শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫০, শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫

সাক্ষাৎকার

ঘোষিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে

মিয়া গোলাম পরওয়ার
হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
ঘোষিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে

জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, জামায়াতে ইসলামীর ব্যানারে শুধু মুসলিমরা নির্বাচন করবে তা নয়, সমাজের যে কোনো সৎ, যোগ্য, আদর্শবান, চরিত্রবান, দেশপ্রেমিক নাগরিক নির্বাচন করতে পারবে। জামায়াতে ইসলামী বিশ্বাস করে, রাষ্ট্র পরিচালনের জন্য সৎ, দক্ষ ও যোগ্য নেতৃত্বের প্রয়োজন। ইতোমধ্যে আমাদের পার্লামেন্টারি বোর্ডে সিদ্ধান্ত হয়েছে, যারা জামায়াতে ইসলামীর রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে একাত্ম হবেন; ওইসব সৎ যোগ্য প্রার্থীকে মনোনয়ন দেওয়া হবে। আমরা এমন নেতা খোঁজ করছি।

তিনি আরও বলেন, জামায়াতে ইসলামী নারী প্রার্থীর বিষয়ে আগের অবস্থানেই আছে। ৩০০ আসনে নির্বাচনি প্রার্থী হিসেবে পুরুষরা ভোট করবে। ভোটের সিস্টেমে নারী প্রার্থী নিয়ে আমরা চিন্তা করিনি। তবে সংরক্ষিত যেসব আসন আছে সেখানে আমরা নারীদের রাখব। বিএনপি, এনসিপি ও ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে জোটের প্রক্রিয়া, দলের নিবন্ধন এবং এ টি এম আজহারের মুক্তি, ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক, শীর্ষ নেতাদের ফাঁসি-সংশ্লিষ্টদের আইনি পদক্ষেপসহ নানা বিষয় নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে খোলামেলা কথা বলেন অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সংস্কার নাকি নির্বাচন, কোনটা চান আপনারা?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : আমরা জাতীয় নির্বাচনের আগে অবশ্যই সংস্কার চাই। সংস্কার ছাড়া নির্বাচন কখনো সুষ্ঠু হবে না। একই সঙ্গে নির্বাচনের আগে জুলাই অভ্যুত্থানে আহত ও নিহতদের খুনের দায়ী এবং কথিত যুদ্ধাপরাধের নামে শীর্ষ নেতাদের ফাঁসি-সংশ্লিষ্টদের দৃশ্যমান বিচার কার্যক্রম করতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সংস্কার প্রক্রিয়া যেভাবে এগোচ্ছে, সে হিসেবে নির্দিষ্ট সময়ে কি নির্বাচন সম্ভব?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : যদি অহেতুক সময় ব্যয় না করে তাহলে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সংস্কার ও বিচার প্রক্রিয়া শেষ করে নির্বাচন দেওয়া সম্ভব। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনও চেষ্টা করছে। তারা প্রধান প্রধান সমস্যা সমাধানে কাজ করছেন। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে তারা বসছেন। বিএনপি মতামত দিচ্ছে, আমরাও মতামত দিয়েছি, আরও দেব। আশা করি আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করে নির্দিষ্ট সময়ে নির্বাচন দেবেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ফ্যাসিবাদের বিচার না করলে আপনারা নির্বাচনে যাবেন?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : বিচারিক প্রক্রিয়াকে টাইম ফ্রেমে বেঁধে দেওয়া যায় না। আমরা চাই নির্বাচনের আগে সব আসামিকে গ্রেপ্তার করা হোক। শেখ হাসিনাসহ ১২ শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ওয়ারেন্ট জারি হয়েছে। অনেক মামলা তদন্ত শেষে সাক্ষ্য গ্রহণ চলছে। আমরা দাবি করেছি, বড় বড় নেতার বিচার যে শুরু হয়েছে সেটা যেন জাতির কাছে দৃশ্যমান হয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপি ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চায়। আপনাদের নির্বাচনি পরিকল্পনা কী?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : নির্বাচনের সময় নিয়ে শেষ পর্যন্ত দলগুলোর মধ্যে মতপার্থক্য থাকবে না। দিনক্ষণ যত ঘনিয়ে আসছে নির্বাচনের দিকে সব রাজনৈতিক দল ঝুঁকছে। সরকার ঘোষিত সময়ের মধ্যে অর্থাৎ চলতি বছরের ডিসেম্বর অথবা আগামী বছরের জুনের মধ্যে আমরা নির্বাচন চাই। তবে আমিরে জামায়াত বলেছেন, রমজানের আগে করলে ভালো হয়। কারণ জুন মাস বর্ষা মৌসুম। ফেব্রুয়ারিতে রমজান মাস। সাধারণত রমজান ও বর্ষায় নির্বাচন হয় না। এরপরও কোনো সংস্কারের কারণে এক দুই মাস দেরি হলে সেটা আমরা দেখব। কোনো অজুহাতে নির্বাচন যেন না পেছায় সেটা আমরা কঠোরভাবে তদারকি করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জামায়াত এখনো নিবন্ধন ও প্রতীক ফিরে পায়নি। এ টি এম আজহারও কারাগারে রয়েছেন। এ বিষয়ে আপনাদের পদক্ষেপ কী?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : নিবন্ধন নিয়ে আমাদের শুনানি চলছে। একই সঙ্গে স্বৈরাচার আমলে তথাকথিত একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধী হিসেবে এ টি এম আজহার কারাগারে রয়েছেন। ৫ আগস্টের পর ফ্যাসিবাদের আমলে হওয়া মামলা থেকে অনেক রাজনৈতিক দলের নেতা বের হলেন। কিন্তু এ টি এম আজহার এখনো কারাগারে রয়েছেন। সরকার যদি বিপ্লবোত্তর সময়ে নমনীয় হতো তাহলে এ টি এম আজহারের আদালতের কার্যক্রম আরও ত্বরান্বিত হতো। নিবন্ধন ও এ টি এম আজহারের শুনানি আছে। আশা করি দ্রুত আমাদের পক্ষে রায় আসবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : যুদ্ধাপরাধের নামে যেসব শীর্ষ নেতাকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে, সংশ্লিষ্টদের বিচারের আওতায় আনা হবে কি না?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : আমাদের শীর্ষ নেতাদের তথাকথিত একাত্তরের মানবতাবিরোধী ও যুদ্ধাপরাধীর নামে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। আমরা তো তাদের ফিরে পাব না। তবে এ টি এম আজহার ভাইয়ের শুনানিতে গিয়ে দেখলাম, যেসব আইনে নেতাদের ফাঁসি দেওয়া হয়েছে, সেটা আন্তর্জাতিক আইন নয়। এটা রাজনৈতিকভাবে করানো হয়েছে। যেসব আইন, ডকুমেন্টস উপস্থাপন করা হয়েছে সেগুলো আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী হয়নি। এ টি এম আজহারের মুক্তির পর আমরা আইনি প্রক্রিয়ায় যাব। যারা এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ছিল তাদের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপি, ইসলামি দল নাকি এনসিপির সঙ্গে জোট করবে জামায়াত?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : আমরা যারা জুলাইয়ে ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে মাঠে ছিলাম, জাতীয় রাজনীতির প্রয়োজনে আমরা নীতিগতভাবে তাদের সঙ্গে জোট করতে প্রস্তুত আছি। তবে সময়ই বলবে, কী হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ক্ষমতায় গেলে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক কেমন হবে?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : আমাদের বিরাট সীমান্ত ঘেঁষা ভারত বৃহত্তর প্রতিবেশী দেশ। ওই দেশের রাষ্ট্র বা জনগণ আমাদের বিরোধী নয়। যারা ক্ষমতায় বসেছেন, তারা আমাদের সঙ্গে প্রতিবেশীসুলভ, বন্ধুত্বসুলভ- এ কথাগুলো শুধু মুখে বলেন, কিন্তু সম্পর্কের ক্ষেত্রে সমতা, ন্যায্যতা দেখা যায় না। শুধু তাদের সুবিধাই দেখবে। তারা পানি নেবে, বর্ডারে মানুষ মারবে, কানেকটিভিটি সুবিধা নেবে, ব্যবসার ভারসাম্য নিজেদের অনুকূলে রাখবে। ট্রান্সশিপমেন্ট বন্ধ করে দিয়েছে। অথচ এই দেশের ওপর দিয়ে তারা সেভেন সিস্টারে মালামাল নিয়ে যাচ্ছে। আমাদের দেশ থেকে ট্রানজিট পাচ্ছে। ৫৪টি নদী ভারত থেকে বাংলাদেশে এসেছে। তারা বাঁধ দিয়ে পানিপ্রবাহ বাধাগ্রস্ত করছে। আমরা সুসম্পর্ক চাই। আমাদের পররাষ্ট্রনীতি হচ্ছে কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়, সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব। কিন্তু একতরফা তো প্রেম হয় না। আমরা সম্পর্ক চাই ন্যায্যতা ও সমতার ভিত্তিতে। ক্ষমতায় গেলে সব দেশের সঙ্গে ন্যায্যতা ও সমতার ভিত্তিতে সম্পর্ক রাখব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনারা তো স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে চেয়েছেন? এখন কি সেটা বাদ দিয়ে জাতীয় নির্বাচন চান?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : জামায়াত এখনো স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে চায়। কারণ সারা দেশে স্থানীয় সরকার কাঠামো ভেঙে পড়েছে। কোনো সেবা পাচ্ছে না মানুষ। মানুষের কষ্ট লাঘব করে পরে জাতীয় নির্বাচন দেওয়া হোক। এর মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার হয়ে যাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

৮ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশের সব গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ ৭২ ঘণ্টা বন্ধ রাখার পরামর্শ
দেশের সব গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ ৭২ ঘণ্টা বন্ধ রাখার পরামর্শ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

৪৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

৫৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা