শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৫৫, বৃহস্পতিবার, ২৯ জুলাই, ২০২১

বিবিসি বাংলা’র প্রতিবেদন

ঘনিষ্ঠ হচ্ছে কমিউনিস্ট চীন ও সুন্নী তালেবান, সম্পর্কের নতুন সমীকরণ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ঘনিষ্ঠ হচ্ছে কমিউনিস্ট চীন ও সুন্নী তালেবান, সম্পর্কের নতুন সমীকরণ

আফগান তালেবানের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা এবং দোহায় তালেবানের রাজনৈতিক শাখার প্রধান মোল্লাহ আব্দুল গনি বারাদার বুধবার চীন সফরে গেছেন, আর সেখানে পৌঁছেই উত্তরাঞ্চলীয় তিয়ানজিং শহরে তিনি বৈঠক করেছেন চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই-র সাথে।

পাকিস্তানের মাধ্যমে বেশ কিছুদিন ধরেই চীন তালেবানের সাথে তলে তলে যোগাযোগ রক্ষা করছে। কিন্তু এই প্রথম এত উঁচু মাপের কোনো তালেবান নেতা চীন সফরে গেলেন। এবং এই সফর এমন সময় হচ্ছে, যখন কিছুদিন আগেই তালেবান চীনের সীমান্তবর্তী আফগান প্রদেশ বাদাকশানের গুরুত্বপূর্ণ জেলাগুলো কব্জা করেছে।

তালেবান নেতার এই সফরের চারদিন আগে আফগান পরিস্থিতি নিয়ে আলাপ করতে চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমন্ত্রণ করেছিলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ মাহমুদ কোরেশীকে। চেংডু শহরে দুই মন্ত্রীর দীর্ঘ বৈঠকের পর এক যৌথ বিবৃতিতে জানানো হয় যে আফগানিস্তানে স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে চীন ও পাকিস্তান যৌথভাবে কাজ করবে।

চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী এক বিবৃতিতে বলেন, “আফগানিস্তানে যেকোন অস্থিতিশীলতার প্রভাব প্রতিবেশী চীন ও পাকিস্তানে সরাসরি গিয়ে পড়বে। ফলে দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতা জোরদার করা অত্যন্ত প্রয়োজন।’

আফগানিস্তানে নতুন করে কোন গৃহযুদ্ধ যাতে শুরু না হতে পারে, তা নিশ্চিত করতে এবং আফগান বিভিন্ন পক্ষের মধ্যে মীমাংসা আলোচনায় সাহায্যের জন্য পাঁচ-দফা একটি কর্মপরিকল্পনা চেংডুর ওই বৈঠক থেকে ঘোষণা হয়।

আগস্টের মধ্যেই মার্কিন সৈন্য প্রত্যাহারে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ঘোষণার পর আফগানিস্তান নিয়ে সমস্ত প্রতিবেশী দেশগুলো অনিশ্চয়তা-উদ্বেগে ভুগছে। নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করতে সবাই এখন সচেষ্ট। তবে সম্ভবত সবচেয়ে বেশি তৎপর হয়ে উঠেছে চীন।

আফগানিস্তানে ঠিক কী চাইছে চীন?

অনেক পর্যবেক্ষক বলছেন, যুক্তরাষ্ট্র চলে যাওয়ার পর আফগানিস্তানকে তাদের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ (বি আর আই) প্রকল্পে যুক্ত করার মোক্ষম সুযোগ পেয়েছে চীন। সেই সাথে আফগানিস্তানের খনিজ সম্পদের ওপর চীনের লোভ রয়েছে বলে অনেক পশ্চিমা বিশ্লেষক মনে করেন।

যুক্তরাষ্ট্রের গবেষণা সংস্থা র‌্যান্ড কর্পোরেশনের প্রতিরক্ষা বিশ্লেষক ডেরেক গ্রসম্যান এ মাসের গোঁড়ার দিকে তার এক বিশ্লেষণে লিখেছেন, “চীন নীরবে আফগানিস্তানে তাদের স্বার্থ রক্ষায় তৎপরতা শুরু করেছে।’

তিনি লিখেছেন, চীন এরই মধ্যে চীন-পাকিস্তান ইকোনমিক করিডোরের (সিপেক) সাথে আফগানিস্তানকে যুক্ত করার কথা বলছে। পেশোয়ার এবং কাবুলের মধ্যে একটি মহাসড়ক নির্মাণের পরিকল্পনা নিয়ে কাবুল সরকারের সাথে বছর দু'য়েক ধরে কথা বলছে চীন, যদিও যুক্তরাষ্ট্র নাখোশ হবে এই ভয়ে আফগান সরকার তাতে সায় দেয়নি। তাছাড়া, শিনজিয়াং প্রদেশের ওয়াকান করিডোর দিয়ে আফগানিস্তানের সীমান্ত পর্যন্ত একটি সড়ক নির্মাণ করছে চীন।

ডেরেক গ্রসম্যান মনে করছেন, আফগানিস্তানকে বিআরআই-এর সাথে সম্পৃক্ত করে নিজের প্রভাবে বলয়ে ঢোকানোর একটি পরিকল্পনা বাস্তবায়নে চীন তৎপর হয়ে উঠেছে।

তবে কুয়ালালামপুরের মালয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্সটিটিউট অব চায়নার অধ্যাপক ড. সৈয়দ মাহমুদ আলী মনে করেন, আফগানিস্তানে সরাসরি অর্থনৈতিক এবং ব্যবসায়িক স্বার্থ হাসিলের চেয়ে আফগানিস্তানের স্থিতিশীলতা এখন চীনের কাছে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

“আফগানিস্তান এখন আর চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড প্রকল্পের জন্য অতি আবশ্যক নয়। মধ্য এশিয়ায় ঢোকার জন্য বা তাদের জ্বালানি নিরাপত্তার জন্য আফগানিস্তানকে চীনের খুব বেশি প্রয়োজন নেই। পাকিস্তান এবং ইরানের সাথে চুক্তি করে সেই লক্ষ্য তারা হাসিল করছে।’

কিন্তু ড. আলী মনে করেন যে চীনের এখন প্রধান চিন্তা যে আফগানিস্তানে যেকোন অরাজকতা হয়তো পাকিস্তানে এবং ইরানে তাদের শত শত কোটি ডলারের প্রকল্প-যা ইউরোপ এবং মধ্যপ্রাচ্যের সাথে বিকল্প একটি বাণিজ্য রুট-হুমকিতে ফেলতে পারে।

সাগর তীরবর্তী গোয়াদার গভীর সমুদ্র বন্দর এবং সেখান থেকে চীন পর্যন্ত একটি জ্বালানি পাইপলাইন বসানোসহ পাকিস্তানে ডজন ডজন অবকাঠামো প্রকল্পে চীন ২০২৫ সাল পর্যন্ত প্রায় ৬০ বিলিয়ন (৬,০০০ কোটি) ডলার ব্যয় করবে।

সেই সাথে, চীন ইরানের সাথে একটি চুক্তি করেছে যার আওতায় তারা বন্দর আব্বাসের আধুনিকায়ন এবং সম্প্রসারণসহ সেদেশের একগাদা অবকাঠামো এবং জ্বালানি প্রকল্পে আগামী ২৫ বছরে ৪০০ বিলিয়ন (৪০,০০০ কোটি) ডলার বিনিয়োগ করবে।

ফলে পাকিস্তান এবং ইরানের স্থিতিশীলতা এবং নিরাপত্তা চীনের কাছে এখন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু চীনের ভয় হলো যে আফগানিস্তানে নতুন কোনও অস্থিতিশীলতার ধাক্কা ও দুই দেশে গিয়ে পড়তে বাধ্য।

১৯৭৯ সালে আফগানিস্তানে সোভিয়েত সেনা অভিযানের পর থেকে গত চার দশকেরও বেশি সময় ধরে সেদেশে যে যুদ্ধ চলছে, তার সরাসরি শিকার হয়েছে পাকিস্তান এবং ইরান। এই দুই দেশে এখনও লাখ লাখ আফগান শরণার্থী রয়েছে, সন্ত্রাসও ঢুকেছে।

আফগানিস্তান এবং উইগুর বিচ্ছিন্নতাবাদ

চীনের অবশ্য নিজের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা নিয়েও চিন্তা শুরু হয়েছে। কারণ আফগানিস্তানের সঙ্গে চীনের যে ৯০ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে, তার ঠিক ওপাশেই রয়েছে উইগুর মুসলিম অধ্যুষিত চীনা প্রদেশ শিনজিয়াং।

উইগুর বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী ইস্ট তুর্কেস্তান ইসলামিক মুভমেন্ট (এটিম) অনেক বছর ধরে এই সীমান্ত এলাকায় তৎপর। সীমান্ত পেরিয়ে তারা আফগানিস্তান এবং পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলেও আশ্রয়-প্রশ্রয় পায়, এবং চীন বিশ্বাস করে পাকিস্তানে বিভিন্ন সময়ে চীনা নাগরিক এবং চীনা প্রকল্পে হামলার পেছনে এটিমের হাত রয়েছে।

জাতিসংঘের এক রিপোর্ট অনুযায়ী, এটিমের সাড়ে তিন হাজার সক্রিয় যোদ্ধা রয়েছে, যাদের সাথে আফগানিস্তান এবং পাকিস্তানে তৎপর কিছু সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর যোগাযোগ রয়েছে।

তালেবানের ওপর চীনের ভরসা কেন

কিন্তু প্রশ্ন হলো, তালেবানের ওপর এত ভরসা কেন করছে চীন? তারা কি ধরেই নিচ্ছে যে তালেবানই আফগানিস্তানে ক্ষমতায় আসতে চলেছে?

বিশ্লেষক ডেরেক গ্রসম্যান লিখেছেন, যদিও আনুষ্ঠানিকভাবে চীন আফগানিস্তানে জাতীয় আপোষ-মীমাংসার সমর্থন করছে, কিন্তু তারা আফগানিস্তানের ভবিষ্যৎ শাসক হিসাবে তালেবানকে বিবেচনা করতে শুরু করেছে।

আর ড. আলী মনে করেন, শুধু চীন নয় বাকি বিশ্বও এক রকম নিশ্চিত যে তালেবানই আফগানিস্তানের ক্ষমতা নিচ্ছে বা অন্তত ক্ষমতার প্রধান শরীক হতে চলেছে।

“খোদ আমেরিকাও সেটা মেনে নিয়েছে। আমেরিকা নিজেই ক'বছর আগে তালেবানের সাথে মীমাংসা শুরুর জন্য জালমে খালিলজাদকে দোহায় পাঠিয়েছে। ২০ বছর ধরে যুদ্ধের পর আমেরিকা বুঝেছে, যুদ্ধ করে তালেবানকে হারানো যাবে না এবং তারা মেনে নিয়েছে তালেবানই আফগানিস্তানের প্রধান শক্তি।’

কিন্তু প্রশ্ন হলো, কট্টর সুন্নী একটি গোষ্ঠীর সাথে কমিউনিস্ট চীনের আস্থার সম্পর্ক কীভাবে সম্ভব?

অনেক বিশ্লেষক মনে করেন, ২০ বছর আগে আল কায়েদাকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়া তালেবানের তুলনায় এখনকার তালেবান অনেক বাস্তববাদী।

তারা সমর্থনের জন্য মস্কোতে গিয়ে রাশিয়ার সাথে কথা বলেছে। এমনকি কট্টর সুন্নী ওয়াহাবী-পন্থী হয়েও তালেবান নেতারা শিয়া ইরানের সাথে কথা বলেছেন এবং ইরানের সমর্থন সহানুভূতি আদায়ে সক্ষম হয়েছেন বলেও জোর ইঙ্গিত রয়েছে। আবার তলে তলে ভারতের সাথেও তালেবানের কথা হচ্ছে বলে নির্ভরযোগ্য সূত্রে একাধিক খবর বেরিয়েছে।

তালেবানকে নিয়ে চীনের ভরসা হয়তো সেখানেই। এছাড়া তালেবানের ওপর ঘনিষ্ঠ মিত্র পাকিস্তানের প্রভাবও চীনের ভরসার আরেকটি কারণ।

একই সাথে, তালেবানও বুঝতে পারছে যে ক্ষমতায় টিকে থাকতে এবং আফগানিস্তানে পুনর্গঠনে তাদের কাড়ি কাড়ি টাকা দরকার হবে এবং সেই টাকা দেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে একমাত্র চীনের। ফলে এখন চীনের আস্থা অর্জন ছাড়া তাদের সামনে কোনো বিকল্পও নেই।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
ইসরায়েলের সঙ্গে নিরাপত্তা চুক্তির অগ্রগতির ইঙ্গিত সিরিয়া প্রেসিডেন্টের
ইসরায়েলের সঙ্গে নিরাপত্তা চুক্তির অগ্রগতির ইঙ্গিত সিরিয়া প্রেসিডেন্টের
যাদের নাগরিকত্ব বাতিলের সিদ্ধান্ত নিল কম্বোডিয়া
যাদের নাগরিকত্ব বাতিলের সিদ্ধান্ত নিল কম্বোডিয়া
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
ধনকুবের ইলন মাস্কের বেতন কত, জানালেন ছোট ভাই
ধনকুবের ইলন মাস্কের বেতন কত, জানালেন ছোট ভাই
এবার বাল্টিমোরে সেনা মোতায়েনের হুমকি দিলেন ট্রাম্প
এবার বাল্টিমোরে সেনা মোতায়েনের হুমকি দিলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি ভিত্তিহীন : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী
বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি ভিত্তিহীন : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী
ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি
ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি
রাহুল গান্ধীর গালে আকস্মিক চুম্বন, সমর্থকদের হাতে চড় খেলেন যুবক
রাহুল গান্ধীর গালে আকস্মিক চুম্বন, সমর্থকদের হাতে চড় খেলেন যুবক
যৌতুকের জন্য স্ত্রীকে পুড়িয়ে হত্যা, পুলিশের অস্ত্র ছিনিয়ে পালানোর চেষ্টা, শেষে স্বামী গুলিবিদ্ধ
যৌতুকের জন্য স্ত্রীকে পুড়িয়ে হত্যা, পুলিশের অস্ত্র ছিনিয়ে পালানোর চেষ্টা, শেষে স্বামী গুলিবিদ্ধ
কাজিকির তাণ্ডব ঠেকাতে লাখ লাখ মানুষকে সরিয়ে নিচ্ছে ভিয়েতনাম-চীন
কাজিকির তাণ্ডব ঠেকাতে লাখ লাখ মানুষকে সরিয়ে নিচ্ছে ভিয়েতনাম-চীন
সুদানের দারফুরে আধাসামরিক বাহিনীর হাতে ঝরল ১৩ প্রাণ
সুদানের দারফুরে আধাসামরিক বাহিনীর হাতে ঝরল ১৩ প্রাণ
ভারতে ভুয়া পুলিশ ও গোয়েন্দা পরিচয়ে বাংলাদেশি পর্যটকদের হেনস্তা, গ্রেফতার ৩
ভারতে ভুয়া পুলিশ ও গোয়েন্দা পরিচয়ে বাংলাদেশি পর্যটকদের হেনস্তা, গ্রেফতার ৩
সর্বশেষ খবর
বাবা-ছেলের পর না ফেরার দেশে মা-বোন
বাবা-ছেলের পর না ফেরার দেশে মা-বোন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার
৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে সাজাপ্রাপ্ত আসামি স্বামীসহ গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে সাজাপ্রাপ্ত আসামি স্বামীসহ গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রলারসহ ৭ রোহিঙ্গা জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
ট্রলারসহ ৭ রোহিঙ্গা জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ২৪ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ২৪ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ উদযাপন
কলাপাড়ায় বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ উদযাপন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে গ্রিন-টি পান করলে উপকারের বদলে ক্ষতি হতে পারে
যেভাবে গ্রিন-টি পান করলে উপকারের বদলে ক্ষতি হতে পারে

১৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ইসরায়েলের সঙ্গে নিরাপত্তা চুক্তির অগ্রগতির ইঙ্গিত সিরিয়া প্রেসিডেন্টের
ইসরায়েলের সঙ্গে নিরাপত্তা চুক্তির অগ্রগতির ইঙ্গিত সিরিয়া প্রেসিডেন্টের

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে একযোগে ১৪৯ বিচারককে বদলি
সারা দেশে একযোগে ১৪৯ বিচারককে বদলি

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আইএলটি-টোয়েন্টিতে ট্রট ও বন্ড
আইএলটি-টোয়েন্টিতে ট্রট ও বন্ড

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যাদের নাগরিকত্ব বাতিলের সিদ্ধান্ত নিল কম্বোডিয়া
যাদের নাগরিকত্ব বাতিলের সিদ্ধান্ত নিল কম্বোডিয়া

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে পর্যটন করপোরেশনের বারে আগুন
চট্টগ্রামে পর্যটন করপোরেশনের বারে আগুন

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফেনীতে কাটাখালী নদীর ভাঙনে ঝুঁকিতে স্কুলভবন
ফেনীতে কাটাখালী নদীর ভাঙনে ঝুঁকিতে স্কুলভবন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে ভারতকে দু’বার হারানোর হুঁশিয়ারি হারিস রউফের
এশিয়া কাপে ভারতকে দু’বার হারানোর হুঁশিয়ারি হারিস রউফের

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দল নিবন্ধন: ৩১ আগস্টের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দিতে ইসির নির্দেশ
দল নিবন্ধন: ৩১ আগস্টের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দিতে ইসির নির্দেশ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জেলা-উপজেলায় আনসার বাহিনীর নির্বাচনী প্রশিক্ষণ শুরু
জেলা-উপজেলায় আনসার বাহিনীর নির্বাচনী প্রশিক্ষণ শুরু

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নব্বইয়ের দশকের জনপ্রিয় অভিনেতা জয়ের মৃত্যু
নব্বইয়ের দশকের জনপ্রিয় অভিনেতা জয়ের মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

কুমারখালীতে ছয়দিন ধরে বৃদ্ধ নিখোঁজ
কুমারখালীতে ছয়দিন ধরে বৃদ্ধ নিখোঁজ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিনিসিউসকে একাদশে না রাখার ব্যাখ্যা দিলেন কোচ
ভিনিসিউসকে একাদশে না রাখার ব্যাখ্যা দিলেন কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুইন্সল্যান্ডের টাউনসভিলে ‘দেশি ড্রেপস’-এর আত্মপ্রকাশ
কুইন্সল্যান্ডের টাউনসভিলে ‘দেশি ড্রেপস’-এর আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি নির্দেশনা পর্যটন মন্ত্রণালয়ের
সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি নির্দেশনা পর্যটন মন্ত্রণালয়ের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে কালো টাকা ব্যবহারের সুযোগ নেই : দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনে কালো টাকা ব্যবহারের সুযোগ নেই : দুদক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে পানি সংকটাপন্ন এলাকা তিনটি: পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়
দেশে পানি সংকটাপন্ন এলাকা তিনটি: পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থানে বাড়ল সিএসইর লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থানে বাড়ল সিএসইর লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খাগড়াছড়িতে হিল ভিডিপির অ্যাডভান্সড কোর্সের সমাপনী অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে হিল ভিডিপির অ্যাডভান্সড কোর্সের সমাপনী অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ দিনের রিমান্ডে তৌহিদ আফ্রিদি
৫ দিনের রিমান্ডে তৌহিদ আফ্রিদি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিটি খাতের অনিয়ম-দুর্নীতির শ্বেতপত্র প্রণয়নে তথ্য আহ্বান
আইসিটি খাতের অনিয়ম-দুর্নীতির শ্বেতপত্র প্রণয়নে তথ্য আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে হেরোইনসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
রংপুরে হেরোইনসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার
কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিনেমা থেকে যেভাবে জনতার নায়ক হলেন থালাপতি বিজয়
সিনেমা থেকে যেভাবে জনতার নায়ক হলেন থালাপতি বিজয়

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্লাস্টার মিউনিশনযুক্ত মিসাইল ছুড়লো হুতি
এবার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্লাস্টার মিউনিশনযুক্ত মিসাইল ছুড়লো হুতি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টঙ্গীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ
টঙ্গীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়
ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১৩৫% বেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যটন ভিসা ফি এখন বিশ্বের সর্বোচ্চ
১৩৫% বেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যটন ভিসা ফি এখন বিশ্বের সর্বোচ্চ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ভুয়া পুলিশ ও গোয়েন্দা পরিচয়ে বাংলাদেশি পর্যটকদের হেনস্তা, গ্রেফতার ৩
ভারতে ভুয়া পুলিশ ও গোয়েন্দা পরিচয়ে বাংলাদেশি পর্যটকদের হেনস্তা, গ্রেফতার ৩

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঝুঁকিপূর্ণ ও যানজটের কারণ হওয়ায় ঢাকা শহর থেকে অটোরিকশা উঠিয়ে দেওয়া উচিত’
‘ঝুঁকিপূর্ণ ও যানজটের কারণ হওয়ায় ঢাকা শহর থেকে অটোরিকশা উঠিয়ে দেওয়া উচিত’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানের অর্থনীতিতে সুদিন, মুদ্রার মান বেড়েছে ২১%
আফগানিস্তানের অর্থনীতিতে সুদিন, মুদ্রার মান বেড়েছে ২১%

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ
দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সাকিবের অনন্য রেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সাকিবের অনন্য রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বামীর জীবন বাঁচাতে লিভার দান স্ত্রীর, অতঃপর…
স্বামীর জীবন বাঁচাতে লিভার দান স্ত্রীর, অতঃপর…

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের শঙ্কা
আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আসছে ‘গর্ভবতী’ রোবট, মানবশিশু জন্ম দেবে যন্ত্র!
চীনে আসছে ‘গর্ভবতী’ রোবট, মানবশিশু জন্ম দেবে যন্ত্র!

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী আগামী ৬ সেপ্টেম্বর
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী আগামী ৬ সেপ্টেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনে কত আয় করল ‘ওয়ার ২’
১০ দিনে কত আয় করল ‘ওয়ার ২’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকদের দেওয়া ২০ আইফোন বিক্রি করে বাড়ি কিনলেন তরুণী!
প্রেমিকদের দেওয়া ২০ আইফোন বিক্রি করে বাড়ি কিনলেন তরুণী!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রোকেয়া হলে ছিলাম, তবে প্রচারণার জন্য যাইনি: উমামা
রোকেয়া হলে ছিলাম, তবে প্রচারণার জন্য যাইনি: উমামা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাহুল গান্ধীর গালে আকস্মিক চুম্বন, সমর্থকদের হাতে চড় খেলেন যুবক
রাহুল গান্ধীর গালে আকস্মিক চুম্বন, সমর্থকদের হাতে চড় খেলেন যুবক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি ভিত্তিহীন : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী
বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি ভিত্তিহীন : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজ নিতে ফিরোজায় পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী
খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজ নিতে ফিরোজায় পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণ হতে পারে যেসব অঞ্চলে
টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণ হতে পারে যেসব অঞ্চলে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রণবীর-আলিয়ার আড়াইশো কোটি রুপির বাংলোর কাজ প্রায় শেষ
রণবীর-আলিয়ার আড়াইশো কোটি রুপির বাংলোর কাজ প্রায় শেষ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাইবান্ধা জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি নিশাদকে বহিষ্কার
গাইবান্ধা জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি নিশাদকে বহিষ্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি
ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনের যুবক
ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনের যুবক

পেছনের পৃষ্ঠা

ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য

সম্পাদকীয়

এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে
এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোথা থেকে এলো চার লাশ
কোথা থেকে এলো চার লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট
জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেরানো গেল না একজনও
ফেরানো গেল না একজনও

প্রথম পৃষ্ঠা

আসন সীমানা নিয়ে তুলকালাম
আসন সীমানা নিয়ে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম
কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম

শোবিজ

পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ
পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিসিবিতে নির্বাচনি হাওয়া
বিসিবিতে নির্বাচনি হাওয়া

মাঠে ময়দানে

মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা
মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ
রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই
ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমন-ফারিয়ার প্রিয় এমন রাত
ইমন-ফারিয়ার প্রিয় এমন রাত

শোবিজ

ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা তলানিতে
ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা তলানিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার
নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার

পেছনের পৃষ্ঠা

সংবিধান সংশোধন নির্বাচিত সরকার করবে
সংবিধান সংশোধন নির্বাচিত সরকার করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা
বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন
শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিটিভি চট্টগ্রামের নতুন অনুষ্ঠান ‘ঢাকায় থাকি’
বিটিভি চট্টগ্রামের নতুন অনুষ্ঠান ‘ঢাকায় থাকি’

শোবিজ

বহুমুখী নিবিড় সম্পর্কে ঐকমত্য
বহুমুখী নিবিড় সম্পর্কে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে
পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

নগর জীবন

বাইক চালিয়ে ভোটের প্রচারে রাহুল
বাইক চালিয়ে ভোটের প্রচারে রাহুল

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের
সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের

নগর জীবন

চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার
চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার দাবিতে ডিসিকে স্মারকলিপি রায়হানের মায়ের
ন্যায়বিচার দাবিতে ডিসিকে স্মারকলিপি রায়হানের মায়ের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসু মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু
রাকসু মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা