শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৫৬, সোমবার, ২৮ মে, ২০১৮

'মমতার সম্মতি ছাড়া তিস্তার পানি বণ্টন সম্ভব নয়'

দীপক দেবনাথ, কলকাতা
অনলাইন ভার্সন
'মমতার সম্মতি ছাড়া তিস্তার পানি বণ্টন সম্ভব নয়'

পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের সম্মতি ছাড়া বাংলাদেশের সাথে তিস্তার পানি বণ্টন সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ। সোমবার দিল্লিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন তিনি। 

 
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন সরকারের মেয়াদ চার বছর পূতি উপলক্ষে সোমবার বিকালে গণমাধ্যমের মুখোমুখি হন সুষমা। এসময় তিনি জানান, ‘ভারত সরকার বাংলাদেশের সাথে তিস্তার পানি বণ্টন সমস্যার সমাধান চায়, কিন্তু এই চুক্তির সঙ্গে যুক্ত সকল পক্ষকে সঙ্গে না নিয়ে তিস্তা চুক্তি সম্ভব নয়। কেবলমাত্র ভারত সরকার ও বাংলাদেশ সরকারের প্রচেষ্টায় এই সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়। তিস্তা ইস্যুতে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারও একটি বড় স্টেক হোল্ডার। সে কারণেই আমরা (কেন্দ্রীয় সরকার) পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির সাথে আলোচনা করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি’।

এর আগে, রাজ্যের স্বার্থের প্রশ্ন তুলে ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরে ঢাকায় ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং’এর সফরসঙ্গী হওয়া থেকে বিরত থাকেন মমতা ব্যানার্জি। ফলে তিস্তা পানি বণ্টন চুক্তিও বাস্তবে রূপ পায়নি। এরপর দুই দেশের পক্ষ থেকে একাধিক বার প্রচেষ্টা সত্ত্বেও তাতে সফলতা আসেনি। শেষবার গত বছরের এপ্রিলে শেখ হাসিনার ভারত সফরে নরেন্দ্র মোদি তিস্তা চুক্তির দ্রুত বাস্তবায়নের আশ্বাস দিলেও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি তিস্তার বিকল্প হিসাবে বাংলাদেশকে তোর্সাসহ অন্য কয়েকটি নদীর পানি দেওয়ার কথা বলেছিলেন। যদিও সেই প্রস্তাবকে দিল্লি বা ঢাকা কেউই গ্রহণযোগ্য বলে মনে করেনি। 

ওই প্রসঙ্গ তুলে সুষমা স্বরাজ জানান, ‘গত বছরে শেখ হাসিনা যখন ভারত সফরে আসেন তখন মমতা ব্যানার্জির একটি বিকল্প প্রস্তাব ছিল। তিস্তা ছেড়ে দিয়ে অন্য তিন নদীর পানি দেওয়ার কথা বলেন মমতা। সেক্ষেত্রে তিস্তা দিয়ে যতটা পরিমাণ পানি যায় অন্য তিন নদী দিয়েও যদি সমপরিমাণ পানি যেতে পারে সেক্ষেত্রে তিস্তাকে বাদ দিয়ে পানি দেওয়া যেতে পারে। ওই বিষয়টির ওপর একটি জরিপ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, সেখানে ভারতের কেন্দ্রীয় পানি সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রণালয় ও পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের প্রতিনিধিরা রয়েছেন। আমরা ওই রিপোর্টটি পাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছি’। 

তিস্তা চুক্তি মোদি সরকারের কূটনৈতিক ব্যর্থতা কি না? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘কেন্দ্রে চার বছর ধরে রয়েছি এবং এখনও এক বছর বাকী রয়েছে। সেক্ষেত্রে আমাদের ব্যর্থ বলতে পারেন না’। 

সুষমা জানান, ‘দুই দিন আগে (২৬ মে) কেন্দ্রীয় সরকারের চার বছর পূর্ণ হয়েছে। আরও এক বছর শেষ হওয়ার আগেই আমাদের ব্যর্থ বলছেন? আপনারা অপেক্ষা করুন...আমরা একটি সমাধানের পথ খোঁজার চেষ্টা করছি’। কারণ এই চুক্তির সাথে একটি তৃতীয় পক্ষও (পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার) জড়িয়ে রয়েছে। তাই তাদের সাথে না নিয়ে যদি কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছাই, তবে তা বাস্তবায়িত কিভাবে করবো? পানি তো পশ্চিমবঙ্গ থেকে যাবে, তাই আমাদের নীতি হল এই চুক্তির সাথে যে সকল পক্ষ জড়িত রয়েছে তাদের সাথে নিয়েই অগ্রসর হব’। 

তিস্তা ইস্যুতে মমতা সরকারের গুরুত্ব অনুধাবন করেই পশ্চিমবঙ্গ সফরে এসে রবিবার (২৭ মে) কলকাতার তাজ হোটেলে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসেন মমতা ব্যানার্জি। দুই পক্ষের মধ্যে প্রায় ৪০ মিনিট বৈঠক হয়। বৈঠক শেষে মমতা জানান, ‘দুই দেশের বিভিন্ন ব্যাপার নিয়ে আমরা সবসময় আলোচনা করি। আমাদের শিক্ষা, সংস্কৃতি, ব্যবসা, দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক কিভাবে উন্নত করা যায়, দুই দেশের সবাই যেন ভাল থাকে-এগুলো নিয়েই বিশদ আলোচনা হয়েছে’। কিন্তু তিস্তা নিয়ে প্রশ্ন করা মাত্রই সেই প্রশ্নের উত্তর এড়িয়ে যান মমতা ব্যানার্জি। 

জানা গেছে, চলতি বছরের শেষে বাংলাদেশে সাধারণ নির্বাচন। তাই তিস্তার পানি দেশে নিয়ে যাওয়া শেখ হাসিনার কাছে অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ। অন্যদিকে মমতার কাছেও কিছু বাধ্যবাধকতা রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের উত্তরবঙ্গের প্রায় ছয়টি জেলার কৃষিকাজ নির্ভর করে তিস্তার পানির ওপর। স্বাভাবিকভাবে ২০১৯ সালে ভারতের লোকসভা নির্বাচনের আগে মমতাও রাজ্যের স্বার্থ ক্ষুন্ন হোক এমনটা চাইবেন না। এমন এক পরিস্থিতিতে বিকল্প প্রস্তাবের দিকে ঝুঁকছে দুই দেশ। 

একাধিক সূত্রে আরও জানা যায়, তিস্তা নিয়ে স্থায়ী চুক্তি হচ্ছে না দেখে তিন বছরের জন্য যাতে অস্থায়ী তিস্তা পানি বণ্টন চুক্তি করা যায় বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ভারত সরকারকে সেই প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। সেক্ষেত্রে বলা হয়েছে তিন বছর দেখার পর চুক্তিতে কোনো সমস্যা হলে তা রদবদল বা বাতিলের পথ খোলা থাকবে। 

২৭ তারিখের ওই বৈঠকে মমতা ব্যানার্জিকে শেখ হাসিনা সেই প্রস্তাব দিয়ে থাকতে পারেন বলে সূত্র দাবি করেছে। 

রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের অভিমত, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর মন বুঝতে এবং তিস্তা নিয়ে একটি কার্যকরী পরিকল্পনা বের করতেই বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে ওই বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছিল। বৈঠক শেষে মমতা তিস্তা নিয়ে সেদিন একটি কথাও বলেননি ঠিকই, তবে তিস্তা নিয়ে আলোচনার দরজা বন্ধও করে দেননি তিনি। 

মমতার সাথে বৈঠকের আগে গত ২৬ মে শান্তিনিকেতনে বাংলাদেশ ভবনের উদ্বোধনের পরও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সাথে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রায় আধা ঘণ্টার বৈঠক হয় দুই প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে। নিরাপত্তা, সীমান্ত সন্ত্রাস, রোহিঙ্গা সঙ্কটসহ বিভিন্ন দ্বিপাক্ষিক বিষয় নিয়ে আলোচনা হয় এই বৈঠকে। ওই বৈঠকেও তিস্তা ইস্যুটি গুরুত্ব পায় বলে সূত্রে জানা গেছে। 

দিল্লিতে সংবাদ সম্মেলনে রোহিঙ্গা ইস্যুতেও কথা বলেছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ। তিনি বলেছেন, ‘দুই বছরের মধ্যে রোহিঙ্গাদের ফেরত নেওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার সরকারের মধ্যে যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে তাতে ভারত খুশি’। 

রোহিঙ্গা ইস্যুতে ভারতের নীরবতা নিয়ে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে যে অভিযোগ করা হয়েছে তা অস্বীকার করে সুষমা আরও বলেন, বাংলাদেশের পক্ষ থেকে এমন কোনো অভিযোগ করা হয়নি যে ভারত রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের পক্ষ নিয়েছে’। 

সুষমা ছাড়াও সোমবারের এই সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন- দেশটির দুই পররাষ্ট্রপ্রতিমন্ত্রী এম.জে.আকবর ও ভি.কে.সিং এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রবীশ কুমার। 

বিডি প্রতিদিন/২৮ মে ২০১৮/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
নাইজারে বন্যায় ৪৭ জনের মৃত্যু, গৃহহীন ৫৬ হাজারের বেশি মানুষ
নাইজারে বন্যায় ৪৭ জনের মৃত্যু, গৃহহীন ৫৬ হাজারের বেশি মানুষ
ইলন মাস্কের রাজনৈতিক দল গঠনের পরিকল্পনা স্থগিত
ইলন মাস্কের রাজনৈতিক দল গঠনের পরিকল্পনা স্থগিত
সুদানে হাসপাতালে হামলায় নিহত ১
সুদানে হাসপাতালে হামলায় নিহত ১
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়বে পাকিস্তান, চীন ও আফগানিস্তান
সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়বে পাকিস্তান, চীন ও আফগানিস্তান
আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ
আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল
গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি ইস্যুতে আরও দৃঢ় বার্তা অস্ট্রেলিয়ার
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি ইস্যুতে আরও দৃঢ় বার্তা অস্ট্রেলিয়ার
ভারী বর্ষণে অচল ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বাই
ভারী বর্ষণে অচল ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বাই
অমিত শাহর দিকে ছেঁড়া কাগজ ছুঁড়ল বিরোধীরা
অমিত শাহর দিকে ছেঁড়া কাগজ ছুঁড়ল বিরোধীরা
সর্বশেষ খবর
নাইজারে বন্যায় ৪৭ জনের মৃত্যু, গৃহহীন ৫৬ হাজারের বেশি মানুষ
নাইজারে বন্যায় ৪৭ জনের মৃত্যু, গৃহহীন ৫৬ হাজারের বেশি মানুষ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের রাজনৈতিক দল গঠনের পরিকল্পনা স্থগিত
ইলন মাস্কের রাজনৈতিক দল গঠনের পরিকল্পনা স্থগিত

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পঞ্চগড়ে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী
মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুয়াকাটার সৈকতে ফের ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটার সৈকতে ফের ভেসে এলো মৃত ডলফিন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানে হাসপাতালে হামলায় নিহত ১
সুদানে হাসপাতালে হামলায় নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য উৎপাদন, ঢাকা বেকারিকে জরিমানা
অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য উৎপাদন, ঢাকা বেকারিকে জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডস সিরিজে থাকছেন জেসি
বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডস সিরিজে থাকছেন জেসি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
কক্সবাজারে গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনি জটিলতায় ওয়াসিম আকরাম
আইনি জটিলতায় ওয়াসিম আকরাম

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা শহীদ জিয়ার সৈনিকেরা প্রতিহত করবে’
‘নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা শহীদ জিয়ার সৈনিকেরা প্রতিহত করবে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণ মামলায় একজনের যাবজ্জীবন
নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণ মামলায় একজনের যাবজ্জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত ৩ আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত ৩ আসামি গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়বে পাকিস্তান, চীন ও আফগানিস্তান
সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়বে পাকিস্তান, চীন ও আফগানিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ
আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি
নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল
সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার
কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে
বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি
বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল
গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না
ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না
জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে
ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ
ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক
গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত
সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

স্মৃতিকাতর হাবিব...
স্মৃতিকাতর হাবিব...

শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ এখন পছন্দমতো সরকার গঠন করতে চায়
মানুষ এখন পছন্দমতো সরকার গঠন করতে চায়

নগর জীবন