শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪৩, বৃহস্পতিবার, ২১ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

কেন হাইপারসনিক মিসাইল পরীক্ষায় মেতে উঠেছে বিশ্ব পরাশক্তিগুলো, এটা আসলে কী?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কেন হাইপারসনিক মিসাইল পরীক্ষায় মেতে উঠেছে বিশ্ব পরাশক্তিগুলো, এটা আসলে কী?

অনেকেরই হয়তো চোখ এড়ায়নি যে পৃথিবীর প্রধান সামরিক শক্তিগুলো ইদানিং ঘন ঘন ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাচ্ছে।

যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, চীন, এমনকি উত্তর কোরিয়া- এই সবগুলো দেশই গত এক মাসের মধ্যে তাদের ‘হাইপারসনিক’ অর্থাৎ শব্দের চেয়ে কয়েকগুণ দ্রুতগতিসম্পন্ন ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করেছে।

কিন্তু কেন এটা ঘটছে, ব্যাপারটা কী?

বিশ্লেষকরা বলছেন, পৃথিবীর ক্ষমতাধর দেশগুলোর মধ্যে সামরিক শক্তিতে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের প্রতিযোগিতার একটা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ পর্ব চলছে এখন।

এ মুহূর্তে প্রতিযোগিতাটা হচ্ছে ক্ষেপণাস্ত্রের ক্ষেত্রে। এতদিন ধরে বিভিন্ন দেশের হাতে যেসব দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ছিল, সেগুলো অনেকটা সেকেলে হয়ে যাচ্ছে এবং তার শূন্যস্থান পূরণ করতেই এ প্রতিযোগিতা- কার আগে কে নতুন প্রজন্মের দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করতে পারে।

তাছাড়া, পরাশক্তিগুলোর হাতে এখন যেসব প্রচলিত ক্ষেপণাস্ত্র আছে, এগুলো যেভাবে ঠেকাতে হবে তার কৌশল প্রতিপক্ষ দেশগুলো ইতোমধ্যেই বের করে ফেলেছে ।

তাই চেষ্টা চলছে এমন এক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির, যা প্রচলিত ক্ষেপণাস্ত্র-প্রতিরক্ষা ব্যূহকে ভেদ করতে পারবে।

ঠিক এ লক্ষ্য নিয়েই তৈরি হচ্ছে হাইপারসনিক মিসাইল- যা এত দ্রুতগতির যে তা উড়ে এসে আঘাত হানার আগে চিহ্নিত করা বা মাঝপথে তাকে ধ্বংস করে দেওয়া খুব কঠিন।

কত দ্রুত ছুটতে পারে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র?
অনেকেই জানেন যে শব্দের গতি হচ্ছে প্রতি সেকেণ্ডে ১,১২৫ ফুটের মত।

অনেক সামরিক জেট বিমান বা অধুনাবিলুপ্ত কনকর্ডের মত যাত্রীবাহী বিমানও এর চেয়ে বেশি দ্রুত অর্থাৎ ‘সুপারসনিক’ গতিতে উড়তে পারে।

কিন্তু একটা হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুটতে পারে শব্দের চেয়ে পাঁচ থেকে নয় গুণ বেশি গতিতে।

এটা থেকে খানিকটা ধারণা পাওয়া যায় যে এই মিসাইল কত দ্রুতগামী এবং কেন এর মোকাবিলা করা কঠিন।

তিনটি দেশের মিসাইল টেস্ট

অন্তত আটটি দেশ এখন হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছে।

হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের অধিকারী হবার জন্য কেমন প্রতিযোগিতা চলছে, তা বোঝা যায় সাম্প্রতিক কিছু খবর থেকে।

সম্প্রতি লন্ডন থেকে প্রকাশিত অর্থনীতি বিষয়ক প্রভাবশালী সংবাদপত্র ফিনান্সিয়াল টাইমসের এক রিপোর্ট বিশ্বে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করে। এতে বলা হয়, গত অগাস্ট মাসে চীন শব্দের চেয়ে পাঁচগুণ দ্রুতগতিসম্পন্ন- এবং পারমাণবিক অস্ত্র বহনে সক্ষম- একটি ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করেছে।

যুক্তরাষ্ট্র এতে উদ্বেগ প্রকাশ করে। যদিও চীন দাবি করছে যে ওটা ছিল পুনর্ব্যবহারযোগ্য একটি মহাকাশযান- ক্ষেপণাস্ত্র নয়।

চীনের কথায় অবশ্য ওয়াশিংটনের উদ্বেগ কাটেনি। চীন মিসাইল প্রযুক্তিতে আসলে কতটা উন্নতি করে ফেলেছে এবং এর পরিণাম কী হবে- এ নিয়ে পেন্টাগনের প্রধানরা দুর্ভাবনায় পড়ে গেছেন।

এর মাত্র কিছুদিন আগে অক্টোবরের ৪ তারিখে বার্তা সংস্থা এপি খবর দেয় যে রাশিয়া তাদের একটি পারমাণবিক সাবমেরিন থেকে একটি হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের পরীক্ষা সফলভাবে সম্পন্ন করেছে। ব্যারেন্টস সী-তে ‘সেভারোদভিনস্ক’ সাবমেরিন থেকে জিরকন নামের দুটি ক্ষেপণাস্ত্রের এই পরীক্ষা চালানো হয়।

শব্দের চেয়ে নয় গুণ দ্রুতগতিতে উড়ে গিয়ে ১,০০০ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে এই জিরকন। শুধু এই জিরকনই নয়, আরও কয়েক ধরনের হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করছে রাশিয়া।

এরই মাত্র কয়েকদিন আগে, সেপ্টেম্বর মাসের ২৭ তারিখ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র রেথিওন নামে একটি হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করে। এটি ছিল শব্দের চেয়ে পাঁচ গুণ দ্রুতগতিসম্পন্ন।

বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, ২০১৩ সালের পর এই স্তরের কোন সমরাস্ত্রের সফল পরীক্ষা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই প্রথম চালালো।

অন্যদিকে উত্তর কোরিয়া গত কিছু দিনে একের পর এক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়ে যাচ্ছে। কিছুদিন আগেই তারা একটি হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রও পরীক্ষা করেছে, যদিও দক্ষিণ কোরিয়ার সূত্রগুলো বলছে, ওই পরীক্ষা সফল হয়নি।

‘নেক্সট বিগ থিং’

বেশিরভাগ ক্ষেপণাস্ত্রের মাথায় একটা বোমা বা বিস্ফোরক বসানো থাকে- যাকে বলা হয় ওয়ারহেড। হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের মাথায় ওয়ারহেড হিসেবে পারমাণবিক বোমা বসানোর সুযোগ রয়েছে, ফলে এটা হতে পারে আধুনিক যুগের যুদ্ধে এক মারাত্মক অস্ত্র।

সামরিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হতে যাচ্ছে আন্তঃমহাদেশীয় যুদ্ধের এক মোড়বদলকারী সংযোজন বা ‘নেক্সট বিগ থিং।’

নিউইয়র্ক টাইমসে এক বিশ্লেষণী প্রতিবেদনে উইলিয়াম ব্রড লিখছেন, এর কারণ হলো- এই মিসাইলগুলো প্রতি সেকেণ্ডে পাঁচ মাইল পর্যন্ত গতিতে ছুটতে পারবে, উপগ্রহগুলো থেকে আসা সতর্ক সংকেতকে বোকা বানাতে পারবে, একে মাঝপথে বাধা দেওয়ার মত প্রতিপক্ষের কোনও যন্ত্র বা ক্ষেপণাস্ত্রকেও ফাঁকি দিতে পারবে। তাই আকস্মিক আক্রমণের জন্য এগুলো হবে খুবই উপযোগী।

রয়টার্সের বিশ্লেষক হিয়নহি শিন বলেন, বায়ুমণ্ডলের ওপরের স্তরে ঘণ্টায় ৩,৮৫০ মাইল গতিতে ছুটতে পারে এই হাইপারসনিক মিসাইল।

“একটি ইন্টারকন্টিনেন্টাল ব্যালিস্টিক মিসাইল বা আইসিবিএম এর চেয়েও দ্রুতগতিতে চলে। কিন্তু হাইপারসনিক মিসাইলের আকৃতি ভিন্ন ধরনের হওয়ায় এটিকে আঁকাবাঁকা পথে চালনা করা সম্ভব, যা আইসিবিএম পারে না,” বলেন তিনি।

এই মিসাইলগুলো ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের মত নির্দিষ্ট অধিবৃত্তাকার গতিপথে চলে না, তার পক্ষে প্রতিরক্ষা ব্যূহকে এড়িয়ে এঁকেবেঁকে চলা সম্ভব, আর এগুলোকে ট্র্যাকিং বা চিহ্নিত করাও কঠিন।

হিয়নহি শিন আরও বলেন, সাধারণ ক্ষেপণাস্ত্র এবং গ্লাইড ভেহিকল বা ইঞ্জিনবিহীন বিমানের সমন্বয় ঘটিয়ে এমনভাবে এই হাইপারসনিক মিসাইল তৈরি করা হয়েছে, যাতে এটা নিক্ষেপের পর মহাশূন্যে উঠে আংশিকভাবে পৃথিবীর কক্ষপথে পৌঁছে যেতে পারবে।

সাধারণ আইসিবিএম ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের পর মহাশূন্যে উঠতে পারে, কিন্তু কক্ষপথে পৌঁছাতে পারে না।

এর নাম হলো ‘ফ্র্যাকশনাল অরবিটাল বোম্বার্ডমেন্ট সিস্টেম’ বা ফবস। বলা হচ্ছে, এর বিরুদ্ধে শত্রুপক্ষের সাধারণ ক্ষেপণাস্ত্র-প্রতিরোধী ব্যবস্থা কার্যকর হবে না এবং মোকাবিলা করার জন্য হাতে সময়ও যথেষ্ট পাওয়া যাবে না।

ব্রিটিশ আমেরিকান সিকিউরিটি ইনফরমেশন কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক পল ইঙগ্রাম বিবিসিকে বলছেন, প্রচলিত ব্যালিস্টিক মিসাইলগুলো ছোঁড়া হয় রকেটের মতো। ফলে উৎক্ষেপণ করার পর এর ট্রাজেক্টরি বা গতিপথ কি হবে তা মোটামুটি অনুমান করা যায়। লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানার আগেই প্রতিপক্ষ তখন তাদের ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা-ব্যবস্থা দিয়ে এটিকে ধ্বংসের চেষ্টা করতে পারে।

“কিন্তু হাইপারসনিক মিসাইল প্রযুক্তি একেবারেই ভিন্ন। এটি উৎক্ষেপণের পর খুব দ্রুত ওপরে উঠে আবার নেমে এসে আনুভূমিকভাবে বায়ুমন্ডলের মধ্যেই চলতে থাকে, গতিপথও পরিবর্তন করতে পারে। তার মানে, এটি কোন দিকে যাবে তা আগে থেকে অনুমান করা সম্ভব নয়। তাই তা মাঝপথে ধ্বংস করা প্রায় অসম্ভব।”

স্নায়ুযুদ্ধের যুগ থেকেই যুক্তরাজ্য ও রাশিয়া এই ফবস নিয়ে গবেষণা করছে, আর ১৯৭০-এর দশকে এ রকম একটি পদ্ধতি মোতায়েনও করেছিল রাশিয়া। তবে ১৯৮০-র দশকে তা বন্ধ করে দেওয়া হয়। তখন মনে করা হচ্ছিল, সাবমেরিন-থেকে-নিক্ষেপযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ফবস-এর অনেকগুলো সুবিধাই পাওয়া যায়।

কারণ সাবমেরিন পানির নিচে থাকায় কোথা থেকে কখন ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষিপ্ত হবে, তা প্রতিপক্ষের জানা অসম্ভব।

কে এগিয়ে- যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া না চীন?

জুলাই মাসে রাশিয়া প্রথমবারের মত সাবমেরিন থেকে ছোঁড়া জিরকন ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করে। প্রেসিডেন্ট পুতিন তখন বলেছিলেন যে এটি একটি নতুন প্রজন্মের মিসাইল সিস্টেম।

অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্র সেপ্টেম্বর মাসে যে ক্ষেপণাস্ত্রটি পরীক্ষা করে, তা ছিল আরও একটু ভিন্ন ধরনের। এটি ছিল এয়ার-ব্রিদিং হাইপারসনিক ওয়েপন- যা উৎক্ষেপণের পর একটা ইঞ্জিনচালিত ক্রুজ মিসাইলের মতই বায়ুমণ্ডলের মধ্যে দিয়ে উড়ে গিয়ে তার লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে।

অন্যদিকে গত শনিবার ফিনান্সিয়াল টাইমসের রিপোর্টে বলা হয়, চীন যা উৎক্ষেপণ করেছিল তা হচ্ছে একটি রকেট এবং তার সাথে সংযুক্ত হাইপারসনিক গ্লাইড ভেহিকল বা ইঞ্জিনবিহীন উড়ন্ত যান। এটি মহাশূন্যের ভেতর দিয়ে উড়ে পৃথিবী প্রদক্ষিণ করে এবং তার পর মাটিতে থাকা লক্ষ্যবস্তুর ২৪ মাইল দূরে এসে পড়ে।

চীন যেভাবে তার ক্রমবর্ধমান সামরিক ক্ষমতা প্রদর্শন করছে, তা বিশেষভাবে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য উদ্বেগের বিষয় হয়ে উঠেছে।

গত মাসেই যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনী বিষয়কমন্ত্রী ফ্রাংক কেন্ডাল বলেছিলেন, চীন এক নতুন অস্ত্র তৈরি করছে এবং মহাশূন্য থেকে সারা বিশ্বে আঘাত হানতে পারে এমন অস্ত্র তৈরির ক্ষেত্রে বিপুল অগ্রগতি অর্জন করেছে।

অনেক বিশেষজ্ঞের সংশয় প্রকাশ

কিছু বিশেষজ্ঞ অবশ্য মনে করেন যে চীনের এই ক্ষেপণাস্ত্রটি খুব বেশি হৈচৈ করার মত নয়।

যুক্তরাষ্ট্রের জেমস মার্টিন সেন্টারের ক্ষেপণাস্ত্র বিশেষজ্ঞ জেফরি লুইস বলেন, “আমেরিকার ভেতরে আঘাত হানতে পারে এমন শ’ খানেক পারমাণবিক আইসিবিএম চীনের হাতে এখনই আছে। যদিও এই গ্লাইডার একটি চমৎকার সংযোজন, কিন্তু এটা একটা পুরোনো জিনিস যা ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যূহ ভেদ করার পন্থা হিসেবে নতুন করে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে।”

২০১৯ সালে রাশিয়া যখন আভনগার্ড নামে ‘অত্যাধুনিক হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র’ মোতায়েন করেছিল, তখন প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন দাবি করেছিলেন যে পারমাণবিক অস্ত্র বহনে সক্ষম এই মিসাইলগুলো শব্দের চেয়ে বিশগুণ বেশি গতিতে ছুটতে পারবে এবং এটা রাশিয়াকে অন্যান্য দেশের চেয়ে সামনে এগিয়ে নিয়েছে।

কিন্তু তখনও অন্য অস্ত্র বিশেষজ্ঞরা এটির কার্যকারিতা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছিলেন।

এক বিবৃতিতে পেন্টাগন বলেছিল, “অ্যাভনগার্ড মিসাইল সিস্টেমের ক্ষমতা সম্পর্কে রাশিয়ার দাবি নিয়ে তারা কোন ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণে যাবে না।”

অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যেসব দাবি করেছিলেন, তা নিয়েও যুক্তরাষ্ট্রেরই কিছু বিশেষজ্ঞ সংশয় প্রকাশ করেছেন।

নিউইয়র্ক টাইমসের এক রিপোর্টে ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি বা এমআইটি-র পদার্থবিজ্ঞানী ডেভিড রাইট বলেছেন, এসব সুপার-ওয়েপন আসলে মরীচিকা মাত্র।

“এ রকম অনেক দাবি করা হয়, যেগুলো সংখ্যায় পরিণত করলে দেখা যায় যে এর বেশিরভাগই অর্থহীন।”

এই বিশেষজ্ঞদের অনেকের মতে, ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে এসব দাবি আসলে এগুলো তৈরির জন্য যে বিপুল অর্থ ব্যয় হয়, তাকে যৌক্তিকতা দেবার জন্যই করা হয়।

ওয়াশিংটনে উদ্বেগ

তবে বিশেষজ্ঞরা যাই বলুন, চীনের সাম্প্রতিকতম হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা ওয়াশিংটনে বিস্ময় ও উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে।

ফিনান্সিয়াল টাইমসের রিপোর্টে বলা হয়, এ পরীক্ষায় বোঝা যায় হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ক্ষেত্রে মার্কিন কর্মকর্তারা যতটা ধারণা করতেন, তার চেয়ে অনেক বেশি এগিয়ে গেছে চীন।

মার্কিন কংগ্রেসের একজন সিনিয়র সদস্য বলেছেন, চীন হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা করে থাকলে তা আমেরিকার জন্য সতর্কসংকেত।

সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কিত কংগ্রেস কমিটির রিপাবলিকান সদস্য মাইক গ্যালাহার সতর্ক করে দিয়েছেন যে ওয়াশিংটন যদি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে তার বর্তমান দৃষ্টিভঙ্গীতেই আটকে থাকে, তাহলে চীনের সাথে এই নতুন স্নায়ু যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র এক দশকের মধ্যেই হেরে যাবে।

গত সোমবার নিরস্ত্রীকরণ সংক্রান্ত মার্কিন দূত রবার্ট উড বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র অত্যন্ত উদ্বিগ্ন এবং ওয়াশিংটন এই প্রযুক্তিকে সামরিক ক্ষেত্রে ব্যবহারের ব্যাপারে অনেক দিন সক্রিয় হয়নি।

তিনি বলেন, চীন এবং রাশিয়া অত্যন্ত সক্রিয়ভাবে হাইপারসনিক প্রযুক্তির সামরিক প্রয়োগ নিয়ে কাজ করছে- এবং এর অর্থ হলো, যুক্তরাষ্ট্রকে কথায় নয় কাজে এর জবাব দিতে হবে।

জেনেভায় রিপোর্টারদের উড আরও বলেছেন, “আমরা জানি না, কীভাবে এ প্রযুক্তি থেকে আমরা আত্মরক্ষা করতে পারবো- এমনকি চীন বা রাশিয়াও জানে না।”

ফলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা, আধুনিকতম ক্ষেপণাস্ত্রের ক্ষেত্রে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের জন্য প্রথম সারির সামরিক শক্তিগুলোর মধ্যে একটা প্রতিযোগিতা এখন তীব্রতর হয়ে উঠছে।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
আরও তিন মাদকবাহী নৌকায় মার্কিন হামলা, নিহত ১৪
আরও তিন মাদকবাহী নৌকায় মার্কিন হামলা, নিহত ১৪
অস্ট্রেলিয়ায় রূপার খনিতে বিস্ফোরণে নিহত ২
অস্ট্রেলিয়ায় রূপার খনিতে বিস্ফোরণে নিহত ২
এনআরসি আতঙ্কে আত্মহত্যার অভিযোগ পশ্চিমবঙ্গে, মমতার নিশানায় বিজেপি
এনআরসি আতঙ্কে আত্মহত্যার অভিযোগ পশ্চিমবঙ্গে, মমতার নিশানায় বিজেপি
ক্লাউড সিডিংয়ে বৃষ্টি নামানোর চেষ্টায় দিল্লি
ক্লাউড সিডিংয়ে বৃষ্টি নামানোর চেষ্টায় দিল্লি
সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণার মাঝেই সিরিয়ায় নামলো অস্ত্র বোঝাই মার্কিন কার্গো বিমান
সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণার মাঝেই সিরিয়ায় নামলো অস্ত্র বোঝাই মার্কিন কার্গো বিমান
ইসরায়েলি পুলিশের গুলিতে ৩ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলি পুলিশের গুলিতে ৩ ফিলিস্তিনি নিহত
মিথ্যা তথ্যে পাওয়া গ্রিন কার্ড বাতিল করছে যুক্তরাষ্ট্র
মিথ্যা তথ্যে পাওয়া গ্রিন কার্ড বাতিল করছে যুক্তরাষ্ট্র
ভারতে দীপাবলির ‘ভাইরাল কার্বাইড গানই’ কেড়ে নিচ্ছে শত শত শিশুর দৃষ্টি!
ভারতে দীপাবলির ‘ভাইরাল কার্বাইড গানই’ কেড়ে নিচ্ছে শত শত শিশুর দৃষ্টি!
শিনজো আবে হত্যাকাণ্ড, দোষ স্বীকার করলেন অভিযুক্ত ইয়ামাগামি
শিনজো আবে হত্যাকাণ্ড, দোষ স্বীকার করলেন অভিযুক্ত ইয়ামাগামি
১ হাজার কর্মী ছাঁটাই করতে যাচ্ছে প্যারামাউন্ট স্কাইড্যান্স
১ হাজার কর্মী ছাঁটাই করতে যাচ্ছে প্যারামাউন্ট স্কাইড্যান্স
বিরল খনিজে চীনা আধিপত্যের লাগাম কি টানতে পারবেন ট্রাম্প?
বিরল খনিজে চীনা আধিপত্যের লাগাম কি টানতে পারবেন ট্রাম্প?
সীমান্তে ২.৪৫ কোটি রুপির স্বর্ণ পাচার রুখে দিল বিএসএফ, ভারতীয় গ্রেফতার
সীমান্তে ২.৪৫ কোটি রুপির স্বর্ণ পাচার রুখে দিল বিএসএফ, ভারতীয় গ্রেফতার
সর্বশেষ খবর
নির্বাচনে স্বচ্ছতা নিশ্চিতে দ্রুত বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনে স্বচ্ছতা নিশ্চিতে দ্রুত বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার
বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার

৪৬ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

একাই ৮ উইকেট নিলেন শামি
একাই ৮ উইকেট নিলেন শামি

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

লাকসামে অস্ত্রসহ তিন কিশোর আটক
লাকসামে অস্ত্রসহ তিন কিশোর আটক

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিফপ্রোর সেরা ২৬ জনের তালিকায় মেসি-রোনালদো
ফিফপ্রোর সেরা ২৬ জনের তালিকায় মেসি-রোনালদো

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক কর্মশালা
কুড়িগ্রামে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক কর্মশালা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ভালুকায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও তিন মাদকবাহী নৌকায় মার্কিন হামলা, নিহত ১৪
আরও তিন মাদকবাহী নৌকায় মার্কিন হামলা, নিহত ১৪

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়নে ডিএনসিসি ও সেতু কর্তৃপক্ষের চুক্তি
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়নে ডিএনসিসি ও সেতু কর্তৃপক্ষের চুক্তি

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

মনোহরদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
মনোহরদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ায় রূপার খনিতে বিস্ফোরণে নিহত ২
অস্ট্রেলিয়ায় রূপার খনিতে বিস্ফোরণে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনআরসি আতঙ্কে আত্মহত্যার অভিযোগ পশ্চিমবঙ্গে, মমতার নিশানায় বিজেপি
এনআরসি আতঙ্কে আত্মহত্যার অভিযোগ পশ্চিমবঙ্গে, মমতার নিশানায় বিজেপি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে
ঝালকাঠিতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ম্যারাডোনা সবকিছুকে ছাপিয়ে গিয়েছিলেন: মেসি
ম্যারাডোনা সবকিছুকে ছাপিয়ে গিয়েছিলেন: মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা শুরু ​বৃহস্পতিবার
ঢাকায় আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা শুরু ​বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অমিতাভকে ‌‘কিপটে’ বলে কটাক্ষ
অমিতাভকে ‌‘কিপটে’ বলে কটাক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসিসিআই ও ডিএসইর মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
ডিসিসিআই ও ডিএসইর মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণ আশা করেছিল আওয়ামী আমলে সংগঠিত সকল গণহত্যার বিচার হবে: রাশেদ প্রধান
জনগণ আশা করেছিল আওয়ামী আমলে সংগঠিত সকল গণহত্যার বিচার হবে: রাশেদ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে হত্যাচেষ্টা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যাচেষ্টা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুব শক্তিকে জাতীয় মুক্তির হাতিয়ারে পরিণত করবে বিএনপি : প্রিন্স
যুব শক্তিকে জাতীয় মুক্তির হাতিয়ারে পরিণত করবে বিএনপি : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাথমিক শিক্ষার বিষয়ে জনআকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী পদক্ষেপ নেবে না সরকার : 
ধর্ম উপদেষ্টা
প্রাথমিক শিক্ষার বিষয়ে জনআকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী পদক্ষেপ নেবে না সরকার : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্লাউড সিডিংয়ে বৃষ্টি নামানোর চেষ্টায় দিল্লি
ক্লাউড সিডিংয়ে বৃষ্টি নামানোর চেষ্টায় দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন
শেরপুরে ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অটো ছিনতাইয়ের সময় ধরা পড়লেন দুই নারীসহ চার ছিনতাইকারী
অটো ছিনতাইয়ের সময় ধরা পড়লেন দুই নারীসহ চার ছিনতাইকারী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম