শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:২১, বৃহস্পতিবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২২

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী ‘টাটমাডো’ কেন এত নিষ্ঠুর ও কুখ্যাত?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী ‘টাটমাডো’ কেন এত নিষ্ঠুর ও কুখ্যাত?

মিয়ানমারে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত অং সান সুচির সরকারকে এক বছর আগে উৎখাত করেছিল দেশটির সামরিক বাহিনী, যেটি টাটমাডো নামে পরিচিত। গত এক বছরে এই টাটমাডো অভ্যুত্থানবিরোধী বিক্ষোভ দমনে যেভাবে শিশুসহ শত শত বেসামরিক মানুষকে হত্যা করে, তা বিচলিত করেছে গোটা বিশ্বকে।

মিয়ানমারের নাগরিকদের জন্য এটি ছিল রাস্তায় নির্বিচার হত্যা এবং গ্রামগুলোতে রক্তাক্ত অভিযানের এক বছর। সামরিক বাহিনীর একের পর এক অভিযানে কীভাবে বিরোধীদের নির্যাতন এবং গণহারে হত্যা করা হয়েছে, অতি সম্প্রতি, ২০২১ সালের ডিসেম্বরে, বিবিসির এক অনুসন্ধানে তা ফাঁস হয়েছে।

২০২১ সালের ফেব্রুয়ারীতে সেনাবাহিনীর অভ্যুত্থানের পর মিয়ানমারে নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে দেড় হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে। এই তথ্য দিচ্ছে বার্মার একটি মানবাধিকার গ্রুপ, এসিস্টেন্ট অ্যাসোসিয়েশন ফর পলিটিক্যাল প্রিজনার্স (বার্মা)।

মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী কিভাবে এত ক্ষমতাশালী হয়ে উঠলো এবং এটি কেন এরকম নিষ্ঠুর এক বাহিনী।

টাটমাডো কারা?

বার্মিজ ভাষায় টাটমাডো মানে হচ্ছে 'সামরিক বাহিনী'। কিন্তু এটি এখন বার্মার বর্তমান সামরিক শাসকদের সমার্থক হয়ে উঠেছে। কারণ বার্মায় এই বাহিনী সাংঘাতিক ক্ষমতার অধিকারী এবং পৃথিবীজুড়ে তারা কুখ্যাত তাদের নিষ্ঠুরতার জন্য।

বার্মায় কিন্তু বহু শতাব্দী ধরেই রাজপরিবারগুলোর অধীনে স্থায়ী সামরিক বাহিনী ছিল। কিন্তু ঔপনিবেশিক ব্রিটিশ শাসকরা এসে এই সেনাবাহিনী ভেঙ্গে দেয়।

টাটমাডোর ইতিহাসের সঙ্গে জড়িয়ে আছে বার্মা ইন্ডিপেন্ডেন্স আর্মি বা বিআইএ'র ইতিহাস। একদল বিপ্লবী এই বাহিনীর গোড়াপত্তন করেন ১৯৪১ সালে, এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন অং সান, যাকে বহু বার্মিজ তাদের জাতির পিতা বলে মনে করেন। তিনি ছিলেন বার্মার ক্ষমতাচ্যূত নেত্রী অং সান সুচির পিতা।

বার্মা যখন ১৯৪৮ সালে বৃটেনের কাছ থেকে স্বাধীনতা অর্জন করে, তার কিছু আগে অং সান আততায়ীর গুলিতে নিহত হন। কিন্তু তার মৃত্যুর আগেই বার্মা ইন্ডিপেন্ডেন্স আর্মি বা বিআইএ দেশের অন্যান্য এলাকার মিলিশিয়া বাহিনী গুলোর সঙ্গে যুক্ত হয়ে একটি জাতীয় সশস্ত্র বাহিনী গঠনের কাজ শুরু করে। স্বাধীনতার পর এই বাহিনীকেই টাটমাডো বলে পরিচিত বাহিনীতে রূপান্তরিত করা হয়।

মিয়ানমারে এই সামরিক বাহিনীকে বেশ উচ্চ মর্যাদার সঙ্গে দেখা হয়। বার্মায় অনেক মানুষের জীবনের লক্ষ্যই থাকে সেনাবাহিনীতে যোগ দেয়া। তবে সামরিক অভ্যুত্থানের পর এই মোহ কিছুটা কেটে গেছে বলে মনে হচ্ছে।

"আমি সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়েছিলাম, কারণ আমি চেয়েছিলাম আমার হাতে বন্দুক থাকবে, আমি যুদ্ধক্ষেত্রে যাব এবং যুদ্ধ করব। আমি অ্যাডভেঞ্চার পছন্দ করি এবং দেশের জন্য আত্মত্যাগ করবো, এরকম একটা লক্ষ্য আমার ভেতরে কাজ করেছিল," বলছিলেন লিন টেট অং*, সামরিক বাহিনীর এক সাবেক ক্যাপ্টেন।

কিন্তু তিনি সেনাবাহিনী ত্যাগ করে এখন বার্মার অসহযোগ আন্দোলনে (সিভিল ডিসওবিডিয়েন্স মুভমেন্ট বা সিডিএম) যোগ দিয়েছেন।

গত বছরের অভ্যুত্থানের পর এর বিরুদ্ধে যে প্রতিবাদ শুরু হয়েছিল, তখন সিডিএম গঠিত হয়। এতে যোগ দিয়েছেন অনেক ডাক্তার, নার্স, ট্রেড ইউনিয়ন কর্মী এবং সমাজের বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার বহু মানুষ।

"কিন্তু এখন আমি সেনাবাহিনীতে যোগ দেওয়ার ব্যাপারটা নিয়ে লজ্জাবোধ করি। এই প্রতিষ্ঠানের ব্যাপারে আমরা আসলে ভুল করেছিলাম। শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভকারীদের ওপর নিষ্ঠুরভাবে আক্রমণ করা হয়েছে, তাদের উপর বোমা ফেলা হয়েছে, প্রাণঘাতী আক্রমণ চালানো হয়েছে, গুপ্তস্থান থেকে গুলি চালানো হয়েছে। এরকম টাটমাডো তো আমরা চাইনি। সেজন্যই আমি এখন সিডিএমে যোগ দিয়েছি", বলছেন তিনি।

দেশের ঐক্যের প্রতীক

মিয়ানমারে একশো তিরিশটির বেশি জাতিগোষ্ঠী রয়েছে, তবে এখানে সংখ্যাগরিষ্ঠ হচ্ছে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী বামার জনগোষ্ঠী।

বার্মার সমাজের অভিজাত শ্রেণি কিন্তু এই বামারদের নিয়ে গঠিত। আর সেনাবাহিনী নিজেদেরকে দেখে সমাজের এই অভিজাত অংশের আরো অভিজাত শ্রেণী হিসেবে।

মিয়ানমারের আধুনিক ইতিহাসের সঙ্গে টাটমাডোর ইতিহাস জড়িয়ে আছে ওতপ্রোতভাবে। এই বাহিনী নিজেদেরকে বার্মার প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে তুলে ধরে এবং প্রায়শই বলে থাকে যে বার্মা বলতে যা বোঝায় সেটা আসলে তারাই।

"তাদের উগ্র জাতীয়তাবাদী আদর্শের মধ্যে এই ধারণাটা কিন্তু গভীরভাবে প্রোথিত", বলছেন গোয়েন রবিনসন, যিনি ব্যাংককের চুলালংকর্ন ইউনিভার্সিটির একজন গবেষক।

"টাটমাডো সব সময় বার্মার জাতিগত সংখ্যালঘু মানুষদেরকে একটা হুমকি হিসেবে দেখেছে। বার্মায় সংখ্যালঘু জাতিগুলোর নিজস্ব একটা আলাদা জায়গা বেছে নেয়ার কোনো অধিকার নেই। এদেরকে দেখা হয়েছে সেই ধরনের কিছু গোষ্ঠী হিসেবে, যারা বার্মার ঐক্য এবং স্থিতিশীলতাকে উল্টে দিতে চায়। এদেরকে হয় নিশ্চিহ্ন করতে হবে, অথবা বশে আনতে হবে।"

এর পরিণামে যেটা দাঁড়িয়েছে, তা হলো, কয়েক দশক ধরে আসলে বার্মায় ডজনে ডজনে ছোটখাট গৃহযুদ্ধ চলছে।

মিয়ানমার জুড়ে আছে অনেক সশস্ত্র জাতিগত মিলিশিয়া গোষ্ঠী। প্রতিদ্বন্দ্বী এই গোষ্ঠীগুলো স্ব স্ব জাতিগোষ্ঠীর আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকারের জন্য লড়াই করছে, এরা বার্মিজ রাষ্ট্রযন্ত্রের কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ থেকে বেরিয়ে যেতে চায়।

এর ফলে, বার্মার সামরিক বাহিনী সব সময় একটা-না-একটা লড়াইয়ে জড়িয়ে আছে। অনেক সময় একই সঙ্গে হয়তো তাদের লড়তে হচ্ছে অনেকগুলো ফ্রন্টে।

সত্যি কথা বলতে কি, বার্মার সেনাবাহিনী যে এই মিলিশিয়া গোষ্ঠীরগুলোর বিরুদ্ধে ক্রমাগত লড়াইয়ে জড়িয়ে আছে, সে কারণে অনেক পর্যবেক্ষক মনে করেন, বিশ্বে সবচাইতে দীর্ঘ সময় ধরে গৃহযুদ্ধ চলছে আসলে মিয়ানমারে।

মিজ রবিনসন বলছেন, এর পরিণামে টাটমাডো এমন একটা নিষ্ঠুর যুদ্ধ মেশিনে পরিণত হয়েছে, যারা যে কোনো নির্দেশ রোবটের মত পালন করে।

একের পর এক যুদ্ধের পরিণামে সৈনিকরা এতটাই নির্দয় হয়ে উঠেছে যে, নিজের দেশের ভেতরেই নিজের দেশের লোকদের হত্যায় তারা অভ্যস্ত হয়ে উঠেছে।

কিছু জাতিগত সংখ্যালঘু, যেমন রোহিঙ্গা মুসলিমরা টাটমাডোর সবচাইতে বেশি নৃশংসতার শিকার হয়েছে। তবে এখন শত শত বিক্ষোভকারীও সামরিক বাহিনীর হাতে নিহত হচ্ছে, যার মধ্যে অনেক বামার বৌদ্ধও আছে।

"একটি গোঁড়া ধর্মান্ধ গোষ্ঠীর মতো"

মিজ রবিনসনের মতে, বার্মার সামরিক বাহিনী টাটমাডো প্রত্যেককেই একজন সম্ভাব্য বিদ্রোহী বলে বিবেচনা করে। "এরা বিক্ষোভকারীদেরকে দেখে বিশ্বাসঘাতক হিসেবে।"

সৈনিকদের কাজের সময় অনেক দীর্ঘ, আর এরা সমাজের বাকি অংশ থেকে অনেকটা বিচ্ছিন্ন জীবন-যাপন করে। এর ফলে তাদের মধ্যে এই ধরনের দৃষ্টিভঙ্গি আরও বদ্ধমূল হয়ে ওঠে। এদের রাখা হয় কিছু বিচ্ছিন্ন কম্পাউন্ডের মধ্যে, যেখানে তাদের এবং তাদের পরিবারের উপর কড়া নজর রাখা হয়। সেখানে তাদেরকে দিনে-রাতে সামরিক প্রোপাগান্ডা দিয়ে মগজ ধোলাই করা হয়, বলছেন বিশেষজ্ঞ এবং সাবেক সেনা কর্মকর্তারা।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর ফলে সেনাবাহিনীর সদস্যদের মধ্যে এরকম একটা বোধ গড়ে উঠে যে তারা সবাই আসলে একই পরিবারের অংশ। এমনকি সামরিক অফিসারদের সন্তানদেরও বিয়ে হয় অন্য কোন অফিসারের সন্তানের সঙ্গে।

"মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে অনেক সময় একটি 'রিলিজিয়াস কাল্ট' বা গোঁড়া ধর্মান্ধ গোষ্ঠীর সঙ্গে তুলনা করা হয়" বলছেন মিজ রবিনসন। "এদের সঙ্গে বাইরের লোকজনের আসলে সেরকম কোন মেলা-মেশা নেই।"

সেনাবাহিনী থেকে পালিয়ে সিভিল ডিসওবিডিয়েন্স মুভমেন্টে বা সিডিএমে যোগ দেয়া এক সৈনিকও এরকম কথাই বললেন।

"এই সৈনিকরা এত দীর্ঘ সময় ধরে সামরিক বাহিনীতে আছে যে, কেবল একটা ভাষাই তারা বোঝে, সেটি হচ্ছে সেনাবাহিনীর ভাষা। সেনাবাহিনীর বাইরে সারাদেশে আর কী ঘটছে, তার কিছুই জানেনা।"

টাটমাডোকে বার্মায় বিভিন্ন সংখ্যালঘু জাতি-গোষ্ঠীর মিলিশিয়া বাহিনীর বিরুদ্ধে অনবরত নিষ্ঠুর লড়াই চালাতে হলেও এরকম সংঘাত কিন্তু তাদের জন্য বেশ লাভজনক একটা ব্যাপার।

সামরিক বাহিনী বিভিন্ন বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সঙ্গে যেসব যুদ্ধবিরতি চুক্তি করেছে, তার মাধ্যমে কিন্তু তারা মূল্যবান পাথর, তেল এবং গ্যাসের মত মূল্যবান সম্পদের নিয়ন্ত্রণ হাতিয়ে নিয়েছে। এসব সম্পদ থেকে প্রাপ্ত আয়, যা অনেক সময় বৈধ, অনেক সময় অবৈধ- তা ছিল কয়েক দশক ধরে সামরিক বাহিনী আয়ের একটা বড় উৎস।

বার্মার অর্থনীতির নানা খাতে সামরিক বাহিনী বিপুল বিনিয়োগ করেছে। তাদের বড় বড় শিল্পগোষ্ঠীর বিনিয়োগ আছে ব্যাংকিং এবং পর্যটন থেকে শুরু করে বিয়ারের ব্যবসা পর্যন্ত- সবকিছুতে।

অর্থনীতির উপর তাদের এই ব্যাপক নিয়ন্ত্রণের কারণে বার্মায় সেনাবাহিনীর বিরোধী কিন্তু সবাই নয়। সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে নৃশংসতার অভিযোগ সত্ত্বেও অনেক রক্ষণশীল ব্যবসায়ী ব্যবসা বাগানোর জন্য সেনাবাহিনীর সঙ্গে হাত মেলায়।

কিন্তু বছরের পর বছর ধরে চলা দুর্নীতি আর অর্থনৈতিক অব্যবস্থাপনার ফলে জনমত কিন্তু একসময় সাংঘাতিকভাবে সামরিক নেতৃত্বের বিপক্ষে চলে যায়। অং সান সুচির নেতৃত্বে তারা গণতান্ত্রিক শাসনের পক্ষে অবস্থান নেয় এবং ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি সম্প্রতিক নির্বাচনগুলোতে বিপুলভাবে জয়ী হয়।

রাষ্ট্রের ভেতরে আর একটি রাষ্ট্র

টাটমাডোকে ঘিরে, তাদের চিন্তাভাবনাকে ঘিরে অনেক ধরনের রহস্য আছে। "এটি আসলে রাষ্ট্রের ভেতরে আর একটি রাষ্ট্র", বলছেন স্কট মার্সিয়েল, যিনি ২০২০ সাল পর্যন্ত মিয়ানমারে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ছিলেন।

"এরা সমাজের অন্য সব অংশের সঙ্গে মেলামেশা করে না। এমন এক বিরট গহ্বরে এরা নিজেদের আটকে রেখেছে, যেখানে তারা কেবল নিজেদের কথার প্রতিধ্বনি শুনতে পায়। সেখানে তারা সারাক্ষণ পরস্পরকে বলছে, তারা কত গুরুত্বপূর্ণ লোক। তারা মনে করে তারাই একমাত্র দেশটাকে এক রাখতে পারে এবং তারা ক্ষমতায় না থাকলে কিভাবে বার্মা খন্ড-বিখন্ড হয়ে যাবে", বলছেন স্কট মার্সিয়েল।

উদাহারণ হিসেবে সমালোচকরা গত বছরের মার্চে রাজধানী নেপিড'তে এক চোখ ধাঁধানো সামরিক কুচকাওয়াজ এবং নৈশভোজের কথা উল্লেখ করছেন। সেনা অভ্যুত্থানের পর দেশ জুড়ে শুরু হওয়া বিক্ষোভে যখন প্রায় একশো বেসামরিক মানুষকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে, তার পর মার্চে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

তবে নীচের স্তরের সৈনিকরা বলছেন, এরকম ভ্রাতৃত্ববোধ কেবল সেনাবাহিনীর উচ্চ পর্যায়ে সীমাবদ্ধ।

"সেনাবাহিনীর উচ্চপর্যায়ের অফিসাররা খুবই ধনী এবং তারা তাদের এই সম্পদের ভাগ কিন্তু নিচের স্তরের লোকজনকে দেয় না" বলছেন মেজর হেইন থ ও’, সেনাবাহিনীর এক সাবেক কর্মকর্তা।

"আমি যখন টাটমাডোতে যোগ দেই, তখন আমি ভেবেছিলাম আমি হয়তো আমার দেশের সীমান্ত পাহারা দেব, দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করবো। কিন্তু পরিবর্তে আমি দেখলাম সেনাবাহিনীতে নীচের স্তরের অফিসারদের কোন সন্মান নেই, তাদেরকে বরং উর্ধ্বতন অফিসাররা হেনস্থা করে।"

সেনাবাহিনীর শীর্ষ অধিনায়ক হচ্ছেন অভ্যুত্থানের নেতা জেনারেল মিন অং লেইং। শেষ পর্যন্ত তার নির্দেশই সবাইকে মানতে হয়।

তবে পর্যবেক্ষকরা বলছেন, সাধারণত একজন সামরিক শাসককে ঘিরে যে ধরনের অন্ধ ভক্তি থাকে, জেনারেল মিন অং লেইং ঠিক সেধরণের ব্যক্তিত্ব নন।

সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত মিস্টার মার্সিয়েল বলছেন, "জেনারেল মিন অং লেইংকে মূল সমস্যা বলে ধরা হলে সেটা ভুল করা হবে। আমার মনে হয় মিয়ানমারের সেনাবাহিনী যে ধরণের প্রতিষ্ঠান এবং এই সেনাবাহিনীর মধ্যে যে ধরনের সংস্কৃতি চালু আছে, সেটাই মূল সমস্যা। এই জেনারেল হচ্ছেন তারই একটা প্রোডাক্ট।"

"আমি আমার কর্ম জীবনে যত ধরনের প্রতিষ্ঠান দেখেছি, সম্ভবত তার মধ্যে আর কোন প্রতিষ্ঠানে এটির লোকজন নিজেদেরকে কিভাবে দেখে এবং অন্যরা তাদেরকে কিভাবে দেখে, তার মাঝে এত বেশি দূরত্ব আর চোখে পড়েনি।"

মেজর হেইন থ ও বিবিসি বার্মিজকে জানিয়েছেন, যখন জেনারেল মিন অং লেইং অভ্যুত্থান ঘটিয়েছিলেন, তখন তিনি তার বাহিনীর সমর্থন পেয়েছেন। কারণ এর আগে তিনি সেনাবাহিনীকে আধুনিক অস্ত্র-শস্ত্রে এবং নতুন ইউনিফর্মে সুসজ্জিত করেন।

"কিন্তু যখন তার মেয়াদ শেষ হলো, তিনি নিজেই তার মেয়াদ বাড়িয়ে নিলেন। তার চাইতেও কিন্তু অনেক ভালো অধিনায়ক ছিলেন, কিন্তু জেনারেল মিন অং লেইং নিজের পথ থেকে সরে দাঁড়াতে অস্বীকৃতি জানালেন। নিজের সুবিধার জন্যই তিনি নিয়ম ভঙ্গ করলেন," বলছেন এই সাবেক সেনা কর্মকর্তা।

তবে সেনাবাহিনীতে মেজর হেইন থ ও'র মতো কর্মকর্তারা একেবারেই হাতেগোনা সংখ্যালঘু। বেশিরভাগ সৈনিক কিন্তু জেনারেল এবং তার অভ্যুত্থানকে সমর্থন করেন।

টাটমাডো এখন আগের চাইতে আরো বেশি করে তাদের নিজের চেহারায় ফিরে গেছে। মিয়ানমারে এই বাহিনীর কাজ-কর্ম আগের মতোই কঠোর গোপনীয়তায় ঢাকা। তারা মনে করে তারাই শ্রেষ্ঠ, নিজেদের ছাড়া বাকী কারো কাছে তারা জবাবদিহি করে না।

অথবা মিস্টার মার্সিয়েলের ভাষায়, "বাকি বিশ্ব তাদেরকে নিয়ে কি ভাবলো সেটা নিয়ে তারা মোটেই পরোয়া করে না।"

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত ১৬
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত ১৬
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
মেক্সিকোতে টানা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে ৪১ জনের প্রাণহানি
মেক্সিকোতে টানা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে ৪১ জনের প্রাণহানি
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
লিবিয়ায় দুই দিনে ৬১ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
লিবিয়ায় দুই দিনে ৬১ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
রেডিয়েশন থেরাপি নিচ্ছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন
রেডিয়েশন থেরাপি নিচ্ছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকা স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকা স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
ওয়াল স্ট্রিটে রেকর্ড পতন, ট্রাম্পের আমলে সবচেয়ে বড় ধস
ওয়াল স্ট্রিটে রেকর্ড পতন, ট্রাম্পের আমলে সবচেয়ে বড় ধস
সর্বশেষ খবর
আগামী দিনে বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ৩১ দফার ভিত্তিতে রাষ্ট্র পরিচালিত হবে: দুলু
আগামী দিনে বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ৩১ দফার ভিত্তিতে রাষ্ট্র পরিচালিত হবে: দুলু

৪৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যানসহ চারজন কারাগারে
গাইবান্ধায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যানসহ চারজন কারাগারে

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈষম্য থেকে আমাদের সবার 'সেফ এক্সিট' দরকার : ফারুক-ই-আজম
বৈষম্য থেকে আমাদের সবার 'সেফ এক্সিট' দরকার : ফারুক-ই-আজম

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ১২ হাজার ২৪ কোটি টাকা
১১ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ১২ হাজার ২৪ কোটি টাকা

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আন্তঃবাহিনী অ্যাথলেটিক্স প্রতিযোগিতার উদ্বোধন
আন্তঃবাহিনী অ্যাথলেটিক্স প্রতিযোগিতার উদ্বোধন

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ায় টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনাথে টাইফয়েডের টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন
বিশ্বনাথে টাইফয়েডের টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন

৩৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গুজব, অপতথ্য ও ডিপফেক রুখে দিতে তথ্য কর্মকর্তাদের কাজ করতে হবে : তথ্য সচিব
গুজব, অপতথ্য ও ডিপফেক রুখে দিতে তথ্য কর্মকর্তাদের কাজ করতে হবে : তথ্য সচিব

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় প্রতারণার মাধ্যমে ২৭ লাখ টাকা আত্মসাত, যুবক গ্রেপ্তার
বগুড়ায় প্রতারণার মাধ্যমে ২৭ লাখ টাকা আত্মসাত, যুবক গ্রেপ্তার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত চলছে: টুকু
নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত চলছে: টুকু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে ৬ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
রংপুরে ৬ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় টাইফয়েডের টিকাদান কর্মসূচি শুরু
মাগুরায় টাইফয়েডের টিকাদান কর্মসূচি শুরু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওভারপাস নির্মাণে ধীরগতি, চুয়াডাঙ্গায় ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
ওভারপাস নির্মাণে ধীরগতি, চুয়াডাঙ্গায় ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'
'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিশুদের টাইফয়েডের টিকাদান কর্মসূচি শুরু
চট্টগ্রামে শিশুদের টাইফয়েডের টিকাদান কর্মসূচি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষকদের আন্দোলন ছত্রভঙ্গ, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
শিক্ষকদের আন্দোলন ছত্রভঙ্গ, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরসহ ৪ জেলা থেকে ঢাকাগামী বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
শেরপুরসহ ৪ জেলা থেকে ঢাকাগামী বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে ৩ টার্মিনাল বিদেশিদের হাতে ছেড়ে দেওয়া হবে : নৌ সচিব
ডিসেম্বরের মধ্যে ৩ টার্মিনাল বিদেশিদের হাতে ছেড়ে দেওয়া হবে : নৌ সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছিনতাই চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার
ছিনতাই চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এ বছর ফিল্মফেয়ার জিতলেন যারা
এ বছর ফিল্মফেয়ার জিতলেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাতের অন্ধকারে নয়, আমরা স্বচ্ছ নির্বাচন উপহার দিতে চাই: সিইসি
রাতের অন্ধকারে নয়, আমরা স্বচ্ছ নির্বাচন উপহার দিতে চাই: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এবি পার্টি ১০০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করবে ১৬ অক্টোবর
এবি পার্টি ১০০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করবে ১৬ অক্টোবর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার শীর্ষ ধনীর হাতে এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী চার মাধ্যম
চার শীর্ষ ধনীর হাতে এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী চার মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'প্রাক-প্রাথমিক থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা নিজ বিদ্যালয়ে টিকা পাবে'
'প্রাক-প্রাথমিক থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা নিজ বিদ্যালয়ে টিকা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা
ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’
‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ
পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই

২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক
জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ
সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ
ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা
কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস
লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ
‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত
গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি
তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান
বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার
গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান
পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত
ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা
পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা
যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে জিডিপির ৫ শতাংশ শিক্ষা খাতে ব্যয় করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে জিডিপির ৫ শতাংশ শিক্ষা খাতে ব্যয় করা হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট
প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট

খবর

দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা
দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১০ লেন হচ্ছে না ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক
১০ লেন হচ্ছে না ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

নগর জীবন

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার
বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার

নগর জীবন

একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ
একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন
হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন

খবর

তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি
তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি

নগর জীবন

বন্দরের ট্যারিফ বৃদ্ধিতে উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ বৃদ্ধিতে উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু
খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু

খবর

ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা
ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে
নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে

নগর জীবন

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের

নগর জীবন

উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি
উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি

খবর

আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫
আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫

খবর

যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়
যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়

খবর

ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে
ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে

নগর জীবন

গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন
গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন

নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম

খবর

নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান
নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

সংগীত ও নাটক পরিবেশন
সংগীত ও নাটক পরিবেশন

নগর জীবন