শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

হাসিনার মামলায় দ্বিতীয় দিনের জবানবন্দিতে তদন্ত কর্মকর্তা

ছাত্র-জনতার ওপর ৩ লাখ গুলি

♦ কুষ্টিয়ায় ছয় হত্যা মামলায় ইনুর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন শুনানি ১৪ অক্টোবর ♦ দুই শিবির নেতাকে গুলির ঘটনায় তিন পুলিশ সদস্যকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ছাত্র-জনতার ওপর ৩ লাখ গুলি

জুলাই-আগস্ট গণ অভ্যুত্থান দমনে সারা দেশে ৩ লাখ ৫ হাজার ৩১১ রাউন্ড গুলি ছুড়েছিল পুলিশ। এর মধ্যে শুধু ঢাকা মহানগরীতেই ছোড়া হয়েছে ৯৫ হাজার ৩১৩ রাউন্ড গুলি। ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মো. আলমগীর নিজের জবানবন্দিতে এ তথ্য তুলে ধরেন।

গতকাল বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ প্রসিকিউশনের ৫৪তম সাক্ষী হিসেবে দ্বিতীয় দিনের মতো জবানবন্দি দেন তিনি। পুলিশ সদর দপ্তর থেকে পাওয়া প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে তিনি জবানবন্দিতে বলেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমনে পুলিশ এলএমজি, এসএমজি, চায়নিজ রাইফেল, শর্টগান, রিভলবার, পিস্তলসহ বিভিন্ন ধরনের মারণাস্ত্র ব্যবহার করে। তাঁর দ্বিতীয় দিনের জবানবন্দির প্রথম অংশ সরাসরি সম্প্রচার করা হয় বিটিভি ও চিফ প্রসিকিউটর কার্যালয়ের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে। গতকালও তাঁর জবানবন্দি শেষ না হওয়ায় আজ আবারও দিন রেখেছেন ট্রাইব্যুনাল।

শেখ হাসিনার পাশাপাশি এ মামলার বাকি দুই আসামি হলেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ও পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। এর মধ্যে চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন দোষ স্বীকার করে এ মামলায় রাজসাক্ষী হয়ে জবানবন্দি দিয়েছেন। গতকালও তাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। এ সময় প্রসিকিউশনের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন প্রসিকিউটর মো. মিজানুল ইসলাম, গাজী এম এইচ তামীম, বি এম সুলতান মাহমুদ, আবদুস সাত্তার পালোয়ান প্রমুখ। পলাতক দুই আসামির পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন।

এদিকে জুলাই অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনুর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানির জন্য আগামী ১৪ অক্টোবর দিন ধার্য করেছেন ট্রাইব্যুনাল। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এ আদেশ দিয়েছেন। অন্যদিকে উত্তরায় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গ্রেপ্তার দেখাতে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা মো. সোহেল রানা ও মো. শাহ আলমকে হাজিরের নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। আর ট্রাইব্যুনাল-২ এ রংপুরের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যার ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় প্রসিকিউশন পক্ষের সাক্ষ্য গ্রহণ অব্যাহত রয়েছে।

শেখ হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তা তার দ্বিতীয় দিনের জবানবন্দিতে জুলাই শহীদ, জুলাই যোদ্ধাদের তালিকা-সংক্রান্ত বেশ কিছু গেজেট জব্দ করার তথ্য দেন। একই সঙ্গে জুলাই-আগস্টের ঘটনা নিয়ে বিভিন্ন সংবাদপত্র ও টেলিভিশনে প্রচারিত-প্রকাশিত সংবাদ ও ভিডিও ক্লিপ জব্দ করার কথাও জানান। পাশাপাশি এ আন্দোলন-সংক্রান্ত বেশ কিছু বই, জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক সংস্থা, হিউম্যান রাইটস ওয়াচ, অধিকারসহ বিভিন্ন সংস্থার প্রতিবেদন জব্দ করার কথাও জবানবন্দিতে জানিয়েছেন তিনি।

জবানবন্দিতে তদন্ত কর্মকর্তা মো. আলমগীর বলেন, তদন্ত চলাকালে চলতি বছর ২৫ জানুয়ারি এক স্মারকের মাধ্যমে পুলিশ সদর দপ্তর থেকে জুলাই আন্দোলন দমনে ছাত্র-জনতার ওপর ব্যবহৃত অস্ত্র ও গুলি-সংক্রান্ত ২১৫ পৃষ্ঠার একটি প্রতিবেদন পেয়েছি। একই সঙ্গে র‌্যাব সদর দপ্তর থেকে হেলিকপ্টার ব্যবহার-সংক্রান্ত প্রতিবেদন সংগ্রহ করা হয়েছে।

জবানবন্দিতে তদন্ত কর্মকর্তা বলেন, জুলাই আন্দোলনে সাধারণ শিক্ষার্থীদের হত্যা, জখম, নির্যাতন ও নিপীড়নের বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ও রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তাদের গঠন করা তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন সংগ্রহ করে জব্দ করা হয়েছে। তিনি বলেন, জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট, জাতীয় অর্থপেডিক হাসপাতাল, জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউট থেকে জখমি সাক্ষীদের চিকিৎসা সনদ সংগ্রহ করা হয়েছে। পাশাপাশি আঞ্জুমানে মফিদুল ইসলাম থেকে ৮১ জন অজ্ঞাতনামা লাশের সুরতহাল ও ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনও সংগ্রহ করা হয়েছে।

তদন্ত কর্মকর্তা জবানন্দিতে আরও বলেন, তদন্তকালে সংগৃহীত, জব্দকৃত আলামত পত্রপত্রিকায় ভিডিও ফুটেজ, অডিও ক্লিপ, বইপুস্তক, বিশেষজ্ঞ রিপোর্ট, বিভিন্ন প্রতিবেদন, শহীদ পরিবারের সদস্য, জখমি, প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষীদের জবানবন্দি, সাবেক আইজিপি মামুনের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি ও বিভিন্ন তথ্যউপাত্ত পর্যালোচনা করি। পলাতক প্রধানমন্ত্রী হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামাল ও আইজি মামুন গত বছরের ১ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত সারা দেশে ব্যাপক মাত্রায় আন্দোলন দমনে শান্তিপূর্ণ ছাত্রজনতার ওপর প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহারের নির্দেশ দেন।

ইনুর বিরুদ্ধে করা মমালায় অভিযোগ গঠন শুনানি ১৪ অক্টোবর : জুলাই অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনুর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানির জন্য আগামী ১৪ অক্টোবর দিন ধার্য করেছেন ট্রাইব্যুনাল। প্রসিকিউশন ও আসামিপক্ষের আবেদনে শুনানির এ দিন ধার্য করেন চেয়ারম্যান বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২।

এ মামলার অভিযোগ গঠনের ওপর শুনানির জন্য এক সপ্তাহ সময় চেয়ে আবেদন করেন প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামীম। ইনুর আইনজীবী নাজনীন নাহারও সময় চেয়ে আবেদন করেন। শুনানির পর ট্রাইব্যুনাল ১৪ অক্টোবর শুনানির দিন ধার্য করেন। গত ২৫ সেপ্টেম্বর প্রসিকিউশন এ মামলার আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করলে তা আমলে নেন ট্রাইব্যুনাল।

তার বিরুদ্ধে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বিভিন্ন পর্যায়ে উসকানি, ষড়যন্ত্র, হত্যা, আন্দোলনকারীদের ওপর প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার ও নিপীড়নমূলক কৌশলে সমর্থনসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের আটটি অভিযোগ আনা হয়েছে। গতকাল হাজির করা হলে এ মামলায় ট্রাইব্যুনাল তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ দেন।

দুই আওয়ামী লীগ নেতাকে হাজিরের নির্দেশ : এদিকে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে উত্তরায় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গ্রেপ্তার দেখাতে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা মো. সোহেল রানা ও মো. শাহ আলমকে হাজিরের নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। আগামী ২২ অক্টোবর তাদের হাজির করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন, প্রসিকিউটর আবদুল্লাহ আল নোমান। ওইদিন এ মামলার আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিলের দিন ধার্য আছে। সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গত ২৫ সেপ্টেম্বর এ আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) সাবেক মেয়র মো. আতিকুল ইসলামও এ মামলার আসামি।

সাবেক তিন পুলিশ সদস্যকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি : ২০১৬ সালে যশোরের চৌগাছায় ইসলামী ছাত্রশিবিরের দুজন নেতার পায়ে গুলি করার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক পরিদর্শক (ইন্সপেক্টর) আকিকুল ইসলামসহ তিন পুলিশ সদস্যকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। অন্য দুজন হলেন- চৌগাছা থানার তৎকালীন কনস্টেবল সাজ্জাদুর রহমান ও কনস্টেবল জহরুল হক। প্রসিকিউটর আবদুস সাত্তার পালোয়ান সাংবাদিকদের বলেন, ‘আগামী ১৫ দিনের মধ্যে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার সুবিধাজনক সময়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার সেফহোমে নিয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করতে বলা হয়েছে।’

আবু সাঈদ হত্যার মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ অব্যহত : শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যার ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় প্রসিকিউশন পক্ষের সাক্ষ্য গ্রহণ অব্যাহত রয়েছে। গতকাল আন্তর্জাতিক অপরাধ-২ এ প্রসিকিউশনের নবম সাক্ষী হিসেবে জবানবন্দি দিয়েছেন একই বিশ^বিদ্যালয়ের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী আরমান হোসেন। পরে তাকে জেরা করেছেন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা। এ মামলায় আরও সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য আজকের দিন ধার্য করেছেন ট্রাইব্যুনাল।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ফোন করে নুরের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
ফোন করে নুরের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার
জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার
এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতার পদত্যাগ
এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতার পদত্যাগ
সংসদ নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ
সংসদ নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ
টিসিবির তালিকায় আসছে আরও পাঁচ পণ্য
টিসিবির তালিকায় আসছে আরও পাঁচ পণ্য
পিআর পদ্ধতি দেশের জন্য ক্ষতিকর
পিআর পদ্ধতি দেশের জন্য ক্ষতিকর
পাচার অর্থ নিয়ে অনেক তেলেসমাতি
পাচার অর্থ নিয়ে অনেক তেলেসমাতি
খাগড়াছড়ির ঘটনায় দোষীদের চিহ্নিত করতে হবে
খাগড়াছড়ির ঘটনায় দোষীদের চিহ্নিত করতে হবে
ভারত ও ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে পাহাড়ের ঘটনা
ভারত ও ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে পাহাড়ের ঘটনা
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্য সহায়তা করবে
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্য সহায়তা করবে
প্রার্থী বাছাইয়ে ব্যস্ত বিএনপি
প্রার্থী বাছাইয়ে ব্যস্ত বিএনপি
বিনিয়োগে পাঁচ বাধা বাংলাদেশে
বিনিয়োগে পাঁচ বাধা বাংলাদেশে
সর্বশেষ খবর
সাংস্কৃতিক ভিন্নতাই আমাদের শক্তি: সংস্কৃতি উপদেষ্টা
সাংস্কৃতিক ভিন্নতাই আমাদের শক্তি: সংস্কৃতি উপদেষ্টা

২১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

৫ দফা দাবিতে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
৫ দফা দাবিতে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

৫০ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ প্যাকেজ ঘোষণা
বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ প্যাকেজ ঘোষণা

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বসুন্ধরা আই হাসপাতাল ও রোটারি ক্লাবের উদ্যোগে ফ্রি চিকিৎসাসেবা
বসুন্ধরা আই হাসপাতাল ও রোটারি ক্লাবের উদ্যোগে ফ্রি চিকিৎসাসেবা

১০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

জামায়াত আমিরের সঙ্গে আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে ১০ লাখ শিশু পাবে টাইফয়েড টিকা
গাজীপুরে ১০ লাখ শিশু পাবে টাইফয়েড টিকা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের সঙ্গে আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘের ইয়্যুথ চ্যাঞ্জমেকার হিসেবে স্বীকৃতি পেলেন শাবির মোফাজ্জল
জাতিসংঘের ইয়্যুথ চ্যাঞ্জমেকার হিসেবে স্বীকৃতি পেলেন শাবির মোফাজ্জল

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অত্যাধুনিক রুশ ‘অ্যাটাক হেলিকপ্টার’ ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের
অত্যাধুনিক রুশ ‘অ্যাটাক হেলিকপ্টার’ ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিটি মন্দিরে বিএনপি নেতাকর্মীরা রাত-দিন পাহারা দেবে: শামা ওবায়েদ
প্রতিটি মন্দিরে বিএনপি নেতাকর্মীরা রাত-দিন পাহারা দেবে: শামা ওবায়েদ

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

থানা থেকে পালানো আসামি গ্রেফতার
থানা থেকে পালানো আসামি গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাগরে লঘুচাপের আভাস, দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
সাগরে লঘুচাপের আভাস, দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন
কুড়িগ্রামে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বিএনপির বুকিত বিন্তাং শাখার কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় বিএনপির বুকিত বিন্তাং শাখার কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫৫ মিনিট আগে | পরবাস

দুর্গাপূজা কেন্দ্র করে সারাদেশে ৪৯ বিচ্ছিন্ন ঘটনা, গ্রেফতার ১৯
দুর্গাপূজা কেন্দ্র করে সারাদেশে ৪৯ বিচ্ছিন্ন ঘটনা, গ্রেফতার ১৯

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতিতে বিভাজন চায় না বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতিতে বিভাজন চায় না বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাঠে আঘাত পেয়ে গোলরক্ষকের মৃত্যু
মাঠে আঘাত পেয়ে গোলরক্ষকের মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাইফুন বুয়ালোইয়ে ভিয়েতনামে মৃত্যু বেড়ে ১৯
টাইফুন বুয়ালোইয়ে ভিয়েতনামে মৃত্যু বেড়ে ১৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতিরঝিলে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় রিকশাচালক নিহত
হাতিরঝিলে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় রিকশাচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মার্কিন হামলা হলে জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত মাদুরো : ভেনেজুয়েলা
মার্কিন হামলা হলে জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত মাদুরো : ভেনেজুয়েলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে রোহিঙ্গা পরিস্থিতি নিয়ে উচ্চপর্যায়ের সম্মেলন আজ
জাতিসংঘে রোহিঙ্গা পরিস্থিতি নিয়ে উচ্চপর্যায়ের সম্মেলন আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোংলায় দুর্গাপূজায় শুভেচ্ছা ও উপহার সামগ্রী বিতরণ করল উপজেলা বিএনপি
মোংলায় দুর্গাপূজায় শুভেচ্ছা ও উপহার সামগ্রী বিতরণ করল উপজেলা বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাতিরঝিলে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় রিকশাচালকের মৃত্যু
হাতিরঝিলে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় রিকশাচালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নওগাঁয় দুর্গাপূজার মণ্ডপ পাহারায় বিএনপি নেতারা
নওগাঁয় দুর্গাপূজার মণ্ডপ পাহারায় বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নোয়াখালীতে বিএনপির উঠান বৈঠক
নোয়াখালীতে বিএনপির উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বাসে নারী যাত্রীকে শ্লীলতাহানি, দুইজন আটক
রাজধানীতে বাসে নারী যাত্রীকে শ্লীলতাহানি, দুইজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বেই আসবে সম্প্রীতি ও গণতন্ত্রের বাংলাদেশ’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বেই আসবে সম্প্রীতি ও গণতন্ত্রের বাংলাদেশ’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এলডিসি থেকে বাংলাদেশের উত্তরণ প্রস্তুতির নিরপেক্ষ মূল্যায়নে সহায়তা দেবে জাতিসংঘ
এলডিসি থেকে বাংলাদেশের উত্তরণ প্রস্তুতির নিরপেক্ষ মূল্যায়নে সহায়তা দেবে জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাবিতে র‌্যাগিং: একজন আজীবন, ২৪ জন বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কার
শাবিতে র‌্যাগিং: একজন আজীবন, ২৪ জন বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারত ভ্রমণে নতুন নিয়ম, ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর
ভারত ভ্রমণে নতুন নিয়ম, ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বিপক্ষে আর খেলা উচিত নয়’
‘ভারতের বিপক্ষে আর খেলা উচিত নয়’

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন চার ভিসা চালুসহ আরব আমিরাতের ভিসার নিয়মে বড় পরিবর্তন
নতুন চার ভিসা চালুসহ আরব আমিরাতের ভিসার নিয়মে বড় পরিবর্তন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-সৌদি চুক্তিতে ইরানকেও যোগ দেওয়ার প্রস্তাব
পাকিস্তান-সৌদি চুক্তিতে ইরানকেও যোগ দেওয়ার প্রস্তাব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিব বিষয়ে যা বলেছিল ডিবি, মুখ খুললেন মেঘনা আলম
সাকিব বিষয়ে যা বলেছিল ডিবি, মুখ খুললেন মেঘনা আলম

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ
সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু
কাতারের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪০ জন নিহত, বিজয় কি গ্রেপ্তার হবেন?
৪০ জন নিহত, বিজয় কি গ্রেপ্তার হবেন?

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনায় রাজি নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনায় রাজি নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে কবে ট্রফি দেওয়া হবে জানালেন বুলবুল
ভারতকে কবে ট্রফি দেওয়া হবে জানালেন বুলবুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হতে চাইছেন ট্রাম্প!
গাজার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হতে চাইছেন ট্রাম্প!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ২০২৫: ব্যাট হাতে সেরা পাঁচ ক্রিকেটার
এশিয়া কাপ ২০২৫: ব্যাট হাতে সেরা পাঁচ ক্রিকেটার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত বা ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে খাগড়াছড়িতে অস্থিরতা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারত বা ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে খাগড়াছড়িতে অস্থিরতা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেলিযোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে আফগানিস্তান
টেলিযোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের জয় থেকে ট্রফি বিতর্ক, আসলে কী ঘটেছিল সেই এক ঘণ্টায়
ভারতের জয় থেকে ট্রফি বিতর্ক, আসলে কী ঘটেছিল সেই এক ঘণ্টায়

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?
সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মাদাগাস্কারে জেন জি বিক্ষোভের মুখে সরকার ভেঙে দিলেন প্রেসিডেন্ট
মাদাগাস্কারে জেন জি বিক্ষোভের মুখে সরকার ভেঙে দিলেন প্রেসিডেন্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ করেছে বিসিবি
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ করেছে বিসিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে ‍যুক্তরাষ্ট্র?
ইউক্রেনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে ‍যুক্তরাষ্ট্র?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয় শেষে পাক ক্রিকেটার আব্রারকে নিয়ে হাস্যরস ভারতের তিন ক্রিকেটারের
জয় শেষে পাক ক্রিকেটার আব্রারকে নিয়ে হাস্যরস ভারতের তিন ক্রিকেটারের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ আগস্টই মুছে ফেলা হয় শেখ হাসিনার ১ হাজার কল রেকর্ড
৫ আগস্টই মুছে ফেলা হয় শেখ হাসিনার ১ হাজার কল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংক গ্যারান্টির বিপরীতে শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানিতে এনবিআরের নির্দেশনা
ব্যাংক গ্যারান্টির বিপরীতে শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানিতে এনবিআরের নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া থেকে ৫২৫০০ টন গম পৌঁছেছে কুতুবদিয়ায়
রাশিয়া থেকে ৫২৫০০ টন গম পৌঁছেছে কুতুবদিয়ায়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রউফ যেন ‘রান মেশিন’, বললেন ওয়াসিম আকরাম
রউফ যেন ‘রান মেশিন’, বললেন ওয়াসিম আকরাম

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৮তম বিসিএস: স্বাস্থ্য ক্যাডারের ২১ জনের সুপারিশ স্থগিত
৪৮তম বিসিএস: স্বাস্থ্য ক্যাডারের ২১ জনের সুপারিশ স্থগিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কখনোই পারমাণবিক কর্মসূচি ত্যাগ করবে না উত্তর কোরিয়া’
‘কখনোই পারমাণবিক কর্মসূচি ত্যাগ করবে না উত্তর কোরিয়া’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিসিবির তালিকায় নতুন ৫ পণ্য, মিলবে লবণ-চা-সাবান
টিসিবির তালিকায় নতুন ৫ পণ্য, মিলবে লবণ-চা-সাবান

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১১ কেজি মাছের দাম ৪৬ হাজার
১১ কেজি মাছের দাম ৪৬ হাজার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রার্থী বাছাইয়ে ব্যস্ত বিএনপি
প্রার্থী বাছাইয়ে ব্যস্ত বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গতি নেই রেড নোটিসে
গতি নেই রেড নোটিসে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ক্রেতাদের নজর এখন বাংলাদেশের ট্রাভেল পণ্যে
মার্কিন ক্রেতাদের নজর এখন বাংলাদেশের ট্রাভেল পণ্যে

শিল্প বাণিজ্য

১৩ লাখ গ্রাহকের আহাজারি
১৩ লাখ গ্রাহকের আহাজারি

শিল্প বাণিজ্য

বিএনপির মনোনয়ন চান হান্নান শাহর ছোট ছেলে
বিএনপির মনোনয়ন চান হান্নান শাহর ছোট ছেলে

নগর জীবন

থমথমে খাগড়াছড়ি চলছে ১৪৪ ধারা
থমথমে খাগড়াছড়ি চলছে ১৪৪ ধারা

প্রথম পৃষ্ঠা

এসেনসিয়াল ড্রাগসে সামাদ মৃধার অনিয়ম-দুর্নীতির মহোৎসব
এসেনসিয়াল ড্রাগসে সামাদ মৃধার অনিয়ম-দুর্নীতির মহোৎসব

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘাঁটি পুনরুদ্ধারে প্রার্থী হতে চান বিএনপির অর্ধ ডজন নেতা
ঘাঁটি পুনরুদ্ধারে প্রার্থী হতে চান বিএনপির অর্ধ ডজন নেতা

নগর জীবন

গাজায় জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস সবকিছুই
গাজায় জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস সবকিছুই

প্রথম পৃষ্ঠা

টিসিবির তালিকায় আসছে আরও পাঁচ পণ্য
টিসিবির তালিকায় আসছে আরও পাঁচ পণ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতার পদত্যাগ
এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতার পদত্যাগ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বাংলাদেশের সম্ভাবনা ও প্রস্তুতি
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বাংলাদেশের সম্ভাবনা ও প্রস্তুতি

শিল্প বাণিজ্য

অধরাই সম্ভাবনার নীল অর্থনীতি
অধরাই সম্ভাবনার নীল অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

পাচার অর্থ নিয়ে অনেক তেলেসমাতি
পাচার অর্থ নিয়ে অনেক তেলেসমাতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বুলবুল-ফাহিম
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বুলবুল-ফাহিম

মাঠে ময়দানে

পরিত্যক্ত গাড়ি ফুলের মাচা!
পরিত্যক্ত গাড়ি ফুলের মাচা!

পেছনের পৃষ্ঠা

৫৫ শতাংশ নারী পোশাকশ্রমিক মানসিক নির্যাতনের শিকার
৫৫ শতাংশ নারী পোশাকশ্রমিক মানসিক নির্যাতনের শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে পদোন্নতির জট খুলছে
প্রশাসনে পদোন্নতির জট খুলছে

নগর জীবন

নভেম্বরে ঢাকায় আসছে পাকিস্তান হকি দল
নভেম্বরে ঢাকায় আসছে পাকিস্তান হকি দল

মাঠে ময়দানে

কুলাউড়ায় ফলদ গাছের চারা বিতরণ করল শুভসংঘ
কুলাউড়ায় ফলদ গাছের চারা বিতরণ করল শুভসংঘ

নগর জীবন

সেই পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বরখাস্ত যুগ্ম পরিচালক
সেই পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বরখাস্ত যুগ্ম পরিচালক

নগর জীবন

রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘে সম্মেলন আজ
রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘে সম্মেলন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি মুরালিধরন
ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি মুরালিধরন

মাঠে ময়দানে

অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ অন্যতম চ্যালেঞ্জ
অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ অন্যতম চ্যালেঞ্জ

নগর জীবন

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্য সহায়তা করবে
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্য সহায়তা করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ হয়েও থামছে না উত্তেজনা
শেষ হয়েও থামছে না উত্তেজনা

মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি দেশের জন্য ক্ষতিকর
পিআর পদ্ধতি দেশের জন্য ক্ষতিকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজউককে গতিশীল করতে যুক্ত হচ্ছে স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি
রাজউককে গতিশীল করতে যুক্ত হচ্ছে স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ধর্মের মানুষ এখন নিরাপদ
সব ধর্মের মানুষ এখন নিরাপদ

নগর জীবন