শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৬, সোমবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৫

অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়

আব্দুল বায়েস
অনলাইন ভার্সন
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়

ডেনমার্কের যুবরাজ ছাড়া যেমন ‘হ্যামলেট’ নাটক কল্পনা করা যায় না, তেমনি জন মেইনার্ড কেইনসকে (১৮৮৩-১৯৪৬) বাদ দিয়ে অর্থনৈতিক মন্দায় সরকারি ব্যয়ের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা অনেকটা অর্থহীন। কেইনস ছাড়া দ্বিতীয় কোনো অর্থনীতিবিদ তাঁর নীতি-উপদেশ দিয়ে রাজনীতিবিদদের ওপর এত প্রবল প্রভাব ফেলেছেন বলে জানা নেই। বিশ্বখ্যাত দার্শনিক বার্ট্রান্ড রাসেলের মতে, ‘কেইনস সবচেয়ে তীক্ষ এবং পরিষ্কার বোদ্ধা। যখন তাঁর সঙ্গে (কেইনসের সঙ্গে) যুক্তি প্রদর্শন করতাম, মনে হতো যেন জীবনটা আমি হাতে নিয়েছি এবং প্রায়ই নিজেকে বোকা ঠাহর করে বের হতাম।’

দুই

ত্রিশ শতকের মহামন্দা কাটিয়ে ওঠার পথ খুঁজতে যখন বিশ্বের সেরা সেরা মাথা মহাব্যস্ত, তখন ব্রিটেনের ট্রেজারি (অর্থ মন্ত্রণালয়) ধৈর্য ধরার সুপারিশ এবং আশ্বস্ত করেছিল যে দীর্ঘ মেয়াদে সব ঠিক হয়ে যাবে। এই কথা শুনে কেইনস খেপে গিয়ে বলেছিলেন, ‘দীর্ঘ মেয়াদে আমরা সবাই মৃত। সুতরাং যা করতে হবে, স্বল্প মেয়াদে করতে হবে।’ কেইনসের ক্যাপসুল ফর্মুলা এলো, সরকারি কিংবা বেসরকারি ব্যয় বাড়াও এবং সেটিই হচ্ছে মন্দার বিপক্ষে প্রয়োগ করার মতো মহৌষধ। এর কারণ খুব সহজেই অনুমেয়, অর্থনৈতিক মন্দা তখনই ঘটে, যখন পণ্য ও সেবার মোট চাহিদা মোট আয়ের চেয়ে কম হয়। কেইনস সাবধান করে দিয়ে খানা ও ব্যবসার অপর্যাপ্ত চাহিদার কথা বলেছেন। তারা যদি যথেষ্ট ক্রয় না করে, মালিক কর্মচারী ছাঁটাই করে দেবেন এবং উৎপাদন হ্রাস করবেন। কেইনসীয় মতবাদে সরকারের ভূমিকা খুব বেশি। কর হ্রাস করে অথবা বেশি ব্যয় করে সরকার সরাসরি অর্থনীতির ডুবন্ত জাহাজকে রক্ষা করতে পারে। এটিই হচ্ছে মন্দার বিপরীতে কেইনসের ক্যাপসুল প্রেসক্রিপশন। কেইনস বলতেন, অর্থনীতিবিদদের দন্ত চিকিৎসকের মতো প্রায়োগিক হতে হবে; রোগী-নির্বিশেষে একই দাঁত খোঁচালে কজন আর দন্ত চিকিৎসকের হেলানো চেয়ারে হাঁ করে বসে থাকবে?

তিন

অর্থনৈতিক মন্দা ও রিসিশনের মধ্যে একটু পার্থক্য আছে। মন্দা (ডিপ্রেশন) হচ্ছে সেই অবস্থা, যখন অব্যাহতভাবে এবং দীর্ঘ সময় ধরে সবকিছুই নিম্নমুখী হয়। অর্থাৎ যখন উৎপাদন, কেনাকাটা, কর্মসংস্থান ইত্যাদিতে ব্যাপক ধস নামে। আর অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সাময়িক স্থবিরতা (রিসিশন) হচ্ছে মোট উৎপাদন আয় এবং কর্মসংস্থানে তাৎপর্যপূর্ণ হ্রাস, বিশেষত ছয় মাস থেকে এক বছর পর্যন্ত, যখন অর্থনীতির অনেক খাতে বহুবিস্তৃত সংকোচন প্রত্যক্ষ করা যায়। রিসিশন অর্থনৈতিক মন্দারই অপেক্ষাকৃত একটি নমনীয় ধরন, যদিও এটি মন্দার বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য ধারণ করে। এই পার্থক্য সম্পর্কে সাবেক এবং প্রয়াত মার্কিন প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগানের একটি কৌতুকপূর্ণ কথা আছে। ১৯৮০ সালে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টারের সঙ্গে ভোটযুদ্ধে নেমে তিনি বলেছিলেন, ‘রিসিশন হচ্ছে, যখন আপনার প্রতিবেশী তার চাকরি হারায়, আর ডিপ্রেশন হচ্ছে, যখন আপনি আপনার চাকরি হারান। রিকভারি হচ্ছে, যখন জিমি কার্টার তাঁর চাকরি হারান।’

চার

যা হোক, পুনরুক্তি যদিও, লর্ড মেইনার্ড কেইনস খুব সংক্ষেপে মন্দার মর্মার্থ তুলে ধরেছেন এভাবে : খানা ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের পণ্য ও সেবার অপর্যাপ্ত চাহিদার কারণে ব্যবসায়ী চাকরি থেকে ছাঁটাই করেন এবং উৎপাদন কমিয়ে দেন। যেহেতু খানাগুলো বেশি করে পণ্য কেনে, সামগ্রিক চাহিদা সম্প্রসারণে খানার ভূমিকা বেশ বড় থাকে। একটি খানা কতটুকু ব্যয় করবে, তা নির্ভর করে খুব তাৎপর্যপূর্ণ উপাদান পরিবারের আকার, রুচি ও প্রত্যাশার ওপর। তবে আয় হচ্ছে চাহিদার প্রধান চালক। আয় বাড়লে খানা বেশি কিনবে, আয় কমলে কম কিনবে। কেইনস ধরে নিয়েছেন যে যখনই কারো হাতে একটি অতিরিক্ত ডলার বা টাকা আসে, সে অতিরিক্ত ডলারের বা টাকার বেশির ভাগ খরচ করবে এবং বাকিটা সঞ্চয় করবে। কেইনস এটিকে বলেছেন প্রান্তিক ভোগপ্রবণতা। শুধু ভোক্তা কেন, যন্ত্রপাতি ও মজুদে বিনিয়োগ করে ব্যবসায়ীমহলও সার্বিক চাহিদায় অবদান রাখে। বিনিয়োগ নির্ভর করে মূলত প্রত্যাশা, সুদের হার, আস্থা, আবহাওয়া এবং রাজনীতি- এই সবকিছুর ওপর। মোটকথা, পূর্ণ কর্মসংস্থানসমেত একটি শক্তিশালী অর্থনীতি পেতে হলে খানাগুলোকে যথেষ্ট ভোগ ব্যয় করতে হবে এবং একই সঙ্গে ব্যবসায়ীমহলকে পণ্য বিক্রিতে যথেষ্ট বিনিয়োগ করতে হবে, যাতে বিক্রির পরিমাণ উৎপাদনের সমান হয়। অতএব কেইনসীয় অর্থনীতি তত্ত্বে বা কেইনসীয় মতবাদের দুটি মৌলিক উপাদান হচ্ছে, (ক) ব্যক্তি অর্থনীতি পূর্ণ কর্মসংস্থানে না-ও পৌঁছাতে পারে এবং (খ) সরকারি ব্যয় অর্থনীতিকে চাঙ্গা করে এই ব্যবধান দূর করতে পারে।

পাঁচ

ব্যক্তির ব্যয় কিভাবে অর্থনীতিকে ব্যাধিমুক্ত করে? নিজের ব্যয় নিজের জন্য, সরকারি ব্যয় সবার জন্য। ব্যয়ের একটি অর্থনীতি তো আছেই এবং সে জন্যই প্রতিবছর সরকারি ব্যয় বৃদ্ধি পায়। সরকারি ব্যয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নে বেশ বড় ভূমিকা রাখে; যেমন- রাস্তাঘাট নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণ মালপত্র পরিবহনে সুযোগ করে দেয়; বিদ্যুৎ প্লান্টের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহ ঘটিয়ে উৎপাদনমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করা সম্ভব হয়; শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে ব্যয় মানুষের উৎপাদিকা শক্তি বৃদ্ধি করত মানবপুঁজি সংঘটনে সহায়তা দেয়। অন্যদিকে আছে দেশ রক্ষা ও আইন-শৃঙ্খলা, সিভিল প্রশাসন, গবেষণা ও উন্নয়ন ইত্যাদি খাতে ব্যয়, যেসব কর্মকাণ্ডে ব্যক্তি খাত নানা কারণে খুব একটা এগিয়ে আসে না বলে সরকারকে ব্যয় বৃদ্ধির দায়িত্ব নিতে হয়। বলা দরকার যে এসব ব্যয় সাধারণত তাৎক্ষণিক কোনো উৎপাদন বৃদ্ধি ঘটায় না, তবে মধ্যম ও দীর্ঘ মেয়াদে জিডিপি বৃদ্ধিতে অবদান রাখে এবং উৎপাদনের উপকরণগুলোর প্রান্তিক উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করে।

যদি কোনো ব্যক্তি বা খানা তার সবটুকু আয় খরচ করে ফেলে, সে ক্ষেত্রে প্রান্তিক ভোগপ্রবণতার মান হবে ১। অর্থাৎ ১ টাকার অতিরিক্ত আয় সমান ১ টাকার অতিরিক্ত ব্যয়। ধরা যাক, ‘ফ্রেন্ডস অ্যান্ড ফ্রেন্ডস কোং’ কারখানায় একটি অতিরিক্ত রুম বানাতে গিয়ে ১০০ ডলার খরচ করল। তাহলে মোট ব্যয় বাড়ল ১০০ ডলার। মিস্ত্রি, নকশাবিদ ও অন্যান্য রসদ ক্রয়ের পেছনে। প্রশ্ন হলো, যাদের কাছে ১০০ ডলার গেল, তারা বাড়িতে এসে ওই ডলার দিয়ে কী করে? নিশ্চয় কিছু না কিছু কেনাকাটা করে এবং বাকিটা সঞ্চয় করে। যারা এই দ্রব্যগুলো বিক্রি করে, তাদের আয় বেড়ে যায় এবং তারাও অতিরিক্ত আয় নানা কাজে ব্যয় করে থাকে।

ছয়

বুঝতে কষ্ট হয় না যে প্রান্তিক ভোগপ্রবণতা যত বেশি হবে, গুণক তত বেশি হবে। আর প্রান্তিক সঞ্চয়প্রবণতা যত বেশি হবে, গুণক তত কম হবে। এই সূত্র ধরে যে কারণেই হোক, বিনিয়োগ একটু কমলেই মানুষের আয় কমে যাবে, চাহিদা হ্রাস পাবে এবং অর্থনীতিতে বিরাট চাপ সৃষ্টি হবে। যদি মানুষ অতিরিক্ত আয়ের এক-তৃতীয়াংশ সঞ্চয় করে (তার মানে দুই-তৃতীয়াংশ ব্যয় করে), তাহলে গুণক হবে ৩। আর সে ক্ষেত্রে যদি কোনো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বা বাংলাদেশের সরকার পাঁচ কোটি টাকার বিনিয়োগ হ্রাস করে, তাহলে জাতীয় আয় কমে যাবে ১৫ কোটি টাকার। সুতরাং চাহিদার ঘাটতি যদি সাময়িক অর্থনৈতিক স্থবিরতার কারণ হয়, তাহলে এই রোগের ওষুধ হলো সরকারি বা বেসরকারি ব্যয় বাড়ানো। এভাবে যদি প্রান্তিক ভোগপ্রবণতা দেওয়া থাকে, তাহলে গুণক সম্পর্কে ধারণা নিয়ে কত টাকা অর্থনীতিতে ঢাললে উৎপাদন ও বিক্রির ঘাটতি পূরণ হবে, তা-ও জানা যায়। এ ক্ষেত্রে বিশেষত সরকারি ব্যয় উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করতে পারে। 

ধরা যাক, বাংলাদেশে চাহিদার ঘাটতি ১২ কোটি টাকার পরিমাণ স্থবিরতা জন্ম দেয় এবং এ দেশে হিসাবকৃত প্রান্তিক ভোগপ্রবণতা দুই-তৃতীয়াংশ, তাহলে অর্থগুণক হবে ৩ এবং যার মানে চার কোটি টাকার সরকারি ব্যয় কর্মসূচি অর্থনীতিকে চাঙ্গা করে এই ব্যবধান ঘোচাতে সাহায্য করতে পারে। সুতরাং এটি কোনো অস্বাভাবিক ঘটনা নয় যে মন্দা বা রিসিশনের সময় সরকার নানা উপায়ে সম্প্রসারণমূলক রাজস্ব ও মুদ্রানীতির ওপর ভর করে। বলা বাহুল্য, এখন সময় এসেছে সম্প্রসারণমূলক মুদ্রানীতির। সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি প্রবৃদ্ধি হ্রাস  করে। তবে অবশ্যই দুর্নীতি ও অপচয়ের ব্যাপারে সাবধান থাকতে হবে। আফটার অল, মাথা ব্যথার জন্য তো আর মাথা কেটে ফেলে দেওয়া যায় না।

লেখক : অর্থনীতিবিদ, সাবেক উপাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ

সম্পাদকীয়

জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা