শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৪, বৃহস্পতিবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২০

রাজাকারদের মদতে ১৯৭১-এ গণহত্যাই ছিল পাক-সেনার প্রধান লক্ষ্য

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
রাজাকারদের মদতে ১৯৭১-এ গণহত্যাই ছিল পাক-সেনার প্রধান লক্ষ্য

গণহত্যাই ছিল পাক-সেনার প্রধান লক্ষ্য। নিজের কানে শুনেছেন সেকথা। তারপর বিশ্ববাসীর কাছে ১৯৭১-এ গণহত্যার বিবরণ তুলে ধরেছিলেন পাকিস্তানি সাংবাদিক আন্থনি মাসকারেনহাস। 

তার প্রতিবেদন পড়েই ইন্দিরা গান্ধি থেকে শুরু করে গােটা দুনিয়া আঁচ পান পাকিস্তানি বর্বরতার। বাস্তবে অবশ্য পাক-বর্বরতা ছিলো আরও ভয়ঙ্কর। ৩০ লাখ মানুষকে খুন বা ৩ লাখেরও বেশি নারীকে ধষণের শিকার হতে হয় পাক-সেনার মানবতা বিরােধী অভিযানে। সেইসব গোপন করে সেনাবাহিনীর জয়গান গাইতেই নিয়ে আসা হয়েছিল অ্যান্থনিদের। বাকিরা নিরব থাকলেও অ্যান্থনি তুলে ধরেছিলেন আসল ঘটনা। আদর্শ সাংবাদিকতার মূর্ত প্রতিক অ্যান্থনিকে নিয়েই বিবিসি প্রকাশ করেছে বিশেষ প্রতিবেদন। বিবিসির সাংবাদিক মার্ক ডামমেট কথা বলেছেন অ্যান্থনির স্ত্রী ইভন মাসকারেহানসের সঙ্গেও।

১৩ জুন, ১৯৭১ লন্ডনের সানডে টাইমস-এ প্রতিবেদনের হেডলাইন্স ছিল জেনোসাইড। আর বিবিসি বলছে এই প্রতিবেদনই ইতিহাস পরিবর্তনের বড় ভূমিকা নেয়। মাত্র ২৪ বছরের তরুণ আবদুল বারিকে পাক-সেনা যেভাবে হত্যা করা হয়েছে। তার প্রকৃত বিবরণ ছবির মতাে উঠে আসে অ্যান্থনির কলামে। উঠে আসে আরও বহু। গণহত্যা ও পাক-সেনা বর্বরতার গ্রাউন্ড রিপোর্টিং। সানডে টাআমস-এ প্রকাশি জেনোসাইডকেই বিবিসি বলছে দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে প্রভাবশালী সাংবাদিকতার নিদর্শন। ১৯৭১-এ। পাকিস্তান সেনা নিষ্ঠুরতার ছবি গােটা দুনিয়া এই প্রতিবেদন থেকেই জানতে পারেন। এই প্রতিবেদনই বাংলাদেশ রাষ্ট্রগঠনকে তরান্বিত করতে সাহায্য করে।

বিবিসি-র প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাক-সেনার আক্রমণে যে লাখ লাখ মানুষ খুন হয়েছেন বা নারী-শিশুরা ধর্ষিতা হচ্ছেন, এটা গােটা দুনিয়ারই জানা ছিলােনা। বাংলাদেশ সরকারের হিসাবে মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ মানুষ শহিদ হয়েছেন। অথচ বিশ্ববাসী বিষয়টি জানতেই পারেনি। বন্দুকের নল দিয়ে পূর্ব পাকিস্তানকে শায়েস্তা করে চেয়েছিল পাকিস্তান। কিন্তু সেই কৌশল শেষ পর্যন্ত সফল হয়নি। কারণ ভারতের সার্বিক সহযােগিতায় আর মুক্তিযােদ্ধাদের আত্মত্যাগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বের দক্ষতায় বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে।

পাকিস্তানে অ্যান্থনিকে সাংবাদিক হিসাবে সকলেই বেশ শ্রদ্ধা করতেন। ৭১-এর ২৫ মার্চ অপারেশন সার্চ লাইট শুরুর আগে বিদেশি সাংবাদিকদের পূর্ব পাকিস্তান থেকে বার করে দিয়েছিল পাক-সেনা। আর নিজেদের ঢাক পেটানাের জন্য করাচি থেকে উড়িয়ে আনা হয়েছিল জনা আটেক সাংবাদিককে। তাঁদের বলা হয়েছিল, সেনাকর্তারা যা বলবেন তাই লিখতে হবে। সামরিক শাসনে এর বেশি কিছু লেখার ক্ষমতাও তাদের ছিলো না। তাই পাকসাংবাদিক দলের সামনেই চলে গণহত্যা। বহু ঘটনারই স্বাক্ষী তারা। কিন্তু দেশে ফিরে গিয়ে সেনা বাহিনীর শিখিয়ে দেওয়া কথাই প্রকাশিত হতে থাকে পাকিস্তানি গণমাধ্যমে। ৮ সাংবাদিকের মধ্যে ৭ জনই ছিলেন সেনাকর্তাদের বিশ্বস্ত। ব্যতিক্রম একজন। একটি শব্দও লিখতে পারেননি অ্যান্থনি। কারণ তিনি জানতেন, ঘটনার বিবরণ লিখলেই তাঁর পক্ষে পাকিস্তানে বেঁচে থাকা অসম্ভব হবে। লন্ডনবে বসে বিবিসি-র কাছে ইভনের স্ত্রী বলেন, 'আমি অ্যান্থনিকে এতােটা ভেঙে পড়তে দেখিনি। পূর্ব পাকিস্তান থেকে এসে সে এতােটাই আবেগপ্রবণ হয়েছিল, আমি বোঝাতে পারবােনা। প্রচন্ড শােক আর হতাশায় ভুগছিল। বলেছিল, গণহত্যার কথা লিখতে না পারলে আমার হাত দিয়ে কোনও লেখাই আর বার হবেনা।

বােনের বাড়ি যাওয়ার নাম করে অ্যান্থনি পাকিস্তানি বর্বরতার স্মৃতি সঙ্গে নিয়ে উড়ে যান লন্ডন। সেখানে গিয়ে তিনি সরাসরি দ্য সানডে টাইমস-এর এডিটর ইভনের সঙ্গে দেখা করেন। বর্ণনা করেন পাক-বাহিনীর বর্বরতার। গণহত্যার রােহর্ষক বিবরণ তুলে ধরেন অ্যান্থনি। কিন্তু নিরাপত্তার কথা ভেবে প্রতিবেদন প্রকাশের আগে পরিবারেপ সকলে লন্ডনে উড়িয়ে আনার প্রস্তাব দেন ইভন। সেইমতো সকলে লন্ডন পৌঁছালে প্রকাশিত হয় জেনােসাইড। এই একটি প্রতিবেদনই গােটা বিশ্ব শিহরিত হয়ে ওঠে। ধরা পড়ে যায় আল-বদর ও রাজাকারদের সঙ্গে নিয়ে পাক সেনার গণহত্যার ছবি। উঠে আসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু করে বিভিন্ন গণহত্যা ও বর্বরতায় পাক-সেনার নিষ্ঠুরতার কথা। অ্যান্থনির সামনে নিরীহ মানুষদের হত্যা করা হয়েছে ঠান্ডা মাথায়। অগণিত মা-বােনের আর্তনাদ ফুটে ওঠে সেই প্রতিবেদনে। একজন পাকিস্তানি নাগরিকের কলামেই উঠে আসে বর্বরতার প্রকৃত বিবরণ। সেইসঙ্গে বাঙালি মুক্তিযােদ্ধাদের বীরত্বও ধরা পড়ে জেনােসাইড-এ।

সানডে টাইমস-এর এডিটর ইভান তাঁর স্মৃতিকথায় তুলে ধরেছেন অ্যান্থনির কাছ থেকে শােনা বাংলাদেশে পাক-গণহত্যার বহু অপ্রকাশিত নিষ্ঠুরতার কথা। অ্যান্থনি সেই ঘটনাগুলগুলি তাঁকে বলেছিলেন। ঘর বন্ধ করে আগুনে পুড়িয়ে মারা হয়েছে নিরীহ গ্রামবাসীদের। আবার লাই দিয়ে দাঁড় করিয়ে গুলি করে মারা হয়েছে অগণিত মানুষকে। নারী-শিশু কেউই বাদ যাননি পাক-বর্বরতার হাত থেকে। পাক-সেনাদের স্থানীয় এজেন্টরা ইচ্ছে মতাে মানুষ খুনে মদত দিয়ে গিয়েছে। ইভানের কথায়, অ্যান্থনি গণহত্যা চলাকালে বহুবার শুনেছে সেনা কর্তারা বলছেন, বন্দুকের নলই নাকি মেটাতে পারে পূর্ব পাকিস্তানের সমস্যা। গণহত্যাই নাকি মুক্তিযােদ্ধাদের বাগে আনার একমাত্র পথ। তাই গণহত্যা চলতেই থাকে।
অ্যান্থনির স্ত্রী ইভনের এখনও মনে আছে দেশ ছাড়ার স্মৃতি। স্বামীর টেলিগ্রাম পেয়েই সন্তানদের নিয়ে আফগানিস্তান হয়ে উড়ে আসেন লন্ডন। সেখানে নতুন করে জীবন যাত্রা শুরু। কিন্তু সবসময়ই তাঁর মধ্যে আতঙ্ক কাজ করতো। এমনকী, লন্ডনের বহু মানুষ তাঁদের সন্দেহের চোখে দেখতেন। অনেকে মনে করতে তাঁর স্বামী অন্য দেশের চর। কিন্তু ইভন নিশ্চিত, সততার সঙ্গে কখনও আপোষ করেননি অ্যান্থনি। চিরকালই ছিলেন বস্তুনিষ্ঠ আদর্শের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই পাকিস্তানিদের বর্বরতায় আর ৭ জন সাংবাদিকের মতো তিনিও তােতাপাখির মতো শেখানো বুলি আওরাতে পারনেননি। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রকাশ করেছেন বর্বরতার ধারাবিবরণী। সততার সঙ্গে তুলে ধরেছেন অপারেশন সার্চলাইটের নৃশংসতার কথা। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর আতিথেয়তায় থেকেও নিদের আদর্শের সঙ্গে বিন্দুমাত্র আপোষ করেননি অ্যান্থনি। ইভােনার কথায়, বরং সেনাকর্তাদের সঙ্গে বন্ধুত্বের ছলনায় তুলে এনেছেন গণহত্যার প্রকৃত রূপ। পাকিস্তানি দালালদের অনেকেই অ্যান্থনিকে বিশ্বাসঘাতক বলেও বর্ণা করে থাকেন। মানতে নারাজ ইভন। তাঁর মতে নিজের পেশার প্রতি দায়বদ্ধতার কারণেই অ্যান্থনিকে এটা করতে হয়েছিল। চোখের সামনে নিরীহমানুষের ওপর নৃশংস অত্যাচার নিরবে মেনে নেওয়ার মতো ক্ষমতা তার ছিলো না। তাই তিনি প্রকাশ করেছেন দুনিয়ার ভয়ঙ্করতম গণহত্যার বিবরণ।

পাকিস্তানের নাগরিকদেরও একটা অংশ কিন্তু অ্যান্থনির ভূমিকাকে সমর্থন করেছিলেন। লন্ডনে বসবাস করার সময়ও তাঁর সঙ্গে সুসম্পর্ক ছিল পাকিস্তানের অনেকেই। তাই তাে তিনি লন্ডনে বসেই পাকিস্তানি পারমানবিক শক্তি নিয়ে প্রথম প্রতিবেদন প্রকাশ করতে সক্ষম হন।


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা
ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান
ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫
পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান
পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান
কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন
কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
সর্বশেষ খবর
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১
চাঁদপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলালিংকের নতুন সিএমও কাজী মাহবুব হাসান
বাংলালিংকের নতুন সিএমও কাজী মাহবুব হাসান

৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে অভিযান
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে অভিযান

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনার নতুন জেলা প্রশাসক জামশেদ খোন্দকারের যোগদান
খুলনার নতুন জেলা প্রশাসক জামশেদ খোন্দকারের যোগদান

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান
ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি
শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি
রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ
লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড
নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান
পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন
ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান

৪৬ মিনিট আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ
গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি
রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ
নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের
‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন
কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে