শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৫, বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ১০:১২, বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫

মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রপ্তানিতে জালিয়াতি

আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র

অনলাইন ভার্সন
আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র

মালয়েশিয়ার সম্ভাবনাময় শ্রমবাজারকে কলংকিত করা দুর্নীতিবাজ, লুটেরা সিন্ডিকেট আবারও সক্রিয়। অন্যায্য ও অন্যায়ভাবে চার লাখ ৯৪ হাজার ১৮০ গরিব কর্মীর কাছ থেকে এই চক্রটি অন্তত ২৫ হাজার কোটি টাকা লুটে নেয়। যার অন্তত সাড়ে সাত হাজার কোটি টাকাই তারা ‘চাঁদার’ আড়ালে মালয়েশিয়ায় পাঠানোর নামে নিজেদের পকেটে পুরেছে। শ্রমবাজারের ‘বিষফোঁড়া’ রিক্রুটিং মাফিয়া এই চক্রটি এখন সুযোগ বুঝে আবারও দৃশ্যপটে।

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারটি যখন খুলে দেওয়ার সময় হয়েছে, তখনই ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী সরকারের ‘ক্রিম’ খাওয়া রক্তচুষা এই সিন্ডিকেট গ্রামের অসহায়, অভাবি মানুষকে ‘রিঙ্গিতের’ লোভ দেখানো শুরু করেছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের চোখে ‘ধুলো’ দিয়ে আবারও মানুষের সহায়সম্বল বিক্রি করে নিঃস্ব করার মিশন নিয়ে সামনে এসেছে এই অতিমুনাফালোভী চক্রটি। বিশেষজ্ঞ ও বিশ্লেষকরা বলছেন, মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারের ভাবমূর্তি ধুলায় মিশিয়ে দেওয়া লুটেরা এই রিক্রুটিং সিন্ডিকেটকে সমূলে নির্মূল করতে হবে। গ্রামের গরিব মানুষ যেন স্বল্প খরচে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে প্রবেশ করতে পারে এই উদ্যোগ নিতে হবে সরকারকে। অনুসন্ধানে এসব তথ্য জানা গেছে।

তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা ও সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ক্ষমতাচচ্যুত আওয়ামী সরকারের সময়ে গুটিকয় রিত্রুদ্ধটিং এজেন্সির বেপরোয়া দুর্নীতি ও অনিয়মের কারণে গত বছরের ৩১ মে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার বন্ধ হয়ে যায়। প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের তথ্য মতে, সে সময় ওই মাফিয়া সিন্ডিকেটের কারণে ১৭ হাজার ৭৭৭ জন কর্মী মালয়েশিয়া যেতে পারেননি। এই কর্মীদের মালয়েশিয়ায় পাঠানো ও পুনরায় বাজারটি চালুর চেষ্টা করছে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার। কাজটি যখন গুছিয়ে আনা হয়েছে, তখনই বাজারটিকে হাত ছাড়া করার ‘দুষ্টচক্র’টি সক্রিয় হয়ে উঠেছে। এখন তারা নিজেদের এজেন্সি বাদ দিয়ে কৌশলে তাদের ‘পুতুল’ এজেন্সিকে সামনে রেখে তৎপরতা শুরু করেছে।

২০২১ সালের ১৯ ডিসেম্বর মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর উদ্যোগে দেশটির সরকারের সঙ্গে সমাঝোতা স্মারক সই করে তৎকালীন সরকার। সে সময় বাংলাদেশি রিক্রুটিং এজেন্সি ক্যাথারসিস ইন্টারন্যাশনালের (আরএল-৫৪৯) স্বত্বাধিকারী ও বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সির সাবেক মহাসচিব  রুহুল আমিন এবং মালয়েশিয়ার আইটি কম্পানি বেসটিনেটের মালিক বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মালয়েশিয়ান নাগরিক দাতোশ্রি আমিন নুরের নেতৃত্বে অনলাইন পদ্ধতি এফডব্লিউসিএমএসের মাধ্যমে ২৫ সদস্যের একটি সিন্ডিকেট তৈরি করা হয়। 

এই সিন্ডিকেটের সদস্যরা হলেন অরবিটালস ইন্টারন্যাশনালের (আরএল ১১৩ ও ১৪৫৭) চেয়ারম্যান ও সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল,  ফেনী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সিন্ধা ওভারসিজ স্বত্বাধিকারী (আরএল ১১৪৬) নিজাম উদ্দিন হাজারী, আহমেদ ইন্টান্যাশনালের (আরএল ১৫৫১) স্বত্বাধিকারী ও সাবেক সংসদ সদস্য বেনজীর আহমেদ, বায়রার সাবেক সভাপতি ও সরকার রিক্রুটিং এজেন্সির (আরএল ২২৬) মোহাম্মদ আবুল বাশার, ফাইভ এম ইন্টারন্যাশনালের (আর এল ১৩২৭) স্বত্বাধিকারী অবসরপ্রাপ্ত লে. জে. মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী, কাজী এয়ার ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী (আরএল ২০৭) কাজী মো. মফিজুর রহমান, অনন্য অপূর্ব রিক্রুটিং এজেন্সি এজেন্সির স্বত্বাধিকারী (আরএল ২১০১) মহিউদ্দিন আহমেদ (মহি), আল-রাবেতা ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী (আরএল ৩৫৪) আবুল বাশার, আদিব এয়ার ট্রাভেলস অ্যান্ড ট্যুরসের (আরএল-১০২৪) স্বত্বাধিকারী কে এম মোবারক উল্লাহ শিমুল, আকাশ ভ্রমণের স্বত্বাধিকারী (আরএল ৩৮৪) মনসুর আহমেদ খান, জাহরাত অ্যাসোসিয়েটসের স্বত্বাধিকারী (আরএল ২৮৫) শফিকুল ইসলাম ফিরোজ, আল বোখারি ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী (আরএল ৩০১) সাইফুল ইসলাম ভূইয়া, আমিয়াল ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী (আরএল ১৩২৬) শাহ জামাল মোস্তফা, বিনিময় ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী (আরএল ৩৫১) এম এ সোবহান ভূঁইয়া, বিএম ট্রাভেলসের স্বত্বাধিকারী (আরএল ১৪২১) শফিকুল ইসলাম, বাদ্রার্স ইন্টারন্যাশনের স্বত্বাধিকারী (আরএল ১৫৭১) রফিকুল ইসলাম, গ্রীনল্যান্ড ওভারসিসের স্বত্বাধিকারী (আরএল ৪০) রেহেনা আরজুমান হাই, ইমিপ্রয়াল রিসোর্সের স্বত্বাধিকারী (আরএল ১৮৭৪) মাহবুবুর রহমান, ইরবিং এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী (আরএল ২১৫) হাফিজুল বারী মোহাম্মদ লুৎফর রহমান, অইছি ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী (আরএল ১১৪১) মোস্তাফিজুর রহমান, পাথফাইন্ডার ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী (আরএল ১২৯৮) মাজহারুল ইসলাম, সরকার ইন্টারন্যাশনালের (আরএল ১৭১৫) মোহাম্মদ আলী সরকার, শাহেনা ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলসের রফিকুল ইসলাম, সাউথ পয়েন্ট ওভারসিসের মোহাম্মদ মিজানুর কাদের, ইউনাইটেড ম্যান পাওয়ার কনসালটেন্সির জেড ইউ সাইদ, জাহরাত অ্যাসোসিয়েটের শফিকুল আলম এবং আইএসএমটি হিউম্যান রিসোর্স ডেভেলপমেন্টের মোহাম্মদ আরিফুল ইসলাম। মূলত এরাই পুরো মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারটিকে কুক্ষিগত করে রাখেন।

জনশক্তি রপ্তানিকারক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এই সিন্ডিকেটের সদস্যরা বাংলাদেশ থেকে যত কর্মী মালয়েশিয়ায় গেছেন প্রত্যেক কর্মীর কাছ থেকেই এক লাখ ৫২ হাজার টাকা করে বাধ্যতামূলকভাবে সব খরচের অতিরিক্ত টাকা চাঁদা হিসেবে নিয়েছে। অর্থাৎ ২০২২ সালের আগস্ট থেকে ২০২৪ সালের ৩১ মে পর্যন্ত চার লাখ ৯৪ হাজার ১৮০ জন কর্মী মালয়েশিয়ায় পাড়ি জমিয়েছেন। প্রতি কর্মীর কাছ থেকে সাড়ে চার-পাঁচ লাখ টাকা করে নেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। ওই হিসাবে প্রায় ২৪ হাজার ৭০০ কোটি টাকা নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। আর চাঁদার নামে কর্মীপ্রতি এক লাখ ৫২ হাজার টাকা হিসাব ধরলেও প্রায় সাত হাজার ৫০০ কোটি টাকা তারা চাঁদা হিসেবে নিয়েছে।

জনশক্তি রপ্তানিকারক ব্যবসায়ীরা বলছেন, যে সিন্ডিকেটের কারণে ২০২৪ সালে মালয়েশিয়ার বাজার বন্ধ হয়ে গেছে, এই সিন্ডিকেট পুনরায় মাথাচাড়া দেওয়ার চেষ্টা করছে। ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর তাদের অনেকেই দেশের বাইরে পলায়ন করলেও সেখান থেকে আবারও সিন্ডিকেট করার চেষ্টা করছে। সে জন্য পরিচয় গোপন করে দেশে থাকা আওয়ামী লীগ কর্মীদের ও অন্য রাজনৈতিক দলের কর্মীদের সাইনবোর্ড হিসেবে ব্যবহার করছে সিন্ডিকেটের হোতারা। তারা মালয়েশিয়ায় এ বিষয় একাধিকবার বৈঠকও করেছে।

বায়রা সদস্যদের মতে- আগেরবার সিন্ডিকেটে থাকা এজেন্সিগুলোর কাছ থেকে শুরুতেই পাঁচ কোটি টাকা করে জামানত নেওয়া হয়েছিল। এবার তারা ৫০ লাখ মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত (প্রায় সাড়ে ১২ কোটি টাকা) করে জমা নিচ্ছে। পরবর্তী সময়ে নানা ধরনের আন্দোলন-সংগ্রাম তৈরি হলে এ ২৫ রিক্রুটিং এজেন্সি থেকে সরকারি রিক্রুটিং এজেন্সি বাংলাদেশ ওভারসিজ এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেডসহ (বোয়েসেল) ১০১টি রিক্রুটিং এজেন্সি মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর সুযোগ পায়।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়- এই সিন্ডিকেট সে সময়কার আওয়ামী লীগের প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ ও সচিব মনিরুছ সালেহীনের সহযোগিতায় তৈরি হয়। শুধু তাঁরাই নন, সে সময়কার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান সিন্ডিকেট তৈরির প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সহযোগী ছিলেন। তিনি এ বিষয় নিয়ে একাধিকবার প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে তদবির করেছেন বলে জানা গেছে।

জনশক্তি রপ্তানিকারক ব্যবসায়ীরা বলছেন, মালয়েশিয়ার বাজার চালু করতে যে সমাঝোতা স্মারক বাংলাদেশ সরকার স্বাক্ষর করেছে সেই সমাঝোতা স্মারক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে সিন্ডিকেট করার জন্যই করা হয়েছিল। কারণ সমাঝোতা স্মারকে বলা হয়েছিল, বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ায় কোন কোন রিক্রুটিং এজেন্সি কর্মী পাঠাবে তা নির্ধারণ করবে মালয়েশিয়া সরকার। তারা স্বচ্ছভাবে অনলাইন পদ্ধতিতে রিক্রুটিং এজেন্সি নির্ধারণ করবে। কিন্তু সেখানে কোনো স্বচ্ছতা ছিল না। রুহুল আমিন স্বপন ও দাতুশ্রী আমিন তাদের নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী রিক্রুটিং এজেন্সি নির্ধারণ করেছেন। তাঁরা নির্ধারণকৃত প্রতিটি এজেন্সি থেকে পাঁচ-সাত কোটি টাকা নিয়ে তাদের নির্ধারণ করেছেন।

সিন্ডিকেটের সঠিক বিচার না হওয়ায় এই সিন্ডিকেট পুনরায় মাথাচাড়া দিতে পারছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সিজের সাবেক যুগ্ম মহাসচিব মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম। তিনি বলেন, মাত্র ১২ জনের নামে মামলা করা হয়েছে। যাদের বিরুদ্ধে মামলা চলমান ঠিক সেই ব্যক্তিরাই এখন সিন্ডিকেট করার পাঁয়তারা চালাচ্ছেন। ফলে বর্তমান সরকারে যাঁরা আছেন তারা যদি শেখ হাসিনার আমলের সিন্ডিকেটকে প্রশ্রয় দিয়ে থাকেন তাহলে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের উদ্দেশ্য মূল্যহীন হয়ে যাবে। এটা আমাদের জন্য খুবই দুঃখজনক।

অ্যান্ডি হলের বিবৃতি

বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠানোর প্রক্রিয়া আবারও শুরু হতে যাচ্ছে, এমন এক সময়ে আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত অভিবাসন বিশেষজ্ঞ ও মানবাধিকারকর্মী অ্যান্ডি হলের আশঙ্কা, আগের মতোই একটি দুর্নীতিপরায়ণ সিন্ডিকেট আবার সক্রিয় হয়েছে। সিন্ডিকেটের এই সক্রিয়তা শুধু শ্রমিকদের দুর্ভোগই নয়, শ্রম সংস্কারের যেকোনো সম্ভাবনাকেই বাধাগ্রস্ত করতে পারে বলে সতর্ক করেছেন তিনি।

৭ এপ্রিল ২০২৫ তারিখে ফ্রি মালয়েশিয়া টুডেতে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে অ্যান্ডি হল স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেন, ২০২২ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত সময়ে এই সিন্ডিকেট বাংলাদেশি শ্রমিকদের কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ আদায় করে তাঁদের ভুয়া নিয়োগে নিযুক্ত করেছে। ফলস্বরূপ বহু শ্রমিক কর্মহীন হয়ে পড়েন, ঋণের বোঝা টেনে মানবেতর জীবন যাপন করেছেন। জাতিসংঘের একাধিক সংস্থার তদন্তেও এই সিন্ডিকেটের অপকর্ম উঠে এসেছে, যার ভিত্তি ছিল অ্যান্ডি হলেরই আনুষ্ঠানিক অভিযোগ।

অ্যান্ডি হল এক বিবৃতিতে জানান, মালয়েশিয়ার সঙ্গে ২০২১ সালে স্বাক্ষরিত চুক্তির কিছু ধারা সিন্ডিকেটকে সুবিধা দিয়েছে। এসব ধারা সংশোধন না করলে অনিয়ম চিরস্থায়ী হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক তাসনিম সিদ্দিকী বলেন, শ্রমবাজার চালু করার পেছনে আবারও সেই পুরনো চক্র ক্রিয়াশীল। আবারও যারা সিন্ডিকেট করেছিলেন তারাই অন্য আবরণে সিন্ডিকেট করতে চাচ্ছেন এবং এটা আমাদের সরকারের ওপর প্রেসার ক্রিয়েট করছে। সরকার কর্মী পাঠানোর জন্য দোনোমনো করছে এই সিন্ডিকেটেই কর্মী পাঠাবে কি না। সেই জায়গায়টাতেই সুধীসমাজের পক্ষ থেকে আমরা দৃঢ় কণ্ঠে বলেছি, কোনো অবস্থায় কর্মী পাঠানো উচিত হবে না।

সূত্র - কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
রেলের ৯০০০ কোটির প্রকল্পে পদে পদে অনিয়ম
রেলের ৯০০০ কোটির প্রকল্পে পদে পদে অনিয়ম
সারাদেশে ভারি বর্ষণের আভাস, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা
সারাদেশে ভারি বর্ষণের আভাস, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা
হাসিনা-কামালের বিরুদ্ধে পঞ্চম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
হাসিনা-কামালের বিরুদ্ধে পঞ্চম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
ভাষা সংগ্রামী আহমদ রফিক হাসপাতালে
ভাষা সংগ্রামী আহমদ রফিক হাসপাতালে
ঝড়ের আভাস, ৭ জেলার নদীবন্দরে সতর্কসংকেত
ঝড়ের আভাস, ৭ জেলার নদীবন্দরে সতর্কসংকেত
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়ানোয় বাংলাদেশের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন রাষ্ট্রদূত
ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়ানোয় বাংলাদেশের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন রাষ্ট্রদূত
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী
সর্বশেষ খবর
বিমানবন্দরে গ্রেফতার জনপ্রিয় ইউটিউবার ‘ডাকি ভাই’
বিমানবন্দরে গ্রেফতার জনপ্রিয় ইউটিউবার ‘ডাকি ভাই’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেফতার ৩
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেফতার ৩

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

৩ দিন সমুদ্রে ভাসতে থাকা ৮ জেলেকে উদ্ধার
৩ দিন সমুদ্রে ভাসতে থাকা ৮ জেলেকে উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৩ ঘণ্টা পর রাজশাহী-রহনপুর রুটে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
১৩ ঘণ্টা পর রাজশাহী-রহনপুর রুটে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে বিএলসিএ’র পঞ্চম বর্ষপূর্তি উদযাপিত
সিডনিতে বিএলসিএ’র পঞ্চম বর্ষপূর্তি উদযাপিত

২৪ মিনিট আগে | পরবাস

লিভ টুগেদারের বিরুদ্ধে আবারও সোচ্চার কঙ্গনা
লিভ টুগেদারের বিরুদ্ধে আবারও সোচ্চার কঙ্গনা

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

রেলের ৯০০০ কোটির প্রকল্পে পদে পদে অনিয়ম
রেলের ৯০০০ কোটির প্রকল্পে পদে পদে অনিয়ম

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পেকুয়ায় অস্ত্রসহ আটক ২
পেকুয়ায় অস্ত্রসহ আটক ২

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্রে ভাসতে থাকা ৮ জেলেকে উদ্ধার করল কোস্ট গার্ড
সমুদ্রে ভাসতে থাকা ৮ জেলেকে উদ্ধার করল কোস্ট গার্ড

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়

৫৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সারাদেশে ভারি বর্ষণের আভাস, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা
সারাদেশে ভারি বর্ষণের আভাস, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা কিংসের তাঁবুতে কিউবা
বসুন্ধরা কিংসের তাঁবুতে কিউবা

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-কামালের বিরুদ্ধে পঞ্চম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
হাসিনা-কামালের বিরুদ্ধে পঞ্চম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চকরিয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একব্যক্তির মৃত্যু
চকরিয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাষা সংগ্রামী আহমদ রফিক হাসপাতালে
ভাষা সংগ্রামী আহমদ রফিক হাসপাতালে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে বিশেষ পুলিশি অভিযান, গ্রেফতার ১৬২৯
সারাদেশে বিশেষ পুলিশি অভিযান, গ্রেফতার ১৬২৯

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে ৭৬ ভরি সোনার গয়নাসহ তিনজন আটক
শাহজালালে ৭৬ ভরি সোনার গয়নাসহ তিনজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়াকিটকি ক্রয়ে অনিয়ম : ডিএনসিসিতে দুদকের অভিযান
ওয়াকিটকি ক্রয়ে অনিয়ম : ডিএনসিসিতে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে নিয়ম ভাঙলেই গুণতে হবে জরিমানা
ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে নিয়ম ভাঙলেই গুণতে হবে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে অস্ত্র মামলায় একজনের ১৭ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে অস্ত্র মামলায় একজনের ১৭ বছর কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিটার শিল্টনের ১৩৯০ ম্যাচের রেকর্ড ছুয়ে ফেললেন ৪৫ বছরের ফ্যাবিও
পিটার শিল্টনের ১৩৯০ ম্যাচের রেকর্ড ছুয়ে ফেললেন ৪৫ বছরের ফ্যাবিও

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বায়ুদূষণের শীর্ষে রিয়াদ, ঢাকার অবস্থান কত
বায়ুদূষণের শীর্ষে রিয়াদ, ঢাকার অবস্থান কত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝড়ের আভাস, ৭ জেলার নদীবন্দরে সতর্কসংকেত
ঝড়ের আভাস, ৭ জেলার নদীবন্দরে সতর্কসংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাল ফলে রঙিন মাঠ
লাল ফলে রঙিন মাঠ

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নাইজেরিয়ায় নৌকা ডুবে নিখোঁজ ৪০
নাইজেরিয়ায় নৌকা ডুবে নিখোঁজ ৪০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীদের ভ্রমণ ভিসা স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্র
গাজাবাসীদের ভ্রমণ ভিসা স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিউইয়র্কে ক্লাবে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ৩
নিউইয়র্কে ক্লাবে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে পিকআপ-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৪
চট্টগ্রামে পিকআপ-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৪

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা
মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক
রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন
কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?
বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ
শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’
‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প
আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’
‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়িতে প্রতিযোগিতা চাই না: শাহরুখ খান
বাড়িতে প্রতিযোগিতা চাই না: শাহরুখ খান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’
‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিবাহিত পুরুষরা সম্পর্ক জড়ালেও দোষ শুধু নারীদেরই হয়’
‘বিবাহিত পুরুষরা সম্পর্ক জড়ালেও দোষ শুধু নারীদেরই হয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন
একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন
ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব
দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি
ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ নিয়ে মত দেবে বিএনপি
২০ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ নিয়ে মত দেবে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...

শোবিজ

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি

সম্পাদকীয়

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটপাট
ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা