শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪৩, বৃহস্পতিবার, ২১ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

কেন হাইপারসনিক মিসাইল পরীক্ষায় মেতে উঠেছে বিশ্ব পরাশক্তিগুলো, এটা আসলে কী?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কেন হাইপারসনিক মিসাইল পরীক্ষায় মেতে উঠেছে বিশ্ব পরাশক্তিগুলো, এটা আসলে কী?

অনেকেরই হয়তো চোখ এড়ায়নি যে পৃথিবীর প্রধান সামরিক শক্তিগুলো ইদানিং ঘন ঘন ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাচ্ছে।

যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, চীন, এমনকি উত্তর কোরিয়া- এই সবগুলো দেশই গত এক মাসের মধ্যে তাদের ‘হাইপারসনিক’ অর্থাৎ শব্দের চেয়ে কয়েকগুণ দ্রুতগতিসম্পন্ন ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করেছে।

কিন্তু কেন এটা ঘটছে, ব্যাপারটা কী?

বিশ্লেষকরা বলছেন, পৃথিবীর ক্ষমতাধর দেশগুলোর মধ্যে সামরিক শক্তিতে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের প্রতিযোগিতার একটা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ পর্ব চলছে এখন।

এ মুহূর্তে প্রতিযোগিতাটা হচ্ছে ক্ষেপণাস্ত্রের ক্ষেত্রে। এতদিন ধরে বিভিন্ন দেশের হাতে যেসব দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ছিল, সেগুলো অনেকটা সেকেলে হয়ে যাচ্ছে এবং তার শূন্যস্থান পূরণ করতেই এ প্রতিযোগিতা- কার আগে কে নতুন প্রজন্মের দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করতে পারে।

তাছাড়া, পরাশক্তিগুলোর হাতে এখন যেসব প্রচলিত ক্ষেপণাস্ত্র আছে, এগুলো যেভাবে ঠেকাতে হবে তার কৌশল প্রতিপক্ষ দেশগুলো ইতোমধ্যেই বের করে ফেলেছে ।

তাই চেষ্টা চলছে এমন এক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির, যা প্রচলিত ক্ষেপণাস্ত্র-প্রতিরক্ষা ব্যূহকে ভেদ করতে পারবে।

ঠিক এ লক্ষ্য নিয়েই তৈরি হচ্ছে হাইপারসনিক মিসাইল- যা এত দ্রুতগতির যে তা উড়ে এসে আঘাত হানার আগে চিহ্নিত করা বা মাঝপথে তাকে ধ্বংস করে দেওয়া খুব কঠিন।

কত দ্রুত ছুটতে পারে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র?
অনেকেই জানেন যে শব্দের গতি হচ্ছে প্রতি সেকেণ্ডে ১,১২৫ ফুটের মত।

অনেক সামরিক জেট বিমান বা অধুনাবিলুপ্ত কনকর্ডের মত যাত্রীবাহী বিমানও এর চেয়ে বেশি দ্রুত অর্থাৎ ‘সুপারসনিক’ গতিতে উড়তে পারে।

কিন্তু একটা হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুটতে পারে শব্দের চেয়ে পাঁচ থেকে নয় গুণ বেশি গতিতে।

এটা থেকে খানিকটা ধারণা পাওয়া যায় যে এই মিসাইল কত দ্রুতগামী এবং কেন এর মোকাবিলা করা কঠিন।

তিনটি দেশের মিসাইল টেস্ট

অন্তত আটটি দেশ এখন হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছে।

হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের অধিকারী হবার জন্য কেমন প্রতিযোগিতা চলছে, তা বোঝা যায় সাম্প্রতিক কিছু খবর থেকে।

সম্প্রতি লন্ডন থেকে প্রকাশিত অর্থনীতি বিষয়ক প্রভাবশালী সংবাদপত্র ফিনান্সিয়াল টাইমসের এক রিপোর্ট বিশ্বে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করে। এতে বলা হয়, গত অগাস্ট মাসে চীন শব্দের চেয়ে পাঁচগুণ দ্রুতগতিসম্পন্ন- এবং পারমাণবিক অস্ত্র বহনে সক্ষম- একটি ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করেছে।

যুক্তরাষ্ট্র এতে উদ্বেগ প্রকাশ করে। যদিও চীন দাবি করছে যে ওটা ছিল পুনর্ব্যবহারযোগ্য একটি মহাকাশযান- ক্ষেপণাস্ত্র নয়।

চীনের কথায় অবশ্য ওয়াশিংটনের উদ্বেগ কাটেনি। চীন মিসাইল প্রযুক্তিতে আসলে কতটা উন্নতি করে ফেলেছে এবং এর পরিণাম কী হবে- এ নিয়ে পেন্টাগনের প্রধানরা দুর্ভাবনায় পড়ে গেছেন।

এর মাত্র কিছুদিন আগে অক্টোবরের ৪ তারিখে বার্তা সংস্থা এপি খবর দেয় যে রাশিয়া তাদের একটি পারমাণবিক সাবমেরিন থেকে একটি হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের পরীক্ষা সফলভাবে সম্পন্ন করেছে। ব্যারেন্টস সী-তে ‘সেভারোদভিনস্ক’ সাবমেরিন থেকে জিরকন নামের দুটি ক্ষেপণাস্ত্রের এই পরীক্ষা চালানো হয়।

শব্দের চেয়ে নয় গুণ দ্রুতগতিতে উড়ে গিয়ে ১,০০০ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে এই জিরকন। শুধু এই জিরকনই নয়, আরও কয়েক ধরনের হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করছে রাশিয়া।

এরই মাত্র কয়েকদিন আগে, সেপ্টেম্বর মাসের ২৭ তারিখ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র রেথিওন নামে একটি হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করে। এটি ছিল শব্দের চেয়ে পাঁচ গুণ দ্রুতগতিসম্পন্ন।

বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, ২০১৩ সালের পর এই স্তরের কোন সমরাস্ত্রের সফল পরীক্ষা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই প্রথম চালালো।

অন্যদিকে উত্তর কোরিয়া গত কিছু দিনে একের পর এক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়ে যাচ্ছে। কিছুদিন আগেই তারা একটি হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রও পরীক্ষা করেছে, যদিও দক্ষিণ কোরিয়ার সূত্রগুলো বলছে, ওই পরীক্ষা সফল হয়নি।

‘নেক্সট বিগ থিং’

বেশিরভাগ ক্ষেপণাস্ত্রের মাথায় একটা বোমা বা বিস্ফোরক বসানো থাকে- যাকে বলা হয় ওয়ারহেড। হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের মাথায় ওয়ারহেড হিসেবে পারমাণবিক বোমা বসানোর সুযোগ রয়েছে, ফলে এটা হতে পারে আধুনিক যুগের যুদ্ধে এক মারাত্মক অস্ত্র।

সামরিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হতে যাচ্ছে আন্তঃমহাদেশীয় যুদ্ধের এক মোড়বদলকারী সংযোজন বা ‘নেক্সট বিগ থিং।’

নিউইয়র্ক টাইমসে এক বিশ্লেষণী প্রতিবেদনে উইলিয়াম ব্রড লিখছেন, এর কারণ হলো- এই মিসাইলগুলো প্রতি সেকেণ্ডে পাঁচ মাইল পর্যন্ত গতিতে ছুটতে পারবে, উপগ্রহগুলো থেকে আসা সতর্ক সংকেতকে বোকা বানাতে পারবে, একে মাঝপথে বাধা দেওয়ার মত প্রতিপক্ষের কোনও যন্ত্র বা ক্ষেপণাস্ত্রকেও ফাঁকি দিতে পারবে। তাই আকস্মিক আক্রমণের জন্য এগুলো হবে খুবই উপযোগী।

রয়টার্সের বিশ্লেষক হিয়নহি শিন বলেন, বায়ুমণ্ডলের ওপরের স্তরে ঘণ্টায় ৩,৮৫০ মাইল গতিতে ছুটতে পারে এই হাইপারসনিক মিসাইল।

“একটি ইন্টারকন্টিনেন্টাল ব্যালিস্টিক মিসাইল বা আইসিবিএম এর চেয়েও দ্রুতগতিতে চলে। কিন্তু হাইপারসনিক মিসাইলের আকৃতি ভিন্ন ধরনের হওয়ায় এটিকে আঁকাবাঁকা পথে চালনা করা সম্ভব, যা আইসিবিএম পারে না,” বলেন তিনি।

এই মিসাইলগুলো ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের মত নির্দিষ্ট অধিবৃত্তাকার গতিপথে চলে না, তার পক্ষে প্রতিরক্ষা ব্যূহকে এড়িয়ে এঁকেবেঁকে চলা সম্ভব, আর এগুলোকে ট্র্যাকিং বা চিহ্নিত করাও কঠিন।

হিয়নহি শিন আরও বলেন, সাধারণ ক্ষেপণাস্ত্র এবং গ্লাইড ভেহিকল বা ইঞ্জিনবিহীন বিমানের সমন্বয় ঘটিয়ে এমনভাবে এই হাইপারসনিক মিসাইল তৈরি করা হয়েছে, যাতে এটা নিক্ষেপের পর মহাশূন্যে উঠে আংশিকভাবে পৃথিবীর কক্ষপথে পৌঁছে যেতে পারবে।

সাধারণ আইসিবিএম ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের পর মহাশূন্যে উঠতে পারে, কিন্তু কক্ষপথে পৌঁছাতে পারে না।

এর নাম হলো ‘ফ্র্যাকশনাল অরবিটাল বোম্বার্ডমেন্ট সিস্টেম’ বা ফবস। বলা হচ্ছে, এর বিরুদ্ধে শত্রুপক্ষের সাধারণ ক্ষেপণাস্ত্র-প্রতিরোধী ব্যবস্থা কার্যকর হবে না এবং মোকাবিলা করার জন্য হাতে সময়ও যথেষ্ট পাওয়া যাবে না।

ব্রিটিশ আমেরিকান সিকিউরিটি ইনফরমেশন কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক পল ইঙগ্রাম বিবিসিকে বলছেন, প্রচলিত ব্যালিস্টিক মিসাইলগুলো ছোঁড়া হয় রকেটের মতো। ফলে উৎক্ষেপণ করার পর এর ট্রাজেক্টরি বা গতিপথ কি হবে তা মোটামুটি অনুমান করা যায়। লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানার আগেই প্রতিপক্ষ তখন তাদের ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা-ব্যবস্থা দিয়ে এটিকে ধ্বংসের চেষ্টা করতে পারে।

“কিন্তু হাইপারসনিক মিসাইল প্রযুক্তি একেবারেই ভিন্ন। এটি উৎক্ষেপণের পর খুব দ্রুত ওপরে উঠে আবার নেমে এসে আনুভূমিকভাবে বায়ুমন্ডলের মধ্যেই চলতে থাকে, গতিপথও পরিবর্তন করতে পারে। তার মানে, এটি কোন দিকে যাবে তা আগে থেকে অনুমান করা সম্ভব নয়। তাই তা মাঝপথে ধ্বংস করা প্রায় অসম্ভব।”

স্নায়ুযুদ্ধের যুগ থেকেই যুক্তরাজ্য ও রাশিয়া এই ফবস নিয়ে গবেষণা করছে, আর ১৯৭০-এর দশকে এ রকম একটি পদ্ধতি মোতায়েনও করেছিল রাশিয়া। তবে ১৯৮০-র দশকে তা বন্ধ করে দেওয়া হয়। তখন মনে করা হচ্ছিল, সাবমেরিন-থেকে-নিক্ষেপযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ফবস-এর অনেকগুলো সুবিধাই পাওয়া যায়।

কারণ সাবমেরিন পানির নিচে থাকায় কোথা থেকে কখন ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষিপ্ত হবে, তা প্রতিপক্ষের জানা অসম্ভব।

কে এগিয়ে- যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া না চীন?

জুলাই মাসে রাশিয়া প্রথমবারের মত সাবমেরিন থেকে ছোঁড়া জিরকন ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করে। প্রেসিডেন্ট পুতিন তখন বলেছিলেন যে এটি একটি নতুন প্রজন্মের মিসাইল সিস্টেম।

অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্র সেপ্টেম্বর মাসে যে ক্ষেপণাস্ত্রটি পরীক্ষা করে, তা ছিল আরও একটু ভিন্ন ধরনের। এটি ছিল এয়ার-ব্রিদিং হাইপারসনিক ওয়েপন- যা উৎক্ষেপণের পর একটা ইঞ্জিনচালিত ক্রুজ মিসাইলের মতই বায়ুমণ্ডলের মধ্যে দিয়ে উড়ে গিয়ে তার লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে।

অন্যদিকে গত শনিবার ফিনান্সিয়াল টাইমসের রিপোর্টে বলা হয়, চীন যা উৎক্ষেপণ করেছিল তা হচ্ছে একটি রকেট এবং তার সাথে সংযুক্ত হাইপারসনিক গ্লাইড ভেহিকল বা ইঞ্জিনবিহীন উড়ন্ত যান। এটি মহাশূন্যের ভেতর দিয়ে উড়ে পৃথিবী প্রদক্ষিণ করে এবং তার পর মাটিতে থাকা লক্ষ্যবস্তুর ২৪ মাইল দূরে এসে পড়ে।

চীন যেভাবে তার ক্রমবর্ধমান সামরিক ক্ষমতা প্রদর্শন করছে, তা বিশেষভাবে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য উদ্বেগের বিষয় হয়ে উঠেছে।

গত মাসেই যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনী বিষয়কমন্ত্রী ফ্রাংক কেন্ডাল বলেছিলেন, চীন এক নতুন অস্ত্র তৈরি করছে এবং মহাশূন্য থেকে সারা বিশ্বে আঘাত হানতে পারে এমন অস্ত্র তৈরির ক্ষেত্রে বিপুল অগ্রগতি অর্জন করেছে।

অনেক বিশেষজ্ঞের সংশয় প্রকাশ

কিছু বিশেষজ্ঞ অবশ্য মনে করেন যে চীনের এই ক্ষেপণাস্ত্রটি খুব বেশি হৈচৈ করার মত নয়।

যুক্তরাষ্ট্রের জেমস মার্টিন সেন্টারের ক্ষেপণাস্ত্র বিশেষজ্ঞ জেফরি লুইস বলেন, “আমেরিকার ভেতরে আঘাত হানতে পারে এমন শ’ খানেক পারমাণবিক আইসিবিএম চীনের হাতে এখনই আছে। যদিও এই গ্লাইডার একটি চমৎকার সংযোজন, কিন্তু এটা একটা পুরোনো জিনিস যা ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যূহ ভেদ করার পন্থা হিসেবে নতুন করে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে।”

২০১৯ সালে রাশিয়া যখন আভনগার্ড নামে ‘অত্যাধুনিক হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র’ মোতায়েন করেছিল, তখন প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন দাবি করেছিলেন যে পারমাণবিক অস্ত্র বহনে সক্ষম এই মিসাইলগুলো শব্দের চেয়ে বিশগুণ বেশি গতিতে ছুটতে পারবে এবং এটা রাশিয়াকে অন্যান্য দেশের চেয়ে সামনে এগিয়ে নিয়েছে।

কিন্তু তখনও অন্য অস্ত্র বিশেষজ্ঞরা এটির কার্যকারিতা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছিলেন।

এক বিবৃতিতে পেন্টাগন বলেছিল, “অ্যাভনগার্ড মিসাইল সিস্টেমের ক্ষমতা সম্পর্কে রাশিয়ার দাবি নিয়ে তারা কোন ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণে যাবে না।”

অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যেসব দাবি করেছিলেন, তা নিয়েও যুক্তরাষ্ট্রেরই কিছু বিশেষজ্ঞ সংশয় প্রকাশ করেছেন।

নিউইয়র্ক টাইমসের এক রিপোর্টে ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি বা এমআইটি-র পদার্থবিজ্ঞানী ডেভিড রাইট বলেছেন, এসব সুপার-ওয়েপন আসলে মরীচিকা মাত্র।

“এ রকম অনেক দাবি করা হয়, যেগুলো সংখ্যায় পরিণত করলে দেখা যায় যে এর বেশিরভাগই অর্থহীন।”

এই বিশেষজ্ঞদের অনেকের মতে, ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে এসব দাবি আসলে এগুলো তৈরির জন্য যে বিপুল অর্থ ব্যয় হয়, তাকে যৌক্তিকতা দেবার জন্যই করা হয়।

ওয়াশিংটনে উদ্বেগ

তবে বিশেষজ্ঞরা যাই বলুন, চীনের সাম্প্রতিকতম হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা ওয়াশিংটনে বিস্ময় ও উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে।

ফিনান্সিয়াল টাইমসের রিপোর্টে বলা হয়, এ পরীক্ষায় বোঝা যায় হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ক্ষেত্রে মার্কিন কর্মকর্তারা যতটা ধারণা করতেন, তার চেয়ে অনেক বেশি এগিয়ে গেছে চীন।

মার্কিন কংগ্রেসের একজন সিনিয়র সদস্য বলেছেন, চীন হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা করে থাকলে তা আমেরিকার জন্য সতর্কসংকেত।

সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কিত কংগ্রেস কমিটির রিপাবলিকান সদস্য মাইক গ্যালাহার সতর্ক করে দিয়েছেন যে ওয়াশিংটন যদি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে তার বর্তমান দৃষ্টিভঙ্গীতেই আটকে থাকে, তাহলে চীনের সাথে এই নতুন স্নায়ু যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র এক দশকের মধ্যেই হেরে যাবে।

গত সোমবার নিরস্ত্রীকরণ সংক্রান্ত মার্কিন দূত রবার্ট উড বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র অত্যন্ত উদ্বিগ্ন এবং ওয়াশিংটন এই প্রযুক্তিকে সামরিক ক্ষেত্রে ব্যবহারের ব্যাপারে অনেক দিন সক্রিয় হয়নি।

তিনি বলেন, চীন এবং রাশিয়া অত্যন্ত সক্রিয়ভাবে হাইপারসনিক প্রযুক্তির সামরিক প্রয়োগ নিয়ে কাজ করছে- এবং এর অর্থ হলো, যুক্তরাষ্ট্রকে কথায় নয় কাজে এর জবাব দিতে হবে।

জেনেভায় রিপোর্টারদের উড আরও বলেছেন, “আমরা জানি না, কীভাবে এ প্রযুক্তি থেকে আমরা আত্মরক্ষা করতে পারবো- এমনকি চীন বা রাশিয়াও জানে না।”

ফলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা, আধুনিকতম ক্ষেপণাস্ত্রের ক্ষেত্রে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের জন্য প্রথম সারির সামরিক শক্তিগুলোর মধ্যে একটা প্রতিযোগিতা এখন তীব্রতর হয়ে উঠছে।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
সর্বশেষ খবর
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে
নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে

নগর জীবন

বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ
বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ
বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ

নগর জীবন