রতিমন্ত্রী মহিবের নামে বালু মহালের নামকরণ করা হয়। ‘মুহিব বালু মহাল’ নাম দিয়ে ইজারা ছাড়াই রাবনাবাদ চ্যানেলের দেবপুর, পাটুয়া, আশুগঞ্জ পাওয়ার প্ল্যান্টসংলগ্ন ধানখালী পয়েন্টে বালু তোলার মহোৎসব চলে। সেই মুহিব বালু মহাল থেকে বালু উত্তোলন করে ধানখালীতে নির্মাণাধীন তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র, আশুগঞ্জ পাওয়ার প্ল্যান্ট, পায়রা বন্দরসহ আশপাশের এলাকায় সরবরাহ করা হতো বালু। এর দায়িত্বে ছিলেন মন্ত্রীর পিএ তরিকুল ও উপজেলা যুবলীগ নেতা ও কলাপাড়া পৌরসভার কাউন্সিলর মো. হুমায়ুন কবির। কবির ছিলেন মহিবের স্ত্রীর ক্যাশিয়ার। তাদের নেতৃত্বে বালুমহালটি সার্বক্ষণিক দেখাশোনা করতেন রফিকুল ইসলাম রফিক। বালু মহাল থেকে ইজারা ছাড়াই অন্তত ৩০ কোটি টাকার বালু বিক্রি করেছেন বলে জানা গেছে। জেলার হাটবাজার ও খেয়াঘাট দেখাভালের দায়িত্বে ছিলেন মহিবের ভাগ্নে আখতার তালুকদার ও কামাল তালুকদার। হাটবাজার নামমাত্র ইজারা নিয়ে আদায় করা হতো তোলা। বাসস্ট্যান্ড থেকে টেম্পুস্ট্যান্ড পর্যন্ত তার লোকজনের চাঁদাবাজি চলছে বেপরোয়া গতিতে। মহিবের অনুসারী নয়ন মিয়ার দায়িত্বে ছিল বাসস্ট্যান্ড ও টেম্পুস্ট্যান্ড। এসব জায়গা থেকে প্রতি সপ্তাহে টাকা পৌঁছে যেত মহিবের কাছে। এসব দালালি, চাঁদাবাজি ও নিয়োগ ও বদলি ও তদবির বাণিজ্য থেকে তার সিন্ডিকেটের সদস্যরাও কোটিপতি বনে গেছেন। দেশের অন্যতম মৎস্য বন্দর (ইলিশের মোকাম) আলীপুর-মহিপুর বন্দরে বিভিন্ন মৎস্য আড়ত থেকে চাঁদাবাজি করত প্রতিমন্ত্রীর আরেক ব্যক্তিগত সহকারী মহিবুল্লাহ পাটোয়ারী। সব আড়ত থেকে মাসিক চাঁদার টাকা চলে যেত মহিবুল্লাহর মাধ্যমে মন্ত্রীর কাছে। মহিপুরের কয়েকজন মাছ ব্যবসায়ী বলেন, মিটিং সিটিংয়ের নামে চাঁদা ধরা হতো। মন্ত্রী আসবে, তাতেও বিপুল পরিমাণ টাকা দিতে হতো। পিএ মহিবুল্লাহ পাটোয়ারী এসে বলতেন মন্ত্রী আসবে, প্রটোকল আছে, সভা আছে, সমাবেশ আছে টাকা দাও।

সাগরকন্যা কুয়াকাটা, পায়রা সমুদ্রবন্দর, পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র,  শেরেবাংলা নৌঘাঁটি ও সাবমেরিন ক্যাবল স্টেশনসহ বেশ কয়েকটি  মেগা প্রকল্প হচ্ছে পটুয়াখালীর-কলাপাড়া রাঙ্গাবালী উপজেলায়। খুব সহজেই পটুয়াখালীর দক্ষিণাংশ নজর পড়ে দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী, শিল্পপতি, রাজনৈতিক নেতা, এমপি, মন্ত্রীসহ বিত্তশালীদের। এরা সবাই পুরো কলাপাড়া উপজেলাকে টার্গেট করে জমি কিনতে মরিয়া হয়ে ওঠেন। সবাই যখন জমি কেনায় ব্যস্ত তখন জোর জবরদস্তি করে জমি ক্রয় ও দখলে মরিয়া হয়ে ওঠেন মুহিব। সাড়ে পাঁচ বছরের এমপি, মন্ত্রী থাকাকালীন সময়ে নিজে, স্ত্রী, সন্তান ও পরিবারের অন্যান্য সদস্য ও অনাগত কর্মচারীদের নামে বেনামে শত শত একর জমি ক্রয় ও দখল করেছেন।

কলাপাড়া ও রাঙ্গাবালী উপজেলার প্রায় এলাকাই মন্ত্রী মুহিব পরিবারের জমিজমা আছে। মন্ত্রীর এলাকার ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের এক সভাপতি জানান, তাদের পরিবারের (মন্ত্রী) বৌলতলী, গঙ্গামতী, চরগঙ্গামতী, কাউয়ারচর, ধুলাসার ও বাবলাতলা বাজার এলাকায়ই শতাধিক একর জমি রয়েছে। শুধু বৌলতলী মৌজায় মন্ত্রী হওয়ার পর কয়েকজন মগ (বার্মিজ) পরিবারের কাছ থেকে ৪০ একর জমি দলিল করেছেন।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পর মুহিব ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী হওয়ার পরই রাঙ্গাবালীর বাহেরচর বাজারে মিলঘরের সামনে বাংলো বাড়ি করার জন্য ৭৫ শতাংশ জমি কিনে নেন। তার এই জমির দুই পাশে থাকা দুই পরিবারের জমি তার কাছে (মুহিব) বিক্রি করার জন্য চাপ দেন। তারা তাদের শেষ আশ্রয় ভিটেমাটি ছাড়তে না চাওয়ায় হুমকি-ধমকি দিতে থাকেন তার সাঙ্গোপাঙ্গরা। এর মধ্যে পটপরিবর্তনের ফলে মন্ত্রীর ভূমিবিলাস ভেস্তে যায়। তার পিএ তরিকুল ইসলামের নামে ২০ একর জমির দলিল করেছেন মন্ত্রী মুহিব। চরগঙ্গামৌজায় আলী ভূইয়া, বারেক ভূইয়া ও সোনা মৃধা গংসহ ৪/৫টি পরিবারের ভিটামাটিসহ প্রায় ২০ একর জমি জোর জবরদস্তি করে দলিল করে নিয়েছেন ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মুহিব। মুহিবের নির্বাচনি এলাকার আরেক উপজেলা রাঙ্গাবালী। এ উপজেলার সব কার্যক্রম চলত ভাইয়া বাহিনীর প্রধান মামুন ভাইয়ার কথায়। উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইয়েদুজ্জামান মামুন ছিলেন সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। বিগত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মহিবের আশীর্বাদে মনোনয়ন পেয়ে হন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান। তার নির্দেশেই চলত পুরো উপজেলার নিয়োগ বাণিজ্য, টেন্ডার, জমি দখল, খাস জমি জবরদখল, হাট-ঘাট-বাজার ইজারার তোলা উত্তোলন। সাড়ে পাঁচ বছরের এমপি আর ছয় মাসের মন্ত্রীর আলাদিনের  চেরাগের পরশে কলাপাড়ার ঝকঝকে তকতকে উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে মহিবের আর্থিক উন্নতি কম হয়নি। আয়-বাণিজ্য, সহায় সম্পদ শত শত গুণ বাড়িছেন নিজের ও তার পরিবারের। মুহিববুর রহমান ২০১১ সালেও ছিলেন কলাপাড়া উপজেলার ধুলাসার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। ভাগ্যবদলে শাহাজালাল ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ব্যাংকার ভাই ইঞ্জিনিয়ার তৌহিদুর রহমানের বদৌলতে ইউপি চেয়ারম্যান থেকে পটুয়াখালীর কলাপাড়া ও রাঙ্গাবালী নির্বাচনি এলাকা থেকে আওয়ামী লীগের টিকিটে এমপি নির্বাচিত হন মুহিব। ২০২৪ সালেও তিনি এই এলাকা থেকে এমপি হওয়ার পর শেখ হাসিনার মন্ত্রিসভায় ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী হিসেবে ঠাঁই পান।

এই বিভাগের আরও খবর
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সর্বশেষ খবর
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন