শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২৪

বকেয়া বেতনের জন্য গার্মেন্টে অস্থিরতা

সুযোগ নিচ্ছে সুবিধাভোগী তৃতীয় পক্ষ
রাশেদ হোসাইন
প্রিন্ট ভার্সন
বকেয়া বেতনের জন্য গার্মেন্টে অস্থিরতা

বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সদস্যভুক্ত ঢাকা ও চট্টগ্রামের ২ হাজার ৮৯টি কারখানার মধ্যে ৩০৭টিতে অক্টোবরের বেতন দেওয়া হয়নি। এ ছাড়া সেপ্টেম্বরের বেতন এখনো দেয়নি ৭টি কারখানা। এসব কারখানার মধ্যে সাভার, আশুলিয়া, টঙ্গী, গাজীপুর ও মিরপুরের শ্রমিকরা রাস্তায় বিক্ষোভ ও অবরোধ কর্মসূচি পালন করছেন। ফলে গার্মেন্ট খাতে অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। শ্রমিক আন্দোলনে যান চলাচল ব্যাহত হওয়ায় ভোগান্তিতে পড়ছেন সাধারণ মানুষ। গার্মেন্ট মালিকদের অভিযোগ, জুলাইয়ের আন্দোলনে কিছু কারখানা পিছিয়ে পড়েছে, তারা টাকা দিতে পারছে না। আবার কিছু গার্মেন্টের টাকা থাকলেও ব্যাংক টাকা দিতে পারছে না। যার ফলে শ্রমিকরা আন্দোলন করছেন। এক কারখানায় আন্দোলন শুরু হলে অন্যটি শ্রমিকদের জোর করে আন্দোলনে নিয়ে আসছে। ফলে এ খাতে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে।

বিজিএমইএর গত বৃহস্পতিবারের তথ্য অনুযায়ী,  অক্টোবরের বেতন দিয়েছে ১ হাজার ৭৮২টি প্রতিষ্ঠান যা মোট সদস্যের ৮৫ দশমিক ৩০ শতাংশ। বেতন দেয়নি ৩০৭টি কারখানা। যা ১৪ দশমিক ৭০ শতাংশ। বেতন না দেওয়ায় গত বৃহস্পতিবার আশুলিয়া এলাকায় সাদাতিয়া সোয়েটার কারখানায় ১৩/১ ধারায় বন্ধ বা স্ব বেতনে শ্রমিকরা চলে গেছেন। সাভার এলাকায় গ্লোবাল এটায়ার লিমিটেড কারখানায় ১৩/১ ধারায় বন্ধ বা স্ব বেতনে শ্রমিকরা চলে গেছেন। কাশিমপুর এবং জিরানী এলাকায় বেক্সিমকোর শ্রমিকদের বেতনের দাবিতে কাজ বন্ধ করে বিভিন্ন কারখানায় হামলা করছে। এসব এলাকার ডোরেন গার্মেন্টস ও ডোরেন অ্যাপারেল ১৩/১ ধারায় বন্ধ। কোনাবাড়ী এলাকার স্বাধীন গার্মেন্ট কারখানা অক্টোবরের বেতনের দাবিতে বন্ধ। ভোগরা বাইপাইল গাজীপুর এলাকায় বেতনের দাবিতে বন্ধ রয়েছে টি এন জে, বেসিক ক্লোথিং, বেসিক নিটওয়্যার, তারাটেক্স ও অ্যাপারেল প্লাস। এ ছাড়া শ্রীপুর এলাকায় অ্যাপারেল ২১ লিমিটেড কারখানা ১৩/১ ধারায় বন্ধ। অর্থাৎ গাজীপুর এবং ময়মনসিংহ এলাকার ৮৭০টি কারখানার মধ্যে বন্ধ রয়েছে ১০টি। সাভার আশুলিয়া এবং জিরানী এলাকার ৪০১টি কারখানার মধ্যে বন্ধ রয়েছে দুটি কারখানা। বিজিএমইএর সাবেক পরিচালক এবং ডেনিম এক্সপার্ট লিমিটেডের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মহিউদ্দিন রুবেল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গার্মেন্টে দু-এক জায়গায় বেতনের সমস্যার কারণে অন্য ৮/১০টি কারখানার ক্ষতি হচ্ছে। গার্মেন্টে মালিকের টাকা থাকলেও অনেক ব্যাংক সময়মতো তা দিতে পারছে না। এটাও একটা সমস্যা যার ফলে কিছু কিছু ক্ষেত্রে শ্রমিকরা সময়মতো বেতন পাচ্ছে না। এ সমস্যা তো শ্রমিক বুঝতে চায় না। একই সঙ্গে দুয়েকটা কারখানা বেতন দিতে দেরি করছে। এত বড় একটা খাতে দু-একটায় সমস্যা থাকতেই পারে। তবে সমস্যাগুলো ইচ্ছাকৃত নাকি অনিচ্ছাকৃত সেটাও খতিয়ে দেখতে হবে। জুলাই আন্দোলনে ঠিকমতো রপ্তানি করা ও কারখানা চালু রাখা যায়নি। ফলে কেউ কেউ সমস্যায় পড়েছে। সেজন্য একটু দেরি হতে পারে। যাতে দেরি না হয় এ জন্য সরকার ও বিজিএমইএ আন্তরিক। সরকার এসব সমস্যা সমাধানে কিছু কিছু ক্ষেত্রে ঋণ ও নগদ টাকা দিচ্ছে। বর্তমানে শ্রমিক আন্দোলন জাতীয় সমস্যা। এক্ষেত্রে তাদের বুঝানোর জন্য শ্রমিক সংগঠনেরও দায়িত্ব রয়েছে। তবে এ সমস্যা তো ৫০ বা ১০০ কারখানায় হয় না। ২ বা ৪টা কারখানায় বিশৃঙ্খলা হয়। এসব সমস্যা তাদের মধ্যে রাখলেই ভালো। তাদের অভ্যন্তরীণ এ সমস্যা নিয়ে তারা রাস্তায় নেমে আরও কয়েকটা কারখানার শ্রমিকদের নামতে বাধ্য করছে। এটা ভালো লক্ষণ নয়। কারও ইন্ধনে যদি অন্য কারখানা যেখানে সমস্যা নেই, সেখানে শ্রমিকদের বের করলে তাদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনতে হবে। যাতে ভবিষ্যতে এ ধরনের কর্মকান্ড থেকে বিরত থাকে। এ ছাড়া রাস্তা বন্ধ করে ভোগান্তিতে  ফেলছে হাজার হাজার সাধারণ মানুষকে।

পরিস্থিতি শান্ত করতে সেনাবাহিনী, শিল্প পুলিশ ও বিজিএমইএ কর্মকর্তারা সক্রিয়ভাবে কাজ করছে বলে জানা গেছে। বৃহস্পতিবার গাজীপুরের শ্রীপুরে বকেয়া বেতন দাবি ও পূর্ব নোটিস ছাড়াই কারখানা বন্ধের প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ  দেখিয়েছে এইচডিএফ অ্যাপারেলস লিমিটেডের শ্রমিকরা। এ সময় তারা জৈনা বাজার-কাওরাইদ আঞ্চলিক সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন। এইচডিএফ অ্যাপারেলস কারখানার শ্রমিকরা জানান, অক্টোবরসহ দুই মাসের বেতন পাওনা আছে তাদের। দেই দিচ্ছি করে ঘুরিয়ে বৃহস্পতিবার হঠাৎ কারখানার গেটে তালা লাগিয়ে পালিয়েছে কর্তৃপক্ষ। শ্রমিকরা কর্মস্থলে এসে দেখেন অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধের নোটিস ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে।

এর আগে গাজীপুর মহানগরীর মোগরখাল এলাকার টিএনজেড অ্যাপারেলস লিমিটেডের ৫টি কারখানার শ্রমিকরা বকেয়া বেতন-ভাতা পরিশোধের দাবিতে প্রায় ৬০ ঘণ্টা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে রাখেন। এতে চরম জনদুর্ভোগের সৃষ্টি হয়। টঙ্গী থেকে গাজীপুর পর্যন্ত রাস্তায় দীর্ঘ যানজট তৈরি হয়। এ সময় তারা কয়েকটি কারখানা ভাঙচুর করে। এর জেরে ওই গ্রুপের পাঁচটিসহ আশপাশের অন্তত ৪৫টি কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। পরে শ্রম মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধের ব্যবস্থা হলে তারা অবরোধ প্রত্যাহার করে এবং পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। এরপর অন্য কারখানাগুলো চালু হলেও টিএনজেড অ্যাপারেলস লিমিটেডের বন্ধ হওয়া কারখানাগুলো এখনও চালু হয়নি। বিকেএমইএর নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম এহসান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, চলমান গার্মেন্ট অস্থিরতার বড় কারণ হলো স্থানীয় লোকজন তাদের প্রভাব বিস্তারে শ্রমিকদের নানা ধরনের উস্কানি দিচ্ছে। এসব কারণে একটা বড় সমস্যা দেখা দিয়েছে। চন্দ্রার দিকে একটা কারখানায় ঝামেলা হয়েছে সেখানে ২০টা সংগঠন গিয়ে উপস্থিত হয়েছে। পরে ২০ সংগঠনকেই টাকা দিতে হয়েছে। এর সঙ্গে যোগ দিয়েছে আমাদের ব্যাংকিং ব্যবস্থায় দুরবস্থা। আগে যেমন ব্যাংক থেকে কারখানা সার্পোট পেত এখন সে ধরনের  সুযোগ নেই। ফলে অনেক কারখানা তাদের বেতন-ভাতা সময়মতো দিতে পারছে না। এটা বাইরের সুবিধাভোগী লোকজন শ্রমিকদের উস্কানি দিতে সহযোগিতা করছে। মালিকের কাছে টাকা আছে ব্যাংক দিতে পারছে না। আরেকটা হলো ডলার রেট ১০০ থেকে ১২০ টাকা হয়ে গেছে। আগে যদি ব্যাংক ১০০ কোটি টাকা লিমিট দিয়ে থাকে এখন তো ব্যাংক ১২০ কোটি টাকা লিমিট হতে হবে। এখন ব্যাংক ১০০ কোটির বেশি লিমিট দিচ্ছে না। ডলার অনুযায়ীও লিমিট দিচ্ছে না। গার্মেন্ট ব্যবসাটা হলো খুব কম লাভের ব্যবসা। কোনো কারখানা যদি ১৫ থেকে ২০ দিন বন্ধ থাকে তাহলে সেটি ঘুরে দাঁড়ানো প্রায় অসম্ভব। ব্যাংকিং ব্যবস্থা দুরবস্থায় পড়াও অর্থনৈতিক সংকটের কারণ। সব কিছুর মূলেও অর্থনীতি। ফলে ব্যাংকিং সমস্যাটাও অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করার বিষয়ে কিছুটা ভূমিকা রাখছে।

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্রান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্রান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা