শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১৩:০৮, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪

সাক্ষাৎকার - ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু

আওয়ামী লীগের পালানোর ইতিহাস নতুন নয়

শফিউল আলম দোলন ও শরিফুল ইসলাম সীমান্ত
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী লীগের পালানোর ইতিহাস নতুন নয়

বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেছেন, দেশ থেকে পালানোর ইতিহাস আওয়ামী লীগের নতুন নয়। পতিত স্বৈরাচারী সরকারপ্রধান শেখ হাসিনা কিংবা তাঁর মন্ত্রিসভার সদস্যরাই প্রথম পালিয়ে যাননি। ১৯৭১ সাল থেকেই সেটা শুরু হয়েছে।

১৪ ডিসেম্বর রাজধানীর আসাদ গেট এলাকার বাসভবনে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।

ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় আমরা যখন জীবন হাতের মুঠোয় নিয়ে যুদ্ধ করছি, তখনো দেখেছি আওয়ামী লীগের ‘টপ টু বটম’ নেতারা ভারতের কলকাতায় গিয়ে হোটেলে আরাম-আয়েশে জীবনযাপন করেছেন। সেখানে গিয়ে অসামাজিক কার্যকলাপে লিপ্ত হয়েছেন। কয়েক দিন আগেও আমরা দেখেছি, ভারতের শিলংয়ে গিয়ে ধর্ষণের দায়ে ছয়জন আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার হয়েছেন। একই সময়ে কলকাতা ‘রেডলাইট এরিয়া’তেও কয়েকজন একই অপরাধে ধরা পড়েছেন। এরা দেশের ভিতরে থাকতে যেমন গুরুতর অপরাধ করে গেছেন, পালিয়ে বিদেশে গিয়েও একই ধরনের আপরাধে লিপ্ত হচ্ছেন। শেখ হাসিনাসহ এই অপরাধীদের গণহত্যাসহ বিভিন্ন অপরাধে আইন অনুযায়ী যথাযথ বিচারের আওতায় আনতে হবে। অন্যথায় দেশে বিচার বলে কিছুই থাকবে না।

অন্তর্বর্তী সরকার ও আগামী নির্বাচন সম্পর্কে তিনি বলেন, বর্তমান সরকার রাজনৈতিক সরকার নয়। রাজনৈতিক পলিসিসম্পন্ন সরকার ছাড়া রাষ্ট্র তার কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবে না। গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার পতনের পরিপ্রেক্ষিতে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আমাদের প্রত্যাশা, তারা যেন যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচনের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রকে জনগণের সরকার উপহার দেয়। তিনি বলেন, আপাতত নির্বাচনের তারিখসহ একটা সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ চায় জনগণ। এতে তারা তাদের ভোটে নির্বাচিত সরকার কবে নাগাদ পাবে সে সম্পর্কে একটা পরিষ্কার চিত্র পেয়ে যাবে।

সাক্ষাৎকারের বিস্তারিত নিচে দেওয়া হলো-

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যক্রমকে কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?

ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু : বিভিন্ন দিকে দৃষ্টি না দিয়ে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ এবং আইনশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় মনোযোগ দিলে অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যক্রম জনগণের কাছে বেশি গ্রহণযোগ্যতা পেত। খুনি হাসিনার আমলে পরপর চারটি নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে পারে নাই। জনগণের ভিতর এ নিয়ে ক্ষোভ তৈরি হয়েছিল। অন্তর্বর্তী সরকারের চার মাসের বেশি সময় অতিবাহিত হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে তাদের দায়িত্ব ছিল একটি নির্বাচিত সরকারের হাতে শাসনভার অর্পণের জন্য যা যা করণীয় তা সম্পন্ন করা।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা চলছে যে খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ‘মাইনাস টু’র ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। এ বিষয়ে আপনার মন্তব্য কী?

ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু : এটা কল্পকাহিনি। তারেক রহমান দেশে ফিরবেন এবং দেশের মানুষের নেতৃত্ব দেবেন। কারণ তিনি এখন শুধু দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনই নয়, সারা বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের কাছে জনপ্রিয় নেতা।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জাতীয় সংসদ নির্বাচন কবে অনুষ্ঠিত হলে ভালো হয় বলে মনে করেন।

ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু : যত দ্রুত সম্ভব করা যায় ততই ভালো। কথায় আছে, যার তিন মাসে হয় না তার নয় বছরেও হবে না। নির্বাচনটা কবে হবে, এটা জানার অধিকার মানুষের আছে। তাই জনগণকে ধোঁয়াশার মধ্যে না রেখে নির্বাচনি রোডম্যাপটা অবিলম্বে দিয়ে দিতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকারের সংস্কার কার্যক্রমকে কীভাবে দেখছেন? বিএনপি কোন কোন সংস্কারের প্রতি বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে?

ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু : দেশের এই টালমাটাল পরিস্থিতিতে সরকারের দু-একটা সংস্কারের ওপর বেশি মনোযোগ দেওয়া উচিত বলে মনে করি। পুলিশ প্রশাসন এখনো কার্যকর হয়নি। যারা শেখ হাসিনাকে দানব বানিয়েছিল, প্রশাসনে আওয়ামী লীগের সেই দোসররা এখনো রয়ে গেছে। সুতরাং প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলার প্রতি বাড়তি মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনের পর বিএনপি জাতীয় সরকার গঠনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এ বিষয়টিকে আপনি কীভাবে দেখেন?

ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু : পূর্বঘোষিত ৩১ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়নে বিএনপি ওয়াদাবদ্ধ। ৩১ দফায় বলা আছে, স্বৈরাচার শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যাঁরা লড়াই করেছেন, তাঁদের সবার অংশীদারির ভিত্তিতে জাতীয় সরকার গঠন করে দেশের কার্যক্রম পরিচালনা করব। এই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে বিএনপি অঙ্গীকারবদ্ধ।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ইতোমধ্যে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ ঘোষণা করে পরবর্তী নির্বাচনে তাদের অংশ নিতে না দেওয়ার দাবি উঠছে। জুলাই-আগস্টের গণহত্যার জন্য তাদের বিচারের দাবিও জোরালো হচ্ছে। এ বিষয়ে আপনার মন্তব্য কী?

ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু : আওয়ামী লীগ জুলাই-আগস্টে যে নির্মম গণহত্যা চালিয়েছে তার বিচার না হলে দেশের বিচারব্যবস্থার প্রতি মানুষের কোনো বিশ্বাসই থাকবে না। সুশাসন নিশ্চিত করা সম্ভব হবে না। আর পরবর্তী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে কি না, এ প্রশ্নের উত্তর জনগণ দিয়ে দিয়েছে। হারিকেন দিয়ে খুঁজেও মোমবাতি জ্বালানোর জন্য আওয়ামী লীগের কাউকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। দেশের মানুষের কাছে পাত্তা না পেয়ে এখন আওয়ামী লীগ হয়ে গেছে বিদেশের মাটিতে নির্বাসিত ভার্চুয়াল দল। নির্বাচনের মাঠে নামলে মানুষের কাছে গণপিটুনি খাওয়ার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যাবে না। তাই তারা এখন প্রায় নিখোঁজ একটি দল।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন নিয়ে বিএনপির প্রস্তুতি কেমন?

ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু : প্রস্তুতি আছে বলেই বিএনপি নির্বাচন চাইছে। বিএনপিতে প্রার্থীর অভাব নেই। কাকে রেখে কাকে দেব, এটা নিয়েই মধুর সমস্যা তৈরি হবে। গত ১৬ বছর শেখ হাসিনা সরকারের অত্যাচার-নির্যাতন সহ্য করে যাঁরা টিকে ছিলেন, তাঁদের মধ্য থেকে একজন মাত্র প্রার্থী বাছাই করা খুবই কঠিন কাজ। তবে দল পুরোপুরিই প্রস্তুত একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : স্থানীয় নাকি জাতীয়, কোন নির্বাচন আগে হওয়া উচিত?

ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু : প্রথমে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হতে হবে। এরপর নির্বাচিত সংসদ নির্ধারণ করবে তারা কবে, কীভাবে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চায়। কারণ প্রথমেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন দেওয়া মানে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়া।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সংবিধান সংস্কার বিষয়ে আপনার মন্তব্য কী?

ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু : সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী বাংলাদেশের ইতিহাসে একটা কলঙ্কজনক অধ্যায়ের সূচনা করেছে। যদিও আদালত ইতোমধ্যেই আংশিকভাবে তা বাতিলের রায় দিয়েছে। এটাকে আমরা সাধুবাদ জানাই। তারপরও বলব, সংবিধান সংস্কার করতে হবে। তবে সংবিধান সংস্কার করতে হলে নির্বাচিত সংসদ লাগবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার আন্দোলনকে কীভাবে দেখেন। বিএনপিসহ অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর অবদান কতটুকু?

ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু : বিএনপি দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন চালিয়েছে। জেল-জুলুম, অত্যাচার-নির্যাতন সহ্য করেছে। বহু কর্মী ইহলোক ত্যাগ করেছেন। আহত ও পঙ্গু হয়েছেন। আমার স্ত্রীও আহত হয়েছেন। তাঁর শরীরে এখানো বুলেট রয়ে গেছে। আন্দোলনের উত্থানপতন ছিল। কিন্তু জুলাই-আগস্টের আন্দোলনের পুরো ক্ষেত্রটা তৈরি করেছে বিএনপি ও যুগপৎ আন্দোলনে থাকা অন্যান্য রাজনৈতিক দল। জুলাই-আগস্টের আন্দোলনেও সবচেয়ে বেশি জীবন দিয়েছেন বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের কর্মীরা। ফাইনাল স্টেজে ছাত্র-জনতা মাঠে নেমে সবার সহযোগিতায় বিজয়ের গোলটা দিয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বারবার বলছেন, আগামী সংসদ নির্বাচন বিএনপির জন্য চ্যালেঞ্জিং। চ্যালেঞ্জগুলো কী?

ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু : আমাদের মূল যুদ্ধ নির্বাচন। জনগণের আস্থা ধরে রেখে তাদের রায় নিয়ে দেশ পরিচালনার অংশ হতে হবে। তা ছাড়া অনেক ষড়যন্ত্র, চক্রান্ত চলছে যেগুলোকে মোকাবিলা করতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপির জাতীয় কাউন্সিল কবে নাগাদ হতে পারে?

ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু : দ্রুততম সময়ের মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে। জেলা-উপজেলা পর্যায়ের কমিটিগুলো পুনর্গঠনের কাজ প্রায় শেষের দিকে। এগুলো শেষ হলেই জাতীয় কাউন্সিলের আয়োজন করা হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বাংলাদেশের প্রতি ভারতের আচরণকে কীভাবে দেখছেন?

ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু : প্রতিবেশী দেশ হিসেবে আমরা বন্ধুসুলভ আচরণ প্রত্যাশা করি। কিন্তু ভারত যদি বাংলাদেশের জনগণকে বাদ দিয়ে শুধু শেখ হাসিনা প্রীতি দেখায়, উসকানি দিয়ে সাম্প্রতিক দাঙ্গা বাঁধাতে চায় এবং মিথ্যাচার করে বহির্বিশ্বের কাছে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণœ করতে চায় তবে বন্ধুসুলভ সম্পর্ক গড়ে উঠবে না। ভারতকে বুঝতে হবে, বাংলাদেশের মানুষ অসাম্প্রদায়িক। ভারতে কট্টর হিন্দুত্ববাদীদের ভোট বাড়ে, কিন্তু বাংলাদেশে কট্টর ইসলামপন্থিদের ভোট কমে। শেখ হাসিনা ভারতে বসে সংখ্যালঘু কার্ড খেলার চেষ্টা করছেন। তিনি বোঝাতে চাইছেন, আওয়ামী লীগ না থাকলে বাংলাদেশে ইসলামপন্থিদের উত্থান ঘটে এবং হিন্দুরা সহিংসতার শিকার হয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাকে ধন্যবাদ।

ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু : আপনাদেরও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
বিতর্কিত নির্বাচনে জড়িত কর্মকর্তাদের ভূমিকা নিয়ে তদন্ত কমিটির নির্দেশ
বিতর্কিত নির্বাচনে জড়িত কর্মকর্তাদের ভূমিকা নিয়ে তদন্ত কমিটির নির্দেশ
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সর্বশেষ খবর
বিদেশে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থান তদারকিতে ১১ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন
বিদেশে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থান তদারকিতে ১১ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম