শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:১৫, শনিবার, ৩১ মে, ২০২৫

জরুরি দেশকে গণতান্ত্রিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
জরুরি দেশকে গণতান্ত্রিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা

বিপদ আমাদের তাড়া করছিল, কিন্তু স্বপ্নও ছিল। সমষ্টিগত এবং মস্ত বড় স্বপ্ন। আমরা আশা করতাম হানাদারদের তাড়িয়ে দেব, আমরা মুক্ত হব আর সেই লক্ষ্যে আমরা কাজও করতাম। যে যেভাবে পারি কাজ করতে চাইতাম।

ওই যে চিন্তা-ভাবনা করা, স্বপ্ন দেখা, দুঃস্বপ্নে শিউরে ওঠা—এসব এখনো চলছে, কিন্তু সমষ্টিগত স্বপ্নটি এখন আর নেই। সবার মুক্তির কথা এখন আমরা আর ভাবি না : ব্যস্ত থাকি নিজেরটি নিয়ে। আবার কী হলো, আমি কী পেলাম—হিসাব এখন সেটিরই। একাত্তরেও নিজের কথা যে ভাবতাম না, তা তো নয়। অবশ্যই ভাবতাম, কিন্তু সেই দুঃস্বপ্নের কালে এটি জানা ছিল আমাদের, আমাদের ব্যক্তিগত মুক্তি সবার মুক্তির সঙ্গে যুক্ত।

দেশকে যদি হানাদারমুক্ত না করা যায়, তাহলে ব্যক্তিগতভাবে আমরা কেউই বাঁচব না। তাই বাঁচার লড়াইটি সর্বজনীন লড়াই হয়ে দাঁড়িয়েছিল।

তারপর কী ঘটল? বিজয়ের পর আমাদের অভিজ্ঞতাটি কী? তা একেবারেই ভিন্ন রকমের। দেখা গেল, আমরা আলাদা হয়ে গেছি। আমাদের স্বপ্নগুলো ব্যক্তিগত হয়ে গেছে। আমাদের হাতে সময় নেই সমষ্টিগত স্বার্থ নিয়ে চিন্তা করার; অথচ সমষ্টিগত কাজ কত পড়ে রয়েছে। আমাদের দরকার দারিদ্র্য দূর করা। চাই শিল্পে বিনিয়োগ। প্রয়োজন কিঞ্চিৎ মনোযোগী হওয়া। শিক্ষায় এগিয়ে যাওয়া। এগুলো সবাই মিলে করার কাজ। কারো একার পক্ষে এসব করা সম্ভব নয়, কিন্তু সবাই যে মিলিতভাবে এসব কাজ করব, সেটি তো হলো না। যা করার, ব্যক্তিগত পর্যায়ে করছি।

সবাই মিলে করব এমনটি কেন হচ্ছে না, তা ভেবে দেখার মতো। ভাবতে গেলে মনে হয় কূল-কিনারা নেই। আমরা দোষ দিই রাজনৈতিক নেতৃত্বের। প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক নেতৃত্ব যে আমাদের মুক্তি এনে দিতে পারেনি, তা অবশ্যই সত্য। কিন্তু দেশটি যে স্বাধীন হয়েছে, তা তো রাজনৈতিক নেতৃত্বের কারণেই। মুক্তির যে আন্দোলন, তাকে তাঁরাই গড়ে তুলেছেন। আমলা, ব্যবসায়ী বা পেশাজীবীরা নন। স্বাধীনতার জন্য আন্দোলনের কৃতিত্ব তাঁরা দাবি করতে পারেন, যা করার রাজনীতির লোকজনই করেছেন। কিন্তু তাঁরা যে আমাদের অনেক দূর নিয়ে যাবেন, তা করতে পারেননি। একটি সীমা পর্যন্ত এগিয়েছেন, তারপর তাঁদের যাত্রা শেষ।

হ্যাঁ, রাষ্ট্র বদল হয়েছে। এই রাষ্ট্র নতুন, কিন্তু কতটা নতুন? বড় সমস্যাটি ওখানেই। আমরা নতুন রাষ্ট্র পেয়েছি, ব্রিটিশ ও পাঞ্জাবিদের যে রাষ্ট্র ছিল, সেই রাষ্ট্রের কাঠামো এবং চরিত্র যেমন ছিল আমলাতান্ত্রিক, স্বাধীন বাংলাদেশও সেই রকমেরই আমলাতান্ত্রিক রয়ে গেছে। বদলায়নি। সেই একই আইন-আদালত, নিয়ম-কানুন, প্রশাসন, বিভিন্ন রকমের বাহিনী এখনো একই রয়ে গেছে।

আমলাতান্ত্রিক রাষ্ট্রে ক্ষমতা থাকে সরকারি আমলাদের হাতে। পরাধীন ভারতবর্ষে ব্রিটিশ আমলারাই ছিলেন সর্বেসর্বা। পাকিস্তান আমলেও আমলারাই রাষ্ট্র শাসন করেছেন এবং তাঁদের সামরিক আমলারাই পূর্ববঙ্গে গণহত্যা ঘটিয়েছেন। বাংলাদেশেও আমরা বারবার সামরিক শাসন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার, জরুরি অবস্থা ইত্যাদি পেয়েছি। রাজনৈতিক নেতারা যখন দেশ শাসন করেছেন বলে মনে হয়েছে, তখনো ক্ষমতার চাবিকাঠি আমলাদের হাতেই ছিল।

আমলাতান্ত্রিক সরকার কখনোই গণতান্ত্রিক হতে পারে না, হয় না, হওয়ার উপায় নেই। গণতন্ত্রের জন্য চাই জবাবদিহি। আমলাতন্ত্রের জন্য কোনো জবাবদিহির বালাই থাকে না। গণতন্ত্রে ক্ষমতা ছড়িয়ে থাকে সর্বত্র। আমলাতান্ত্রিক ব্যবস্থার সব ক্ষমতা চলে যায় কেন্দ্রে। গণতন্ত্রে জনপ্রতিনিধিদের শাসন থাকে, আমলাতন্ত্রে শাসন করেন সরকারি কর্মচারীরা। আমলাতন্ত্র দেশের স্বার্থের কথা ভাবে না, ভাবে নিজেদের স্বার্থের কথা। যেমনটি আমরা দেখছি বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের মধ্যে। তাদের পরিসর অত্যন্ত সীমিত। রুটিন কাজের পাশাপাশি দ্রুত একটি নির্বাচন দিয়ে বিদায় নেওয়া। কিন্তু তারা তাদের সীমা অতিক্রম করে দেশের ভূখণ্ড, বন্দর সংগোপনে সাম্রাজ্যবাদীদের হাতে তুলে দেওয়ার ফন্দি করেছিল। জানাজানি হওয়ার পর কিছুটা দমেছে। মজার ব্যাপার হচ্ছে, জানা যাচ্ছে এই সরকারে সংশ্লিষ্ট ১৭ জন বিদেশি নাগরিক। সেটি দেশের সংবিধান অনুমোদন করে না।

রাজনৈতিক নেতাদের ব্যর্থতাটা এখানে, তাঁরা পুরোনো আমলাতান্ত্রিক রাষ্ট্রটিকে ভেঙে সেখানে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারেননি। তাঁরা রাষ্ট্র শাসনের ক্ষমতা পেয়েছেন এবং তাতেই সন্তুষ্ট থেকেছেন, যদিও তাঁরা অচিরেই টের পেয়েছেন, ক্ষমতার আসল নিয়ন্ত্রণ চলে গেছে আমলাদের হাতে। তাঁরা ভেবেছেন একসূত্র হতে পেরেছেন। জনগণের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে যে রাষ্ট্রটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, পরে মালিকানা যে জনগণের হবে, এই কাজে বিন্দুমাত্র উৎসাহ তাদের ছিল না, এখনো নেই।

যে রাজনৈতিক নেতৃত্বের কথা আমরা বলছি, তা অন্য কিছু নয়, একটি শাসক শ্রেণি বটে। বাংলাদেশে একটি শক্তিশালী শাসক শ্রেণি গড়ে উঠেছে, যারা দেশের মানুষের উন্নতি চায় না, উন্নতি চায় নিজেদের। এই শাসক শ্রেণিই ভিন্ন নামে দেশের শাসনক্ষমতা লাভ করে এবং আমলাদের সাহায্যে দেশকে শাসন করে। তাদের মধ্যে ঝগড়া-কলহ আছে, সব কলহ মাঝেমধ্যে অত্যন্ত কুৎসিত আকার ধারণ করে।

ঝগড়া-কলহটা আদর্শ নিয়ে নয়। আদর্শের ব্যাপারে তারা এক ও অভিন্ন। তারা লুণ্ঠন করতে চায় এবং লুণ্ঠনকারীদের মধ্যে যে ধরনের সংঘর্ষ বাধে, তা-ই আমরা তাদের মধ্যে ঘটতে দেখতে পাই। রাজনীতির মূলধারাটিই হচ্ছে ভাগাভাগির লড়াই।

আদর্শের কথা বলছিলাম। ওই আদর্শের একটি নাম আছে। বিশ্বজুড়ে যা পরিচিত তা হলো পুঁজিবাদ। পুঁজিবাদ উৎপাদন করে থাকে। কিন্তু আমাদের দেশে যে পুঁজিবাদ প্রতিষ্ঠা পেয়েছে, তা উৎপাদনে আগ্রহী নয়, আগ্রহী লুণ্ঠনে। অন্যদিকে পুঁজিবাদের যেসব দোষ, তা সবই আমাদের প্রতিনিয়ত সহ্য করতে হচ্ছে। যেমন—ব্যক্তিগত স্বার্থ দেখা এবং ভোগবিলাসে মত্ত হওয়া। একাত্তরে এটি ছিল না। একাত্তরে সবার স্বার্থ এক হয়ে গিয়েছিল এবং ভোগবিলাসের কোনো প্রশ্নই ওঠেনি। মানুষের চিন্তা ছিল কীভাবে দেশকে মুক্ত করা যায়, তা নিয়ে উৎসাহ ছিল আত্মত্যাগে। আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলি। সেই চেতনাটি হচ্ছে গণতান্ত্রিক, যার মূলকথাটি হচ্ছে মানুষে-মানুষে অধিকার ও সুযোগের সাম্য প্রতিষ্ঠা করা। একাত্তরের যুদ্ধক্ষেত্রে ওই সাম্যটি গড়ে উঠেছিল। যুদ্ধক্ষেত্রটি তো কোনো একটি জায়গায় সীমাবদ্ধ ছিল না, তা বিস্তৃত ছিল দেশব্যাপী। দেশব্যাপী কেন বলছি, লড়াইটি তো বিদেশেও চলেছে, যাতে জড়িত ছিলেন প্রবাসীরাও।

কর্মসংস্থানের ব্যাপারে আমাদের শাসক শ্রেণির বিন্দুমাত্র আগ্রহ নেই। সরকার বদলে ৫ আগস্টের পর শিল্প-কারখানা ধ্বংসের মহোৎসব চলেছে দেশজুড়ে। এতে অগণিত শ্রমিক বেকারে পরিণত হয়ে মানবেতর জীবনে প্রবেশ করেছে। মব ভায়োলেন্স চলেছে দেশজুড়ে। দেশে আইন-শৃঙ্খলা বলে কিছু নেই। বেতন-বোনাসের দাবিতে আন্দোলনকারী গার্মেন্টস শ্রমিকদের রাষ্ট্রীয় বাহিনী লেলিয়ে চরম নির্যাতন-নিপীড়ন এবং শ্রমিক হত্যার ঘটনাও ঘটিয়েছে। এই সরকার থেকেছে নির্লিপ্ত-নির্বিকার, কোনো ভূমিকা পালন করেনি অসহায় শ্রমিকের পক্ষে।

পুঁজিবাদ আরেকটি মারাত্মক ঘটনা ঘটায়। তা হলো বৈষম্য বৃদ্ধি। ধনীকে সে আরো ধনী করে, গরিবকে করে আরো গরিব। বাংলাদেশের গত ৫৪ বছরের ইতিহাস এই বৈষম্য বৃদ্ধির ইতিহাস। একাত্তরের চেতনা যে ঐক্য গড়ে তুলেছিল, বৈষম্য বৃদ্ধি তাকে পদে পদে দলিত-মথিত করেছে। ধনী-দরিদ্রের বৈষম্য তো রয়েছেই, বৈষম্য বেড়েছে।

একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম। সেই দেশপ্রেম এখন অনেক কমে গেছে। কারণ পুঁজিবাদী আদর্শের অপ্রতিহত দৌরাত্ম্য। প্রত্যেকেই যদি কেবল নিজের কথাই ভাবেন, তাহলে দেশের কথা ভাববেন কে? কিন্তু ভাবতে তো হবে! দেশ না থাকলে তা আমরা নেই। কেবল যে পরিচয় বিলীন হয়ে যাবে তা নয়, দাঁড়ানোর জায়গাটিও থাকবে না। আমরা শেওলার মতো ভাসতে থাকব।

ভাবলেই চলবে না, কাজও চাই। সবচেয়ে বড় কাজটি হচ্ছে রাষ্ট্র ও সমাজকে গণতান্ত্রিক করা। কারা করবেন চিন্তা-ভাবনা এবং যোগ দেবেন এ কাজে? দেবেন তাঁরাই, যাঁরা দেশপ্রেমিক ও গণতান্ত্রিক। তাঁদের সংখ্যা কম নয়। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাটি তো এক দিনে গড়ে ওঠেনি, তা আছে এবং থাকবেও।

এ ব্যাপারে আমাদের সুনির্দিষ্টভাবে ভূমিকা পালন করতে হবে। নইলে বিপদ বাড়বে, এখন যেমন বাড়ছে, বেড়েই চলেছে। ওই চেতনার ওপরই আমাদের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে। অনেক কাজই জরুরি। তবে সবচেয়ে জরুরি হচ্ছে দেশকে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ফিরিয়ে আনা, সেটি ভুললে চলবে না।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা
গণমাধ্যম ও জিয়াউর রহমান
গণমাধ্যম ও জিয়াউর রহমান
সফল ও স্বাপ্নিক রাষ্ট্রনায়ক
সফল ও স্বাপ্নিক রাষ্ট্রনায়ক
“চির ভাস্বর : জনতার জিয়া”
“চির ভাস্বর : জনতার জিয়া”
শহীদ জিয়া : অস্থির সময়ের সুস্থির রাষ্ট্রনায়ক
শহীদ জিয়া : অস্থির সময়ের সুস্থির রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া: ভিশনারি, সার্থক ও কীর্তিমান রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া: ভিশনারি, সার্থক ও কীর্তিমান রাষ্ট্রনায়ক
বাংলাদেশের শান্তিসেনাদের অভিবাদন
বাংলাদেশের শান্তিসেনাদের অভিবাদন
সেনাশাসন নয়, গণতন্ত্রের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনী
সেনাশাসন নয়, গণতন্ত্রের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনী
বাজেটে সম্পদস্বল্পতা ও জন-আকাঙ্ক্ষার সমন্বয় করতে হবে
বাজেটে সম্পদস্বল্পতা ও জন-আকাঙ্ক্ষার সমন্বয় করতে হবে
রাজস্বব্যবস্থা সংস্কারে যা করণীয়
রাজস্বব্যবস্থা সংস্কারে যা করণীয়
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনঃ বাংলাদেশের অর্থনীতি ও মর্যাদায় অবদান
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনঃ বাংলাদেশের অর্থনীতি ও মর্যাদায় অবদান
রাষ্ট্র ও নিরাপত্তাবিরোধী কাজে না জড়ানোর সাফ কথা সেনাবাহিনীর
রাষ্ট্র ও নিরাপত্তাবিরোধী কাজে না জড়ানোর সাফ কথা সেনাবাহিনীর
সর্বশেষ খবর
ট্রেনে ফিরতি যাত্রা : ১১ জুনের টিকিট বিক্রি আজ
ট্রেনে ফিরতি যাত্রা : ১১ জুনের টিকিট বিক্রি আজ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৮৫ হাজার ১৬৪ বাংলাদেশি হজযাত্রী
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৮৫ হাজার ১৬৪ বাংলাদেশি হজযাত্রী

৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বর্ণবাদের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থানে ফিফা
বর্ণবাদের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থানে ফিফা

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছে পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের কাছে পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে
কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আসছে অজয় দেবগনের ‘দৃশ্যম থ্রি’
আসছে অজয় দেবগনের ‘দৃশ্যম থ্রি’

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস আজ ‘সহনীয়’
ঢাকার বাতাস আজ ‘সহনীয়’

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে কিশোর নিহত
চুয়াডাঙ্গায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে কিশোর নিহত

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ব্রুনেইর সুলতান
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ব্রুনেইর সুলতান

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবরকে শুধু টেস্ট খেলতে বলে বিপাকে কামরান
বাবরকে শুধু টেস্ট খেলতে বলে বিপাকে কামরান

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব
মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ২১ অ্যাথলেট নিহত
নাইজেরিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ২১ অ্যাথলেট নিহত

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরিফুলের পাকিস্তান সিরিজ শেষ
শরিফুলের পাকিস্তান সিরিজ শেষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৬০ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৬০ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা, দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে
ঢাকায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা, দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১১ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আভাস, নদীবন্দরে সতর্কসংকেত
১১ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আভাস, নদীবন্দরে সতর্কসংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় ভয়াবহ বন্যায় প্রাণহানি বেড়ে ১৫১
নাইজেরিয়ায় ভয়াবহ বন্যায় প্রাণহানি বেড়ে ১৫১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আজ
জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট বৃষ্টি
গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট বৃষ্টি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম ছাড়াই ওজন ও সুগার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করবে যে পানীয়
জিম ছাড়াই ওজন ও সুগার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করবে যে পানীয়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিভিন্ন ধর্মে কোরবানির ধরন ও দর্শন
বিভিন্ন ধর্মে কোরবানির ধরন ও দর্শন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হজ ভালোবাসার চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ
হজ ভালোবাসার চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিলেটে টিলা ধসে একই পরিবারের চারজন মাটিচাপা
সিলেটে টিলা ধসে একই পরিবারের চারজন মাটিচাপা

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হজযাত্রীর সংখ্যায় শীর্ষ ১০ দেশ
হজযাত্রীর সংখ্যায় শীর্ষ ১০ দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্যিক সিনেমাকে বিদায় বললেন কোয়েল!
বাণিজ্যিক সিনেমাকে বিদায় বললেন কোয়েল!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘হাউসফুল ৫’-এ চমক, থাকছে একাধিক এন্ডিং
‘হাউসফুল ৫’-এ চমক, থাকছে একাধিক এন্ডিং

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবসর নিলেন ম্যানইউ তারকা জনি ইভান্স
অবসর নিলেন ম্যানইউ তারকা জনি ইভান্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্টার মিলানকে গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতল পিএসজি
ইন্টার মিলানকে গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতল পিএসজি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করিডোর ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইল বিএনপি
করিডোর ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইল বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে
ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন কাদের, কোন মতলবে
সেনাপ্রধানের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন কাদের, কোন মতলবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিছিল-মিটিং করে লাভ নেই : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
মিছিল-মিটিং করে লাভ নেই : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি আনোয়ারুল আজিম মারা গেছেন
সাবেক এমপি আনোয়ারুল আজিম মারা গেছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর হাতে ‘মার খাওয়া’ ফরাসি প্রেসিডেন্টকে কী পরামর্শ দিলেন ট্রাম্প?
স্ত্রীর হাতে ‘মার খাওয়া’ ফরাসি প্রেসিডেন্টকে কী পরামর্শ দিলেন ট্রাম্প?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫৮ বছর পর বিরল সফরে পশ্চিম তীর যাচ্ছেন সৌদি মন্ত্রী, যা বলল ইসরায়েল
৫৮ বছর পর বিরল সফরে পশ্চিম তীর যাচ্ছেন সৌদি মন্ত্রী, যা বলল ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে শহরজুড়ে তাণ্ডব: ব্যাংক লুট, ভবন-থানায় আগুন; এডিসিকে হত্যা
পাকিস্তানে শহরজুড়ে তাণ্ডব: ব্যাংক লুট, ভবন-থানায় আগুন; এডিসিকে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব : আর্জেন্টিনা স্কোয়াডে বড় চমক
বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব : আর্জেন্টিনা স্কোয়াডে বড় চমক

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিজেল, পেট্রল ও অকটেনের দাম কমল
ডিজেল, পেট্রল ও অকটেনের দাম কমল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের উপদেষ্টা থাকা অবস্থায় নিয়মিত মাদক নিয়েছেন ইলন মাস্ক
ট্রাম্পের উপদেষ্টা থাকা অবস্থায় নিয়মিত মাদক নিয়েছেন ইলন মাস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ২ জুন বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
আগামী ২ জুন বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সত্যিই কী বিদেশি শিক্ষার্থী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন শি জিনপিংয়ের মেয়ে?
সত্যিই কী বিদেশি শিক্ষার্থী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন শি জিনপিংয়ের মেয়ে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বড় সমাবেশের ঘোষণা জামায়াতের
রাজধানীতে বড় সমাবেশের ঘোষণা জামায়াতের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শক্তিশালী উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করছে এনসিপি
শক্তিশালী উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করছে এনসিপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হজ মৌসুমে বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত করলো সৌদি
হজ মৌসুমে বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত করলো সৌদি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সমালোচনা করায় এমআইটির অনুষ্ঠানে নিষিদ্ধ ভারতীয় বংশোদ্ভূত ছাত্রী
ইসরায়েলের সমালোচনা করায় এমআইটির অনুষ্ঠানে নিষিদ্ধ ভারতীয় বংশোদ্ভূত ছাত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের উৎপাদন বাড়িয়েছে : গোপন প্রতিবেদনে আইএইএ
ইরান সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের উৎপাদন বাড়িয়েছে : গোপন প্রতিবেদনে আইএইএ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুক্তি না মানলে হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার হুমকি ইসরায়েলের
চুক্তি না মানলে হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার হুমকি ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ মিনিটের যে সহজ ব্যায়াম দৌড়ানো-জগিংয়ের চেয়ে ৭০ শতাংশ বেশি কার্যকরী!
১০ মিনিটের যে সহজ ব্যায়াম দৌড়ানো-জগিংয়ের চেয়ে ৭০ শতাংশ বেশি কার্যকরী!

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সস্তা জনপ্রিয়তার জন্য শিক্ষার্থীদের খয়রাতি মার্ক দেওয়া হবে না : শিক্ষা উপদেষ্টা
সস্তা জনপ্রিয়তার জন্য শিক্ষার্থীদের খয়রাতি মার্ক দেওয়া হবে না : শিক্ষা উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করবেন যাঁরা
এবার হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করবেন যাঁরা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পিছিয়ে গেল বিএনপি মহাসচিবের দেশে ফেরা
পিছিয়ে গেল বিএনপি মহাসচিবের দেশে ফেরা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্তিকের সঙ্গে কি বিয়েটা হয়েই গেল শ্রীলীলার?
কার্তিকের সঙ্গে কি বিয়েটা হয়েই গেল শ্রীলীলার?

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাক উল্টে উড়ে গেল ২৫ কোটি মৌমাছি, সতর্কতা জারি
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাক উল্টে উড়ে গেল ২৫ কোটি মৌমাছি, সতর্কতা জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মিরপুরে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা
রাজধানীর মিরপুরে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গরুর যে বুদ্ধি আছে, সেটা অনেক মানুষেরই নেই : মৎস্য উপদেষ্টা
গরুর যে বুদ্ধি আছে, সেটা অনেক মানুষেরই নেই : মৎস্য উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতীয় ড্রোন
আবারও বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতীয় ড্রোন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরোসিনের দাম লিটারে বাড়ল ১০ টাকা
কেরোসিনের দাম লিটারে বাড়ল ১০ টাকা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকায় আসছে ২০০ সদস্যের চীনা ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল
আজ ঢাকায় আসছে ২০০ সদস্যের চীনা ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ট্রাইব্যুনাল থেকে সরাসরি সম্প্রচার হতে পারে শেখ হাসিনার বিচারকাজ
ট্রাইব্যুনাল থেকে সরাসরি সম্প্রচার হতে পারে শেখ হাসিনার বিচারকাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভ্রমণপ্রেমী গভর্নরের নয় মাসে ৬৫ দিন বিদেশ সফর
ভ্রমণপ্রেমী গভর্নরের নয় মাসে ৬৫ দিন বিদেশ সফর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই দেশের মানুষ
ভালো নেই দেশের মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদযাত্রায় এবার ভোগান্তির শঙ্কা
ঈদযাত্রায় এবার ভোগান্তির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবাধিকার পরিস্থিতি ভয়াবহ
মানবাধিকার পরিস্থিতি ভয়াবহ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

আজকের রাশি

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতার দাবি ভিত্তিহীন
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতার দাবি ভিত্তিহীন

প্রথম পৃষ্ঠা

পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা

রকমারি

‘বিএনপি মাইনাস’ ফর্মুলা কি সফল হবে
‘বিএনপি মাইনাস’ ফর্মুলা কি সফল হবে

সম্পাদকীয়

আইএমএফের ফর্মুলায় এবারের বাজেট
আইএমএফের ফর্মুলায় এবারের বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বুলবুলের সামনে কঠিন পথ
বুলবুলের সামনে কঠিন পথ

মাঠে ময়দানে

পশুর হাটে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি
পশুর হাটে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কারের ‘কলা’ দেখাচ্ছে
অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কারের ‘কলা’ দেখাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতকে নয় ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে হবে
জামায়াতকে নয় ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা ৫ আগস্টের পর রাজনীতিতে এসেছে তারা নির্বাচন চায় না
যারা ৫ আগস্টের পর রাজনীতিতে এসেছে তারা নির্বাচন চায় না

নগর জীবন

দেশে দুই কক্ষবিশিষ্ট সংসদ প্রয়োজন
দেশে দুই কক্ষবিশিষ্ট সংসদ প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের প্রত্যাশিত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই
শহীদদের প্রত্যাশিত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিবুর রহমান দুলু আর নেই
মুজিবুর রহমান দুলু আর নেই

শোবিজ

আরমান ভাইয়ের গল্প
আরমান ভাইয়ের গল্প

শোবিজ

শিল্পমালিকদের অভিযোগের সত্যতা পেয়েছি : উপদেষ্টা
শিল্পমালিকদের অভিযোগের সত্যতা পেয়েছি : উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যান্‌ন্সি-সাদীর ‘দুষ্টু মন’
ন্যান্‌ন্সি-সাদীর ‘দুষ্টু মন’

শোবিজ

জামায়াতের ‘আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন’
জামায়াতের ‘আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন’

সম্পাদকীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল আজ
হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় কর্মচারীরা
প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় কর্মচারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ব্লক ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ব্লক ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

অলি হওয়ার সহজ পথ
অলি হওয়ার সহজ পথ

সম্পাদকীয়

হ্যান্ডবলে বিজিবির ৩১তম শিরোপা
হ্যান্ডবলে বিজিবির ৩১তম শিরোপা

মাঠে ময়দানে

তারকাদের যত স্টাইল
তারকাদের যত স্টাইল

শোবিজ

কমেছে জ্বালানি তেলের দাম
কমেছে জ্বালানি তেলের দাম

খবর

দেশের অর্থনীতি ও বাজেট কাঠামো নিয়ে উদ্বেগ
দেশের অর্থনীতি ও বাজেট কাঠামো নিয়ে উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা