শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০৮:২৯, সোমবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৪

দেশকে ভালো কিছু দিতে চাই

সাক্ষাৎকারে সিইসি এ এম এম নাসির উদ্দীন
প্রিন্ট ভার্সন
দেশকে ভালো কিছু দিতে চাই

নবনিযুক্ত প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন বলেছেন, দেশের জন্য কাজ করার দায়বোধ থেকে নতুন দায়িত্বকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছি। সুযোগের সদ্ব্যবহার করে দেশকে ভালো কিছু দিতে চাই। শনিবার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।

এ সময় এ এম এম নাসির উদ্দীন সুষ্ঠু, অবাধ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্পর্কে নিজের ভাবনা তুলে ধরেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন তুহিন ভূঁইয়া। সাক্ষাৎকারের বিস্তারিত- 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে আলোচিত ও অতীতে বহুলবিতর্কিত সাংবিধানিক পদে দায়িত্ব নিতে যাচ্ছেন। মিশনটা কতটা চ্যালেঞ্জিং মনে করছেন?

এ এম এম নাসির উদ্দীন : অত্যন্ত গুরুদায়িত্ব আমার কাঁধে পড়েছে। এটি আমি চেয়ে নিইনি। মহান আল্লাহতায়ালার তরফ থেকে এসেছে। আমি এটাকে একটি অপরচুনিটি হিসেবে নিচ্ছি। এখন বাংলাদেশের যে অবস্থা, আমাদের প্রধান উপদেষ্টা প্রায়ই বলেন-একটা সুযোগ এসেছে। আমি এটাকে সে সুযোগেরই একটা অংশ মনে করি। যেহেতু আমি এ দেশেরই সন্তান, এখানে বড় হয়েছি, পড়াশোনা করেছি, এখানে চাকরিবাকরি করেছি, আমার একটা দায়িত্ব আছে তো। এ দায়িত্ব যখন পড়েছে, আমি চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছি। সুযোগের একটা সদ্ব্যবহার করা, দেশকে কিছু একটা দেওয়ার জন্যই দায়িত্ব নিয়েছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গত দেড় দশকে একের পর এক একতরফা ও বিতর্কিত নির্বাচনের কারণে নির্বাচনব্যবস্থার ওপর মানুষ আস্থা হারিয়েছে। নির্বাচনব্যবস্থার প্রতি মানুষের আস্থা ফেরাতে করণীয় সম্পর্কে কী ভাবছেন?

.........এ এম এম নাসির উদ্দীন : দেখেন আস্থা হারিয়েছে কেন, আগে এর কারণে যেতে হবে। মানুষ মনে করেছে আগের তিনটি নির্বাচন কমিশন কাজ করেছে দলীয় এজেন্ডা বাস্তবায়নে। এমন ধারণা মানুষের মাঝে জন্মেছিল। যার কারণে উনারা (নির্বাচন কমিশন) যখন কোনো সভা ডাকত, অনেক দল কিন্তু সেখানে যেত না। কারণ তারা মনে করত, যাওয়া-না যাওয়া একই কথা। কিন্তু আমাদের নির্বাচন কমিশনটা সে রকম না। আগে তো পিক অ্যান্ড চুজ করে একজনকে মেম্বার বানিয়ে দিত, চেয়ারম্যান বানিয়ে দিত। যিনি দলীয় পারপাস সার্ভ করবেন। সে রকম করে চুজ করেছে। কিন্তু এখন টু এ ভেরি ট্রান্সপারেন্ট প্রসেসে বাছাই করে নির্বাচন কমিশনটা করা হয়েছে। এখানে আগের মতো বিষয়টা নেই যে, সরকার বলবে আমার দলকে জিতিয়ে দাও, আমার দলকে জেতাতে কাজ করো। এখন তো সে রকম নেই। এটা হলো একটা অন্তর্বর্তী সরকার। ড. মুহাম্মদ ইউনূস এটা জাতির সামনে একাধিকবার পরিষ্কার করেছেন। উনার কোনো রাজনৈতিক অভিলাষ নেই। উনি একটা সুন্দর-স্বচ্ছ নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তর করে মুক্তি পেতে চান। এ কথাই উনি বলেছেন। তাঁর ওই এজেন্ডাটা যেন বাস্তবায়ন হয়, তাঁকে সাহায্য করার জন্য আমরা প্রস্তুত।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দায়িত্ব গ্রহণের পর আপনার প্রথম কাজ ও পরিকল্পনা জানতে চাই...

এ এম এম নাসির উদ্দীন : শপথ হওয়ার পর দায়িত্ব নিয়ে আগে আমার কাজকর্মটা বুঝতে হবে। তবে একটা সুযোগ আছে। আরেকটা সুবিধা হলো, বদিউল আলম মজুমদারের নেতৃত্বে ইতোমধ্যে নির্বাচন কমিশন সংস্কার কাজ শুরু করেছে। উনি তো বিশেষজ্ঞ মানুষ, নির্বাচন নিয়ে পড়ে আছেন বহু বছর যাবৎ। উনারা যে সংস্কার কমিশন থেকে কাজ শুরু করেছেন, উনারাই আমাদের অনেক সুপারিশ দেবেন, আমরা এটা পড়লেই বুঝব কোথায় কোথায় আমাদের সংস্কার করতে হবে, অনেক জিনিস আমরা রেডি পেয়ে যাব। যেটা আমাদের গবেষণা করে, খুঁজে খুঁজে বের করতে হতো। এটা আমাদের জন্য সুবিধা। আরেকটা অ্যাডভান্টেজ হলো, এখন কিন্তু রাজনৈতিক দল যারা নির্বাচন করবে তারা ১৫-১৬ বছর ধরে বলে আসছে, অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন চায়। মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে চায়। দে আর কমিটেড টু দ্য ন্যাশন। তাদের যুদ্ধ, তাদের আন্দোলন, তাদের লড়াই সব মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য-এ কথা তারা বলে আসছে। এটা তো বিরাট অ্যাডভান্টেজ আমাদের জন্য। আমরা বলতে চাই-এতদিন তোমরা যা বলে এসেছ, আমরা তোমাদের সাহায্য করতে চাই। আমাদের সঙ্গে আসো। এ সুযোটা তো আগে ছিল না। প্রতিটি দল তাদের কমিটমেন্ট দিয়েছে জাতির কাছে, আমরা এটা রিয়েলাইজ করে তাদের সঙ্গে নিয়ে সুন্দর একটা পরিবেশ তৈরি করতে পারব, ফ্রি, ফেয়ার ও ক্রেডিটেবল নির্বাচন করতে পারব ইনশাল্লাহ।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : পক্ষপাতদুষ্ট নির্বাচনের জন্য যদি চাপ আসে কীভাবে মোকাবিলা করবেন?

এ এম এম নাসির উদ্দীন : চাপ কোথা থেকে আসবে? চাপটা আসে কখন জানেন-যদি দেখে চাপে আপনি এদিকে একবার হেলবেন, ওদিকে একবার হেলবেন তাহলে চাপ আসবে। যদি দেখেন আপনি হেলবেন না, আপনি সিরাতুল মুস্তাকিমের মতো থাকবেন। ইউ উইল স্টিক টু ইউর প্রিন্সিপল। তাহলে কিন্তু যারা চাপ দিতে চায়, তারা জানে, উনি তো নড়বেন না। আমার চাকরি জীবনের ৩২ বছরের অভিজ্ঞতা আছে। তিনটি মন্ত্রণালয় চালিয়েছি আমি। যিনি চাপের কাছ নতি স্বীকার করেন, তার কাছে চাপ আসতেই থাকে। আর যিনি স্বীকার করবেন না তার কাছে কোনো চাপ আসবে না। আমি তো জাতির কাছে কমিটমেন্ট দিয়েছি, রাজনৈতিক দলগুলো যেমন দিয়েছে। আমিও তাতে বিশ্বাস করি। একটা ফ্রি-ফেয়ার ক্রেডিটেবল ইলেকশন দেওয়ার জন্য। সুতরাং চাপ দিলে বলব, আপনারা তো জাতির কাছে এ ওয়াদা করেছিলেন, তো এখন আবার এ ধরনের কথা বলছেন কেন! আমি বিশ্বাস করি, এ রকম চাপ আসবে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিতর্কিত নির্বাচনের সঙ্গে যুক্ত ইসি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেবেন কি না?

এ এম এম নাসির উদ্দীন : কোনো কর্মকর্তার সঙ্গে আমার পরিচয় নেই। চিনিও না। এখন তারা কে বিতর্কিত, কে বিতর্কিত নন, কে ভালো, কে খারাপ কোনো ধারণা নেই। আগে আমাকে বসতে দিন। কাজের মাধ্যমে বুঝব। আমি প্রি-কনসেপ্ট আইডিয়া নিয়ে জীবনে কোনো দিন কোনো কাজ করিনি। এ অফিসের লোকগুলো, এ খারাপ ও ভালো, এ মন্দ-এভাবে একটি প্রিকনসেপ্ট আইডিয়া নিয়ে আমি শুরু করি না। কাজের মাধ্যমে আমি বুঝতে পারব আসলে সে ভালো কি খারাপ। এর জন্য একটা প্রিকনসেপ্ট আইডিয়া নিয়ে কাজ শুরু করতে চাই না। আমি মনে করি যে অফিসারগুলোকে আপনারা গালি দিচ্ছেন, ওরাই তো ভালো নির্বাচন করে দেখিয়েছে দেশে জাস্টিস সাহাবুদ্দীনের আমলে। ওই পুলিশই করেছে, ওই অ্যাডমিনিস্ট্রেশন করেছে। আপনি যদি চালাতে জানেন, ওরা যদি বোঝে যে, উনার নিয়ত সহি, তাহলে ওরাও সহি নিয়তে কাজ করবে। আর ওরা যদি বোঝে, উনি একটা দলকে জেতাতে চান। তাহলে নিজেরদের ওই দিকে লাইন ধরাবে। আমাদের যেহেতু নিয়ত পরিষ্কার, আমাদের লক্ষ্য পরিষ্কার সুতরাং ওরাও বুঝবে এরা তো ভালো কাজ করছে। ওরা আমাদের সহযোগিতা করবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : কোন পদ্ধতির নির্বাচন জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য হবে বলে আপনি মনে করেন?

এ এম এম নাসির উদ্দীন : পৃথিবীর বহু দেশে বহু নির্বাচন পদ্ধতি আছে। এটা নিয়ে নানা বিষয় পত্রপত্রিকায় দেখছি। আমাদের সংবিধান সংস্কারের জন্য কাজ করছেন আন্ডার দি ভেরি এভেল লিডারশিপ কমপ্রিহেনসিভ পারসন ড. আলী রীয়াজ। বিশ্বব্যাপী উনার সুনাম আছে। উনার সঙ্গে আরও অন্য বিশেষজ্ঞরা ওখানে আছেন, তাঁরা এসব বিষয় খুঁটিনাটি যাচাইবাছাই করে সব বিষয় দেয়ার উইল রিকমান্ড। কারণ এটা তো আলটিমেটলি সংবিধানে থাকতে হবে। সংবিধান সংস্কার কমিটি যা করবে, যে সুপারিশগুলো গ্রহণ করে, সংবিধানে যেভাবে নির্বাচন করতে বলে আমরা সেভাবেই করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচন নিয়ে আপনার পরিকল্পনা জানতে চাই...

প্রধান নির্বাচন কমিশনার : আমরা তো সবাইকে আনতে চাই। সবাই একটা প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচন চায়। সেভাবে আমরা একটা পরিবেশ তৈরি করব। এখানে আগের যে সরকার, আগের যে জোট এ নিয়ে একটা বিতর্ক চলছে। তাদের থাকা উচিত কি উচিত না, এ নিয়ে বিশাল একটা বিতর্ক আছে। এ বিতর্কটার ফয়সালা হোক। এসব বিষয়ে কোনো মন্তব্য করা আমি আমার জন্য প্রিম্যাচিউরড্ মনে করি। এ বিষয়ে আমি কোনো মন্তব্য করতে চাচ্ছি না।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিতর্কিত নির্বাচনে জড়িত কর্মকর্তাদের ভূমিকা নিয়ে তদন্ত কমিটির নির্দেশ
বিতর্কিত নির্বাচনে জড়িত কর্মকর্তাদের ভূমিকা নিয়ে তদন্ত কমিটির নির্দেশ
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সর্বশেষ খবর
বিদেশে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থান তদারকিতে ১১ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন
বিদেশে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থান তদারকিতে ১১ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম