শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫২, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫

জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা

♦ চার মাস পর নিজের বাসায়, ব্যানার ফেস্টুন পতাকা স্লোগানে স্বাগত জানালেন নেতা-কর্মী সাধারণ মানুষ ♦ বিমানবন্দর থেকে গুলশান জনতার ঢল
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা

দীর্ঘ চার মাস যুক্তরাজ্যে উন্নত চিকিৎসা নিয়ে দেশে ফিরলেন বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। লাখো মানুষের শ্রদ্ধা, ভালোবাসা ও অভ্যর্থনায় সিক্ত হয়ে গতকাল বেলা ১টা ২৫ মিনিটে তিনি গুলশানের বাসভবন ফিরোজায় পৌঁছান।

সাড়ে তিন বছর পর তিনি গাড়ি থেকে নেমে হেঁটে ঘরে প্রবেশ করেন। তাঁর সঙ্গে দেশে ফেরেন দুই পুত্রবধূ ডা. জুবাইদা রহমান ও সৈয়দা শামিলা রহমান। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে তাঁকে বহনকারী কাতারের আমিরের পাঠানো বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিমানবন্দর থেকে খালেদা জিয়া সরাসরি তাঁর গুলশান-২ নম্বরের ৭৯ নম্বর সড়কের বাসভবন ফিরোজায় আসেন। এ সময় পথে পথে জনস্রোতের ফুলেল অভ্যর্থনায় সিক্ত হন দেশনেত্রী খালেদা জিয়া। প্রিয় নেত্রীকে স্বাগত জানাতে দলের বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীসহ সর্বস্তরের মানুষের ঢল নামে। বিমানবন্দরে ভিআইপি লাউঞ্জে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ সিনিয়র নেতারা উষ্ণ শুভেচ্ছা ও অভ্যর্থনা জানান দলীয়প্রধানকে। সাবেক প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে সেনাবাহিনী থেকে শুরু করে বিজিবি, পুলিশ বাহিনী, র‌্যাব ও বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা সমন্বিতভাবে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তাবলয় তৈরি করেন। দেশনেত্রীকে অভ্যর্থনা জানাতে বিভিন্ন স্থানে হাজার হাজার নেতা-কর্মী সুশৃঙ্খলভাবে সমবেত হন। তাঁরা বেগম জিয়ার গাড়ির ওপর ফুলের পাপড়ি ছিটিয়ে উষ্ণ শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। বিমানবন্দরে নেত্রীকে শুভেচ্ছা জানানোর পর বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল বলেন, তাঁর আগমন দেশকে গণতন্ত্রে উত্তরণের পথ সহজ করবে।

খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে সকাল থেকে গুলশানে ফিরোজাসংলগ্ন এলাকায় ভিড় করেন দলীয় নেতা-কর্মীরা। তাঁদের হাতে ছিল জাতীয় ও দলীয় পতাকা। এ ছাড়া ব্যানার-ফেস্টুন। তাঁরা স্লোগানে স্লোগানে মুখর করে তোলেন পুরো এলাকা। গুলশান-২ নম্বর গোল চত্বর এলাকায় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু, যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট আবদুস সালাম আজাদ ও বিএনপি নেতা মোস্তাফিজুর রহমান বাবুলের নেতৃত্বে কয়েক শ নেতা-কর্মী নেত্রীকে শুভেচ্ছা ও অভ্যর্থনা জানান। এ সময় দলের গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম ও সহ-তথ্য ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক এইচ এম সাইফ আলী খান উপস্থিত ছিলেন। জাতীয় নির্বাহী কমিটির নেতারা তাঁদের জন্য নির্ধারিত বিভিন্ন স্থানে দল ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের নিয়ে অবস্থান করেন।

ফিরোজা ও এর আশপাশের এলাকায় আগে থেকেই ব্যাপক নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। ফিরোজার প্রবেশপথ গুলশান-২ নম্বরের ৭৯ নম্বর সড়কের সামনে ব্যারিকেড দেওয়া হয়। সড়কটির দুই পাশে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়।

বিএনপি চেয়ারপারসনের বাসভবনের সামনে দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য এস এম ওবায়দুল হক নাসিরের নেতৃত্বে একটি টিম শৃঙ্খলার দায়িত্ব পালন করে। টিম সদস্যদের মধ্যে ছিলেন ফজলুর রহমান খোকন, ইকবাল হোসেন শ্যামল, কাজী রওনাকুল ইসলাম শ্রাবণ, সাইফ মাহমুদ জুয়েল, গোলাম মাওলা শাহীন, মোস্তফা জগলুল পাশা পাপেল, করিম সরকার, দুলাল হোসেন, মিজানুর রহমান রাজ, আরাফাত রাব্বি, শিমুল আহমেদ, আবুল হাসান, রফিকুল ইসলাম রাসেল ও আজমল হক পাইলট।

ফিরোজার সামনে সেনাবাহিনী, বিজিবি, র‌্যাব ও পুলিশ সদস্যদের দায়িত্ব পালন করতে দেখা যায়। পাশাপাশি ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্সের (সিএসএফ) সদস্যরা। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা উপলক্ষে তাঁর গুলশানের বাসভবন ফিরোজা আগেই সম্পূর্ণ প্রস্তুত করা হয়। পাশাপাশি নিরাপত্তাব্যবস্থাও জোরদার করা হয়।

উন্নত চিকিৎসার জন্য গত ৮ জানুয়ারি যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডনে যান সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। তাঁর লন্ডনে যাওয়ার জন্য কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি বিশেষায়িত এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠান। লন্ডন পৌঁছানোর পর হিথরো বিমানবন্দর থেকে সরাসরি দ্য লন্ডন ক্লিনিকে ভর্তি করা হয় তাঁকে। এই হাসপাতালে টানা ১৮ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর গত ২৫ জানুয়ারি তিনি হাসপাতাল থেকে লন্ডনে তাঁর বড় ছেলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বাসায় যান। সেই বাসায় থেকেই তিনি চিকিৎসা নেন।

সোমবার তাঁকে বহনকারী কাতারের রাজপরিবারের বিশেষ উড়োজাহাজটি (এয়ার অ্যাম্বুলেন্স) বিকাল ৪টা ১০ মিনিটে লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দর থেকে খালেদা জিয়াকে নিয়ে দেশের উদ্দেশে রওনা দেয়। পথে কাতারের রাজধানী দোহায় যাত্রাবিরতি করে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি।

খালেদা জিয়া অনেকটা সুস্থ, মানসিকভাবেও স্ট্যাবল- ডা. জাহিদ হোসেন : লন্ডনে চিকিৎসা নেওয়ার পর বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়েছে বলে তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন। গতকাল দুপুরে ফিরোজার সামনে দেওয়া ব্রিফিংয়ে তিনি বলেন, চিকিৎসার পর ম্যাডাম এখন অনেকটাই সুস্থ আছেন এবং মানসিকভাবেও উনি স্ট্যাবল (শক্ত) আছেন। যদিও দীর্ঘ ১৪ ঘণ্টার ভ্রমণের কারণে তিনি কিছুটা অবসন্ন। আমরা তাঁর জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চাই।

বিএনপি চেয়ারপারসন দেশবাসীকে শুভেচ্ছা, সালাম ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন বলে জানান ডা. জাহিদ হোসেন। তাঁর জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিনা খরচে বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স দেওয়ায় দেশটির সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান জাহিদ হোসেন। তিনি বলেন, কাতার সরকার সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে এটি দিয়েছে। এ সহায়তার মধ্য দিয়ে জিয়া পরিবারের সঙ্গে তাদের যে সম্পর্ক, তার প্রকাশ ঘটিয়েছে। বাংলাদেশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ সব সংস্থাকে সমন্বিতভাবে নিরাপত্তা দেওয়ায় বেগম জিয়ার পক্ষ থেকে তিনি ধন্যবাদ জানান।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ডা. জুবাইদা রহমান ফিরেছেন, তারেক রহমানও ফিরবেন। সেদিন খুব বেশি দূরে নয়। কিছুদিন পর ডা. জুবাইদা রহমান আবারও লন্ডনে যাবেন এবং দ্রুতই তারেক রহমান, তাঁর কন্যাসহ দেশে ফিরে আসবেন।

বাসভবনের সামনে ভিড় না করার অনুরোধ : এর আগে বিএনপি চেয়ারপারসনের বাসভবনের সামনে ভিড় না করতে নেতা-কর্মীদের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছিলেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া এখন কিছুটা অসুস্থ। এত লম্বা জার্নির পর চিকিৎসকেরা তাঁকে কমপক্ষে আট ঘণ্টা সম্পূর্ণ বিশ্রামে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন। তাই কেউ এখানে স্লোগান দেবেন না, ভিড় করবেন না। দয়া করে আপনারা সবাই এখন যাঁর যাঁর বাড়িতে ফিরে যান।

ফুল, ব্যানার, পতাকা, স্লোগানে খালেদা জিয়াকে পথে পথে শুভেচ্ছা : কেউ হাতে ফুল, কেউ ব্যানার-প্ল্যাকার্ড, কেউ বা খালেদা জিয়ার ছবিসংবলিত টি-শার্ট পরে আছেন। খালেদা জিয়ার আগমন, শুভেচ্ছা স্বাগতম, খালেদা, জিয়া, তারেক, রহমান, খালেদা জিয়া ভয় নাই, রাজপথ ছাড়ি নাই নানা স্লোগান দেন নেতা-কর্মীরা।

সকাল সাড়ে ১০টার পর বিএনপি চেয়ারপারসনকে বহনকারী উড়োজাহাজটি বিমানবন্দরে অবতরণ করলেও বেলা ১১টা ২০ মিনিটে খালেদা জিয়ার গাড়িবহর বিমানবন্দর থেকে বের হয়। এ সময় নেতা-কর্মীরা পতাকা নেড়ে দলীয়প্রধানকে শুভেচ্ছা জানান।

স্বাগত জানাতে আসা নেতা-কর্মীদের হাতে ছিল বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা ও বিএনপির দলীয় পতাকা। বিএনপির নেতারা বলেছেন, খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানাতে যেভাবে নেতা-কর্মীরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে রাস্তায় নেমেছেন, তা দলের প্রতি তাঁদের আস্থার প্রমাণ।

বিএনপি এবং দলটির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের কে কোথায় অবস্থান নিয়ে খালেদা জিয়াকে শুভেচ্ছা জানাবেন, তা আগেই বলে দেওয়া হয়েছিল। তাঁদের সড়কে ভিড় না করে ফুটপাতে অবস্থান নেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছিলেন দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। যাতে যানজট বা বিশৃঙ্খলা না হয়, সে জন্য পুরো পথে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা দায়িত্ব পালন করেন।

এর আগে বিমানবন্দরের ভিআইপি টার্মিনালে বিএনপি চেয়ারপারসনকে স্বাগত জানান দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সালাহ উদ্দিন আহমেদ, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও সেলিমা রহমান।

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে তাঁর দুই পুত্রবধূ তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও মরহুম আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী সৈয়দা শামিলা রহমান ছাড়াও আরও আসেন খালেদা জিয়ার মেডিকেল বোর্ডের প্রধান অধ্যাপক ডা. শাহাবুদ্দিন তালুকদার, বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য এনামুল হক চৌধুরী, নির্বাহী কমিটির সদস্য তাবিথ আউয়াল, লন্ডন বিএনপির সভাপতি এম এ মালেকসহ ১৫ জন।

চিকিৎসাধীন মাকে দেখতে হাসপাতালে যান ডা. জুবাইদা : ১৭ বছর পর গতকাল বাংলাদেশে পা রাখলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান। দেশে ফিরেই তাঁর প্রথম গন্তব্য ছিল রাজধানীর পান্থপথে স্কয়ার হাসপাতাল, যেখানে তাঁর মমতাময়ী মা, বিশিষ্ট সমাজসেবী ও স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানু চিকিৎসাধীন। সাবেক নৌবাহিনী প্রধান রিয়ার অ্যাডমিরাল মরহুম মাহবুব আলী খানের স্ত্রী সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানু দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত নানান শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন। তিনি সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য কাজ করেন সুরভী ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে। এজন্য তিনি স্বাধীনতা পদক পান। ডা. জুবাইদা রহমান অসুস্থ মাকে দেখে হাসপাতাল থেকে ধানমন্ডির পৈতৃক বাসভবন মাহবুব ভবনে যান।

এই বিভাগের আরও খবর
দীন প্রতিষ্ঠায় ইস্পাতকঠিন ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
দীন প্রতিষ্ঠায় ইস্পাতকঠিন ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
চাপ অব্যাহত রাখতে হবে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে
চাপ অব্যাহত রাখতে হবে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দিনে দিনে বাড়ছে দেনা
দিনে দিনে বাড়ছে দেনা
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
তাদের কাছে মানুষ নিরাপদ নয়
তাদের কাছে মানুষ নিরাপদ নয়
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নতুন সুযোগ
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নতুন সুযোগ
পূর্ণ হাইড্রোগ্রাফিক তথ্যভান্ডার গড়তে হবে সমুদ্রসীমার
পূর্ণ হাইড্রোগ্রাফিক তথ্যভান্ডার গড়তে হবে সমুদ্রসীমার
১৮৭ রানে এগিয়ে বাংলাদেশ
১৮৭ রানে এগিয়ে বাংলাদেশ
সিঙ্গাপুরে সোনার হাসি আলিফের
সিঙ্গাপুরে সোনার হাসি আলিফের
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
সর্বশেষ খবর
এনবিআর ও বিডা কার্যালয়ের আশপাশে সমাবেশ-বিক্ষোভ নিষিদ্ধ
এনবিআর ও বিডা কার্যালয়ের আশপাশে সমাবেশ-বিক্ষোভ নিষিদ্ধ

এই মাত্র | নগর জীবন

সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান
ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকেন চোরাচালান ও ছুরিকাঘাতে সাড়ে সাত বছরের জেল প্রোমেসের
কোকেন চোরাচালান ও ছুরিকাঘাতে সাড়ে সাত বছরের জেল প্রোমেসের

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিজয়-৭১ ভবন থেকে ১৪ টি হাইকোর্ট বেঞ্চ স্থানান্তর
বিজয়-৭১ ভবন থেকে ১৪ টি হাইকোর্ট বেঞ্চ স্থানান্তর

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বান্ধবীকে নিয়ে রাবির হলকক্ষে, ছাত্রের সিট বাতিল
বান্ধবীকে নিয়ে রাবির হলকক্ষে, ছাত্রের সিট বাতিল

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিদেশি হস্তক্ষেপ মুক্ত সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন জরুরি: গোলাম পরওয়ার
বিদেশি হস্তক্ষেপ মুক্ত সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন জরুরি: গোলাম পরওয়ার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চরকি’র অসৌজন্যমূলক আচরণে বাচসাস-এর নিন্দা ও প্রতিবাদ
চরকি’র অসৌজন্যমূলক আচরণে বাচসাস-এর নিন্দা ও প্রতিবাদ

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

থানায় প্রশ্নপত্রের ট্রাংক খোলা: দুই পুলিশকে প্রত্যাহার
থানায় প্রশ্নপত্রের ট্রাংক খোলা: দুই পুলিশকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি নামার আগে বড় লিড বাংলাদেশের
বৃষ্টি নামার আগে বড় লিড বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিন কর্পসের নেতৃত্বদানকারী ইরানি কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
ফিলিস্তিন কর্পসের নেতৃত্বদানকারী ইরানি কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ
ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ব্ল্যাক বেল্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান অনুষ্ঠিত
চাঁদপুরে ব্ল্যাক বেল্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত ইরানের ৫ হাসপাতাল: রেড ক্রিসেন্ট
ইসরায়েলি হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত ইরানের ৫ হাসপাতাল: রেড ক্রিসেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা পাঁচদিন বৃষ্টির আভাস
টানা পাঁচদিন বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরো ৩৯ আমলাকে অপসারণের দাবিতে জুলাই ঐক্যের বিবৃতি
আরো ৩৯ আমলাকে অপসারণের দাবিতে জুলাই ঐক্যের বিবৃতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা পাঁচদিন পর্যন্ত বৃষ্টির আভাস
টানা পাঁচদিন পর্যন্ত বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসগড়া দামে লিভারপুলে ভির্টজ
ইতিহাসগড়া দামে লিভারপুলে ভির্টজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে আরও ২ বাংলাদেশির মৃত্যু, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৮
হজে গিয়ে আরও ২ বাংলাদেশির মৃত্যু, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৮

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ড্রোন হামলার দায়িত্বে থাকা ইরানি কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
ড্রোন হামলার দায়িত্বে থাকা ইরানি কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জাতীয় সেমিনার রবিবার, থাকবেন প্রধান উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জাতীয় সেমিনার রবিবার, থাকবেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর জন্য ত্যাগের অমূল্য প্রতিদান
আল্লাহর জন্য ত্যাগের অমূল্য প্রতিদান

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইহুদি জাতির সেকাল ও একাল
ইহুদি জাতির সেকাল ও একাল

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা
ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের লিড ২০০ ছাড়াল
বাংলাদেশের লিড ২০০ ছাড়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা
ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?
বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ
ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর
অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি
নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার
অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাড়ল চালের দাম
হঠাৎ বাড়ল চালের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে
সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা

সম্পাদকীয়

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

সম্পাদকীয়