শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৪, বৃহস্পতিবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২০

রাজাকারদের মদতে ১৯৭১-এ গণহত্যাই ছিল পাক-সেনার প্রধান লক্ষ্য

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
রাজাকারদের মদতে ১৯৭১-এ গণহত্যাই ছিল পাক-সেনার প্রধান লক্ষ্য

গণহত্যাই ছিল পাক-সেনার প্রধান লক্ষ্য। নিজের কানে শুনেছেন সেকথা। তারপর বিশ্ববাসীর কাছে ১৯৭১-এ গণহত্যার বিবরণ তুলে ধরেছিলেন পাকিস্তানি সাংবাদিক আন্থনি মাসকারেনহাস। 

তার প্রতিবেদন পড়েই ইন্দিরা গান্ধি থেকে শুরু করে গােটা দুনিয়া আঁচ পান পাকিস্তানি বর্বরতার। বাস্তবে অবশ্য পাক-বর্বরতা ছিলো আরও ভয়ঙ্কর। ৩০ লাখ মানুষকে খুন বা ৩ লাখেরও বেশি নারীকে ধষণের শিকার হতে হয় পাক-সেনার মানবতা বিরােধী অভিযানে। সেইসব গোপন করে সেনাবাহিনীর জয়গান গাইতেই নিয়ে আসা হয়েছিল অ্যান্থনিদের। বাকিরা নিরব থাকলেও অ্যান্থনি তুলে ধরেছিলেন আসল ঘটনা। আদর্শ সাংবাদিকতার মূর্ত প্রতিক অ্যান্থনিকে নিয়েই বিবিসি প্রকাশ করেছে বিশেষ প্রতিবেদন। বিবিসির সাংবাদিক মার্ক ডামমেট কথা বলেছেন অ্যান্থনির স্ত্রী ইভন মাসকারেহানসের সঙ্গেও।

১৩ জুন, ১৯৭১ লন্ডনের সানডে টাইমস-এ প্রতিবেদনের হেডলাইন্স ছিল জেনোসাইড। আর বিবিসি বলছে এই প্রতিবেদনই ইতিহাস পরিবর্তনের বড় ভূমিকা নেয়। মাত্র ২৪ বছরের তরুণ আবদুল বারিকে পাক-সেনা যেভাবে হত্যা করা হয়েছে। তার প্রকৃত বিবরণ ছবির মতাে উঠে আসে অ্যান্থনির কলামে। উঠে আসে আরও বহু। গণহত্যা ও পাক-সেনা বর্বরতার গ্রাউন্ড রিপোর্টিং। সানডে টাআমস-এ প্রকাশি জেনোসাইডকেই বিবিসি বলছে দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে প্রভাবশালী সাংবাদিকতার নিদর্শন। ১৯৭১-এ। পাকিস্তান সেনা নিষ্ঠুরতার ছবি গােটা দুনিয়া এই প্রতিবেদন থেকেই জানতে পারেন। এই প্রতিবেদনই বাংলাদেশ রাষ্ট্রগঠনকে তরান্বিত করতে সাহায্য করে।

বিবিসি-র প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাক-সেনার আক্রমণে যে লাখ লাখ মানুষ খুন হয়েছেন বা নারী-শিশুরা ধর্ষিতা হচ্ছেন, এটা গােটা দুনিয়ারই জানা ছিলােনা। বাংলাদেশ সরকারের হিসাবে মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ মানুষ শহিদ হয়েছেন। অথচ বিশ্ববাসী বিষয়টি জানতেই পারেনি। বন্দুকের নল দিয়ে পূর্ব পাকিস্তানকে শায়েস্তা করে চেয়েছিল পাকিস্তান। কিন্তু সেই কৌশল শেষ পর্যন্ত সফল হয়নি। কারণ ভারতের সার্বিক সহযােগিতায় আর মুক্তিযােদ্ধাদের আত্মত্যাগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বের দক্ষতায় বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে।

পাকিস্তানে অ্যান্থনিকে সাংবাদিক হিসাবে সকলেই বেশ শ্রদ্ধা করতেন। ৭১-এর ২৫ মার্চ অপারেশন সার্চ লাইট শুরুর আগে বিদেশি সাংবাদিকদের পূর্ব পাকিস্তান থেকে বার করে দিয়েছিল পাক-সেনা। আর নিজেদের ঢাক পেটানাের জন্য করাচি থেকে উড়িয়ে আনা হয়েছিল জনা আটেক সাংবাদিককে। তাঁদের বলা হয়েছিল, সেনাকর্তারা যা বলবেন তাই লিখতে হবে। সামরিক শাসনে এর বেশি কিছু লেখার ক্ষমতাও তাদের ছিলো না। তাই পাকসাংবাদিক দলের সামনেই চলে গণহত্যা। বহু ঘটনারই স্বাক্ষী তারা। কিন্তু দেশে ফিরে গিয়ে সেনা বাহিনীর শিখিয়ে দেওয়া কথাই প্রকাশিত হতে থাকে পাকিস্তানি গণমাধ্যমে। ৮ সাংবাদিকের মধ্যে ৭ জনই ছিলেন সেনাকর্তাদের বিশ্বস্ত। ব্যতিক্রম একজন। একটি শব্দও লিখতে পারেননি অ্যান্থনি। কারণ তিনি জানতেন, ঘটনার বিবরণ লিখলেই তাঁর পক্ষে পাকিস্তানে বেঁচে থাকা অসম্ভব হবে। লন্ডনবে বসে বিবিসি-র কাছে ইভনের স্ত্রী বলেন, 'আমি অ্যান্থনিকে এতােটা ভেঙে পড়তে দেখিনি। পূর্ব পাকিস্তান থেকে এসে সে এতােটাই আবেগপ্রবণ হয়েছিল, আমি বোঝাতে পারবােনা। প্রচন্ড শােক আর হতাশায় ভুগছিল। বলেছিল, গণহত্যার কথা লিখতে না পারলে আমার হাত দিয়ে কোনও লেখাই আর বার হবেনা।

বােনের বাড়ি যাওয়ার নাম করে অ্যান্থনি পাকিস্তানি বর্বরতার স্মৃতি সঙ্গে নিয়ে উড়ে যান লন্ডন। সেখানে গিয়ে তিনি সরাসরি দ্য সানডে টাইমস-এর এডিটর ইভনের সঙ্গে দেখা করেন। বর্ণনা করেন পাক-বাহিনীর বর্বরতার। গণহত্যার রােহর্ষক বিবরণ তুলে ধরেন অ্যান্থনি। কিন্তু নিরাপত্তার কথা ভেবে প্রতিবেদন প্রকাশের আগে পরিবারেপ সকলে লন্ডনে উড়িয়ে আনার প্রস্তাব দেন ইভন। সেইমতো সকলে লন্ডন পৌঁছালে প্রকাশিত হয় জেনােসাইড। এই একটি প্রতিবেদনই গােটা বিশ্ব শিহরিত হয়ে ওঠে। ধরা পড়ে যায় আল-বদর ও রাজাকারদের সঙ্গে নিয়ে পাক সেনার গণহত্যার ছবি। উঠে আসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু করে বিভিন্ন গণহত্যা ও বর্বরতায় পাক-সেনার নিষ্ঠুরতার কথা। অ্যান্থনির সামনে নিরীহ মানুষদের হত্যা করা হয়েছে ঠান্ডা মাথায়। অগণিত মা-বােনের আর্তনাদ ফুটে ওঠে সেই প্রতিবেদনে। একজন পাকিস্তানি নাগরিকের কলামেই উঠে আসে বর্বরতার প্রকৃত বিবরণ। সেইসঙ্গে বাঙালি মুক্তিযােদ্ধাদের বীরত্বও ধরা পড়ে জেনােসাইড-এ।

সানডে টাইমস-এর এডিটর ইভান তাঁর স্মৃতিকথায় তুলে ধরেছেন অ্যান্থনির কাছ থেকে শােনা বাংলাদেশে পাক-গণহত্যার বহু অপ্রকাশিত নিষ্ঠুরতার কথা। অ্যান্থনি সেই ঘটনাগুলগুলি তাঁকে বলেছিলেন। ঘর বন্ধ করে আগুনে পুড়িয়ে মারা হয়েছে নিরীহ গ্রামবাসীদের। আবার লাই দিয়ে দাঁড় করিয়ে গুলি করে মারা হয়েছে অগণিত মানুষকে। নারী-শিশু কেউই বাদ যাননি পাক-বর্বরতার হাত থেকে। পাক-সেনাদের স্থানীয় এজেন্টরা ইচ্ছে মতাে মানুষ খুনে মদত দিয়ে গিয়েছে। ইভানের কথায়, অ্যান্থনি গণহত্যা চলাকালে বহুবার শুনেছে সেনা কর্তারা বলছেন, বন্দুকের নলই নাকি মেটাতে পারে পূর্ব পাকিস্তানের সমস্যা। গণহত্যাই নাকি মুক্তিযােদ্ধাদের বাগে আনার একমাত্র পথ। তাই গণহত্যা চলতেই থাকে।
অ্যান্থনির স্ত্রী ইভনের এখনও মনে আছে দেশ ছাড়ার স্মৃতি। স্বামীর টেলিগ্রাম পেয়েই সন্তানদের নিয়ে আফগানিস্তান হয়ে উড়ে আসেন লন্ডন। সেখানে নতুন করে জীবন যাত্রা শুরু। কিন্তু সবসময়ই তাঁর মধ্যে আতঙ্ক কাজ করতো। এমনকী, লন্ডনের বহু মানুষ তাঁদের সন্দেহের চোখে দেখতেন। অনেকে মনে করতে তাঁর স্বামী অন্য দেশের চর। কিন্তু ইভন নিশ্চিত, সততার সঙ্গে কখনও আপোষ করেননি অ্যান্থনি। চিরকালই ছিলেন বস্তুনিষ্ঠ আদর্শের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই পাকিস্তানিদের বর্বরতায় আর ৭ জন সাংবাদিকের মতো তিনিও তােতাপাখির মতো শেখানো বুলি আওরাতে পারনেননি। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রকাশ করেছেন বর্বরতার ধারাবিবরণী। সততার সঙ্গে তুলে ধরেছেন অপারেশন সার্চলাইটের নৃশংসতার কথা। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর আতিথেয়তায় থেকেও নিদের আদর্শের সঙ্গে বিন্দুমাত্র আপোষ করেননি অ্যান্থনি। ইভােনার কথায়, বরং সেনাকর্তাদের সঙ্গে বন্ধুত্বের ছলনায় তুলে এনেছেন গণহত্যার প্রকৃত রূপ। পাকিস্তানি দালালদের অনেকেই অ্যান্থনিকে বিশ্বাসঘাতক বলেও বর্ণা করে থাকেন। মানতে নারাজ ইভন। তাঁর মতে নিজের পেশার প্রতি দায়বদ্ধতার কারণেই অ্যান্থনিকে এটা করতে হয়েছিল। চোখের সামনে নিরীহমানুষের ওপর নৃশংস অত্যাচার নিরবে মেনে নেওয়ার মতো ক্ষমতা তার ছিলো না। তাই তিনি প্রকাশ করেছেন দুনিয়ার ভয়ঙ্করতম গণহত্যার বিবরণ।

পাকিস্তানের নাগরিকদেরও একটা অংশ কিন্তু অ্যান্থনির ভূমিকাকে সমর্থন করেছিলেন। লন্ডনে বসবাস করার সময়ও তাঁর সঙ্গে সুসম্পর্ক ছিল পাকিস্তানের অনেকেই। তাই তাে তিনি লন্ডনে বসেই পাকিস্তানি পারমানবিক শক্তি নিয়ে প্রথম প্রতিবেদন প্রকাশ করতে সক্ষম হন।


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
সর্বশেষ খবর
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে
নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে

সম্পাদকীয়

৮০ হাজার ইয়াবাসহ চার কারবারি আটক
৮০ হাজার ইয়াবাসহ চার কারবারি আটক

দেশগ্রাম

বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ
বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ

নগর জীবন

খুলনায় বানৌজা বিষখালী সর্বসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত
খুলনায় বানৌজা বিষখালী সর্বসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত

নগর জীবন

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ
বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ

নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা