শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ মার্চ, ২০২৫

হাসিনা ও তাঁর পরিবারের নামে ছয় দেশে সম্পদের সন্ধান

♦ আরব আমিরাত, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যে সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পদ ♦ পাচার অর্থ ফেরতে এক সপ্তাহের মধ্যে বিশেষ আইন, তদন্ত চলছে ১১ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের নামে
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
হাসিনা ও তাঁর পরিবারের নামে ছয় দেশে সম্পদের সন্ধান

ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিভিন্ন দেশে অর্থ পাচারের বিষয়ে ১১ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে অগ্রাধিকার দিয়ে তদন্ত করছে অন্তর্বর্তী সরকার। এসব তদন্তের প্রথমেই রয়েছে গণ অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার পরিবার ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান। তদন্ত তালিকার দুই নম্বরে রয়েছেন সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী। অভিযুক্তদের অর্থ দ্রুত ফেরত আনার লক্ষ্যে একটি বিশেষ আইন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে অধ্যাদেশের মাধ্যমে এ আইনটি জারি করা হবে।

গতকাল অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পাচার অর্থ ফেরত আনার বিষয়ে টাস্কফোর্সের সভায় এসব তথ্য তুলে ধরার পাশাপাশি বিশেষ আইন করার সিদ্ধান্ত হয়। সভায় এ বিষয়ে অগ্রগতি প্রতিবেদন তুলে ধরে পাচার অর্থ ফেরত আনা সংক্রান্ত সরকারের ১১ সদস্যের টাস্কফোর্স। সভায় অর্থ, আইন উপদেষ্টা ছাড়াও সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরের প্রধানরা উপস্থিত ছিলেন। সভা শেষে গতকাল দুপুরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এ বিষয়ে ব্রিফ করেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার, উপ-প্রেস সচিব অপূর্ব জাহাঙ্গীর, সহকারী প্রেস সচিব সুচিস্মিতা তিথি।

শেখ হাসিনার পাচার সম্পদ : যৌথ তদন্ত দলের প্রতিবেদন অনুযায়ী সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার পরিবার ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে দুটি গোয়েন্দা প্রতিবেদন পাওয়া গেছে। এর মধ্যে বিএফআইইউ তদন্ত দল দেশে ৫ দশমিক ১৫ কোটি টাকা স্থিতিসহ ১১টি ব্যাংক হিসাব জব্দ করেছে। এ ছাড়া যৌথ তদন্ত দল দেশের বাইরে শেখ হাসিনা, তার পরিবার ও স্বার্থসংশ্লিøষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, হংকং এবং কেমান দ্বীপপুঞ্জে সম্পদের সন্ধান পেয়েছে।

ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, শেখ হাসিনা, তার পরিবার ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে ১৩৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়েছে যেখানে ৬৩৪ দশমিক ১৪ কোটি টাকা রয়েছে। রাজউকের ১ কোটি ৮০ লাখ টাকার দলিলমূল্যের ৬০ কাঠার প্লট পূর্বাচলে, ৮ দশমিক ৮৫ কোটি টাকার দলিলমূল্যের ১০ শতাংশ জমিসহ ৮টি ফ্ল্যাটের সন্ধান পাওয়া গেছে। এ ছাড়া প্রতারণা ও জালিয়াতির অভিযোগে শেখ হাসিনার নামে ৬টি মামলা করা হয়েছে, যেগুলোর চার্জশিট দাখিল হয়েছে। পরিবারের সাত সদস্যকে আন্তর্জাতিক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। শেখ হাসিনা, তার পরিবার ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে বিএফআইইউ ১০টি মামলার গোয়েন্দা প্রতিবেদন দিয়েছে যেখানে সব দেশি-বিদেশি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ও বিনিয়োগসংক্রান্ত তথ্য রয়েছে। এর মধ্যে ১ হাজার ৩৭৪টি ব্যাংক হিসাবে ৬১৪ কোটি ১৮ লাখ টাকা এবং ১৮৮টি বিও হিসাবের বিপরীতে ১৫ দশমিক ৫০ হাজার কোটি টাকার শেয়ার রয়েছে।

প্রেস সচিব জানান, যৌথ তদন্ত দল ৪টি মামলা দায়ের করেছে, যার মধ্যে সাবেক প্রধানমন্ত্রী রয়েছেন। এসব মামলায় ৮৪ জনের বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। অভিযুক্তদের নামে বিভিন্ন দেশে সম্পদ ও অর্থ পাচারের তথ্য প্রদান, ব্যাংক হিসাব ও সম্পদ জব্দের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে- যেখানে ১ হাজার ৮১৭ দশমিক ৭৩ কোটি টাকার দেশি সম্পদ রয়েছে। এর মধ্যে ৮৭২ কোটি ২৪ লাখ টাকার ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়েছে। ১৯ দশমিক ৬৮ হাজার কোটি টাকার (বিও অ্যাকাউন্ট) শেয়ার জব্দ করা হয়েছে। এ ছাড়া ১২৪ দশমিক ৬৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং ৩ দশমিক ৭৯ মিলিয়ন পাউন্ড এবং ১১ দশমিক ৭৫ মিলিয়ন ইউরো মূল্যের সম্পদ ক্রোকের আদেশ দেওয়া হয়েছে।

সাইফুজ্জামান চৌধুরীর পাচার সম্পদ : ১১টি গ্রুপের মধ্যে ২ নম্বরে রয়েছে আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী। যৌথ তদন্ত দলের প্রতিবেদন অনুযায়ী, তার বিষয়ে জালিয়াতি, প্রতারণা, কর ফাঁকি ও অন্যান্য অভিযোগে এনবিআরের ১১টি মামলা তদন্ত হচ্ছে। আদালত কর্তৃক ২০ কোটি টাকা মূল্যের ৪টি সম্পদ সংযুক্ত করা হয়েছে। দুটি ফ্ল্যাট এবং ৩১ হাজার ৫৯৪ দশমিক ৩৯ ডেসিমেল সম্পত্তি সংযুক্তির জন্য আদালতে আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের বিপরীতে আদালত ২৯টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করেছেন যেখানে স্থিতি ছিল ৫ দশমিক ২৭ কোটি টাকা। এ ছাড়া তার বিও অ্যাকাউন্টে ১০২ দশমিক ৮৫ কোটি টাকার শেয়ার ছিল। দেশের বাইরে সংযুক্ত আরব আমিরাতে সাইফুজ্জামান চৌধুরীর ২২৮টি, যুক্তরাষ্ট্রে ৭টি এবং যুক্তরাজ্যে ৩৪৩টি সম্পত্তির সংযুক্তির আবেদন করা হযেছে।

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর বিষয়ে তথ্য দিয়ে প্রেস সচিব বলেন, তিনি লন্ডনে প্লটের পর প্লট কিনে ফেলেছেন। এগুলো সব বাংলাদেশের মানুষের কাছ থেকে চুরি করা টাকা। তার বিষয়ে বিভিন্ন দেশে যে সম্পদ পাওয়া গেছে, তা জব্দের জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে চিঠি পাঠানো হয়েছে। প্রেস সচিব জানান, ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের নেতৃত্বাধীন শ্বেতপত্র কমিটির দেওয়া প্রতিবেদনে ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত দেশ থেকে ২৩৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থ পাচার হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এর মধ্যে ১৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছিল যেগুলো ব্যাংকিং সেক্টর থেকে পাচার হয়েছে। এটা ছিল এক ধরনের হাইওয়ে ডাকাতি।

তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের মূল ফোকাস ছিল কীভাবে এ অর্থ ফেরত আনা যায়। এজন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুরকে প্রধান করে গত সেপ্টেম্বরে ১১ সদস্যের একটি টাস্কফোর্স গঠন করা হয়। এ টাস্কফোর্স ও সরকারের বিভিন্ন সংস্থা মিলে অর্থ ফেরত আনার বিষয়ে যৌথ তদন্ত চালাচ্ছেন। বিশেষ আইন সম্পর্কে প্রেস সচিব জানান, পাচার অর্থ ফেরত আনতে যে বিদেশি আইনি কোম্পানির সঙ্গে সরকারের চুক্তি হবে, সেই চুক্তি করতেই বিশেষ আইনটি করা হচ্ছে। এ ছাড়া বিদেশি সহায়তাকারীরাও এ ধরনের একটি আইন চাইছেন।

পাচার অর্থ ফেরত আনতে এ পর্যন্ত ৩০০-এর বেশি বিদেশি ল ফার্ম যোগাযোগ করেছে জানিয়ে প্রেস সচিব আরও বলেন, এর মধ্যে ৩০টির মতো ল ফার্মের সঙ্গে সরকার চুক্তি করবে। সভায় ড. ইউনূস পাচার অর্থ ফেরত আনতে সর্বশক্তি নিয়োগের তাগাদা দিয়েছেন। এ ছাড়া প্রতি মাসে এ বিষয়ে মিটিংয়ের পরামর্শ দিয়েছেন। পাচার অর্থ সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ তথ্য অনুসন্ধানের বিষয়ে জোর দিয়েছেন। এ অর্থ কোথায় গেল, কীভাবে গেল, কার কাছে গেল-এ বিষয়ে বিশদ তথ্যও চেয়েছেন তিনি। সভায় এনবিআর চেয়ারম্যান পাচার অর্থের বিষয়ে একটি অবিশ্বাস্য তথ্য দিয়েছেন বলে জানান প্রেস সচিব। তিনি বলেন, দেশ থেকে ছেলেমেয়ে বিদেশে পড়তে যায়। একটা কেসে দেখা গেছে, একটি সন্তানের এক সেমিস্টারের জন্য টিউশন ফি বাবদ ৪০০ কোটি টাকার ওপরে দেশ থেকে পাঠিয়েছেন। তিনি বলেন, আমরা জানতাম ব্যাংকিং সেক্টর, হুন্ডি, আন্ডার ইনভয়েস এবং ওভার ইনভয়েসের মাধ্যমে টাকাটা পাচার হয়েছে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, একটা ছেলে পড়তে যাচ্ছে-তাকে টপ ইউনিভার্সিটিতে পড়ালে বছরে সর্বোচ্চ ১ কোটি টাকার মতো লাগতে পারে। এই কেসে ৪ থেকে ৫০০ কোটি টাকা পাঠানো হয়েছে, যা অবিশ্বাস্য। প্রেস সচিব জানান, পাচার অর্থ ফেরত আনার প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ১৫ মার্চ লন্ডনে যাবেন। সেখানে গিয়ে যেসব ল ফার্ম সহায়তা করতে আগ্রহী এবং যেসব প্রতিষ্ঠান কাজ করছেন তাদের সঙ্গে কথা বলবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
সর্বশেষ খবর
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের বন্ধ

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার
চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন
চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন

১৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে ভালোবাসায় সিক্ত ‘ক্যাফে ২১’
দুবাইয়ে ভালোবাসায় সিক্ত ‘ক্যাফে ২১’

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল
মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল

৪০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

চীনের তরুণদের মাঝে সাড়া ফেলেছে 'বন্ধুত্বের বিয়ে'
চীনের তরুণদের মাঝে সাড়া ফেলেছে 'বন্ধুত্বের বিয়ে'

৪৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে ‘বৈশাখের পঙক্তিমালা’
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে ‘বৈশাখের পঙক্তিমালা’

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন
গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সুশান্তের মৃত্যুর পর যে কঠিন সময় পার করেছেন রিয়া
সুশান্তের মৃত্যুর পর যে কঠিন সময় পার করেছেন রিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র
আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়েকে কত রানের লিড দিতে চায় বাংলাদেশ?
জিম্বাবুয়েকে কত রানের লিড দিতে চায় বাংলাদেশ?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদন আদেশের অপেক্ষায় বাদী
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদন আদেশের অপেক্ষায় বাদী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঝড়ের আভাস, ১১ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
ঝড়ের আভাস, ১১ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাড়তে পারে গরম
রাজধানীতে বাড়তে পারে গরম

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শ্রমিকদের মানবাধিকার নিশ্চিতের দাবি ব্রিটিশ এমপি আফসানার
শ্রমিকদের মানবাধিকার নিশ্চিতের দাবি ব্রিটিশ এমপি আফসানার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা
এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা
ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের
সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা
আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী
নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ