শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০২:০১, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৫

দেয়ালে পিঠ ব্যবসায়ীদের

শাহেদ আলী ইরশাদ
প্রিন্ট ভার্সন
দেয়ালে পিঠ ব্যবসায়ীদের

যতই দিন যাচ্ছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে হতাশা বাড়ছে। তাঁরা বলছেন, দেয়ালে তাঁদের পিঠ ঠেকে গেছে। এ অবস্থা উত্তরণে তাঁরা বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নরের শরণাপন্ন হয়েছেন। দেশের অর্থনীতি ও ব্যবসাবাণিজ্য গতিশীল করতে সঠিক কোনো নির্দেশনা পাচ্ছেন না ব্যবসায়ীরা। সে কারণে বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর আহসান এইচ মনসুরের কাছে নয় দফা দাবি জানিয়েছেন তাঁরা। বলেছেন, উচ্চ মুদ্রাস্ফীতিতে বিক্রি কমে গেছে, ঋণের উচ্চ সুদহারে বিনিয়োগ হচ্ছে না। চাহিদামতো ঋণপত্র (এলসি) খোলা যাচ্ছে না, বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি ৭ দশমিক ৬৬ শতাংশে নেমে এসেছে। নতুন গ্যাস সংযোগে গ্যাসের মূল্য বাড়ানো হচ্ছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)-এর সুপারিশে বিভিন্ন পণ্যের ওপর কর/মূসক বাড়ানো হয়েছে। ফলে বর্তমানে শিল্পপ্রতিষ্ঠান টিকিয়ে রাখা চ্যালেঞ্জ হয়ে গেছে। এমন পরিস্থিতি উত্তরণে ব্যবসায়ীরা এক্সিট পলিসি চেয়েছেন গভর্নরের কাছে। এজন্য সার্কুলার জারি করার দাবিও জানান তাঁরা। বৃহৎ শিল্পের এক্সিটের জন্য ২ শতাংশ ডাউন পেমেন্টে এক বছরের মনিটরিয়ামসহ ১২ বছর এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের এক্সিটের জন্য ১ শতাংশ ডাউন পেমেন্টে এক বছরের মনিটরিয়ামসহ ১৫ বছর সময় চেয়েছেন। ঋণ পরিশোধের জন্য ব্যবসায়ীরা বন্ধকি সম্পত্তি বিক্রির অনুমতি চান গভর্নরের কাছে। রবিবার বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি আনোয়ারুল আলম চৌধুরী পারভেজেরে নেতৃত্বে ব্যবসায়ীদের একটি দল বাংলাদেশ ব্যাংকে গিয়ে গভর্নর আহসান এইচ মনসুরের কাছে এসব দাবি তুলে ধরেন।

ঋণখেলাপির সময় তিন মাস না করে আগের মতো ছয় ও নয় মাস করার আবেদন জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। একইভাবে বড় শিল্পঋণের জন্য ১ দশমিক ৫ শতাংশ ডাউন পেমেন্ট, দুই বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ পরিশোধের জন্য ১০ বছর সময় চেয়েছেন তাঁরা। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পঋণ পরিশোধের জন্য ১ শতাংশ ডাউন পেমেন্ট, দুই বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ ১৫ বছর সময় চেয়েছেন। সিঙ্গেল কোম্পানির সিঙ্গেল আইডেনটিটি চান ব্যবসায়ীরা। আন্তর্জাতিক প্র্যাকটিস হচ্ছে, কেউ যদি গ্রুপ অব কোম্পানি হিসেবে নিবন্ধন করে তবে তাদের গ্রুপ হিসেবে দেখা হয়। কিন্তু আমাদের দেশে গ্রুপ হিসেবে নিবন্ধন না করা হলেও তিন-চার জন পরিচালক কমন হলে তাদের গ্রুপ হিসেবে দেখা হয় এবং কোনো একজন পরিচালক কোম্পানি থেকে বেরিয়ে গেলেও তিনি অন্য কোথাও যদি কোনোভাবে সিক হয়ে যান তবে তার লায়াবিলিটি নিতে হয়। এটার একটি ক্লারিফিকেশন দরকার। প্রণোদনার অর্থ দুই থেকে তিন মাসের মধ্যে প্রদানের ব্যবস্থা করার দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। গভর্নরকে তাঁরা বলেছেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের অডিট করতে নয় থেকে ১২ মাস লাগে। অর্থছাড় হতে লাগে আরও আট থেকে ১২ মাস। ব্যাংকের সিঙ্গেল বরোয়ার এক্সপোজার ফান্ডেড ১৫ এবং ননফান্ডেড ১০ শতাংশ করা হয়েছে। এখানে টাকার অবমূল্যায়নও আমলে নেওয়া হচ্ছে না। এটা আগের মতো ২৫ শতাংশে রাখা উচিত। ঋণ খেলাপির ক্ষেত্রে ২০২৫ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় দেওয়ার প্রস্তাব করেছেন ব্যবসায়ীরা। কারণ, মার্চ থেকে কোনো গ্রাহক তিন মাস কিস্তি না দিলে খেলাপি হয়ে যাবেন। তাই এটাকে তিন মাসে না এনে ছয় মাস রাখার প্রস্তাব করেছেন তাঁরা। বর্তমানে ঋণের সুদহার ১৫ শতাংশের বেশি। উৎপাদনমুখী শিল্পের জন্য এ সুদহার কমানো অথবা আর্থিক সহায়তা প্রদানের উপায় চেয়েছেন ব্যবসায়ীরা। বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়ন করার উপায় খুঁজে বের করার জন্য গভর্নরের কাছে আহ্বান জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলেছেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে সিএমএসই খাত সবচেয়ে বেশি ক্ষতির মুখে পড়েছে। সিএমএসই খাত টিকিয়ে রাখতে ব্যবস্থা নিতে হবে। আমরা মনে করি, সিএমএসই খাতের বিশেষ তহবিল এবং নিম্ন সুদের ব্যবস্থা করা যেতে পারে। এ খাতে একটি জেলা বা একটি ক্লাস্টারকে পাইলট ধরে ডিজিটাল প্ল্যাটফরম ব্যবহার করে অর্থায়ন করা যেতে পারে।

এ বিষয়ে এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি জসিম উদ্দিন বলেন, মূল্যস্ফীতির চাপে হিমশিম খাচ্ছে নিম্ন ও মধ্যম আয়ের মানুষ। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর মনে করেন সুদহার বাড়ালেই মূল্যস্ফীতি কমবে। ব্যবসায়ী হিসেবে আমার কাছে মনে হয় না সুদহার বাড়ালেই মূল্যস্ফীতি কমবে। দেশের ৮০ শতাংশের বেশি মানুষের অর্থনৈতিক কর্মকা ব্যাংকব্যবস্থার বাইরে। ৭০ শতাংশ মানুষ ব্যাংকেই যায় না। সেখানে সুদহার বাড়ালে কীভাবে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ হবে। বরং সুদহার বাড়লে জিনিসপত্রের দাম আরও বেড়ে মূল্যস্ফীতি বাড়ে। আমাদের কাঁচামাল, মূলধনি যন্ত্রপাতি, জ্বালানি পুরোটাই আমদানি করতে হয়। নতুন করে কোনো বিনিয়োগ হবে না। এ বিষয়ে রিকন্ডিশন্ড গাড়ি ব্যবসায়ীদের সংগঠন বারভিডার সভাপতি আবদুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমি হতাশ, সরকারের সাম্প্রতিক সিদ্ধান্তের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। বিশেষ করে ভ্যাট-ট্যাক্স বাড়ানোর ফলে আমাদের ব্যবসাবাণিজ্য ও জীবনযাত্রায় মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। গভর্নর আমাদের বলেছেন ব্যাংক ঋণের ওপর নির্ভর না করে প্রতিষ্ঠানকে করপোরেটাইজ করতে। এটা ভালো দিক, কিন্তু এত দ্রুত কীভাবে সম্ভব। ঋণ খেলাপি করার সময় ৯০ দিনের পরিবর্তে ১৮০ দিন করার প্রস্তাবের সুনির্দিষ্ট কোনো জবাব না দিয়ে গভর্নর বিষয়টি দেখবেন বলে জানিয়েছেন। এটা আদৌ বাস্তবায়ন করা সম্ভব কি না জানি না। কারণ, আইএমএফের পরামর্শে ঋণ খেলাপি করার সময় কমিয়ে আনা হয়েছে। ঋণের সুদহার কমানোর বিষয়টিও বিবেচনা করবেন বলে জানিয়েছেন গভর্নর। কিন্তু কবে নাগাদ সেটা নির্দিষ্ট করে কিছু বলেননি তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
জামায়াতের নিবন্ধন আপিলের রায় ১ জুন
জামায়াতের নিবন্ধন আপিলের রায় ১ জুন
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির
এনবিআরে কর্মবিরতি ভোগান্তিতে গ্রাহক
এনবিআরে কর্মবিরতি ভোগান্তিতে গ্রাহক
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
ডলার বিনিময় হার বাজারভিত্তিক করার ঘোষণা
ডলার বিনিময় হার বাজারভিত্তিক করার ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার
বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২
বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক সম্পৃক্ততায় কুবির ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মাদক সম্পৃক্ততায় কুবির ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ
ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য
নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক
৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন
চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৭ অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে খাল উদ্ধার
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৭ অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে খাল উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু
আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের নানা অনিয়ম-সমস্যা নিয়ে মানববন্ধন
কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের নানা অনিয়ম-সমস্যা নিয়ে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করলেন ট্রাম্প
আফগানদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগে মামলা
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ১৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ১৫

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা
গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল
ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে সাংবাদিকদের আয়োজনে ব্যতিক্রমধর্মী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
গাজীপুরে সাংবাদিকদের আয়োজনে ব্যতিক্রমধর্মী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটসের মাল্টিপারপাস ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত
ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটসের মাল্টিপারপাস ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব
নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক
ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা
ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন
সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাম্য হত্যায় জড়িত সবার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত
সাম্য হত্যায় জড়িত সবার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত
বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছেন বিশ্বের দরিদ্র প্রেসিডেন্ট হোসে মুজিকা
মারা গেছেন বিশ্বের দরিদ্র প্রেসিডেন্ট হোসে মুজিকা

পূর্ব-পশ্চিম