শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:২০, শনিবার, ৩১ মে, ২০২৫

বিশেষ লেখা

৯০ দিনে কেন নির্বাচন করা সম্ভব নয়?

বিশেষ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
৯০ দিনে কেন নির্বাচন করা সম্ভব নয়?

৯০ দিন, মানে তিন মাস। অনেক দীর্ঘ সময়। তিন মাসে পৃথিবীতে অনেক কিছু করা যায়। অনেক উত্থান-পতন ঘটে। স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হয়েছিল মাত্র ৩৬ দিনের আন্দোলনে। সেখানে ৯০ দিনে একটি নির্বাচন করা যাবে না কেন? এই বিতর্কে না গিয়ে আসুন আমরা অতীতের নির্বাচনগুলো বিশ্লেষণ করি—অতীতের তত্ত্বাবধায়ক সরকারগুলো ৯০ দিনে কী কী কাজ সম্পন্ন করে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্পন্ন করেছিল।

স্বৈরাচারের পতনের পর বাংলাদেশে প্রথম নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হয় ১৯৯০ সালে। ৯ বছরের স্বৈরশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়।

এরপর তিন দলীয় জোট একমত হয়ে সুপ্রিম কোর্টের তৎকালীন প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হিসেবে মনোনীত করে। কিন্তু বিচারপতি সাহাবুদ্দীন শর্ত দিয়েছিলেন যে তিনি নির্বাচন শেষে আবার প্রধান বিচারপতির পদে ফিরে যাবেন। এই শর্ত মানলেই কেবল তিনি রাজি হতে পারেন। তিন জোট এতে রাজি হয় এবং বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।

দায়িত্ব গ্রহণের পর তিনি তিন মাস সময়ের মধ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের আয়োজন ছাড়াও বেশ কিছু কাজ করেন। যে কাজগুলোর মধ্যে রয়েছে—
এক. কালো আইন বাতিল : মাত্র সাত দিনের মধ্যে তিনি বিশেষ ক্ষমতা আইন, প্রেস অ্যান্ড পাবলিকেশনসের বিতর্কিত ধারাসহ অন্তত পাঁচটি নিবর্তনমূলক আইন অধ্যাদেশের মাধ্যমে বাতিল করেন।

দুই. বিচার বিভাগ পৃথককরণ : একটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে তিনি বিচার বিভাগকে নির্বাহী বিভাগ থেকে সম্পূর্ণ আলাদা করেন। এ ক্ষেত্রে তিনি আদালতের একটি মামলার রায়কে সামনে নিয়ে এসে কাজটি সম্পন্ন করেন।

তিন. প্রশাসনিক সংস্কার : দায়িত্ব গ্রহণের মাত্র দুই সপ্তাহের মধ্যে তিনি প্রশাসনে ব্যাপক রদবদল করেন।

প্রায় সব কটি মন্ত্রণালয়ের সচিব পদে রদবদল করা হয়। এরশাদ সরকারের ঘনিষ্ঠ সচিবদের বাদ দেওয়া হয়। দেশজুড়ে জেলা প্রশাসকদের নতুন করে পদায়ন করা হয়। মাঠ পর্যায়ে পুলিশ প্রশাসনে ব্যাপক রদবদল করা হয়। অর্থাৎ পুরো প্রশাসনিক সংস্কার বিচারপতি সাহাবুদ্দীনের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার মাত্র ১৫ দিনের মধ্যে সম্পন্ন করে।
চার. নির্বাচন কমিশন সংস্কার ও পুনর্গঠন : নির্বাচন কমিশন সংস্কার এবং পুনর্গঠন ছিল সেই সময় একটি বড় দাবি। এই কাজটি সম্পন্ন করতে বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় লাগে মাত্র এক মাস। এই এক মাসের মধ্যে কয়েকটি আইন পরিবর্তন করা হয়। নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা বৃদ্ধি করা হয়। নতুন নির্বাচন আচরণবিধি প্রণয়ন করা হয়। বিচারপতি আব্দুর রউফের নেতৃত্বে একটি যোগ্য কার্যকর নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়। এই নির্বাচন কমিশনের অধীনেই অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।

পাঁচ. এরশাদকে গ্রেপ্তার ও বিচার শুরু : বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ দায়িত্ব গ্রহণ করে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে গ্রেপ্তার করেন এবং তাঁকে গৃহবন্দি অবস্থায় রাখা হয়। একই সঙ্গে তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক দুর্নীতির মামলার বিচার শুরু হয়।

ছয়. স্বৈরাচারের সহযোগীদের গ্রেপ্তার এবং বিচার শুরু : একই সময়ে তিনি এরশাদের ৯ বছরের শাসনব্যবস্থায় যারা দুর্নীতি, অনিয়ম, স্বেচ্ছাচারিতার সঙ্গে জড়িত ছিল, তাদের বিচার শুরু করেন। বেশ কয়েকজন স্বৈরাচারের দোসরকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনেন।

সাত. এরশাদের দুর্নীতি তদন্তে তদন্ত কমিশন গঠন : এই সময়ের মধ্যে বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ বিচারপতি আহসান উদ্দীনের নেতৃত্বে একটি তদন্ত কমিশন গঠন করেন। সেই তদন্ত কমিশন এরশাদের দুর্নীতি সম্পর্কে একটি পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ করে। মাত্র ৪৫ দিনের মধ্যে এই প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।

আমরা যদি বিচারপতি সাহাবুদ্দীনের তিন মাসের শাসনব্যবস্থা পর্যালোচনা করি, তাহলে দেখব এই তিন মাস সময়ের মধ্যে তিনি বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন তিনটি কাজ সমান্তরালে একসঙ্গে করেছেন। একটির পর আরেকটি বা একটির সঙ্গে আরেকটির কোনো সম্পর্ক ছিল না। ৯০ দিনের মধ্যে বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ ৪৭ দিন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। অর্থাৎ প্রতি এক দিন অন্তর তিনি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করেছেন। বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ এই ৯০ দিনে মাত্র একবার বিদেশ সফর করেছিলেন। বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ তাঁর তিন মাসের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে যতগুলো কাজ করেছেন, ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার ১০ মাসে কি তার অর্ধেক পরিমাণ কাজ করেছে? বিচারপতি সাহাবুদ্দীন পুরোপুরি নজর দিয়েছিলেন জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের ওপর। এ কারণে তিনি বিদেশ সফর বা অন্য কোনো অযাচিত কাজে মনোনিবেশ না করে নির্বাচন, সংস্কার এবং এরশাদের বিচারের বিষয়ে মনোনিবেশ করেছিলেন। সফলও হয়েছিলেন তিনি।

বাংলাদেশে দ্বিতীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে সুপ্রিম কোর্টের সাবেক বিচারপতি হাবিবুর রহমানের নেতৃত্বে। ১৯৯৬ সালের ওই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অন্যতম উপদেষ্টা ছিলেন আজকের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ওই তত্ত্বাবধায়ক সরকারও ৯০ দিনের মধ্যে কতগুলো কঠিন ও যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করে দেশকে নির্বাচনের পথে নিয়ে যায়।

এবার দেখা যাক বিচারপতি হাবিবুর রহমানের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার কী কী কাজ করেছিল।

এক. সেনা বিদ্রোহ দমন : নির্বাচনের তিন মাস সময়ের মধ্যে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ইতিহাসে সবচেয়ে সফলভাবে একটি সেনা বিদ্রোহ দমন করেছিল। ওই সময় তৎকালীন জেনারেল নাসিমের নেতৃত্বে একটি সেনা বিদ্রোহের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল তৎকালীন রাষ্ট্রপতি আবদুর রহমান বিশ্বাসকে সরানোর জন্য। কিন্তু বিচারপতি হাবিবুর রহমানের দূরদর্শিতায় সেই পরিস্থিতি সামাল দেওয়া হয় এবং নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দেওয়া হয়। ওই সময় বিচারপতি হাবিবুর রহমান জাতির উদ্দেশে একটি অসাধারণ ভাষণ দিয়েছিলেন।

দুই. নির্বাচন কমিশন সংস্কার : ওই সময় বিচারপতি হাবিবুর রহমান নির্বাচন কমিশন নতুন করে সংস্কার করেন। আবু হেনার নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠিত হয় এবং নির্বাচনের বেশ কিছু আইন সংস্কার করা হয়। হাবিবুর রহমানই প্রথম নির্বাচন কমিশনকে পৃথক করেন এবং নির্বাচন আইনের জবাবদিহির মাধ্যমে একটি স্বচ্ছ নির্বাচনব্যবস্থার পথ উন্মুক্ত করে দেন।

তিন. ভোটার তালিকা সংশোধন : ওই তিন মাস সময়ের মধ্যে বিচারপতি হাবিবুর রহমানের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার একটি নতুন ভোটার তালিকা তৈরি করে। অতীতে ভোটার তালিকার ভুলত্রুটি, বিচ্যুতি ইত্যাদি দূর করে তিনি একটি স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য ভোটার তালিকা তৈরি করেন।

চার. প্রশাসন সংস্কার : ওই সময় বিচারপতি হাবিবুর রহমানের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রশাসনে ব্যাপক রদবদল করেন এবং প্রশাসনের নিরপেক্ষতা তৈরি করেন। মাঠ প্রশাসন থেকে শুরু করে সচিব পর্যায় পর্যন্ত সব রদবদল করা হয় মাত্র ১৫ দিন সময়ের মধ্যে।

পাঁচ. পুলিশ প্রশাসনে ব্যাপক রদবদল : বিচারপতি হাবিবুর রহমান দায়িত্ব গ্রহণ করে এক মাসেরও কম সময়ে পুলিশ প্রশাসনে ব্যাপক রদবদল করেন এবং পুলিশকে নিরপেক্ষ অবস্থানে নিয়ে আসতে সক্ষম হন। ওই তিন মাস সময়ে বিচারপতি হাবিবুর রহমান একবারও বিদেশ সফর করেননি। তিনি তাঁর পুরো মনোযোগ দিয়েছিলেন একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের দিকে। ওই সময়ে তিনি যতগুলো ঝুঁকিপূর্ণ এবং কঠিন কাজ করেছিলেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার ১০ মাসেও তা করতে পারেনি।

২০০১ সালে সুপ্রিম কোর্টের সাবেক প্রধান বিচারপতি লতিফুর রহমানের নেতৃত্বে গঠিত হয় তৃতীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার। ওই তত্ত্বাবধায়ক সরকার দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং দ্রুত কাজের জন্য ব্যাপকভাবে আলোচিত ও প্রশংসিত হয়। লতিফুর রহমান তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান হিসেবে শপথগ্রহণের সঙ্গে সঙ্গে ১৩ জন সচিবকে বদলি করেন। শপথ অনুষ্ঠানে চা পান করতে করতে সচিবরা তাঁদের বদলি বা ওএসডির খবর জানতে পারেন।

এবার দেখা যাক বিচারপতি লতিফুর রহমানের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার কী কী কাজ করেছিল।

এক. প্রশাসনে ব্যাপক রদবদল : সাত দিনের মধ্যে তিনি মাঠ প্রশাসনে ব্যাপক রদবদল ঘটিয়েছিলেন এবং মাঠ প্রশাসনকে একটি নিরপেক্ষ অবস্থানে নিয়ে এসেছিলেন।

দুই. আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীতে ব্যাপক পরিবর্তন : দুই সপ্তাহ সময়ের মধ্যে তিনি পুলিশ প্রশাসনসহ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক পরিবর্তন এনেছিলেন এবং একটি নিরপেক্ষ পুলিশ প্রশাসনের মাধ্যমে নির্বাচন যেন সম্ভব হয়, তা নিশ্চিত করেছিলেন।

তিন. অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার : ওই সময়ে বিচারপতি লতিফুর রহমান সরকারের সবচেয়ে সাহসী ও আলোচিত কাজ ছিল মাত্র এক মাসের মধ্যে বাংলাদেশকে তিনি অবৈধ অস্ত্রমুক্ত করতে পেরেছিলেন। এমনকি ফেনীর জয়নাল হাজারীসহ আওয়ামী লীগের সময়ের বিভিন্ন সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ ও অস্ত্রধারীকে তিনি আইনের আওতায় আনতে সক্ষম হয়েছিলেন। আওয়ামী লীগের প্রবল প্রতিবাদ সত্ত্বেও তিনি পিছপা হননি এবং কঠোরভাবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছিলেন, যা একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করেছিল। এই তিন মাস সময়ে তিনি মাত্র একবার বিদেশ সফরে গিয়েছিলেন জরুরি প্রয়োজনে। লতিফুর রহমানের তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে মনে করা হয় সবচেয়ে করিতকর্মা এবং দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে একটি অনুকরণীয় সরকার।

এ তো গেল বাংলাদেশের তিনটি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাজের ফিরিস্তি। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যুদ্ধ পরিস্থিতিতে বা যুদ্ধোত্তর সময়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হয়েছিল। কোনো তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মেয়াদই তিন মাসের বেশি ছিল না। বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক উত্তরণের এই পদ্ধতি দেখে পাকিস্তানও তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করে। সেখানেও তত্ত্বাবধায়ক সরকার তিন মাসের মধ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্পন্ন করে। কাজেই রাষ্ট্র সংস্কার, বিচারপ্রক্রিয়া শুরু করা এবং নির্বাচনের উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করার জন্য ৯০ দিন অনেক দীর্ঘ সময়। তাহলে ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার কেন সময়ক্ষেপণ করছে? কীসের আশায় তাঁরা নির্বাচন নিয়ে একটি ধূম্রজাল সৃষ্টি করছেন। এই প্রশ্ন এখন জনগণের।

এই বিভাগের আরও খবর
সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি কাবাডি প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি কাবাডি প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন
জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের
ঝিলমিল প্রকল্পে ১৫ গাড়ি চালকের নামে বরাদ্দকৃত প্লট বাতিল
ঝিলমিল প্রকল্পে ১৫ গাড়ি চালকের নামে বরাদ্দকৃত প্লট বাতিল
মনির হায়দারের নিয়োগের মেয়াদ ছয় মাস বাড়ল
মনির হায়দারের নিয়োগের মেয়াদ ছয় মাস বাড়ল
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ
শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
হাসিনা সরকারের নজরদারির সরঞ্জাম ক্রয় খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
হাসিনা সরকারের নজরদারির সরঞ্জাম ক্রয় খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
সেই পাপিয়া দম্পতির সাড়ে ৩ বছরের কারাদণ্ড
সেই পাপিয়া দম্পতির সাড়ে ৩ বছরের কারাদণ্ড
প্রত্যাগত অভিবাসীদের কল্যাণে নীতির অনুমোদন
প্রত্যাগত অভিবাসীদের কল্যাণে নীতির অনুমোদন
সর্বশেষ খবর
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখলো চালক সিন্ডিকেট, ভেতরে নবজাতকের মৃত্যু
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখলো চালক সিন্ডিকেট, ভেতরে নবজাতকের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আজ ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

'প্রিজন সেলে অবহেলায় আল্লামা সাঈদীর মৃত্যু হয়'
'প্রিজন সেলে অবহেলায় আল্লামা সাঈদীর মৃত্যু হয়'

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার
লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়া মিডিয়া অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি ঢাকার পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন
বগুড়া মিডিয়া অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি ঢাকার পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারী উন্নয়ন শক্তির ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নারী উন্নয়ন শক্তির ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার
জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডিএমপির সব থানায় অনলাইন জিডি চালু
ডিএমপির সব থানায় অনলাইন জিডি চালু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির সমন্বিত রূপরেখা প্রণয়নে কমিটি গঠন
ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির সমন্বিত রূপরেখা প্রণয়নে কমিটি গঠন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জেনেভায় প্লাস্টিক দূষণ রোধে বৈশ্বিক চুক্তি অনিশ্চিত
জেনেভায় প্লাস্টিক দূষণ রোধে বৈশ্বিক চুক্তি অনিশ্চিত

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নাটোরে গোসলে নেমে প্রাণ গেল দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
নাটোরে গোসলে নেমে প্রাণ গেল দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উদ্ভাবন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কমনওয়েলথ স্কলারদের অভিজ্ঞতা বিনিময়
উদ্ভাবন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কমনওয়েলথ স্কলারদের অভিজ্ঞতা বিনিময়

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির হলগুলোতে ছাত্রদলের কমিটি বহাল থাকবে : রাকিব
ঢাবির হলগুলোতে ছাত্রদলের কমিটি বহাল থাকবে : রাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা শেষ পর্যন্ত দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা শেষ পর্যন্ত দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে : নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিস্ফোরক মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতাকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ
বিস্ফোরক মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতাকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে নকলসহ ধরা ৬ শিক্ষার্থী, কেন্দ্র থেকে বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে নকলসহ ধরা ৬ শিক্ষার্থী, কেন্দ্র থেকে বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি কাবাডি প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি কাবাডি প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরের ঐতিহ্যবাহী নারদ নদ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার উদ্বোধন
নাটোরের ঐতিহ্যবাহী নারদ নদ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে দুধকুমার নদের পানি বিপৎসীমার উপরে
কুড়িগ্রামে দুধকুমার নদের পানি বিপৎসীমার উপরে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলশী থানার ওসিকে বদলি
খুলশী থানার ওসিকে বদলি

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোংলায় উপজেলা ভূমি কমিটি গঠন
মোংলায় উপজেলা ভূমি কমিটি গঠন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন
জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় ডাল কাটতে গিয়ে দিনমজুরের মৃত্যু
ভালুকায় ডাল কাটতে গিয়ে দিনমজুরের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত, আওয়ামী লীগ, জামায়াত— দেশের মূল শত্রু: মুক্তিযোদ্ধা দল
ভারত, আওয়ামী লীগ, জামায়াত— দেশের মূল শত্রু: মুক্তিযোদ্ধা দল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধ্বংসস্তূপের মধ্যে গড়ে উঠেছিল নতুন বসতি: পম্পেই খননে নতুন তথ্য
ধ্বংসস্তূপের মধ্যে গড়ে উঠেছিল নতুন বসতি: পম্পেই খননে নতুন তথ্য

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন
নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে লটারি মাধ্যমে ৪০ জন 
ওএমএস ডিলার নিয়োগ
গাজীপুরে লটারি মাধ্যমে ৪০ জন  ওএমএস ডিলার নিয়োগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন
জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার
টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব
আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী
৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক
যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন
চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে
এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম
প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে
বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা
আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার
সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা
৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ
এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন
নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির
আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন
নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল
সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতে বাণিজ্য ঘাটতির রেকর্ড, ভীষণ চাপে অর্থনীতি
ভারতে বাণিজ্য ঘাটতির রেকর্ড, ভীষণ চাপে অর্থনীতি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন
মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্লোবাল প্লাস্টিকস চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান, দূষণ রোধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি বাংলাদেশের
গ্লোবাল প্লাস্টিকস চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান, দূষণ রোধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী থাকছে ভোটের রোডম্যাপে
কী থাকছে ভোটের রোডম্যাপে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের কেরামতি
সাদাপাথরের কেরামতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে দেড় লাখ ফোনকল রেকর্ড
এক বছরে দেড় লাখ ফোনকল রেকর্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে লড়তে চান তিন নেতা জামায়াত খেলাফতের প্রার্থী চূড়ান্ত
বিএনপি থেকে লড়তে চান তিন নেতা জামায়াত খেলাফতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

ঘাম ঝরাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন গ্রাম থেকে গ্রামে
ঘাম ঝরাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন গ্রাম থেকে গ্রামে

নগর জীবন

‘ত্রিরত্নে’র বিদেশে সম্পদের পাহাড়
‘ত্রিরত্নে’র বিদেশে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কর্মচারীদের ধাওয়া হাসপাতাল ত্যাগ অনশনকারীদের
কর্মচারীদের ধাওয়া হাসপাতাল ত্যাগ অনশনকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে বাড়ছে ডেঙ্গু চিকুনগুনিয়া
সারা দেশে বাড়ছে ডেঙ্গু চিকুনগুনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছেই নদনদীর পানি, ডুবছে নতুন নতুন এলাকা
বাড়ছেই নদনদীর পানি, ডুবছে নতুন নতুন এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটবলে মেয়েদের চোখ আরেক ট্রফিতে
ফুটবলে মেয়েদের চোখ আরেক ট্রফিতে

মাঠে ময়দানে

আজ ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘উইশ কার্ড’
আজ ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘উইশ কার্ড’

শোবিজ

কিংসের শক্তি বেড়েছে কমেছে মোহামেডানের
কিংসের শক্তি বেড়েছে কমেছে মোহামেডানের

মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার জন্মদিন আজ
খালেদা জিয়ার জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড আমদানি সত্ত্বেও খাদ্য নিরাপত্তা ঝুঁকিতে দেশ
রেকর্ড আমদানি সত্ত্বেও খাদ্য নিরাপত্তা ঝুঁকিতে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে ফিরছেন তুষি
অবশেষে ফিরছেন তুষি

শোবিজ

ফেক ফেসবুক আইডিতে বিব্রত তারকারা
ফেক ফেসবুক আইডিতে বিব্রত তারকারা

শোবিজ

প্লাস্টিকদূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের
প্লাস্টিকদূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

২৬ বছর পর ক্যামেরার সামনে চিত্রনায়িকা শবনম
২৬ বছর পর ক্যামেরার সামনে চিত্রনায়িকা শবনম

শোবিজ

হারে শুরু সোহানদের
হারে শুরু সোহানদের

মাঠে ময়দানে

বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা হবে

নগর জীবন

সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন
সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবাদের ইংল্যান্ড সফরের সূচি ঘোষণা
যুবাদের ইংল্যান্ড সফরের সূচি ঘোষণা

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার
৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ
যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার
উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ-গ্যাসসংকট বড় চ্যালেঞ্জ
বিদ্যুৎ-গ্যাসসংকট বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

বনানীতে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বনানীতে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা