শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:২০, শনিবার, ৩১ মে, ২০২৫

বিশেষ লেখা

৯০ দিনে কেন নির্বাচন করা সম্ভব নয়?

বিশেষ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
৯০ দিনে কেন নির্বাচন করা সম্ভব নয়?

৯০ দিন, মানে তিন মাস। অনেক দীর্ঘ সময়। তিন মাসে পৃথিবীতে অনেক কিছু করা যায়। অনেক উত্থান-পতন ঘটে। স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হয়েছিল মাত্র ৩৬ দিনের আন্দোলনে। সেখানে ৯০ দিনে একটি নির্বাচন করা যাবে না কেন? এই বিতর্কে না গিয়ে আসুন আমরা অতীতের নির্বাচনগুলো বিশ্লেষণ করি—অতীতের তত্ত্বাবধায়ক সরকারগুলো ৯০ দিনে কী কী কাজ সম্পন্ন করে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্পন্ন করেছিল।

স্বৈরাচারের পতনের পর বাংলাদেশে প্রথম নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হয় ১৯৯০ সালে। ৯ বছরের স্বৈরশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়।

এরপর তিন দলীয় জোট একমত হয়ে সুপ্রিম কোর্টের তৎকালীন প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হিসেবে মনোনীত করে। কিন্তু বিচারপতি সাহাবুদ্দীন শর্ত দিয়েছিলেন যে তিনি নির্বাচন শেষে আবার প্রধান বিচারপতির পদে ফিরে যাবেন। এই শর্ত মানলেই কেবল তিনি রাজি হতে পারেন। তিন জোট এতে রাজি হয় এবং বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।

দায়িত্ব গ্রহণের পর তিনি তিন মাস সময়ের মধ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের আয়োজন ছাড়াও বেশ কিছু কাজ করেন। যে কাজগুলোর মধ্যে রয়েছে—
এক. কালো আইন বাতিল : মাত্র সাত দিনের মধ্যে তিনি বিশেষ ক্ষমতা আইন, প্রেস অ্যান্ড পাবলিকেশনসের বিতর্কিত ধারাসহ অন্তত পাঁচটি নিবর্তনমূলক আইন অধ্যাদেশের মাধ্যমে বাতিল করেন।

দুই. বিচার বিভাগ পৃথককরণ : একটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে তিনি বিচার বিভাগকে নির্বাহী বিভাগ থেকে সম্পূর্ণ আলাদা করেন। এ ক্ষেত্রে তিনি আদালতের একটি মামলার রায়কে সামনে নিয়ে এসে কাজটি সম্পন্ন করেন।

তিন. প্রশাসনিক সংস্কার : দায়িত্ব গ্রহণের মাত্র দুই সপ্তাহের মধ্যে তিনি প্রশাসনে ব্যাপক রদবদল করেন।

প্রায় সব কটি মন্ত্রণালয়ের সচিব পদে রদবদল করা হয়। এরশাদ সরকারের ঘনিষ্ঠ সচিবদের বাদ দেওয়া হয়। দেশজুড়ে জেলা প্রশাসকদের নতুন করে পদায়ন করা হয়। মাঠ পর্যায়ে পুলিশ প্রশাসনে ব্যাপক রদবদল করা হয়। অর্থাৎ পুরো প্রশাসনিক সংস্কার বিচারপতি সাহাবুদ্দীনের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার মাত্র ১৫ দিনের মধ্যে সম্পন্ন করে।
চার. নির্বাচন কমিশন সংস্কার ও পুনর্গঠন : নির্বাচন কমিশন সংস্কার এবং পুনর্গঠন ছিল সেই সময় একটি বড় দাবি। এই কাজটি সম্পন্ন করতে বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় লাগে মাত্র এক মাস। এই এক মাসের মধ্যে কয়েকটি আইন পরিবর্তন করা হয়। নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা বৃদ্ধি করা হয়। নতুন নির্বাচন আচরণবিধি প্রণয়ন করা হয়। বিচারপতি আব্দুর রউফের নেতৃত্বে একটি যোগ্য কার্যকর নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়। এই নির্বাচন কমিশনের অধীনেই অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।

পাঁচ. এরশাদকে গ্রেপ্তার ও বিচার শুরু : বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ দায়িত্ব গ্রহণ করে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে গ্রেপ্তার করেন এবং তাঁকে গৃহবন্দি অবস্থায় রাখা হয়। একই সঙ্গে তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক দুর্নীতির মামলার বিচার শুরু হয়।

ছয়. স্বৈরাচারের সহযোগীদের গ্রেপ্তার এবং বিচার শুরু : একই সময়ে তিনি এরশাদের ৯ বছরের শাসনব্যবস্থায় যারা দুর্নীতি, অনিয়ম, স্বেচ্ছাচারিতার সঙ্গে জড়িত ছিল, তাদের বিচার শুরু করেন। বেশ কয়েকজন স্বৈরাচারের দোসরকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনেন।

সাত. এরশাদের দুর্নীতি তদন্তে তদন্ত কমিশন গঠন : এই সময়ের মধ্যে বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ বিচারপতি আহসান উদ্দীনের নেতৃত্বে একটি তদন্ত কমিশন গঠন করেন। সেই তদন্ত কমিশন এরশাদের দুর্নীতি সম্পর্কে একটি পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ করে। মাত্র ৪৫ দিনের মধ্যে এই প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।

আমরা যদি বিচারপতি সাহাবুদ্দীনের তিন মাসের শাসনব্যবস্থা পর্যালোচনা করি, তাহলে দেখব এই তিন মাস সময়ের মধ্যে তিনি বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন তিনটি কাজ সমান্তরালে একসঙ্গে করেছেন। একটির পর আরেকটি বা একটির সঙ্গে আরেকটির কোনো সম্পর্ক ছিল না। ৯০ দিনের মধ্যে বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ ৪৭ দিন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। অর্থাৎ প্রতি এক দিন অন্তর তিনি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করেছেন। বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ এই ৯০ দিনে মাত্র একবার বিদেশ সফর করেছিলেন। বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ তাঁর তিন মাসের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে যতগুলো কাজ করেছেন, ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার ১০ মাসে কি তার অর্ধেক পরিমাণ কাজ করেছে? বিচারপতি সাহাবুদ্দীন পুরোপুরি নজর দিয়েছিলেন জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের ওপর। এ কারণে তিনি বিদেশ সফর বা অন্য কোনো অযাচিত কাজে মনোনিবেশ না করে নির্বাচন, সংস্কার এবং এরশাদের বিচারের বিষয়ে মনোনিবেশ করেছিলেন। সফলও হয়েছিলেন তিনি।

বাংলাদেশে দ্বিতীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে সুপ্রিম কোর্টের সাবেক বিচারপতি হাবিবুর রহমানের নেতৃত্বে। ১৯৯৬ সালের ওই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অন্যতম উপদেষ্টা ছিলেন আজকের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ওই তত্ত্বাবধায়ক সরকারও ৯০ দিনের মধ্যে কতগুলো কঠিন ও যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করে দেশকে নির্বাচনের পথে নিয়ে যায়।

এবার দেখা যাক বিচারপতি হাবিবুর রহমানের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার কী কী কাজ করেছিল।

এক. সেনা বিদ্রোহ দমন : নির্বাচনের তিন মাস সময়ের মধ্যে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ইতিহাসে সবচেয়ে সফলভাবে একটি সেনা বিদ্রোহ দমন করেছিল। ওই সময় তৎকালীন জেনারেল নাসিমের নেতৃত্বে একটি সেনা বিদ্রোহের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল তৎকালীন রাষ্ট্রপতি আবদুর রহমান বিশ্বাসকে সরানোর জন্য। কিন্তু বিচারপতি হাবিবুর রহমানের দূরদর্শিতায় সেই পরিস্থিতি সামাল দেওয়া হয় এবং নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দেওয়া হয়। ওই সময় বিচারপতি হাবিবুর রহমান জাতির উদ্দেশে একটি অসাধারণ ভাষণ দিয়েছিলেন।

দুই. নির্বাচন কমিশন সংস্কার : ওই সময় বিচারপতি হাবিবুর রহমান নির্বাচন কমিশন নতুন করে সংস্কার করেন। আবু হেনার নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠিত হয় এবং নির্বাচনের বেশ কিছু আইন সংস্কার করা হয়। হাবিবুর রহমানই প্রথম নির্বাচন কমিশনকে পৃথক করেন এবং নির্বাচন আইনের জবাবদিহির মাধ্যমে একটি স্বচ্ছ নির্বাচনব্যবস্থার পথ উন্মুক্ত করে দেন।

তিন. ভোটার তালিকা সংশোধন : ওই তিন মাস সময়ের মধ্যে বিচারপতি হাবিবুর রহমানের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার একটি নতুন ভোটার তালিকা তৈরি করে। অতীতে ভোটার তালিকার ভুলত্রুটি, বিচ্যুতি ইত্যাদি দূর করে তিনি একটি স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য ভোটার তালিকা তৈরি করেন।

চার. প্রশাসন সংস্কার : ওই সময় বিচারপতি হাবিবুর রহমানের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রশাসনে ব্যাপক রদবদল করেন এবং প্রশাসনের নিরপেক্ষতা তৈরি করেন। মাঠ প্রশাসন থেকে শুরু করে সচিব পর্যায় পর্যন্ত সব রদবদল করা হয় মাত্র ১৫ দিন সময়ের মধ্যে।

পাঁচ. পুলিশ প্রশাসনে ব্যাপক রদবদল : বিচারপতি হাবিবুর রহমান দায়িত্ব গ্রহণ করে এক মাসেরও কম সময়ে পুলিশ প্রশাসনে ব্যাপক রদবদল করেন এবং পুলিশকে নিরপেক্ষ অবস্থানে নিয়ে আসতে সক্ষম হন। ওই তিন মাস সময়ে বিচারপতি হাবিবুর রহমান একবারও বিদেশ সফর করেননি। তিনি তাঁর পুরো মনোযোগ দিয়েছিলেন একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের দিকে। ওই সময়ে তিনি যতগুলো ঝুঁকিপূর্ণ এবং কঠিন কাজ করেছিলেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার ১০ মাসেও তা করতে পারেনি।

২০০১ সালে সুপ্রিম কোর্টের সাবেক প্রধান বিচারপতি লতিফুর রহমানের নেতৃত্বে গঠিত হয় তৃতীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার। ওই তত্ত্বাবধায়ক সরকার দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং দ্রুত কাজের জন্য ব্যাপকভাবে আলোচিত ও প্রশংসিত হয়। লতিফুর রহমান তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান হিসেবে শপথগ্রহণের সঙ্গে সঙ্গে ১৩ জন সচিবকে বদলি করেন। শপথ অনুষ্ঠানে চা পান করতে করতে সচিবরা তাঁদের বদলি বা ওএসডির খবর জানতে পারেন।

এবার দেখা যাক বিচারপতি লতিফুর রহমানের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার কী কী কাজ করেছিল।

এক. প্রশাসনে ব্যাপক রদবদল : সাত দিনের মধ্যে তিনি মাঠ প্রশাসনে ব্যাপক রদবদল ঘটিয়েছিলেন এবং মাঠ প্রশাসনকে একটি নিরপেক্ষ অবস্থানে নিয়ে এসেছিলেন।

দুই. আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীতে ব্যাপক পরিবর্তন : দুই সপ্তাহ সময়ের মধ্যে তিনি পুলিশ প্রশাসনসহ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক পরিবর্তন এনেছিলেন এবং একটি নিরপেক্ষ পুলিশ প্রশাসনের মাধ্যমে নির্বাচন যেন সম্ভব হয়, তা নিশ্চিত করেছিলেন।

তিন. অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার : ওই সময়ে বিচারপতি লতিফুর রহমান সরকারের সবচেয়ে সাহসী ও আলোচিত কাজ ছিল মাত্র এক মাসের মধ্যে বাংলাদেশকে তিনি অবৈধ অস্ত্রমুক্ত করতে পেরেছিলেন। এমনকি ফেনীর জয়নাল হাজারীসহ আওয়ামী লীগের সময়ের বিভিন্ন সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ ও অস্ত্রধারীকে তিনি আইনের আওতায় আনতে সক্ষম হয়েছিলেন। আওয়ামী লীগের প্রবল প্রতিবাদ সত্ত্বেও তিনি পিছপা হননি এবং কঠোরভাবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছিলেন, যা একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করেছিল। এই তিন মাস সময়ে তিনি মাত্র একবার বিদেশ সফরে গিয়েছিলেন জরুরি প্রয়োজনে। লতিফুর রহমানের তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে মনে করা হয় সবচেয়ে করিতকর্মা এবং দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে একটি অনুকরণীয় সরকার।

এ তো গেল বাংলাদেশের তিনটি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাজের ফিরিস্তি। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যুদ্ধ পরিস্থিতিতে বা যুদ্ধোত্তর সময়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হয়েছিল। কোনো তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মেয়াদই তিন মাসের বেশি ছিল না। বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক উত্তরণের এই পদ্ধতি দেখে পাকিস্তানও তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করে। সেখানেও তত্ত্বাবধায়ক সরকার তিন মাসের মধ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্পন্ন করে। কাজেই রাষ্ট্র সংস্কার, বিচারপ্রক্রিয়া শুরু করা এবং নির্বাচনের উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করার জন্য ৯০ দিন অনেক দীর্ঘ সময়। তাহলে ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার কেন সময়ক্ষেপণ করছে? কীসের আশায় তাঁরা নির্বাচন নিয়ে একটি ধূম্রজাল সৃষ্টি করছেন। এই প্রশ্ন এখন জনগণের।

এই বিভাগের আরও খবর
সংবাদপত্রের কালো দিবস কাল, বিএফইউজে ও ডিইউজের আলোচনা সভা
সংবাদপত্রের কালো দিবস কাল, বিএফইউজে ও ডিইউজের আলোচনা সভা
বেগম রোকেয়া পদকের জন্য আগ্রহীদের ২০ জুনের মধ্যে ফরম পূরণের আহ্বান
বেগম রোকেয়া পদকের জন্য আগ্রহীদের ২০ জুনের মধ্যে ফরম পূরণের আহ্বান
ফিটনেসবিহীন গাড়ি সড়কে চলতে দেওয়া হবে না : সড়ক উপদেষ্টা
ফিটনেসবিহীন গাড়ি সড়কে চলতে দেওয়া হবে না : সড়ক উপদেষ্টা
নির্বাচনের সময় যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনের সময় যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আবু সাঈদ হত্যা: এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
আবু সাঈদ হত্যা: এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
হঠাৎ উত্তপ্ত প্রেস ক্লাব, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ পুলিশের
হঠাৎ উত্তপ্ত প্রেস ক্লাব, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ পুলিশের
১৩ অঞ্চলের নদীবন্দরে এক নম্বর সতর্কতা সংকেত
১৩ অঞ্চলের নদীবন্দরে এক নম্বর সতর্কতা সংকেত
জাতীয় পতাকা পরিবর্তনের দাবি, সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন: প্রেস উইং
জাতীয় পতাকা পরিবর্তনের দাবি, সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন: প্রেস উইং
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নবায়নে বিপাকে পড়তে পারেন অনেক বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নবায়নে বিপাকে পড়তে পারেন অনেক বাংলাদেশি
পরিবেশবান্ধব বাঁশের আসবাবপত্রের ব্যবহার বাড়াতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
পরিবেশবান্ধব বাঁশের আসবাবপত্রের ব্যবহার বাড়াতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
চার অতিরিক্ত ডিআইজিকে বদলি
চার অতিরিক্ত ডিআইজিকে বদলি
ইউনূস-তারেক বৈঠকে সন্তুষ্ট উপদেষ্টা পরিষদ : পরিবেশ উপদেষ্টা
ইউনূস-তারেক বৈঠকে সন্তুষ্ট উপদেষ্টা পরিষদ : পরিবেশ উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
ঈদুল আজহায় ‘৯৯৯’ ফোন সার্ভিসে ১৫ হাজারের বেশি কল
ঈদুল আজহায় ‘৯৯৯’ ফোন সার্ভিসে ১৫ হাজারের বেশি কল

৫ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জের মাদারীপুরে প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসা, প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি এলাকাবাসীর
কেরানীগঞ্জের মাদারীপুরে প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসা, প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি এলাকাবাসীর

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদপত্রের কালো দিবস কাল, বিএফইউজে ও ডিইউজের আলোচনা সভা
সংবাদপত্রের কালো দিবস কাল, বিএফইউজে ও ডিইউজের আলোচনা সভা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় তক্ষক পাচারকালে আটক ১২
নেত্রকোনায় তক্ষক পাচারকালে আটক ১২

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় চরমপন্থী লিপটনের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ, স্মারকলিপি
কুষ্টিয়ায় চরমপন্থী লিপটনের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ, স্মারকলিপি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনায় সাবেক সেনাসদস্যের মৃত্যু, বাসে আগুন দিল বিক্ষুব্ধ জনতা
সড়ক দুর্ঘটনায় সাবেক সেনাসদস্যের মৃত্যু, বাসে আগুন দিল বিক্ষুব্ধ জনতা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে হামলায় হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে ইয়েমেন
ইসরায়েলে হামলায় হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে ইয়েমেন

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

৩৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানিরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছে : থিংক-ট্যাঙ্ক
ইসরায়েলি হামলায় ইরানিরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছে : থিংক-ট্যাঙ্ক

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সার্বভৌমত্বের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত চীনের
ইরানের সার্বভৌমত্বের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত চীনের

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় আসামিকে ধরতে গিয়ে ছুরিকাহত ২ পুলিশ সদস্য
বগুড়ায় আসামিকে ধরতে গিয়ে ছুরিকাহত ২ পুলিশ সদস্য

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আষাঢের প্রথম দিনে বৃষ্টির দেখা নেই রংপুরে
আষাঢের প্রথম দিনে বৃষ্টির দেখা নেই রংপুরে

৫০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চুনিয়াগাড়ি উচ্চ বিদ্যালয়ে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত
চুনিয়াগাড়ি উচ্চ বিদ্যালয়ে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবা দিবসে শাকিব ও সন্তানদের নিয়ে অপু-বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
বাবা দিবসে শাকিব ও সন্তানদের নিয়ে অপু-বুবলীর আবেগঘন পোস্ট

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বেগম রোকেয়া পদকের জন্য আগ্রহীদের ২০ জুনের মধ্যে ফরম পূরণের আহ্বান
বেগম রোকেয়া পদকের জন্য আগ্রহীদের ২০ জুনের মধ্যে ফরম পূরণের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় ভেঙে গেল সেতুর রেলিং
মুন্সিগঞ্জে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় ভেঙে গেল সেতুর রেলিং

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে শত্রুতার জেরে বাড়িতে হামলা-লুটপাটের অভিযোগ
ফরিদপুরে শত্রুতার জেরে বাড়িতে হামলা-লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক ও অস্ত্রসহ আওয়ামী লীগের সাবেক নেতার ছেলে আটক
মাদক ও অস্ত্রসহ আওয়ামী লীগের সাবেক নেতার ছেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘ জীবন পেতে চাইলে কী খাবেন?
দীর্ঘ জীবন পেতে চাইলে কী খাবেন?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যুক্তরাজ্যে জব্দ সম্পদ উদ্ধারে সরকার আইনগত সিদ্ধান্ত নেবে’
‘যুক্তরাজ্যে জব্দ সম্পদ উদ্ধারে সরকার আইনগত সিদ্ধান্ত নেবে’

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ: বহিষ্কার যুবদল নেতা
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ: বহিষ্কার যুবদল নেতা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

লিভার সুস্থ রাখতে যেসব খাবার নিয়মিত খাওয়া উচিত
লিভার সুস্থ রাখতে যেসব খাবার নিয়মিত খাওয়া উচিত

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে সাত লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ
এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে সাত লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ
ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?
পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'
'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের
ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার
পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত
বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক

শোবিজ

ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে
ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজ বিশ্ব বাবা দিবস
আজ বিশ্ব বাবা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি
বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি
বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’
৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’

শোবিজ

আজ পয়লা আষাঢ়
আজ পয়লা আষাঢ়

পেছনের পৃষ্ঠা

পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...
পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...

শোবিজ

সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই
সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা

শোবিজ

গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’

শোবিজ

দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ
দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ

নগর জীবন

দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ
দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

অনেকের মনে এখন জ্বালা
অনেকের মনে এখন জ্বালা

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন
দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে
দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন
প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন
বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য
কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য

মাঠে ময়দানে

নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম

মাঠে ময়দানে

বাবা দিবসে আবুল হায়াত
বাবা দিবসে আবুল হায়াত

শোবিজ

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট
বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট

মাঠে ময়দানে

গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন
গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন

মাঠে ময়দানে

মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

রকমারি

মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন
মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন