শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৫, বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ১০:১২, বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫

মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রপ্তানিতে জালিয়াতি

আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র

অনলাইন ভার্সন
আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র

মালয়েশিয়ার সম্ভাবনাময় শ্রমবাজারকে কলংকিত করা দুর্নীতিবাজ, লুটেরা সিন্ডিকেট আবারও সক্রিয়। অন্যায্য ও অন্যায়ভাবে চার লাখ ৯৪ হাজার ১৮০ গরিব কর্মীর কাছ থেকে এই চক্রটি অন্তত ২৫ হাজার কোটি টাকা লুটে নেয়। যার অন্তত সাড়ে সাত হাজার কোটি টাকাই তারা ‘চাঁদার’ আড়ালে মালয়েশিয়ায় পাঠানোর নামে নিজেদের পকেটে পুরেছে। শ্রমবাজারের ‘বিষফোঁড়া’ রিক্রুটিং মাফিয়া এই চক্রটি এখন সুযোগ বুঝে আবারও দৃশ্যপটে।

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারটি যখন খুলে দেওয়ার সময় হয়েছে, তখনই ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী সরকারের ‘ক্রিম’ খাওয়া রক্তচুষা এই সিন্ডিকেট গ্রামের অসহায়, অভাবি মানুষকে ‘রিঙ্গিতের’ লোভ দেখানো শুরু করেছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের চোখে ‘ধুলো’ দিয়ে আবারও মানুষের সহায়সম্বল বিক্রি করে নিঃস্ব করার মিশন নিয়ে সামনে এসেছে এই অতিমুনাফালোভী চক্রটি। বিশেষজ্ঞ ও বিশ্লেষকরা বলছেন, মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারের ভাবমূর্তি ধুলায় মিশিয়ে দেওয়া লুটেরা এই রিক্রুটিং সিন্ডিকেটকে সমূলে নির্মূল করতে হবে। গ্রামের গরিব মানুষ যেন স্বল্প খরচে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে প্রবেশ করতে পারে এই উদ্যোগ নিতে হবে সরকারকে। অনুসন্ধানে এসব তথ্য জানা গেছে।

তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা ও সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ক্ষমতাচচ্যুত আওয়ামী সরকারের সময়ে গুটিকয় রিত্রুদ্ধটিং এজেন্সির বেপরোয়া দুর্নীতি ও অনিয়মের কারণে গত বছরের ৩১ মে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার বন্ধ হয়ে যায়। প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের তথ্য মতে, সে সময় ওই মাফিয়া সিন্ডিকেটের কারণে ১৭ হাজার ৭৭৭ জন কর্মী মালয়েশিয়া যেতে পারেননি। এই কর্মীদের মালয়েশিয়ায় পাঠানো ও পুনরায় বাজারটি চালুর চেষ্টা করছে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার। কাজটি যখন গুছিয়ে আনা হয়েছে, তখনই বাজারটিকে হাত ছাড়া করার ‘দুষ্টচক্র’টি সক্রিয় হয়ে উঠেছে। এখন তারা নিজেদের এজেন্সি বাদ দিয়ে কৌশলে তাদের ‘পুতুল’ এজেন্সিকে সামনে রেখে তৎপরতা শুরু করেছে।

২০২১ সালের ১৯ ডিসেম্বর মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর উদ্যোগে দেশটির সরকারের সঙ্গে সমাঝোতা স্মারক সই করে তৎকালীন সরকার। সে সময় বাংলাদেশি রিক্রুটিং এজেন্সি ক্যাথারসিস ইন্টারন্যাশনালের (আরএল-৫৪৯) স্বত্বাধিকারী ও বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সির সাবেক মহাসচিব  রুহুল আমিন এবং মালয়েশিয়ার আইটি কম্পানি বেসটিনেটের মালিক বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মালয়েশিয়ান নাগরিক দাতোশ্রি আমিন নুরের নেতৃত্বে অনলাইন পদ্ধতি এফডব্লিউসিএমএসের মাধ্যমে ২৫ সদস্যের একটি সিন্ডিকেট তৈরি করা হয়। 

এই সিন্ডিকেটের সদস্যরা হলেন অরবিটালস ইন্টারন্যাশনালের (আরএল ১১৩ ও ১৪৫৭) চেয়ারম্যান ও সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল,  ফেনী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সিন্ধা ওভারসিজ স্বত্বাধিকারী (আরএল ১১৪৬) নিজাম উদ্দিন হাজারী, আহমেদ ইন্টান্যাশনালের (আরএল ১৫৫১) স্বত্বাধিকারী ও সাবেক সংসদ সদস্য বেনজীর আহমেদ, বায়রার সাবেক সভাপতি ও সরকার রিক্রুটিং এজেন্সির (আরএল ২২৬) মোহাম্মদ আবুল বাশার, ফাইভ এম ইন্টারন্যাশনালের (আর এল ১৩২৭) স্বত্বাধিকারী অবসরপ্রাপ্ত লে. জে. মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী, কাজী এয়ার ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী (আরএল ২০৭) কাজী মো. মফিজুর রহমান, অনন্য অপূর্ব রিক্রুটিং এজেন্সি এজেন্সির স্বত্বাধিকারী (আরএল ২১০১) মহিউদ্দিন আহমেদ (মহি), আল-রাবেতা ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী (আরএল ৩৫৪) আবুল বাশার, আদিব এয়ার ট্রাভেলস অ্যান্ড ট্যুরসের (আরএল-১০২৪) স্বত্বাধিকারী কে এম মোবারক উল্লাহ শিমুল, আকাশ ভ্রমণের স্বত্বাধিকারী (আরএল ৩৮৪) মনসুর আহমেদ খান, জাহরাত অ্যাসোসিয়েটসের স্বত্বাধিকারী (আরএল ২৮৫) শফিকুল ইসলাম ফিরোজ, আল বোখারি ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী (আরএল ৩০১) সাইফুল ইসলাম ভূইয়া, আমিয়াল ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী (আরএল ১৩২৬) শাহ জামাল মোস্তফা, বিনিময় ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী (আরএল ৩৫১) এম এ সোবহান ভূঁইয়া, বিএম ট্রাভেলসের স্বত্বাধিকারী (আরএল ১৪২১) শফিকুল ইসলাম, বাদ্রার্স ইন্টারন্যাশনের স্বত্বাধিকারী (আরএল ১৫৭১) রফিকুল ইসলাম, গ্রীনল্যান্ড ওভারসিসের স্বত্বাধিকারী (আরএল ৪০) রেহেনা আরজুমান হাই, ইমিপ্রয়াল রিসোর্সের স্বত্বাধিকারী (আরএল ১৮৭৪) মাহবুবুর রহমান, ইরবিং এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী (আরএল ২১৫) হাফিজুল বারী মোহাম্মদ লুৎফর রহমান, অইছি ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী (আরএল ১১৪১) মোস্তাফিজুর রহমান, পাথফাইন্ডার ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী (আরএল ১২৯৮) মাজহারুল ইসলাম, সরকার ইন্টারন্যাশনালের (আরএল ১৭১৫) মোহাম্মদ আলী সরকার, শাহেনা ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলসের রফিকুল ইসলাম, সাউথ পয়েন্ট ওভারসিসের মোহাম্মদ মিজানুর কাদের, ইউনাইটেড ম্যান পাওয়ার কনসালটেন্সির জেড ইউ সাইদ, জাহরাত অ্যাসোসিয়েটের শফিকুল আলম এবং আইএসএমটি হিউম্যান রিসোর্স ডেভেলপমেন্টের মোহাম্মদ আরিফুল ইসলাম। মূলত এরাই পুরো মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারটিকে কুক্ষিগত করে রাখেন।

জনশক্তি রপ্তানিকারক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এই সিন্ডিকেটের সদস্যরা বাংলাদেশ থেকে যত কর্মী মালয়েশিয়ায় গেছেন প্রত্যেক কর্মীর কাছ থেকেই এক লাখ ৫২ হাজার টাকা করে বাধ্যতামূলকভাবে সব খরচের অতিরিক্ত টাকা চাঁদা হিসেবে নিয়েছে। অর্থাৎ ২০২২ সালের আগস্ট থেকে ২০২৪ সালের ৩১ মে পর্যন্ত চার লাখ ৯৪ হাজার ১৮০ জন কর্মী মালয়েশিয়ায় পাড়ি জমিয়েছেন। প্রতি কর্মীর কাছ থেকে সাড়ে চার-পাঁচ লাখ টাকা করে নেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। ওই হিসাবে প্রায় ২৪ হাজার ৭০০ কোটি টাকা নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। আর চাঁদার নামে কর্মীপ্রতি এক লাখ ৫২ হাজার টাকা হিসাব ধরলেও প্রায় সাত হাজার ৫০০ কোটি টাকা তারা চাঁদা হিসেবে নিয়েছে।

জনশক্তি রপ্তানিকারক ব্যবসায়ীরা বলছেন, যে সিন্ডিকেটের কারণে ২০২৪ সালে মালয়েশিয়ার বাজার বন্ধ হয়ে গেছে, এই সিন্ডিকেট পুনরায় মাথাচাড়া দেওয়ার চেষ্টা করছে। ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর তাদের অনেকেই দেশের বাইরে পলায়ন করলেও সেখান থেকে আবারও সিন্ডিকেট করার চেষ্টা করছে। সে জন্য পরিচয় গোপন করে দেশে থাকা আওয়ামী লীগ কর্মীদের ও অন্য রাজনৈতিক দলের কর্মীদের সাইনবোর্ড হিসেবে ব্যবহার করছে সিন্ডিকেটের হোতারা। তারা মালয়েশিয়ায় এ বিষয় একাধিকবার বৈঠকও করেছে।

বায়রা সদস্যদের মতে- আগেরবার সিন্ডিকেটে থাকা এজেন্সিগুলোর কাছ থেকে শুরুতেই পাঁচ কোটি টাকা করে জামানত নেওয়া হয়েছিল। এবার তারা ৫০ লাখ মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত (প্রায় সাড়ে ১২ কোটি টাকা) করে জমা নিচ্ছে। পরবর্তী সময়ে নানা ধরনের আন্দোলন-সংগ্রাম তৈরি হলে এ ২৫ রিক্রুটিং এজেন্সি থেকে সরকারি রিক্রুটিং এজেন্সি বাংলাদেশ ওভারসিজ এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেডসহ (বোয়েসেল) ১০১টি রিক্রুটিং এজেন্সি মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর সুযোগ পায়।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়- এই সিন্ডিকেট সে সময়কার আওয়ামী লীগের প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ ও সচিব মনিরুছ সালেহীনের সহযোগিতায় তৈরি হয়। শুধু তাঁরাই নন, সে সময়কার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান সিন্ডিকেট তৈরির প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সহযোগী ছিলেন। তিনি এ বিষয় নিয়ে একাধিকবার প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে তদবির করেছেন বলে জানা গেছে।

জনশক্তি রপ্তানিকারক ব্যবসায়ীরা বলছেন, মালয়েশিয়ার বাজার চালু করতে যে সমাঝোতা স্মারক বাংলাদেশ সরকার স্বাক্ষর করেছে সেই সমাঝোতা স্মারক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে সিন্ডিকেট করার জন্যই করা হয়েছিল। কারণ সমাঝোতা স্মারকে বলা হয়েছিল, বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ায় কোন কোন রিক্রুটিং এজেন্সি কর্মী পাঠাবে তা নির্ধারণ করবে মালয়েশিয়া সরকার। তারা স্বচ্ছভাবে অনলাইন পদ্ধতিতে রিক্রুটিং এজেন্সি নির্ধারণ করবে। কিন্তু সেখানে কোনো স্বচ্ছতা ছিল না। রুহুল আমিন স্বপন ও দাতুশ্রী আমিন তাদের নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী রিক্রুটিং এজেন্সি নির্ধারণ করেছেন। তাঁরা নির্ধারণকৃত প্রতিটি এজেন্সি থেকে পাঁচ-সাত কোটি টাকা নিয়ে তাদের নির্ধারণ করেছেন।

সিন্ডিকেটের সঠিক বিচার না হওয়ায় এই সিন্ডিকেট পুনরায় মাথাচাড়া দিতে পারছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সিজের সাবেক যুগ্ম মহাসচিব মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম। তিনি বলেন, মাত্র ১২ জনের নামে মামলা করা হয়েছে। যাদের বিরুদ্ধে মামলা চলমান ঠিক সেই ব্যক্তিরাই এখন সিন্ডিকেট করার পাঁয়তারা চালাচ্ছেন। ফলে বর্তমান সরকারে যাঁরা আছেন তারা যদি শেখ হাসিনার আমলের সিন্ডিকেটকে প্রশ্রয় দিয়ে থাকেন তাহলে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের উদ্দেশ্য মূল্যহীন হয়ে যাবে। এটা আমাদের জন্য খুবই দুঃখজনক।

অ্যান্ডি হলের বিবৃতি

বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠানোর প্রক্রিয়া আবারও শুরু হতে যাচ্ছে, এমন এক সময়ে আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত অভিবাসন বিশেষজ্ঞ ও মানবাধিকারকর্মী অ্যান্ডি হলের আশঙ্কা, আগের মতোই একটি দুর্নীতিপরায়ণ সিন্ডিকেট আবার সক্রিয় হয়েছে। সিন্ডিকেটের এই সক্রিয়তা শুধু শ্রমিকদের দুর্ভোগই নয়, শ্রম সংস্কারের যেকোনো সম্ভাবনাকেই বাধাগ্রস্ত করতে পারে বলে সতর্ক করেছেন তিনি।

৭ এপ্রিল ২০২৫ তারিখে ফ্রি মালয়েশিয়া টুডেতে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে অ্যান্ডি হল স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেন, ২০২২ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত সময়ে এই সিন্ডিকেট বাংলাদেশি শ্রমিকদের কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ আদায় করে তাঁদের ভুয়া নিয়োগে নিযুক্ত করেছে। ফলস্বরূপ বহু শ্রমিক কর্মহীন হয়ে পড়েন, ঋণের বোঝা টেনে মানবেতর জীবন যাপন করেছেন। জাতিসংঘের একাধিক সংস্থার তদন্তেও এই সিন্ডিকেটের অপকর্ম উঠে এসেছে, যার ভিত্তি ছিল অ্যান্ডি হলেরই আনুষ্ঠানিক অভিযোগ।

অ্যান্ডি হল এক বিবৃতিতে জানান, মালয়েশিয়ার সঙ্গে ২০২১ সালে স্বাক্ষরিত চুক্তির কিছু ধারা সিন্ডিকেটকে সুবিধা দিয়েছে। এসব ধারা সংশোধন না করলে অনিয়ম চিরস্থায়ী হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক তাসনিম সিদ্দিকী বলেন, শ্রমবাজার চালু করার পেছনে আবারও সেই পুরনো চক্র ক্রিয়াশীল। আবারও যারা সিন্ডিকেট করেছিলেন তারাই অন্য আবরণে সিন্ডিকেট করতে চাচ্ছেন এবং এটা আমাদের সরকারের ওপর প্রেসার ক্রিয়েট করছে। সরকার কর্মী পাঠানোর জন্য দোনোমনো করছে এই সিন্ডিকেটেই কর্মী পাঠাবে কি না। সেই জায়গায়টাতেই সুধীসমাজের পক্ষ থেকে আমরা দৃঢ় কণ্ঠে বলেছি, কোনো অবস্থায় কর্মী পাঠানো উচিত হবে না।

সূত্র - কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
বাংলানিউজের নিউজরুম এডিটর তানজিদা পাপড়ির মৃত্যু
বাংলানিউজের নিউজরুম এডিটর তানজিদা পাপড়ির মৃত্যু
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
চিন্ময় দাসকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময় দাসকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
‘টিউলিপ সিদ্দিক দুদকের কাছে পলাতক আসামি’
‘টিউলিপ সিদ্দিক দুদকের কাছে পলাতক আসামি’
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পুনর্বিবেচনার সুযোগ আছে : আইন উপদেষ্টা
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পুনর্বিবেচনার সুযোগ আছে : আইন উপদেষ্টা
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের জন্য আরও ৪ রুটে বিমানের বিশেষ ভাড়া
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের জন্য আরও ৪ রুটে বিমানের বিশেষ ভাড়া
সর্বশেষ খবর
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের
এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে
রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি পেতে জলকেলিতে মেতেছে শিশুরা
ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি পেতে জলকেলিতে মেতেছে শিশুরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলানিউজের নিউজরুম এডিটর তানজিদা পাপড়ির মৃত্যু
বাংলানিউজের নিউজরুম এডিটর তানজিদা পাপড়ির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তিসহ গ্রেফতার ২
জয়পুরহাটে কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তিসহ গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা চেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি সাফিয়া গ্রেফতার
হত্যা চেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি সাফিয়া গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন