শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

সাবেক ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মুহিববুরের জমিবিলাস

সম্পদের কূলকিনারা নেই
সঞ্জয় দাস লিটু, পটুয়াখালী
সাবেক ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মুহিববুরের জমিবিলাস

পটুয়াখালীর কলাপাড়া-রাঙ্গাবালী উপজেলা নিয়ে গঠিত পটুয়াখালী-৪ সংসদীয় আসন। এলাকার উন্নয়নের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে জায়গা-জমি, সহায়-সম্পদ, ফ্ল্যাট, প্লট, বাড়ি-গাড়ি গড়ে নিজের ও পরিবারের ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন সাবেক ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী মুহিববুর রহমান। সাগর ও বনের জমি ইজারা, টিআর, কাবিখা-কাবিটা, এমপির বরাদ্দ, বিশেষ বরাদ্দে কমিশন গ্রহণ, টেন্ডার বাণিজ্য, হাটবাজার-খেয়াঘাট, বাসস্ট্যান্ড, বালুমহল, খাল ও জায়গাজমি জবরদখল করে শত শত কোটি টাকার মালিক হয়েছেন মুহিব। গত সাড়ে পাঁচ বছরে নির্বাচনি এলাকায় অন্তত ২০০ একর জমি কিনেছেন নিজ ও পরিবারের সদস্যদের নামে। কোটিপতি বনে গেছেন তার সিন্ডিকেটের সদস্যরাও। জানা যায়, স্থানীয় রাজনীতিতে দলীয় কোন্দল, নির্বাচনে মনোনয়ন বাণিজ্য থেকে শুরু করে বিভিন্ন ইউনিটের কমিটি বাণিজ্য পর্যন্ত দোর্দ- প্রতাপে চালিয়ে গেছেন মুহিব ও তার সিন্ডিকেট। তার ও তার স্ত্রীর অনুগত না হলেই বেকায়দায় পড়তে হতো নেতা-কর্মীকে। তার স্ত্রীর কথায় চলত এসব সিন্ডিকেট। মহিব ও তার স্ত্রী ফাতেমা আক্তারের নামে কলাপাড়া ও রাঙ্গাবালী উপজেলায় ৩৫টি জমি ক্রয়ের দলিলের সন্ধ্যান পাওয়া গেছে। জানা গেছে, বিগত সাড়ে পাঁচ বছরে শতাধিক দলিল করে তারা অন্তত ২০০ একর সম্পত্তি কবজা করেছেন। ক্ষমতার সঙ্গে তার স্ত্রীর শখ ছিল জমি আর টাকা। কেন্দ্রীয় বিএনপির প্রশিক্ষণ সম্পাদক ও কলাপাড়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এ বি এম মোশারফ হোসেন তার নিজ ফেসবুক আইডিতে ৩৫টি দলিলের তথ্য তুলে ধরেছেন। যেখানে সাবেক ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মুহিব ও তার স্ত্রীসহ পরিবারের নামে ৪ হাজার ৪৬৩ শতক (প্রায় ৪৫ একর) জমি কেনার তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। জনশ্রুতি রয়েছে, মুহিব  ক্ষমতাকালে ২ শতাধিক একর জমি কিনেছেন দুই উপজেলায়। এ ছাড়াও কলাপাড়ায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের ৮০ শতক জমি দখল করেছেন। সরকারি ও বেসরকারি অফিস, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নিয়োগ বাণিজ্য, বদলি বাণিজ্য থেকে শুরু করে যে কোনো ধরনের দালালি তদবিরের নেতৃত্বে ছিলেন মহিবের স্ত্রী ফাতেমা আক্তার রেখা। তার ছিল তিন সেনাপতি। একজন হলেন মন্ত্রীর পিএ তরিকুল ইসলাম, কলাপাড়া মোজাহার উদ্দিন বিশ্বাস ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক মো. শাহআলম ও যুবলীগ নেতা মো. হুমায়ুন কবির। তারা সবাই এখন এলাকাছাড়া। নিয়োগ ও বদলি বাণিজ্যসহ যে কোনো তদবির ও দালালি করে কামিয়েছেন কোটি কোটি টাকা। কমিটি বাণিজ্য ও ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মনোনয়ন পাইয়ে দিতেও টাকা কামিয়েছেন মুহিব। জনশ্রুতি রয়েছে, সাবেক প্রতিমন্ত্রী মহিবের নামে বালু মহালের নামকরণ করা হয়। ‘মুহিব বালু মহাল’ নাম দিয়ে ইজারা ছাড়াই রাবনাবাদ চ্যানেলের দেবপুর, পাটুয়া, আশুগঞ্জ পাওয়ার প্ল্যান্টসংলগ্ন ধানখালী পয়েন্টে বালু তোলার মহোৎসব চলে। সেই মুহিব বালু মহাল থেকে বালু উত্তোলন করে ধানখালীতে নির্মাণাধীন তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র, আশুগঞ্জ পাওয়ার প্ল্যান্ট, পায়রা বন্দরসহ আশপাশের এলাকায় সরবরাহ করা হতো বালু। এর দায়িত্বে ছিলেন মন্ত্রীর পিএ তরিকুল ও উপজেলা যুবলীগ নেতা ও কলাপাড়া পৌরসভার কাউন্সিলর মো. হুমায়ুন কবির। কবির ছিলেন মহিবের স্ত্রীর ক্যাশিয়ার। তাদের নেতৃত্বে বালুমহালটি সার্বক্ষণিক দেখাশোনা করতেন রফিকুল ইসলাম রফিক। বালু মহাল থেকে ইজারা ছাড়াই অন্তত ৩০ কোটি টাকার বালু বিক্রি করেছেন বলে জানা গেছে। জেলার হাটবাজার ও খেয়াঘাট দেখাভালের দায়িত্বে ছিলেন মহিবের ভাগ্নে আখতার তালুকদার ও কামাল তালুকদার। হাটবাজার নামমাত্র ইজারা নিয়ে আদায় করা হতো তোলা। বাসস্ট্যান্ড থেকে টেম্পুস্ট্যান্ড পর্যন্ত তার লোকজনের চাঁদাবাজি চলছে বেপরোয়া গতিতে। মহিবের অনুসারী নয়ন মিয়ার দায়িত্বে ছিল বাসস্ট্যান্ড ও টেম্পুস্ট্যান্ড। এসব জায়গা থেকে প্রতি সপ্তাহে টাকা পৌঁছে যেত মহিবের কাছে। এসব দালালি, চাঁদাবাজি ও নিয়োগ ও বদলি ও তদবির বাণিজ্য থেকে তার সিন্ডিকেটের সদস্যরাও কোটিপতি বনে গেছেন। দেশের অন্যতম মৎস্য বন্দর (ইলিশের মোকাম) আলীপুর-মহিপুর বন্দরে বিভিন্ন মৎস্য আড়ত থেকে চাঁদাবাজি করত প্রতিমন্ত্রীর আরেক ব্যক্তিগত সহকারী মহিবুল্লাহ পাটোয়ারী। সব আড়ত থেকে মাসিক চাঁদার টাকা চলে যেত মহিবুল্লাহর মাধ্যমে মন্ত্রীর কাছে। মহিপুরের কয়েকজন মাছ ব্যবসায়ী বলেন, মিটিং সিটিংয়ের নামে চাঁদা ধরা হতো। মন্ত্রী আসবে, তাতেও বিপুল পরিমাণ টাকা দিতে হতো। পিএ মহিবুল্লাহ পাটোয়ারী এসে বলতেন মন্ত্রী আসবে, প্রটোকল আছে, সভা আছে, সমাবেশ আছে টাকা দাও।

সাগরকন্যা কুয়াকাটা, পায়রা সমুদ্রবন্দর, পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র,  শেরেবাংলা নৌঘাঁটি ও সাবমেরিন ক্যাবল স্টেশনসহ বেশ কয়েকটি  মেগা প্রকল্প হচ্ছে পটুয়াখালীর-কলাপাড়া রাঙ্গাবালী উপজেলায়। খুব সহজেই পটুয়াখালীর দক্ষিণাংশ নজর পড়ে দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী, শিল্পপতি, রাজনৈতিক নেতা, এমপি, মন্ত্রীসহ বিত্তশালীদের। এরা সবাই পুরো কলাপাড়া উপজেলাকে টার্গেট করে জমি কিনতে মরিয়া হয়ে ওঠেন। সবাই যখন জমি কেনায় ব্যস্ত তখন জোর জবরদস্তি করে জমি ক্রয় ও দখলে মরিয়া হয়ে ওঠেন মুহিব। সাড়ে পাঁচ বছরের এমপি, মন্ত্রী থাকাকালীন সময়ে নিজে, স্ত্রী, সন্তান ও পরিবারের অন্যান্য সদস্য ও অনাগত কর্মচারীদের নামে বেনামে শত শত একর জমি ক্রয় ও দখল করেছেন।

কলাপাড়া ও রাঙ্গাবালী উপজেলার প্রায় এলাকাই মন্ত্রী মুহিব পরিবারের জমিজমা আছে। মন্ত্রীর এলাকার ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের এক সভাপতি জানান, তাদের পরিবারের (মন্ত্রী) বৌলতলী, গঙ্গামতী, চরগঙ্গামতী, কাউয়ারচর, ধুলাসার ও বাবলাতলা বাজার এলাকায়ই শতাধিক একর জমি রয়েছে। শুধু বৌলতলী মৌজায় মন্ত্রী হওয়ার পর কয়েকজন মগ (বার্মিজ) পরিবারের কাছ থেকে ৪০ একর জমি দলিল করেছেন।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পর মুহিব ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী হওয়ার পরই রাঙ্গাবালীর বাহেরচর বাজারে মিলঘরের সামনে বাংলো বাড়ি করার জন্য ৭৫ শতাংশ জমি কিনে নেন। তার এই জমির দুই পাশে থাকা দুই পরিবারের জমি তার কাছে (মুহিব) বিক্রি করার জন্য চাপ দেন। তারা তাদের শেষ আশ্রয় ভিটেমাটি ছাড়তে না চাওয়ায় হুমকি-ধমকি দিতে থাকেন তার সাঙ্গোপাঙ্গরা। এর মধ্যে পটপরিবর্তনের ফলে মন্ত্রীর ভূমিবিলাস ভেস্তে যায়। তার পিএ তরিকুল ইসলামের নামে ২০ একর জমির দলিল করেছেন মন্ত্রী মুহিব। চরগঙ্গামৌজায় আলী ভূইয়া, বারেক ভূইয়া ও সোনা মৃধা গংসহ ৪/৫টি পরিবারের ভিটামাটিসহ প্রায় ২০ একর জমি জোর জবরদস্তি করে দলিল করে নিয়েছেন ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মুহিব। মুহিবের নির্বাচনি এলাকার আরেক উপজেলা রাঙ্গাবালী। এ উপজেলার সব কার্যক্রম চলত ভাইয়া বাহিনীর প্রধান মামুন ভাইয়ার কথায়। উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইয়েদুজ্জামান মামুন ছিলেন সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। বিগত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মহিবের আশীর্বাদে মনোনয়ন পেয়ে হন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান। তার নির্দেশেই চলত পুরো উপজেলার নিয়োগ বাণিজ্য, টেন্ডার, জমি দখল, খাস জমি জবরদখল, হাট-ঘাট-বাজার ইজারার তোলা উত্তোলন। সাড়ে পাঁচ বছরের এমপি আর ছয় মাসের মন্ত্রীর আলাদিনের  চেরাগের পরশে কলাপাড়ার ঝকঝকে তকতকে উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে মহিবের আর্থিক উন্নতি কম হয়নি। আয়-বাণিজ্য, সহায় সম্পদ শত শত গুণ বাড়িছেন নিজের ও তার পরিবারের। মুহিববুর রহমান ২০১১ সালেও ছিলেন কলাপাড়া উপজেলার ধুলাসার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। ভাগ্যবদলে শাহাজালাল ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ব্যাংকার ভাই ইঞ্জিনিয়ার তৌহিদুর রহমানের বদৌলতে ইউপি চেয়ারম্যান থেকে পটুয়াখালীর কলাপাড়া ও রাঙ্গাবালী নির্বাচনি এলাকা থেকে আওয়ামী লীগের টিকিটে এমপি নির্বাচিত হন মুহিব। ২০২৪ সালেও তিনি এই এলাকা থেকে এমপি হওয়ার পর শেখ হাসিনার মন্ত্রিসভায় ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী হিসেবে ঠাঁই পান।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতের ৪৯ গণমাধ্যমে বাংলাদেশ নিয়ে ভুয়া খবর
ভারতের ৪৯ গণমাধ্যমে বাংলাদেশ নিয়ে ভুয়া খবর
লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ১০৫ বাংলাদেশি
লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ১০৫ বাংলাদেশি
আইনজীবী হত্যা মামলায় দুই আসামি রিমান্ডে
আইনজীবী হত্যা মামলায় দুই আসামি রিমান্ডে
ভারতের আগ্রাসন প্রতিহত করতে হবে
ভারতের আগ্রাসন প্রতিহত করতে হবে
বাবরি মসজিদ উপমহাদেশে মসজিদুল আকসা
বাবরি মসজিদ উপমহাদেশে মসজিদুল আকসা
ভারতের সঙ্গে ব্যবসা করতে চাই না
ভারতের সঙ্গে ব্যবসা করতে চাই না
মর্টার শেল, গোলার বিস্ফোরণে কাঁপছে টেকনাফ সীমান্ত
মর্টার শেল, গোলার বিস্ফোরণে কাঁপছে টেকনাফ সীমান্ত
সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরুদ্ধে আমরা লড়ব
সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরুদ্ধে আমরা লড়ব
নির্বাচনের মাধ্যমে জাতীয় সরকার চাই
নির্বাচনের মাধ্যমে জাতীয় সরকার চাই
মেজরিটি মাইনরিটি আমরা মানি না
মেজরিটি মাইনরিটি আমরা মানি না
আওয়ামী লীগের হাতে মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন ভূলুণ্ঠিত
আওয়ামী লীগের হাতে মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন ভূলুণ্ঠিত
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচনে যেতে হবে
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচনে যেতে হবে
সর্বশেষ খবর
আ. লীগকে নিষিদ্ধের প্রশ্নে কোনো আপস নয় : নুর
আ. লীগকে নিষিদ্ধের প্রশ্নে কোনো আপস নয় : নুর

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বিপ্লবীরা বিপ্লব শেষে হারিয়ে যায় : আব্দুল হান্নান
বিপ্লবীরা বিপ্লব শেষে হারিয়ে যায় : আব্দুল হান্নান

২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিকলীতে কুকুরের কামড়ে শিশুর মৃত্যু
নিকলীতে কুকুরের কামড়ে শিশুর মৃত্যু

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হৃদরোগীদের ডেঙ্গু : করণীয় কী?
হৃদরোগীদের ডেঙ্গু : করণীয় কী?

৩ ঘন্টা আগে | হেলথ কর্নার

নিকলী উপজেলা কৃষক দলের দ্বিবার্ষিক সম্মেলন
নিকলী উপজেলা কৃষক দলের দ্বিবার্ষিক সম্মেলন

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

১৬ মামলার আসামি টেকনাফের বদি গ্রেফতার
১৬ মামলার আসামি টেকনাফের বদি গ্রেফতার

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকেরঘাট সীমান্তে ভারতীয় রাইফেলসহ আটক ৩
টেকেরঘাট সীমান্তে ভারতীয় রাইফেলসহ আটক ৩

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ট্রাকের ধাক্কায় নারী নিহত
নবীনগরে ট্রাকের ধাক্কায় নারী নিহত

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনের মুখে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির উপাচার্যসহ তিনজনের পদত্যাগ
আন্দোলনের মুখে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির উপাচার্যসহ তিনজনের পদত্যাগ

৫ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা পালিয়েছে, কিন্তু ষড়যন্ত্র চলছে : শামা ওবায়েদ
শেখ হাসিনা পালিয়েছে, কিন্তু ষড়যন্ত্র চলছে : শামা ওবায়েদ

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘জামায়াত এমন সমাজ গঠনের চেষ্টা করছে যেখানে দুর্নীতির অস্তিত্ব থাকবে না’
‘জামায়াত এমন সমাজ গঠনের চেষ্টা করছে যেখানে দুর্নীতির অস্তিত্ব থাকবে না’

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শরিকদের অর্ধশত আসন ছাড় দেবে বিএনপি
শরিকদের অর্ধশত আসন ছাড় দেবে বিএনপি

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে বিজয় মেলা ঘিরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
চট্টগ্রামে বিজয় মেলা ঘিরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

৭ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বরিশালে আন্তর্জাতিক ক্বিরাত মাহফিল অনুষ্ঠিত
বরিশালে আন্তর্জাতিক ক্বিরাত মাহফিল অনুষ্ঠিত

৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

তরুণীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
তরুণীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে দেশ গঠনে তারেক রহমানের ৩১ দফা শীর্ষক আলোচনা সভা
গাজীপুরে দেশ গঠনে তারেক রহমানের ৩১ দফা শীর্ষক আলোচনা সভা

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে শহীদ পরিবারের সদস্যদের সাথে মতবিনিময়
জামালপুরে শহীদ পরিবারের সদস্যদের সাথে মতবিনিময়

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূতের সঙ্গে গ্লোবাল ব্র্যান্ড প্রতিনিধিদের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূতের সঙ্গে গ্লোবাল ব্র্যান্ড প্রতিনিধিদের সাক্ষাৎ

৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সিংড়ায় বাসচাপায় ভ্যানচালক নিহত
সিংড়ায় বাসচাপায় ভ্যানচালক নিহত

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে মাদক ব্যবসায়ী আটক
গাজীপুরে মাদক ব্যবসায়ী আটক

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের ১৪৫ নাগরিকের বিবৃতি
ভারতের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের ১৪৫ নাগরিকের বিবৃতি

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বনাথে দিন-দুপুরে চুরি, টাকা-স্বর্ণালংকার লুট
বিশ্বনাথে দিন-দুপুরে চুরি, টাকা-স্বর্ণালংকার লুট

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘দলের ভেতরে কেউ অনিয়ম-চাঁদাবাজি করলে ছাড় দেওয়া হবে না’
‘দলের ভেতরে কেউ অনিয়ম-চাঁদাবাজি করলে ছাড় দেওয়া হবে না’

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

যে ৫ উপায়ে পেটের বাড়তি মেদ কমাবেন
যে ৫ উপায়ে পেটের বাড়তি মেদ কমাবেন

৯ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

ডিআরইউর নবনির্বাচিত কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ
ডিআরইউর নবনির্বাচিত কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ

৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

বরিশালে স্পিডবোট ডুবির নিখোঁজ তিন জনের পরিচয় মিলেছে
বরিশালে স্পিডবোট ডুবির নিখোঁজ তিন জনের পরিচয় মিলেছে

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে যুবদলের কর্মী সম্মেলন
রাজবাড়ীতে যুবদলের কর্মী সম্মেলন

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হকি বিশ্বকাপ দলকে ২০ লাখ টাকা পুরস্কার দেবে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়
হকি বিশ্বকাপ দলকে ২০ লাখ টাকা পুরস্কার দেবে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়

১০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেউ যাতে ন্যায়বিচার বঞ্চিত না হয় তা নিশ্চিত করতে হবে : প্রধান বিচারপতি
কেউ যাতে ন্যায়বিচার বঞ্চিত না হয় তা নিশ্চিত করতে হবে : প্রধান বিচারপতি

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চকরিয়ায় ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
চকরিয়ায় ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
তারেক রহমানকে ‘ভিলেন’ বানানোর নীলনকশা!
তারেক রহমানকে ‘ভিলেন’ বানানোর নীলনকশা!

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ট্রান্সকমের দলিল জালিয়াতি
ট্রান্সকমের দলিল জালিয়াতি

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘সিরিয়া যুদ্ধ থেকে দূরে থাকুন’
‘সিরিয়া যুদ্ধ থেকে দূরে থাকুন’

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার সেই ‘৪০০ কোটির পিয়ন’ কি নিউইয়র্কে?
শেখ হাসিনার সেই ‘৪০০ কোটির পিয়ন’ কি নিউইয়র্কে?

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লাকে বিভাগ ঘোষণা করুন : জামায়াত আমির
কুমিল্লাকে বিভাগ ঘোষণা করুন : জামায়াত আমির

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শিগগিরই চালু হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি ফ্লাইট
শিগগিরই চালু হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি ফ্লাইট

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘একজন খুনিকে আতিথ্য করা মানুষের অনুভূতিতে আঘাতের শামিল’
‘একজন খুনিকে আতিথ্য করা মানুষের অনুভূতিতে আঘাতের শামিল’

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হলে বড় বিদ্রোহ হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হলে বড় বিদ্রোহ হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী পায়েল
বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী পায়েল

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানকে উড়িয়ে এশিয়া কাপের ফাইনালে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে উড়িয়ে এশিয়া কাপের ফাইনালে বাংলাদেশ

১৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের একাধিক স্থানে মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ, নেপথ্যে যে কারণ
ভারতের একাধিক স্থানে মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ, নেপথ্যে যে কারণ

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’

১৬ ঘন্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ চলতে পারবে না: চরমোনাই পীর
শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ চলতে পারবে না: চরমোনাই পীর

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি পর্যটকদের মাধ্যমে ভারত বিশাল লাভবান হয় : সাখাওয়াত হোসেন
বাংলাদেশি পর্যটকদের মাধ্যমে ভারত বিশাল লাভবান হয় : সাখাওয়াত হোসেন

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যে সোনার খনি ঘিরে চলছে সহিংসতা ও মানব পাচার
যে সোনার খনি ঘিরে চলছে সহিংসতা ও মানব পাচার

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাড়িতে সাজাভোগের আবেদন মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর
নিজ বাড়িতে সাজাভোগের আবেদন মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কীভাবে বুঝবেন শিশুর প্রস্রাবে ইনফেকশন
কীভাবে বুঝবেন শিশুর প্রস্রাবে ইনফেকশন

১৬ ঘন্টা আগে | হেলথ কর্নার

যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় ৭৭ মিলিয়ন ডলার খরচ করবে হিজবুল্লাহ
যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় ৭৭ মিলিয়ন ডলার খরচ করবে হিজবুল্লাহ

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কৃষিঋণ ৩৭ হাজার ১৫৩ কোটি টাকা, কর্মকর্তারা ঘুষ নেন ২৫০০ কোটি!
সরকারি কৃষিঋণ ৩৭ হাজার ১৫৩ কোটি টাকা, কর্মকর্তারা ঘুষ নেন ২৫০০ কোটি!

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় পারমাণবিক যুগের দ্বারপ্রান্তে রয়েছে বিশ্ব: ব্রিটিশ অ্যাডমিরাল
তৃতীয় পারমাণবিক যুগের দ্বারপ্রান্তে রয়েছে বিশ্ব: ব্রিটিশ অ্যাডমিরাল

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোহলি বা ধোনী নয়: ২২ বছর বয়সেই বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ক্রিকেটার, কে এই তরুণ?
কোহলি বা ধোনী নয়: ২২ বছর বয়সেই বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ক্রিকেটার, কে এই তরুণ?

১৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের পদদলিতের ঘটনা বাংলাদেশে ‘ধর্ষণ-হত্যা’ বলে চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা
ভারতের পদদলিতের ঘটনা বাংলাদেশে ‘ধর্ষণ-হত্যা’ বলে চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের ১৪৫ নাগরিকের বিবৃতি
ভারতের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের ১৪৫ নাগরিকের বিবৃতি

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর যে দোয়ায় গুনাহ মাফ হয়
খাওয়ার পর যে দোয়ায় গুনাহ মাফ হয়

২২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

গতিতে দিশেহারা পাকিস্তান, ফাইনালে উঠতে ১১৭ দরকার বাংলাদেশর
গতিতে দিশেহারা পাকিস্তান, ফাইনালে উঠতে ১১৭ দরকার বাংলাদেশর

১৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কঠিন সমীকরণ মিলিয়ে গ্লোবাল লিগের ফাইনালে বাংলাদেশের রংপুর
কঠিন সমীকরণ মিলিয়ে গ্লোবাল লিগের ফাইনালে বাংলাদেশের রংপুর

২১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহরুখের সমর্থন বা সাহায্যের প্রয়োজন নেই: অভিজিৎ
শাহরুখের সমর্থন বা সাহায্যের প্রয়োজন নেই: অভিজিৎ

২০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক হবে প্রতিবেশীর মতো : সারজিস
ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক হবে প্রতিবেশীর মতো : সারজিস

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে কেউ ব্লক করলে বুঝবেন যেভাবে
হোয়াটসঅ্যাপে কেউ ব্লক করলে বুঝবেন যেভাবে

১৯ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেয়াদ শেষ না হওয়া পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট থাকার ঘোষণা ম্যাক্রোঁর
মেয়াদ শেষ না হওয়া পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট থাকার ঘোষণা ম্যাক্রোঁর

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শরিকদের অর্ধশত আসন ছাড় দেবে বিএনপি
শরিকদের অর্ধশত আসন ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার বাধায় রপ্তানিতে সর্বনাশ
চার বাধায় রপ্তানিতে সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবাইয়ে জসিমের হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি
দুবাইয়ে জসিমের হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লিন সিটির গৌরব হারাচ্ছে রাজশাহী
ক্লিন সিটির গৌরব হারাচ্ছে রাজশাহী

নগর জীবন

ভোগান্তির নাম শাহ্ আমানত সেতু
ভোগান্তির নাম শাহ্ আমানত সেতু

নগর জীবন

কেনাকাটায় ভয়াবহ লুটপাট
কেনাকাটায় ভয়াবহ লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে নতুন জাতের সরিষা তেল ‘সাউ ক্যানোলা-১’
আসছে নতুন জাতের সরিষা তেল ‘সাউ ক্যানোলা-১’

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিষিদ্ধ পলিথিনে নদীর কবর
নিষিদ্ধ পলিথিনে নদীর কবর

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের মাধ্যমে জাতীয় সরকার চাই
নির্বাচনের মাধ্যমে জাতীয় সরকার চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে বাড়ছে ডেঙ্গু আতঙ্ক
সিলেটে বাড়ছে ডেঙ্গু আতঙ্ক

নগর জীবন

বাবরি মসজিদ উপমহাদেশে মসজিদুল আকসা
বাবরি মসজিদ উপমহাদেশে মসজিদুল আকসা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের সঙ্গে ব্যবসা করতে চাই না
ভারতের সঙ্গে ব্যবসা করতে চাই না

প্রথম পৃষ্ঠা

মেজরিটি মাইনরিটি আমরা মানি না
মেজরিটি মাইনরিটি আমরা মানি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের ৪৯ গণমাধ্যমে বাংলাদেশ নিয়ে ভুয়া খবর
ভারতের ৪৯ গণমাধ্যমে বাংলাদেশ নিয়ে ভুয়া খবর

প্রথম পৃষ্ঠা

যমজ ভাই পেলেন পুলিশে চাকরি
যমজ ভাই পেলেন পুলিশে চাকরি

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের হাতে মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন ভূলুণ্ঠিত
আওয়ামী লীগের হাতে মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন ভূলুণ্ঠিত

প্রথম পৃষ্ঠা

মর্টার শেল, গোলার বিস্ফোরণে কাঁপছে টেকনাফ সীমান্ত
মর্টার শেল, গোলার বিস্ফোরণে কাঁপছে টেকনাফ সীমান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের আগ্রাসন প্রতিহত করতে হবে
ভারতের আগ্রাসন প্রতিহত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে বেড়েই চলেছে নৃশংস হত্যাকাণ্ড
দেশে বেড়েই চলেছে নৃশংস হত্যাকাণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচনে যেতে হবে
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচনে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জনতার বাজারে কম দামে গরুর মাংস বিক্রি
জনতার বাজারে কম দামে গরুর মাংস বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নিরাপত্তা নিশ্চিতে কার্যকর ভূমিকা নেওয়ার আহ্বান ইসলামী ফ্রন্টের
জাতীয় নিরাপত্তা নিশ্চিতে কার্যকর ভূমিকা নেওয়ার আহ্বান ইসলামী ফ্রন্টের

নগর জীবন

শিগগিরই চালু হচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি ফ্লাইট
শিগগিরই চালু হচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি ফ্লাইট

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে স্ক্র্যাপ জাহাজ আমদানি
কমছে স্ক্র্যাপ জাহাজ আমদানি

পেছনের পৃষ্ঠা

শীতের সবজিতে ভরপুর তবু কমছে না দাম
শীতের সবজিতে ভরপুর তবু কমছে না দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে বায়ুদূষণে শীর্ষে ঢাকা
ছুটির দিনে বায়ুদূষণে শীর্ষে ঢাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনজীবী হত্যা মামলায় দুই আসামি রিমান্ডে
আইনজীবী হত্যা মামলায় দুই আসামি রিমান্ডে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি থেকে পালিয়ে মুক্তিযুদ্ধে চলে যাই
বাড়ি থেকে পালিয়ে মুক্তিযুদ্ধে চলে যাই

শোবিজ

মেটার সাবসি ইন্টারনেট কেবলের পরিকল্পনা
মেটার সাবসি ইন্টারনেট কেবলের পরিকল্পনা

টেকনোলজি