শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

সাবেক ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মুহিববুরের জমিবিলাস

সম্পদের কূলকিনারা নেই
সঞ্জয় দাস লিটু, পটুয়াখালী
প্রিন্ট ভার্সন
সাবেক ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মুহিববুরের জমিবিলাস

পটুয়াখালীর কলাপাড়া-রাঙ্গাবালী উপজেলা নিয়ে গঠিত পটুয়াখালী-৪ সংসদীয় আসন। এলাকার উন্নয়নের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে জায়গা-জমি, সহায়-সম্পদ, ফ্ল্যাট, প্লট, বাড়ি-গাড়ি গড়ে নিজের ও পরিবারের ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন সাবেক ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী মুহিববুর রহমান। সাগর ও বনের জমি ইজারা, টিআর, কাবিখা-কাবিটা, এমপির বরাদ্দ, বিশেষ বরাদ্দে কমিশন গ্রহণ, টেন্ডার বাণিজ্য, হাটবাজার-খেয়াঘাট, বাসস্ট্যান্ড, বালুমহল, খাল ও জায়গাজমি জবরদখল করে শত শত কোটি টাকার মালিক হয়েছেন মুহিব। গত সাড়ে পাঁচ বছরে নির্বাচনি এলাকায় অন্তত ২০০ একর জমি কিনেছেন নিজ ও পরিবারের সদস্যদের নামে। কোটিপতি বনে গেছেন তার সিন্ডিকেটের সদস্যরাও। জানা যায়, স্থানীয় রাজনীতিতে দলীয় কোন্দল, নির্বাচনে মনোনয়ন বাণিজ্য থেকে শুরু করে বিভিন্ন ইউনিটের কমিটি বাণিজ্য পর্যন্ত দোর্দ- প্রতাপে চালিয়ে গেছেন মুহিব ও তার সিন্ডিকেট। তার ও তার স্ত্রীর অনুগত না হলেই বেকায়দায় পড়তে হতো নেতা-কর্মীকে। তার স্ত্রীর কথায় চলত এসব সিন্ডিকেট। মহিব ও তার স্ত্রী ফাতেমা আক্তারের নামে কলাপাড়া ও রাঙ্গাবালী উপজেলায় ৩৫টি জমি ক্রয়ের দলিলের সন্ধ্যান পাওয়া গেছে। জানা গেছে, বিগত সাড়ে পাঁচ বছরে শতাধিক দলিল করে তারা অন্তত ২০০ একর সম্পত্তি কবজা করেছেন। ক্ষমতার সঙ্গে তার স্ত্রীর শখ ছিল জমি আর টাকা। কেন্দ্রীয় বিএনপির প্রশিক্ষণ সম্পাদক ও কলাপাড়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এ বি এম মোশারফ হোসেন তার নিজ ফেসবুক আইডিতে ৩৫টি দলিলের তথ্য তুলে ধরেছেন। যেখানে সাবেক ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মুহিব ও তার স্ত্রীসহ পরিবারের নামে ৪ হাজার ৪৬৩ শতক (প্রায় ৪৫ একর) জমি কেনার তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। জনশ্রুতি রয়েছে, মুহিব  ক্ষমতাকালে ২ শতাধিক একর জমি কিনেছেন দুই উপজেলায়। এ ছাড়াও কলাপাড়ায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের ৮০ শতক জমি দখল করেছেন। সরকারি ও বেসরকারি অফিস, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নিয়োগ বাণিজ্য, বদলি বাণিজ্য থেকে শুরু করে যে কোনো ধরনের দালালি তদবিরের নেতৃত্বে ছিলেন মহিবের স্ত্রী ফাতেমা আক্তার রেখা। তার ছিল তিন সেনাপতি। একজন হলেন মন্ত্রীর পিএ তরিকুল ইসলাম, কলাপাড়া মোজাহার উদ্দিন বিশ্বাস ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক মো. শাহআলম ও যুবলীগ নেতা মো. হুমায়ুন কবির। তারা সবাই এখন এলাকাছাড়া। নিয়োগ ও বদলি বাণিজ্যসহ যে কোনো তদবির ও দালালি করে কামিয়েছেন কোটি কোটি টাকা। কমিটি বাণিজ্য ও ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মনোনয়ন পাইয়ে দিতেও টাকা কামিয়েছেন মুহিব। জনশ্রুতি রয়েছে, সাবেক প্রতিমন্ত্রী মহিবের নামে বালু মহালের নামকরণ করা হয়। ‘মুহিব বালু মহাল’ নাম দিয়ে ইজারা ছাড়াই রাবনাবাদ চ্যানেলের দেবপুর, পাটুয়া, আশুগঞ্জ পাওয়ার প্ল্যান্টসংলগ্ন ধানখালী পয়েন্টে বালু তোলার মহোৎসব চলে। সেই মুহিব বালু মহাল থেকে বালু উত্তোলন করে ধানখালীতে নির্মাণাধীন তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র, আশুগঞ্জ পাওয়ার প্ল্যান্ট, পায়রা বন্দরসহ আশপাশের এলাকায় সরবরাহ করা হতো বালু। এর দায়িত্বে ছিলেন মন্ত্রীর পিএ তরিকুল ও উপজেলা যুবলীগ নেতা ও কলাপাড়া পৌরসভার কাউন্সিলর মো. হুমায়ুন কবির। কবির ছিলেন মহিবের স্ত্রীর ক্যাশিয়ার। তাদের নেতৃত্বে বালুমহালটি সার্বক্ষণিক দেখাশোনা করতেন রফিকুল ইসলাম রফিক। বালু মহাল থেকে ইজারা ছাড়াই অন্তত ৩০ কোটি টাকার বালু বিক্রি করেছেন বলে জানা গেছে। জেলার হাটবাজার ও খেয়াঘাট দেখাভালের দায়িত্বে ছিলেন মহিবের ভাগ্নে আখতার তালুকদার ও কামাল তালুকদার। হাটবাজার নামমাত্র ইজারা নিয়ে আদায় করা হতো তোলা। বাসস্ট্যান্ড থেকে টেম্পুস্ট্যান্ড পর্যন্ত তার লোকজনের চাঁদাবাজি চলছে বেপরোয়া গতিতে। মহিবের অনুসারী নয়ন মিয়ার দায়িত্বে ছিল বাসস্ট্যান্ড ও টেম্পুস্ট্যান্ড। এসব জায়গা থেকে প্রতি সপ্তাহে টাকা পৌঁছে যেত মহিবের কাছে। এসব দালালি, চাঁদাবাজি ও নিয়োগ ও বদলি ও তদবির বাণিজ্য থেকে তার সিন্ডিকেটের সদস্যরাও কোটিপতি বনে গেছেন। দেশের অন্যতম মৎস্য বন্দর (ইলিশের মোকাম) আলীপুর-মহিপুর বন্দরে বিভিন্ন মৎস্য আড়ত থেকে চাঁদাবাজি করত প্রতিমন্ত্রীর আরেক ব্যক্তিগত সহকারী মহিবুল্লাহ পাটোয়ারী। সব আড়ত থেকে মাসিক চাঁদার টাকা চলে যেত মহিবুল্লাহর মাধ্যমে মন্ত্রীর কাছে। মহিপুরের কয়েকজন মাছ ব্যবসায়ী বলেন, মিটিং সিটিংয়ের নামে চাঁদা ধরা হতো। মন্ত্রী আসবে, তাতেও বিপুল পরিমাণ টাকা দিতে হতো। পিএ মহিবুল্লাহ পাটোয়ারী এসে বলতেন মন্ত্রী আসবে, প্রটোকল আছে, সভা আছে, সমাবেশ আছে টাকা দাও।

সাগরকন্যা কুয়াকাটা, পায়রা সমুদ্রবন্দর, পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র,  শেরেবাংলা নৌঘাঁটি ও সাবমেরিন ক্যাবল স্টেশনসহ বেশ কয়েকটি  মেগা প্রকল্প হচ্ছে পটুয়াখালীর-কলাপাড়া রাঙ্গাবালী উপজেলায়। খুব সহজেই পটুয়াখালীর দক্ষিণাংশ নজর পড়ে দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী, শিল্পপতি, রাজনৈতিক নেতা, এমপি, মন্ত্রীসহ বিত্তশালীদের। এরা সবাই পুরো কলাপাড়া উপজেলাকে টার্গেট করে জমি কিনতে মরিয়া হয়ে ওঠেন। সবাই যখন জমি কেনায় ব্যস্ত তখন জোর জবরদস্তি করে জমি ক্রয় ও দখলে মরিয়া হয়ে ওঠেন মুহিব। সাড়ে পাঁচ বছরের এমপি, মন্ত্রী থাকাকালীন সময়ে নিজে, স্ত্রী, সন্তান ও পরিবারের অন্যান্য সদস্য ও অনাগত কর্মচারীদের নামে বেনামে শত শত একর জমি ক্রয় ও দখল করেছেন।

কলাপাড়া ও রাঙ্গাবালী উপজেলার প্রায় এলাকাই মন্ত্রী মুহিব পরিবারের জমিজমা আছে। মন্ত্রীর এলাকার ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের এক সভাপতি জানান, তাদের পরিবারের (মন্ত্রী) বৌলতলী, গঙ্গামতী, চরগঙ্গামতী, কাউয়ারচর, ধুলাসার ও বাবলাতলা বাজার এলাকায়ই শতাধিক একর জমি রয়েছে। শুধু বৌলতলী মৌজায় মন্ত্রী হওয়ার পর কয়েকজন মগ (বার্মিজ) পরিবারের কাছ থেকে ৪০ একর জমি দলিল করেছেন।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পর মুহিব ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী হওয়ার পরই রাঙ্গাবালীর বাহেরচর বাজারে মিলঘরের সামনে বাংলো বাড়ি করার জন্য ৭৫ শতাংশ জমি কিনে নেন। তার এই জমির দুই পাশে থাকা দুই পরিবারের জমি তার কাছে (মুহিব) বিক্রি করার জন্য চাপ দেন। তারা তাদের শেষ আশ্রয় ভিটেমাটি ছাড়তে না চাওয়ায় হুমকি-ধমকি দিতে থাকেন তার সাঙ্গোপাঙ্গরা। এর মধ্যে পটপরিবর্তনের ফলে মন্ত্রীর ভূমিবিলাস ভেস্তে যায়। তার পিএ তরিকুল ইসলামের নামে ২০ একর জমির দলিল করেছেন মন্ত্রী মুহিব। চরগঙ্গামৌজায় আলী ভূইয়া, বারেক ভূইয়া ও সোনা মৃধা গংসহ ৪/৫টি পরিবারের ভিটামাটিসহ প্রায় ২০ একর জমি জোর জবরদস্তি করে দলিল করে নিয়েছেন ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মুহিব। মুহিবের নির্বাচনি এলাকার আরেক উপজেলা রাঙ্গাবালী। এ উপজেলার সব কার্যক্রম চলত ভাইয়া বাহিনীর প্রধান মামুন ভাইয়ার কথায়। উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইয়েদুজ্জামান মামুন ছিলেন সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। বিগত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মহিবের আশীর্বাদে মনোনয়ন পেয়ে হন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান। তার নির্দেশেই চলত পুরো উপজেলার নিয়োগ বাণিজ্য, টেন্ডার, জমি দখল, খাস জমি জবরদখল, হাট-ঘাট-বাজার ইজারার তোলা উত্তোলন। সাড়ে পাঁচ বছরের এমপি আর ছয় মাসের মন্ত্রীর আলাদিনের  চেরাগের পরশে কলাপাড়ার ঝকঝকে তকতকে উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে মহিবের আর্থিক উন্নতি কম হয়নি। আয়-বাণিজ্য, সহায় সম্পদ শত শত গুণ বাড়িছেন নিজের ও তার পরিবারের। মুহিববুর রহমান ২০১১ সালেও ছিলেন কলাপাড়া উপজেলার ধুলাসার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। ভাগ্যবদলে শাহাজালাল ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ব্যাংকার ভাই ইঞ্জিনিয়ার তৌহিদুর রহমানের বদৌলতে ইউপি চেয়ারম্যান থেকে পটুয়াখালীর কলাপাড়া ও রাঙ্গাবালী নির্বাচনি এলাকা থেকে আওয়ামী লীগের টিকিটে এমপি নির্বাচিত হন মুহিব। ২০২৪ সালেও তিনি এই এলাকা থেকে এমপি হওয়ার পর শেখ হাসিনার মন্ত্রিসভায় ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী হিসেবে ঠাঁই পান।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

৫০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক
টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা