শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৯ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫৯, বুধবার, ১৯ মার্চ, ২০২৫

সীমান্তের আতঙ্ক আতাউল্লাহ

সাখাওয়াত কাওসার, ঢাকা ও মুহাম্মদ সেলিম, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
সীমান্তের আতঙ্ক আতাউল্লাহ

মিয়ানমার সেনাবাহিনীর আতঙ্কের নাম আরসা (আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি) প্রধান আতাউল্লাহ। পুরো নাম আতাউল্লাহ ওরফে আবু আমর জুনুনি। শুধু মিয়ানমার নয়, বাংলাদেশের সব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে মোস্ট ওয়ান্টেড তালিকার শীর্ষে এই দুর্ধর্ষ রোহিঙ্গা।

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির তুমব্রু কোনারপাড়া এলাকায় প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের (ডিজিএফআই) এক কর্মকর্তা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদনে উঠে আসা ৪৯ জন দুর্ধর্ষ আসামির মধ্যে অন্যতম ছিলেন এই আতাউল্লাহ।

জানা গেছে, মিয়ানমার ভিত্তিক বিদ্রোহী সংগঠন হারাকাহ আল ইয়াকিন। পরে সংগঠনটি পরিচিতি পায় আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি বা আরসা নামে। বিদ্রোহী এ সংগঠনটির প্রধান আতাউল্লাহ। তিনি রোহিঙ্গাদের কাছে আলোচিত-সমালোচিত। ২০১৭ সালে তার বিতর্কিত সিদ্ধান্তের কারণে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর শুরু হয় দমন নিপীড়ন। লাখ লাখ রোহিঙ্গাকে পালিয়ে আসতে হয় বাংলাদেশে।

নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর (অব.) এমদাদুল ইসলাম বলেন, রোহিঙ্গাদের নিয়ে কফি আনান কমিশনের প্রতিবেদন দেওয়ার আগ মুহূর্তে ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট আতাউল্লাহর নেতৃত্বে মিয়ানমারের পুলিশ চেকপোস্ট হামলা করে আরসা। এ ঘটনার পর মিয়ানমার সেনাবাহিনী সাধারণ রোহিঙ্গাদের ওপর গণহারে নিপীড়ন শুরু করে। ওই হামলার কারণেই লাখ লাখ রোহিঙ্গা আরাকান থেকে বিতাড়িত হয়। তখন থেকে আতাউল্লাহ সাধারণ রোহিঙ্গাদের মাঝে বিতর্কিত চরিত্রে পরিণত। অথচ কফি আনানের ওই প্রতিবেদন রোহিঙ্গাদের অনুকূলেই ছিল। সাধারণ রোহিঙ্গারা মনে করে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর সঙ্গে আতাউল্লাহর রয়েছে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ। রোহিঙ্গাদের বর্তমান দুরবস্থার জন্য তাকেই দায়ী করা হয়।

আন্তর্জাতিক গবেষণা সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ তাদের এক রিপোর্টে বলেছে- আরসা মূলত গড়ে উঠেছে সৌদি আরবে চলে যাওয়া রোহিঙ্গাদের দ্বারা। মক্কায় থাকে এমন ২০ জন নেতৃস্থানীয় রোহিঙ্গা এই সংগঠনটি গড়ে তোলেন। বাংলাদেশ, পাকিস্তান এবং ভারতে এদের যোগাযোগ রয়েছে।

জানা যায়, আরসা নেতা আতাউল্লাহ ওরফে আবু আম্মার ওরফে আবু ওমর নামে পরিচিত হলেও তার সাংগঠনিক নাম আবু আমর জুনুনি। আতাউল্লাহর বাবা জন্মসূত্রে মিয়ানমারের নাগরিক, মংডুর বাসিন্দা। আশির দশকে তার বাবা রাখাইন থেকে পাকিস্তানের করাচিতে চলে যান। সেখানেই জন্ম হয় আতাউল্লাহর। তবে তিনি বেড়ে উঠেছেন সৌদি আরবের মক্কা নগরীতে। সেখানে মাদরাসায় পড়াশোনা করেছেন। সৌদি আরবে বসবাসরত রোহিঙ্গাদের নিয়ে ফেইথ মুভমেন্ট নামে একটি সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন আতাউল্লাহ। ২০১২ সালের শুরুতে আতাউল্লাহ সৌদি আরব থেকে হঠাৎ নিরুদ্দেশ হয়ে যান। এরপর সৌদি পাসপোর্ট নিয়েই আতাউল্লাহ চলে আসেন আরাকানে।

২০১২ সালের ২৮ মে এক বৌদ্ধ নারীর বাড়িতে প্রথমে ডাকাতি ও হত্যার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় গুজব ছড়িয়ে একটি বাসে হামলার ঘটনা ঘটানো হয়, প্রাণ হারায় ১০ মুসলিম। বাসে হামলাকারীরা ছিল রাখাইন জাতিগোষ্ঠীর লোকজন। পরে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ে আরাকানে। প্রাণ হারায় ৮০ জন। উদ্বাস্তু হয়ে পড়ে ১ লাখ মানুষ।

উদ্বাস্তু হয়ে পড়া রোহিঙ্গাদের নিয়ে হারাকাহ আল ইয়াকিন নামে একটি সংগঠন করে পাকিস্তানি নাগরিক আবদুল কুদ্দুস বর্মি। যার প্রধান সামরিক কমান্ডার ছিলেন আতাউল্লাহ ওরফে আবু আম্মার ওরফে আবু ওমর। ২০১৩ সালে যাত্রা শুরু করে হরকাতুল ইয়াকিন। আতাউল্লাহ ছাড়াও সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতাদের মধ্যে ছিলেন মুফতি আবুজার আজ্জাম, মাওলানা মুফতি জিয়াউর রহমান, মাওলানা আবুল কালাম, মুহাম্মদ হামজা ও মাওলানা আবদুল হামিদ। পরে এ সংগঠনটি পরিচিতি পায় আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি বা আরসা নামে।

২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট আরাকানের পুলিশ চেকপোস্টে হামলা চালিয়ে আলোচনায় আসে আরসা। মিয়ানমার সরকার দাবি করে, আতাউল্লাহর নির্দেশেই হামলা চালানো হয়। এরপর সেনাবাহিনীর হত্যাযজ্ঞ থেকে বাঁচতে বাংলাদেশে পালিয়ে আসে লাখ লাখ রোহিঙ্গা।

আতাউল্লাহ একসময় ছিলেন আরএসও সদস্য। যুদ্ধ করেছেন আফগান-কাশ্মীরে। ছিলেন হরকাতুল জিহাদ উজবেকিস্তানের সামরিক কমান্ডার। ইয়াকিনের হয়ে আন্তর্জাতিক সংগঠনগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করেন। তার সঙ্গে পাকিস্তান, উজবেকিস্তান, আফগানিস্তান, কাশ্মীর, সিরিয়াসহ আরব দেশের অর্থদাতাদের ভালো যোগাযোগ রয়েছে।

গোয়েন্দা কর্মকর্তা হত্যা মামলার আসামি : সীমান্তের শূন্যরেখার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ঘাঁটি গড়ে তোলে আরসা। সেখানে সুড়ঙ্গ তৈরি করে অস্ত্রের কারখানা ও গোপন আস্তানা করেছিল সংগঠনটির সদস্যরা। শূন্যরেখার ওই আস্তানায় বসে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড এবং মাদক কারবার পরিচালনা করতেন আরসা প্রধান আতাউল্লাহ। সেখানে গড়ে তোলা হয়েছিল গোল্ডেন আরাকান নামে অত্যাধুনিক একটি রেস্টুরেন্টও। আস্তানায় মাদক মজুতের খবর পেয়ে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির তুমব্রু কোনারপাড়া এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনাকালে ২০২২ সালের ১৪ নভেম্বর প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর (ডিজিএফআই) ও র?্যাব যৌথ অভিযান চালায়। অভিযানকালে আরসার সদস্যদের গুলিতে নিহত হন গোয়েন্দা কর্মকর্তা স্কোয়াড্রন লিডার রিজওয়ান রুশদী। দীর্ঘ তদন্ত শেষে ২০২৩ সালের ১৫ নভেম্বর আদালতে ৪৯ জনকে আসামি করে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করে পুলিশ। আরসা প্রধান আতাউল্লাহ আবু আম্মার জুনুনিসহ সংগঠনটির ৪৯ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। ২০২৩ সালের ৪ ডিসেম্বর বান্দরবানের মুখ্য বিচারিক হাকিমের আদালত এই আদেশ জারি করেন। এরপর থেকেই তাদের গ্রেপ্তারে সাঁড়াশি অভিযান অব্যাহত রাখে বিভিন্ন সংস্থা।

এই বিভাগের আরও খবর
আবার সোনার দামে রেকর্ড
আবার সোনার দামে রেকর্ড
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
তারেক রহমান ভোটের প্রচারে অংশ নেবেন
তারেক রহমান ভোটের প্রচারে অংশ নেবেন
সর্বশেষ খবর
দুর্নীতিবাজদের সেফ এক্সিট দরকার হয়, আমাদের নয় : ধর্ম উপদেষ্টা
দুর্নীতিবাজদের সেফ এক্সিট দরকার হয়, আমাদের নয় : ধর্ম উপদেষ্টা

১৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ভেজালবিরোধী অভিযানে জরিমানা গুনলো দুই রেস্টেুরেন্ট
চট্টগ্রামে ভেজালবিরোধী অভিযানে জরিমানা গুনলো দুই রেস্টেুরেন্ট

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত থেকে অস্ত্র-মাদক আনেন তারা, একজনের নামে ১৮ ও অন্যজনের ৭ মামলা
ভারত থেকে অস্ত্র-মাদক আনেন তারা, একজনের নামে ১৮ ও অন্যজনের ৭ মামলা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেরা অভিনেতার পুরস্কার ঐশ্বরিয়াকে উৎসর্গ করলেন অভিষেক
সেরা অভিনেতার পুরস্কার ঐশ্বরিয়াকে উৎসর্গ করলেন অভিষেক

২ মিনিট আগে | শোবিজ

ইনুর মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার অভিযোগ গঠনের শুনানি ২৩ অক্টোবর
ইনুর মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার অভিযোগ গঠনের শুনানি ২৩ অক্টোবর

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সভাপতি সুমন, সম্পাদক জুবেদ
বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সভাপতি সুমন, সম্পাদক জুবেদ

৭ মিনিট আগে | পরবাস

কোন পদ্ধতিতে ভোট হবে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ : ডা. জাহিদ
কোন পদ্ধতিতে ভোট হবে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ : ডা. জাহিদ

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নোয়াখালীতে জাতীয়তাবাদী কর আইনজীবী ফোরামের সভাপতি নিজাম, সম্পাদক জসিম
নোয়াখালীতে জাতীয়তাবাদী কর আইনজীবী ফোরামের সভাপতি নিজাম, সম্পাদক জসিম

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৫ হাজার টন চিনি কিনবে সরকার
১৫ হাজার টন চিনি কিনবে সরকার

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বুধবার থেকে এক ক্লিকে জামিননামা পৌঁছে যাবে কারাগারে
বুধবার থেকে এক ক্লিকে জামিননামা পৌঁছে যাবে কারাগারে

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের
হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রখ্যাত ইরানি চলচ্চিত্র নির্মাতা নাসের আর নেই
প্রখ্যাত ইরানি চলচ্চিত্র নির্মাতা নাসের আর নেই

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

রাশিয়া-ন্যাটো উত্তেজনা; বিপদরেখায় লিথুয়ানিয়া!
রাশিয়া-ন্যাটো উত্তেজনা; বিপদরেখায় লিথুয়ানিয়া!

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সাবেক তারকা ক্রিকেটারের মৃত্যু
পাকিস্তানের সাবেক তারকা ক্রিকেটারের মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে পৃথক ঘটনায় একদিনেই যুবদল নেতাসহ নিহত ৩
বাগেরহাটে পৃথক ঘটনায় একদিনেই যুবদল নেতাসহ নিহত ৩

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি অফিসে হামলা-অগ্নিসংযোগ, আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বিএনপি অফিসে হামলা-অগ্নিসংযোগ, আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবম-দশম শ্রেণির সাড়ে ৫ কোটি পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণের অনুমোদন
নবম-দশম শ্রেণির সাড়ে ৫ কোটি পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণের অনুমোদন

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে অভিযান চালিয়ে পিরানহা মাছ জব্দ
দিনাজপুরে অভিযান চালিয়ে পিরানহা মাছ জব্দ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ক্লাস বর্জন করে টুঙ্গিপাড়ায় কলেজ শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
ক্লাস বর্জন করে টুঙ্গিপাড়ায় কলেজ শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘরের বাঁশের বেড়ায় হাত দিতেই ছোবল, প্রাণ হারালেন যুবক
ঘরের বাঁশের বেড়ায় হাত দিতেই ছোবল, প্রাণ হারালেন যুবক

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও বেড়ছে ডিএসইর লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও বেড়ছে ডিএসইর লেনদেন

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

হংকংয়ে আজ ঘুরে দাঁড়াতে চায় বাংলাদেশ, লক্ষ্য ৩ পয়েন্ট
হংকংয়ে আজ ঘুরে দাঁড়াতে চায় বাংলাদেশ, লক্ষ্য ৩ পয়েন্ট

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ডেঙ্গু

৪৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রেললাইনের পাশে পড়ে ছিল নবজাতকের মরদেহ
রেললাইনের পাশে পড়ে ছিল নবজাতকের মরদেহ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ ৩ জন বার্ন ইনস্টিটিউটে
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ ৩ জন বার্ন ইনস্টিটিউটে

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

পালালেন প্রেসিডেন্ট, ‘ক্ষমতায়’ সেনাবাহিনী; কি ঘটছে মাদাগাস্কারে?
পালালেন প্রেসিডেন্ট, ‘ক্ষমতায়’ সেনাবাহিনী; কি ঘটছে মাদাগাস্কারে?

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কলেজে হামলা-ভাঙচুর, রংপুরে শিক্ষকদের মানববন্ধন
ঢাকা কলেজে হামলা-ভাঙচুর, রংপুরে শিক্ষকদের মানববন্ধন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অ্যানথ্রাক্স রোধে গঙ্গাচড়ায় ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাইয়ে নিষেধাজ্ঞা
অ্যানথ্রাক্স রোধে গঙ্গাচড়ায় ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাইয়ে নিষেধাজ্ঞা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘কেউ ভাবেনি এটা সম্ভব’-গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তির বিষয়ে ট্রাম্প
‘কেউ ভাবেনি এটা সম্ভব’-গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তির বিষয়ে ট্রাম্প

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড
এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন