শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০১:১৭, সোমবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৫

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

আট অঙ্গীকারনামা আর ৮৪ প্রস্তাবনাসহ অন্তর্বর্তী সরকারের পাঠানো ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’-এর খসড়া নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে অসন্তোষ ও হতাশা দেখা দিয়েছে। তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন এ নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে নতুন করে মতামত জানাতে। মিশ্র প্রতিক্রিয়ায় তারা কেউ কেউ বলছেন, প্রস্তাবিত সনদে অনেক অসামঞ্জস্যতা আছে। আবার কিছু বিষয় সঠিকভাবে উপস্থাপিতও হয়নি। খসড়া সনদের ১০ প্রস্তাবের ওপর নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে দেশের প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি ও তার সমমনা দলগুলো। অন্যদিকে অসন্তোষ ও হতাশা ব্যক্ত করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। তবে জামায়াতে ইসলামীর নেতারা বলছেন অন্য কথা। তারা কিছুটা মনঃক্ষুণ্ন হলেও বাস্তবায়ন চেয়েছেন অতিদ্রুত। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও নেতারা জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। বিএনপি, জামায়াত, এনসিপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের প্রতিক্রিয়া নিম্নরূপ :       

বিএনপি : জুলাই সনদের চূড়ান্ত খসড়ায় কিছু বিষয়ে বিএনপি অসামঞ্জস্য দেখছে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, এ বিষয়ে দলের পক্ষ থেকে শিগগিরই মতামত জানানো হবে। গতকাল এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে বিএনপির এই নীতিনির্ধারক সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, গত শনিবার আমরা খসড়া হাতে পেয়েছি। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই মতামত জানাব। আপাতত মনে হচ্ছে, কিছু বিষয়ে অসামঞ্জস্যতা আছে এবং কিছু বিষয় সঠিকভাবে উপস্থাপিত হয়নি।

একই বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেন, জুলাই সনদে ঐক্যের স্বার্থে বিএনপি ছাড় দিয়েছে এবং সহযোগিতা করেছে। এখন বাস্তবায়ন করা সরকারের দায়িত্ব। তিনি আরও বলেন, এই সনদকে সাংবিধানিক রূপ দিতে হলে সংসদে যেতে হবে। কিন্তু বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে যারা নানা দাবি তুলছে, তারা আসলে ব্যর্থ সরকারকে টিকিয়ে রাখতে সহায়তা করছে। শনিবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে বহুলপ্রত্যাশিত জুলাই সনদের খসড়া পাঠিয়েছে। এতে সাংবিধানিক ও আইনি বৈধতা নিশ্চিত করার প্রস্তাব রাখা হয়েছে। সনদে রয়েছে রাজনৈতিক ঐকমত্যে গৃহীত ৮৪ দফা বিষয় এবং বাস্তবায়নের আটটি অঙ্গীকারনামা। তবে বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার স্পষ্ট উল্লেখ নেই। কমিশনের মেয়াদ ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এক মাস বাড়ানো হয়েছে। সনদ চূড়ান্তকরণ ও বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আবারও বৈঠক করার কথা রয়েছে এই কমিটির। এনসিপি : জাতীয় ঐকমত্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর হাতে জুলাই সনদের চূড়ান্ত খসড়া তুলে দিলেও তাতে বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়া না থাকায় হতাশা প্রকাশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির দাবি, সনদের ভিতরে নানা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে দিকনির্দেশনা অনুপস্থিত থাকায় এটি পূর্ণাঙ্গ হয়নি।  গণমাধ্যমে দেওয়া এক বক্তব্যে জুলাই সনদের খসড়া সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট জাবেদ রাসিন বলেছেন, জুলাই সনদের চূড়ান্ত খসড়ায় বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া উল্লেখ করা হয়নি। যা আমাদের জন্য হতাশাজনক। নোট অব ডিসেন্টে যেসব প্রস্তাবনা রাখা হয়েছে, সেগুলো কীভাবে বাস্তবায়িত হবে? তা নিয়েও কোনো ব্যাখ্যা নেই। এমনকি উচ্চকক্ষে পিআর (প্রপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন) পদ্ধতি চালুর প্রসঙ্গটিও আসেনি।

নির্বাচনি ব্যবস্থার সংস্কার প্রসঙ্গে এনসিপির এই নেতা বলেন, এনসিপি সবসময় উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতির দাবি করে আসছে। কিন্তু নিম্নকক্ষে পিআর থাকলে জোট সরকার গঠনের ঝুঁকি তৈরি হবে, যা সরকারকে দুর্বল করবে। তাই নির্বাচনের আগেই উচ্চকক্ষে পিআর ইস্যুতে সমাধান দরকার। তিনি আরও বলেন, জুলাই সনদের সাংবিধানিক ও আইনি বৈধতা নিয়ে আদালতে প্রশ্ন তোলা যাবে না- এই প্রস্তাবনা ইতিবাচক। কোনো অপশক্তি যেন সনদ নিয়ে প্রশ্ন তুলতে না পারে, এজন্য এমন বিধান প্রয়োজন। তবে সনদের ব্যাখ্যা আপিল বিভাগের কাছে ন্যস্ত রাখতে হবে। 

জামায়াত :  একটি দল জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি প্রয়োজন মনে করছে না বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ। তিনি বলেন, জুলাই সনদ ঘোষণা যথেষ্ট নয়। এটাকে আইনি ভিত্তি ও কাঠামোতে রূপ দিতে হবে। এটার আইনি ভিত্তি না দিলে উপদেষ্টা ও আপনার (প্রধান উপদেষ্টা) সরকারের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। জুলাই সনদ যদি আইনে ভিত্তি না পায়, বাংলাদেশের ফ্যাসিবাদী শক্তি আবার পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হওয়ার সুযোগ লাভ করবে। এই জামায়াত নেতা বলেন, সরকারকে তার করণীয় ঠিক করতে হবে। জুলাই ঘোষণাপত্র সংশোধন করতে হবে, অপূর্ণতা পূর্ণ করতে হবে। জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিলে জনগণের আকাক্সক্ষা পূর্ণ হবে।

হামিদুর রহমান আযাদ আরও বলেন, একটি দল খুব জোর করে বলে, আমাদের সংবিধানের আর্টিকেল সেভেনে জনগণ রাষ্ট্রের যে মালিকানা দিয়েছে, সেটার কথা বলে তারা পাশ কাটাতে চায়। তারা জুলাই সনদের আইনি ভিত্তিকে প্রয়োজন মনে করছে না। তারা বলে, জনগণের অভিপ্রায় সব আইনের ঊর্ধ্বে। সেটাই যদি হয়, আমি বলব আপনারা জনগণের অভিপ্রায়ের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। এই যে সংস্কারগুলো হয়েছে সেগুলো শুধু আপনাদের বাসায় জেন্টলম্যান অ্যাগ্রিমেন্ট হিসেবে রেখে দিলে জাতির ভবিষ্যৎ কোথায় যাবে? জামায়াতের এই নেতা বলেন, ৯০-এর গণ অভ্যুত্থানের পর যে রূপরেখা তৈরি হয়েছিল, তখন আমাদের সমর্থনে ৯১-তে যারা সরকারে এসেছিলেন, ওনারা সেই রূপরেখা বানচাল করে দিয়েছেন। বাস্তবায়ন করেননি। এখনো একই ষড়যন্ত্র আপনারা করছেন। জেন্টলম্যান অ্যাগ্রিমেন্ট করবেন, আইনি ভিত্তি দেবেন না, এটা হবে না। তাই জনগণকে বোকা বানাবেন না, জনগণ আপনাদের গোপন ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করতে দেবে না। তিনি আরও বলেন, সত্তরের নির্বাচনের যদি আইনি ভিত্তি রচনা হতে পারে, স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন যদি অস্থায়ী সরকার আইনি ভিত্তি পায়, ’৭২-এর সংবিধান যদি সত্তরের নির্বাচনের নির্বাচনি সংসদ সদস্যদের মাধ্যমে পাস হয়, অনুরূপভাবে জিয়াউর রহমান যে সামরিক শাসক থেকে প্রেসিডেন্ট হলেন, যে গণভোটের মাধ্যমে আপনারা সেই বৈধতা দিয়েছিলেন; সেসব তো আইনি ভিত্তি পেয়েছে। তাহলে আপনারা কি আপনার দলের এই ইতিহাসকে অস্বীকার করবেন? তাই সংস্কারকে বৈধতা দিতে হবে। ঐকমত্যের বিষয়গুলো আইন হিসেবে ঘোষণা ও স্বীকৃতি দিতে হবে। তার ভিত্তিতে নির্বাচন হবে। এ ছাড়া ফ্যাসিবাদী আইনের অধীনে বাংলাদেশের জনগণ সেই নির্বাচন মেনে নেবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ-আফগানিস্তান তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজ
বাংলাদেশ-আফগানিস্তান তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজ
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ জন বাংলাদেশি নিহত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ জন বাংলাদেশি নিহত
ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তি রোগী ৫২ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তি রোগী ৫২ হাজার ছাড়াল
ব্যবসায়ীদের হয়রানি করলে ব্যবস্থা
ব্যবসায়ীদের হয়রানি করলে ব্যবস্থা
বিচারের মুখোমুখি সেনা কর্মকর্তারা
বিচারের মুখোমুখি সেনা কর্মকর্তারা
শেখ হাসিনার মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ
শেখ হাসিনার মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ
অমিত শাহকে নিয়ে মমতার ক্ষোভ
অমিত শাহকে নিয়ে মমতার ক্ষোভ
সবাই নির্বাচন মুডে এলে ঝটিকা মিছিল কমবে
সবাই নির্বাচন মুডে এলে ঝটিকা মিছিল কমবে
আমি কোনো এক্সিট খুঁজছি না
আমি কোনো এক্সিট খুঁজছি না
বিএনপি নেতার মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
বিএনপি নেতার মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
নির্বাচন নিয়ে ভারতের বক্তব্য অপ্রত্যাশিত
নির্বাচন নিয়ে ভারতের বক্তব্য অপ্রত্যাশিত
দুর্নীতি রাষ্ট্রীয় উন্নয়নে বড় বাধা
দুর্নীতি রাষ্ট্রীয় উন্নয়নে বড় বাধা
সর্বশেষ খবর
দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪
দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডেঙ্গুতে জবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ডেঙ্গুতে জবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কোথায় হেরেছে বাংলাদেশ, যে ব্যাখ্যা দিলেন মিরাজ
কোথায় হেরেছে বাংলাদেশ, যে ব্যাখ্যা দিলেন মিরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের
১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীদের হয়রানি করলে ব্যবস্থা
ব্যবসায়ীদের হয়রানি করলে ব্যবস্থা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামে ব্যবসায় নৈতিকতা ও বাজার ব্যবস্থাপনা
ইসলামে ব্যবসায় নৈতিকতা ও বাজার ব্যবস্থাপনা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মবের কারণে ভীত সবাই
মবের কারণে ভীত সবাই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপন্ন ব্যবসা বিনিয়োগ কর্মসংস্থান, শঙ্কায় ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারা
বিপন্ন ব্যবসা বিনিয়োগ কর্মসংস্থান, শঙ্কায় ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্যানসারের কাছে হার মানলেন আর্জেন্টাইন কোচ রুসো
ক্যানসারের কাছে হার মানলেন আর্জেন্টাইন কোচ রুসো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ডেঙ্গু সচেতনা কর্মসূচি
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ডেঙ্গু সচেতনা কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে মানবপাচার মামলার ৩ আসামি গ্রেফতার
মাদারীপুরে মানবপাচার মামলার ৩ আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯টি স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক
৯টি স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল
গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ
হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই
স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মৃত্যুপুরী’ রাউজান : ফিল্মি স্টাইলে ১৩ মাসে ১৫ খুন
‘মৃত্যুপুরী’ রাউজান : ফিল্মি স্টাইলে ১৩ মাসে ১৫ খুন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ
এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে’
‘সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

উখিয়ায় ইয়াবাসহ যুবক আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ যুবক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল সময়ে চা-কফি পান, হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি
ভুল সময়ে চা-কফি পান, হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

২২১ রানে থামল বাংলাদেশ
২২১ রানে থামল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?
রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ
ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’
‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর
বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার
কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা
স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা
নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!
রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান
আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা
বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি
কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের
গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু
সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী
রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল
ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের
১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ
এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি
রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য
ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার হলে শ্রম খাতের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে: শ্রম উপদেষ্টা
সংস্কার হলে শ্রম খাতের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে: শ্রম উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী একটি দেশ বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংসে সহযোগিতা করেছে : দুদু
প্রতিবেশী একটি দেশ বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংসে সহযোগিতা করেছে : দুদু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই
স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বুরকিনা ফাসোতে আট এনজিও কর্মী গ্রেফতার
গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বুরকিনা ফাসোতে আট এনজিও কর্মী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন
১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রসায়নবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
রসায়নবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী
বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি
গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ
ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া
রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া

নগর জীবন

দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা

সম্পাদকীয়

হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ
হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা

নগর জীবন

থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে
থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে

নগর জীবন

জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?
জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপানের সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারি চুক্তি এ বছরই
জাপানের সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারি চুক্তি এ বছরই

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন না অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তরা
সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন না অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তরা

নগর জীবন

বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার
বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার

প্রথম পৃষ্ঠা

ময়দানে বিএনপি ও জামায়াতসহ চার দলের প্রার্থী, আর কেউ নেই
ময়দানে বিএনপি ও জামায়াতসহ চার দলের প্রার্থী, আর কেউ নেই

নগর জীবন

বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ
বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার
কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার

নগর জীবন

রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া

নগর জীবন

গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল

সম্পাদকীয়

পিয়ার বার্তা
পিয়ার বার্তা

শোবিজ

হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া
হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার
বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার

নগর জীবন

সরকার সফল হোক
সরকার সফল হোক

সম্পাদকীয়

জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ
জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ

খবর

দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য
দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য

নগর জীবন

তলানির দিকে অর্থনীতি
তলানির দিকে অর্থনীতি

সম্পাদকীয়

নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল
নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল

দেশগ্রাম

নিরাপত্তার দাবিতে কর্মবিরতি
নিরাপত্তার দাবিতে কর্মবিরতি

নগর জীবন

পিআর নিয়ে কিছু গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে
পিআর নিয়ে কিছু গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে মার্কিন নৌজাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে মার্কিন নৌজাহাজ

নগর জীবন