শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৫০, বুধবার, ০২ অক্টোবর, ২০১৯

বিশ্বসেরা প্রভাবশালী ১০ মুসলিম ব্যক্তিত্ব

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিশ্বসেরা প্রভাবশালী ১০ মুসলিম ব্যক্তিত্ব

বিশ্বসেরা প্রভাবশালী ও খ্যাতনামা ৫০০ মুসলিম ব্যক্তিত্বের তালিকা প্রকাশ করেছে ‘দ্য রয়েল ইসলামিক স্ট্যাটিজিক স্টাডিজ সেন্টার’ জর্ডানভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংগঠন। সংগঠনটি প্রতি বছরের মতো এবারও ‘দ্য ওয়ার্ল্ড ফাইভ হান্ড্রেড মোস্ট ইনফ্লুনশিয়াল মুসলিমস’ শিরোনামে তালিকা প্রকাশ করে।

জর্ডানের রাজধানী আম্মানে বিভিন্ন গবেষণা ও তথ্য-উপাত্তের আলোকে সংগঠনটি প্রথম ধাপে সর্বাধিক প্রভাবশালী ৫০ মুসলিম ব্যক্তির তালিকা নির্বাচন করে। এরপর চূড়ান্ত তালিকায় সেরা ১০ জন মুসলিম ব্যক্তির তালিকা প্রণয়ন করে। এরই ধারাবাহিকতায় তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে সেরা ১০ মুসলিম ব্যক্তিত্ব নির্বাচন করেছে সংগঠনটি। সে তালিকায় থাকা ব্যক্তিদের সংক্ষিপ্ত পরিচয় তুলে ধরা হলো :

আয়াতুল্লাহ আলী খোমেনি :
ইরানের সর্বোচ্চ (২য়)) ধর্মীয় নেতা সৈয়দ আলী হোসেনী খামেনেয়ী। ১৯৩৯ সালে জন্ম নেয়া সৈয়দ আলী হোসেনী খামেনিয়ী ইরানের ৮ কোটি শিয়া মুসলমানের আধ্যাত্মিক নেতা। তিনি ১৯৮১ থেকে ১৯৮৯ পর্যন্ত ইরানের ৩য় রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ফোর্বস সাময়িকী ২০১২ সালে তাকে পৃথিবীর সবচেয়ে প্রভাবশালী ২১ জনের মধ্যে স্থান দেয়। আর গত বছর এ সংগঠনটির তালিকা তিনি ছিলেন চতুর্থতম ব্যক্তিত্ব। ১৯৮১ সালের জুন মাসে তাকে হত্যার চেষ্টা করা হয়। সে হামলায় তিনি বেঁচে গেলেও তার ডান হাত পক্ষাঘাতগ্রস্ত হয়। তিনিই পারমানবিক অস্ত্র তৈরি ও ব্যবহারকে ইসলামের বিধান অনুযায়ী নিষিদ্ধ বলেন। ৮০ বছর বয়সী এ ধর্মীয় নেতা রাজনীতি ও প্রশাসনিক ক্ষমতার কারণে এবার দ্বিতীয় তালিকায় স্থান পেয়েছেন। ইরানের বৈজ্ঞানিক অগ্রগতির অন্যতম সমর্থকও খামেনি।

রিসেপ তায়িফ এরদোয়ান :
তুরস্কের ১২তম রাষ্ট্রপতি রিসেপ তায়িপ এরদোয়ান। ১৯৫৪ সালে জন্ম নেয়া কুরআনে হাফেজ এ রাষ্ট্রপতি ২০১৪ সাল থেকে দেশটির প্রধান হিসেবে রাষ্ট্র পরিচালনা করছেন। ২০০১ সালে তিনি একে পার্টি (জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলাপমেন্ট পার্টি বা একেপি) প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠার অল্প দিনের মধ্যেই দলটি জনসমর্থনের মাধ্যমে এক নম্বর অবস্থানে চলে আসেন। পর পর ৪ বার সংসদীয় নির্বাচনে বিজয়ী এরদোয়ান রাষ্ট্রপতি হওয়ার আগে দলটির সভাপতি ও প্রধান দলনেতা হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।এরদোয়ান ২০০৩-২০১৪ পর্যন্ত তুরষ্কের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এর আগে ১৯৯৪-১৯৯৮ সাল পর্যন্ত তিনি ইস্তাম্বুলের মেয়র হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনিই ২০০৮ সালে বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী মুসলিম ব্যক্তিত্বের তালিকার শীর্ষে ছিলেন। তবে চলতি বছরের জরিপে ষষ্ঠ স্থানে রয়েছেন তিনি।

সালমান বিন আবদুল আজিজ :
দুই পবিত্র মসজিদের খাদেম এবং আল সৌদের প্রধান বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আল সৌদ। তিনি ২০১৫ সালে তার সৎভাই বাদশাহ আব্দুল্লাহ বিন আব্দুল আজিজের স্থলাভিষিক্ত হন। ১৯৩৫ সালে জন্ম নেয়া বাদশাহ সালমান ২০১১ সালে সৌদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ১৯৬৩ সাল থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত রিয়াদ প্রদেশের গভর্ণর ছিলেন। তিনি বর্তমানে প্রভাবশালী মুসলিম ব্যক্তিত্বদের তালিকায় চতুর্থ স্থান দখল করেন। ৮৪ বছরের বাদশাহ সালমান পবিত্র কাবা শরিফেরও প্রধান। ২০১৬ ও ২০১৭-তে তিনি তৃতীয় স্থানে ছিলেন ও ২০১৮ তে ২য় অবস্থানে ছিলেন।

মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান :
আবুধাবির ক্রাউন প্রিন্স সংযুক্ত আরব আমিরাতের সশস্ত্র বাহিনীর ডেপুটি সুপ্রিম কমান্ডার ৫৮ বছর বয়সী শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান। তিনি প্রয়াত শেখ জায়েদ বিন সুলতান আল নাহিয়ানের তৃতীয় ছেলে। সংযুক্ত আরব আমিরাতের সর্বজন-সম্মানিত প্রথম রাষ্ট্রপতি যিনি একাত্তরে স্বাধীনতা থেকে ২০০৪ সালে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত রাজত্ব করেছিলেন। সামরিক এবং রাজনৈতিক নেতৃত্ব, দানশীলতা, দাতব্য ও উন্নয়নের কারণে তাকে এ তালিকায় মনোনিত হয়েছেন। ১০ জন ব্যক্তির তালিকায় তিনি তৃতীয় স্থানে রয়েছেন।

মুফতি মুহম্মদ তাকি উসমানি :
বিচারপতি মাওলানা মুফতি মুহম্মদ তকি উসমানি। ১৯৪৩ সালে জন্ম নেয়া পাকিস্তানের একজন প্রখ্যাত ইসলামি ব্যক্তিত্ব। তিনি ইলমে হাদিস, ফিকহ, তাসাউফ ও অর্থনীতি বিশেষজ্ঞ। তিনি ১৯৮০ সাল থেকে ১৯৮২ সাল পর্যন্ত পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় শরীয়াহ আদালতের এবং ১৯৮২ থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের শরীয়াহ আপিল বেঞ্চের বিচারক ছিলেন। বিশ্ববিখ্যাত তাফসীরগ্রন্থ ‘মাআরিফুল কুরআন’-এর রচয়িতা মুফতি শফি উসমানি তার বাবা। এবারের তালিকায় প্রথম স্থানে থাকা মুফতি তকি ওসমানি গত বছর ৬ষ্ঠ স্থান অর্জন করেছিলেন। ৭৫ বছর বয়সী বরেণ্য এই ব্যক্তিত্ব উর্দু, বাংলা, ইংরেজি ও আরবি ভাষায় তার অনেক গ্রন্থ ও গবেষণা গ্রন্থ রয়েছে।

কিং আবদুল্লাহ ইবনে আল হুসাইন :
জর্ডানের বর্তমান বাদশাহ দ্বিতীয় আবদুল্লাহ বিন আল-হুসাইন। ১৯৬২ সালে জন্ম নেয়া আব্দুল্লাহ তার পিতার মৃত্যুর পর ১৯৯৯ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি তিনি ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হন। হাশিমি রাজপরিবারের সদস্য তিনি। ১৯২১ সাল থেকে হাশিমি পরিবার জর্ডান শাসন করে আসছে। তাদেরকে হজরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বংশধর বলা হয়। বাদশাহ হুসাইন ও তার দ্বিতীয় স্ত্রী মুনা আল-হুসাইনের সন্তান হলেন বাদশাহ আবদুল্লাহ। বাদশাহ আব্দুল্লাহ ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত রানিয়া আল-আবদুল্লাহকে বিয়ে করেছেন। বাদশাহ আব্দুল্লাহ ১৯৯৩ সালে জর্ডানের স্পেশাল ফোর্সের কমান্ড গ্রহণ করেন এবং ১৯৯৮ সালের মে মাসে মেজর জেনারেল হন। দুবাইয়ের আমির মুহাম্মদ বিন রশিদ আল-মাখতুমের স্ত্রী হায়া বিনতে হুসাইন বাদশাহ আবদুল্লাহর বোন। বাদশাহ আব্দুল্লাহ এই তালিকার পঞ্চম স্থানে রয়েছেন। তিনি ২০১৭ ও ২০১৬ এর তালিকায় তিনি প্রথম হয়েছিলেন। ২০১৮ সালে তিনি তৃতীয় হয়েছিলেন। ৫৪ বছর বয়সী জর্ডানের এ বাদশাহ রাজনীতি ও ঐতিহ্যবাহী বংশের বিবেচনায় তালিকায় স্থান পেয়েছেন। রাজত্বের পাশাপাশি বর্তমানে তিনি পার্শ্ববর্তী জেরুজালেমের বিভিন্ন অঞ্চলের দেখভালের দায়িত্বেও রয়েছেন।

সুলতান কাবুস বিন সাদ-আল-সাইদ :
ওমানের বর্তমান সুলতান কাবুস বিন সাদ ১৯৪০ সালে জন্ম নেয়া সুলতান কাবুস তার বাবা সাইদ বিন তাইমুরকে একটি অভ্যুত্থানের মাধ্যেমে ক্ষমতাচ্যুত করে ওমানের ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হন। তিনি আল-সাইদ রাজবংশের ১৪তম প্রজন্ম। তিনি সুলতান সাইদ বিন তাইমুর ও শাইখা মাজনুন আল-মাশানির একমাত্র পুত্র ছিলেন। তিনি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা সালালাহ ও ভারতের পুনেতে লাভ করেছেন। পুনেতে তিনি ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি শঙ্কর দয়াল শর্মার ছাত্র ছিলেন। ইংল্যান্ডে পড়াশোনা শেষে ২০ বছর বয়সে তিনি রয়েল মিলিটারি একাডেমি স্যান্ডহার্স্ট‌ে যোগ দেন। স্যান্ডহার্স্ট থেকে স্নাতক হওয়ার পর তিনি ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। তিনি জার্মানিতে একবছর দায়িত্বপালন করেছেন। ১০ স্থানে থাকা ৭৮ বছর বয়সী সুলতান কাবুস বিন সাদ-আল-সাইদ সামাজিক ও পোলিটিক্যালি সক্রিয় রাজা। গত ৪৯ বছর ধরে তিনি ওমানে রাজত্ব করেছেন। সুলতান কাবুস ওমানকে আধুনিকায়ন করেছেন।

কিং মুহাম্মাদ ষষ্ঠ :
মরক্কোর বর্তমান বাদশাহ (৬ষ্ঠ) মোহাম্মদ। ১৯৯৯ সালে মরক্কোর বাদশাহ দ্বিতীয় হোসাইনের মৃত্যুর পর তিনি পিতার স্থলাভিষিক্ত হন।
১৯৬৩ সালে জন্ম নেয়া মরক্কোর রাজা কিং মুহাম্মদ তালিকার সপ্তম স্থানে রয়েছেন। গত দুই বছরও তিনি একই স্থানে ছিলেন। ৫৬ বছর বয়সী এ রাজা রাজনীতি, প্রশাসনিক ক্ষমতা ও দেশীয় সার্বিক উন্নয়নের বিবেচনায় প্রভাবশালী মুসলিম ব্যক্তিত্বদের তালিকায় স্থান পেয়েছেন।
তিনিও পারিবারিকভাবে সরাসরি হজরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বংশধর। গত ৪০০ বছর ধরে কিং মুহাম্মদের পূর্বপুরুষরা মরোক্কো শাসন করে আসছেন।

সাইয়েদ আলী হুসাইন সিস্তানি :
তালিকার অষ্টম স্থানে থাকা সাইয়েদ আলী হুসাইন সিস্তানি ইরানের অন্যতম প্রভাবশালী শিয়া নেতা। ১৯৩০ সালে জন্ম নেয়া এ প্রবীণ প্রভাবশালী শিয়া ব্যক্তিত্ব শিক্ষাজ্ঞান ও বংশক্রমের বিবেচনায় এবারো শীর্ষ তালিকায় স্থান পেয়েছেন। ৮৯ বছরের সাইয়েদ আলী হুসাইন সিস্তানি ২০১৪, ২০১৫ ও ২০১৭ সালেও তিনি সপ্তম স্থানে ছিলেন। তবে ২০১৬ সালে তিনি সেরা দশের বাইরে ছিলেন। ইরানের প্রভাবশালী এ ধর্মীয় নেতা শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য ২০০৫ ও ২০১৪ সালে নোবেল পুরস্কারের জন্য বাছাই তালিকায় মনোনীত হয়েছিলেন।

শায়খ হাবিব উমর বিন হাফিজ :
ইয়েমেনের ‘দারুল মুস্তাফা সংস্থা’র পরিচালক শায়খ হাবিব উমর বিন হাফিজ শীর্ষ নবম স্থানে রয়েছেন। ৫৬ বছর বয়সী এ প্রভাবশালী মুসলিম ব্যক্তিত্ব গত বছর অষ্টম স্থানে ছিলেন। ১৯৬৩ সালে জন্মগ্রহণকারী উমর বিন হাফিজ বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনীভিত্তিক বিভিন্ন রচনাকর্মের জন্য বিশ্বব্যাপী ব্যাপক পরিচিত। বিশ্ববিখ্যাত ইসলামিক স্কলার, শিক্ষক ও পরিচালক উমর বিন হাফিজ আবুধাবির তাবাহ ফাউন্ডেশনের সুপ্রিম অ্যাডভাইজরি কাউন্সিলর হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
মেক্সিকোর অর্ধশতাধিক রাজনীতিকের ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
মেক্সিকোর অর্ধশতাধিক রাজনীতিকের ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
গাজার সব সীমান্ত খুলে দেওয়ার আহ্বান জাতিসংঘ ও রেড ক্রসের
গাজার সব সীমান্ত খুলে দেওয়ার আহ্বান জাতিসংঘ ও রেড ক্রসের
মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য নিয়ে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার
মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য নিয়ে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার
৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ পাঠাল ইসরায়েল
৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ পাঠাল ইসরায়েল
ইতালিতে বিস্ফোরণে ৩ পুলিশ নিহত
ইতালিতে বিস্ফোরণে ৩ পুলিশ নিহত
গাজার রাফা ক্রসিং বন্ধ ও সীমিত ত্রাণ পাঠানোর পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজার রাফা ক্রসিং বন্ধ ও সীমিত ত্রাণ পাঠানোর পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজার ৮০ শতাংশেরও বেশি ভবন ধ্বংস বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
গাজার ৮০ শতাংশেরও বেশি ভবন ধ্বংস বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
সর্বশেষ খবর
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৪২ মিনিট আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : আলামত সংগ্রহ করছে সিআইডি
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : আলামত সংগ্রহ করছে সিআইডি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে ১১ জেলেকে লাখ টাকা জরিমানা
বরিশালে ১১ জেলেকে লাখ টাকা জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক