শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১২, বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ, ২০২৫

আন্ডারওয়ার্ল্ডে অস্থিরতা

মরিয়া হয়ে উঠেছেন অপরাধ সাম্রাজ্য ধরে রাখতে, ঘটছে খুনখারাবি
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
আন্ডারওয়ার্ল্ডে অস্থিরতা

হঠাৎ অস্থির হয়ে উঠছে ঢাকার আন্ডারওয়ার্ল্ড। খুন, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি এবং দখলের মতো একের পর এক অপরাধে লিপ্ত হচ্ছেন আন্ডারওয়ার্ল্ডের নিয়ন্ত্রকরা। মরিয়া হয়ে উঠেছেন নিজেদের অপরাধ সাম্রাজ্য ধরে রাখতে। নিজেদের অবস্থান জানান দিতে ঘটাচ্ছেন হত্যাকাণ্ডের মতো ঘটনা। সম্প্রতি গুলশানে পুলিশ প্লাজার সামনে টেলি সুমনকে নির্মমভাবে হত্যার ঘটনা ভয়ংকর ইঙ্গিত দিচ্ছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, একটি ঘটনায় আন্ডারওয়ার্ল্ডের একটি গ্রুপ আপাতত এগিয়ে থাকলেও শিগগিরই প্রতিপক্ষ গ্রুপ প্রতিশোধ নিতে মরিয়া হয়ে ওঠে। গণ অভ্যুত্থানের পর পুলিশ এখনো দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে না পারায় আন্ডারওয়ার্ল্ডের অভ্যন্তরীণ বিরোধের সুযোগ নিতে পারে দেশিবিদেশি মহল। এতে বেড়ে যেতে পারে সামাজিক অস্থিরতা।

অপরাধ বিশেষজ্ঞ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক ড. তৌহিদুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অপরাধ ঠেকাতে সাঁড়াশি অভিযানের বিকল্প নেই। তবে রাজনৈতিক পরিচয় দেখে অপরাধীকে বিবেচনা করলে তাতে কোনো লাভ হবে না। শীর্ষ অপরাধী থেকে শুরু করে যারা নানা ধরনের অপরাধ করছে তাদের চলমান অপারেশন ডেভিল হান্টের আওতায় আনা প্রয়োজন।

একাধিক সূত্র বলছে, ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ঢাকার আন্ডারওয়ার্ল্ডে ছোটবড় মিলিয়ে আরও অন্তত ৭টি গ্রুপ সক্রিয় হয়ে উঠেছে। অবৈধ অস্ত্র সহজলভ্য হওয়া এবং বিভিন্ন বাহিনীর লুট হওয়া অস্ত্র এখনো উদ্ধার না হওয়ার কারণেই এমনটা ঘটছে। আবার বিদেশে অবস্থান করেই দেশের অপরাধ জগতের নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখছেন অনেক শীর্ষ সন্ত্রাসী। সহযোগী গ্রেপ্তার হলে প্রস্তুত রাখছেন তাদের বিকল্প। আসছে জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে বাড়ছে তাদের কদর। অনেক রাজনৈতিক নেতা নিজের প্রভাব এবং ক্ষমতার জানান দিতে অনেক শীর্ষ সন্ত্রাসীর সহায়তাও চাইছেন। রাজধানীর বাইরে দক্ষিণাঞ্চলের জেলা কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহ, রাজবাড়ী, যশোর, খুলনায় ফের কদর বাড়ছে সর্বহারা কিংবা চরমপন্থিদের। গত ২০ মার্চ গুলশানের পুলিশ প্লাজার সামনে টেলি সুমন হত্যাকাণ্ডের পর আন্ডারওয়ার্ল্ডে অস্থিরতার বিষয়টি উঠে আসে। কারণ জেল থেকে মুক্ত হওয়া মহাখালী এলাকার একসময়ের তালিকাভ্ক্তু অপরাধী আক্তার হোসেন ওরফে আক্কুর সেকেন্ড ইন কমান্ড ছিলেন সুমন। কিলার হিসেবে প্রধান সন্দেহভাজন রুবেল পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী মুকুলের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে আন্ডারওয়ার্ল্ডে পরিচিত। তবে রুবেলের সঙ্গে ভালো ঘনিষ্ঠতা রয়েছে জেল ফেরত শীর্ষ সন্ত্রাসী লম্বু সেলিমের। স্থানীয় রাজনীতিতে শীর্ষ সন্ত্রাসী আক্কুর সক্রিয় হওয়ার বিষয়টি মেনে নিতে পারছেন না অনেকেই। তাতে সায় রয়েছে বিদেশে পালিয়ে থাকা আরেক শীর্ষ সন্ত্রাসী ইমাম হোসেনের।

একাধিক সংস্থার প্রতিবেদনে উঠে আসছে দুবাইয়ে অবস্থানকারী শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসান আহমেদ এবং যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী মেহেদী হাসান ওরফে কলিন্সের নাম। কারণ তাদের ক্যাডার বাহিনীই সবচেয়ে বড় ঢাকার আন্ডারওয়ার্ল্ডে। রয়েছে নিখুঁত শুটার। তবে গুলশান, বাড্ডা এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই নিজেদের মধ্যে বিরোধে লিপ্ত জিসান এবং কলিন্স। ২০২৪ সালেও গুলশান-১ এর ডিসিসি মার্কেট লাগোয়া একটি ভবনের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দফায় দফায় শক্তি প্রদর্শন করেছেন তারা। এ নিয়ে রীতিমতো বিব্রতকর অবস্থায় ছিল আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো। যদিও সবুজবাগ, মগবাজার, মতিঝিল, বাসাবো এলাকার বড় অংশের নিয়ন্ত্রণ দীর্ঘদিন ধরেই নিজের অধীনে রেখেছেন জিসান। মগবাজার এলাকায় শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের হয়ে কাজ করছেন দিপু। মগবাজারে জিসানের এজেন্ট হলো নাদিম।

ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার এন এস নজরুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জামিনে মুক্ত হওয়া শীর্ষ সন্ত্রাসীদের জামিন বাতিলের জন্য আমরা চেষ্টা করছি। তারা যাতে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি না করতে পারে সেজন্য আমাদের কড়া নজরদারি রয়েছে।

গোয়েন্দা সূত্র বলছে, শীর্ষ সন্ত্রাসীরা তাদের অনুগত ক্যাডারদের দীর্ঘদিন ধরেই বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পদ পাইয়ে দিতে করণীয় সবকিছুই করে আসছেন। অনেকের ক্ষেত্রে সফলও হয়েছেন তারা। মোহাম্মদপুর-বসিলা এলাকায় কবজিকাটা গ্রুপের অন্যতম পৃষ্ঠপোষক কিলার বাদল আদাবর এলাকার একটি রাজনৈতিক দলের নেতা হাসানের সঙ্গে মিলে একের পর এক অপরাধ কাণ্ড ঘটিয়ে যাচ্ছেন। সম্প্রতি রেজা নামের এক ইটভাটা মালিককে সিনার মধ্যে দিমু... ভাটার মধ্যেই কবর দিমু হাসানের এমন একটি হুমকির কলরেকর্ড এ প্রতিবেদকের কাছে রয়েছে। জেল ফেরত আরেক শীর্ষ সন্ত্রাসীর প্রশ্রয়ে আরও বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন আদাবর এলাকার মোড়ল নামের একজন। একজন ইন্টারনেট ব্যবসায়ীকে ফোনে চাঁদা চেয়ে হুমকি দেওয়ার একটি কলরেকর্ড এ প্রতিবেদকের কাছে এসেছে। মোড়ল একসময় পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী তোফায়েল আহমেদ ওরফে জোসেফের হয়ে কাজ করতেন। অতীতে ঘোর বিরোধিতা থাকলেও বর্তমানে আধিপত্যের প্রশ্নে মোহাম্মদপুর এলাকার আরেকজন শীর্ষ সন্ত্রাসীর সঙ্গে এক প্ল্যাটফর্মে উঠেছেন বলে খবর রয়েছে গোয়েন্দাদের কাছে। সাম্প্রতিক সময়ে বিদেশ পলাতক তালিকাভুক্ত অপরাধী নবীর হোসেন নবীর ক্যাডার কাওসার, টিন সালাউদ্দীন, শরীফের বিচরণের বিষয়টি উঠে এসেছে। সম্প্রতি পরিবহন ব্যবসার অনিয়ম নিয়ে কথা বলায় নাজিম খান অন্তর নামের এক ব্যক্তির কাছে ২ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন একটি শ্রমিক সংগঠনের নেতা পিন্টু। তবে চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় অন্তরকে বেধড়ক পেটায় পিন্টুর ক্যাডাররা। গত সোমবার সন্ধ্যা ৭টা ২৪ মিনিটে পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল হক ইমন ওরফে ক্যাপ্টেনের ক্যাডার পরিচয়ে এক রাউন্ড গুলি করা হয় মোহাম্মদপুর টাউন হলসংলগ্ন একটি বাসায়। ওই সময় মুখোশ পরিহিত একজন গুলি করেন, আরেকজন তা ভিডিও করেন। চিৎকার করে বলা হয় ক্যাপ্টেনের লগে যোগাযোগ করিস। গত ১১ জানুয়ারি এলিফ্যান্ট রোডে ব্যবসায়ী ওয়াহিদুল হাসানের ওপর ইমনের ক্যাডারদের নৃশংস হামলার দৃশ্য ভাইরাল হওয়ার পর থেকেই কিছুটা চাপের মধ্যে পড়েন ইমন। সম্প্রতি গোয়েন্দা হেফাজতে ইমনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হেজাজের মৃত্যু হয়। ঘনিষ্ঠ সহযোগী চাচা জাহিদ সম্প্রতি একটি মামলায় আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন নিয়ে সৌদি আরবে পাড়ি দিয়েছেন। তবুও অপরাধ জগতের নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখতে প্রয়োজনীয় সবকিছুই করবেন তিনি। এরই মধ্যে দয়াল নামে ঢাকা কলেজের সাবেক এক ক্যাডারকে সামনে নিয়ে এসেছেন। ধানমন্ডি, হাজারীবাগ, কামরাঙ্গীরচর, লালবাগ, জিগাতলা, কাঁঠালবাগান, কলাবাগানের আতঙ্ক ইমনের সহযোগী হিসেবে মাঠে নাম রয়েছে কামারাঙ্গীরচর হাজারীবাগের ইব্রাহীম, রায়েরবাগের প্রিন্স, আজিমপুর-নিউ পল্টনের সুজন, আলমগীর, জসীম। ইব্রাহীমের কাছে বিভিন্ন বাহিনীর লুট হওয়া কয়েকটি অস্ত্র রয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।

গত ২১ জানুয়ারি রাত ৯টার দিকে গুলশানের ওয়েস্টিন হোটেলের বিপরীতের রাস্তায় মানি এক্সচেঞ্জার ব্যবসায়ী কাদের শিকদার ও তার সঙ্গে থাকা আরেকজনকে কুপিয়ে কোটি টাকা ছিনিয়ে নিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় গুলশান থানায় প্রধান আসামি ইয়াসিন, অন্তর রহমানসহ আটজনকে ডাকাতির ১ লাখ টাকাসহ গ্রেপ্তার করে পুলিশে হস্তান্তর করে র‌্যাব। তবে গ্রেপ্তারের মাত্র ১০ দিনের মাথায় প্রধান আসামি ইয়াসিনসহ দুজন জামিনে বেরিয়ে আসেন। ইয়াসিন একজন শীর্ষ সন্ত্রাসীর ঘনিষ্ঠ বলে অপরাধ জগতে চাউর আছে। র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশনস) কর্নেল ইফতেখার আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে আমরা চেষ্টা করছি।

গত ২০ জানুয়ারি রাজধানীর পল্লবীর সিরামিক রোডে মো. বাবু ওরফে ব্লেড বাবু খুন হন। নানা অপরাধের সঙ্গে জড়িত থাকা ব্লেড বাবু হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে আরেক চিহ্নিত অপরাধী মুসা সিকদার ওরফে সুমন সিকদারের বিরুদ্ধে। মুসা সিকদার ওরফে সুমন সিকদার মতিঝিল থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম ওরফে টিপু হত্যাকাণ্ডের অন্যতম সন্দেহভাজন আসামি। এ হত্যাকাণ্ডের পর তিনি ওমানে পালিয়ে যান। পরে তাকে ইন্টারপোলের মাধ্যমে দেশে ফেরত আনে পুলিশ। তবে গত ৫ আগস্টের পর জামিনে বের হন মুসা। মিরপুর শাহাদাত, ইব্রাহীম, মামুন, তাজের মতো একাধিক শীর্ষ সন্ত্রাসীর এলাকা হওয়ায় তাদের মধ্যেও বড় ধরনের ঘটনা ঘটার আশঙ্কা করছেন গোয়েন্দারা। কারণ মিরপুর এলাকায় রয়েছে শতাধিক গার্মেন্টস ফ্যাক্টরির ঝুট, পরিবহন, বিভিন্ন সংস্থার টেন্ডার, ফুটপাত, আবাসন এবং বিহারি পল্লিসহ আশপাশের এলাকার অবৈধ মাদকের ব্যবসা। ১০ নম্বর গোলচক্করে নজরুল ইসলাম নজুর সহযোগীরা ফুটপাতসহ এলাকার চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ করলেও তাদের নিজেদের মধ্যেই রয়েছে বিরোধ। সম্প্রতি একাধিকবার তার বাসায় অভিযান চালিয়েছে সেনাসহ বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যরা। পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী হাবিবুর রহমান ওরফে তাজের হয়ে স্থানীয় মামুন নামের নিয়মিত চাঁদাবাজিসহ একের পর এক অপরাধ কাণ্ড ঘটিয়ে আসছেন। তাজের নির্দেশে মামুন ওই ১০ নম্বর গোলচক্কর, ১৩ নম্বরসহ আশপাশের এলাকা হাসনাত, সিজু, মনির, জুয়েল এবং জিন্নাহ ভাগ করে দিয়েছে।

কাফরুল, ভাসানটেকের শীর্ষ সন্ত্রাসী ইব্রাহীমের ডানহাত হিসেবে মাঠ দাপাচ্ছেন যুবরাজ। তার নির্দেশায় কাজ করছেন মামুন ওরফে ছোট মামুন, আলতাব এবং চাঁন। তবে ইব্রাহীম ও মিরপুরের নজু যৌথভাবে বিহারি ক্যাম্পে মাদক সরবরাহ করলেও কিছুদিন আগেও তাদের মাঝে দূরত্ব তৈরি হয়েছিল। ইব্রাহীমের মাদকের বিষয়টি দেখভাল করছেন ক্রসফায়ারে নিহত ফালানের স্ত্রী জ্যোৎস্না। তবে একটা অংশের দায়িত্বে রয়েছেন শিল্পী নামের এক মাদক ব্যবসায়ী। মিরপুর-৭, ১১, ১২ নম্বর এলাকায় সক্রিয় হয়ে উঠেছেন শীর্ষ সন্ত্রাসী শাহাদত হোসেন। সঙ্গে নিয়েছেন যুবলীগ নেতা মুক্তারের সহযোগীদের। দীর্ঘদিন ধরে শাহাদত রহস্যজনক কারণে কিছুটা চুপ থাকলেও বর্তমানে বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে
সর্বশেষ খবর
ঝিনাইদহে নিখোঁজের ৩ দিন পর নারীর মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে নিখোঁজের ৩ দিন পর নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অ্যাপলের গোপন চমক ফাঁস: ফোল্ডেবল আইফোনের অপেক্ষা শেষ!
অ্যাপলের গোপন চমক ফাঁস: ফোল্ডেবল আইফোনের অপেক্ষা শেষ!

২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকটের মুহূর্তে জাতির রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন জিয়াউর রহমান : ড. খোন্দকার বাবলু
সংকটের মুহূর্তে জাতির রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন জিয়াউর রহমান : ড. খোন্দকার বাবলু

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

এবার ধেয়ে আসছে সুপার টাইফুন, লাখো মানুষকে সরাল ফিলিপাইন
এবার ধেয়ে আসছে সুপার টাইফুন, লাখো মানুষকে সরাল ফিলিপাইন

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে কোনও শঙ্কা নেই: আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কোনও শঙ্কা নেই: আসিফ নজরুল

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঐতিহাসিক সফরে আমেরিকায় গেলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
ঐতিহাসিক সফরে আমেরিকায় গেলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার নতুন জেলা প্রশাসক শফিউল আলম
ঢাকার নতুন জেলা প্রশাসক শফিউল আলম

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া
পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের জন্যই লাখ লাখ মানুষ রক্ষা পেয়েছে: পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের জন্যই লাখ লাখ মানুষ রক্ষা পেয়েছে: পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের খেলার সময়সূচি
আজকের খেলার সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের
সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার
তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার
গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা আজ
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে ভারোত্তোলনে ব্রোঞ্জ জয় বাংলাদেশের
ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে ভারোত্তোলনে ব্রোঞ্জ জয় বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে