শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫০, শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫

সাক্ষাৎকার

ঘোষিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে

মিয়া গোলাম পরওয়ার
হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
ঘোষিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে

জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, জামায়াতে ইসলামীর ব্যানারে শুধু মুসলিমরা নির্বাচন করবে তা নয়, সমাজের যে কোনো সৎ, যোগ্য, আদর্শবান, চরিত্রবান, দেশপ্রেমিক নাগরিক নির্বাচন করতে পারবে। জামায়াতে ইসলামী বিশ্বাস করে, রাষ্ট্র পরিচালনের জন্য সৎ, দক্ষ ও যোগ্য নেতৃত্বের প্রয়োজন। ইতোমধ্যে আমাদের পার্লামেন্টারি বোর্ডে সিদ্ধান্ত হয়েছে, যারা জামায়াতে ইসলামীর রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে একাত্ম হবেন; ওইসব সৎ যোগ্য প্রার্থীকে মনোনয়ন দেওয়া হবে। আমরা এমন নেতা খোঁজ করছি।

তিনি আরও বলেন, জামায়াতে ইসলামী নারী প্রার্থীর বিষয়ে আগের অবস্থানেই আছে। ৩০০ আসনে নির্বাচনি প্রার্থী হিসেবে পুরুষরা ভোট করবে। ভোটের সিস্টেমে নারী প্রার্থী নিয়ে আমরা চিন্তা করিনি। তবে সংরক্ষিত যেসব আসন আছে সেখানে আমরা নারীদের রাখব। বিএনপি, এনসিপি ও ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে জোটের প্রক্রিয়া, দলের নিবন্ধন এবং এ টি এম আজহারের মুক্তি, ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক, শীর্ষ নেতাদের ফাঁসি-সংশ্লিষ্টদের আইনি পদক্ষেপসহ নানা বিষয় নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে খোলামেলা কথা বলেন অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সংস্কার নাকি নির্বাচন, কোনটা চান আপনারা?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : আমরা জাতীয় নির্বাচনের আগে অবশ্যই সংস্কার চাই। সংস্কার ছাড়া নির্বাচন কখনো সুষ্ঠু হবে না। একই সঙ্গে নির্বাচনের আগে জুলাই অভ্যুত্থানে আহত ও নিহতদের খুনের দায়ী এবং কথিত যুদ্ধাপরাধের নামে শীর্ষ নেতাদের ফাঁসি-সংশ্লিষ্টদের দৃশ্যমান বিচার কার্যক্রম করতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সংস্কার প্রক্রিয়া যেভাবে এগোচ্ছে, সে হিসেবে নির্দিষ্ট সময়ে কি নির্বাচন সম্ভব?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : যদি অহেতুক সময় ব্যয় না করে তাহলে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সংস্কার ও বিচার প্রক্রিয়া শেষ করে নির্বাচন দেওয়া সম্ভব। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনও চেষ্টা করছে। তারা প্রধান প্রধান সমস্যা সমাধানে কাজ করছেন। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে তারা বসছেন। বিএনপি মতামত দিচ্ছে, আমরাও মতামত দিয়েছি, আরও দেব। আশা করি আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করে নির্দিষ্ট সময়ে নির্বাচন দেবেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ফ্যাসিবাদের বিচার না করলে আপনারা নির্বাচনে যাবেন?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : বিচারিক প্রক্রিয়াকে টাইম ফ্রেমে বেঁধে দেওয়া যায় না। আমরা চাই নির্বাচনের আগে সব আসামিকে গ্রেপ্তার করা হোক। শেখ হাসিনাসহ ১২ শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ওয়ারেন্ট জারি হয়েছে। অনেক মামলা তদন্ত শেষে সাক্ষ্য গ্রহণ চলছে। আমরা দাবি করেছি, বড় বড় নেতার বিচার যে শুরু হয়েছে সেটা যেন জাতির কাছে দৃশ্যমান হয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপি ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চায়। আপনাদের নির্বাচনি পরিকল্পনা কী?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : নির্বাচনের সময় নিয়ে শেষ পর্যন্ত দলগুলোর মধ্যে মতপার্থক্য থাকবে না। দিনক্ষণ যত ঘনিয়ে আসছে নির্বাচনের দিকে সব রাজনৈতিক দল ঝুঁকছে। সরকার ঘোষিত সময়ের মধ্যে অর্থাৎ চলতি বছরের ডিসেম্বর অথবা আগামী বছরের জুনের মধ্যে আমরা নির্বাচন চাই। তবে আমিরে জামায়াত বলেছেন, রমজানের আগে করলে ভালো হয়। কারণ জুন মাস বর্ষা মৌসুম। ফেব্রুয়ারিতে রমজান মাস। সাধারণত রমজান ও বর্ষায় নির্বাচন হয় না। এরপরও কোনো সংস্কারের কারণে এক দুই মাস দেরি হলে সেটা আমরা দেখব। কোনো অজুহাতে নির্বাচন যেন না পেছায় সেটা আমরা কঠোরভাবে তদারকি করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জামায়াত এখনো নিবন্ধন ও প্রতীক ফিরে পায়নি। এ টি এম আজহারও কারাগারে রয়েছেন। এ বিষয়ে আপনাদের পদক্ষেপ কী?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : নিবন্ধন নিয়ে আমাদের শুনানি চলছে। একই সঙ্গে স্বৈরাচার আমলে তথাকথিত একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধী হিসেবে এ টি এম আজহার কারাগারে রয়েছেন। ৫ আগস্টের পর ফ্যাসিবাদের আমলে হওয়া মামলা থেকে অনেক রাজনৈতিক দলের নেতা বের হলেন। কিন্তু এ টি এম আজহার এখনো কারাগারে রয়েছেন। সরকার যদি বিপ্লবোত্তর সময়ে নমনীয় হতো তাহলে এ টি এম আজহারের আদালতের কার্যক্রম আরও ত্বরান্বিত হতো। নিবন্ধন ও এ টি এম আজহারের শুনানি আছে। আশা করি দ্রুত আমাদের পক্ষে রায় আসবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : যুদ্ধাপরাধের নামে যেসব শীর্ষ নেতাকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে, সংশ্লিষ্টদের বিচারের আওতায় আনা হবে কি না?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : আমাদের শীর্ষ নেতাদের তথাকথিত একাত্তরের মানবতাবিরোধী ও যুদ্ধাপরাধীর নামে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। আমরা তো তাদের ফিরে পাব না। তবে এ টি এম আজহার ভাইয়ের শুনানিতে গিয়ে দেখলাম, যেসব আইনে নেতাদের ফাঁসি দেওয়া হয়েছে, সেটা আন্তর্জাতিক আইন নয়। এটা রাজনৈতিকভাবে করানো হয়েছে। যেসব আইন, ডকুমেন্টস উপস্থাপন করা হয়েছে সেগুলো আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী হয়নি। এ টি এম আজহারের মুক্তির পর আমরা আইনি প্রক্রিয়ায় যাব। যারা এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ছিল তাদের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপি, ইসলামি দল নাকি এনসিপির সঙ্গে জোট করবে জামায়াত?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : আমরা যারা জুলাইয়ে ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে মাঠে ছিলাম, জাতীয় রাজনীতির প্রয়োজনে আমরা নীতিগতভাবে তাদের সঙ্গে জোট করতে প্রস্তুত আছি। তবে সময়ই বলবে, কী হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ক্ষমতায় গেলে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক কেমন হবে?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : আমাদের বিরাট সীমান্ত ঘেঁষা ভারত বৃহত্তর প্রতিবেশী দেশ। ওই দেশের রাষ্ট্র বা জনগণ আমাদের বিরোধী নয়। যারা ক্ষমতায় বসেছেন, তারা আমাদের সঙ্গে প্রতিবেশীসুলভ, বন্ধুত্বসুলভ- এ কথাগুলো শুধু মুখে বলেন, কিন্তু সম্পর্কের ক্ষেত্রে সমতা, ন্যায্যতা দেখা যায় না। শুধু তাদের সুবিধাই দেখবে। তারা পানি নেবে, বর্ডারে মানুষ মারবে, কানেকটিভিটি সুবিধা নেবে, ব্যবসার ভারসাম্য নিজেদের অনুকূলে রাখবে। ট্রান্সশিপমেন্ট বন্ধ করে দিয়েছে। অথচ এই দেশের ওপর দিয়ে তারা সেভেন সিস্টারে মালামাল নিয়ে যাচ্ছে। আমাদের দেশ থেকে ট্রানজিট পাচ্ছে। ৫৪টি নদী ভারত থেকে বাংলাদেশে এসেছে। তারা বাঁধ দিয়ে পানিপ্রবাহ বাধাগ্রস্ত করছে। আমরা সুসম্পর্ক চাই। আমাদের পররাষ্ট্রনীতি হচ্ছে কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়, সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব। কিন্তু একতরফা তো প্রেম হয় না। আমরা সম্পর্ক চাই ন্যায্যতা ও সমতার ভিত্তিতে। ক্ষমতায় গেলে সব দেশের সঙ্গে ন্যায্যতা ও সমতার ভিত্তিতে সম্পর্ক রাখব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনারা তো স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে চেয়েছেন? এখন কি সেটা বাদ দিয়ে জাতীয় নির্বাচন চান?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : জামায়াত এখনো স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে চায়। কারণ সারা দেশে স্থানীয় সরকার কাঠামো ভেঙে পড়েছে। কোনো সেবা পাচ্ছে না মানুষ। মানুষের কষ্ট লাঘব করে পরে জাতীয় নির্বাচন দেওয়া হোক। এর মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার হয়ে যাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১০ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

২৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক
এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা