শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১২, বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ, ২০২৫

আন্ডারওয়ার্ল্ডে অস্থিরতা

মরিয়া হয়ে উঠেছেন অপরাধ সাম্রাজ্য ধরে রাখতে, ঘটছে খুনখারাবি
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
আন্ডারওয়ার্ল্ডে অস্থিরতা

হঠাৎ অস্থির হয়ে উঠছে ঢাকার আন্ডারওয়ার্ল্ড। খুন, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি এবং দখলের মতো একের পর এক অপরাধে লিপ্ত হচ্ছেন আন্ডারওয়ার্ল্ডের নিয়ন্ত্রকরা। মরিয়া হয়ে উঠেছেন নিজেদের অপরাধ সাম্রাজ্য ধরে রাখতে। নিজেদের অবস্থান জানান দিতে ঘটাচ্ছেন হত্যাকাণ্ডের মতো ঘটনা। সম্প্রতি গুলশানে পুলিশ প্লাজার সামনে টেলি সুমনকে নির্মমভাবে হত্যার ঘটনা ভয়ংকর ইঙ্গিত দিচ্ছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, একটি ঘটনায় আন্ডারওয়ার্ল্ডের একটি গ্রুপ আপাতত এগিয়ে থাকলেও শিগগিরই প্রতিপক্ষ গ্রুপ প্রতিশোধ নিতে মরিয়া হয়ে ওঠে। গণ অভ্যুত্থানের পর পুলিশ এখনো দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে না পারায় আন্ডারওয়ার্ল্ডের অভ্যন্তরীণ বিরোধের সুযোগ নিতে পারে দেশিবিদেশি মহল। এতে বেড়ে যেতে পারে সামাজিক অস্থিরতা।

অপরাধ বিশেষজ্ঞ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক ড. তৌহিদুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অপরাধ ঠেকাতে সাঁড়াশি অভিযানের বিকল্প নেই। তবে রাজনৈতিক পরিচয় দেখে অপরাধীকে বিবেচনা করলে তাতে কোনো লাভ হবে না। শীর্ষ অপরাধী থেকে শুরু করে যারা নানা ধরনের অপরাধ করছে তাদের চলমান অপারেশন ডেভিল হান্টের আওতায় আনা প্রয়োজন।

একাধিক সূত্র বলছে, ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ঢাকার আন্ডারওয়ার্ল্ডে ছোটবড় মিলিয়ে আরও অন্তত ৭টি গ্রুপ সক্রিয় হয়ে উঠেছে। অবৈধ অস্ত্র সহজলভ্য হওয়া এবং বিভিন্ন বাহিনীর লুট হওয়া অস্ত্র এখনো উদ্ধার না হওয়ার কারণেই এমনটা ঘটছে। আবার বিদেশে অবস্থান করেই দেশের অপরাধ জগতের নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখছেন অনেক শীর্ষ সন্ত্রাসী। সহযোগী গ্রেপ্তার হলে প্রস্তুত রাখছেন তাদের বিকল্প। আসছে জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে বাড়ছে তাদের কদর। অনেক রাজনৈতিক নেতা নিজের প্রভাব এবং ক্ষমতার জানান দিতে অনেক শীর্ষ সন্ত্রাসীর সহায়তাও চাইছেন। রাজধানীর বাইরে দক্ষিণাঞ্চলের জেলা কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহ, রাজবাড়ী, যশোর, খুলনায় ফের কদর বাড়ছে সর্বহারা কিংবা চরমপন্থিদের। গত ২০ মার্চ গুলশানের পুলিশ প্লাজার সামনে টেলি সুমন হত্যাকাণ্ডের পর আন্ডারওয়ার্ল্ডে অস্থিরতার বিষয়টি উঠে আসে। কারণ জেল থেকে মুক্ত হওয়া মহাখালী এলাকার একসময়ের তালিকাভ্ক্তু অপরাধী আক্তার হোসেন ওরফে আক্কুর সেকেন্ড ইন কমান্ড ছিলেন সুমন। কিলার হিসেবে প্রধান সন্দেহভাজন রুবেল পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী মুকুলের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে আন্ডারওয়ার্ল্ডে পরিচিত। তবে রুবেলের সঙ্গে ভালো ঘনিষ্ঠতা রয়েছে জেল ফেরত শীর্ষ সন্ত্রাসী লম্বু সেলিমের। স্থানীয় রাজনীতিতে শীর্ষ সন্ত্রাসী আক্কুর সক্রিয় হওয়ার বিষয়টি মেনে নিতে পারছেন না অনেকেই। তাতে সায় রয়েছে বিদেশে পালিয়ে থাকা আরেক শীর্ষ সন্ত্রাসী ইমাম হোসেনের।

একাধিক সংস্থার প্রতিবেদনে উঠে আসছে দুবাইয়ে অবস্থানকারী শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসান আহমেদ এবং যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী মেহেদী হাসান ওরফে কলিন্সের নাম। কারণ তাদের ক্যাডার বাহিনীই সবচেয়ে বড় ঢাকার আন্ডারওয়ার্ল্ডে। রয়েছে নিখুঁত শুটার। তবে গুলশান, বাড্ডা এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই নিজেদের মধ্যে বিরোধে লিপ্ত জিসান এবং কলিন্স। ২০২৪ সালেও গুলশান-১ এর ডিসিসি মার্কেট লাগোয়া একটি ভবনের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দফায় দফায় শক্তি প্রদর্শন করেছেন তারা। এ নিয়ে রীতিমতো বিব্রতকর অবস্থায় ছিল আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো। যদিও সবুজবাগ, মগবাজার, মতিঝিল, বাসাবো এলাকার বড় অংশের নিয়ন্ত্রণ দীর্ঘদিন ধরেই নিজের অধীনে রেখেছেন জিসান। মগবাজার এলাকায় শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের হয়ে কাজ করছেন দিপু। মগবাজারে জিসানের এজেন্ট হলো নাদিম।

ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার এন এস নজরুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জামিনে মুক্ত হওয়া শীর্ষ সন্ত্রাসীদের জামিন বাতিলের জন্য আমরা চেষ্টা করছি। তারা যাতে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি না করতে পারে সেজন্য আমাদের কড়া নজরদারি রয়েছে।

গোয়েন্দা সূত্র বলছে, শীর্ষ সন্ত্রাসীরা তাদের অনুগত ক্যাডারদের দীর্ঘদিন ধরেই বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পদ পাইয়ে দিতে করণীয় সবকিছুই করে আসছেন। অনেকের ক্ষেত্রে সফলও হয়েছেন তারা। মোহাম্মদপুর-বসিলা এলাকায় কবজিকাটা গ্রুপের অন্যতম পৃষ্ঠপোষক কিলার বাদল আদাবর এলাকার একটি রাজনৈতিক দলের নেতা হাসানের সঙ্গে মিলে একের পর এক অপরাধ কাণ্ড ঘটিয়ে যাচ্ছেন। সম্প্রতি রেজা নামের এক ইটভাটা মালিককে সিনার মধ্যে দিমু... ভাটার মধ্যেই কবর দিমু হাসানের এমন একটি হুমকির কলরেকর্ড এ প্রতিবেদকের কাছে রয়েছে। জেল ফেরত আরেক শীর্ষ সন্ত্রাসীর প্রশ্রয়ে আরও বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন আদাবর এলাকার মোড়ল নামের একজন। একজন ইন্টারনেট ব্যবসায়ীকে ফোনে চাঁদা চেয়ে হুমকি দেওয়ার একটি কলরেকর্ড এ প্রতিবেদকের কাছে এসেছে। মোড়ল একসময় পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী তোফায়েল আহমেদ ওরফে জোসেফের হয়ে কাজ করতেন। অতীতে ঘোর বিরোধিতা থাকলেও বর্তমানে আধিপত্যের প্রশ্নে মোহাম্মদপুর এলাকার আরেকজন শীর্ষ সন্ত্রাসীর সঙ্গে এক প্ল্যাটফর্মে উঠেছেন বলে খবর রয়েছে গোয়েন্দাদের কাছে। সাম্প্রতিক সময়ে বিদেশ পলাতক তালিকাভুক্ত অপরাধী নবীর হোসেন নবীর ক্যাডার কাওসার, টিন সালাউদ্দীন, শরীফের বিচরণের বিষয়টি উঠে এসেছে। সম্প্রতি পরিবহন ব্যবসার অনিয়ম নিয়ে কথা বলায় নাজিম খান অন্তর নামের এক ব্যক্তির কাছে ২ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন একটি শ্রমিক সংগঠনের নেতা পিন্টু। তবে চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় অন্তরকে বেধড়ক পেটায় পিন্টুর ক্যাডাররা। গত সোমবার সন্ধ্যা ৭টা ২৪ মিনিটে পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল হক ইমন ওরফে ক্যাপ্টেনের ক্যাডার পরিচয়ে এক রাউন্ড গুলি করা হয় মোহাম্মদপুর টাউন হলসংলগ্ন একটি বাসায়। ওই সময় মুখোশ পরিহিত একজন গুলি করেন, আরেকজন তা ভিডিও করেন। চিৎকার করে বলা হয় ক্যাপ্টেনের লগে যোগাযোগ করিস। গত ১১ জানুয়ারি এলিফ্যান্ট রোডে ব্যবসায়ী ওয়াহিদুল হাসানের ওপর ইমনের ক্যাডারদের নৃশংস হামলার দৃশ্য ভাইরাল হওয়ার পর থেকেই কিছুটা চাপের মধ্যে পড়েন ইমন। সম্প্রতি গোয়েন্দা হেফাজতে ইমনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হেজাজের মৃত্যু হয়। ঘনিষ্ঠ সহযোগী চাচা জাহিদ সম্প্রতি একটি মামলায় আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন নিয়ে সৌদি আরবে পাড়ি দিয়েছেন। তবুও অপরাধ জগতের নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখতে প্রয়োজনীয় সবকিছুই করবেন তিনি। এরই মধ্যে দয়াল নামে ঢাকা কলেজের সাবেক এক ক্যাডারকে সামনে নিয়ে এসেছেন। ধানমন্ডি, হাজারীবাগ, কামরাঙ্গীরচর, লালবাগ, জিগাতলা, কাঁঠালবাগান, কলাবাগানের আতঙ্ক ইমনের সহযোগী হিসেবে মাঠে নাম রয়েছে কামারাঙ্গীরচর হাজারীবাগের ইব্রাহীম, রায়েরবাগের প্রিন্স, আজিমপুর-নিউ পল্টনের সুজন, আলমগীর, জসীম। ইব্রাহীমের কাছে বিভিন্ন বাহিনীর লুট হওয়া কয়েকটি অস্ত্র রয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।

গত ২১ জানুয়ারি রাত ৯টার দিকে গুলশানের ওয়েস্টিন হোটেলের বিপরীতের রাস্তায় মানি এক্সচেঞ্জার ব্যবসায়ী কাদের শিকদার ও তার সঙ্গে থাকা আরেকজনকে কুপিয়ে কোটি টাকা ছিনিয়ে নিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় গুলশান থানায় প্রধান আসামি ইয়াসিন, অন্তর রহমানসহ আটজনকে ডাকাতির ১ লাখ টাকাসহ গ্রেপ্তার করে পুলিশে হস্তান্তর করে র‌্যাব। তবে গ্রেপ্তারের মাত্র ১০ দিনের মাথায় প্রধান আসামি ইয়াসিনসহ দুজন জামিনে বেরিয়ে আসেন। ইয়াসিন একজন শীর্ষ সন্ত্রাসীর ঘনিষ্ঠ বলে অপরাধ জগতে চাউর আছে। র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশনস) কর্নেল ইফতেখার আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে আমরা চেষ্টা করছি।

গত ২০ জানুয়ারি রাজধানীর পল্লবীর সিরামিক রোডে মো. বাবু ওরফে ব্লেড বাবু খুন হন। নানা অপরাধের সঙ্গে জড়িত থাকা ব্লেড বাবু হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে আরেক চিহ্নিত অপরাধী মুসা সিকদার ওরফে সুমন সিকদারের বিরুদ্ধে। মুসা সিকদার ওরফে সুমন সিকদার মতিঝিল থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম ওরফে টিপু হত্যাকাণ্ডের অন্যতম সন্দেহভাজন আসামি। এ হত্যাকাণ্ডের পর তিনি ওমানে পালিয়ে যান। পরে তাকে ইন্টারপোলের মাধ্যমে দেশে ফেরত আনে পুলিশ। তবে গত ৫ আগস্টের পর জামিনে বের হন মুসা। মিরপুর শাহাদাত, ইব্রাহীম, মামুন, তাজের মতো একাধিক শীর্ষ সন্ত্রাসীর এলাকা হওয়ায় তাদের মধ্যেও বড় ধরনের ঘটনা ঘটার আশঙ্কা করছেন গোয়েন্দারা। কারণ মিরপুর এলাকায় রয়েছে শতাধিক গার্মেন্টস ফ্যাক্টরির ঝুট, পরিবহন, বিভিন্ন সংস্থার টেন্ডার, ফুটপাত, আবাসন এবং বিহারি পল্লিসহ আশপাশের এলাকার অবৈধ মাদকের ব্যবসা। ১০ নম্বর গোলচক্করে নজরুল ইসলাম নজুর সহযোগীরা ফুটপাতসহ এলাকার চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ করলেও তাদের নিজেদের মধ্যেই রয়েছে বিরোধ। সম্প্রতি একাধিকবার তার বাসায় অভিযান চালিয়েছে সেনাসহ বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যরা। পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী হাবিবুর রহমান ওরফে তাজের হয়ে স্থানীয় মামুন নামের নিয়মিত চাঁদাবাজিসহ একের পর এক অপরাধ কাণ্ড ঘটিয়ে আসছেন। তাজের নির্দেশে মামুন ওই ১০ নম্বর গোলচক্কর, ১৩ নম্বরসহ আশপাশের এলাকা হাসনাত, সিজু, মনির, জুয়েল এবং জিন্নাহ ভাগ করে দিয়েছে।

কাফরুল, ভাসানটেকের শীর্ষ সন্ত্রাসী ইব্রাহীমের ডানহাত হিসেবে মাঠ দাপাচ্ছেন যুবরাজ। তার নির্দেশায় কাজ করছেন মামুন ওরফে ছোট মামুন, আলতাব এবং চাঁন। তবে ইব্রাহীম ও মিরপুরের নজু যৌথভাবে বিহারি ক্যাম্পে মাদক সরবরাহ করলেও কিছুদিন আগেও তাদের মাঝে দূরত্ব তৈরি হয়েছিল। ইব্রাহীমের মাদকের বিষয়টি দেখভাল করছেন ক্রসফায়ারে নিহত ফালানের স্ত্রী জ্যোৎস্না। তবে একটা অংশের দায়িত্বে রয়েছেন শিল্পী নামের এক মাদক ব্যবসায়ী। মিরপুর-৭, ১১, ১২ নম্বর এলাকায় সক্রিয় হয়ে উঠেছেন শীর্ষ সন্ত্রাসী শাহাদত হোসেন। সঙ্গে নিয়েছেন যুবলীগ নেতা মুক্তারের সহযোগীদের। দীর্ঘদিন ধরে শাহাদত রহস্যজনক কারণে কিছুটা চুপ থাকলেও বর্তমানে বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
সর্বশেষ খবর
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

৫৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব
শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ
বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ
রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার
হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে
শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ