শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ নভেম্বর, ২০১৫

ঘুরে বেড়াই

বৈচিত্র্যময় দিনাজপুর

মায়াবী নয়নাভিরাম স্বপ্নপুরী; কান্তজিউ মন্দির, রামসাগর-রাজবাড়ী...
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বৈচিত্র্যময় দিনাজপুর

ঐতিহাসিক কান্তজিউ মন্দির, রামসাগর-রাজবাড়ী সাহিত্য ও সংস্কৃতির ঐতিহ্যমণ্ডিত দিনাজপুরের ইতিহাস অত্যন্ত প্রাচীন ও সমৃদ্ধ। বিশেষজ্ঞদের মতে, ভারতের ছোট নাগপুর, বিন্ধ্যা পর্বত প্রভৃতি লাখ লাখ বছরের প্রাচীন স্থানগুলোর মৃত্তিকার সমগোত্রীয় দিনাজপুরের মাটি। বহুকাল আগে হিমালয় পর্বতের ভগ্নিরূপে জন্ম নেওয়া বরেন্দ্র ভূমির হৃদয়-স্থানীয় স্থান দিনাজপুর। লোকশ্রুতি অনুযায়ী জনৈক দিনাজ অথবা দিনারাজ দিনাজপুর রাজপরিবারের প্রতিষ্ঠাতা। তার নামানুসারেই রাজবাড়ীতে অবস্থিত মৌজার নাম হয় দিনাজপুর। পরে ব্রিটিশ শাসকরা ঘোড়াঘাট সরকার বাতিল করে নতুন জেলা গঠন করে এবং রাজার সম্মানে জেলার নামকরণ করেন দিনাজপুর। বাংলাদেশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসনের সূচনায় সৃষ্ট আদি জেলা শহরগুলোর অন্যতম দিনাজপুর। ইংরেজ সেনারা পলাশী যুদ্ধের আট বছর পর ১৭৬৫ খ্রিস্টাব্দে এ এলাকা জয় করে। ফলে নবাবী শাসনের অবসানের সঙ্গে পতন হয় সাবেক রাজধানী ঘোড়াঘাট নগরের। তারপর থেকে গড়ে উঠতে শুরু করে দিনাজপুর শহর। আর এ শহরের নানা পৌরাণিক কাহিনী জন্ম নেয়। যার নিদর্শন আজও রয়েছে। এসব নিদর্শন দেশি-বিদেশি পর্যটকদের মুগ্ধ করে।

কীভাবে যাবেন : দিনাজপুর থেকে রাজধানী ঢাকার সঙ্গে যোগাযোগ রেলওয়ে ছাড়াও সড়কপথও রয়েছে। রেলওয়ে পথে দিনাজপুর-ঢাকা রুটে সরাসরি আন্তঃনগর একতা ও দ্রুতযান নামে দুটি ট্রেন রয়েছে। সড়কপথে রয়েছে এসি-নন-এসি বিভিন্ন কোচ। প্রাচীনতম জেলা সদর থেকে প্রত্যেক উপজেলার সঙ্গে রয়েছে বাস সার্ভিস। শহরে ঘুরে বেড়ানোর জন্য রিকশা ও অটোরিকশা রয়েছে।

কোথায় থাকবেন : দিনাজপুর শহরের এসি-নন-এসি আবাসিক ভালো মানের হোটেল আছে। আছে ভালো মানের পর্যটন হোটেল-মোটেল। হোটেলের মান অনুযায়ী রুম ৩০০ থেকে ২ হাজার টাকা দিতে হবে। আগে থেকে বুকিং করার ব্যবস্থা রয়েছে।

দর্শনীয় স্থানসমূহ : দিনাজপুর শহরের পূর্বদিকে ঐতিহাসিক রাজবাড়ী, উত্তরদিকে চেহেলগাজী মাজার, দক্ষিণে রামসাগর দিঘি। এ ছাড়া নবাবগঞ্জ উপজেলায় রয়েছে আশুড়ার বিল, স্বপ্নপুরী, বৌদ্ধবিহার, ঘোড়াঘাট উপজেলায় ঘোড়াঘাট দুর্গ, সুরা মসজিদ, বারপাইকরের গড়, পাঁচ পীরের দরগাহ, কাহারোল উপজেলায় ঐতিহাসিক কান্তজিউ মন্দির, নয়াবাদ মসজিদ, দীপশিখা মেটিস্কুল, খানসামা উপজেলায় ঐতিহাসিক আওকরা মসজিদ, বীরগঞ্জ উপজেলায় দৃষ্টিনন্দন সিংড়া ফরেস্ট জাতীয় উদ্যান, বিরল উপজেলায় সীমান্ত ঘেঁষে ধর্মপুর বনবিট, কড়াই বিল উল্লেখযোগ্য।

মায়াবী নয়নাভিরাম স্বপ্নপুরী : দিনাজপুর শহর থেকে সড়কপথে ৫২ কিলোমিটার দূরে নবাবগঞ্জ উপজেলার ৯ নম্বর কুশদহ ইউপির খালিশপুর মৌজায় এবং ফুলবাড়ী উপজেলা শহর থেকে স্বপ্নপুরীর দূরত্ব ১২ কি.মি। স্বপ্ন নয়, অথচ স্বপ্নের মতো সুন্দর নিরিবিলি নয়নাভিরাম মায়াবী স্বপ্নময় ভুবন স্বপ্নপুরী। স্বপ্নপুরীর গেটে এসে পৌঁছলে স্বাগত জানাবে দণ্ডায়মান দুটি বিশাল আকৃতির পরীর প্রতিকৃতি মূর্তি। এ দুটি পরী তাদের দুই ডানা প্রসারিত করে ও একহাত উঁচু করে গেটের দুই পাশে দাঁড়িয়ে রয়েছে। চোখে পড়বে পথের দুই ধারে সারি সারি দেবদারু গাছ। যেন এক মোহন-মায়াবী স্বপ্নিল ভুবন। এখানে রয়েছে নিশিপদ্ম, নীলপরী, সন্ধ্যাতারা, রজনীগন্ধা মেঠো ঘর এবং ভিআইপি কুঞ্জ নামের একাধিক মনোমুগ্ধকর ডাকবাংলো।

কাহারোলের ঐতিহাসিক কান্তজিউ মন্দির : দিনাজপুর জেলা সদর থেকে ২০ কি.মি উত্তরে এবং কাহারোল উপজেলা সদর থেকে ৭ কি.মি পূর্বে সুন্দরপুর ইউনিয়নে ঢেপা নদীর তীরে টেরাকোটা অলঙ্কারের কান্তজিউ মন্দির অবস্থিত। ভাস্কর কৌশল ও আপন মহিমায় নয়নাভিরাম কান্তজিউ মন্দির। প্রায় ৬২.৪৬ একর জায়গাজুড়ে বেষ্টনীর মধ্যে প্রায় ৩ একর জায়গা জুড়ে মন্দিরটি স্থাপিত। প্রায় ১ মিটার উঁচু এবং ১৮ মিটার বাহুবিশিষ্ট নির্মিত একটি বর্গাকার বেদীর ওপর এ মন্দির নির্মিত। বর্গাকারে নির্মিত ইটের তৈরি মন্দিরের প্রত্যেক বাহুর দৈর্ঘ্য ১৬ মিটার। তিনতলাবিশিষ্ট এ মন্দিরের নয়টি চূড়া বা রত্ন ছিল। এ জন্য এটিকে নবরত্ন মন্দির বলা হয়। শুরুতে মন্দিরের উচ্চতা ছিল ৭০ ফুট। মন্দিরের বাইরে দেয়ালজুড়ে পোড়ামাটির ফলকে দেবমূর্তির ছবি খোদাই করা রয়েছে এবং পোড়া মাটির চিত্রফলকে রামায়ণ মহাভারত কাহিনীসহ শ্রীকৃষ্ণের কাহিনী ও সম্রাট আকবরের কিছু চিত্রকর্ম তুলে ধরা হয়েছে। মন্দিরের পশ্চিম দিকের দ্বিতীয় বারান্দা থেকে সিঁড়ি উপরের দিকে উঠে গেছে। মন্দিরের নিচতলায় ২৪টি, দ্বিতীয় তলায় ২০টি এবং তৃতীয় তলায় ১২টি দরজা রয়েছে।

 

 

নয়নাভিরাম দিঘি রামসাগর : দিনাজপুর শহর থেকে ৮ কি.মি দূরে দক্ষিণে নৈসর্গিক ও স্মৃতিময় হয়ে আছে দিনাজপুরের মহারাজাদের কীর্তিময় রামসাগর। অপরূপ নয়নাভিরাম দিঘিটি ভ্রমণকারীদের মনকে ছুঁয়ে যায় ভালো লাগার পরশে। চারদিকে সুউচ্চ মাটির টিবি, মাঝখানে দৃষ্টিনন্দন দিঘির নীল জলরাশি। পাড়ভূমিসহ এ দিঘির মোট জমির পরিমাণ ১৪৬ একর। দিঘির দৈর্ঘ্য ৩ হাজার ৩৯৯ ফিট এবং প্রস্থ ৯৯৮ ফিট। গভীরতা গড়ে প্রায় ৯ মিটার, সর্বোচ্চ পাড়ের উচ্চতা প্রায় ১৩৫০ মিটার। রামসাগরের দৈর্ঘ্য ১১৮০ গজ ও প্রস্থ ৩২০ গজ। ভ্রমণপিপাসুদের পদচারণায় এখন আর আগের মতো প্রাণচাঞ্চল হয়ে ওঠে না দিঘির পরিবেশ। এ ছাড়াও বাংলোর পাশে একটি ছোট্ট চিরিয়াখানা ও শিশুদের জন্য পার্ক রয়েছে। রামসাগরের একাধিক ছোট ছোট টিনের চালা। 

ঐতিহ্যবাহী নাগ দরজার রাজবাড়ী : দিনাজপুর শহরের যে কোনো প্রান্ত থেকে রিকশা বা অটোরিকশায় আসা যাবে এখানে। এটি মোগল আমলের মধ্যযুগীয় স্থাপত্য শিল্পের এক অনন্য নিদর্শন। হিন্দু-মুসলিম ও ইংরেজ এ তিন যুগের স্থাপত্য বৈশিষ্ট্যের বিচিত্র দৃষ্টিনন্দন এর সমাবেশ এ রাজবাড়ীটি।

রাজবাড়ী অনধিক ৪০০ বছরের পুরনো এবং মূল বাড়িটি ৩০ বিঘা জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত। চারদিক থেকে সুউচ্চ প্রাচীর ঘেরা রাজবাড়ীর অনেকটি প্রবেশদ্বার। এর মধ্যে ধর্মাদেউড়ী, সিংহ দেউড়ী, বেলতলীর দেউড়ী (নাট মন্দিরে যাওয়ার দ্বার), ঠাকুরবাড়ীর দেউড়ী, হাতিশালার দেউড়ী, হীরাবাগ দেউড়ী অন্যতম। রাজবাড়ীর প্রধানত দুটি অংশ- আয়নামহল ও রানীমহল। এ ছাড়াও আছে ঠাকুরবাড়ী ও হীরাবাগ এলাকা। এখানে ছিল রাজকীয় ফুলবাগান, সবজি বাগান এবং পদ্মসাগর, শুকসাগর, আনন্দসাগর, মাতাসাগর ও রামসাগর জাতীয় বৃহৎ দিঘি।

বীরগঞ্জের সিংড়া ফরেস্ট : এক সময়ে বাঘ, নীল গাইসহ বিভিন্ন বন্য জীবজন্তুর অবাধ বিচরণের অভয়ারণ্য ছিল গহিন অরণ্য সিংড়া ফরেস্ট। এখন সুন্দর নিরিবিলি গাছ-গাছালির মোহনীয় প্রকৃতির নয়নাভিরাম সিংড়া ফরেস্ট, যা দর্শনার্থী, পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সমর্থ। শহরের কোলাহল থেকে মুক্তি পেতে নিরিবিলি পরিবেশে মায়াবী হাতছানির এক অনুপম দৃশ্য মহিমান্বিত দিনাজপুরের সিংড়া ফরেস্ট ঠিক যেন স্বর্গের মতো।

মো. রিয়াজুল ইসলাম, দিনাজপুর প্রতিনিধি

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
পাটগ্রামে বিএসএফের পুশইনের পর বিজিবির হাতে আটক ৬ ভারতীয়
পাটগ্রামে বিএসএফের পুশইনের পর বিজিবির হাতে আটক ৬ ভারতীয়

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে সিগারেটের দাম নিয়ে দ্বন্দ্বে খুন হলেন দোকানি
মুন্সীগঞ্জে সিগারেটের দাম নিয়ে দ্বন্দ্বে খুন হলেন দোকানি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঈদে ট্রেনে ফিরতি যাত্রা : ১০ জুনের টিকিট মিলবে আজ
ঈদে ট্রেনে ফিরতি যাত্রা : ১০ জুনের টিকিট মিলবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউ ইয়র্ক সিটি পুলিশে পদোন্নতি পেলেন ৫ বাংলাদেশি
নিউ ইয়র্ক সিটি পুলিশে পদোন্নতি পেলেন ৫ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরাকান আর্মির হাতে জান্তা বাহিনীর জেনারেল নিহত
আরাকান আর্মির হাতে জান্তা বাহিনীর জেনারেল নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯০ দিনে কেন নির্বাচন করা সম্ভব নয়?
৯০ দিনে কেন নির্বাচন করা সম্ভব নয়?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি দেশকে গণতান্ত্রিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা
জরুরি দেশকে গণতান্ত্রিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টঙ্গীতে পুকুর থেকে শিশুর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
টঙ্গীতে পুকুর থেকে শিশুর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনোয়ারায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ মেরামতে সেনাবাহিনী
আনোয়ারায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ মেরামতে সেনাবাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ মে)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ঝিনাইদহে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের জন্য আবারও জনগণ রাস্তায় নামতে বাধ্য হবে : খোকন
নির্বাচনের জন্য আবারও জনগণ রাস্তায় নামতে বাধ্য হবে : খোকন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় ঝড়ে পড়া নারিকেল নিয়ে সংঘর্ষে নারীসহ আহত ৮
কুষ্টিয়ায় ঝড়ে পড়া নারিকেল নিয়ে সংঘর্ষে নারীসহ আহত ৮

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকীতে নোয়াখালীতে আলোচনা সভা
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকীতে নোয়াখালীতে আলোচনা সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মব ফ্যাসিজমের শেষ কোথায়
মব ফ্যাসিজমের শেষ কোথায়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে মোগর খাল পুনরুদ্ধার কার্যক্রম পরিদর্শন
গাজীপুরে মোগর খাল পুনরুদ্ধার কার্যক্রম পরিদর্শন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

'টানা বৃষ্টির পরও চট্টগ্রাম নগরে জলাবদ্ধতা না হওয়া বড় সাফল্য'
'টানা বৃষ্টির পরও চট্টগ্রাম নগরে জলাবদ্ধতা না হওয়া বড় সাফল্য'

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমিরাতের পর পাকিস্তান সিরিজও হারল বাংলাদেশ
আমিরাতের পর পাকিস্তান সিরিজও হারল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজধানীতে ১১ জন পেশাদার ছিনতাইকারী গ্রেফতার
রাজধানীতে ১১ জন পেশাদার ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াত একটি সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : মুহাম্মদ তাহের
জামায়াত একটি সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : মুহাম্মদ তাহের

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের সতর্কবার্তা
৭ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গুয়ার হাওরে আগুনে পুড়ল পর্যটকবাহী হাউস বোট
টাঙ্গুয়ার হাওরে আগুনে পুড়ল পর্যটকবাহী হাউস বোট

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন কিমি হেঁটে খাল খনন পরিদর্শন করলেন গাজীপুর সিটির প্রশাসক
তিন কিমি হেঁটে খাল খনন পরিদর্শন করলেন গাজীপুর সিটির প্রশাসক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আলোচনা সভা
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আলোচনা সভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘চিকেন নেক’-এ রাফাল যুদ্ধবিমান ও এস-৪০০ মোতায়েন করল ভারত
‘চিকেন নেক’-এ রাফাল যুদ্ধবিমান ও এস-৪০০ মোতায়েন করল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানির নিচে কুমিল্লা নগরীর সড়ক, দুর্ভোগে নগরবাসী
পানির নিচে কুমিল্লা নগরীর সড়ক, দুর্ভোগে নগরবাসী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাঁধের বাইরে ভাসছে তালতলীর তিন গ্রাম
বাঁধের বাইরে ভাসছে তালতলীর তিন গ্রাম

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতাহীন দেশেই জিয়া যুদ্ধ শুরু করেছিলেন
নেতাহীন দেশেই জিয়া যুদ্ধ শুরু করেছিলেন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় জায়গা সংক্রান্ত বিরোধে হামলায় বৃদ্ধ নিহত
পটিয়ায় জায়গা সংক্রান্ত বিরোধে হামলায় বৃদ্ধ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশকে ঠেকাতে গিয়ে ভারতের ভয়ংকর ক্ষতি
বাংলাদেশকে ঠেকাতে গিয়ে ভারতের ভয়ংকর ক্ষতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে আরও বৃষ্টি? যা বলল আবহাওয়া অফিস
আসছে আরও বৃষ্টি? যা বলল আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কার মতো বাংলাদেশেও আইসিসি পদক্ষেপ নেবে: ফারুক
শ্রীলঙ্কার মতো বাংলাদেশেও আইসিসি পদক্ষেপ নেবে: ফারুক

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চিকেন নেক’-এ রাফাল যুদ্ধবিমান ও এস-৪০০ মোতায়েন করল ভারত
‘চিকেন নেক’-এ রাফাল যুদ্ধবিমান ও এস-৪০০ মোতায়েন করল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃদরোগ সচেতনতা আমাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি : ডা. জুবাইদা রহমান
হৃদরোগ সচেতনতা আমাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি : ডা. জুবাইদা রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবির নতুন সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল
বিসিবির নতুন সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে’ ফরাসি প্রেসিডেন্টের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানাল ইসরায়েল
‘ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে’ ফরাসি প্রেসিডেন্টের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানাল ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবিতে ক্রিকেট ছাড়া সবই হচ্ছে: তামিম ইকবাল
বিসিবিতে ক্রিকেট ছাড়া সবই হচ্ছে: তামিম ইকবাল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বুলবুলকে কাউন্সিলর হিসেবে অনুমোদন দিল বিসিবি
বুলবুলকে কাউন্সিলর হিসেবে অনুমোদন দিল বিসিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?
সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে টেলিযোগাযোগ সেবা বিঘ্নিত, ৫ হাজারের বেশি সাইট ডাউন
দেশে টেলিযোগাযোগ সেবা বিঘ্নিত, ৫ হাজারের বেশি সাইট ডাউন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি যাদের নায়িকা হয়েছি, সকলেই পরে মেগাস্টার হয়েছেন’
‘আমি যাদের নায়িকা হয়েছি, সকলেই পরে মেগাস্টার হয়েছেন’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাপানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠকে যেসব চুক্তি হলো
জাপানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠকে যেসব চুক্তি হলো

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবরার ফাহাদের ভাইকে ছাত্র ইউনিয়ন নেতার প্রাণনাশের হুমকি, থানায় জিডি
আবরার ফাহাদের ভাইকে ছাত্র ইউনিয়ন নেতার প্রাণনাশের হুমকি, থানায় জিডি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তরায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার, দেড় কোটি টাকাসহ গ্রেফতার ৫
উত্তরায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার, দেড় কোটি টাকাসহ গ্রেফতার ৫

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খাদ্য সংকট সেন্টমার্টিনে, লোকালয় প্লাবিত
খাদ্য সংকট সেন্টমার্টিনে, লোকালয় প্লাবিত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির সভাপতি হয়ে যা বললেন বুলবুল
বিসিবির সভাপতি হয়ে যা বললেন বুলবুল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পণ্যবাহী ট্রাকে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে এনসিপি নেতা আটক
পণ্যবাহী ট্রাকে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে এনসিপি নেতা আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হৃদয়স্পর্শী’ কাহিনির আড়ালে নির্মম বাস্তবতা? উঠে আসছে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ
‘হৃদয়স্পর্শী’ কাহিনির আড়ালে নির্মম বাস্তবতা? উঠে আসছে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাঁচ বিভাগে অতি ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা
পাঁচ বিভাগে অতি ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৫০ কোটি আলোকবর্ষ দূরের ছবি তুলে ইতিহাস গড়লো টেলিস্কোপ
৪৫০ কোটি আলোকবর্ষ দূরের ছবি তুলে ইতিহাস গড়লো টেলিস্কোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘হেরা ফেরি থ্রি’ : পরেশের বিষয়ে যা বললেন জনি লিভার
‘হেরা ফেরি থ্রি’ : পরেশের বিষয়ে যা বললেন জনি লিভার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার হুঁশিয়ারি ম্যাক্রোঁর
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার হুঁশিয়ারি ম্যাক্রোঁর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমগ্র জাতি নির্বাচনের জন্য অপেক্ষমাণ, এটা ড. ইউনূসের বোঝা উচিত : সালাহউদ্দিন
সমগ্র জাতি নির্বাচনের জন্য অপেক্ষমাণ, এটা ড. ইউনূসের বোঝা উচিত : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব গাজায় ‘ধারাবাহিক হত্যাকাণ্ডের শামিল’: হামাস
যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব গাজায় ‘ধারাবাহিক হত্যাকাণ্ডের শামিল’: হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গুয়ার হাওরে আগুনে পুড়ল পর্যটকবাহী হাউস বোট
টাঙ্গুয়ার হাওরে আগুনে পুড়ল পর্যটকবাহী হাউস বোট

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়ছে ৩ বিভাগের নদ-নদীর পানি, বন্যা হতে পারে যেসব জেলায়
বাড়ছে ৩ বিভাগের নদ-নদীর পানি, বন্যা হতে পারে যেসব জেলায়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সভাপতি রাকিবের অসুস্থতা নিয়ে বিভ্রান্তি না ছড়াতে ছাত্রদলের অনুরোধ
সভাপতি রাকিবের অসুস্থতা নিয়ে বিভ্রান্তি না ছড়াতে ছাত্রদলের অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হজযাত্রীদের দাবদাহ সংক্রান্ত সতর্কবার্তা জারি করেছে সৌদি
হজযাত্রীদের দাবদাহ সংক্রান্ত সতর্কবার্তা জারি করেছে সৌদি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসেম্বরে ভোট চায় শতাধিক দল
ডিসেম্বরে ভোট চায় শতাধিক দল

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি মাত্র লোক নির্বাচন চান না
একটি মাত্র লোক নির্বাচন চান না

প্রথম পৃষ্ঠা

ইজারা হয়নি অনেক হাটের
ইজারা হয়নি অনেক হাটের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি অ্যাপে জি২০ বৈঠক
বাংলাদেশি অ্যাপে জি২০ বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রাইম জোন মোহাম্মদপুর মিরপুর
ক্রাইম জোন মোহাম্মদপুর মিরপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিস্তীর্ণ জনপদ
পানির নিচে বিস্তীর্ণ জনপদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাঁচ দিন লক ছিল নাহিদের এনআইডি
পাঁচ দিন লক ছিল নাহিদের এনআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে পাশে থাকবে জাপান
নতুন বাংলাদেশ গড়তে পাশে থাকবে জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইঞ্জিন সমস্যায় হিমশিম খাচ্ছে রেলওয়ে
ইঞ্জিন সমস্যায় হিমশিম খাচ্ছে রেলওয়ে

নগর জীবন

ভুট্টা চাষে অভাবনীয় সাড়া
ভুট্টা চাষে অভাবনীয় সাড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈরী আবহাওয়ায় ৬ হাজার টাওয়ার অকেজো
বৈরী আবহাওয়ায় ৬ হাজার টাওয়ার অকেজো

নগর জীবন

মব ফ্যাসিজমের শেষ কোথায়
মব ফ্যাসিজমের শেষ কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

হৃদরোগ সচেতনতা স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি
হৃদরোগ সচেতনতা স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদ নাটকের সাতসতেরো
ঈদ নাটকের সাতসতেরো

শোবিজ

হাতের টানেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
হাতের টানেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর হাতে এনসিপি নেতা আটক
সেনাবাহিনীর হাতে এনসিপি নেতা আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

হোয়াইট হাউস ছাড়লেন মাস্ক
হোয়াইট হাউস ছাড়লেন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎসবের আমেজ হালদাপাড়ে
উৎসবের আমেজ হালদাপাড়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

জৈব সারে ধানের বাম্পার ফলন
জৈব সারে ধানের বাম্পার ফলন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের পুশইন চলছেই
ভারতের পুশইন চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিসিবির নতুন সভাপতি বুলবুল
বিসিবির নতুন সভাপতি বুলবুল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকাকে ছুরিকাঘাতের পর ছাত্রলীগ নেতার আত্মহত্যার চেষ্টা
প্রেমিকাকে ছুরিকাঘাতের পর ছাত্রলীগ নেতার আত্মহত্যার চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীর মর্যাদা বাড়বে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীর মর্যাদা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদরাসাছাত্রকে হাত ভেঙে ও মুখে মাটি ঢুকিয়ে হত্যা
মাদরাসাছাত্রকে হাত ভেঙে ও মুখে মাটি ঢুকিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী অপহরণকারী চক্রের পাঁচ সদস্য গ্রেপ্তার
নারী অপহরণকারী চক্রের পাঁচ সদস্য গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা

সম্পাদকীয়

বৈরী আবহাওয়ায় চট্টগ্রামের ফ্লাইট নামল ঢাকায়
বৈরী আবহাওয়ায় চট্টগ্রামের ফ্লাইট নামল ঢাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী পালিত
জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী পালিত

প্রথম পৃষ্ঠা

গত ১৬ বছরের অন্যায়-অনিয়ম চলতে দেওয়া যাবে না
গত ১৬ বছরের অন্যায়-অনিয়ম চলতে দেওয়া যাবে না

নগর জীবন