শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৪, বৃহস্পতিবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২০

রাজাকারদের মদতে ১৯৭১-এ গণহত্যাই ছিল পাক-সেনার প্রধান লক্ষ্য

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
রাজাকারদের মদতে ১৯৭১-এ গণহত্যাই ছিল পাক-সেনার প্রধান লক্ষ্য

গণহত্যাই ছিল পাক-সেনার প্রধান লক্ষ্য। নিজের কানে শুনেছেন সেকথা। তারপর বিশ্ববাসীর কাছে ১৯৭১-এ গণহত্যার বিবরণ তুলে ধরেছিলেন পাকিস্তানি সাংবাদিক আন্থনি মাসকারেনহাস। 

তার প্রতিবেদন পড়েই ইন্দিরা গান্ধি থেকে শুরু করে গােটা দুনিয়া আঁচ পান পাকিস্তানি বর্বরতার। বাস্তবে অবশ্য পাক-বর্বরতা ছিলো আরও ভয়ঙ্কর। ৩০ লাখ মানুষকে খুন বা ৩ লাখেরও বেশি নারীকে ধষণের শিকার হতে হয় পাক-সেনার মানবতা বিরােধী অভিযানে। সেইসব গোপন করে সেনাবাহিনীর জয়গান গাইতেই নিয়ে আসা হয়েছিল অ্যান্থনিদের। বাকিরা নিরব থাকলেও অ্যান্থনি তুলে ধরেছিলেন আসল ঘটনা। আদর্শ সাংবাদিকতার মূর্ত প্রতিক অ্যান্থনিকে নিয়েই বিবিসি প্রকাশ করেছে বিশেষ প্রতিবেদন। বিবিসির সাংবাদিক মার্ক ডামমেট কথা বলেছেন অ্যান্থনির স্ত্রী ইভন মাসকারেহানসের সঙ্গেও।

১৩ জুন, ১৯৭১ লন্ডনের সানডে টাইমস-এ প্রতিবেদনের হেডলাইন্স ছিল জেনোসাইড। আর বিবিসি বলছে এই প্রতিবেদনই ইতিহাস পরিবর্তনের বড় ভূমিকা নেয়। মাত্র ২৪ বছরের তরুণ আবদুল বারিকে পাক-সেনা যেভাবে হত্যা করা হয়েছে। তার প্রকৃত বিবরণ ছবির মতাে উঠে আসে অ্যান্থনির কলামে। উঠে আসে আরও বহু। গণহত্যা ও পাক-সেনা বর্বরতার গ্রাউন্ড রিপোর্টিং। সানডে টাআমস-এ প্রকাশি জেনোসাইডকেই বিবিসি বলছে দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে প্রভাবশালী সাংবাদিকতার নিদর্শন। ১৯৭১-এ। পাকিস্তান সেনা নিষ্ঠুরতার ছবি গােটা দুনিয়া এই প্রতিবেদন থেকেই জানতে পারেন। এই প্রতিবেদনই বাংলাদেশ রাষ্ট্রগঠনকে তরান্বিত করতে সাহায্য করে।

বিবিসি-র প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাক-সেনার আক্রমণে যে লাখ লাখ মানুষ খুন হয়েছেন বা নারী-শিশুরা ধর্ষিতা হচ্ছেন, এটা গােটা দুনিয়ারই জানা ছিলােনা। বাংলাদেশ সরকারের হিসাবে মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ মানুষ শহিদ হয়েছেন। অথচ বিশ্ববাসী বিষয়টি জানতেই পারেনি। বন্দুকের নল দিয়ে পূর্ব পাকিস্তানকে শায়েস্তা করে চেয়েছিল পাকিস্তান। কিন্তু সেই কৌশল শেষ পর্যন্ত সফল হয়নি। কারণ ভারতের সার্বিক সহযােগিতায় আর মুক্তিযােদ্ধাদের আত্মত্যাগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বের দক্ষতায় বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে।

পাকিস্তানে অ্যান্থনিকে সাংবাদিক হিসাবে সকলেই বেশ শ্রদ্ধা করতেন। ৭১-এর ২৫ মার্চ অপারেশন সার্চ লাইট শুরুর আগে বিদেশি সাংবাদিকদের পূর্ব পাকিস্তান থেকে বার করে দিয়েছিল পাক-সেনা। আর নিজেদের ঢাক পেটানাের জন্য করাচি থেকে উড়িয়ে আনা হয়েছিল জনা আটেক সাংবাদিককে। তাঁদের বলা হয়েছিল, সেনাকর্তারা যা বলবেন তাই লিখতে হবে। সামরিক শাসনে এর বেশি কিছু লেখার ক্ষমতাও তাদের ছিলো না। তাই পাকসাংবাদিক দলের সামনেই চলে গণহত্যা। বহু ঘটনারই স্বাক্ষী তারা। কিন্তু দেশে ফিরে গিয়ে সেনা বাহিনীর শিখিয়ে দেওয়া কথাই প্রকাশিত হতে থাকে পাকিস্তানি গণমাধ্যমে। ৮ সাংবাদিকের মধ্যে ৭ জনই ছিলেন সেনাকর্তাদের বিশ্বস্ত। ব্যতিক্রম একজন। একটি শব্দও লিখতে পারেননি অ্যান্থনি। কারণ তিনি জানতেন, ঘটনার বিবরণ লিখলেই তাঁর পক্ষে পাকিস্তানে বেঁচে থাকা অসম্ভব হবে। লন্ডনবে বসে বিবিসি-র কাছে ইভনের স্ত্রী বলেন, 'আমি অ্যান্থনিকে এতােটা ভেঙে পড়তে দেখিনি। পূর্ব পাকিস্তান থেকে এসে সে এতােটাই আবেগপ্রবণ হয়েছিল, আমি বোঝাতে পারবােনা। প্রচন্ড শােক আর হতাশায় ভুগছিল। বলেছিল, গণহত্যার কথা লিখতে না পারলে আমার হাত দিয়ে কোনও লেখাই আর বার হবেনা।

বােনের বাড়ি যাওয়ার নাম করে অ্যান্থনি পাকিস্তানি বর্বরতার স্মৃতি সঙ্গে নিয়ে উড়ে যান লন্ডন। সেখানে গিয়ে তিনি সরাসরি দ্য সানডে টাইমস-এর এডিটর ইভনের সঙ্গে দেখা করেন। বর্ণনা করেন পাক-বাহিনীর বর্বরতার। গণহত্যার রােহর্ষক বিবরণ তুলে ধরেন অ্যান্থনি। কিন্তু নিরাপত্তার কথা ভেবে প্রতিবেদন প্রকাশের আগে পরিবারেপ সকলে লন্ডনে উড়িয়ে আনার প্রস্তাব দেন ইভন। সেইমতো সকলে লন্ডন পৌঁছালে প্রকাশিত হয় জেনােসাইড। এই একটি প্রতিবেদনই গােটা বিশ্ব শিহরিত হয়ে ওঠে। ধরা পড়ে যায় আল-বদর ও রাজাকারদের সঙ্গে নিয়ে পাক সেনার গণহত্যার ছবি। উঠে আসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু করে বিভিন্ন গণহত্যা ও বর্বরতায় পাক-সেনার নিষ্ঠুরতার কথা। অ্যান্থনির সামনে নিরীহ মানুষদের হত্যা করা হয়েছে ঠান্ডা মাথায়। অগণিত মা-বােনের আর্তনাদ ফুটে ওঠে সেই প্রতিবেদনে। একজন পাকিস্তানি নাগরিকের কলামেই উঠে আসে বর্বরতার প্রকৃত বিবরণ। সেইসঙ্গে বাঙালি মুক্তিযােদ্ধাদের বীরত্বও ধরা পড়ে জেনােসাইড-এ।

সানডে টাইমস-এর এডিটর ইভান তাঁর স্মৃতিকথায় তুলে ধরেছেন অ্যান্থনির কাছ থেকে শােনা বাংলাদেশে পাক-গণহত্যার বহু অপ্রকাশিত নিষ্ঠুরতার কথা। অ্যান্থনি সেই ঘটনাগুলগুলি তাঁকে বলেছিলেন। ঘর বন্ধ করে আগুনে পুড়িয়ে মারা হয়েছে নিরীহ গ্রামবাসীদের। আবার লাই দিয়ে দাঁড় করিয়ে গুলি করে মারা হয়েছে অগণিত মানুষকে। নারী-শিশু কেউই বাদ যাননি পাক-বর্বরতার হাত থেকে। পাক-সেনাদের স্থানীয় এজেন্টরা ইচ্ছে মতাে মানুষ খুনে মদত দিয়ে গিয়েছে। ইভানের কথায়, অ্যান্থনি গণহত্যা চলাকালে বহুবার শুনেছে সেনা কর্তারা বলছেন, বন্দুকের নলই নাকি মেটাতে পারে পূর্ব পাকিস্তানের সমস্যা। গণহত্যাই নাকি মুক্তিযােদ্ধাদের বাগে আনার একমাত্র পথ। তাই গণহত্যা চলতেই থাকে।
অ্যান্থনির স্ত্রী ইভনের এখনও মনে আছে দেশ ছাড়ার স্মৃতি। স্বামীর টেলিগ্রাম পেয়েই সন্তানদের নিয়ে আফগানিস্তান হয়ে উড়ে আসেন লন্ডন। সেখানে নতুন করে জীবন যাত্রা শুরু। কিন্তু সবসময়ই তাঁর মধ্যে আতঙ্ক কাজ করতো। এমনকী, লন্ডনের বহু মানুষ তাঁদের সন্দেহের চোখে দেখতেন। অনেকে মনে করতে তাঁর স্বামী অন্য দেশের চর। কিন্তু ইভন নিশ্চিত, সততার সঙ্গে কখনও আপোষ করেননি অ্যান্থনি। চিরকালই ছিলেন বস্তুনিষ্ঠ আদর্শের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই পাকিস্তানিদের বর্বরতায় আর ৭ জন সাংবাদিকের মতো তিনিও তােতাপাখির মতো শেখানো বুলি আওরাতে পারনেননি। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রকাশ করেছেন বর্বরতার ধারাবিবরণী। সততার সঙ্গে তুলে ধরেছেন অপারেশন সার্চলাইটের নৃশংসতার কথা। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর আতিথেয়তায় থেকেও নিদের আদর্শের সঙ্গে বিন্দুমাত্র আপোষ করেননি অ্যান্থনি। ইভােনার কথায়, বরং সেনাকর্তাদের সঙ্গে বন্ধুত্বের ছলনায় তুলে এনেছেন গণহত্যার প্রকৃত রূপ। পাকিস্তানি দালালদের অনেকেই অ্যান্থনিকে বিশ্বাসঘাতক বলেও বর্ণা করে থাকেন। মানতে নারাজ ইভন। তাঁর মতে নিজের পেশার প্রতি দায়বদ্ধতার কারণেই অ্যান্থনিকে এটা করতে হয়েছিল। চোখের সামনে নিরীহমানুষের ওপর নৃশংস অত্যাচার নিরবে মেনে নেওয়ার মতো ক্ষমতা তার ছিলো না। তাই তিনি প্রকাশ করেছেন দুনিয়ার ভয়ঙ্করতম গণহত্যার বিবরণ।

পাকিস্তানের নাগরিকদেরও একটা অংশ কিন্তু অ্যান্থনির ভূমিকাকে সমর্থন করেছিলেন। লন্ডনে বসবাস করার সময়ও তাঁর সঙ্গে সুসম্পর্ক ছিল পাকিস্তানের অনেকেই। তাই তাে তিনি লন্ডনে বসেই পাকিস্তানি পারমানবিক শক্তি নিয়ে প্রথম প্রতিবেদন প্রকাশ করতে সক্ষম হন।


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
সর্বশেষ খবর
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে আগুন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

২৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

৩৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা