শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১২, বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ, ২০২৫

আন্ডারওয়ার্ল্ডে অস্থিরতা

মরিয়া হয়ে উঠেছেন অপরাধ সাম্রাজ্য ধরে রাখতে, ঘটছে খুনখারাবি
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
আন্ডারওয়ার্ল্ডে অস্থিরতা

হঠাৎ অস্থির হয়ে উঠছে ঢাকার আন্ডারওয়ার্ল্ড। খুন, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি এবং দখলের মতো একের পর এক অপরাধে লিপ্ত হচ্ছেন আন্ডারওয়ার্ল্ডের নিয়ন্ত্রকরা। মরিয়া হয়ে উঠেছেন নিজেদের অপরাধ সাম্রাজ্য ধরে রাখতে। নিজেদের অবস্থান জানান দিতে ঘটাচ্ছেন হত্যাকাণ্ডের মতো ঘটনা। সম্প্রতি গুলশানে পুলিশ প্লাজার সামনে টেলি সুমনকে নির্মমভাবে হত্যার ঘটনা ভয়ংকর ইঙ্গিত দিচ্ছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, একটি ঘটনায় আন্ডারওয়ার্ল্ডের একটি গ্রুপ আপাতত এগিয়ে থাকলেও শিগগিরই প্রতিপক্ষ গ্রুপ প্রতিশোধ নিতে মরিয়া হয়ে ওঠে। গণ অভ্যুত্থানের পর পুলিশ এখনো দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে না পারায় আন্ডারওয়ার্ল্ডের অভ্যন্তরীণ বিরোধের সুযোগ নিতে পারে দেশিবিদেশি মহল। এতে বেড়ে যেতে পারে সামাজিক অস্থিরতা।

অপরাধ বিশেষজ্ঞ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক ড. তৌহিদুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অপরাধ ঠেকাতে সাঁড়াশি অভিযানের বিকল্প নেই। তবে রাজনৈতিক পরিচয় দেখে অপরাধীকে বিবেচনা করলে তাতে কোনো লাভ হবে না। শীর্ষ অপরাধী থেকে শুরু করে যারা নানা ধরনের অপরাধ করছে তাদের চলমান অপারেশন ডেভিল হান্টের আওতায় আনা প্রয়োজন।

একাধিক সূত্র বলছে, ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ঢাকার আন্ডারওয়ার্ল্ডে ছোটবড় মিলিয়ে আরও অন্তত ৭টি গ্রুপ সক্রিয় হয়ে উঠেছে। অবৈধ অস্ত্র সহজলভ্য হওয়া এবং বিভিন্ন বাহিনীর লুট হওয়া অস্ত্র এখনো উদ্ধার না হওয়ার কারণেই এমনটা ঘটছে। আবার বিদেশে অবস্থান করেই দেশের অপরাধ জগতের নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখছেন অনেক শীর্ষ সন্ত্রাসী। সহযোগী গ্রেপ্তার হলে প্রস্তুত রাখছেন তাদের বিকল্প। আসছে জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে বাড়ছে তাদের কদর। অনেক রাজনৈতিক নেতা নিজের প্রভাব এবং ক্ষমতার জানান দিতে অনেক শীর্ষ সন্ত্রাসীর সহায়তাও চাইছেন। রাজধানীর বাইরে দক্ষিণাঞ্চলের জেলা কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহ, রাজবাড়ী, যশোর, খুলনায় ফের কদর বাড়ছে সর্বহারা কিংবা চরমপন্থিদের। গত ২০ মার্চ গুলশানের পুলিশ প্লাজার সামনে টেলি সুমন হত্যাকাণ্ডের পর আন্ডারওয়ার্ল্ডে অস্থিরতার বিষয়টি উঠে আসে। কারণ জেল থেকে মুক্ত হওয়া মহাখালী এলাকার একসময়ের তালিকাভ্ক্তু অপরাধী আক্তার হোসেন ওরফে আক্কুর সেকেন্ড ইন কমান্ড ছিলেন সুমন। কিলার হিসেবে প্রধান সন্দেহভাজন রুবেল পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী মুকুলের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে আন্ডারওয়ার্ল্ডে পরিচিত। তবে রুবেলের সঙ্গে ভালো ঘনিষ্ঠতা রয়েছে জেল ফেরত শীর্ষ সন্ত্রাসী লম্বু সেলিমের। স্থানীয় রাজনীতিতে শীর্ষ সন্ত্রাসী আক্কুর সক্রিয় হওয়ার বিষয়টি মেনে নিতে পারছেন না অনেকেই। তাতে সায় রয়েছে বিদেশে পালিয়ে থাকা আরেক শীর্ষ সন্ত্রাসী ইমাম হোসেনের।

একাধিক সংস্থার প্রতিবেদনে উঠে আসছে দুবাইয়ে অবস্থানকারী শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসান আহমেদ এবং যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী মেহেদী হাসান ওরফে কলিন্সের নাম। কারণ তাদের ক্যাডার বাহিনীই সবচেয়ে বড় ঢাকার আন্ডারওয়ার্ল্ডে। রয়েছে নিখুঁত শুটার। তবে গুলশান, বাড্ডা এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই নিজেদের মধ্যে বিরোধে লিপ্ত জিসান এবং কলিন্স। ২০২৪ সালেও গুলশান-১ এর ডিসিসি মার্কেট লাগোয়া একটি ভবনের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দফায় দফায় শক্তি প্রদর্শন করেছেন তারা। এ নিয়ে রীতিমতো বিব্রতকর অবস্থায় ছিল আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো। যদিও সবুজবাগ, মগবাজার, মতিঝিল, বাসাবো এলাকার বড় অংশের নিয়ন্ত্রণ দীর্ঘদিন ধরেই নিজের অধীনে রেখেছেন জিসান। মগবাজার এলাকায় শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের হয়ে কাজ করছেন দিপু। মগবাজারে জিসানের এজেন্ট হলো নাদিম।

ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার এন এস নজরুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জামিনে মুক্ত হওয়া শীর্ষ সন্ত্রাসীদের জামিন বাতিলের জন্য আমরা চেষ্টা করছি। তারা যাতে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি না করতে পারে সেজন্য আমাদের কড়া নজরদারি রয়েছে।

গোয়েন্দা সূত্র বলছে, শীর্ষ সন্ত্রাসীরা তাদের অনুগত ক্যাডারদের দীর্ঘদিন ধরেই বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পদ পাইয়ে দিতে করণীয় সবকিছুই করে আসছেন। অনেকের ক্ষেত্রে সফলও হয়েছেন তারা। মোহাম্মদপুর-বসিলা এলাকায় কবজিকাটা গ্রুপের অন্যতম পৃষ্ঠপোষক কিলার বাদল আদাবর এলাকার একটি রাজনৈতিক দলের নেতা হাসানের সঙ্গে মিলে একের পর এক অপরাধ কাণ্ড ঘটিয়ে যাচ্ছেন। সম্প্রতি রেজা নামের এক ইটভাটা মালিককে সিনার মধ্যে দিমু... ভাটার মধ্যেই কবর দিমু হাসানের এমন একটি হুমকির কলরেকর্ড এ প্রতিবেদকের কাছে রয়েছে। জেল ফেরত আরেক শীর্ষ সন্ত্রাসীর প্রশ্রয়ে আরও বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন আদাবর এলাকার মোড়ল নামের একজন। একজন ইন্টারনেট ব্যবসায়ীকে ফোনে চাঁদা চেয়ে হুমকি দেওয়ার একটি কলরেকর্ড এ প্রতিবেদকের কাছে এসেছে। মোড়ল একসময় পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী তোফায়েল আহমেদ ওরফে জোসেফের হয়ে কাজ করতেন। অতীতে ঘোর বিরোধিতা থাকলেও বর্তমানে আধিপত্যের প্রশ্নে মোহাম্মদপুর এলাকার আরেকজন শীর্ষ সন্ত্রাসীর সঙ্গে এক প্ল্যাটফর্মে উঠেছেন বলে খবর রয়েছে গোয়েন্দাদের কাছে। সাম্প্রতিক সময়ে বিদেশ পলাতক তালিকাভুক্ত অপরাধী নবীর হোসেন নবীর ক্যাডার কাওসার, টিন সালাউদ্দীন, শরীফের বিচরণের বিষয়টি উঠে এসেছে। সম্প্রতি পরিবহন ব্যবসার অনিয়ম নিয়ে কথা বলায় নাজিম খান অন্তর নামের এক ব্যক্তির কাছে ২ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন একটি শ্রমিক সংগঠনের নেতা পিন্টু। তবে চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় অন্তরকে বেধড়ক পেটায় পিন্টুর ক্যাডাররা। গত সোমবার সন্ধ্যা ৭টা ২৪ মিনিটে পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল হক ইমন ওরফে ক্যাপ্টেনের ক্যাডার পরিচয়ে এক রাউন্ড গুলি করা হয় মোহাম্মদপুর টাউন হলসংলগ্ন একটি বাসায়। ওই সময় মুখোশ পরিহিত একজন গুলি করেন, আরেকজন তা ভিডিও করেন। চিৎকার করে বলা হয় ক্যাপ্টেনের লগে যোগাযোগ করিস। গত ১১ জানুয়ারি এলিফ্যান্ট রোডে ব্যবসায়ী ওয়াহিদুল হাসানের ওপর ইমনের ক্যাডারদের নৃশংস হামলার দৃশ্য ভাইরাল হওয়ার পর থেকেই কিছুটা চাপের মধ্যে পড়েন ইমন। সম্প্রতি গোয়েন্দা হেফাজতে ইমনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হেজাজের মৃত্যু হয়। ঘনিষ্ঠ সহযোগী চাচা জাহিদ সম্প্রতি একটি মামলায় আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন নিয়ে সৌদি আরবে পাড়ি দিয়েছেন। তবুও অপরাধ জগতের নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখতে প্রয়োজনীয় সবকিছুই করবেন তিনি। এরই মধ্যে দয়াল নামে ঢাকা কলেজের সাবেক এক ক্যাডারকে সামনে নিয়ে এসেছেন। ধানমন্ডি, হাজারীবাগ, কামরাঙ্গীরচর, লালবাগ, জিগাতলা, কাঁঠালবাগান, কলাবাগানের আতঙ্ক ইমনের সহযোগী হিসেবে মাঠে নাম রয়েছে কামারাঙ্গীরচর হাজারীবাগের ইব্রাহীম, রায়েরবাগের প্রিন্স, আজিমপুর-নিউ পল্টনের সুজন, আলমগীর, জসীম। ইব্রাহীমের কাছে বিভিন্ন বাহিনীর লুট হওয়া কয়েকটি অস্ত্র রয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।

গত ২১ জানুয়ারি রাত ৯টার দিকে গুলশানের ওয়েস্টিন হোটেলের বিপরীতের রাস্তায় মানি এক্সচেঞ্জার ব্যবসায়ী কাদের শিকদার ও তার সঙ্গে থাকা আরেকজনকে কুপিয়ে কোটি টাকা ছিনিয়ে নিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় গুলশান থানায় প্রধান আসামি ইয়াসিন, অন্তর রহমানসহ আটজনকে ডাকাতির ১ লাখ টাকাসহ গ্রেপ্তার করে পুলিশে হস্তান্তর করে র‌্যাব। তবে গ্রেপ্তারের মাত্র ১০ দিনের মাথায় প্রধান আসামি ইয়াসিনসহ দুজন জামিনে বেরিয়ে আসেন। ইয়াসিন একজন শীর্ষ সন্ত্রাসীর ঘনিষ্ঠ বলে অপরাধ জগতে চাউর আছে। র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশনস) কর্নেল ইফতেখার আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে আমরা চেষ্টা করছি।

গত ২০ জানুয়ারি রাজধানীর পল্লবীর সিরামিক রোডে মো. বাবু ওরফে ব্লেড বাবু খুন হন। নানা অপরাধের সঙ্গে জড়িত থাকা ব্লেড বাবু হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে আরেক চিহ্নিত অপরাধী মুসা সিকদার ওরফে সুমন সিকদারের বিরুদ্ধে। মুসা সিকদার ওরফে সুমন সিকদার মতিঝিল থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম ওরফে টিপু হত্যাকাণ্ডের অন্যতম সন্দেহভাজন আসামি। এ হত্যাকাণ্ডের পর তিনি ওমানে পালিয়ে যান। পরে তাকে ইন্টারপোলের মাধ্যমে দেশে ফেরত আনে পুলিশ। তবে গত ৫ আগস্টের পর জামিনে বের হন মুসা। মিরপুর শাহাদাত, ইব্রাহীম, মামুন, তাজের মতো একাধিক শীর্ষ সন্ত্রাসীর এলাকা হওয়ায় তাদের মধ্যেও বড় ধরনের ঘটনা ঘটার আশঙ্কা করছেন গোয়েন্দারা। কারণ মিরপুর এলাকায় রয়েছে শতাধিক গার্মেন্টস ফ্যাক্টরির ঝুট, পরিবহন, বিভিন্ন সংস্থার টেন্ডার, ফুটপাত, আবাসন এবং বিহারি পল্লিসহ আশপাশের এলাকার অবৈধ মাদকের ব্যবসা। ১০ নম্বর গোলচক্করে নজরুল ইসলাম নজুর সহযোগীরা ফুটপাতসহ এলাকার চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ করলেও তাদের নিজেদের মধ্যেই রয়েছে বিরোধ। সম্প্রতি একাধিকবার তার বাসায় অভিযান চালিয়েছে সেনাসহ বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যরা। পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী হাবিবুর রহমান ওরফে তাজের হয়ে স্থানীয় মামুন নামের নিয়মিত চাঁদাবাজিসহ একের পর এক অপরাধ কাণ্ড ঘটিয়ে আসছেন। তাজের নির্দেশে মামুন ওই ১০ নম্বর গোলচক্কর, ১৩ নম্বরসহ আশপাশের এলাকা হাসনাত, সিজু, মনির, জুয়েল এবং জিন্নাহ ভাগ করে দিয়েছে।

কাফরুল, ভাসানটেকের শীর্ষ সন্ত্রাসী ইব্রাহীমের ডানহাত হিসেবে মাঠ দাপাচ্ছেন যুবরাজ। তার নির্দেশায় কাজ করছেন মামুন ওরফে ছোট মামুন, আলতাব এবং চাঁন। তবে ইব্রাহীম ও মিরপুরের নজু যৌথভাবে বিহারি ক্যাম্পে মাদক সরবরাহ করলেও কিছুদিন আগেও তাদের মাঝে দূরত্ব তৈরি হয়েছিল। ইব্রাহীমের মাদকের বিষয়টি দেখভাল করছেন ক্রসফায়ারে নিহত ফালানের স্ত্রী জ্যোৎস্না। তবে একটা অংশের দায়িত্বে রয়েছেন শিল্পী নামের এক মাদক ব্যবসায়ী। মিরপুর-৭, ১১, ১২ নম্বর এলাকায় সক্রিয় হয়ে উঠেছেন শীর্ষ সন্ত্রাসী শাহাদত হোসেন। সঙ্গে নিয়েছেন যুবলীগ নেতা মুক্তারের সহযোগীদের। দীর্ঘদিন ধরে শাহাদত রহস্যজনক কারণে কিছুটা চুপ থাকলেও বর্তমানে বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদে শতাংশ হিসাব করে প্রবাসী প্রতিনিধি নিশ্চিত করব
সংসদে শতাংশ হিসাব করে প্রবাসী প্রতিনিধি নিশ্চিত করব
ঢাকায় এখন মাথাপিছু আয় ৫১৬৩ ডলার
ঢাকায় এখন মাথাপিছু আয় ৫১৬৩ ডলার
দেশের উন্নতি চাইলে দুর্নীতিকে ‘না’ বলুন
দেশের উন্নতি চাইলে দুর্নীতিকে ‘না’ বলুন
ফ্যাসিবাদ ঠেকাতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
ফ্যাসিবাদ ঠেকাতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে
জুলাই সনদ যেন প্রতারণার বস্তু না হয়
জুলাই সনদ যেন প্রতারণার বস্তু না হয়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
চীনের সঙ্গে কাজে কী ঝুঁকি ঢাকাকে স্পষ্ট করব
চীনের সঙ্গে কাজে কী ঝুঁকি ঢাকাকে স্পষ্ট করব
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
শক্তিশালী বিচার বিভাগ বিনির্মাণ করতে হবে
শক্তিশালী বিচার বিভাগ বিনির্মাণ করতে হবে
টাকা ছাড়া ঘোরে না চেয়ারের চাকা
টাকা ছাড়া ঘোরে না চেয়ারের চাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
সর্বশেষ খবর
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশুদের বুকার পুরস্কার ঘোষণা, বিচারক শিশুরাও
শিশুদের বুকার পুরস্কার ঘোষণা, বিচারক শিশুরাও

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুর এখন বিশ্বব্যাপী কূটনীতি এবং অর্থনৈতিক সংলাপের কেন্দ্রবিন্দু
কুয়ালালামপুর এখন বিশ্বব্যাপী কূটনীতি এবং অর্থনৈতিক সংলাপের কেন্দ্রবিন্দু

৬ মিনিট আগে | পরবাস

ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে ব্রুকের বিধ্বংসী সেঞ্চুরি
ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে ব্রুকের বিধ্বংসী সেঞ্চুরি

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভুয়া চাকরির প্রলোভন, নতুন ফাঁদে পড়ছেন ব্যবহারকারীরা
ফেসবুকে ভুয়া চাকরির প্রলোভন, নতুন ফাঁদে পড়ছেন ব্যবহারকারীরা

১৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ধারাবাহিকতা রেখে ফেব্রুয়ারিতে বইমেলা আয়োজনের দাবি
ধারাবাহিকতা রেখে ফেব্রুয়ারিতে বইমেলা আয়োজনের দাবি

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

লঙ্কানদের কাছে হারের পর চার দিন ঘুমাতে পারেননি সোবহানা-জ্যোতিরা
লঙ্কানদের কাছে হারের পর চার দিন ঘুমাতে পারেননি সোবহানা-জ্যোতিরা

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বৃষ্টিহীন ঢাকায় আজও থাকবে গরমের দাপট
বৃষ্টিহীন ঢাকায় আজও থাকবে গরমের দাপট

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরের নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে
বঙ্গোপসাগরের নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চোটের কারণে তিন সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে শ্রেয়াস
চোটের কারণে তিন সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে শ্রেয়াস

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

থানচি বলিবাজারে আগুন
থানচি বলিবাজারে আগুন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেষ হচ্ছে বাংলাদেশের বিশ্বকাপ মিশন, বিকালে মুখোমুখি হচ্ছে ভারতের
শেষ হচ্ছে বাংলাদেশের বিশ্বকাপ মিশন, বিকালে মুখোমুখি হচ্ছে ভারতের

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি, টেকনাফে নারী আহত
মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি, টেকনাফে নারী আহত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলন্ত অবস্থায় বগি বিচ্ছিন্ন, ফেলেই ২ কিলোমিটার গেল ট্রেন
চলন্ত অবস্থায় বগি বিচ্ছিন্ন, ফেলেই ২ কিলোমিটার গেল ট্রেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘চার হারের মধ্যে এটাই সবচেয়ে বাজে’
‘চার হারের মধ্যে এটাই সবচেয়ে বাজে’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে দুই বাসের চাপায় এক ব্যক্তির মৃত্যু, সড়ক অবরোধ
কক্সবাজারে দুই বাসের চাপায় এক ব্যক্তির মৃত্যু, সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহ থেকে বাড়ি ফেরার পথে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
ওমরাহ থেকে বাড়ি ফেরার পথে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাকিমির জোড়া গোলে পিএসজির দারুণ জয়
হাকিমির জোড়া গোলে পিএসজির দারুণ জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে কানাডার ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ ট্রাম্পের
যে কারণে কানাডার ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চানখারপুলে ছয় হত্যা, হাবিবসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে আজ ১২তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ
চানখারপুলে ছয় হত্যা, হাবিবসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে আজ ১২তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এইচএসসিতে ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন সোয়া ২ লাখ পরীক্ষার্থীর
এইচএসসিতে ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন সোয়া ২ লাখ পরীক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধবিরতির পর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৯৩ ফিলিস্তিনি নিহত
যুদ্ধবিরতির পর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৯৩ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা, অপরিবর্তিত তাপমাত্রা
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা, অপরিবর্তিত তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ডাকসুর বিক্ষোভ ও রেজিস্ট্রার ভবন ঘেরাও আজ
তিন দাবিতে ডাকসুর বিক্ষোভ ও রেজিস্ট্রার ভবন ঘেরাও আজ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন
যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি
ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে
পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট
দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন

নগর জীবন

এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ
পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

খেলল কিংস জিতল আল সিব
খেলল কিংস জিতল আল সিব

মাঠে ময়দানে

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর
অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর

দেশগ্রাম

সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

দেশগ্রাম

গলার কাঁটা স্লুইসগেট
গলার কাঁটা স্লুইসগেট

দেশগ্রাম