শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:১১, বুধবার, ১৬ জুলাই, ২০২৫

ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?

জুলাই বিপ্লবের এক বছর পূর্তি হতে যাচ্ছে। যে আকাঙ্ক্ষা নিয়ে জুলাইয়ের গণ অভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে, এক বছর পর সেই আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে যেন হাঁটছে বাংলাদেশ। জুলাই বিপ্লবের স্বপ্নগুলো আস্তে আস্তে মলিন হয়ে যাচ্ছে। এক বছর আগে যে ইস্পাতকঠিন ঐক্য সৃষ্টি হয়েছিল, সেই ঐক্য এবং সংহতিতে এখন ফাটলের ক্ষতচিহ্ন। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠেছে- জুলাই কি ব্যর্থ হতে চলেছে? জুলাই বিপ্লবের মূল আকাঙ্ক্ষা ছিল বৈষম্যহীন এক বাংলাদেশ বিনির্মাণ। একটি কর্তৃত্ববাদী স্বৈরাচারী শাসনব্যবস্থা থেকে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা, জনগণের বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা। আর তা অর্জনের জন্য সবচেয়ে

প্রধান এবং প্রথম কাজ হলো গণতন্ত্রে উত্তরণ। জনগণের নির্বাচিত একটি সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। জনগণের আকাঙ্ক্ষা ও অভিপ্রায় অনুযায়ী দেশ পরিচালনা করা। কিন্তু সেই গণতন্ত্রের পথে যেন কাঁটা বিছানো, পায়ে পায়ে নানারকম প্রতিবন্ধকতা। নির্বাচন নিয়ে যখনই কথাবার্তা শুরু হয়, তখনই দেশে শুরু হয় অস্থিরতা। গণতন্ত্রের আকাঙ্ক্ষাকে যেন ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি করা হয়। ষড়যন্ত্র হচ্ছে চারপাশ থেকে। একটি ষড়যন্ত্র শেষ হতে-না হতেই আরেকটি নতুন ষড়যন্ত্র শুরু হচ্ছে। যেন গণতন্ত্রে উত্তরণের পথ বন্ধ হয়ে যায়, জুলাই বিপ্লবের লক্ষ্য অর্জিত না হয়।

জুলাই বিপ্লবের পর অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস গণতন্ত্রের কথাই বলেছিলেন। তিনি সব রাজনৈতিক দল এবং অভ্যুত্থানের সূর্যসন্তানদের এক বাক্যে বলেছিলেন, জনগণ গত ১৫ বছর অধিকার বঞ্চিত হয়েছেন। জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছিল। কোনো মানুষ ভোট দিতে পারেনি। এটি ছিল স্বৈরাচারী সরকারের সবচেয়ে বড় অপরাধ। ক্ষমতা দখল করে তারা দেশে একটি লুণ্ঠনতন্ত্র কায়েম করেছিল, প্রতিষ্ঠা করেছিল অনিয়ম, স্বেচ্ছাচারিতার এক নজিরবিহীন ব্যবস্থাপনা। সেই ব্যবস্থাপনা থেকেই মুক্তি চেয়েছিল এ দেশের মানুষ। সেই ব্যবস্থাপনা থেকে মুক্তির পথ একটাই, তা হলো জনগণের ইচ্ছাকে সম্মান জানানো এবং জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দেশ পরিচালনা করা। যেটি ড. মুহাম্মদ ইউনূস বারবার বলছেন। কিন্তু সে লক্ষ্যে আমরা গত এক বছরে আদৌ কি এগোতে পেরেছি?

অন্তর্বর্তী সরকারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল মূলত তিনটি কাজ করার জন্য। প্রথমত, জুলাই বিপ্লবের সময় যে গণহত্যা, নিপীড়ন, নির্যাতন সংঘটিত হয়েছিল তার অবাধ, সুষ্ঠু বিচার সম্পন্ন করা। এ বিচার যেন দ্রুত হয়, স্বচ্ছ হয় এবং বিশ্বাসযোগ্য হয়। আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে যেন সে বিচার নিয়ে কোনো প্রশ্ন না ওঠে।

দ্বিতীয়ত, সংস্কার। যেমন- নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য কিছু জরুরি গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার প্রয়োজন। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা প্রসঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য দরকার। রাষ্ট্রের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান যেন ভবিষ্যতে কোনো সরকার নিজের ইচ্ছামতো কুক্ষিগত করতে না পারে, প্রতিষ্ঠানগুলোকে যেন দলের ক্ষমতায় টিকে থাকার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে না পারে, সেজন্য প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার ইত্যাদি। রাষ্ট্র সংস্কারের একটি রূপরেখা প্রণয়ন, যা সরকার বাস্তবায়নে বাধ্য থাকবে।

অন্তর্বর্তী সরকারের তৃতীয় এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব হলো একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ এবং কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা। কিন্তু ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছর পেরিয়ে যাওয়ার পরও আমরা জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার কোনো ইঙ্গিত পাচ্ছি না। বরং জনগণের অধিকারের পথ যেন ক্রমশ বন্ধুর এবং জটিল হয়ে পড়ছে। গণতন্ত্র ও নির্বাচনের প্রবল এক প্রতিপক্ষ যেন ক্রমশ শক্তিশালী হচ্ছে।

দেশের বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দাবি করেছে। যে তিনটি কাজ অন্তর্বর্তী সরকারের করার কথা, সে তিনটি কাজ ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ করার ক্ষেত্রে কোনোরকম প্রতিবন্ধকতা আছে বলে আমি অন্তত মনে করি না। এক বছর রাষ্ট্র সংস্কার প্রশ্নে একটি অভিন্ন ঘোষণা প্রণয়নের জন্য যথেষ্ট সময়। কিন্তু এ নিয়ে যেন কালক্ষেপণের প্রতিযোগিতা চলছে।

গণহত্যার বিচারের বিষয়টি ইতোমধ্যে দৃশ্যমান হয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে গণহত্যার বিচারের কার্যক্রম সন্তোষজনকভাবে এগিয়ে চলছে। এ বিচারকে তার আপন গতিতে চলতে দেওয়া উচিত। কিন্তু সারা দেশে শুরু হয়েছে মামলাবাণিজ্য। যে যার মতো যেভাবে পারছে মামলা করছে।

চব্বিশের গণ অভ্যুত্থানের পর এখন দেশে মামলাবাণিজ্য একটি রমরমা ব্যবসা। প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার জন্য, ব্যবসায়িক প্রতিদ্বন্দ্বীকে নাজেহাল করার জন্য, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে হয়রানি করার জন্য, এমনকি প্রতিবেশীকে শায়েস্তা করার জন্য হত্যা মামলা হচ্ছে। গত এক বছরে এসব মামলার তদন্ত হয়নি, বিচার তো দূরের কথা। প্রায় ১৬ হাজার মামলায় ১ লাখের বেশি আসামি হয়েছেন। অধিকাংশ আসামি নিরীহ। বাদী জানে না আসামি কে, আসামি বাদীকে চেনে না। অধিকাংশ ক্ষেত্রে মামলাগুলো হয়েছে নানারকম মতলবে, আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার আশায়। ফলে জুলাই গণহত্যার বিচারের বিষয়টি ক্রমশ একটি রাজনৈতিক খেলায় পরিণত হয়েছে। ফলে সাধারণ মানুষ বিরক্ত। ব্যবসায়ী, শিল্পপতি থেকে শুরু করে সাংবাদিক, সরকারি চাকরিজীবী থেকে শুরু করে নিরীহ শ্রমিক, মসজিদের ইমাম থেকে শুরু করে সাংস্কৃতিক কর্মী কেউই মামলার তালিকা থেকে বাদ যাননি। মামলাবাণিজ্য বন্ধে সরকার এখন পর্যন্ত কোনো কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেনি। মামলাবাণিজ্যের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলছে মব সন্ত্রাস। মব সন্ত্রাসের মাধ্যমে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ঘায়েল, চাঁদাবাজি, দখলের সংস্কৃতি চলছে দেশজুড়ে।

দেশজুড়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ভয়ংকর অবনতি ঘটেছে। চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস, লুটতরাজ এখন একটা নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার। অন্তর্বর্তী সরকার যেন হাত-পা গুটিয়ে বসে আছে। তাদের যেন কিছুই করার নেই। এরকম একটি পরিস্থিতিতে সুযোগ নিচ্ছে গণতন্ত্রবিনাশী শক্তি। ফ্যাসিবাদী শক্তি আবার মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে নতুন করে। যখনই এ ধরনের সহিংসতা ঘটছে, তখনই শুরু হচ্ছে ‘ব্লেইম গেম’।

সর্বশেষ গত ৯ জুলাই বুধবার মিটফোর্ডের ঘটনাটির কথাই উল্লেখ করা যায়। একজন রাজনৈতিক কর্মী সোহাগকে নির্মমভাবে প্রকাশ্য দিবালোকে পিটিয়ে হত্যা করেছে। প্রশ্ন উঠেছে, এ ঘটনা যখন ঘটছিল তখন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কোথায় ছিল? খুব কাছেই আনসার ক্যাম্প ছিল, সেই আনসার ক্যাম্পের আনসাররা কী করল? ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, দীর্ঘক্ষণ ধরে এ বর্বরতা ঘটেছে। অথচ সবাই দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে যেন তামাশা দেখেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এগিয়ে আসেনি। সাধারণ নাগরিকরাও সাহসে বুক বেঁধে এই নৃশংস পৈশাচিক ঘটনাকে রুখতে এগিয়ে আসেনি। ফলে একটি মধ্যযুগীয় বর্বরতার সাক্ষী হয়েছে বাংলাদেশ। এ ঘটনার পরপরই বেশ কিছু রহস্যের সৃষ্টি হয়েছে। ঘটনার পরপরই জুলাই বিপ্লবের যে ঐক্যবদ্ধ শক্তি তার মধ্যে সুস্পষ্ট ফাটল দেখা দিয়েছে। একটি পক্ষ অন্যপক্ষকে ঘায়েল করার জন্য যেন মাঠে নেমেছে।

রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ একে অন্যের সমালোচনা করতেই পারে। এটাই গণতান্ত্রিক রীতি। কিন্তু এ সমালোচনা যেন শিষ্টাচারবহির্ভূত না হয়, অশ্লীল কুরুচিপূর্ণ না হয়, সে বিষয়টি সবার লক্ষ্য রাখা উচিত। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক বিষয় হলো সোহাগ হত্যার পর গত রবিবার থেকে রাজনীতির মাঠে যেন তৃতীয় শক্তির অদৃশ্য ছায়া দেখা যাচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে প্রকাশ্য বিরোধ সৃষ্টি করে কেউ কেউ পানি ঘোলা করে সেই ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চাইছে। লক্ষণীয় বিষয় হলো- এ ধরনের ঘৃণ্য অপরাধ যারাই করুক না কেন, তারাই অপরাধী। তাদের রাজনৈতিক কোনো পরিচয় নেই। অপরাধীকে শুধু অপরাধী হিসেবে দেখতে হবে। কিন্তু সেটি না করে তাদের রাজনৈতিক পরিচয় খুঁজে তার দায়দায়িত্ব একটি রাজনৈতিক দলের ওপর চাপিয়ে দেওয়াটা এক ধরনের রাজনৈতিক কূটকৌশল। এ ধরনের রাজনৈতিক কূটকৌশল দেশের জন্য ভালো নয়, গণতন্ত্রের জন্য অশুভসংকেত। এটিই হলো বিরাজনীতিকরণের প্রক্রিয়া।

আমরা লক্ষ্য করেছি, এ ঘটনাটি প্রথম নয়। জুলাই বিপ্লবের পর এ ধরনের বেশ কিছু মব সন্ত্রাসের ঘটনা ঘটেছে। অনেকেই এ ধরনের মব সন্ত্রাসের শিকার হয়ে নির্মমভাবে মৃত্যুবরণ করেছেন। আমরা তোফাজ্জলের কথা ভুলে যাইনি। ধানমন্ডিতে একজন ব্যবসায়ীর বাড়িতে মব বাহিনী আক্রমণ করেছিল। পুলিশ সেখানে তাকে রক্ষা করেছিল। এ ধরনের ঘটনা যখন নিরন্তর ঘটতে থাকে এবং সরকার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যখন তার বিরুদ্ধে কোনোরকম প্রতিরোধ ব্যবস্থা গ্রহণ না করে, তখন এ ঘটনাগুলো বাড়তেই থাকবে। আর তারই একটি ধারাবাহিকতা হলো সোহাগ হত্যাকাণ্ড। এ হত্যাকাণ্ডকে কখনই একটি রাজনৈতিক রং দেওয়া উচিত নয়। যদি কেউ রাজনৈতিক রং দেয় সেটি এক ধরনের ষড়যন্ত্র। আর এ ষড়যন্ত্র হচ্ছে খুব পরিকল্পিতভাবে। এমন এক সময় এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে, যে সময় লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মধ্যে একটি ঐতিহাসিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এ বৈঠকের মধ্য দিয়ে সরকার এবং দেশের রাজনৈতিক দলগুলো দ্রুত গণতন্ত্রে উত্তরণের ব্যাপারে একটি সমঝোতায় পৌঁছে। প্রধান উপদেষ্টা এবং তারেক রহমান একটি যৌথ বিবৃতির মাধ্যমে ঘোষণা করেন যে, আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ফলে সারা দেশে স্বস্তির নিশ্বাস পড়েছিল। কিন্তু সে অনুযায়ী দেশে ফিরে প্রধান উপদেষ্টা কোনো কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন বলে দৃশ্যমান হয়নি। এ নিয়ে যখন আবার রাজনৈতিক অঙ্গনে কিছুটা আলাপ-আলোচনা শুরু হলো, তখন প্রধান উপদেষ্টা ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করার জন্য নির্দেশ দিলেন।

লক্ষ্য করার মতো বিষয় হলো- সোহাগ হত্যাকাণ্ড এ ঘটনার পরপরই ঘটেছে। তাহলে কি নির্বাচনের সঙ্গে মব সন্ত্রাসের কোনো সম্পর্ক রয়েছে? প্রধান উপদেষ্টা যখনই ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতির ঘোষণা দিলেন, তার পর থেকে দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ভয়ংকর অবনতি লক্ষ করা যাচ্ছে। বিভিন্ন জায়গায় মব সন্ত্রাস আবার বেড়ে গেছে। এ মব এবং সন্ত্রাস বেড়ে যাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে একটি রাজনৈতিক দল অন্য রাজনৈতিক দলকে দোষারোপ করছে। রাজনীতিতে আবার একটি মাইনাস ফর্মুলা নিয়ে গুঞ্জন ও আলাপ-আলোচনা শুরু হয়েছে। তার মানে কী, বাংলাদেশে কোনো কোনো মহল আছে যারা চান না দেশে নির্বাচন হোক?

আমাদের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন দীর্ঘদিন ধরে আলাপ-আলোচনার নামে সময়ক্ষেপণ করছে। এত দীর্ঘ সময়ক্ষেপণ করা আদৌ দরকার কি না, সে প্রশ্ন উঠেছে। তাহলে তারা কি নির্বাচন পিছিয়ে দিতে চান? দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভাজন ছড়িয়ে দিয়ে বাংলাদেশে কি অন্য কোনো উদ্দেশ্য হাসিল করতে চান কেউ কেউ? সে প্রশ্ন এখন সামনে উঠে এসেছে। গণতন্ত্র যেন ষড়যন্ত্রের জালে আবার বন্দি হয়ে যাচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
আমাদের আন্দোলনের পথ ধরেই তাদের পতন
আমাদের আন্দোলনের পথ ধরেই তাদের পতন
আইনশৃঙ্খলার অবনতি প্রতিবাদে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ
আইনশৃঙ্খলার অবনতি প্রতিবাদে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
বদলির চিঠি ছিঁড়ে ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা বরখাস্ত
বদলির চিঠি ছিঁড়ে ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা বরখাস্ত
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর
শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধার্থ–কিয়ারার ঘরে এলো কন্যাসন্তান
সিদ্ধার্থ–কিয়ারার ঘরে এলো কন্যাসন্তান

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর
নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চান্দিনার সাবেক মেয়র গ্রেফতার
চান্দিনার সাবেক মেয়র গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্রেনে পড়ে শিশুর মৃত্যু, ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার মরদেহ
ড্রেনে পড়ে শিশুর মৃত্যু, ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার
বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্যোগের সময় ভুল তথ্য ঠেকাতে টিকটকের নতুন টুল
দুর্যোগের সময় ভুল তথ্য ঠেকাতে টিকটকের নতুন টুল

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাদরাসা শিক্ষার্থীদের ইংরেজি চর্চা করা উচিত: ধর্ম উপদেষ্টা
মাদরাসা শিক্ষার্থীদের ইংরেজি চর্চা করা উচিত: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দক্ষতা দিবসে ১১ তরুণ পেলেন জাতীয় পুরস্কার
দক্ষতা দিবসে ১১ তরুণ পেলেন জাতীয় পুরস্কার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ
৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১
সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা
দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব
সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব
ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব

শোবিজ

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা
রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা

শোবিজ

বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়
বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি
কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি

নগর জীবন

ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?
ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’
আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’

শোবিজ

কারিনার রূপরহস্য
কারিনার রূপরহস্য

শোবিজ

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা
বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা

শোবিজ

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের
আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের

প্রথম পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর
শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়