শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০২, সোমবার, ০৭ নভেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

ট্রাম্পের বিতর্কিত যত মন্তব্য

মাহবুবুল আলম
অনলাইন ভার্সন
ট্রাম্পের বিতর্কিত যত মন্তব্য

ব্যবসায়ী থেকে রাজনীতিক বনে যাওয়া ডোনাল্ড ট্রাম্প এখন বিশ্বব্যাপী আলোচিত ও বিতর্কিত একটি নাম। প্রার্থী ঘোষণার পর থেকে বিভিন্ন বিষয়ে মন্তব্য করে, মানুষের হাসির খোরাক জুগিয়েছেন। নিজের সম্পর্কে প্রচার খুব ভালোভাবে করেন ট্রাম্প। তাই পেয়েছেন সেলিব্রিটির মতো মনোযোগও। তবে সেই মনোযোগের সবটাই সুখের নয়। এরপরও পিছু হটেননি তিনি। উল্টো বলেছেন, দেশের জনগণ তার এই সাহসিকতার জন্য প্রশংসা করছে, কারণ তার ভাষায়, সমস্যাটিকে অনেকেই এড়িয়ে গেছেন। এর আগে বেশ কবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন। কিন্তু কখনোই শেষ পর্যন্ত দাঁড়ানো হয়নি। কিন্তু এবার একাবারে ক্ষমতার মসনদে বসার দ্বারপ্রান্তে তিনি। আগামীকাল ৮ নভেম্বরের নির্বাচনে জিতলেই আমেরিকার ৪৫তম প্রেসিডেন্ট হবেন এই বিতর্কিত ব্যক্তি। কিন্তু ট্রাম্পের প্রতিদ্বন্দ্বী ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী হিলারি ক্লিনটন বিভিন্ন জরিপে এগিয়ে থাকায় সেই সম্ভাবনা অবশ্য কম। তারপরও নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে ততই কঠিন লড়াইয়ের আভাস দিচ্ছেন ট্রাম্প। এবার চলুন এক নজরে দেখে নেওয়া যাক যেসব কারণে বিতর্কিত ট্রাম্প।

ইমিগ্র্যান্টবিরোধী

২০১৫ সালের ১৫ জুন আনুষ্ঠানিকভাবে প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থিতা ঘোষণা করেন ট্রাম্প। একইসঙ্গে তিনি নির্বাচনী  স্লোগান ‘মেক আমেরিকা গ্রেট এগেইন’ (আমেরিকাকে আবার মহান করুন) প্রকাশ করেন। এই স্লোগানের পক্ষে বক্তব্যে ট্রাম্প বলেন, আমেরিকা পিছিয়ে পড়েছে এবং নিচু মানের দেশ হয়ে গেছে। এর একটি প্রধান কারণ হচ্ছে প্রতিবেশী দেশ মেক্সিকো থেকে আগত অভিবাসীরা। ট্রাম্প বলেন, আমি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে ক্ষমতার প্রথম দিনই আমেরিকায় অবৈধ ইমিগ্র্যান্টদের দ্রুত বের করে দেওয়ার জন্য কাজ করব। মেক্সিকান ইমিগ্র্যান্টরা আমেরিকায় ড্রাগস চোরাচালান করে, তারা বিভিন্ন অপরাধ করে, ধর্ষণ করে। ভালো মানুষ মেক্সিকো থেকে আসে না। যারা আসে তারা আনে হাজার সমস্যা। এই ঢালাও অভিযোগের পর ট্রাম্প বলেন, এটা বন্ধ করতেই হবে। সেটার জন্য আমি একটা গ্রেট ওয়াল বানাব। আমার চাইতে ভালো ওয়াল কেউ বানাতে পারে না। বিশ্বাস করুন, আমি খুব সস্তায় এই ওয়াল বানাব।

মুসলিমবিরোধী

ইমিগ্রেশন বিতর্কটি যখন ট্রাম্প শুরু করেন তখন তার মনে মুসলিম ইসুটা আসেনি। এটা আসে ২ ডিসেম্বর ২০১৫- তে ক্যালিফোর্নিয়ায় সান বারনারডিনো শহরে একটি উৎসবে মুসলিম দম্পতি, সৈয়দ রিজওয়ান ফারুক ও তাশফিন মালিকের অতর্কিত বন্দুক হামলায় ১৪ জন নিহত এবং ২২ জন আহত হওয়ার মর্মান্তিক ঘটনাটির পর। ফারুকের জন্ম হয়েছিল আমেরিকায় একটি পাকিস্তানি বংশে। তার স্ত্রী তাশফিনের জন্ম হয়েছিল পাকিস্তানে এবং তিনি ছিলেন আমেরিকান রেসিডেন্ট। তাদের ছয় মাস বয়সী শিশুকন্যাকে ফারুকের মার কাছে রেখে তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে গুলি চালান এবং নিজেরাও পাল্টা গুলিতে নিহত হন। এই দুর্ঘটনার পরপরই ডোনাল্ড ট্রাম্প তার দ্বিতীয় ইসুটা আমেরিকানদের সামনে তুলে ধরেন। একটি লিখিত ভাষণ তিনি টিভিতে পড়ে শোনান, যার প্রথমেই ছিল নিচের লাইনগুলো : আমি ডোনাল্ড জন ট্রাম্প আহ্বান জানাচ্ছি। আমেরিকায় মুসলিমদের প্রবেশ সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করতে। ট্রাম্প আরও বলেছেন, জন্মসূত্রে আমেরিকার নাগরিক হওয়ার বিধানটি তুলে দিতে হবে। এর ফলে আমেরিকায় কোনো মুসলিম ইমিগ্রান্ট বা মুসলিম ট্যুরিস্টের আমেরিকায় জন্ম হওয়া সন্তানের আমেরিকান নাগরিকত্ব আর নাও পেতে পারেন।

সাদ্দাম-গাদ্দাফিতে নিরাপদ থাকত মধ্যপ্রাচ্য

যুক্তরাষ্ট্রে মুসলমানদের প্রবেশে পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা জানিয়ে বিশ্বজুড়ে ধিকৃত হওয়ার পর মধ্যপ্রাচ্য প্রসঙ্গ তুলে নতুন বিতর্কে বনে যান ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, ইরাকের সাদ্দাম হোসেনকে এবং লিবিয়াতে মুয়াম্মার গাদ্দাফিকে ক্ষমতা থেকে অপসারণ না করা হলে আজ মধ্যপ্রাচ্য অনেক নিরাপদ থাকত। তার মতে হিলারি ক্লিনটনের ভুল পররাষ্ট্র নীতির কারণে আজ মধ্যপ্রাচ্যে হাজার হাজার মানুষ মরেছে। লক্ষ্য মানুষ গৃহহীন হয়ে শরণার্থী হয়ে  দেশ বিদেশে ছুটছে। এবিসি নিউজের জনপ্রিয় একটি টিভি শোতে তিনি এসব কথা বলেন।

মনোনয়ন না দিলে দাঙ্গা

প্রেসিডেন্ট পদে প্রার্থী হিসেবে মনোনীত না করলে যুক্তরাষ্ট্রে দাঙ্গা বাধবে বলে নিজের দল রিপাবলিকান পার্টির নেতাদের হুঁশিয়ার করেছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। মনোনয়ন দৌড়ে ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যে রিপাবলিকান প্রতিনিধিদের ভোটে জয় পাওয়ার পর সিএনএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এই হুঁশিয়ারি দেন। নির্বাচনী প্রচারে ব্যবসায়ী ট্রাম্পের বিতর্কিত নানা বক্তব্যে ক্ষুব্ধ রিপাবলিকান পার্টির নেতাদের মধ্য থেকেই তাকে প্রার্থী হিসেবে সমর্থন না করতে প্রতিনিধিদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়। এই আহ্বানের প্রতিক্রিয়ায় ট্রাম্প সাক্ষাৎকারে বলেন, দলের বিপুল সংখ্যক প্রতিনিধির সমর্থন নিশ্চিতের পরও যদি তাকে মনোনয়ন দেওয়া না হয়, তবে দাঙ্গা বাধবে। আমি মনে করি না, আপনারা ভাবছেন যে আমার জয় এমনি এমনি আসছে। আপনারা দাঙ্গা ডেকে আনবেন, দাঙ্গা ডেকে আনবেন। কেননা আমার পেছনে এখন লাখো মানুষ রয়েছে।’ যদিও শেষ পর্যন্ত ৮ নভেম্বরের নির্বাচনে রিপাবলিকানরা তাকেই বেছে নিয়েছে।

ধর্মবিশ্বাস নিয়ে পোপের প্রশ্ন

মেক্সিকোর সীমান্তে দেয়াল নির্মাণ নিয়ে মন্তব্য করায় ডোনাল্ড ট্রাম্পের ধর্মীয় বিশ্বাস নিয়ে প্রশ্ন তোলেন, পোপ ফ্রান্সিস। সে সময় মেক্সিকো সফরে গিয়ে পোপ বলেন, যে ব্যক্তি শুধু দেয়াল নির্মাণ করতে পারে কিন্তু সেতু নয়, সে খ্রিস্টান হতে পারে না। তবে পোপের এ মন্তব্যের পর নিজেকে গর্বিত খ্রিস্টান উল্লেখ করে ট্রাম্প বলেন, পোপের এমন মন্তব্য অপমানজনক। ট্রাম্প ঘোষণা দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে, যুক্তরাষ্ট্রে থাকা ১১ মিলিয়ন মেক্সিকান নাগরিককে দেশে ফেরত পাঠানোর কথা বলেন ট্রাম্প। সেই সঙ্গে মেক্সিকানদের প্রবেশ ঠেকাতে টেক্সাস থেকে ক্যালিফোর্নিয়া পর্যন্ত সীমান্তে দেয়াল নির্মাণের ঘোষণা দেন তিনি।


নিকৃষ্ট ব্যবসায়ী!

ব্যবসায়িকভাবে ট্রাম্প সফল হলেও তিনি খুবই বিতর্কিত ব্যক্তি। এমনকি ব্যবসায়ে তার সফলতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন অনেকেই। তাদের মতে, ট্রাম্প নিজে তার ব্যবসাকে প্রতিষ্ঠিত করেননি, উত্তরাধিকার সূত্রে মালিক হয়েছেন। তার বিরুদ্ধে ট্যাক্স ফাঁকির অভিযোগ রয়েছে। আছে বিভিন্ন ক্রাইম সিন্ডিকেটের সঙ্গে যোগাযোগের অভিযোগ। তবে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে সমালোচকদের সবচেয়ে বড় অভিযোগ বৈধ উপায়ে তার এই বিপুল সম্পদের মালিক হওয়া নিয়েই। তার বহু কোম্পানি ফেল করে অথবা দেউলিয়া হয়ে যায়। সমালোচকদের মতে, বিভিন্ন কোম্পানির নামে টাকা তুলে তিনি পরবর্তীতে স্বেচ্ছায় এসব কোম্পানি দেউলিয়া ঘোষণা করে ব্যক্তিগত খাতে টাকা সরিয়ে নেন। আর এভাবেই তিনি সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। এতে ছোট ছোট প্রতিষ্ঠানকে যেমন পথে বসানোর পাশাপাশি শ্রমিকদের অন্ন কেড়ে নিয়েছেন। এই কারণেই তাকে অনেকেই নিকৃষ্ট ব্যবসায়ী বলেও সম্বোধন করেন। যদিও এসবের একটা উত্তর দাঁড় করানোর চেষ্টা করেছেন ট্রাম্প। তিনি বলেন, আমি দেশের প্রচলিত আইনের সুযোগ নিয়েছি। এটা ব্যবসা। অন্য ব্যবসায়ীরাও এটা করে থাকেন। মামলায় অন্য যে কোনো ব্যবসায়ীকে ছাড়িয়ে গেছেন ট্রাম্প। বিভিন্ন ব্যবসায়ে দেউলিয়াত্বের কারণে এবং আইনের মারপ্যাঁচে তার বিরুদ্ধে লোক ঠকানোর অভিযোগে আছে। এজন্য ট্রাম্পের বিরুদ্ধে পুঁজি বিনিয়োগকারীরা শত শত মামলা ঠুকেছেন। সেসব মামলা এখনো চলছে। বড় বড় ব্যবসায়ীদের সাধারণত জনসেবায় এগিতে আসতে দেখা যায়। কিন্তু এক্ষেত্রেও ট্রাম্প ভিন্ন। অভিযোগ আছে, বিপুল পরিমাণ সম্পদের মালিক বনে যাওয়া ট্রাম্প জনসেবায় মোটেই সময় ব্যয় করেননি। অথচ সেই ট্রাম্পই কিনা রিপাবলিকান দলের প্রেসিডেন্ট প্রার্থী।

 

জঙ্গি নিধনের ওয়াটারবোডিং পদ্ধতি

এক সময় আল-কায়েদার কথা শোনা গেলেও বর্তমানে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেট (আইএস)। ইরাক ও সিরিয়াভিত্তিক এই সংগঠন এখন বিশ্বের বড় বড় ক্ষমতাধর দেশের মাথার কাটা। মধ্যপ্রাচ্যসহ সারা বিশ্বে সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে ইতিমধ্যে নিজেদের অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে তারা। কোনো কিছুতেই তাদের দমন করা যাচ্ছে না। তবে ট্রাম্প মনে করেন ইসলামিক স্টেটের জঙ্গিদের জিজ্ঞাসাবাদের সময় ওয়াটারবোডিং পদ্ধতি ব্যবহার করা উচিত। এই পদ্ধতিতে মুখের ওপর এমনভাবে পানি ঢালা  হয় যে ওই ব্যক্তির মনে হবে তাকে পানিতে ডুবিয়ে দেওয়া হচ্ছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি নির্বাচিত হলে আইএসকে বোমা মেরে দোজখে পাঠাবেন। তার মতে এবিষয়ে তার চেয়ে বেশি কঠোর আর কেউ হতে পারবেন না।

বিডি-প্রতিদিন/০৭ নভেম্বর, ২০১৬/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
গাজা শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট আব্বাস
গাজা শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট আব্বাস
ট্রাম্প ছাড়া অন্য কেউ নোবেল শান্তি পুরস্কারের যোগ্য নয়: ইসরায়েলি পার্লামেন্ট স্পিকার
ট্রাম্প ছাড়া অন্য কেউ নোবেল শান্তি পুরস্কারের যোগ্য নয়: ইসরায়েলি পার্লামেন্ট স্পিকার
দক্ষিণ আফ্রিকায় যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে নিহত ৪২
দক্ষিণ আফ্রিকায় যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে নিহত ৪২
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে করা চুক্তি স্থগিত করল ইরান
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে করা চুক্তি স্থগিত করল ইরান
অর্থনীতিতে নোবেল পেলেন ৩ জন
অর্থনীতিতে নোবেল পেলেন ৩ জন
ট্রাম্পকে সর্বোচ্চ বেসামরিক পদক দেবে ইসরায়েল
ট্রাম্পকে সর্বোচ্চ বেসামরিক পদক দেবে ইসরায়েল
গাজা শান্তি সম্মেলনে যোগ দিচ্ছে না ইরান
গাজা শান্তি সম্মেলনে যোগ দিচ্ছে না ইরান
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

১০ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৮৫৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৮৫৭

৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সারের কৃত্রিম সংকট ও মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে লালমনিরহাটে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট ও মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে লালমনিরহাটে মানববন্ধন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা সেনানিবাসের একটি ভবন সাময়িকভাবে ‌কারাগার ঘোষণা, প্রজ্ঞাপন জারি
ঢাকা সেনানিবাসের একটি ভবন সাময়িকভাবে ‌কারাগার ঘোষণা, প্রজ্ঞাপন জারি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ঘোষণা
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ঘোষণা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

খালি পেটে চা পানে হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি!
খালি পেটে চা পানে হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি!

১৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট আব্বাস
গাজা শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট আব্বাস

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করলে বিভাগীয় ব্যবস্থা : ডিএমপি কমিশনার
নির্বাচনে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করলে বিভাগীয় ব্যবস্থা : ডিএমপি কমিশনার

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

আরেক মামলায় গ্রেফতার হাজী সেলিম
আরেক মামলায় গ্রেফতার হাজী সেলিম

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তিস্তার ইতিহাসে রেকর্ড, চার দফা বিপৎসীমা অতিক্রম করেও ক্ষয়ক্ষতি কম
তিস্তার ইতিহাসে রেকর্ড, চার দফা বিপৎসীমা অতিক্রম করেও ক্ষয়ক্ষতি কম

২৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নাইক্ষ্যংছড়িতে শিশু ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ১
নাইক্ষ্যংছড়িতে শিশু ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ১

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিশ্বকাপ ফাইনালে জয় আর্জেন্টিনারই প্রাপ্য ছিল’
‘বিশ্বকাপ ফাইনালে জয় আর্জেন্টিনারই প্রাপ্য ছিল’

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড
এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ১৫ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ১৫ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বীরগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় নারী নিহত, আহত মা-ছেলে
বীরগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় নারী নিহত, আহত মা-ছেলে

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেট্রোরেলে বিজ্ঞাপন স্পেস ভাড়ার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
মেট্রোরেলে বিজ্ঞাপন স্পেস ভাড়ার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে মাদকসেবীদের হামলায় আহত ৩, গ্রেপ্তার ২
বাগেরহাটে মাদকসেবীদের হামলায় আহত ৩, গ্রেপ্তার ২

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রশংসনীয় কাজের পদক পাচ্ছেন পুলিশের ৬ জন
প্রশংসনীয় কাজের পদক পাচ্ছেন পুলিশের ৬ জন

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্প ছাড়া অন্য কেউ নোবেল শান্তি পুরস্কারের যোগ্য নয়: ইসরায়েলি পার্লামেন্ট স্পিকার
ট্রাম্প ছাড়া অন্য কেউ নোবেল শান্তি পুরস্কারের যোগ্য নয়: ইসরায়েলি পার্লামেন্ট স্পিকার

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়ায় আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস উদযাপন
আখাউড়ায় আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষকদের ওপর পুলিশি হামলার প্রতিবাদে রংপুরে কর্মবিরতি
শিক্ষকদের ওপর পুলিশি হামলার প্রতিবাদে রংপুরে কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দলকে জিতিয়ে লুটিয়ে পড়লেন ক্রিজে, মাঠেই মৃত্যু
দলকে জিতিয়ে লুটিয়ে পড়লেন ক্রিজে, মাঠেই মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যক্তির নামে থাকা আরও ১৬ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন
ব্যক্তির নামে থাকা আরও ১৬ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকায় যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে নিহত ৪২
দক্ষিণ আফ্রিকায় যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে নিহত ৪২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি আদায়ে সড়ক না ছাড়ার ঘোষণা সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের
দাবি আদায়ে সড়ক না ছাড়ার ঘোষণা সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গ্লোবাল স্টার অ্যাওয়ার্ড জিতলেন হানিয়া
গ্লোবাল স্টার অ্যাওয়ার্ড জিতলেন হানিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে করা চুক্তি স্থগিত করল ইরান
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে করা চুক্তি স্থগিত করল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হেফাজতে ইসলাম রাজনৈতিক দল নয়, নির্বাচনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি’
‘হেফাজতে ইসলাম রাজনৈতিক দল নয়, নির্বাচনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট
ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’
‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়ার প্রথম ব্যাটার হিসেবে যে রেকর্ড গড়লেন বাবর
এশিয়ার প্রথম ব্যাটার হিসেবে যে রেকর্ড গড়লেন বাবর

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জার্মানিতে বাতিল হলো তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান
জার্মানিতে বাতিল হলো তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড
গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ একসঙ্গে ২০ জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস
আজ একসঙ্গে ২০ জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

সম্পাদকীয়

কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ
কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়
রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি
সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী
বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল

নগর জীবন

কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম
কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে
আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে

নগর জীবন

রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী
রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব
অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়
নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি
সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন
ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন

নগর জীবন

জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ
জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

দফায় দফায় লাঠিচার্জ
দফায় দফায় লাঠিচার্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা

খবর

থমকে ছিল সিলেট
থমকে ছিল সিলেট

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি
অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা
ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা