শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৪, বৃহস্পতিবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২০

রাজাকারদের মদতে ১৯৭১-এ গণহত্যাই ছিল পাক-সেনার প্রধান লক্ষ্য

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
রাজাকারদের মদতে ১৯৭১-এ গণহত্যাই ছিল পাক-সেনার প্রধান লক্ষ্য

গণহত্যাই ছিল পাক-সেনার প্রধান লক্ষ্য। নিজের কানে শুনেছেন সেকথা। তারপর বিশ্ববাসীর কাছে ১৯৭১-এ গণহত্যার বিবরণ তুলে ধরেছিলেন পাকিস্তানি সাংবাদিক আন্থনি মাসকারেনহাস। 

তার প্রতিবেদন পড়েই ইন্দিরা গান্ধি থেকে শুরু করে গােটা দুনিয়া আঁচ পান পাকিস্তানি বর্বরতার। বাস্তবে অবশ্য পাক-বর্বরতা ছিলো আরও ভয়ঙ্কর। ৩০ লাখ মানুষকে খুন বা ৩ লাখেরও বেশি নারীকে ধষণের শিকার হতে হয় পাক-সেনার মানবতা বিরােধী অভিযানে। সেইসব গোপন করে সেনাবাহিনীর জয়গান গাইতেই নিয়ে আসা হয়েছিল অ্যান্থনিদের। বাকিরা নিরব থাকলেও অ্যান্থনি তুলে ধরেছিলেন আসল ঘটনা। আদর্শ সাংবাদিকতার মূর্ত প্রতিক অ্যান্থনিকে নিয়েই বিবিসি প্রকাশ করেছে বিশেষ প্রতিবেদন। বিবিসির সাংবাদিক মার্ক ডামমেট কথা বলেছেন অ্যান্থনির স্ত্রী ইভন মাসকারেহানসের সঙ্গেও।

১৩ জুন, ১৯৭১ লন্ডনের সানডে টাইমস-এ প্রতিবেদনের হেডলাইন্স ছিল জেনোসাইড। আর বিবিসি বলছে এই প্রতিবেদনই ইতিহাস পরিবর্তনের বড় ভূমিকা নেয়। মাত্র ২৪ বছরের তরুণ আবদুল বারিকে পাক-সেনা যেভাবে হত্যা করা হয়েছে। তার প্রকৃত বিবরণ ছবির মতাে উঠে আসে অ্যান্থনির কলামে। উঠে আসে আরও বহু। গণহত্যা ও পাক-সেনা বর্বরতার গ্রাউন্ড রিপোর্টিং। সানডে টাআমস-এ প্রকাশি জেনোসাইডকেই বিবিসি বলছে দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে প্রভাবশালী সাংবাদিকতার নিদর্শন। ১৯৭১-এ। পাকিস্তান সেনা নিষ্ঠুরতার ছবি গােটা দুনিয়া এই প্রতিবেদন থেকেই জানতে পারেন। এই প্রতিবেদনই বাংলাদেশ রাষ্ট্রগঠনকে তরান্বিত করতে সাহায্য করে।

বিবিসি-র প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাক-সেনার আক্রমণে যে লাখ লাখ মানুষ খুন হয়েছেন বা নারী-শিশুরা ধর্ষিতা হচ্ছেন, এটা গােটা দুনিয়ারই জানা ছিলােনা। বাংলাদেশ সরকারের হিসাবে মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ মানুষ শহিদ হয়েছেন। অথচ বিশ্ববাসী বিষয়টি জানতেই পারেনি। বন্দুকের নল দিয়ে পূর্ব পাকিস্তানকে শায়েস্তা করে চেয়েছিল পাকিস্তান। কিন্তু সেই কৌশল শেষ পর্যন্ত সফল হয়নি। কারণ ভারতের সার্বিক সহযােগিতায় আর মুক্তিযােদ্ধাদের আত্মত্যাগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বের দক্ষতায় বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে।

পাকিস্তানে অ্যান্থনিকে সাংবাদিক হিসাবে সকলেই বেশ শ্রদ্ধা করতেন। ৭১-এর ২৫ মার্চ অপারেশন সার্চ লাইট শুরুর আগে বিদেশি সাংবাদিকদের পূর্ব পাকিস্তান থেকে বার করে দিয়েছিল পাক-সেনা। আর নিজেদের ঢাক পেটানাের জন্য করাচি থেকে উড়িয়ে আনা হয়েছিল জনা আটেক সাংবাদিককে। তাঁদের বলা হয়েছিল, সেনাকর্তারা যা বলবেন তাই লিখতে হবে। সামরিক শাসনে এর বেশি কিছু লেখার ক্ষমতাও তাদের ছিলো না। তাই পাকসাংবাদিক দলের সামনেই চলে গণহত্যা। বহু ঘটনারই স্বাক্ষী তারা। কিন্তু দেশে ফিরে গিয়ে সেনা বাহিনীর শিখিয়ে দেওয়া কথাই প্রকাশিত হতে থাকে পাকিস্তানি গণমাধ্যমে। ৮ সাংবাদিকের মধ্যে ৭ জনই ছিলেন সেনাকর্তাদের বিশ্বস্ত। ব্যতিক্রম একজন। একটি শব্দও লিখতে পারেননি অ্যান্থনি। কারণ তিনি জানতেন, ঘটনার বিবরণ লিখলেই তাঁর পক্ষে পাকিস্তানে বেঁচে থাকা অসম্ভব হবে। লন্ডনবে বসে বিবিসি-র কাছে ইভনের স্ত্রী বলেন, 'আমি অ্যান্থনিকে এতােটা ভেঙে পড়তে দেখিনি। পূর্ব পাকিস্তান থেকে এসে সে এতােটাই আবেগপ্রবণ হয়েছিল, আমি বোঝাতে পারবােনা। প্রচন্ড শােক আর হতাশায় ভুগছিল। বলেছিল, গণহত্যার কথা লিখতে না পারলে আমার হাত দিয়ে কোনও লেখাই আর বার হবেনা।

বােনের বাড়ি যাওয়ার নাম করে অ্যান্থনি পাকিস্তানি বর্বরতার স্মৃতি সঙ্গে নিয়ে উড়ে যান লন্ডন। সেখানে গিয়ে তিনি সরাসরি দ্য সানডে টাইমস-এর এডিটর ইভনের সঙ্গে দেখা করেন। বর্ণনা করেন পাক-বাহিনীর বর্বরতার। গণহত্যার রােহর্ষক বিবরণ তুলে ধরেন অ্যান্থনি। কিন্তু নিরাপত্তার কথা ভেবে প্রতিবেদন প্রকাশের আগে পরিবারেপ সকলে লন্ডনে উড়িয়ে আনার প্রস্তাব দেন ইভন। সেইমতো সকলে লন্ডন পৌঁছালে প্রকাশিত হয় জেনােসাইড। এই একটি প্রতিবেদনই গােটা বিশ্ব শিহরিত হয়ে ওঠে। ধরা পড়ে যায় আল-বদর ও রাজাকারদের সঙ্গে নিয়ে পাক সেনার গণহত্যার ছবি। উঠে আসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু করে বিভিন্ন গণহত্যা ও বর্বরতায় পাক-সেনার নিষ্ঠুরতার কথা। অ্যান্থনির সামনে নিরীহ মানুষদের হত্যা করা হয়েছে ঠান্ডা মাথায়। অগণিত মা-বােনের আর্তনাদ ফুটে ওঠে সেই প্রতিবেদনে। একজন পাকিস্তানি নাগরিকের কলামেই উঠে আসে বর্বরতার প্রকৃত বিবরণ। সেইসঙ্গে বাঙালি মুক্তিযােদ্ধাদের বীরত্বও ধরা পড়ে জেনােসাইড-এ।

সানডে টাইমস-এর এডিটর ইভান তাঁর স্মৃতিকথায় তুলে ধরেছেন অ্যান্থনির কাছ থেকে শােনা বাংলাদেশে পাক-গণহত্যার বহু অপ্রকাশিত নিষ্ঠুরতার কথা। অ্যান্থনি সেই ঘটনাগুলগুলি তাঁকে বলেছিলেন। ঘর বন্ধ করে আগুনে পুড়িয়ে মারা হয়েছে নিরীহ গ্রামবাসীদের। আবার লাই দিয়ে দাঁড় করিয়ে গুলি করে মারা হয়েছে অগণিত মানুষকে। নারী-শিশু কেউই বাদ যাননি পাক-বর্বরতার হাত থেকে। পাক-সেনাদের স্থানীয় এজেন্টরা ইচ্ছে মতাে মানুষ খুনে মদত দিয়ে গিয়েছে। ইভানের কথায়, অ্যান্থনি গণহত্যা চলাকালে বহুবার শুনেছে সেনা কর্তারা বলছেন, বন্দুকের নলই নাকি মেটাতে পারে পূর্ব পাকিস্তানের সমস্যা। গণহত্যাই নাকি মুক্তিযােদ্ধাদের বাগে আনার একমাত্র পথ। তাই গণহত্যা চলতেই থাকে।
অ্যান্থনির স্ত্রী ইভনের এখনও মনে আছে দেশ ছাড়ার স্মৃতি। স্বামীর টেলিগ্রাম পেয়েই সন্তানদের নিয়ে আফগানিস্তান হয়ে উড়ে আসেন লন্ডন। সেখানে নতুন করে জীবন যাত্রা শুরু। কিন্তু সবসময়ই তাঁর মধ্যে আতঙ্ক কাজ করতো। এমনকী, লন্ডনের বহু মানুষ তাঁদের সন্দেহের চোখে দেখতেন। অনেকে মনে করতে তাঁর স্বামী অন্য দেশের চর। কিন্তু ইভন নিশ্চিত, সততার সঙ্গে কখনও আপোষ করেননি অ্যান্থনি। চিরকালই ছিলেন বস্তুনিষ্ঠ আদর্শের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই পাকিস্তানিদের বর্বরতায় আর ৭ জন সাংবাদিকের মতো তিনিও তােতাপাখির মতো শেখানো বুলি আওরাতে পারনেননি। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রকাশ করেছেন বর্বরতার ধারাবিবরণী। সততার সঙ্গে তুলে ধরেছেন অপারেশন সার্চলাইটের নৃশংসতার কথা। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর আতিথেয়তায় থেকেও নিদের আদর্শের সঙ্গে বিন্দুমাত্র আপোষ করেননি অ্যান্থনি। ইভােনার কথায়, বরং সেনাকর্তাদের সঙ্গে বন্ধুত্বের ছলনায় তুলে এনেছেন গণহত্যার প্রকৃত রূপ। পাকিস্তানি দালালদের অনেকেই অ্যান্থনিকে বিশ্বাসঘাতক বলেও বর্ণা করে থাকেন। মানতে নারাজ ইভন। তাঁর মতে নিজের পেশার প্রতি দায়বদ্ধতার কারণেই অ্যান্থনিকে এটা করতে হয়েছিল। চোখের সামনে নিরীহমানুষের ওপর নৃশংস অত্যাচার নিরবে মেনে নেওয়ার মতো ক্ষমতা তার ছিলো না। তাই তিনি প্রকাশ করেছেন দুনিয়ার ভয়ঙ্করতম গণহত্যার বিবরণ।

পাকিস্তানের নাগরিকদেরও একটা অংশ কিন্তু অ্যান্থনির ভূমিকাকে সমর্থন করেছিলেন। লন্ডনে বসবাস করার সময়ও তাঁর সঙ্গে সুসম্পর্ক ছিল পাকিস্তানের অনেকেই। তাই তাে তিনি লন্ডনে বসেই পাকিস্তানি পারমানবিক শক্তি নিয়ে প্রথম প্রতিবেদন প্রকাশ করতে সক্ষম হন।


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে