শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১২, বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ, ২০২৫

আন্ডারওয়ার্ল্ডে অস্থিরতা

মরিয়া হয়ে উঠেছেন অপরাধ সাম্রাজ্য ধরে রাখতে, ঘটছে খুনখারাবি
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
আন্ডারওয়ার্ল্ডে অস্থিরতা

হঠাৎ অস্থির হয়ে উঠছে ঢাকার আন্ডারওয়ার্ল্ড। খুন, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি এবং দখলের মতো একের পর এক অপরাধে লিপ্ত হচ্ছেন আন্ডারওয়ার্ল্ডের নিয়ন্ত্রকরা। মরিয়া হয়ে উঠেছেন নিজেদের অপরাধ সাম্রাজ্য ধরে রাখতে। নিজেদের অবস্থান জানান দিতে ঘটাচ্ছেন হত্যাকাণ্ডের মতো ঘটনা। সম্প্রতি গুলশানে পুলিশ প্লাজার সামনে টেলি সুমনকে নির্মমভাবে হত্যার ঘটনা ভয়ংকর ইঙ্গিত দিচ্ছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, একটি ঘটনায় আন্ডারওয়ার্ল্ডের একটি গ্রুপ আপাতত এগিয়ে থাকলেও শিগগিরই প্রতিপক্ষ গ্রুপ প্রতিশোধ নিতে মরিয়া হয়ে ওঠে। গণ অভ্যুত্থানের পর পুলিশ এখনো দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে না পারায় আন্ডারওয়ার্ল্ডের অভ্যন্তরীণ বিরোধের সুযোগ নিতে পারে দেশিবিদেশি মহল। এতে বেড়ে যেতে পারে সামাজিক অস্থিরতা।

অপরাধ বিশেষজ্ঞ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক ড. তৌহিদুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অপরাধ ঠেকাতে সাঁড়াশি অভিযানের বিকল্প নেই। তবে রাজনৈতিক পরিচয় দেখে অপরাধীকে বিবেচনা করলে তাতে কোনো লাভ হবে না। শীর্ষ অপরাধী থেকে শুরু করে যারা নানা ধরনের অপরাধ করছে তাদের চলমান অপারেশন ডেভিল হান্টের আওতায় আনা প্রয়োজন।

একাধিক সূত্র বলছে, ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ঢাকার আন্ডারওয়ার্ল্ডে ছোটবড় মিলিয়ে আরও অন্তত ৭টি গ্রুপ সক্রিয় হয়ে উঠেছে। অবৈধ অস্ত্র সহজলভ্য হওয়া এবং বিভিন্ন বাহিনীর লুট হওয়া অস্ত্র এখনো উদ্ধার না হওয়ার কারণেই এমনটা ঘটছে। আবার বিদেশে অবস্থান করেই দেশের অপরাধ জগতের নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখছেন অনেক শীর্ষ সন্ত্রাসী। সহযোগী গ্রেপ্তার হলে প্রস্তুত রাখছেন তাদের বিকল্প। আসছে জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে বাড়ছে তাদের কদর। অনেক রাজনৈতিক নেতা নিজের প্রভাব এবং ক্ষমতার জানান দিতে অনেক শীর্ষ সন্ত্রাসীর সহায়তাও চাইছেন। রাজধানীর বাইরে দক্ষিণাঞ্চলের জেলা কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহ, রাজবাড়ী, যশোর, খুলনায় ফের কদর বাড়ছে সর্বহারা কিংবা চরমপন্থিদের। গত ২০ মার্চ গুলশানের পুলিশ প্লাজার সামনে টেলি সুমন হত্যাকাণ্ডের পর আন্ডারওয়ার্ল্ডে অস্থিরতার বিষয়টি উঠে আসে। কারণ জেল থেকে মুক্ত হওয়া মহাখালী এলাকার একসময়ের তালিকাভ্ক্তু অপরাধী আক্তার হোসেন ওরফে আক্কুর সেকেন্ড ইন কমান্ড ছিলেন সুমন। কিলার হিসেবে প্রধান সন্দেহভাজন রুবেল পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী মুকুলের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে আন্ডারওয়ার্ল্ডে পরিচিত। তবে রুবেলের সঙ্গে ভালো ঘনিষ্ঠতা রয়েছে জেল ফেরত শীর্ষ সন্ত্রাসী লম্বু সেলিমের। স্থানীয় রাজনীতিতে শীর্ষ সন্ত্রাসী আক্কুর সক্রিয় হওয়ার বিষয়টি মেনে নিতে পারছেন না অনেকেই। তাতে সায় রয়েছে বিদেশে পালিয়ে থাকা আরেক শীর্ষ সন্ত্রাসী ইমাম হোসেনের।

একাধিক সংস্থার প্রতিবেদনে উঠে আসছে দুবাইয়ে অবস্থানকারী শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসান আহমেদ এবং যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী মেহেদী হাসান ওরফে কলিন্সের নাম। কারণ তাদের ক্যাডার বাহিনীই সবচেয়ে বড় ঢাকার আন্ডারওয়ার্ল্ডে। রয়েছে নিখুঁত শুটার। তবে গুলশান, বাড্ডা এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই নিজেদের মধ্যে বিরোধে লিপ্ত জিসান এবং কলিন্স। ২০২৪ সালেও গুলশান-১ এর ডিসিসি মার্কেট লাগোয়া একটি ভবনের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দফায় দফায় শক্তি প্রদর্শন করেছেন তারা। এ নিয়ে রীতিমতো বিব্রতকর অবস্থায় ছিল আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো। যদিও সবুজবাগ, মগবাজার, মতিঝিল, বাসাবো এলাকার বড় অংশের নিয়ন্ত্রণ দীর্ঘদিন ধরেই নিজের অধীনে রেখেছেন জিসান। মগবাজার এলাকায় শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের হয়ে কাজ করছেন দিপু। মগবাজারে জিসানের এজেন্ট হলো নাদিম।

ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার এন এস নজরুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জামিনে মুক্ত হওয়া শীর্ষ সন্ত্রাসীদের জামিন বাতিলের জন্য আমরা চেষ্টা করছি। তারা যাতে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি না করতে পারে সেজন্য আমাদের কড়া নজরদারি রয়েছে।

গোয়েন্দা সূত্র বলছে, শীর্ষ সন্ত্রাসীরা তাদের অনুগত ক্যাডারদের দীর্ঘদিন ধরেই বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পদ পাইয়ে দিতে করণীয় সবকিছুই করে আসছেন। অনেকের ক্ষেত্রে সফলও হয়েছেন তারা। মোহাম্মদপুর-বসিলা এলাকায় কবজিকাটা গ্রুপের অন্যতম পৃষ্ঠপোষক কিলার বাদল আদাবর এলাকার একটি রাজনৈতিক দলের নেতা হাসানের সঙ্গে মিলে একের পর এক অপরাধ কাণ্ড ঘটিয়ে যাচ্ছেন। সম্প্রতি রেজা নামের এক ইটভাটা মালিককে সিনার মধ্যে দিমু... ভাটার মধ্যেই কবর দিমু হাসানের এমন একটি হুমকির কলরেকর্ড এ প্রতিবেদকের কাছে রয়েছে। জেল ফেরত আরেক শীর্ষ সন্ত্রাসীর প্রশ্রয়ে আরও বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন আদাবর এলাকার মোড়ল নামের একজন। একজন ইন্টারনেট ব্যবসায়ীকে ফোনে চাঁদা চেয়ে হুমকি দেওয়ার একটি কলরেকর্ড এ প্রতিবেদকের কাছে এসেছে। মোড়ল একসময় পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী তোফায়েল আহমেদ ওরফে জোসেফের হয়ে কাজ করতেন। অতীতে ঘোর বিরোধিতা থাকলেও বর্তমানে আধিপত্যের প্রশ্নে মোহাম্মদপুর এলাকার আরেকজন শীর্ষ সন্ত্রাসীর সঙ্গে এক প্ল্যাটফর্মে উঠেছেন বলে খবর রয়েছে গোয়েন্দাদের কাছে। সাম্প্রতিক সময়ে বিদেশ পলাতক তালিকাভুক্ত অপরাধী নবীর হোসেন নবীর ক্যাডার কাওসার, টিন সালাউদ্দীন, শরীফের বিচরণের বিষয়টি উঠে এসেছে। সম্প্রতি পরিবহন ব্যবসার অনিয়ম নিয়ে কথা বলায় নাজিম খান অন্তর নামের এক ব্যক্তির কাছে ২ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন একটি শ্রমিক সংগঠনের নেতা পিন্টু। তবে চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় অন্তরকে বেধড়ক পেটায় পিন্টুর ক্যাডাররা। গত সোমবার সন্ধ্যা ৭টা ২৪ মিনিটে পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল হক ইমন ওরফে ক্যাপ্টেনের ক্যাডার পরিচয়ে এক রাউন্ড গুলি করা হয় মোহাম্মদপুর টাউন হলসংলগ্ন একটি বাসায়। ওই সময় মুখোশ পরিহিত একজন গুলি করেন, আরেকজন তা ভিডিও করেন। চিৎকার করে বলা হয় ক্যাপ্টেনের লগে যোগাযোগ করিস। গত ১১ জানুয়ারি এলিফ্যান্ট রোডে ব্যবসায়ী ওয়াহিদুল হাসানের ওপর ইমনের ক্যাডারদের নৃশংস হামলার দৃশ্য ভাইরাল হওয়ার পর থেকেই কিছুটা চাপের মধ্যে পড়েন ইমন। সম্প্রতি গোয়েন্দা হেফাজতে ইমনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হেজাজের মৃত্যু হয়। ঘনিষ্ঠ সহযোগী চাচা জাহিদ সম্প্রতি একটি মামলায় আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন নিয়ে সৌদি আরবে পাড়ি দিয়েছেন। তবুও অপরাধ জগতের নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখতে প্রয়োজনীয় সবকিছুই করবেন তিনি। এরই মধ্যে দয়াল নামে ঢাকা কলেজের সাবেক এক ক্যাডারকে সামনে নিয়ে এসেছেন। ধানমন্ডি, হাজারীবাগ, কামরাঙ্গীরচর, লালবাগ, জিগাতলা, কাঁঠালবাগান, কলাবাগানের আতঙ্ক ইমনের সহযোগী হিসেবে মাঠে নাম রয়েছে কামারাঙ্গীরচর হাজারীবাগের ইব্রাহীম, রায়েরবাগের প্রিন্স, আজিমপুর-নিউ পল্টনের সুজন, আলমগীর, জসীম। ইব্রাহীমের কাছে বিভিন্ন বাহিনীর লুট হওয়া কয়েকটি অস্ত্র রয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।

গত ২১ জানুয়ারি রাত ৯টার দিকে গুলশানের ওয়েস্টিন হোটেলের বিপরীতের রাস্তায় মানি এক্সচেঞ্জার ব্যবসায়ী কাদের শিকদার ও তার সঙ্গে থাকা আরেকজনকে কুপিয়ে কোটি টাকা ছিনিয়ে নিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় গুলশান থানায় প্রধান আসামি ইয়াসিন, অন্তর রহমানসহ আটজনকে ডাকাতির ১ লাখ টাকাসহ গ্রেপ্তার করে পুলিশে হস্তান্তর করে র‌্যাব। তবে গ্রেপ্তারের মাত্র ১০ দিনের মাথায় প্রধান আসামি ইয়াসিনসহ দুজন জামিনে বেরিয়ে আসেন। ইয়াসিন একজন শীর্ষ সন্ত্রাসীর ঘনিষ্ঠ বলে অপরাধ জগতে চাউর আছে। র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশনস) কর্নেল ইফতেখার আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে আমরা চেষ্টা করছি।

গত ২০ জানুয়ারি রাজধানীর পল্লবীর সিরামিক রোডে মো. বাবু ওরফে ব্লেড বাবু খুন হন। নানা অপরাধের সঙ্গে জড়িত থাকা ব্লেড বাবু হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে আরেক চিহ্নিত অপরাধী মুসা সিকদার ওরফে সুমন সিকদারের বিরুদ্ধে। মুসা সিকদার ওরফে সুমন সিকদার মতিঝিল থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম ওরফে টিপু হত্যাকাণ্ডের অন্যতম সন্দেহভাজন আসামি। এ হত্যাকাণ্ডের পর তিনি ওমানে পালিয়ে যান। পরে তাকে ইন্টারপোলের মাধ্যমে দেশে ফেরত আনে পুলিশ। তবে গত ৫ আগস্টের পর জামিনে বের হন মুসা। মিরপুর শাহাদাত, ইব্রাহীম, মামুন, তাজের মতো একাধিক শীর্ষ সন্ত্রাসীর এলাকা হওয়ায় তাদের মধ্যেও বড় ধরনের ঘটনা ঘটার আশঙ্কা করছেন গোয়েন্দারা। কারণ মিরপুর এলাকায় রয়েছে শতাধিক গার্মেন্টস ফ্যাক্টরির ঝুট, পরিবহন, বিভিন্ন সংস্থার টেন্ডার, ফুটপাত, আবাসন এবং বিহারি পল্লিসহ আশপাশের এলাকার অবৈধ মাদকের ব্যবসা। ১০ নম্বর গোলচক্করে নজরুল ইসলাম নজুর সহযোগীরা ফুটপাতসহ এলাকার চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ করলেও তাদের নিজেদের মধ্যেই রয়েছে বিরোধ। সম্প্রতি একাধিকবার তার বাসায় অভিযান চালিয়েছে সেনাসহ বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যরা। পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী হাবিবুর রহমান ওরফে তাজের হয়ে স্থানীয় মামুন নামের নিয়মিত চাঁদাবাজিসহ একের পর এক অপরাধ কাণ্ড ঘটিয়ে আসছেন। তাজের নির্দেশে মামুন ওই ১০ নম্বর গোলচক্কর, ১৩ নম্বরসহ আশপাশের এলাকা হাসনাত, সিজু, মনির, জুয়েল এবং জিন্নাহ ভাগ করে দিয়েছে।

কাফরুল, ভাসানটেকের শীর্ষ সন্ত্রাসী ইব্রাহীমের ডানহাত হিসেবে মাঠ দাপাচ্ছেন যুবরাজ। তার নির্দেশায় কাজ করছেন মামুন ওরফে ছোট মামুন, আলতাব এবং চাঁন। তবে ইব্রাহীম ও মিরপুরের নজু যৌথভাবে বিহারি ক্যাম্পে মাদক সরবরাহ করলেও কিছুদিন আগেও তাদের মাঝে দূরত্ব তৈরি হয়েছিল। ইব্রাহীমের মাদকের বিষয়টি দেখভাল করছেন ক্রসফায়ারে নিহত ফালানের স্ত্রী জ্যোৎস্না। তবে একটা অংশের দায়িত্বে রয়েছেন শিল্পী নামের এক মাদক ব্যবসায়ী। মিরপুর-৭, ১১, ১২ নম্বর এলাকায় সক্রিয় হয়ে উঠেছেন শীর্ষ সন্ত্রাসী শাহাদত হোসেন। সঙ্গে নিয়েছেন যুবলীগ নেতা মুক্তারের সহযোগীদের। দীর্ঘদিন ধরে শাহাদত রহস্যজনক কারণে কিছুটা চুপ থাকলেও বর্তমানে বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
দুদকে তলব  টিউলিপকে
দুদকে তলব টিউলিপকে
সংবাদকর্মীদের স্বার্থরক্ষায় কাজ করবে জামায়াত
সংবাদকর্মীদের স্বার্থরক্ষায় কাজ করবে জামায়াত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
জুলাই বিপ্লবে আহতদের উপহার তারেক রহমানের
জুলাই বিপ্লবে আহতদের উপহার তারেক রহমানের
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
শিক্ষকদের বিক্ষোভ লাঠিচার্জ ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
শিক্ষকদের বিক্ষোভ লাঠিচার্জ ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
সর্বশেষ খবর
সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু
লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না
দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড
যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট
ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪
ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ
ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি
লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা
বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ
শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ

নগর জীবন

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা
সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা

নগর জীবন

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়