শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৭, রবিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৫

উৎসব নিশ্চয়ই পাশাপাশি অন্য কিছুও

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
উৎসব নিশ্চয়ই পাশাপাশি অন্য কিছুও

রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ-এ গান এখন কতটা গাওয়া হয় জানি না, ঈদ মানে যে খুশি সে তো আমরা জেনে ফেলি  বাল্যকালেই। রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ-আমাদের বাল্যকালে খুবই শোনা যেত। তখন টেলিভিশন ছিল না, রেডিও ছিল, তাতেই সন্ধ্যায় শুরু করে মধ্যরাত পর্যন্ত নানা সুরে ও বাণীতে অবিরাম এ খবর আসত কানে। দৈনিকের ঈদসংখ্যাগুলো (বইয়ের আকারে নয়, পত্রিকার সাইজেই) কিছুটা রঙিন হতো সবুজ ও সাদায় এবং তাদের সব কটিতেই অনেক অনেক কবিতা থাকত ঈদের ওপর।

এখন টেলিভিশন এসেছে নানা রকমের, দৈনিকগুলো রঙিন হয়েছে অনেক অধিক পরিমাণে, এখন আর খুশির ঈদের কথা গান গেয়ে না বললেও চলে। পণ্যের বিজ্ঞাপনই জানিয়ে দেয় উৎসব আসছে, বলে দেয় প্রস্তুত হতে, কেনার জন্য। ঈদ এখন খুবই বাণিজ্যকবলিত। হতেই হবে। আমরা কি উন্নত হচ্ছি না? প্রবেশ করছি না মুক্তবাজারে?

ঈদের প্রধান দিকটা বাণিজ্যের নয়, উৎসবেরই এবং সে উৎসবটা সামাজিক। মানুষ একে অন্যের সঙ্গে মেলে, নিজের ব্যক্তিগত, এমনকি পারিবারিক গি  থেকেও বেরিয়ে যায়। আমাদের বাল্যকালে এ সামাজিকতাটাই ছিল প্রধান। আমরা নতুন জামাকাপড় পেতাম, আত্মীয়স্বজনের বাড়ি যেতাম। খাওয়াদাওয়ার আকর্ষণ অবশ্যই ছিল, থাকতেই হবে, কিন্তু বুঝি আর না বুঝি আসল টানটা ছিল আত্মীয়তার। এখন সেটা যে কমেছে তাতে সন্দেহ প্রকাশের সুযোগটা কোথায়? মানুষে মানুষে বিচ্ছিন্নতা বেড়েছে। লোকে আত্মকেন্দ্রিক হয়ে পড়েছে। প্রতিযোগিতা আগেও ছিল, কিন্তু এখন সেটা গগনস্পর্শী। পরিবারের সঙ্গে পরিবারের, একই পরিবারের একাংশের সঙ্গে অপরাংশের দ্বন্দ্ব, বিরোধ, প্রতিযোগিতা প্রায়ই উৎকট হয়ে ওঠে। যাতায়াতও কষ্টকর বইকি। যানবাহনের সুযোগ সংক্ষিপ্ত, যানজট ভয়ংকর। ইচ্ছা থাকলেও যাওয়া হয় না। একটা বৃত্তের মধ্যেই ঘোরাফেরা করছি। বয়সকালে আমি নিজে থাকতাম বিশ্ববিদ্যালয় পাড়াতে। আব্বা-আম্মা থাকতেন পুরান ঢাকায়। ঈদের দিন বিকালের দিকে আমার স্ত্রী ও আমি যখন আব্বা-আম্মার সঙ্গে দেখা করতে যেতাম তখন টের পেতাম ঈদ আসলে এসেছে ওইসব পুরোনো রাস্তা ও আবাসভূমিতে, যেখানে দুই পাশ থেকে গান বাজছে, ছেলেমেয়েরা সবাই রঙিন হয়ে চলাফেরা করছে, বয়স্করা জড়িয়ে ধরছে একে অন্যকে, সর্বত্রই প্রাণ, সবার মধ্যেই টগবগে জীবন। আমরা বুঝতাম এবং নিজেদের মধ্যে বলাবলি করতাম, ঈদ দেখতে হলে এখানে আসতে হয়। এখন আমার আব্বা জীবিত নেই, আম্মাও নেই, তাঁর সঙ্গে দেখা করতে যখন যেতাম তখন দেখতাম আগের সেই প্রাণ আর নেই। আমার নিজের দেখার চোখ বদলেছে, এটা তো অবশ্যই সত্য, কিন্তু এত বেশি ভিড় বেড়েছে পুরান ঢাকায়, এতই জনাকীর্ণ পথঘাট যে আগের সেই সামাজিকতাটা অনেকটা চাপা ও ঢাকা পড়ে গেছে। রুদ্ধশ্বাস দশা।

সামাজিকতা এখন বিপদের মুখে পড়েছে। ঈদের উৎসব যখন সামাজিক ও সর্বজনীন হতে চায় তখন সামাজিকতার ওই বিপদগ্রস্ত দিকটা বেশ পরিষ্কার হয়ে ওঠে। উৎসবের আলো অন্ধকারটা ধরিয়ে দেয়। দুই কারণে ঘটেছে এ বিপদ। একটি আত্মকেন্দ্রিকতা, অন্যটি বৈষম্য। এরা যে পরস্পরবিচ্ছিন্ন তা নয়, একেবারেই সংলগ্ন বটে।

আত্মকেন্দ্রিকতাটা যখন তখন এবং অতি অনায়াসে চোখে পড়ে। প্রকাশটা খুবই পীড়াদায়ক হয়ে ওঠে যখন কারও মৃত্যু উপলক্ষে সমবেত হই। সেখানে খাবারদাবারের একটা আয়োজন থাকে তো বটেই, কেন থাকে তার ব্যাখ্যা নিশ্চয়ই আছে, কিন্তু সেই ব্যাখ্যায় যাওয়ার দরকার নেই। তার চেয়েও ব্যাপকহারে যা ঘটে সেটা হলো মৃত মানুষটিকে ভুলে গিয়ে নিজেদের নিয়ে আলোচনা। কি মহিলা মহলে, কি পুরুষের ভিতরে কথাবার্তা চলে নিজেদের চিন্তা, দুশ্চিন্তা, অর্জন, সন্তানসন্ততির উন্নতি, এমনকি কার কী অসুখবিসুখ ও কোথায় চিকিৎসা তা নিয়েও। রাজনীতিও চলে আসে। তা নিয়ে তর্কবিতর্কের উপক্রমও ঘটে। কিন্তু যিনি মারা গেছেন তিনি থাকেন উপেক্ষিত, পরিণত হন উপলক্ষে।

এর চেয়েও বড় সত্য হলো বৈষম্য। ঈদ উপলক্ষে এ বৈষম্য যেভাবে উন্মোচিত হয়ে যায় তেমনভাবে বোধ করি আর কখনই ঘটে না। বিশেষ করে অভিজাত এলাকাগুলোতে যে দৃশ্য চোখে পড়ে তা মর্মবিদারক। বিত্তবানরা গাড়িতে করে আসেন, তাদের ড্রাইভাররা নামাজে কীভাবে যোগ দেবে তা ড্রাইভারদের নিজ নিজ দুশ্চিন্তা, মালিকদের নয়। ড্রাইভাররা তবু ভাগ্যবান, মসজিদের চারপাশে যে অসংখ্য হতদরিদ্র মানুষ জড়ো হয়, ফিতরা বা এমনি কিছু পয়সা পাবে এ আশায় হাত পেতে থাকে, পরস্পরের ভিতর ঠেলাধাক্কা বাধায়, তাদের জন্য মসজিদের ভিতরে ঢোকাটা অপ্রাসঙ্গিক, তাদের আশার কেন্দ্রবিন্দু একটাই-সহৃদয়তার সম্ভাবনা। কেবল ঈদের দিনে কি? রোজার শুরু থেকেই এ ভিড়। গ্রাম থেকে চলে আসে অসহায় মানুষ। থাকে রাস্তায়। তারা কী খায়, কেমন করে থাকে খোঁজ রাখার অবকাশ কোথায় ব্যস্ত ও বিচ্ছিন্ন মানুষের? না, কেউ খোঁজ করে না। ইসলাম ধর্মের ঘোষিত একটি প্রধান বৈশিষ্ট্য যে সাম্য তা কার্যকর থাকে না।

বিচ্ছিন্নতা ও বৈষম্য দুটিই এসেছে পুঁজিবাদ থেকে। দেশে উন্নতি যে একেবারেই হয়নি তা নয়, কিছুটা অবশ্যই হয়েছে। অস্বীকার করবে কোন অন্ধ? কিন্তু এ উন্নতির চরিত্রটা হচ্ছে পুঁজিবাদী, যা একদিকে মানুষকে পরস্পরবিচ্ছিন্ন এমনকি আত্মবিচ্ছিন্ন করে, অন্যদিকে নির্মম হাতে বৃদ্ধি করে চলে বৈষম্য। ওই উন্নতির ফাঁদে আমরা পড়েছি। ফলে সামাজিকতা বিপদগ্রস্ত হচ্ছে। ঈদের উৎসব এসে এ সত্যটা সবলে এবং নতুনভাবে আচ্ছাদনমুক্ত করে দেয়। কিন্তু সামাজিকতা তো অত্যাবশ্যক। মানুষ তো মানুষ থাকবে না, যদি সে সামাজিক না হয়, পরিণত হবে হয় যন্ত্রে, নয়তো পশুতে। কোনোটাই তার মনুষ্যত্বের জন্য সংরক্ষক হতে পারে না। হচ্ছেও না।

আমরা সামাজিকতা চাই। খুব বেশি করেই চাই, কেননা তার ভয়াবহ অভাব দেখা দিয়েছে। এ সামাজিকতার প্রকাশ ও বিকাশে উৎসবের ভূমিকাটা খাটো করে দেখার কোনো উপায় নেই। সেসব উৎসব দরকার যেগুলো ব্যক্তিগত বা পারিবারিক নয়, সামাজিক। ঈদ ও পূজা ধর্মীয় উৎসব বটে। কিন্তু একটা সময় আমাদের এ বাংলাদেশেই ছিল যখন উভয় উৎসবেই অন্যরা যোগ দিত, ঈদে হিন্দুরা দাওয়াত পেত, পূজায় মুসলমানরা দেবদেবীর মূর্তি দেখতে যেত, প্রসাদও পেয়ে যেত। এখন তেমনটা নেই। ধর্মীয় উৎসবের বাইরে যে সর্বজনীন দিনগুলো রয়েছে, যেমন পয়লা বৈশাখ, নবান্ন, একুশে ফেব্রুয়ারি ও বিজয় দিবস সেগুলো ধর্মনিরপেক্ষ, পরিপূর্ণরূপেই অসাম্প্রদায়িক ও ইহজাগতিক। তাদের পক্ষে সর্বজনীনভাবে সামাজিক হওয়ার কথা। কিন্তু হয় কি? না, হয় না। পয়লা বৈশাখ মধ্যবিত্তের জন্য যতটা আনন্দ নিয়ে আসে বিপন্ন কৃষকের জন্য তার একাংশও আনতে পারে না, উপায় নেই আনবার। একুশে ফেব্রুয়ারি শিক্ষিত মানুষ শহীদ মিনারে যায়, অন্যরা দূরেই থাকে। নবান্নও এখন আর সব মানুষের অনুষ্ঠানে নেই, এমনকি কৃষির সঙ্গে যুক্ত মানুষেরও নয়। বিজয় দিবস এলে নতুন করে পুরোনো সত্যটাই জানা হয়ে যায়-কিছু মানুষের জন্য স্বাধীনতা এসেছে, মুক্তি আসেনি জনগণের। আমরা জোর গলায় বলতে পারি এবং বলবও যে সামাজিকতা চাই। দরকার উৎসবের। প্রয়োজন আনন্দের। কিন্তু সে তো আসবে না, আসছেও না, যতদিন আসার পথের প্রতিবন্ধক দূর না হয়। বলার অপেক্ষা রাখে না, প্রথম ও প্রধান প্রতিবন্ধকটি হচ্ছে অর্থনৈতিক; যাকে আমরা পুঁজিবাদ বলে চিহ্নিত করতে পারি, তাকে চিনবার সুবিধার জন্য। কিন্তু অর্থনীতির সঙ্গে রাজনীতিও আছে। খুব ভালোভাবেই জড়িয়ে রয়েছে। রাজনীতি মানে রাষ্ট্রক্ষমতা। সে রাষ্ট্রক্ষমতাই আসলে নিয়ামকের ভূমিকা ধারণ করে বসে রয়েছে, অনড়ভাবে।

অনেককাল আমরা পরাধীন ছিলাম। রাষ্ট্রক্ষমতা ছিল বিদেশিদের হাতে। এখন তা চলে এসেছে স্বদেশিদের হাতে। একেই, এই চলে আসাটাকেই বলছি স্বাধীনতা। কিন্তু রাষ্ট্রক্ষমতা তো জনগণের কাছে যায়নি, জনগণ রাষ্ট্রের কর্তা হয়নি। কর্তা একটি বিশেষ শ্রেণি। এ শাসকশ্রেণিই বিভিন্ন নামে ও পোশাকে কর্তৃত্ব করছে এবং বিচ্ছিন্ন ও বৈষম্য বৃদ্ধির সর্বনাশা কাজে নিয়োজিত রয়েছে। এদের জন্য প্রধান বিবেচ্য বিষয় জনগণের দুর্ভোগ ও যন্ত্রণা নয়, প্রধান বিষয় হলো নির্বাচন, অর্থাৎ ক্ষমতায় যাওয়া-না যাওয়া। এরা তাই সংলাপ করে নির্বাচনের আয়োজন নিয়ে; সংলাপে বসে না জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনের উপায় ও পদ্ধতি নিয়ে। দেশে সুশীল সমাজ আছে, তারাও যে আসলে এ শাসকশ্রেণির অপরিহার্য অংশ তা অত্যন্ত পরিষ্কার হয়ে যায় যখন দেখা যায় তাদের প্রধান উদ্বেগটা হচ্ছে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন অনুষ্ঠানের আবশ্যকতা নিয়ে। শাসকশ্রেণির বিদেশি মুরুব্বিদেরও বিবেচ্য বিষয় ওইটাই, তথাকথিত সুষ্ঠু নির্বাচন। জনগণ মরল কি বাঁচল তা নিয়ে কারও মাথাতেই কোনো ধরনের ব্যথা নেই। সমস্যাটা তো শাসকশ্রেণির কোন অংশ নির্বাচিত হবে সেটা নয়, সমস্যাটা হচ্ছে শাসকশ্রেণিকে কীভাবে পরাভূত করে মানুষের সামাজিকতা তথা মনুষ্যত্ব রক্ষা করা যাবে সেটাই। সেদিকটা উপেক্ষা করে যতই ঢাকঢোল বাজানো হোক না কেন, তাতে নতুন একটা নির্বাচনি উৎসব (আশা করব সহিংস নয়) হয়তো পাব, তাকে তামাশাও বলা যাবে, কিন্তু তাতে মনুষ্যত্ব রক্ষা করার পথে আমরা এগোতে পারব না। এগোনোর পথটা স্পষ্ট। সেটা হলো সমাজকাঠামোয় মৌলিক পরিবর্তন আনা। অর্থাৎ সমাজ এমনভাবে গণতান্ত্রিক করে তোলা যাতে মানুষে মানুষে মৈত্রী প্রতিষ্ঠিত হবে এবং সব মানুষই মুক্ত হবে।

তখন আমাদের উৎসবগুলো হবে সর্বজনীন, সবাই হয়তো সব উৎসবে আসবে না, কিন্তু সবার জন্যই দরজা থাকবে উন্মুক্ত, সুযোগ থাকবে প্রসারিত। সেজন্য রাজনীতি ও রাজনৈতিক দল দরকার হবে। তেমন রাজনীতির ও দলের যাদের অঙ্গীকার হবে বিদ্যমান শাসকশ্রেণিকে হটিয়ে রাষ্ট্রকে জনগণের করা এবং সমাজ থেকে বিচ্ছিন্নতা ও বৈষম্য যত বেশি পরিমাণে পারা যায় সরিয়ে ফেলা।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান

নগর জীবন

সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস
সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস

নগর জীবন

সৌজন্য সাক্ষাৎ
সৌজন্য সাক্ষাৎ

নগর জীবন

প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ
প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ

দেশগ্রাম

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান, এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান, এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন

নগর জীবন

চমেক হাসপাতাল এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান
চমেক হাসপাতাল এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান

দেশগ্রাম

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম