শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রচণ্ড ঘূর্ণিঝড়ের আগে আবহাওয়া যেমন থমথমে বা গুমোট থাকে, বাংলাদেশের অবস্থাও যেন এখন তেমন। কখন, কোথায় কী ঘটবে সে সম্পর্কে এক আতঙ্ক এবং অনিশ্চয়তা। মুদ্রাস্ফীতির চাপে যখন দেশের জনগণ চিড়েচ্যাপটা ঠিক সেই সময় অর্থনীতিতে ঘটেছে বেশ কিছু নেতিবাচক ঘটনা। যার প্রতিক্রিয়া হবে মারাত্মক। আইএমএফ নতুন কিস্তির টাকা ছাড় দিতে গড়িমসি করছে। বিশ্বব্যাংক বলেছে, নয় মাসে নতুন করে হতদরিদ্র হয়েছে আরও ৩০ লাখ মানুষ। বাংলাদেশ উন্নয়ন প্রতিবেদনে খাদ্য মুদ্রাস্ফীতির জন্য লাল তালিকাভুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ। চলতি বছরে প্রবৃদ্ধি ৪ শতাংশের কম হবে বলে জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক এবং আইএমএফ। কিছুদিনের স্বস্তির পর নতুন করে বাড়ছে জিনিসপত্রের দাম। অর্থনীতিবিদরাও এ নিয়ে শঙ্কার কথা বলছেন। গত নয় মাসে দেশের অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়েছে। শুধু মুখ থুবড়ে পড়েছে বললে ভুল বলা হবে, অর্থনীতি অসুস্থ হতে হতে রীতিমতো আইসিইউতে। শিল্পাঙ্গনে বিরাজ করছে হতাশা, উদ্বেগ, আতঙ্ক। অনেক বড় বড় শিল্পকারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। শিল্প উদ্যোক্তারা হাত-পা গুটিয়ে বসে আছেন। ডলারের উচ্চমূল্য, ব্যাংক ঋণে সুদের হার, তীব্র গ্যাস সংকট এবং শিল্প উদ্যোক্তাদের নানাভাবে হয়রানির ফলে অর্থনীতি এক হতাশাজনক পরিস্থিতির দিকে ধাবিত হচ্ছে। কিন্তু এ নিয়ে কারও কোনো মনোযোগ নেই। যেভাবে বেসরকারি খাতকে আস্থায় নিয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়ার উদ্যোগ গ্রহণ করা উচিত ছিল সেভাবে হয়নি। মার্কিন নতুন শুল্কনীতির বিরূপ প্রভাব পড়েছে গোটা বিশ্বে। বাংলাদেশেও এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। উপমহাদেশে নতুন করে অস্থিরতার জন্যও দেশের অর্থনীতি এখন ঝুঁকিতে।

যে কোনো দেশে রাজনীতি ও অর্থনীতি পরস্পরের পরিপূরক। রাজনীতি সঠিক পথে না এগোলে যেমন অর্থনীতি ঠিক থাকে না, তেমনি অর্থনীতি অসুস্থ হলে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ধরে রাখা কঠিন হয়ে যায়। বাংলাদেশ এখন যুগপৎ রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক সংকটে।

মনে রাখতে হবে যে, বাংলাদেশে কর্মসংস্থানের ৯৪ ভাগই আসে বেসরকারি খাত থেকে। সরকারি খাতে কর্মসংস্থান মাত্র ৬ ভাগ। বেসরকারি খাত এখন যে পরিস্থিতির মধ্যে আছে তাতে বাংলাদেশে কর্মসংস্থানের দরজাগুলো আস্তে আস্তে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। ফলে দেশ এক মহা অর্থনৈতিক সংকটে নিমজ্জিত হবে। সেখান থেকে আর কেউই উদ্ধার করতে পারবে না। অর্থনৈতিক এ সংকট থেকে উত্তরণের দুই পথ খোলা।

প্রথমত, বেসরকারি খাতকে আস্থায় আনতে হবে। তাদের হয়রানি বন্ধ করে সম্মিলিতভাবে অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের উদ্যোগ গ্রহণ এখন সময়ের দাবি। শিল্প উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ীদের হয়রানি বন্ধ করতে হবে অবিলম্বে। পলাতক লুটেরা, ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি, দুর্নীতিবাজদের সঙ্গে শিল্পপতি, ব্যবসায়ীদের এককাতারে মেলানো যাবে না।

দ্বিতীয় উপায় হলো রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা দূর করা। রাজনৈতিক অস্থিরতায় অর্থনীতি কখনো চাঙা হবে না। তাই দ্রুত গণতন্ত্রের পথে দেশকে নিয়ে যেতে হবে। গণতন্ত্র, সুশাসন, জবাবদিহিতা এবং স্বচ্ছতাই পারে মুমূর্ষু অর্থনীতিকে বাঁচাতে। সেজন্য প্রয়োজন দ্রুত নির্বাচন। জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর। নির্বাচিত সরকার সব পক্ষের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে জনগণের মতামতের ভিত্তিতে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের কর্মসূচি গ্রহণ করবে। কিন্তু নির্বাচনের আকাশেও এখন কালো মেঘ। নির্বাচন নিয়ে নতুন করে রাজনৈতিক অঙ্গনে বিভক্তি ও সংকটের রেখা ক্রমশ স্পষ্ট হচ্ছে। চলতি মাসটি রাজনৈতিক অঙ্গনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। আগামী কয়েক দিনের মধ্যে বোঝা যাবে দেশের রাজনীতি কোন পথে যাবে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের সংলাপেই নির্ধারিত হতে পারে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ। ন্যূনতম ঐক্যের ভিত্তিতে জুলাই সনদ তৈরি করতে হবে। দেশকে নির্বাচনের দিকে নিয়ে যেতে হবে। না হলে আরেকটি ওয়ান-ইলেভেনের মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি অস্বাভাবিক নয়।

জুলাই সনদ নিয়ে কালক্ষেপণের কোনো সুযোগ নেই। কিছু কিছু অপ্রয়োজনীয় এবং বিতর্কিত সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে কোনো অবস্থাতেই এখন এগোনো ঠিক হবে না। এসব সংস্কারের সুপারিশ তুলে রাখতে হবে নির্বাচিত সরকারের জন্য। গণমাধ্যম সংস্কার, নারী সংস্কার কিংবা জনপ্রশাসন সংস্কার এই সরকারের কাজ নয়। সংস্কার প্রস্তাবের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে ইতোমধ্যে প্রশ্ন উঠেছে। এসব কমিশন কিছু সুশীল বুদ্ধিজীবী টেবিলে বসেই তাদের জনবিচ্ছিন্ন ভাবনাকে জনগণের ওপর চাপিয়ে দিতে চাইছে। এসব কমিশনের সুপারিশ শুধু অলীক, অবাস্তব নয়, উদ্দেশ্যমূলকও বটে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠনের প্রধান লক্ষ্য ছিল দেশকে একটি অঙ্গীকারের মধ্যে ঐক্যবদ্ধ করা। কিন্তু অধিকাংশ কমিশনের সুপারিশ দেশকে বিভক্তির পথে ঠেলে দিচ্ছে। তাহলে কি কমিশনের দায়িত্বে যারা আছেন তারা দেশকে বিভক্ত করতে চান? এদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা এক-এগারোর কুশীলব। তারা নতুন করে ষড়যন্ত্রের ফাঁদ পাতছে কি না তা খতিয়ে দেখা দরকার। এরা নতুন করে রাজনীতিকে সংকটে ফেলতে চাইছে। রাজনৈতিক দলগুলোকে মুখোমুখি দাঁড় করাতে চাইছে এক-এগারোর মতোই। দেশে নির্বাচনের বদলে দীর্ঘদিনের জন্য অনির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতায় রাখার নতুন কোনো ষড়যন্ত্র হচ্ছে কি না সেটা লক্ষ্য রাখা দরকার। কেন এভাবে নিত্যনতুন ইস্যু সৃষ্টি করে রাজনৈতিক অঙ্গনে বিভাজন ও উত্তেজনা সৃষ্টি করছে, সেটি নিয়েও জনমনে নানা প্রশ্ন। নতুন করে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের ইস্যু এনেছে জামায়াত। হঠাৎ করেই তারা স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছে। এ ইস্যুটি রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন বিভক্তি সৃষ্টি করেছে। রাজনৈতিক দলগুলোকে আরও গঠনমূলক ও দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে দেশের জন্য। রাজনীতিতে মতবিরোধের আওয়াজ ক্রমশ বড় হচ্ছে। নির্বাচন নিয়ে শুরু হয়েছে সংকট। রাজনীতি যেন এক পথহারা নাবিকের মতো, বন্দর খুঁজে পাচ্ছে না। সরকারের পক্ষ থেকে কোনো সুনির্দিষ্ট রাজনৈতিক রোডম্যাপ নেই। রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ শেষ হওয়ার পরই বোঝা যাবে যে, বাংলাদেশের রাজনীতির ভবিষ্যৎ কী? বিশেষ করে আগামী নির্বাচন কবে, কীভাবে হবে সেটি বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গন্তব্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি। সাধারণ মানুষ নিরাপদে থাকতে চায়। দুই বেলা পেটপুরে খেতে চায়। শান্তিপূর্ণ জীবনযাপন করতে চায় কিন্তু গত নয় মাসে সেটি হয়নি। অন্তর্বর্তী সরকার অনেক কিছু করার চেষ্টা করে কিছুই করতে পারছে না। এটি সরকারের সবচেয়ে বড় ব্যর্থতা। অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত অগ্রাধিকার নির্ধারণ করা হয়নি। নির্ধারণ করা হলেও জনগণের কাছে অগ্রাধিকার স্পষ্ট নয়। এক উদ্বেগের এবং অনিশ্চয়তার পরিবেশ বিরাজ করছে দেশে। এ পরিবেশ মানুষ চায় না। এজন্যই দেশের বেশির ভাগ মানুষ মনে করেন যে, বাংলাদেশকে দ্রুত গণতন্ত্রের পথে ফিরতে হবে। চলতি মাসটি আমাদের এ সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দ্রুত যেন ঐকমত্য কমিশন ন্যূনতম ঐক্যের ভিত্তিতে জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে পারে সেটাই দেশবাসীর প্রত্যাশা। বাংলাদেশের জন্য সামনের কয়েকটি দিন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ মাসেই বোঝা যাবে, দেশ নির্বাচনের পথে যাবে, না দীর্ঘ অনিশ্চয়তাকে আলিঙ্গন করবে। তাই এখন প্রয়োজন সবার বাস্তবতা উপলব্ধির। সবার শুভ বুদ্ধির উদয় হলেই দেশ বাঁচবে। না হলে সামনে এক ভয়ংকর অন্ধকার টানেলে প্রবেশ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বে ১০০ কোটির বেশি মানুষ মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত
বিশ্বে ১০০ কোটির বেশি মানুষ মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত
ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত করছে ইসি
ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত করছে ইসি
ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রদলের বিক্ষোভ
তদন্তে দুই কমিটি শাস্তি দাবি শিক্ষক নেটওয়ার্কের
তদন্তে দুই কমিটি শাস্তি দাবি শিক্ষক নেটওয়ার্কের
গণ অভ্যুত্থানের ৩৪ মামলার চার্জশিট
গণ অভ্যুত্থানের ৩৪ মামলার চার্জশিট
আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম
আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম
বাণিজ্যসংক্রান্ত ৪০ লাখ মামলা অমীমাংসিত
বাণিজ্যসংক্রান্ত ৪০ লাখ মামলা অমীমাংসিত
ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা
ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্রে অদৃশ্য শক্তি
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্রে অদৃশ্য শক্তি
দ্রুত বিচারে বাড়বে ট্রাইব্যুনাল
দ্রুত বিচারে বাড়বে ট্রাইব্যুনাল
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
সর্বশেষ খবর
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ
ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ
দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা
বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’
‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু
কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’
কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’

৩৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া
ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা
খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল
জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা
জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার
বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ
ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডোনাল্ড ট্রাম্পের মৃত্যুর গুজব যেভাবে ছড়ায়
ডোনাল্ড ট্রাম্পের মৃত্যুর গুজব যেভাবে ছড়ায়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচনে লড়বেন নান্নু
বিসিবি নির্বাচনে লড়বেন নান্নু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৫০
সারাদেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৫০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা
মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় প্রতিবন্ধী হয়েছে ২১ হাজার শিশু
যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় প্রতিবন্ধী হয়েছে ২১ হাজার শিশু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে ১৪ জনের কারাদণ্ড
সিলেটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে ১৪ জনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি সাক্ষাৎ
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
ভালুকায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘তারেক রহমানের হাত ধরে শহীদ জিয়ার অসম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করবে বিএনপি’
‘তারেক রহমানের হাত ধরে শহীদ জিয়ার অসম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করবে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী
ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে
এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প
ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’
বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১
ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার
পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ
৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি
ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি
নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন
শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন
এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর
সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম
বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা
ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'
'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর
সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার
লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার
রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত
আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত
রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে
মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে

নগর জীবন

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়
ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা
স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন
পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরের চরিত্রে আঁচল
শাবনূরের চরিত্রে আঁচল

শোবিজ

সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে
সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা
উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা

শোবিজ

নির্বাচন করবেন বুলবুল
নির্বাচন করবেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

চটপটে তটিনী...
চটপটে তটিনী...

শোবিজ

সবার ওপরে রশিদ খান
সবার ওপরে রশিদ খান

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা
বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা

মাঠে ময়দানে

আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না

শোবিজ

হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি
হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি

মাঠে ময়দানে

নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে
নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা