শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৪৭, রবিবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

তুরস্কের তরুণ প্রজন্ম কেন দেশ ছেড়ে বিদেশে পাড়ি জমাতে চাইছে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
তুরস্কের তরুণ প্রজন্ম কেন দেশ ছেড়ে বিদেশে পাড়ি জমাতে চাইছে?

"আমি এখানেই থাকতে চাই কারণ এটা আমার বাড়ি। কিন্তু একই সঙ্গে আমি এই দেশ ছেড়ে চলেও যেতে চাই কারণ আমি একজন মানুষ হিসেবে বেঁচে থাকতে চাই," বলেন রাজধানী আঙ্কারায় ২৮ বছর বয়সী এক শিক্ষার্থী বার্না আকদেনিজ, যিনি সাংবাদিকতার ওপর পিইচডি করছেন।

বার্না একজন বধির। শোনার জন্য তাকে তার কানের ভেতরে বসানো একটি ইলেকট্রনিক যন্ত্রের ওপর নির্ভর করতে হয়। এটিকে বলা হয় ককলেয়ার ইমপ্ল্যান্ট।

তবে সাম্প্রতিক কালে বাইরের দেশ থেকে আমদানি করা এধরনের মেডিকেল সরঞ্জামাদির ঘাটতি দেখা দেওয়ায় তার মধ্যে ভীতির সঞ্চার হয়েছে যে তিনি হয়তো ভবিষ্যতে আর নাও শুনতে পারেন।

"যারা এই ককলেয়ার সরবরাহ করে তারা ঘোষণা করেছে যে ২০২২ সালে জানুয়ারির পর থেকে তারা এই যন্ত্রটি আর আমদানি করতে পারবে না। লাগামহীন মুদ্রাস্ফীতি এবং লিরার বিনিময় মূল্য কমে যাওয়ার কারণে এই ব্যবসায় তাদের আর লাভ হচ্ছে না। ফলে তাদের ব্যবসায় সাহায্য করার জন্য তারা এখন সরকারি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথাবার্তা বলবে," বলেন তিনি।

"কিন্তু তারা যদি কোনো ধরনের সমঝোতায় পৌঁছাতে না পারে তাহলে কী হবে?" বার্নার প্রশ্ন। "এর ফলে কী ধরনের পরিণতি হতে পারে সেটা ভেবেও আমি ভয় পাচ্ছি।"

দেশেই থাকবেন নাকি দেশ ছেড়ে চলে যাবেন- তুরস্কের বহু মানুষের কাছে এটা এখন এক জটিল প্রশ্ন। এধরনের লোকের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে যাদের অনেকেই বয়সে তরুণ।

এর পেছনে একটা কারণ তুরস্কের বিপর্যস্ত অর্থনীতি।

বার্ষিক মুদ্রাস্ফীতির হার ১৯ বছরের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। ডিসেম্বর মাসে দ্রব্যমূল্য বেড়েছে ৩৬%-এর বেশি। পরিবহন, খাদ্যসহ অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধির কারণে পরিবারের খরচও বহুগুণে বেড়ে গেছে।

তুর্কী মুদ্রা লিরার মারাত্মক রকমের পতন ঘটেছে। এক বছরেই এর দাম কমেছে প্রায় ৫০ শতাংশ।

স্বল্প-আয়ের পরিবারগুলো সংসারের হিসাব মেলাতে আগের যে কোনো সময়ের তুলনায় অনেক বেশি হিমশিম খাচ্ছে। এই অর্থনৈতিক সঙ্কটের প্রভাব পড়েছে তুরস্কের মধ্যবিত্ত পরিবারগুলোর ওপরেও।

'আমি চাই নিরাপত্তা'

বিদেশে চলে গেলে কী ধরনের সুবিধা-অসুবিধা তা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে লোকজনকে আলোচনা করতে দেখা যায়। ইতোমধ্যেই যারা দেশ ছেড়ে চলে গেছেন তাদের অভিজ্ঞতার কথাও শুনতে চান অনেকে।

তবে নিজের দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার ব্যাপারে এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেন নি বার্না। তবে তিনি ইউরোপে যেতে আগ্রহী।

এই পছন্দের পেছনে "সেখানে বধির লোকজনকে রাষ্ট্রীয় যে সাহায্য সহযোগিতা দেওয়া হয় সেটাই প্রধান কারণ।"

"আমি নিরাপত্তা চাই," বলেন তিনি। "আমি যে শুনতে পারবো এবিষয়ে আমি নিশ্চয়তা চাই।"

তুরস্কে যেসব শহুরে ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির শিক্ষিত তরুণ তরুণী বিদেশে চলে যাওয়ার চিন্তা ভাবনা করছেন বার্না তাদের একজন।

এর আগে বিভিন্ন সময়ে তুরস্কের পিছিয়ে থাকা গ্রামীণ এলাকা থেকে যারা ইউরোপে পাড়ি জমিয়েছেন, তাদের চেয়ে বর্তমানের অভিবাসন-প্রত্যাশীদের অবস্থা ভিন্ন।

এই নতুন প্রজন্মের অভিবাসন-প্রত্যাশীদের একজন তুরস্কের দক্ষিণাঞ্চলীয় গাজিয়ানটেপ শহরের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৮ বছর বয়সী ছাত্র হারুন ইয়ামান।

টেলিভিশন, চলচ্চিত্র ও রেডিও মিডিয়ার ওপর পড়াশোনা করে তিনি ডিগ্রি নিয়েছেন।

তিনি বলেছেন, ইউরোপের উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়ার বিষয়ে তিনি মানসিকভাবে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছেন। তার ইচ্ছা তিনি আয়ারল্যান্ডে চলে যাবেন।

হারুন ২০১৮ সালে স্নাতক পাস করেছেন। কিন্তু তিনি যেসব বিষয়ের ওপর পড়াশোনা করেছেন সেসব জায়গায় এখনও তিনি কোনো চাকরি জোগাড় করতে পারেন নি। বর্তমানে তিনি একটি গার্মেন্টস কোম্পানিতে কাজ করছেন।

"আমি এই দেশের ভবিষ্যতের ব্যাপারে কোনো আশার আলো দেখতে পাচ্ছি না," বলেন তিনি, "আর একারণেই আমি চলে যেতে চাই।"

হারুন যে 'ওয়ার্ক এন্ড স্টাডি' বা 'কাজ করার পাশাপাশি পড়ালেখা' প্রোগ্রামে আয়ারল্যান্ডে যেতে চান তার জন্য আবেদন করতে কিছু অর্থের প্রয়োজন। এর কিছুটা তিনি ইতোমধ্যে সংগ্রহ করেছেন। কিন্তু তুর্কী মুদ্রা লিরার বড় ধরনের দরপতনের পর তার স্বপ্নের বাস্তবায়ন কঠিন হয়ে পড়েছে।

এই পরিস্থিতিতে পুরো ফি পরিশোধ করার জন্য তাকে আরো অর্থ জমাতে হবে এবং এজন্য তার আরো কিছু সময়ের প্রয়োজন।

"তুরস্কে আমার কোনো সামাজিক জীবন নেই। দিনে আমি ১০ ঘণ্টারও বেশি সময় কাজ করি। মুদ্রার সঙ্কটের কারণে আমাদের ক্রয় ক্ষমতাও চলে গেছে। আমাদের এতো এতো সমস্যা। সরকারের ভ্রান্ত নীতির কারণে মানুষ আরো বেশি দরিদ্র হয়ে গেছে এবং মানুষে মানুষে বিভাজন তৈরি হয়েছে," বলেন তিনি।

অনেকেরই বিদেশ জীবনের স্বপ্ন

সরকারি পরিসংখ্যানে দেখা যায়- যারা তুরস্ক ছেড়ে চলে যেতে চান তাদের বেশিরভাগেরই বয়স ২৫ থেকে ২৯।

দেশটির ২০২০ সালের অভিবাসন সংক্রান্ত তথ্য গত সেপ্টেম্বর মাসে পরিসংখ্যান ইন্সটিটিউটের পক্ষ থেকে প্রকাশ করার কথা ছিল যা স্থগিত করা হয়েছে।

তারা ২০১৯ সালের সর্বশেষ যে পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে তাতে দেখা যাচ্ছে অন্যান্য দেশে বসবাসের জন্য তিন লাখ ৩০ হাজার মানুষ তুরস্ক ছেড়ে চলে গেছে যা তা আগের বছরের তুলনায় ২% বেশি।

ধারণা করা হচ্ছে, সর্বশেষ পরিসংখ্যানেও দেখা যাবে যে এই প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে।

ইস্তাম্বুলের ইয়েদিতেপ বিশ্ববিদ্যালয় ও ম্যাক কনসালটেন্সি ২০২০ সালের অগাস্ট মাসে তরুণদের ওপর অভিবাসনের বিষয়ে একটি জরিপ পরিচালনা করেছে যার ফলাফল দেশটিকে স্তম্ভিত করেছে।

জরিপে যারা অংশ নিয়েছেন তাদের ৭৬% বলেছেন যে তারা ভিন্ন কোনো দেশে চলে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত, যদি তাদেরকে সাময়িকভাবে সেই সুযোগ দেওয়া হয়।

তাদেরকে যখন জিজ্ঞেস করা হয় যে অন্য দেশের নাগরিকত্ব দেওয়া হলে তারা স্থায়ীভাবে তুরস্ক ছেড়ে চলে যেতে চায় কীনা- এই প্রশ্নের উত্তরে তাদের ৬৪% বলেছেন, এই প্রস্তাব গ্রহণ করতে তারা প্রস্তুত।

করোনাভাইরাস মহামারির কারণে অন্যান্য দেশের মতো তুরস্কের অর্থনীতিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে তুর্কী মুদ্রা লিরার বিপর্যয়ের কারণে দেশটির অর্থনীতির আরো অবনতি হয়েছে।

তবে যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক একজন অভিবাসন বিশেষজ্ঞ এবং তুর্কী শিক্ষাবিদ অধ্যাপক ইব্রাহিম সিরকেচি মনে করেন এর পেছনে তুরস্কের সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিস্থিতিরও বড় ধরনের ভূমিকা রয়েছে।

"অবশ্যই এটা তুরস্ক থেকে নতুন অভিবাসনের ঢেউ," বলেন তিনি।

স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষা

"সমাজের বড় একটা অংশ ভবিষ্যতের ব্যাপারে তাদের আশা হারিয়ে ফেলেছে কারণ তারা মনে করে যে তারা রাজনৈতিক ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে। তাদের মধ্যে রয়েছে উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ী, শিল্পী এবং পণ্ডিত ব্যক্তিরাও।"

এজন্য প্রেসিডেন্ট রেজেব তাইয়েপ এরদোয়ানের সমালোচকরা তার বিরুদ্ধে মানুষের স্বাধীনতা খর্ব করা এবং বিরোধী দলকে দমন করার অভিযোগ করেন।

আর একারণে তুর্কীরা ক্রমবর্ধমান সংখ্যায় ইউরোপের দেশগুলোতে আশ্রয় প্রার্থনা করছে।

ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের পরিসংখ্যান বিষয়ক সংস্থা ইউরোস্ট্যাটের মতে এধরনের আশ্রয়প্রার্থীর সংখ্যা গত এক দশকে দ্বিগুণেরও বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৯ সালে তাদের সংখ্যা ছিল সর্বোচ্চ- ২৫,০০০।

অন্যদিকে তুরস্ক বিশ্বের বিভিন্ন দেশের তুলনায় সবচেয়ে বেশি সংখ্যক শরণার্থীকে আশ্রয় দিয়েছে, যাদের অধিকাংশই সিরিয়া থেকে এসেছেন।

"তবে ও ই সি ডি গ্রুপের ৩৮টি সদস্য দেশের মধ্যে তুরস্ক একমাত্র দেশ যেখান থেকে সবচেয়ে বেশি শরণার্থী তৈরি হচ্ছে। এই প্রবণতা নতুন," বলেন অধ্যাপক সিরকেচি।

"আমি এটাকে বলি এরদোয়ান-বিরোধীদের নির্বাসন। লোকজন এই সরকার ও রাজনৈতিক কাঠামোর হাত থেকে পালিয়ে যাচ্ছে।"

তবে তুরস্কের সরকার যোগ্য ও মেধাবী তরুণরা দেশ ছেড়ে পালাচ্ছে- এধরনের বর্ণনা মেনে নিতে রাজি নয়।

শ্রম ও সামাজিক নিরাপত্তা বিষয়ক মন্ত্রী ভেদাত বিলগিন অক্টোবর মাসে এক সেমিনারে এবিষয়ে বক্তব্য দিতে গিয়ে বলেছেন, "বিদেশে যাওয়ার ব্যাপারে তরুণরা বেশি স্বতঃস্ফূর্ত। এটা খুব স্বাভাবিক আকাঙ্ক্ষা। তারা এই বিশ্ব সম্পর্কে জানতে চায়।"

তবে আঙ্কারায় সাংবাদিকতার ছাত্রী বার্না বলছেন, তুরস্ক ছেড়ে যাওয়ার ব্যাপারে, যদি তিনি বিদেশে চলেই যান, তার পক্ষে সিদ্ধান্ত নেওয়া কঠিন হবে।

তিনি এখন সংসার শুরু করার স্বপ্ন দেখছেন, যার সঙ্গে তুরস্কে বসবাসের বিষয়টিও জড়িত।

"আমি চাই আমার সন্তানরা আমার দেশে বেড়ে উঠুক," তিনি বলেন, "তারা যেন তুরস্কের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে পায়।" সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
মার্কিন নতুন শুল্ক বৃদ্ধিতে ‘হতাশ’ কানাডার প্রধানমন্ত্রী
মার্কিন নতুন শুল্ক বৃদ্ধিতে ‘হতাশ’ কানাডার প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলি হামলায় আরো ৮৩ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় আরো ৮৩ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় মার্কিন নাগরিক নিহত
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় মার্কিন নাগরিক নিহত
ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন
ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
পরিবারে প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি, তাই লির জন্য লালগালিচা সংবর্ধনা
পরিবারে প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি, তাই লির জন্য লালগালিচা সংবর্ধনা
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
চিকেন নেকে চিন্তা, রেল যোগাযোগ বাড়াচ্ছে ভারত
চিকেন নেকে চিন্তা, রেল যোগাযোগ বাড়াচ্ছে ভারত
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
সর্বশেষ খবর
৩০ সেপ্টেম্বর ইন্টার‌ন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টির নিলাম
৩০ সেপ্টেম্বর ইন্টার‌ন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টির নিলাম

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির হলে ডিজিটাল সাইকেল গ্যারেজ উদ্বোধন
ঢাবির হলে ডিজিটাল সাইকেল গ্যারেজ উদ্বোধন

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন নতুন শুল্ক বৃদ্ধিতে ‘হতাশ’ কানাডার প্রধানমন্ত্রী
মার্কিন নতুন শুল্ক বৃদ্ধিতে ‘হতাশ’ কানাডার প্রধানমন্ত্রী

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি ও সেবার সুযোগ বৃদ্ধিতে বাংলালিংক ও বিকাশ-এর অংশীদারিত্ব
দেশজুড়ে ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি ও সেবার সুযোগ বৃদ্ধিতে বাংলালিংক ও বিকাশ-এর অংশীদারিত্ব

৪১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ইসরায়েলি হামলায় আরো ৮৩ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় আরো ৮৩ ফিলিস্তিনি নিহত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে বৃষ্টির আভাস
রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মন ভালো করার ইনডোর প্লান্ট
মন ভালো করার ইনডোর প্লান্ট

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় মার্কিন নাগরিক নিহত
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় মার্কিন নাগরিক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরগঞ্জে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
সুন্দরগঞ্জে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়সওয়ালের ফিফটিতে ভারতের লিড
জয়সওয়ালের ফিফটিতে ভারতের লিড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেন ভিনিসিয়ুস
ব্রাজিলকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেন ভিনিসিয়ুস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিয়াদে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপন
রিয়াদে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপন

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত
উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী
২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১
নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন
ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান
সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি
সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা