শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫০, বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫

সমস্যা ও সম্ভাবনা

ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর

মাহবুবুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর

ইসলামের প্রাথমিক যুগ থেকেই শিক্ষা ছিল সমাজ গঠনের মৌলিক অনুষঙ্গ। নবী করিম (সা.)-এর প্রেরিত শিক্ষাব্যবস্থায় ‘ইলম’ (জ্ঞান) ছিল সর্বোচ্চ মর্যাদাপূর্ণ বিষয়। কোরআনের প্রথম অবতীর্ণ আয়াতই ছিল ইকরা অর্থাৎ পড়ো। রাসুলুল্লাহ (সা.) মক্কায় দারুল আরকাম ও মদিনায় আসহাবে সুফফার মাধ্যমে সংগঠিতভাবে শিক্ষা বিস্তারের সূচনা করেন।

পরবর্তীকালে খুলাফায়ে রাশিদিন ও উমাইয়া, আব্বাসীয় যুগে বহু মাদরাসা, কুতুবখানা, গবেষণাকেন্দ্র গড়ে ওঠে—যেমন বায়তুল হিকমা। এখানকার পাঠক্রমে ধর্মীয় শিক্ষা ছাড়াও গণিত, দর্শন, রসায়ন, চিকিৎসা, জ্যোতির্বিজ্ঞান ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত ছিল।

প্রাথমিক যুগ : কোরআনের প্রথম নির্দেশ ‘ইকরা’

ইসলামে শিক্ষার সূচনা হয় নবুয়তের সূচনাকাল থেকেই। আল্লাহ তাআলা যখন মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর ওপর ওহি অবতীর্ণ করেন, তখন প্রথম আয়াত ছিল—‘পড়ো তোমার প্রভুর নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন।’ (সুরা : আলাক, আয়াত : ১)

এই আয়াতে শিক্ষা ও জ্ঞানের গুরুত্ব সুস্পষ্টভাবে প্রকাশ পেয়েছে। কোরআনে ‘ইলম’, ‘আক্‌ল’, ‘হিকমাহ’ ইত্যাদি শব্দ শতাধিকবার ব্যবহৃত হয়েছে, যা ইসলামে জ্ঞানের মাহাত্ম্য তুলে ধরে।

রাসুল (সা.)-এর যুগে শিক্ষা কার্যক্রম : ক. মক্কা পর্ব; প্রথম দারস (শিক্ষাকেন্দ্র) ছিল দারুল আরকাম, যেখানে সাহাবাদের গোপনে কোরআনের শিক্ষা দেওয়া হতো। এই সময়ে ইসলামী শিক্ষার মূল কেন্দ্র ছিল তাওহিদ, রিসালাত, আখিরাত ও নৈতিকতা।

খ. মদিনা পর্ব : মদিনায় হিজরতের পর ইসলামী শিক্ষার একটি সংগঠিত ভিত্তি গড়ে ওঠে। মসজিদে নববী হয়ে ওঠে জ্ঞানচর্চার কেন্দ্র। আসহাবে সুফফা নামের একটি আবাসিক শিক্ষাগোষ্ঠী গড়ে ওঠে, যেখানে নবীজি নিজে শিক্ষা দিতেন। নারীদের শিক্ষার প্রতি গুরুত্ব দিয়ে তিনি আলাদা সাপ্তাহিক দারস চালু করেন।

লিখিত রেকর্ডের গুরুত্ব : নবী (সা.) শিক্ষিত সাহাবাদের দিয়ে কোরআনের আয়াত লিখিয়ে রাখতেন।

তিনি বন্দি কাফিরদেরও মুক্তির বিনিময়ে মুসলিমদের লেখাপড়া শেখাতে বলেছিলেন, যা সে যুগের জন্য একটি বৈপ্লবিক দৃষ্টিভঙ্গি।
খুলাফায়ে রাশেদার যুগ : চার খলিফার যুগে ইসলামী শিক্ষাকে প্রশাসনিক ও সম্প্রসারণমূলক কাঠামোয় রূপ দেওয়া হয়। মসজিদকেন্দ্রিক শিক্ষা অব্যাহত থাকে। ফিকহ, হাদিস ও তাফসির চর্চা ও সংকলনের সূচনা হয়। নবীজি ও সাহাবিদের আদর্শে গড়ে ওঠা শিক্ষাব্যবস্থা সামাজিক ন্যায়বিচার, জবাবদিহি ও ধর্মীয় মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখে।

উমাইয়া ও আব্বাসীয় যুগ : ইসলামী শিক্ষার স্বর্ণযুগ : ক. মাদরাসা ও জ্ঞানকেন্দ্র স্থাপন। এ সময় ইসলামী সভ্যতা বিস্তৃত হয় স্পেন থেকে চীন পর্যন্ত। স্থাপন হয় বিখ্যাত জ্ঞানকেন্দ্র বায়তুল হিকমা (House of Wisdom), যেখানে আরবি, গ্রিক, পারস্য ও ভারতীয় গ্রন্থ অনূদিত হয়। প্রতিষ্ঠিত হয় বহু মাদরাসা, যেমন—নিজামিয়া মাদরাসা (Nizamiyya of Baghdad), যা আধুনিক বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্বসূরি হিসেবে বিবেচিত।

শাস্ত্রানুগ ও প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের সমন্বয় : ফিকহ, হাদিস, তাফসির, কালাম, তাসাউফের পাশাপাশি গণিত, জ্যোতির্বিজ্ঞান, চিকিৎসা, রসায়ন পড়ানো হতো। বিখ্যাত মুসলিম পণ্ডিত যেমন—ইবনে সিনা (Avicenna), আল-খাওয়ারিজমি, আল-ফারাবি, ইবনে হায়সাম বিজ্ঞান ও দার্শনিক শিক্ষাকে বিকশিত করেন। শিক্ষার সেক্যুলার ও ধর্মীয় বিভাজন ছিল না। ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থায় ‘দ্বিন’ ও ‘দুনিয়া’কে আলাদা করা হতো না। চিকিৎসা, বিজ্ঞান, রাজনীতি—সবই ছিল ইবাদতের একটি অংশ, যদি তা মানবকল্যাণে ব্যবহৃত হতো।


ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তরের পটভূমি

বিশ্বজুড়ে ঔপনিবেশিক শক্তির প্রভাব এবং পাশ্চাত্য শিক্ষার আগ্রাসনে ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থা ধীরে ধীরে মূলস্রোত থেকে ছিটকে পড়ে। ঔপনিবেশিকরা ইসলামী জ্ঞান ও গবেষণাকে অপ্রাসঙ্গিক এবং ‘অপেশাদার’ হিসেবে প্রমাণের চেষ্টা করে। ফলে মাদরাসাগুলো দিনে দিনে কেবল ধর্মীয় জ্ঞানকেন্দ্রিক হয়ে পড়ে এবং আধুনিক ও কর্মমুখী জ্ঞান থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।

অন্যদিকে, পাশ্চাত্য শিক্ষায় ধর্মহীনতা, বস্তুবাদ এবং মানবকেন্দ্রিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রভাব বেড়ে চলে। এর ফলে মুসলিম সমাজে দুটি শিক্ষা ধারার মধ্যে একটি বিচ্ছিন্নতা সৃষ্টি হয়—একটি আধুনিক ও কর্মমুখী, কিন্তু নৈতিক ও আধ্যাত্মিকতাহীন; অন্যটি নৈতিক ও ধর্মীয়, কিন্তু বাস্তব জীবন ও কর্মক্ষেত্রে অপ্রাসঙ্গিক।


আধুনিক রূপান্তরের প্রয়োজনীয়তা

১. শিক্ষা ও বাস্তব জীবনের সংযোগ : বর্তমানে বেশির ভাগ মাদরাসা শিক্ষার্থীরা মূলধারার পেশাগত ক্ষেত্রে প্রবেশ করতে ব্যর্থ হয়, কারণ তাদের পাঠ্যক্রমে কর্মমুখী ও যুগোপযোগী বিষয় অনুপস্থিত। এটি একদিকে বেকারত্ব বাড়ায়, অন্যদিকে ইসলামী শিক্ষার প্রতি আগ্রহও কমিয়ে দেয়।

২. প্রযুক্তির প্রসার ও ইসলামিক শিক্ষা : বর্তমান যুগ তথ্য-প্রযুক্তি নির্ভর। অনলাইন কোর্স, ভার্চুয়াল লাইব্রেরি ও ডিজিটাল ক্লাসরুম এখন শিক্ষার গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। ইসলামী শিক্ষাকে যদি এই আধুনিক প্ল্যাটফর্মে উপস্থাপন না করা হয়, তবে তা প্রাসঙ্গিকতা হারাবে।

৩. বিশ্বায়নের যুগে আন্তর্ধর্মীয় সংলাপ : আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত মুসলিমরা যখন ইসলামের মূল দর্শন ও মূল্যবোধ সম্পর্কে অজ্ঞ থাকে, তখন তারা ইসলাম সম্পর্কে ভুল ব্যাখ্যা বা ভুল অনুশীলনে জড়িয়ে পড়ে। ফলে ইসলাম সম্পর্কে সঠিক ধারণা প্রতিষ্ঠায় আধুনিক ভাষা ও বিশ্লেষণ পদ্ধতির মাধ্যমে ইসলামী শিক্ষা উপস্থাপন জরুরি।

৪. ইসলামিক জ্ঞানে গবেষণার প্রয়োজনীয়তা : আধুনিক বিশ্বব্যবস্থা ক্রমেই নতুন নতুন সমস্যার জন্ম দিচ্ছে। যেমন—Bioethics, AI, Climate change, Banking ethics ইত্যাদি। এসব প্রশ্নে ইসলামের আলোকিত দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরতে হলে গবেষণানির্ভর ইসলামী চিন্তাবিদ দরকার।


ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তরে সমস্যাবলি

১. পাঠ্যক্রমের বিভাজন : মাদরাসা শিক্ষাব্যবস্থায় এখনো অনেক ক্ষেত্রে উপনিবেশিক যুগের পাঠ্যক্রম চালু রয়েছে। সাধারণ ও মাদরাসা শিক্ষার মধ্যে সমন্বয়হীনতা শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করছে এবং একটি দ্বৈত শিক্ষা পদ্ধতির সৃষ্টি করছে।

২. প্রযুক্তির স্বল্প ব্যবহার : অনেক মাদরাসায় এখনো বিদ্যুৎ বা ইন্টারনেট সুবিধা নেই, আধুনিক শ্রেণিকক্ষ নেই, মাল্টিমিডিয়া ব্যবস্থার ব্যবহার নেই। এতে শিক্ষার্থীরা সময়োপযোগী দক্ষতা অর্জনে ব্যর্থ হয়।

৩. প্রশিক্ষিত শিক্ষকের অভাব : মাদরাসার শিক্ষকদের অনেকে ইসলামী বিষয়ে দক্ষ হলেও আধুনিক শিক্ষা পদ্ধতি, শিক্ষাতত্ত্ব, শ্রেণিকক্ষ পরিচালনা, প্রযুক্তি ব্যবহার সম্পর্কে অজ্ঞ।

৪. চাকরির বাজারে অযোগ্যতা : অনেক ইসলামী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে পাস করা শিক্ষার্থীরা সরকারি বা বেসরকারি চাকরিতে আবেদন করতে পারে না, কারণ তারা জাতীয় বা আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বীকৃত নয়। ৫. গবেষণার অনগ্রসরতা : অনেক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা নেই বললেই চলে। যেগুলো আছে, সেগুলোও মূলত পুনরাবৃত্তিমূলক, তাত্ত্বিক এবং সমসাময়িক সমস্যার সঙ্গে সংযোগহীন।


আধুনিক রূপান্তরের ইতিবাচক দিক ও উদাহরণ

১. মালয়েশিয়া ও তুরস্কের ইসলামী

বিশ্ববিদ্যালয় : মালয়েশিয়ার International Islamic University Malaysia (IIUM) এবং তুরস্কের Istanbul Sabahattin Zaim Universit উদাহরণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এখানে আধুনিক বিজ্ঞান, ব্যবসা, আইন, মেডিক্যাল শিক্ষা ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে উপস্থাপন করা হয়।

২. অনলাইন ইসলামিক শিক্ষা প্ল্যাটফর্ম : Bayyinah TV, Al-Madina Institute, Qalam Institute, Yaqeen Institute প্রভৃতি অনলাইন প্ল্যাটফর্মে ইসলামী জ্ঞানকে নতুনভাবে উপস্থাপন করছে। তরুণরা এই মাধ্যমে সহজেই ইসলামী শিক্ষায় যুক্ত হচ্ছে।

৩. পাঠ্যক্রমে সমন্বয়ের চেষ্টা : বাংলাদেশে দাখিল ও আলিম স্তরে বিজ্ঞান, তথ্য-প্রযুক্তি ও ইংরেজি অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে একটি যুগোপযোগী পাঠ্যক্রমের প্রাথমিক রূপ গড়ে উঠেছে।


ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা ও রূপান্তরের দিকনির্দেশনা

১. দ্বৈত শিক্ষাব্যবস্থার অবসান : একটি সমন্বিত ইসলামিক কারিকুলাম গঠন করে, যেখানে কোরআন, হাদিস, ফিকহসহ বিজ্ঞান, গণিত, অর্থনীতি, দর্শন থাকবে।

২. ইসলামিক চিন্তায় গবেষণার অগ্রগতি :AI, Bioethics, Islamic Economics, Environmental Ethics ইত্যাদি বিষয়ে ইসলামী গবেষণাকে উৎসাহিত করতে হবে। ইসলামী চিন্তাবিদরা সমসাময়িক সমস্যার সঠিক জবাব দিতে পারবেন।

৩. শিক্ষক উন্নয়ন প্রশিক্ষণ : মাদরাসার শিক্ষকদের আধুনিক প্রশিক্ষণ, ICT স্কিল, পাঠদান কৌশল বিষয়ে নির্বিচারে প্রশিক্ষণ দিতে হবে।

৪. ফতোয়া, হালাল বিনিয়োগ, শরিয়া পরামর্শে পেশাগত চাহিদা তৈরি : বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে ইসলামী স্কলারদের প্রয়োজনীয়তা বাড়ছে। একাডেমিকভাবে দক্ষ ইসলামী শিক্ষার্থীরা এসব ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিতে পারেন।

সুপারিশ : ১. মাদরাসা ও সাধারণ শিক্ষার সমন্বয় সাধনে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগ বাড়ানো। ২. ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রযুক্তিনির্ভর পাঠদান, গবেষণা ও আন্তর্জাতিক সংযোগ স্থাপন। ৩. আধুনিক শিক্ষার সঙ্গে ইসলামী মূল্যবোধ সমন্বয়ে একাডেমিক রোডম্যাপ প্রণয়ন। ৪. জাতীয় পর্যায়ে ইসলামিক স্কলারদের নিয়ে গবেষণা তহবিল গঠন। ৫. ইসলামী শিক্ষাকে গ্লোবাল ভাষায় উপস্থাপন করতে ইংরেজি ও অনলাইন পোর্টাল প্রসার।

ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থা একটি সুপ্রাচীন, মৌলিক ও মূল্যবোধভিত্তিক ব্যবস্থা। আধুনিক বিশ্বের চাহিদা অনুযায়ী এ ব্যবস্থাকে যুগোপযোগী না করলে তা প্রাসঙ্গিকতা হারাবে এবং মুসলিম সমাজ নেতৃত্বহীন হয়ে পড়বে। তবে সমস্যা থাকা সত্ত্বেও রূপান্তরের জন্য সম্ভাবনার দ্বার উন্মুক্ত। প্রয়োজন সময়োপযোগী চিন্তাচেতনা, গবেষণাধর্মী দৃষ্টিভঙ্গি এবং একটি ঐক্যবদ্ধ ও গ্লোবাল প্ল্যাটফর্ম—যেখানে ইসলামী শিক্ষা আবার সমাজের মূল চালিকাশক্তি হয়ে উঠবে।

লেখক : পিএইচডি গবেষক, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রভাষক, রাজশাহী ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়
তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৪ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৪ নভেম্বর ২০২৫
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
সর্বশেষ খবর
এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ ১৬ নভেম্বর
এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ ১৬ নভেম্বর

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র রক্ষায় প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন করতে হবে:অ্যাটর্নি জেনারেল
গণতন্ত্র রক্ষায় প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন করতে হবে:অ্যাটর্নি জেনারেল

৪০ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর ৮০ হাজার ভিসা বাতিল
ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর ৮০ হাজার ভিসা বাতিল

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার শর্তে কাজ করতে রাজি হয়েছেন পরিচালক-প্রযোজকরা: শুভশ্রী
আমার শর্তে কাজ করতে রাজি হয়েছেন পরিচালক-প্রযোজকরা: শুভশ্রী

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে এলো মেসিদের নতুন জার্সি, দাম কত?
২০২৬ বিশ্বকাপে এলো মেসিদের নতুন জার্সি, দাম কত?

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

খেলাধুলাকে রাজনীতি থেকে দূরে রাখা উচিত : ওয়াসিম আকরাম
খেলাধুলাকে রাজনীতি থেকে দূরে রাখা উচিত : ওয়াসিম আকরাম

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতসহ ৮ দলের গণমিছিলে পুলিশের বাধা
জামায়াতসহ ৮ দলের গণমিছিলে পুলিশের বাধা

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

৫৬তম টিআরসি ব্যাচের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
৫৬তম টিআরসি ব্যাচের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইন্টারনেটে সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়ালে ৫ বছর কারাদণ্ড , ৯৯ কোটি টাকা জরিমানা
ইন্টারনেটে সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়ালে ৫ বছর কারাদণ্ড , ৯৯ কোটি টাকা জরিমানা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কমনওয়েলথ দাবা চ্যাম্পিয়নশিপ খেলতে মালয়েশিয়া যাচ্ছেন লুবাবা
কমনওয়েলথ দাবা চ্যাম্পিয়নশিপ খেলতে মালয়েশিয়া যাচ্ছেন লুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের মৌলিক মানবাধিকার নিশ্চিত করতে হবে : তারেক রহমান
মানুষের মৌলিক মানবাধিকার নিশ্চিত করতে হবে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে যেসব কর্মসূচি করবে বিএনপি
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে যেসব কর্মসূচি করবে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের খালাসের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের খালাসের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাঁচ দফা দাবিতে পল্টনে বিক্ষোভ, যান চলাচল বন্ধ
পাঁচ দফা দাবিতে পল্টনে বিক্ষোভ, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে চলছে প্রথম দফার বিধানসভা নির্বাচন, ভোট দিলেন একাধিক মন্ত্রী
বিহারে চলছে প্রথম দফার বিধানসভা নির্বাচন, ভোট দিলেন একাধিক মন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নির্ধারণে জরাজীর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তথ্য চায় ইসি
ভোটকেন্দ্র নির্ধারণে জরাজীর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তথ্য চায় ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি
স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশখালীতে অস্ত্রসহ আটক ১
মহেশখালীতে অস্ত্রসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংসদ নির্বাচনে প্রতিবন্ধীদের ভাবনা জানতে চায় ইসি
সংসদ নির্বাচনে প্রতিবন্ধীদের ভাবনা জানতে চায় ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়ম ও দুর্নীতিতে ডুবছে রাঙামাটির বরকল স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
অনিয়ম ও দুর্নীতিতে ডুবছে রাঙামাটির বরকল স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেতার সম্ভাবনা আছে এমন শরিকদের জন্য আসন ছাড়বে বিএনপি : আমীর খসরু
জেতার সম্ভাবনা আছে এমন শরিকদের জন্য আসন ছাড়বে বিএনপি : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীত এলেই চুলকাতে থাকে মাথার ত্বক, যেভাবে নেবেন চুলের যত্ন
শীত এলেই চুলকাতে থাকে মাথার ত্বক, যেভাবে নেবেন চুলের যত্ন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা
তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা
পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক উপার্জনকারী অভিনেত্রীর তালিকায় রাশমিকা
সর্বাধিক উপার্জনকারী অভিনেত্রীর তালিকায় রাশমিকা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম