শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০২, সোমবার, ০৭ নভেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

ট্রাম্পের বিতর্কিত যত মন্তব্য

মাহবুবুল আলম
অনলাইন ভার্সন
ট্রাম্পের বিতর্কিত যত মন্তব্য

ব্যবসায়ী থেকে রাজনীতিক বনে যাওয়া ডোনাল্ড ট্রাম্প এখন বিশ্বব্যাপী আলোচিত ও বিতর্কিত একটি নাম। প্রার্থী ঘোষণার পর থেকে বিভিন্ন বিষয়ে মন্তব্য করে, মানুষের হাসির খোরাক জুগিয়েছেন। নিজের সম্পর্কে প্রচার খুব ভালোভাবে করেন ট্রাম্প। তাই পেয়েছেন সেলিব্রিটির মতো মনোযোগও। তবে সেই মনোযোগের সবটাই সুখের নয়। এরপরও পিছু হটেননি তিনি। উল্টো বলেছেন, দেশের জনগণ তার এই সাহসিকতার জন্য প্রশংসা করছে, কারণ তার ভাষায়, সমস্যাটিকে অনেকেই এড়িয়ে গেছেন। এর আগে বেশ কবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন। কিন্তু কখনোই শেষ পর্যন্ত দাঁড়ানো হয়নি। কিন্তু এবার একাবারে ক্ষমতার মসনদে বসার দ্বারপ্রান্তে তিনি। আগামীকাল ৮ নভেম্বরের নির্বাচনে জিতলেই আমেরিকার ৪৫তম প্রেসিডেন্ট হবেন এই বিতর্কিত ব্যক্তি। কিন্তু ট্রাম্পের প্রতিদ্বন্দ্বী ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী হিলারি ক্লিনটন বিভিন্ন জরিপে এগিয়ে থাকায় সেই সম্ভাবনা অবশ্য কম। তারপরও নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে ততই কঠিন লড়াইয়ের আভাস দিচ্ছেন ট্রাম্প। এবার চলুন এক নজরে দেখে নেওয়া যাক যেসব কারণে বিতর্কিত ট্রাম্প।

ইমিগ্র্যান্টবিরোধী

২০১৫ সালের ১৫ জুন আনুষ্ঠানিকভাবে প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থিতা ঘোষণা করেন ট্রাম্প। একইসঙ্গে তিনি নির্বাচনী  স্লোগান ‘মেক আমেরিকা গ্রেট এগেইন’ (আমেরিকাকে আবার মহান করুন) প্রকাশ করেন। এই স্লোগানের পক্ষে বক্তব্যে ট্রাম্প বলেন, আমেরিকা পিছিয়ে পড়েছে এবং নিচু মানের দেশ হয়ে গেছে। এর একটি প্রধান কারণ হচ্ছে প্রতিবেশী দেশ মেক্সিকো থেকে আগত অভিবাসীরা। ট্রাম্প বলেন, আমি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে ক্ষমতার প্রথম দিনই আমেরিকায় অবৈধ ইমিগ্র্যান্টদের দ্রুত বের করে দেওয়ার জন্য কাজ করব। মেক্সিকান ইমিগ্র্যান্টরা আমেরিকায় ড্রাগস চোরাচালান করে, তারা বিভিন্ন অপরাধ করে, ধর্ষণ করে। ভালো মানুষ মেক্সিকো থেকে আসে না। যারা আসে তারা আনে হাজার সমস্যা। এই ঢালাও অভিযোগের পর ট্রাম্প বলেন, এটা বন্ধ করতেই হবে। সেটার জন্য আমি একটা গ্রেট ওয়াল বানাব। আমার চাইতে ভালো ওয়াল কেউ বানাতে পারে না। বিশ্বাস করুন, আমি খুব সস্তায় এই ওয়াল বানাব।

মুসলিমবিরোধী

ইমিগ্রেশন বিতর্কটি যখন ট্রাম্প শুরু করেন তখন তার মনে মুসলিম ইসুটা আসেনি। এটা আসে ২ ডিসেম্বর ২০১৫- তে ক্যালিফোর্নিয়ায় সান বারনারডিনো শহরে একটি উৎসবে মুসলিম দম্পতি, সৈয়দ রিজওয়ান ফারুক ও তাশফিন মালিকের অতর্কিত বন্দুক হামলায় ১৪ জন নিহত এবং ২২ জন আহত হওয়ার মর্মান্তিক ঘটনাটির পর। ফারুকের জন্ম হয়েছিল আমেরিকায় একটি পাকিস্তানি বংশে। তার স্ত্রী তাশফিনের জন্ম হয়েছিল পাকিস্তানে এবং তিনি ছিলেন আমেরিকান রেসিডেন্ট। তাদের ছয় মাস বয়সী শিশুকন্যাকে ফারুকের মার কাছে রেখে তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে গুলি চালান এবং নিজেরাও পাল্টা গুলিতে নিহত হন। এই দুর্ঘটনার পরপরই ডোনাল্ড ট্রাম্প তার দ্বিতীয় ইসুটা আমেরিকানদের সামনে তুলে ধরেন। একটি লিখিত ভাষণ তিনি টিভিতে পড়ে শোনান, যার প্রথমেই ছিল নিচের লাইনগুলো : আমি ডোনাল্ড জন ট্রাম্প আহ্বান জানাচ্ছি। আমেরিকায় মুসলিমদের প্রবেশ সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করতে। ট্রাম্প আরও বলেছেন, জন্মসূত্রে আমেরিকার নাগরিক হওয়ার বিধানটি তুলে দিতে হবে। এর ফলে আমেরিকায় কোনো মুসলিম ইমিগ্রান্ট বা মুসলিম ট্যুরিস্টের আমেরিকায় জন্ম হওয়া সন্তানের আমেরিকান নাগরিকত্ব আর নাও পেতে পারেন।

সাদ্দাম-গাদ্দাফিতে নিরাপদ থাকত মধ্যপ্রাচ্য

যুক্তরাষ্ট্রে মুসলমানদের প্রবেশে পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা জানিয়ে বিশ্বজুড়ে ধিকৃত হওয়ার পর মধ্যপ্রাচ্য প্রসঙ্গ তুলে নতুন বিতর্কে বনে যান ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, ইরাকের সাদ্দাম হোসেনকে এবং লিবিয়াতে মুয়াম্মার গাদ্দাফিকে ক্ষমতা থেকে অপসারণ না করা হলে আজ মধ্যপ্রাচ্য অনেক নিরাপদ থাকত। তার মতে হিলারি ক্লিনটনের ভুল পররাষ্ট্র নীতির কারণে আজ মধ্যপ্রাচ্যে হাজার হাজার মানুষ মরেছে। লক্ষ্য মানুষ গৃহহীন হয়ে শরণার্থী হয়ে  দেশ বিদেশে ছুটছে। এবিসি নিউজের জনপ্রিয় একটি টিভি শোতে তিনি এসব কথা বলেন।

মনোনয়ন না দিলে দাঙ্গা

প্রেসিডেন্ট পদে প্রার্থী হিসেবে মনোনীত না করলে যুক্তরাষ্ট্রে দাঙ্গা বাধবে বলে নিজের দল রিপাবলিকান পার্টির নেতাদের হুঁশিয়ার করেছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। মনোনয়ন দৌড়ে ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যে রিপাবলিকান প্রতিনিধিদের ভোটে জয় পাওয়ার পর সিএনএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এই হুঁশিয়ারি দেন। নির্বাচনী প্রচারে ব্যবসায়ী ট্রাম্পের বিতর্কিত নানা বক্তব্যে ক্ষুব্ধ রিপাবলিকান পার্টির নেতাদের মধ্য থেকেই তাকে প্রার্থী হিসেবে সমর্থন না করতে প্রতিনিধিদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়। এই আহ্বানের প্রতিক্রিয়ায় ট্রাম্প সাক্ষাৎকারে বলেন, দলের বিপুল সংখ্যক প্রতিনিধির সমর্থন নিশ্চিতের পরও যদি তাকে মনোনয়ন দেওয়া না হয়, তবে দাঙ্গা বাধবে। আমি মনে করি না, আপনারা ভাবছেন যে আমার জয় এমনি এমনি আসছে। আপনারা দাঙ্গা ডেকে আনবেন, দাঙ্গা ডেকে আনবেন। কেননা আমার পেছনে এখন লাখো মানুষ রয়েছে।’ যদিও শেষ পর্যন্ত ৮ নভেম্বরের নির্বাচনে রিপাবলিকানরা তাকেই বেছে নিয়েছে।

ধর্মবিশ্বাস নিয়ে পোপের প্রশ্ন

মেক্সিকোর সীমান্তে দেয়াল নির্মাণ নিয়ে মন্তব্য করায় ডোনাল্ড ট্রাম্পের ধর্মীয় বিশ্বাস নিয়ে প্রশ্ন তোলেন, পোপ ফ্রান্সিস। সে সময় মেক্সিকো সফরে গিয়ে পোপ বলেন, যে ব্যক্তি শুধু দেয়াল নির্মাণ করতে পারে কিন্তু সেতু নয়, সে খ্রিস্টান হতে পারে না। তবে পোপের এ মন্তব্যের পর নিজেকে গর্বিত খ্রিস্টান উল্লেখ করে ট্রাম্প বলেন, পোপের এমন মন্তব্য অপমানজনক। ট্রাম্প ঘোষণা দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে, যুক্তরাষ্ট্রে থাকা ১১ মিলিয়ন মেক্সিকান নাগরিককে দেশে ফেরত পাঠানোর কথা বলেন ট্রাম্প। সেই সঙ্গে মেক্সিকানদের প্রবেশ ঠেকাতে টেক্সাস থেকে ক্যালিফোর্নিয়া পর্যন্ত সীমান্তে দেয়াল নির্মাণের ঘোষণা দেন তিনি।


নিকৃষ্ট ব্যবসায়ী!

ব্যবসায়িকভাবে ট্রাম্প সফল হলেও তিনি খুবই বিতর্কিত ব্যক্তি। এমনকি ব্যবসায়ে তার সফলতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন অনেকেই। তাদের মতে, ট্রাম্প নিজে তার ব্যবসাকে প্রতিষ্ঠিত করেননি, উত্তরাধিকার সূত্রে মালিক হয়েছেন। তার বিরুদ্ধে ট্যাক্স ফাঁকির অভিযোগ রয়েছে। আছে বিভিন্ন ক্রাইম সিন্ডিকেটের সঙ্গে যোগাযোগের অভিযোগ। তবে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে সমালোচকদের সবচেয়ে বড় অভিযোগ বৈধ উপায়ে তার এই বিপুল সম্পদের মালিক হওয়া নিয়েই। তার বহু কোম্পানি ফেল করে অথবা দেউলিয়া হয়ে যায়। সমালোচকদের মতে, বিভিন্ন কোম্পানির নামে টাকা তুলে তিনি পরবর্তীতে স্বেচ্ছায় এসব কোম্পানি দেউলিয়া ঘোষণা করে ব্যক্তিগত খাতে টাকা সরিয়ে নেন। আর এভাবেই তিনি সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। এতে ছোট ছোট প্রতিষ্ঠানকে যেমন পথে বসানোর পাশাপাশি শ্রমিকদের অন্ন কেড়ে নিয়েছেন। এই কারণেই তাকে অনেকেই নিকৃষ্ট ব্যবসায়ী বলেও সম্বোধন করেন। যদিও এসবের একটা উত্তর দাঁড় করানোর চেষ্টা করেছেন ট্রাম্প। তিনি বলেন, আমি দেশের প্রচলিত আইনের সুযোগ নিয়েছি। এটা ব্যবসা। অন্য ব্যবসায়ীরাও এটা করে থাকেন। মামলায় অন্য যে কোনো ব্যবসায়ীকে ছাড়িয়ে গেছেন ট্রাম্প। বিভিন্ন ব্যবসায়ে দেউলিয়াত্বের কারণে এবং আইনের মারপ্যাঁচে তার বিরুদ্ধে লোক ঠকানোর অভিযোগে আছে। এজন্য ট্রাম্পের বিরুদ্ধে পুঁজি বিনিয়োগকারীরা শত শত মামলা ঠুকেছেন। সেসব মামলা এখনো চলছে। বড় বড় ব্যবসায়ীদের সাধারণত জনসেবায় এগিতে আসতে দেখা যায়। কিন্তু এক্ষেত্রেও ট্রাম্প ভিন্ন। অভিযোগ আছে, বিপুল পরিমাণ সম্পদের মালিক বনে যাওয়া ট্রাম্প জনসেবায় মোটেই সময় ব্যয় করেননি। অথচ সেই ট্রাম্পই কিনা রিপাবলিকান দলের প্রেসিডেন্ট প্রার্থী।

 

জঙ্গি নিধনের ওয়াটারবোডিং পদ্ধতি

এক সময় আল-কায়েদার কথা শোনা গেলেও বর্তমানে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেট (আইএস)। ইরাক ও সিরিয়াভিত্তিক এই সংগঠন এখন বিশ্বের বড় বড় ক্ষমতাধর দেশের মাথার কাটা। মধ্যপ্রাচ্যসহ সারা বিশ্বে সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে ইতিমধ্যে নিজেদের অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে তারা। কোনো কিছুতেই তাদের দমন করা যাচ্ছে না। তবে ট্রাম্প মনে করেন ইসলামিক স্টেটের জঙ্গিদের জিজ্ঞাসাবাদের সময় ওয়াটারবোডিং পদ্ধতি ব্যবহার করা উচিত। এই পদ্ধতিতে মুখের ওপর এমনভাবে পানি ঢালা  হয় যে ওই ব্যক্তির মনে হবে তাকে পানিতে ডুবিয়ে দেওয়া হচ্ছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি নির্বাচিত হলে আইএসকে বোমা মেরে দোজখে পাঠাবেন। তার মতে এবিষয়ে তার চেয়ে বেশি কঠোর আর কেউ হতে পারবেন না।

বিডি-প্রতিদিন/০৭ নভেম্বর, ২০১৬/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
প্রথমবার এভাবে বিধ্বস্ত হল বোয়িং ৭৮৭
প্রথমবার এভাবে বিধ্বস্ত হল বোয়িং ৭৮৭
ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক
ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : ২৪২ জনই নিহত!
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : ২৪২ জনই নিহত!
জি-৭ সম্মেলনে কানাডার আমন্ত্রণ ফিরিয়ে দিলেন সৌদি যুবরাজ
জি-৭ সম্মেলনে কানাডার আমন্ত্রণ ফিরিয়ে দিলেন সৌদি যুবরাজ
হোস্টেলের ওপর প্লেন বিধ্বস্তে পাঁচ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত
হোস্টেলের ওপর প্লেন বিধ্বস্তে পাঁচ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : নিহতের সংখ্যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : নিহতের সংখ্যা জানা গেল
প্লেন ট্র্যাজেডি আমাদের হতবাক করেছে: মোদি
প্লেন ট্র্যাজেডি আমাদের হতবাক করেছে: মোদি
বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্গমন নিয়ম শিথিলে কাজ করছে ট্রাম্প প্রশাসন
বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্গমন নিয়ম শিথিলে কাজ করছে ট্রাম্প প্রশাসন
প্রথমবারের মতো বিধ্বস্ত হলো বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার
প্রথমবারের মতো বিধ্বস্ত হলো বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার
চিকিৎসকদের হোস্টেলের ওপর ভেঙে পড়েছে প্লেনটি
চিকিৎসকদের হোস্টেলের ওপর ভেঙে পড়েছে প্লেনটি
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ‘জরুরি সংকেত’ পাঠিয়েছিলেন পাইলট
ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ‘জরুরি সংকেত’ পাঠিয়েছিলেন পাইলট
সর্বশেষ খবর
নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল
নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

রংপুরে ঈদের ছুটিতে বাগড়া দিচ্ছে তাপদাহ
রংপুরে ঈদের ছুটিতে বাগড়া দিচ্ছে তাপদাহ

২ সেকেন্ড আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রথমবার এভাবে বিধ্বস্ত হল বোয়িং ৭৮৭
প্রথমবার এভাবে বিধ্বস্ত হল বোয়িং ৭৮৭

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফ অনূর্ধ্ব-২০ নারী চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নিচ্ছে না ভারত
সাফ অনূর্ধ্ব-২০ নারী চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নিচ্ছে না ভারত

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপির মতবিনিময়
বগুড়ায় সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপির মতবিনিময়

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক
ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে পাঁচ ধাপ এগোলো বাংলাদেশ
ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে পাঁচ ধাপ এগোলো বাংলাদেশ

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : ২৪২ জনই নিহত!
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : ২৪২ জনই নিহত!

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘১৭ বছরে একটি ঈদও বিএনপির নেতাকর্মীরা শান্তিতে উদযাপন করতে পারেনি’
‘১৭ বছরে একটি ঈদও বিএনপির নেতাকর্মীরা শান্তিতে উদযাপন করতে পারেনি’

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জি-৭ সম্মেলনে কানাডার আমন্ত্রণ ফিরিয়ে দিলেন সৌদি যুবরাজ
জি-৭ সম্মেলনে কানাডার আমন্ত্রণ ফিরিয়ে দিলেন সৌদি যুবরাজ

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ১০৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ১০৮

৩৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভারতে বিমান দুর্ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার শোক
ভারতে বিমান দুর্ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার শোক

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার
খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাতকানিয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে অপহৃত বালু ব্যবসায়ী উদ্ধার
সাতকানিয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে অপহৃত বালু ব্যবসায়ী উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিরিরবন্দরে বসুন্ধরা শুভসংঘের স্যানিটারি ন্যাপকিন বিতরণ
চিরিরবন্দরে বসুন্ধরা শুভসংঘের স্যানিটারি ন্যাপকিন বিতরণ

৫৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বীরগঞ্জে প্রাণের টানে সাবেক শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা
বীরগঞ্জে প্রাণের টানে সাবেক শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮৬০৬ জন, মৃত্যু ২৩
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮৬০৬ জন, মৃত্যু ২৩

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হোস্টেলের ওপর প্লেন বিধ্বস্তে পাঁচ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত
হোস্টেলের ওপর প্লেন বিধ্বস্তে পাঁচ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনোয়ারায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
আনোয়ারায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে র‌্যাবের জালে ৪, পাওয়া গেল যা
সিলেটে র‌্যাবের জালে ৪, পাওয়া গেল যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : নিহতের সংখ্যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : নিহতের সংখ্যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকস্মিক আবিষ্কারে সৌরজগতের চেহারা নিয়ে নতুন ভাবনার সূত্রপাত
আকস্মিক আবিষ্কারে সৌরজগতের চেহারা নিয়ে নতুন ভাবনার সূত্রপাত

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দুর্গত এলাকায় খাদ্যসংকট নিরসনে বরাদ্দ বৃদ্ধি করেছে সরকার : খাদ্য উপদেষ্টা
দুর্গত এলাকায় খাদ্যসংকট নিরসনে বরাদ্দ বৃদ্ধি করেছে সরকার : খাদ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে ডোবা থেকে শিশুর লাশ উদ্ধার
ফেনীতে ডোবা থেকে শিশুর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিংস অ্যারেনায় সাফ অনূর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল, আসছে না ভারত
কিংস অ্যারেনায় সাফ অনূর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল, আসছে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খানসামায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
খানসামায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদাবাজির অভিযোগে যৌথবাহিনীর হাতে আটক বিএনপির দুই নেতার বিরুদ্ধে মামলা
চাঁদাবাজির অভিযোগে যৌথবাহিনীর হাতে আটক বিএনপির দুই নেতার বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লেন ট্র্যাজেডি আমাদের হতবাক করেছে: মোদি
প্লেন ট্র্যাজেডি আমাদের হতবাক করেছে: মোদি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছরের মধ্যে র‌্যাঙ্কিংয়ে সর্বোচ্চ অবস্থানে বাংলাদেশ
৬ বছরের মধ্যে র‌্যাঙ্কিংয়ে সর্বোচ্চ অবস্থানে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজহারুল ইসলামকে রংপুর-২ আসনে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
আজহারুল ইসলামকে রংপুর-২ আসনে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন ৫৩ ব্রিটিশ নাগরিক: বিবিসি
ভারতে বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন ৫৩ ব্রিটিশ নাগরিক: বিবিসি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা
ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে
করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'
'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!
আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি
চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা
পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন নেতানিয়াহু
ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার
বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প
চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা
ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ‘জরুরি সংকেত’ পাঠিয়েছিলেন পাইলট
ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ‘জরুরি সংকেত’ পাঠিয়েছিলেন পাইলট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : নিহতের সংখ্যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : নিহতের সংখ্যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লেন ট্র্যাজেডি আমাদের হতবাক করেছে: মোদি
প্লেন ট্র্যাজেডি আমাদের হতবাক করেছে: মোদি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক
৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রিভুজ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল
ত্রিভুজ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের হোস্টেলের ওপর ভেঙে পড়েছে প্লেনটি
চিকিৎসকদের হোস্টেলের ওপর ভেঙে পড়েছে প্লেনটি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ
লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে প্রবেশে বাধা, বিপাকে বাংলাদেশের দাবাড়ু রানী হামিদ
ভারতে প্রবেশে বাধা, বিপাকে বাংলাদেশের দাবাড়ু রানী হামিদ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রশংসায় ভাসছেন ভারতের তরুণ অধিনায়ক গিল
প্রশংসায় ভাসছেন ভারতের তরুণ অধিনায়ক গিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস, নৌবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত
রাতে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস, নৌবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোস্টেলের ওপর প্লেন বিধ্বস্তে পাঁচ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত
হোস্টেলের ওপর প্লেন বিধ্বস্তে পাঁচ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন আমীর খসরু
লন্ডন গেলেন আমীর খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য
মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন রূপে করোনার হানা
নতুন রূপে করোনার হানা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে
রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ
ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ

স্বাস্থ্য

উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস

স্বাস্থ্য

অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর
অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া
বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া

নগর জীবন

গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?
গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ
ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ

নগর জীবন

বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের
বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের

মাঠে ময়দানে

মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা
মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাদের নিয়ে ভারতীয় ফুটবলে অস্বস্তি
হামজাদের নিয়ে ভারতীয় ফুটবলে অস্বস্তি

মাঠে ময়দানে

আমির খানের কাছে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি
আমির খানের কাছে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি

শোবিজ

কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে
কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুল ট্যাকটিসে হারল বাংলাদেশ
ভুল ট্যাকটিসে হারল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ভালোমন্দে ঈদের সিনেমা
ভালোমন্দে ঈদের সিনেমা

শোবিজ

সাগরে মৃত্যুমিছিল
সাগরে মৃত্যুমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাজ্যের সম্পত্তি জব্দ সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামানের
যুক্তরাজ্যের সম্পত্তি জব্দ সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামানের

প্রথম পৃষ্ঠা

কত টাকার টিকিট বিক্রি হলো
কত টাকার টিকিট বিক্রি হলো

মাঠে ময়দানে

মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি
মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যটন স্পটগুলোতে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস
পর্যটন স্পটগুলোতে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

কর্ণিয়ার জামদানি শাড়ি
কর্ণিয়ার জামদানি শাড়ি

শোবিজ

২০২৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল
২০২৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

‘অপরাজিত সত্যজিৎ’-এ ববিতা
‘অপরাজিত সত্যজিৎ’-এ ববিতা

শোবিজ

আবুল হায়াতের আক্ষেপ
আবুল হায়াতের আক্ষেপ

শোবিজ

কাবরেরার দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
কাবরেরার দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

মেয়াদ বাড়ে, খনন শেষ হয় না
মেয়াদ বাড়ে, খনন শেষ হয় না

রকমারি নগর পরিক্রমা