শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪৩, বৃহস্পতিবার, ২১ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

কেন হাইপারসনিক মিসাইল পরীক্ষায় মেতে উঠেছে বিশ্ব পরাশক্তিগুলো, এটা আসলে কী?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কেন হাইপারসনিক মিসাইল পরীক্ষায় মেতে উঠেছে বিশ্ব পরাশক্তিগুলো, এটা আসলে কী?

অনেকেরই হয়তো চোখ এড়ায়নি যে পৃথিবীর প্রধান সামরিক শক্তিগুলো ইদানিং ঘন ঘন ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাচ্ছে।

যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, চীন, এমনকি উত্তর কোরিয়া- এই সবগুলো দেশই গত এক মাসের মধ্যে তাদের ‘হাইপারসনিক’ অর্থাৎ শব্দের চেয়ে কয়েকগুণ দ্রুতগতিসম্পন্ন ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করেছে।

কিন্তু কেন এটা ঘটছে, ব্যাপারটা কী?

বিশ্লেষকরা বলছেন, পৃথিবীর ক্ষমতাধর দেশগুলোর মধ্যে সামরিক শক্তিতে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের প্রতিযোগিতার একটা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ পর্ব চলছে এখন।

এ মুহূর্তে প্রতিযোগিতাটা হচ্ছে ক্ষেপণাস্ত্রের ক্ষেত্রে। এতদিন ধরে বিভিন্ন দেশের হাতে যেসব দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ছিল, সেগুলো অনেকটা সেকেলে হয়ে যাচ্ছে এবং তার শূন্যস্থান পূরণ করতেই এ প্রতিযোগিতা- কার আগে কে নতুন প্রজন্মের দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করতে পারে।

তাছাড়া, পরাশক্তিগুলোর হাতে এখন যেসব প্রচলিত ক্ষেপণাস্ত্র আছে, এগুলো যেভাবে ঠেকাতে হবে তার কৌশল প্রতিপক্ষ দেশগুলো ইতোমধ্যেই বের করে ফেলেছে ।

তাই চেষ্টা চলছে এমন এক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির, যা প্রচলিত ক্ষেপণাস্ত্র-প্রতিরক্ষা ব্যূহকে ভেদ করতে পারবে।

ঠিক এ লক্ষ্য নিয়েই তৈরি হচ্ছে হাইপারসনিক মিসাইল- যা এত দ্রুতগতির যে তা উড়ে এসে আঘাত হানার আগে চিহ্নিত করা বা মাঝপথে তাকে ধ্বংস করে দেওয়া খুব কঠিন।

কত দ্রুত ছুটতে পারে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র?
অনেকেই জানেন যে শব্দের গতি হচ্ছে প্রতি সেকেণ্ডে ১,১২৫ ফুটের মত।

অনেক সামরিক জেট বিমান বা অধুনাবিলুপ্ত কনকর্ডের মত যাত্রীবাহী বিমানও এর চেয়ে বেশি দ্রুত অর্থাৎ ‘সুপারসনিক’ গতিতে উড়তে পারে।

কিন্তু একটা হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুটতে পারে শব্দের চেয়ে পাঁচ থেকে নয় গুণ বেশি গতিতে।

এটা থেকে খানিকটা ধারণা পাওয়া যায় যে এই মিসাইল কত দ্রুতগামী এবং কেন এর মোকাবিলা করা কঠিন।

তিনটি দেশের মিসাইল টেস্ট

অন্তত আটটি দেশ এখন হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছে।

হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের অধিকারী হবার জন্য কেমন প্রতিযোগিতা চলছে, তা বোঝা যায় সাম্প্রতিক কিছু খবর থেকে।

সম্প্রতি লন্ডন থেকে প্রকাশিত অর্থনীতি বিষয়ক প্রভাবশালী সংবাদপত্র ফিনান্সিয়াল টাইমসের এক রিপোর্ট বিশ্বে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করে। এতে বলা হয়, গত অগাস্ট মাসে চীন শব্দের চেয়ে পাঁচগুণ দ্রুতগতিসম্পন্ন- এবং পারমাণবিক অস্ত্র বহনে সক্ষম- একটি ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করেছে।

যুক্তরাষ্ট্র এতে উদ্বেগ প্রকাশ করে। যদিও চীন দাবি করছে যে ওটা ছিল পুনর্ব্যবহারযোগ্য একটি মহাকাশযান- ক্ষেপণাস্ত্র নয়।

চীনের কথায় অবশ্য ওয়াশিংটনের উদ্বেগ কাটেনি। চীন মিসাইল প্রযুক্তিতে আসলে কতটা উন্নতি করে ফেলেছে এবং এর পরিণাম কী হবে- এ নিয়ে পেন্টাগনের প্রধানরা দুর্ভাবনায় পড়ে গেছেন।

এর মাত্র কিছুদিন আগে অক্টোবরের ৪ তারিখে বার্তা সংস্থা এপি খবর দেয় যে রাশিয়া তাদের একটি পারমাণবিক সাবমেরিন থেকে একটি হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের পরীক্ষা সফলভাবে সম্পন্ন করেছে। ব্যারেন্টস সী-তে ‘সেভারোদভিনস্ক’ সাবমেরিন থেকে জিরকন নামের দুটি ক্ষেপণাস্ত্রের এই পরীক্ষা চালানো হয়।

শব্দের চেয়ে নয় গুণ দ্রুতগতিতে উড়ে গিয়ে ১,০০০ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে এই জিরকন। শুধু এই জিরকনই নয়, আরও কয়েক ধরনের হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করছে রাশিয়া।

এরই মাত্র কয়েকদিন আগে, সেপ্টেম্বর মাসের ২৭ তারিখ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র রেথিওন নামে একটি হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করে। এটি ছিল শব্দের চেয়ে পাঁচ গুণ দ্রুতগতিসম্পন্ন।

বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, ২০১৩ সালের পর এই স্তরের কোন সমরাস্ত্রের সফল পরীক্ষা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই প্রথম চালালো।

অন্যদিকে উত্তর কোরিয়া গত কিছু দিনে একের পর এক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়ে যাচ্ছে। কিছুদিন আগেই তারা একটি হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রও পরীক্ষা করেছে, যদিও দক্ষিণ কোরিয়ার সূত্রগুলো বলছে, ওই পরীক্ষা সফল হয়নি।

‘নেক্সট বিগ থিং’

বেশিরভাগ ক্ষেপণাস্ত্রের মাথায় একটা বোমা বা বিস্ফোরক বসানো থাকে- যাকে বলা হয় ওয়ারহেড। হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের মাথায় ওয়ারহেড হিসেবে পারমাণবিক বোমা বসানোর সুযোগ রয়েছে, ফলে এটা হতে পারে আধুনিক যুগের যুদ্ধে এক মারাত্মক অস্ত্র।

সামরিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হতে যাচ্ছে আন্তঃমহাদেশীয় যুদ্ধের এক মোড়বদলকারী সংযোজন বা ‘নেক্সট বিগ থিং।’

নিউইয়র্ক টাইমসে এক বিশ্লেষণী প্রতিবেদনে উইলিয়াম ব্রড লিখছেন, এর কারণ হলো- এই মিসাইলগুলো প্রতি সেকেণ্ডে পাঁচ মাইল পর্যন্ত গতিতে ছুটতে পারবে, উপগ্রহগুলো থেকে আসা সতর্ক সংকেতকে বোকা বানাতে পারবে, একে মাঝপথে বাধা দেওয়ার মত প্রতিপক্ষের কোনও যন্ত্র বা ক্ষেপণাস্ত্রকেও ফাঁকি দিতে পারবে। তাই আকস্মিক আক্রমণের জন্য এগুলো হবে খুবই উপযোগী।

রয়টার্সের বিশ্লেষক হিয়নহি শিন বলেন, বায়ুমণ্ডলের ওপরের স্তরে ঘণ্টায় ৩,৮৫০ মাইল গতিতে ছুটতে পারে এই হাইপারসনিক মিসাইল।

“একটি ইন্টারকন্টিনেন্টাল ব্যালিস্টিক মিসাইল বা আইসিবিএম এর চেয়েও দ্রুতগতিতে চলে। কিন্তু হাইপারসনিক মিসাইলের আকৃতি ভিন্ন ধরনের হওয়ায় এটিকে আঁকাবাঁকা পথে চালনা করা সম্ভব, যা আইসিবিএম পারে না,” বলেন তিনি।

এই মিসাইলগুলো ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের মত নির্দিষ্ট অধিবৃত্তাকার গতিপথে চলে না, তার পক্ষে প্রতিরক্ষা ব্যূহকে এড়িয়ে এঁকেবেঁকে চলা সম্ভব, আর এগুলোকে ট্র্যাকিং বা চিহ্নিত করাও কঠিন।

হিয়নহি শিন আরও বলেন, সাধারণ ক্ষেপণাস্ত্র এবং গ্লাইড ভেহিকল বা ইঞ্জিনবিহীন বিমানের সমন্বয় ঘটিয়ে এমনভাবে এই হাইপারসনিক মিসাইল তৈরি করা হয়েছে, যাতে এটা নিক্ষেপের পর মহাশূন্যে উঠে আংশিকভাবে পৃথিবীর কক্ষপথে পৌঁছে যেতে পারবে।

সাধারণ আইসিবিএম ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের পর মহাশূন্যে উঠতে পারে, কিন্তু কক্ষপথে পৌঁছাতে পারে না।

এর নাম হলো ‘ফ্র্যাকশনাল অরবিটাল বোম্বার্ডমেন্ট সিস্টেম’ বা ফবস। বলা হচ্ছে, এর বিরুদ্ধে শত্রুপক্ষের সাধারণ ক্ষেপণাস্ত্র-প্রতিরোধী ব্যবস্থা কার্যকর হবে না এবং মোকাবিলা করার জন্য হাতে সময়ও যথেষ্ট পাওয়া যাবে না।

ব্রিটিশ আমেরিকান সিকিউরিটি ইনফরমেশন কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক পল ইঙগ্রাম বিবিসিকে বলছেন, প্রচলিত ব্যালিস্টিক মিসাইলগুলো ছোঁড়া হয় রকেটের মতো। ফলে উৎক্ষেপণ করার পর এর ট্রাজেক্টরি বা গতিপথ কি হবে তা মোটামুটি অনুমান করা যায়। লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানার আগেই প্রতিপক্ষ তখন তাদের ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা-ব্যবস্থা দিয়ে এটিকে ধ্বংসের চেষ্টা করতে পারে।

“কিন্তু হাইপারসনিক মিসাইল প্রযুক্তি একেবারেই ভিন্ন। এটি উৎক্ষেপণের পর খুব দ্রুত ওপরে উঠে আবার নেমে এসে আনুভূমিকভাবে বায়ুমন্ডলের মধ্যেই চলতে থাকে, গতিপথও পরিবর্তন করতে পারে। তার মানে, এটি কোন দিকে যাবে তা আগে থেকে অনুমান করা সম্ভব নয়। তাই তা মাঝপথে ধ্বংস করা প্রায় অসম্ভব।”

স্নায়ুযুদ্ধের যুগ থেকেই যুক্তরাজ্য ও রাশিয়া এই ফবস নিয়ে গবেষণা করছে, আর ১৯৭০-এর দশকে এ রকম একটি পদ্ধতি মোতায়েনও করেছিল রাশিয়া। তবে ১৯৮০-র দশকে তা বন্ধ করে দেওয়া হয়। তখন মনে করা হচ্ছিল, সাবমেরিন-থেকে-নিক্ষেপযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ফবস-এর অনেকগুলো সুবিধাই পাওয়া যায়।

কারণ সাবমেরিন পানির নিচে থাকায় কোথা থেকে কখন ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষিপ্ত হবে, তা প্রতিপক্ষের জানা অসম্ভব।

কে এগিয়ে- যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া না চীন?

জুলাই মাসে রাশিয়া প্রথমবারের মত সাবমেরিন থেকে ছোঁড়া জিরকন ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করে। প্রেসিডেন্ট পুতিন তখন বলেছিলেন যে এটি একটি নতুন প্রজন্মের মিসাইল সিস্টেম।

অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্র সেপ্টেম্বর মাসে যে ক্ষেপণাস্ত্রটি পরীক্ষা করে, তা ছিল আরও একটু ভিন্ন ধরনের। এটি ছিল এয়ার-ব্রিদিং হাইপারসনিক ওয়েপন- যা উৎক্ষেপণের পর একটা ইঞ্জিনচালিত ক্রুজ মিসাইলের মতই বায়ুমণ্ডলের মধ্যে দিয়ে উড়ে গিয়ে তার লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে।

অন্যদিকে গত শনিবার ফিনান্সিয়াল টাইমসের রিপোর্টে বলা হয়, চীন যা উৎক্ষেপণ করেছিল তা হচ্ছে একটি রকেট এবং তার সাথে সংযুক্ত হাইপারসনিক গ্লাইড ভেহিকল বা ইঞ্জিনবিহীন উড়ন্ত যান। এটি মহাশূন্যের ভেতর দিয়ে উড়ে পৃথিবী প্রদক্ষিণ করে এবং তার পর মাটিতে থাকা লক্ষ্যবস্তুর ২৪ মাইল দূরে এসে পড়ে।

চীন যেভাবে তার ক্রমবর্ধমান সামরিক ক্ষমতা প্রদর্শন করছে, তা বিশেষভাবে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য উদ্বেগের বিষয় হয়ে উঠেছে।

গত মাসেই যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনী বিষয়কমন্ত্রী ফ্রাংক কেন্ডাল বলেছিলেন, চীন এক নতুন অস্ত্র তৈরি করছে এবং মহাশূন্য থেকে সারা বিশ্বে আঘাত হানতে পারে এমন অস্ত্র তৈরির ক্ষেত্রে বিপুল অগ্রগতি অর্জন করেছে।

অনেক বিশেষজ্ঞের সংশয় প্রকাশ

কিছু বিশেষজ্ঞ অবশ্য মনে করেন যে চীনের এই ক্ষেপণাস্ত্রটি খুব বেশি হৈচৈ করার মত নয়।

যুক্তরাষ্ট্রের জেমস মার্টিন সেন্টারের ক্ষেপণাস্ত্র বিশেষজ্ঞ জেফরি লুইস বলেন, “আমেরিকার ভেতরে আঘাত হানতে পারে এমন শ’ খানেক পারমাণবিক আইসিবিএম চীনের হাতে এখনই আছে। যদিও এই গ্লাইডার একটি চমৎকার সংযোজন, কিন্তু এটা একটা পুরোনো জিনিস যা ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যূহ ভেদ করার পন্থা হিসেবে নতুন করে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে।”

২০১৯ সালে রাশিয়া যখন আভনগার্ড নামে ‘অত্যাধুনিক হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র’ মোতায়েন করেছিল, তখন প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন দাবি করেছিলেন যে পারমাণবিক অস্ত্র বহনে সক্ষম এই মিসাইলগুলো শব্দের চেয়ে বিশগুণ বেশি গতিতে ছুটতে পারবে এবং এটা রাশিয়াকে অন্যান্য দেশের চেয়ে সামনে এগিয়ে নিয়েছে।

কিন্তু তখনও অন্য অস্ত্র বিশেষজ্ঞরা এটির কার্যকারিতা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছিলেন।

এক বিবৃতিতে পেন্টাগন বলেছিল, “অ্যাভনগার্ড মিসাইল সিস্টেমের ক্ষমতা সম্পর্কে রাশিয়ার দাবি নিয়ে তারা কোন ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণে যাবে না।”

অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যেসব দাবি করেছিলেন, তা নিয়েও যুক্তরাষ্ট্রেরই কিছু বিশেষজ্ঞ সংশয় প্রকাশ করেছেন।

নিউইয়র্ক টাইমসের এক রিপোর্টে ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি বা এমআইটি-র পদার্থবিজ্ঞানী ডেভিড রাইট বলেছেন, এসব সুপার-ওয়েপন আসলে মরীচিকা মাত্র।

“এ রকম অনেক দাবি করা হয়, যেগুলো সংখ্যায় পরিণত করলে দেখা যায় যে এর বেশিরভাগই অর্থহীন।”

এই বিশেষজ্ঞদের অনেকের মতে, ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে এসব দাবি আসলে এগুলো তৈরির জন্য যে বিপুল অর্থ ব্যয় হয়, তাকে যৌক্তিকতা দেবার জন্যই করা হয়।

ওয়াশিংটনে উদ্বেগ

তবে বিশেষজ্ঞরা যাই বলুন, চীনের সাম্প্রতিকতম হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা ওয়াশিংটনে বিস্ময় ও উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে।

ফিনান্সিয়াল টাইমসের রিপোর্টে বলা হয়, এ পরীক্ষায় বোঝা যায় হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ক্ষেত্রে মার্কিন কর্মকর্তারা যতটা ধারণা করতেন, তার চেয়ে অনেক বেশি এগিয়ে গেছে চীন।

মার্কিন কংগ্রেসের একজন সিনিয়র সদস্য বলেছেন, চীন হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা করে থাকলে তা আমেরিকার জন্য সতর্কসংকেত।

সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কিত কংগ্রেস কমিটির রিপাবলিকান সদস্য মাইক গ্যালাহার সতর্ক করে দিয়েছেন যে ওয়াশিংটন যদি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে তার বর্তমান দৃষ্টিভঙ্গীতেই আটকে থাকে, তাহলে চীনের সাথে এই নতুন স্নায়ু যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র এক দশকের মধ্যেই হেরে যাবে।

গত সোমবার নিরস্ত্রীকরণ সংক্রান্ত মার্কিন দূত রবার্ট উড বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র অত্যন্ত উদ্বিগ্ন এবং ওয়াশিংটন এই প্রযুক্তিকে সামরিক ক্ষেত্রে ব্যবহারের ব্যাপারে অনেক দিন সক্রিয় হয়নি।

তিনি বলেন, চীন এবং রাশিয়া অত্যন্ত সক্রিয়ভাবে হাইপারসনিক প্রযুক্তির সামরিক প্রয়োগ নিয়ে কাজ করছে- এবং এর অর্থ হলো, যুক্তরাষ্ট্রকে কথায় নয় কাজে এর জবাব দিতে হবে।

জেনেভায় রিপোর্টারদের উড আরও বলেছেন, “আমরা জানি না, কীভাবে এ প্রযুক্তি থেকে আমরা আত্মরক্ষা করতে পারবো- এমনকি চীন বা রাশিয়াও জানে না।”

ফলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা, আধুনিকতম ক্ষেপণাস্ত্রের ক্ষেত্রে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের জন্য প্রথম সারির সামরিক শক্তিগুলোর মধ্যে একটা প্রতিযোগিতা এখন তীব্রতর হয়ে উঠছে।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
সর্বশেষ খবর
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৩৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর