শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫০, বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫

সমস্যা ও সম্ভাবনা

ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর

মাহবুবুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর

ইসলামের প্রাথমিক যুগ থেকেই শিক্ষা ছিল সমাজ গঠনের মৌলিক অনুষঙ্গ। নবী করিম (সা.)-এর প্রেরিত শিক্ষাব্যবস্থায় ‘ইলম’ (জ্ঞান) ছিল সর্বোচ্চ মর্যাদাপূর্ণ বিষয়। কোরআনের প্রথম অবতীর্ণ আয়াতই ছিল ইকরা অর্থাৎ পড়ো। রাসুলুল্লাহ (সা.) মক্কায় দারুল আরকাম ও মদিনায় আসহাবে সুফফার মাধ্যমে সংগঠিতভাবে শিক্ষা বিস্তারের সূচনা করেন।

পরবর্তীকালে খুলাফায়ে রাশিদিন ও উমাইয়া, আব্বাসীয় যুগে বহু মাদরাসা, কুতুবখানা, গবেষণাকেন্দ্র গড়ে ওঠে—যেমন বায়তুল হিকমা। এখানকার পাঠক্রমে ধর্মীয় শিক্ষা ছাড়াও গণিত, দর্শন, রসায়ন, চিকিৎসা, জ্যোতির্বিজ্ঞান ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত ছিল।

প্রাথমিক যুগ : কোরআনের প্রথম নির্দেশ ‘ইকরা’

ইসলামে শিক্ষার সূচনা হয় নবুয়তের সূচনাকাল থেকেই। আল্লাহ তাআলা যখন মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর ওপর ওহি অবতীর্ণ করেন, তখন প্রথম আয়াত ছিল—‘পড়ো তোমার প্রভুর নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন।’ (সুরা : আলাক, আয়াত : ১)

এই আয়াতে শিক্ষা ও জ্ঞানের গুরুত্ব সুস্পষ্টভাবে প্রকাশ পেয়েছে। কোরআনে ‘ইলম’, ‘আক্‌ল’, ‘হিকমাহ’ ইত্যাদি শব্দ শতাধিকবার ব্যবহৃত হয়েছে, যা ইসলামে জ্ঞানের মাহাত্ম্য তুলে ধরে।

রাসুল (সা.)-এর যুগে শিক্ষা কার্যক্রম : ক. মক্কা পর্ব; প্রথম দারস (শিক্ষাকেন্দ্র) ছিল দারুল আরকাম, যেখানে সাহাবাদের গোপনে কোরআনের শিক্ষা দেওয়া হতো। এই সময়ে ইসলামী শিক্ষার মূল কেন্দ্র ছিল তাওহিদ, রিসালাত, আখিরাত ও নৈতিকতা।

খ. মদিনা পর্ব : মদিনায় হিজরতের পর ইসলামী শিক্ষার একটি সংগঠিত ভিত্তি গড়ে ওঠে। মসজিদে নববী হয়ে ওঠে জ্ঞানচর্চার কেন্দ্র। আসহাবে সুফফা নামের একটি আবাসিক শিক্ষাগোষ্ঠী গড়ে ওঠে, যেখানে নবীজি নিজে শিক্ষা দিতেন। নারীদের শিক্ষার প্রতি গুরুত্ব দিয়ে তিনি আলাদা সাপ্তাহিক দারস চালু করেন।

লিখিত রেকর্ডের গুরুত্ব : নবী (সা.) শিক্ষিত সাহাবাদের দিয়ে কোরআনের আয়াত লিখিয়ে রাখতেন।

তিনি বন্দি কাফিরদেরও মুক্তির বিনিময়ে মুসলিমদের লেখাপড়া শেখাতে বলেছিলেন, যা সে যুগের জন্য একটি বৈপ্লবিক দৃষ্টিভঙ্গি।
খুলাফায়ে রাশেদার যুগ : চার খলিফার যুগে ইসলামী শিক্ষাকে প্রশাসনিক ও সম্প্রসারণমূলক কাঠামোয় রূপ দেওয়া হয়। মসজিদকেন্দ্রিক শিক্ষা অব্যাহত থাকে। ফিকহ, হাদিস ও তাফসির চর্চা ও সংকলনের সূচনা হয়। নবীজি ও সাহাবিদের আদর্শে গড়ে ওঠা শিক্ষাব্যবস্থা সামাজিক ন্যায়বিচার, জবাবদিহি ও ধর্মীয় মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখে।

উমাইয়া ও আব্বাসীয় যুগ : ইসলামী শিক্ষার স্বর্ণযুগ : ক. মাদরাসা ও জ্ঞানকেন্দ্র স্থাপন। এ সময় ইসলামী সভ্যতা বিস্তৃত হয় স্পেন থেকে চীন পর্যন্ত। স্থাপন হয় বিখ্যাত জ্ঞানকেন্দ্র বায়তুল হিকমা (House of Wisdom), যেখানে আরবি, গ্রিক, পারস্য ও ভারতীয় গ্রন্থ অনূদিত হয়। প্রতিষ্ঠিত হয় বহু মাদরাসা, যেমন—নিজামিয়া মাদরাসা (Nizamiyya of Baghdad), যা আধুনিক বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্বসূরি হিসেবে বিবেচিত।

শাস্ত্রানুগ ও প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের সমন্বয় : ফিকহ, হাদিস, তাফসির, কালাম, তাসাউফের পাশাপাশি গণিত, জ্যোতির্বিজ্ঞান, চিকিৎসা, রসায়ন পড়ানো হতো। বিখ্যাত মুসলিম পণ্ডিত যেমন—ইবনে সিনা (Avicenna), আল-খাওয়ারিজমি, আল-ফারাবি, ইবনে হায়সাম বিজ্ঞান ও দার্শনিক শিক্ষাকে বিকশিত করেন। শিক্ষার সেক্যুলার ও ধর্মীয় বিভাজন ছিল না। ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থায় ‘দ্বিন’ ও ‘দুনিয়া’কে আলাদা করা হতো না। চিকিৎসা, বিজ্ঞান, রাজনীতি—সবই ছিল ইবাদতের একটি অংশ, যদি তা মানবকল্যাণে ব্যবহৃত হতো।


ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তরের পটভূমি

বিশ্বজুড়ে ঔপনিবেশিক শক্তির প্রভাব এবং পাশ্চাত্য শিক্ষার আগ্রাসনে ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থা ধীরে ধীরে মূলস্রোত থেকে ছিটকে পড়ে। ঔপনিবেশিকরা ইসলামী জ্ঞান ও গবেষণাকে অপ্রাসঙ্গিক এবং ‘অপেশাদার’ হিসেবে প্রমাণের চেষ্টা করে। ফলে মাদরাসাগুলো দিনে দিনে কেবল ধর্মীয় জ্ঞানকেন্দ্রিক হয়ে পড়ে এবং আধুনিক ও কর্মমুখী জ্ঞান থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।

অন্যদিকে, পাশ্চাত্য শিক্ষায় ধর্মহীনতা, বস্তুবাদ এবং মানবকেন্দ্রিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রভাব বেড়ে চলে। এর ফলে মুসলিম সমাজে দুটি শিক্ষা ধারার মধ্যে একটি বিচ্ছিন্নতা সৃষ্টি হয়—একটি আধুনিক ও কর্মমুখী, কিন্তু নৈতিক ও আধ্যাত্মিকতাহীন; অন্যটি নৈতিক ও ধর্মীয়, কিন্তু বাস্তব জীবন ও কর্মক্ষেত্রে অপ্রাসঙ্গিক।


আধুনিক রূপান্তরের প্রয়োজনীয়তা

১. শিক্ষা ও বাস্তব জীবনের সংযোগ : বর্তমানে বেশির ভাগ মাদরাসা শিক্ষার্থীরা মূলধারার পেশাগত ক্ষেত্রে প্রবেশ করতে ব্যর্থ হয়, কারণ তাদের পাঠ্যক্রমে কর্মমুখী ও যুগোপযোগী বিষয় অনুপস্থিত। এটি একদিকে বেকারত্ব বাড়ায়, অন্যদিকে ইসলামী শিক্ষার প্রতি আগ্রহও কমিয়ে দেয়।

২. প্রযুক্তির প্রসার ও ইসলামিক শিক্ষা : বর্তমান যুগ তথ্য-প্রযুক্তি নির্ভর। অনলাইন কোর্স, ভার্চুয়াল লাইব্রেরি ও ডিজিটাল ক্লাসরুম এখন শিক্ষার গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। ইসলামী শিক্ষাকে যদি এই আধুনিক প্ল্যাটফর্মে উপস্থাপন না করা হয়, তবে তা প্রাসঙ্গিকতা হারাবে।

৩. বিশ্বায়নের যুগে আন্তর্ধর্মীয় সংলাপ : আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত মুসলিমরা যখন ইসলামের মূল দর্শন ও মূল্যবোধ সম্পর্কে অজ্ঞ থাকে, তখন তারা ইসলাম সম্পর্কে ভুল ব্যাখ্যা বা ভুল অনুশীলনে জড়িয়ে পড়ে। ফলে ইসলাম সম্পর্কে সঠিক ধারণা প্রতিষ্ঠায় আধুনিক ভাষা ও বিশ্লেষণ পদ্ধতির মাধ্যমে ইসলামী শিক্ষা উপস্থাপন জরুরি।

৪. ইসলামিক জ্ঞানে গবেষণার প্রয়োজনীয়তা : আধুনিক বিশ্বব্যবস্থা ক্রমেই নতুন নতুন সমস্যার জন্ম দিচ্ছে। যেমন—Bioethics, AI, Climate change, Banking ethics ইত্যাদি। এসব প্রশ্নে ইসলামের আলোকিত দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরতে হলে গবেষণানির্ভর ইসলামী চিন্তাবিদ দরকার।


ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তরে সমস্যাবলি

১. পাঠ্যক্রমের বিভাজন : মাদরাসা শিক্ষাব্যবস্থায় এখনো অনেক ক্ষেত্রে উপনিবেশিক যুগের পাঠ্যক্রম চালু রয়েছে। সাধারণ ও মাদরাসা শিক্ষার মধ্যে সমন্বয়হীনতা শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করছে এবং একটি দ্বৈত শিক্ষা পদ্ধতির সৃষ্টি করছে।

২. প্রযুক্তির স্বল্প ব্যবহার : অনেক মাদরাসায় এখনো বিদ্যুৎ বা ইন্টারনেট সুবিধা নেই, আধুনিক শ্রেণিকক্ষ নেই, মাল্টিমিডিয়া ব্যবস্থার ব্যবহার নেই। এতে শিক্ষার্থীরা সময়োপযোগী দক্ষতা অর্জনে ব্যর্থ হয়।

৩. প্রশিক্ষিত শিক্ষকের অভাব : মাদরাসার শিক্ষকদের অনেকে ইসলামী বিষয়ে দক্ষ হলেও আধুনিক শিক্ষা পদ্ধতি, শিক্ষাতত্ত্ব, শ্রেণিকক্ষ পরিচালনা, প্রযুক্তি ব্যবহার সম্পর্কে অজ্ঞ।

৪. চাকরির বাজারে অযোগ্যতা : অনেক ইসলামী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে পাস করা শিক্ষার্থীরা সরকারি বা বেসরকারি চাকরিতে আবেদন করতে পারে না, কারণ তারা জাতীয় বা আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বীকৃত নয়। ৫. গবেষণার অনগ্রসরতা : অনেক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা নেই বললেই চলে। যেগুলো আছে, সেগুলোও মূলত পুনরাবৃত্তিমূলক, তাত্ত্বিক এবং সমসাময়িক সমস্যার সঙ্গে সংযোগহীন।


আধুনিক রূপান্তরের ইতিবাচক দিক ও উদাহরণ

১. মালয়েশিয়া ও তুরস্কের ইসলামী

বিশ্ববিদ্যালয় : মালয়েশিয়ার International Islamic University Malaysia (IIUM) এবং তুরস্কের Istanbul Sabahattin Zaim Universit উদাহরণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এখানে আধুনিক বিজ্ঞান, ব্যবসা, আইন, মেডিক্যাল শিক্ষা ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে উপস্থাপন করা হয়।

২. অনলাইন ইসলামিক শিক্ষা প্ল্যাটফর্ম : Bayyinah TV, Al-Madina Institute, Qalam Institute, Yaqeen Institute প্রভৃতি অনলাইন প্ল্যাটফর্মে ইসলামী জ্ঞানকে নতুনভাবে উপস্থাপন করছে। তরুণরা এই মাধ্যমে সহজেই ইসলামী শিক্ষায় যুক্ত হচ্ছে।

৩. পাঠ্যক্রমে সমন্বয়ের চেষ্টা : বাংলাদেশে দাখিল ও আলিম স্তরে বিজ্ঞান, তথ্য-প্রযুক্তি ও ইংরেজি অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে একটি যুগোপযোগী পাঠ্যক্রমের প্রাথমিক রূপ গড়ে উঠেছে।


ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা ও রূপান্তরের দিকনির্দেশনা

১. দ্বৈত শিক্ষাব্যবস্থার অবসান : একটি সমন্বিত ইসলামিক কারিকুলাম গঠন করে, যেখানে কোরআন, হাদিস, ফিকহসহ বিজ্ঞান, গণিত, অর্থনীতি, দর্শন থাকবে।

২. ইসলামিক চিন্তায় গবেষণার অগ্রগতি :AI, Bioethics, Islamic Economics, Environmental Ethics ইত্যাদি বিষয়ে ইসলামী গবেষণাকে উৎসাহিত করতে হবে। ইসলামী চিন্তাবিদরা সমসাময়িক সমস্যার সঠিক জবাব দিতে পারবেন।

৩. শিক্ষক উন্নয়ন প্রশিক্ষণ : মাদরাসার শিক্ষকদের আধুনিক প্রশিক্ষণ, ICT স্কিল, পাঠদান কৌশল বিষয়ে নির্বিচারে প্রশিক্ষণ দিতে হবে।

৪. ফতোয়া, হালাল বিনিয়োগ, শরিয়া পরামর্শে পেশাগত চাহিদা তৈরি : বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে ইসলামী স্কলারদের প্রয়োজনীয়তা বাড়ছে। একাডেমিকভাবে দক্ষ ইসলামী শিক্ষার্থীরা এসব ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিতে পারেন।

সুপারিশ : ১. মাদরাসা ও সাধারণ শিক্ষার সমন্বয় সাধনে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগ বাড়ানো। ২. ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রযুক্তিনির্ভর পাঠদান, গবেষণা ও আন্তর্জাতিক সংযোগ স্থাপন। ৩. আধুনিক শিক্ষার সঙ্গে ইসলামী মূল্যবোধ সমন্বয়ে একাডেমিক রোডম্যাপ প্রণয়ন। ৪. জাতীয় পর্যায়ে ইসলামিক স্কলারদের নিয়ে গবেষণা তহবিল গঠন। ৫. ইসলামী শিক্ষাকে গ্লোবাল ভাষায় উপস্থাপন করতে ইংরেজি ও অনলাইন পোর্টাল প্রসার।

ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থা একটি সুপ্রাচীন, মৌলিক ও মূল্যবোধভিত্তিক ব্যবস্থা। আধুনিক বিশ্বের চাহিদা অনুযায়ী এ ব্যবস্থাকে যুগোপযোগী না করলে তা প্রাসঙ্গিকতা হারাবে এবং মুসলিম সমাজ নেতৃত্বহীন হয়ে পড়বে। তবে সমস্যা থাকা সত্ত্বেও রূপান্তরের জন্য সম্ভাবনার দ্বার উন্মুক্ত। প্রয়োজন সময়োপযোগী চিন্তাচেতনা, গবেষণাধর্মী দৃষ্টিভঙ্গি এবং একটি ঐক্যবদ্ধ ও গ্লোবাল প্ল্যাটফর্ম—যেখানে ইসলামী শিক্ষা আবার সমাজের মূল চালিকাশক্তি হয়ে উঠবে।

লেখক : পিএইচডি গবেষক, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রভাষক, রাজশাহী ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
সর্বশেষ খবর
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৩০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা