শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫০, শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫

সাক্ষাৎকার

ঘোষিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে

মিয়া গোলাম পরওয়ার
হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
ঘোষিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে

জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, জামায়াতে ইসলামীর ব্যানারে শুধু মুসলিমরা নির্বাচন করবে তা নয়, সমাজের যে কোনো সৎ, যোগ্য, আদর্শবান, চরিত্রবান, দেশপ্রেমিক নাগরিক নির্বাচন করতে পারবে। জামায়াতে ইসলামী বিশ্বাস করে, রাষ্ট্র পরিচালনের জন্য সৎ, দক্ষ ও যোগ্য নেতৃত্বের প্রয়োজন। ইতোমধ্যে আমাদের পার্লামেন্টারি বোর্ডে সিদ্ধান্ত হয়েছে, যারা জামায়াতে ইসলামীর রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে একাত্ম হবেন; ওইসব সৎ যোগ্য প্রার্থীকে মনোনয়ন দেওয়া হবে। আমরা এমন নেতা খোঁজ করছি।

তিনি আরও বলেন, জামায়াতে ইসলামী নারী প্রার্থীর বিষয়ে আগের অবস্থানেই আছে। ৩০০ আসনে নির্বাচনি প্রার্থী হিসেবে পুরুষরা ভোট করবে। ভোটের সিস্টেমে নারী প্রার্থী নিয়ে আমরা চিন্তা করিনি। তবে সংরক্ষিত যেসব আসন আছে সেখানে আমরা নারীদের রাখব। বিএনপি, এনসিপি ও ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে জোটের প্রক্রিয়া, দলের নিবন্ধন এবং এ টি এম আজহারের মুক্তি, ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক, শীর্ষ নেতাদের ফাঁসি-সংশ্লিষ্টদের আইনি পদক্ষেপসহ নানা বিষয় নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে খোলামেলা কথা বলেন অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সংস্কার নাকি নির্বাচন, কোনটা চান আপনারা?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : আমরা জাতীয় নির্বাচনের আগে অবশ্যই সংস্কার চাই। সংস্কার ছাড়া নির্বাচন কখনো সুষ্ঠু হবে না। একই সঙ্গে নির্বাচনের আগে জুলাই অভ্যুত্থানে আহত ও নিহতদের খুনের দায়ী এবং কথিত যুদ্ধাপরাধের নামে শীর্ষ নেতাদের ফাঁসি-সংশ্লিষ্টদের দৃশ্যমান বিচার কার্যক্রম করতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সংস্কার প্রক্রিয়া যেভাবে এগোচ্ছে, সে হিসেবে নির্দিষ্ট সময়ে কি নির্বাচন সম্ভব?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : যদি অহেতুক সময় ব্যয় না করে তাহলে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সংস্কার ও বিচার প্রক্রিয়া শেষ করে নির্বাচন দেওয়া সম্ভব। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনও চেষ্টা করছে। তারা প্রধান প্রধান সমস্যা সমাধানে কাজ করছেন। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে তারা বসছেন। বিএনপি মতামত দিচ্ছে, আমরাও মতামত দিয়েছি, আরও দেব। আশা করি আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করে নির্দিষ্ট সময়ে নির্বাচন দেবেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ফ্যাসিবাদের বিচার না করলে আপনারা নির্বাচনে যাবেন?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : বিচারিক প্রক্রিয়াকে টাইম ফ্রেমে বেঁধে দেওয়া যায় না। আমরা চাই নির্বাচনের আগে সব আসামিকে গ্রেপ্তার করা হোক। শেখ হাসিনাসহ ১২ শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ওয়ারেন্ট জারি হয়েছে। অনেক মামলা তদন্ত শেষে সাক্ষ্য গ্রহণ চলছে। আমরা দাবি করেছি, বড় বড় নেতার বিচার যে শুরু হয়েছে সেটা যেন জাতির কাছে দৃশ্যমান হয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপি ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চায়। আপনাদের নির্বাচনি পরিকল্পনা কী?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : নির্বাচনের সময় নিয়ে শেষ পর্যন্ত দলগুলোর মধ্যে মতপার্থক্য থাকবে না। দিনক্ষণ যত ঘনিয়ে আসছে নির্বাচনের দিকে সব রাজনৈতিক দল ঝুঁকছে। সরকার ঘোষিত সময়ের মধ্যে অর্থাৎ চলতি বছরের ডিসেম্বর অথবা আগামী বছরের জুনের মধ্যে আমরা নির্বাচন চাই। তবে আমিরে জামায়াত বলেছেন, রমজানের আগে করলে ভালো হয়। কারণ জুন মাস বর্ষা মৌসুম। ফেব্রুয়ারিতে রমজান মাস। সাধারণত রমজান ও বর্ষায় নির্বাচন হয় না। এরপরও কোনো সংস্কারের কারণে এক দুই মাস দেরি হলে সেটা আমরা দেখব। কোনো অজুহাতে নির্বাচন যেন না পেছায় সেটা আমরা কঠোরভাবে তদারকি করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জামায়াত এখনো নিবন্ধন ও প্রতীক ফিরে পায়নি। এ টি এম আজহারও কারাগারে রয়েছেন। এ বিষয়ে আপনাদের পদক্ষেপ কী?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : নিবন্ধন নিয়ে আমাদের শুনানি চলছে। একই সঙ্গে স্বৈরাচার আমলে তথাকথিত একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধী হিসেবে এ টি এম আজহার কারাগারে রয়েছেন। ৫ আগস্টের পর ফ্যাসিবাদের আমলে হওয়া মামলা থেকে অনেক রাজনৈতিক দলের নেতা বের হলেন। কিন্তু এ টি এম আজহার এখনো কারাগারে রয়েছেন। সরকার যদি বিপ্লবোত্তর সময়ে নমনীয় হতো তাহলে এ টি এম আজহারের আদালতের কার্যক্রম আরও ত্বরান্বিত হতো। নিবন্ধন ও এ টি এম আজহারের শুনানি আছে। আশা করি দ্রুত আমাদের পক্ষে রায় আসবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : যুদ্ধাপরাধের নামে যেসব শীর্ষ নেতাকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে, সংশ্লিষ্টদের বিচারের আওতায় আনা হবে কি না?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : আমাদের শীর্ষ নেতাদের তথাকথিত একাত্তরের মানবতাবিরোধী ও যুদ্ধাপরাধীর নামে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। আমরা তো তাদের ফিরে পাব না। তবে এ টি এম আজহার ভাইয়ের শুনানিতে গিয়ে দেখলাম, যেসব আইনে নেতাদের ফাঁসি দেওয়া হয়েছে, সেটা আন্তর্জাতিক আইন নয়। এটা রাজনৈতিকভাবে করানো হয়েছে। যেসব আইন, ডকুমেন্টস উপস্থাপন করা হয়েছে সেগুলো আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী হয়নি। এ টি এম আজহারের মুক্তির পর আমরা আইনি প্রক্রিয়ায় যাব। যারা এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ছিল তাদের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপি, ইসলামি দল নাকি এনসিপির সঙ্গে জোট করবে জামায়াত?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : আমরা যারা জুলাইয়ে ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে মাঠে ছিলাম, জাতীয় রাজনীতির প্রয়োজনে আমরা নীতিগতভাবে তাদের সঙ্গে জোট করতে প্রস্তুত আছি। তবে সময়ই বলবে, কী হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ক্ষমতায় গেলে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক কেমন হবে?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : আমাদের বিরাট সীমান্ত ঘেঁষা ভারত বৃহত্তর প্রতিবেশী দেশ। ওই দেশের রাষ্ট্র বা জনগণ আমাদের বিরোধী নয়। যারা ক্ষমতায় বসেছেন, তারা আমাদের সঙ্গে প্রতিবেশীসুলভ, বন্ধুত্বসুলভ- এ কথাগুলো শুধু মুখে বলেন, কিন্তু সম্পর্কের ক্ষেত্রে সমতা, ন্যায্যতা দেখা যায় না। শুধু তাদের সুবিধাই দেখবে। তারা পানি নেবে, বর্ডারে মানুষ মারবে, কানেকটিভিটি সুবিধা নেবে, ব্যবসার ভারসাম্য নিজেদের অনুকূলে রাখবে। ট্রান্সশিপমেন্ট বন্ধ করে দিয়েছে। অথচ এই দেশের ওপর দিয়ে তারা সেভেন সিস্টারে মালামাল নিয়ে যাচ্ছে। আমাদের দেশ থেকে ট্রানজিট পাচ্ছে। ৫৪টি নদী ভারত থেকে বাংলাদেশে এসেছে। তারা বাঁধ দিয়ে পানিপ্রবাহ বাধাগ্রস্ত করছে। আমরা সুসম্পর্ক চাই। আমাদের পররাষ্ট্রনীতি হচ্ছে কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়, সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব। কিন্তু একতরফা তো প্রেম হয় না। আমরা সম্পর্ক চাই ন্যায্যতা ও সমতার ভিত্তিতে। ক্ষমতায় গেলে সব দেশের সঙ্গে ন্যায্যতা ও সমতার ভিত্তিতে সম্পর্ক রাখব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনারা তো স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে চেয়েছেন? এখন কি সেটা বাদ দিয়ে জাতীয় নির্বাচন চান?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : জামায়াত এখনো স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে চায়। কারণ সারা দেশে স্থানীয় সরকার কাঠামো ভেঙে পড়েছে। কোনো সেবা পাচ্ছে না মানুষ। মানুষের কষ্ট লাঘব করে পরে জাতীয় নির্বাচন দেওয়া হোক। এর মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার হয়ে যাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা