শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৪, শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২৫

বিতর্কের ঝড় আমলে নিচ্ছে না ঐক্য কমিশন

ভবিষ্যতের পথরেখা তৈরি করেছি- আলী রীয়াজ
কাজী সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
বিতর্কের ঝড় আমলে নিচ্ছে না ঐক্য কমিশন

জুলাই জাতীয় সনদ ও বাস্তবায়নপ্রক্রিয়া নিয়ে রাজনৈতিক মহলে বিতর্কের ঝড় বইলেও তা আমলে নিচ্ছে না জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। তাদের দাবি, দলগুলোর সঙ্গে দিনের পর দিন সংলাপ করে কমিশন তাদের সর্বোচ্চ আন্তরিকতা দিয়ে সনদ ও তা বাস্তবায়নের পথরেখা তৈরি করেছে। এ ক্ষেত্রে কোনো ধরনের অনুরাগ বা বিরাগের বশবর্তী হয়নি বলে দাবি কমিশনের। তাদের প্রত্যাশা, আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই একধরনের মীমাংসার মধ্য দিয়ে নির্বাচনের দিকে অগ্রসর হবে। গণভোটের দিকে অগ্রগর হবে। মতপার্থক্য থাকলেও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে একধরনের ঐক্য আছে বলে মনে করছে কমিশন।

কয়েক দফা মেয়াদ বাড়ানোর পর আজ শেষ হচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের নির্ধারিত মেয়াদ। রাষ্ট্র সংস্কারের লক্ষ্যে কমিশনগুলোর দেওয়া প্রস্তাবের ভিত্তিতে জুলাই সনদ প্রণয়নের লক্ষ্যে গত ১২ ফেব্রুয়ারি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে সাত সদস্যবিশিষ্ট জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়।

২৮ অক্টোবর প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায়-সম্পর্কিত সুপারিশ হস্তান্তর করে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় আনুষ্ঠানিকভাবে এ সুপারিশ প্রধান উপদেষ্টার হাতে তুলে দেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। এতে সংবিধানসংশ্লিষ্ট ৪৮টি বিষয় গণভোটের মাধ্যমে আইনি ভিত্তি প্রদান এবং বাস্তবায়নের সুপারিশ করা হয়। জাতীয় সনদে সংবিধান-সম্পর্কিত সংস্কার প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নে প্রথমে ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’ নামে একটি আদেশ জারি, এরপর সংস্কার প্রস্তাবের বিষয়ে জনগণের সম্মতি নেওয়ার জন্য গণভোট নেওয়ার কথা বলা হয়েছে। এর বাইরে জুলাই সনদে থাকা সুপারিশগুলোর মধ্যে ৯টি সুপারিশ নির্বাহী আদেশে বাস্তবায়ন করা যাবে বলে মনে করে কমিশন। অন্যদিকে ২৮টি সংস্কার প্রস্তাব অধ্যাদেশ জারি করে বাস্তবায়নের জন্য সরকারকে সুপারিশ করা হয়েছে।

কমিশনের এই সুপারিশের পরপরই বিএনপিসহ কয়েকটি দল এর তীব্র বিরোধিতা করে। পাশাপাশি কমিশনের কঠোর সমালোচনায় অংশ নেয়। বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কারের জন্য জুলাই সনদ বাস্তবায়নে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশ রাজনীতিতে ঐক্যের বদলে অনৈক্য বা বিভক্তি বৃদ্ধি করবে বলে অভিযোগ উঠেছে। কমিশনের বিরুদ্ধে ‘প্রহসন’ বা ‘প্রতারণা’ করার অভিযোগ এনেছে বিএনপি। তারা জানিয়েছে রেফারিকে তারা কখনো গোল করতে দেখেনি। ১৭ অক্টোবর যে জুলাই সনদ সই করা হয়েছে, তার সঙ্গে এর বাস্তবায়নের সুপারিশের মিল নেই। একই সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকার, ঐকমত্য কমিশন ও দুই-তিনটি রাজনৈতিক দল মিলে একটি পক্ষ তৈরি করেছে বলে সন্দেহ প্রকাশ করেছে দলটি। আর বিএনপি নতুন করে জটিলতা সৃষ্টির চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ জামায়াতে ইসলামীর। দলটির নেতারা বলছেন, কমিশনের সুপারিশ নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন তুলে বিভাজন তৈরির অপচেষ্টা করা হচ্ছে। এর বাইরে সনদে স্বাক্ষর করা বাম ঘরানার কয়েকটি দল সমালোচনা করেছে নির্বাহী আদেশ ও অধ্যাদেশের মাধ্যমে কিছু সুপারিশ বাস্তবায়নের। তাদের বক্তব্য, কমিশন নিজেদের মনমতো এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আগে থেকে ওই দুই বিষয় নিয়ে তাদের কিছুই জানানো হয়নি।

এ ক্ষেত্রে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ‘চাপিয়ে দেওয়া’র নীতি অবলম্বন করেছে বলে মন্তব্য করে তারা। বিষয়টিকে বিপজ্জনক প্রবণতা বলেও তারা জানায়। কারণ এটাকে এখন অ্যালাউ করলে ভবিষ্যতে কোনো পরিস্থিতিতে সংবিধান সংশোধনের জন্য আর নির্বাচিত পার্লামেন্টের প্রয়োজন হবে না। কোনো একটা ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে সরকার নির্বাহী আদেশ দিয়েই সংবিধান পরিবর্তন করতে পারবে। এ ধরনের উদ্যোগের মধ্যে ভবিষ্যতে স্বৈরতন্ত্র, কর্তৃত্ববাদ এবং ফ্যাসিবাদ শাসনের ভিতটা কিন্তু রয়ে যাচ্ছে।

রাজনৈতিক দলগুলোর এ ধরনের সমালোচনাকে স্বাভাবিকভাবে নিচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। তাদের প্রত্যাশা, আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই দলগুলোর মধ্যে সৃষ্টি হওয়া বিভাজনের অবসান হবে এবং গণভোটের দিকে এগিয়ে যাবে দেশ। এ প্রসঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমি এককভাবে না সকলে মিলে একটা যাত্রার মধ্যে আছি। সেই যাত্রার একটা স্তর সকলে মিলে অতিক্রম করলাম। আমি সৌভাগ্যবান যে আমি এর সঙ্গে অংশগ্রহণ করতে পেরেছি। মতপার্থক্য থাকলেও ভবিষ্যতের একটা পথরেখা আমরা তৈরি করেছি। গণতান্ত্রিক সমাজ গড়তে মতপার্থক্য থাকবেই। সব মতপার্থক্য নিয়েই আমাদের মিলতে হবে এক জায়গায়। সেটার উদ্দেশ্য হচ্ছে একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার। আমি এখনো মনে করি, সবধরনের মতপার্থক্য থাকলেও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে একধরনের ঐক্য আছে। আমরা হয়তো ধীরগতিতে আগাচ্ছি তবে আমি মনে করি আমরা সফল হব।’ দলগুলোর সমালোচনাকে কীভাবে দেখছেন প্রসঙ্গে অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, ‘কমিশন তার প্রস্তাব দিয়েছে। যে কোনো কমিশনের ক্ষেত্রে যেটা হয় আমাদের ক্ষেত্রেও সেটা হয়েছে। আমরা আমাদের সুপারিশ দিয়েছি সরকারকে। এখন তাদেরকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে কীভাবে বাস্তবায়ন করবে। রাজনৈতিক দলগুলোর কিছু ভিন্নমত আছে, থাকবে। আমরা আশা করি, এই ভিন্নমতগুলো আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই একধরনের মীমাংসার মধ্য দিয়ে নির্বাচনের দিকে অগ্রসর হতে হবে। গণভোটের দিকে অগ্রসর হতে হবে।’

একই প্রসঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে যুক্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কমিশন অত্যন্ত দায়িত্বশীলতার সঙ্গে সবচেয়ে ভালো চেষ্টাই করেছে। জুলাই অভ্যুত্থানকে ধারণ করে ঐতিহাসিক সংস্কার প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিয়েছে কমিশন। সব ধরনের অনুরাগ-বিরাগের ঊর্ধ্বে উঠে বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে শতভাগ চেষ্টা করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নভেম্বরে গণভোট চেয়ে জামায়াতসহ আট দল ইসিতে
নভেম্বরে গণভোট চেয়ে জামায়াতসহ আট দল ইসিতে
বেকার বৃদ্ধি ও নারী শ্রমিক কমায় উদ্বেগ আইএমএফের
বেকার বৃদ্ধি ও নারী শ্রমিক কমায় উদ্বেগ আইএমএফের
প্রতীক তালিকায় কলি, শাপলাই চায় এনসিপি
প্রতীক তালিকায় কলি, শাপলাই চায় এনসিপি
প্রতারণার কাঠগড়ায় সরকার : মান্না
প্রতারণার কাঠগড়ায় সরকার : মান্না
ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট
ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট
গণ অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বিচার ও সংস্কার
গণ অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বিচার ও সংস্কার
জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার
জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার
গণভোট আগে বা পরে অর্জন একই
গণভোট আগে বা পরে অর্জন একই
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
থামছেই না ইসরায়েল
থামছেই না ইসরায়েল
বিএনপির লক্ষ্য গণমুখী বাংলাদেশ গড়া
বিএনপির লক্ষ্য গণমুখী বাংলাদেশ গড়া
সর্বশেষ খবর
প্রাইম ব্যাংকের নতুন কোম্পানি সেক্রেটারি হলেন নেয়ামুল হক এফসিএস
প্রাইম ব্যাংকের নতুন কোম্পানি সেক্রেটারি হলেন নেয়ামুল হক এফসিএস

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

দেশি-বিদেশি ১২০টির বেশি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ
দেশি-বিদেশি ১২০টির বেশি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ

২ মিনিট আগে | পর্যটন

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনইআইআরে মোবাইল ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ১০ লাখ মানুষের রুজি-রুটির উদ্বেগ
এনইআইআরে মোবাইল ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ১০ লাখ মানুষের রুজি-রুটির উদ্বেগ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাই অ্যান্ড্রুর উপাধি প্রত্যাহার করলেন রাজা চার্লস, ছাড়তে হবে রাজপ্রাসাদ
ভাই অ্যান্ড্রুর উপাধি প্রত্যাহার করলেন রাজা চার্লস, ছাড়তে হবে রাজপ্রাসাদ

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের আগে সৌদি লিগে খেলতে চেয়েছিলেন মেসি, ‘অনুমতি দেয়নি’ সরকার
বিশ্বকাপের আগে সৌদি লিগে খেলতে চেয়েছিলেন মেসি, ‘অনুমতি দেয়নি’ সরকার

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৭৫% ক্যাশ ডিভিডেন্ডে সন্তুষ্ট ওয়ালটনের বিনিয়োগকারীরা
১৭৫% ক্যাশ ডিভিডেন্ডে সন্তুষ্ট ওয়ালটনের বিনিয়োগকারীরা

২৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

‘আন্টি’ বলায় ব্লক, আনব্লক করতে জুড়ে দিলেন শর্ত
‘আন্টি’ বলায় ব্লক, আনব্লক করতে জুড়ে দিলেন শর্ত

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

দুই জিম্মির মরদেহ ইসরায়েলের কাছে হস্তান্তর করল হামাস
দুই জিম্মির মরদেহ ইসরায়েলের কাছে হস্তান্তর করল হামাস

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘পাঁয়তারা শাহিন’ গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘পাঁয়তারা শাহিন’ গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ নভেম্বর খুবি প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু
৭ নভেম্বর খুবি প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও সিন্ডিকেটের কবলে যাচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
আবারও সিন্ডিকেটের কবলে যাচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় উত্তরখানে দোয়া মাহফিল
খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় উত্তরখানে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম সীমান্তে ১৯ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম সীমান্তে ১৯ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাপের মুখে দেশের অর্থনীতি
চাপের মুখে দেশের অর্থনীতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটের ঝুঁকিতে দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটের ঝুঁকিতে দেড় কোটি মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩১ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় পৌরকর্মী নিহত
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় পৌরকর্মী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুততম সেঞ্চুরিতে ‘বিশ্বরেকর্ড’ লিচফিল্ডের
দ্রুততম সেঞ্চুরিতে ‘বিশ্বরেকর্ড’ লিচফিল্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেরেশতারা যাদের অভিশাপ দেন
ফেরেশতারা যাদের অভিশাপ দেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পেন্টাগনকে পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন ট্রাম্প
পেন্টাগনকে পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাম্প্রতিক অস্ত্র পরীক্ষা পারমাণবিক ছিল না : রাশিয়া
সাম্প্রতিক অস্ত্র পরীক্ষা পারমাণবিক ছিল না : রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবাড়ীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যশোরের বিএনপি নেতা নিহত
যাত্রাবাড়ীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যশোরের বিএনপি নেতা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেত্রকোনায় ট্রাকের সাথে সিএনজির সংঘর্ষ, নিহত দুই
নেত্রকোনায় ট্রাকের সাথে সিএনজির সংঘর্ষ, নিহত দুই

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

সেতুকাহিনি
সেতুকাহিনি

ডাংগুলি

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে