শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪৬, মঙ্গলবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০১৮

ভারতবর্ষ থেকে ৪৫ লাখ কোটি ডলার যেভাবে চুরি করে ব্রিটেন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভারতবর্ষ থেকে ৪৫ লাখ কোটি ডলার যেভাবে চুরি করে ব্রিটেন

ব্রিটেনের পক্ষ থেকে বলা হতো ভারতীয় উপমহাদেশে উপনিবেশ স্থাপন তাদের জন্য একটি ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা। এখান থেকে তারা উল্লেখযোগ্য কোনো আর্থিক সুবিধা তো পায়নি, উপরন্তু এটি তাদের খরচের একটি খাত হিসেবেই ছিল। ব্রিটেনের এ বক্তব্যের মাধ্যমে এই উপমহাদেশের প্রতি তাদের অনুগ্রহ করার একটি ভাব ছিল। 

কিন্তু কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটি প্রেস থেকে অর্থনীতিবিদ উষা পটনায়েকের সদ্য প্রকাশিত একটি গবেষণা ওই মিথের ওপর বড় ধরনের একটি আঘাত হেনেছে। কারণ তাতে কর ও বাণিজ্য সম্পর্কিত দুই শতাধিক নথির উল্লেখ করে বলা হয়েছে, ১৭৬৫ থেকে ১৯৩৮ পর্যন্ত এ সময়ে ব্রিটেন ভারতবর্ষ থেকে প্রায় ৪৫ লাখ কোটি ডলার লুট করে নিয়ে যায় যা বর্তমানে ব্রিটেনের মোট জিডিপির ১৭ গুণ।

কিভাবে এ চুরি করা হয়?

মূলত বাণিজ্যের ক্ষেত্রে ব্রিটিশদের কূটবুদ্ধির ফলেই এটি সম্ভব হয়েছিল। প্রথম দিকে তারা স্বাভাবিকভাবে ভারতের উৎপাদকদের কাছ থেকে রৌপ্যমুদ্রার বিনিময়ে পণ্য কিনত। কিন্তু ১৭৬৫ সালের পর ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি পুরো ভারতবর্ষের নিয়ন্ত্রণ হাতে নেয়ার পর তাদের পদ্ধতি পাল্টে যায়। তারা ভারতবাসীদের কাছ থেকে কর নিত, আবার সেই করের টাকা দিয়ে ভারতে বসবাসরত ব্রিটিশরা ভারতীয়দের কাছ থেকে পণ্য কিনত। এর ফলে তারা আসলে ভারতবাসীদের কাছ থেকে ফ্রিতেই পণ্য নিত। এটি বড় আকারের চুরি হলেও যেহেতু কর আদায়কারী ও পণ্যক্রয়কারী গ্রুপ ভিন্ন ভিন্ন ছিল, তাই কেউ বিষয়টি ধরতে পারেনি। 

চুরি করা এসব পণ্যের কিছু ব্রিটেনেই ব্যবহৃত হতো। আর বেশির ভাগই অন্যত্র পুনঃরফতানি করা হতো। ব্রিটেনের শিল্পায়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ পণ্য লোহা, আলকাতরা ও কাঠ ইত্যাদির ক্ষেত্রে ইউরোপে অর্থপ্রবাহ বজায় রাখতে সেখানে পুনঃরফতানির বিষয়টি অনুমোদন করে দেশটি। বস্তুত ইউরোপে শিল্প বিপ্লবের একটি বড় অংশ ভারতবর্ষ থেকে নেয়া চুরির ওপরই নির্ভরশীল ছিল। এভাবে চুরি করা, সেই পণ্য অন্যত্র বিক্রি ইত্যাদির মাধ্যমে তারা শুধু পণ্যের ১০০% মূল্যই পকেটে ভরতো তা নয়, উপরন্তু তার মুনাফাও গ্রাস করত।

১৮৪৭ সালে ব্রিটেনের রাজা ভারতবর্ষের দায়িত্ব নেয়ার পর তারা কর ও বাণিজ্যের নতুন একটি পদ্ধতি চালু করে। তাতে বলা হয়, ভারত থেকে কেউ কিছু কিনতে চাইলে তাকে শেষ পর্যন্ত লন্ডনেই লেনদেন শেষ করতে হবে। কারণ আমদানিকারক দেশ বা প্রতিষ্ঠানকে দায় শোধ করতে হতো কাউন্সিল বিলের মাধ্যমে, যা কেবল ব্রিটিশ রাজাই ইস্যু করতেন এবং লন্ডন থেকে স্বর্ণ বা রূপার বিনিময়ে তা কিনতে হতো। আমদানিকারকেরা ভারতে সেই কাউন্সিল বিল দিয়েই পণ্য কিনত।

ভারতীয়রা যখন সেই বিল ক্যাশ করতে চাইতো তখন তাদের তা ক্যাশ করে দেয়া হতো করের রুপি দিয়েই, যা তাদের কাছ থেকেই কর আকারে নেয়া হয়েছিল। ফলে আসলে তাদের কোনো অর্থ দেয়া হতো না। তাদের সাথে কেবল প্রতারণাই করা হতো। ফলে সে স্বর্ণ বা রৌপ্য আসলে ভারতীয়দের কাছে পৌঁছানোর কথা ছিল, তা শেষ পর্যন্ত লন্ডনে গিয়েই জমা হতো।
এ অবস্থার সাধারণ জবাব দিতে গিয়ে কোনো কোনো সময় ব্রিটেনের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছিল, ভারত ব্রিটেনের নিকট দায়বদ্ধ ছিল। কিন্তু আসলে ঘটনা ছিল তার উল্টো। ভারতবর্ষ থেকে এভাবে অর্থ লন্ডনে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার কারণেই ভারতীয়রা ব্রিটেন থেকে ঋণ নিতে বাধ্য হয়। এ অপ্রয়োজনীয় ঋণ দিতে পেরে ব্রিটেনের নিয়ন্ত্রণ আরো শক্তিশালী হয়। 

ভারতবর্ষ থেকে নেয়া এসব অর্থ তারা বিভিন্ন আক্রমণ, অভিযান, শত্রুপক্ষকে ঠেকানোর কাজেও ব্যবহার করত। ১৮৪০ সালে চীনের আক্রমণ, ১৮৫৭ সলে ভারতে বিদ্রোহ দমনসহ প্রত্যেক ক্ষেত্রে এ খাত থেকেই অর্থ খরচ করা হয়েছে। এ ছাড়া যেকোনো যুদ্ধের ক্ষেত্রেই ভারতের করদাতাদের কর দিতে বাধ্য করা হতো। পটনায়েক এ বিষয়ে বলেন, ভারতের সীমান্তের বাইরে ব্রিটেনের যেকোনো যুদ্ধে পুরোপুরি বা অধিকাংশেই ভারত থেকে আহরিত রাজস্বই ছিল তাদের ভরসা। আবার ইউরোপে পুঁজিবাদ বিস্তারে খরচসহ বিভিন্ন দেশে শিল্পায়নে এসব উপনিবেশের অর্থই ব্যবহৃত হতো। পটনায়েক ১৭৬৫ থেকে ১৯৩৮ সাল পর্যন্ত সময়কে চার ভাগে ভাগ করে দেখেছেন, এভাবে ভারতবর্ষ থেকে ব্রিটেন যে অর্থ নিয়ে গেছে, তার পরিমাণ ৪৪ লাখ ৬০ হাজার কোটি ডলার। 

যদি ভারতবর্ষ তাদের নিজেদের কর ও বৈদেশিক বাণিজ্যের অর্থগুলো নিজেদের উন্নয়নে ব্যয় করতে পারত, যেমনটি করেছে জাপান, তাহলে এ অঞ্চলের ইতিহাস অন্যরকম হতো পারত। দারিদ্র্য, কষ্ট দূর করে হয়তো পরিণত হতো পারত অর্থনৈতিক পরাশক্তিতে। 

কিন্তু ব্রিটিশরা ওই বিষয়গুলো এখনো স্বীকার করতে চায় না। বরং সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন বলেছিলেন, ব্রিটিশদের এ শাসন ছিল ভারতবাসীদের জন্য একটি নিঃখরচার সাহায্য। অথচ ২০১৪ সালে পরিচালিত একটি জরিপে দেখা গিয়েছিল, ৫০ শতাংশের বেশি ব্রিটিশ মনে করে এসব উপনিবেশবাদ উপনিবেশগুলোর জন্য কল্যাণকর ছিল। 
তবে সত্য হচ্ছে, ব্রিটিশদের ২০০ বছরের ভারত শাসনে মাথাপিছু আয় বাড়েনি, গড় আয়ু বাড়েনি। বরং দুর্ভিক্ষে লাখ লাখ লোক মারা গিয়েছিল। তাই পটনায়েক বলেন, ব্রিটেন ভারতের উন্নয়ন ঘটায়নি, বরং ভারতবর্ষই ব্রিটেনকে উন্নত করেছে। তাহলে এখন ব্রিটেনের কী করা উচিত? ক্ষমা চাওয়া। অবশ্যই। আর ক্ষতিপূরণ দান? সম্ভবত পুরো ব্রিটেনেরও সেই অর্থ পরিশোধ করার সামর্থ্য নেই। সূত্র : আলজাজিরা

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
নোবেল শান্তি পুরস্কার নিয়ে তথ্য ফাঁসের সন্দেহ, তদন্তে নোবেল ইনস্টিটিউট
নোবেল শান্তি পুরস্কার নিয়ে তথ্য ফাঁসের সন্দেহ, তদন্তে নোবেল ইনস্টিটিউট
হাইতিতে তীব্র খাদ্য সংকটে ৬০ লাখ মানুষ
হাইতিতে তীব্র খাদ্য সংকটে ৬০ লাখ মানুষ
বিদেশে আশ্রয় নেবেন না পেরুর ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট দিনা বোলুয়ার্তে
বিদেশে আশ্রয় নেবেন না পেরুর ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট দিনা বোলুয়ার্তে
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সমুদ্র পরিবহনে কার্বন করের পক্ষে ভোটদানকারীদের যুক্তরাষ্ট্রে হুমকি
সমুদ্র পরিবহনে কার্বন করের পক্ষে ভোটদানকারীদের যুক্তরাষ্ট্রে হুমকি
শ্রীলঙ্কায় প্রথম এআই-চালিত হোটেল, পর্যটনে নতুন যুগের সূচনা
শ্রীলঙ্কায় প্রথম এআই-চালিত হোটেল, পর্যটনে নতুন যুগের সূচনা
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য নতুন আন্তর্জাতিক তহবিল তোলার দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য নতুন আন্তর্জাতিক তহবিল তোলার দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক
গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
সর্বশেষ খবর
সিলেটে প্রাইভেটকার ও পিকআপের সংঘর্ষ
সিলেটে প্রাইভেটকার ও পিকআপের সংঘর্ষ

১৬ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

মেঘনায় বিশেষ অভিযানে ২৪ জেলে আটক
মেঘনায় বিশেষ অভিযানে ২৪ জেলে আটক

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব
আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএইচএমএস কোর্সের প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু রবিবার
বিএইচএমএস কোর্সের প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু রবিবার

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু নির্বাচন চাইলে সাংবাদিকদের সাহায্য নিতেই হবে ইসিকে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সুষ্ঠু নির্বাচন চাইলে সাংবাদিকদের সাহায্য নিতেই হবে ইসিকে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নোবেল শান্তি পুরস্কার নিয়ে তথ্য ফাঁসের সন্দেহ, তদন্তে নোবেল ইনস্টিটিউট
নোবেল শান্তি পুরস্কার নিয়ে তথ্য ফাঁসের সন্দেহ, তদন্তে নোবেল ইনস্টিটিউট

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইতিতে তীব্র খাদ্য সংকটে ৬০ লাখ মানুষ
হাইতিতে তীব্র খাদ্য সংকটে ৬০ লাখ মানুষ

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে তিনটি কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে তিনটি কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করা হবে’

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রী বা নির্বাহী ক্ষমতা কতটা সীমিত করা যাবে, সেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়: মান্না
প্রধানমন্ত্রী বা নির্বাহী ক্ষমতা কতটা সীমিত করা যাবে, সেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়: মান্না

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচন করে গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনে জনগণের কথা বলতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন করে গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনে জনগণের কথা বলতে হবে : আমীর খসরু

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফুলগাজীর নিলক্ষীতে ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজে যাত্রী পারাপার, দুর্ভোগ চরমে
ফুলগাজীর নিলক্ষীতে ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজে যাত্রী পারাপার, দুর্ভোগ চরমে

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশে আশ্রয় নেবেন না পেরুর ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট দিনা বোলুয়ার্তে
বিদেশে আশ্রয় নেবেন না পেরুর ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট দিনা বোলুয়ার্তে

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানুষের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিতে বিএনপি অঙ্গীকারবদ্ধ : নবীউল্লাহ নবী
মানুষের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিতে বিএনপি অঙ্গীকারবদ্ধ : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুর গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টে গোপালগঞ্জ বিজয়ী
ফরিদপুর গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টে গোপালগঞ্জ বিজয়ী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজিবির অভিযানে ১৫ বার্মিজ গরু জব্দ
বিজিবির অভিযানে ১৫ বার্মিজ গরু জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে নৌবাহিনীর বিশেষ অভিযান, আগ্নেয়াস্ত্র-গোলাবারুদ উদ্ধার
টেকনাফে নৌবাহিনীর বিশেষ অভিযান, আগ্নেয়াস্ত্র-গোলাবারুদ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরতা ২০২৫-এর বিজয়ী ন্যু ডেলি রেস্টুরেন্ট লাউঞ্জ
আরতা ২০২৫-এর বিজয়ী ন্যু ডেলি রেস্টুরেন্ট লাউঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সেফ এক্সিট নিয়ে বিএনপির সঙ্গে আলাপ হয়নি : দুদু
সেফ এক্সিট নিয়ে বিএনপির সঙ্গে আলাপ হয়নি : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামলা চালাতে ব্যর্থ, নওয়াজের ১০০ কোটি টাকার মানহানির মামলা খারিজ
মামলা চালাতে ব্যর্থ, নওয়াজের ১০০ কোটি টাকার মানহানির মামলা খারিজ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন হলে স্বৈরাচারী কাঠামোর বিলোপ হবে : বদিউল আলম মজুমদার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন হলে স্বৈরাচারী কাঠামোর বিলোপ হবে : বদিউল আলম মজুমদার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র পরিবহনে কার্বন করের পক্ষে ভোটদানকারীদের যুক্তরাষ্ট্রে হুমকি
সমুদ্র পরিবহনে কার্বন করের পক্ষে ভোটদানকারীদের যুক্তরাষ্ট্রে হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কায় প্রথম এআই-চালিত হোটেল, পর্যটনে নতুন যুগের সূচনা
শ্রীলঙ্কায় প্রথম এআই-চালিত হোটেল, পর্যটনে নতুন যুগের সূচনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-বুয়েট ও ঢামেকের পরিচ্ছন্নতায় সমন্বিত ভাবে কাজ করবে ডিএসসিসি
ঢাবি-বুয়েট ও ঢামেকের পরিচ্ছন্নতায় সমন্বিত ভাবে কাজ করবে ডিএসসিসি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের দোরগোড়ায় সেবা পৌঁছে দিতে সরকার কাজ করছে: ফারুক-ই-আজম
জনগণের দোরগোড়ায় সেবা পৌঁছে দিতে সরকার কাজ করছে: ফারুক-ই-আজম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত
দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বব্যাপী পোরশের বিক্রি কমেছে ৬ শতাংশ
বিশ্বব্যাপী পোরশের বিক্রি কমেছে ৬ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ
কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ
নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর
জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ
বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি
২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!
ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা
এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ
‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল
হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে
সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯
হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা

প্রথম পৃষ্ঠা

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা
ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু
গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়

সম্পাদকীয়

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে
ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা