শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:২১, বৃহস্পতিবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২২

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী ‘টাটমাডো’ কেন এত নিষ্ঠুর ও কুখ্যাত?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী ‘টাটমাডো’ কেন এত নিষ্ঠুর ও কুখ্যাত?

মিয়ানমারে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত অং সান সুচির সরকারকে এক বছর আগে উৎখাত করেছিল দেশটির সামরিক বাহিনী, যেটি টাটমাডো নামে পরিচিত। গত এক বছরে এই টাটমাডো অভ্যুত্থানবিরোধী বিক্ষোভ দমনে যেভাবে শিশুসহ শত শত বেসামরিক মানুষকে হত্যা করে, তা বিচলিত করেছে গোটা বিশ্বকে।

মিয়ানমারের নাগরিকদের জন্য এটি ছিল রাস্তায় নির্বিচার হত্যা এবং গ্রামগুলোতে রক্তাক্ত অভিযানের এক বছর। সামরিক বাহিনীর একের পর এক অভিযানে কীভাবে বিরোধীদের নির্যাতন এবং গণহারে হত্যা করা হয়েছে, অতি সম্প্রতি, ২০২১ সালের ডিসেম্বরে, বিবিসির এক অনুসন্ধানে তা ফাঁস হয়েছে।

২০২১ সালের ফেব্রুয়ারীতে সেনাবাহিনীর অভ্যুত্থানের পর মিয়ানমারে নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে দেড় হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে। এই তথ্য দিচ্ছে বার্মার একটি মানবাধিকার গ্রুপ, এসিস্টেন্ট অ্যাসোসিয়েশন ফর পলিটিক্যাল প্রিজনার্স (বার্মা)।

মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী কিভাবে এত ক্ষমতাশালী হয়ে উঠলো এবং এটি কেন এরকম নিষ্ঠুর এক বাহিনী।

টাটমাডো কারা?

বার্মিজ ভাষায় টাটমাডো মানে হচ্ছে 'সামরিক বাহিনী'। কিন্তু এটি এখন বার্মার বর্তমান সামরিক শাসকদের সমার্থক হয়ে উঠেছে। কারণ বার্মায় এই বাহিনী সাংঘাতিক ক্ষমতার অধিকারী এবং পৃথিবীজুড়ে তারা কুখ্যাত তাদের নিষ্ঠুরতার জন্য।

বার্মায় কিন্তু বহু শতাব্দী ধরেই রাজপরিবারগুলোর অধীনে স্থায়ী সামরিক বাহিনী ছিল। কিন্তু ঔপনিবেশিক ব্রিটিশ শাসকরা এসে এই সেনাবাহিনী ভেঙ্গে দেয়।

টাটমাডোর ইতিহাসের সঙ্গে জড়িয়ে আছে বার্মা ইন্ডিপেন্ডেন্স আর্মি বা বিআইএ'র ইতিহাস। একদল বিপ্লবী এই বাহিনীর গোড়াপত্তন করেন ১৯৪১ সালে, এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন অং সান, যাকে বহু বার্মিজ তাদের জাতির পিতা বলে মনে করেন। তিনি ছিলেন বার্মার ক্ষমতাচ্যূত নেত্রী অং সান সুচির পিতা।

বার্মা যখন ১৯৪৮ সালে বৃটেনের কাছ থেকে স্বাধীনতা অর্জন করে, তার কিছু আগে অং সান আততায়ীর গুলিতে নিহত হন। কিন্তু তার মৃত্যুর আগেই বার্মা ইন্ডিপেন্ডেন্স আর্মি বা বিআইএ দেশের অন্যান্য এলাকার মিলিশিয়া বাহিনী গুলোর সঙ্গে যুক্ত হয়ে একটি জাতীয় সশস্ত্র বাহিনী গঠনের কাজ শুরু করে। স্বাধীনতার পর এই বাহিনীকেই টাটমাডো বলে পরিচিত বাহিনীতে রূপান্তরিত করা হয়।

মিয়ানমারে এই সামরিক বাহিনীকে বেশ উচ্চ মর্যাদার সঙ্গে দেখা হয়। বার্মায় অনেক মানুষের জীবনের লক্ষ্যই থাকে সেনাবাহিনীতে যোগ দেয়া। তবে সামরিক অভ্যুত্থানের পর এই মোহ কিছুটা কেটে গেছে বলে মনে হচ্ছে।

"আমি সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়েছিলাম, কারণ আমি চেয়েছিলাম আমার হাতে বন্দুক থাকবে, আমি যুদ্ধক্ষেত্রে যাব এবং যুদ্ধ করব। আমি অ্যাডভেঞ্চার পছন্দ করি এবং দেশের জন্য আত্মত্যাগ করবো, এরকম একটা লক্ষ্য আমার ভেতরে কাজ করেছিল," বলছিলেন লিন টেট অং*, সামরিক বাহিনীর এক সাবেক ক্যাপ্টেন।

কিন্তু তিনি সেনাবাহিনী ত্যাগ করে এখন বার্মার অসহযোগ আন্দোলনে (সিভিল ডিসওবিডিয়েন্স মুভমেন্ট বা সিডিএম) যোগ দিয়েছেন।

গত বছরের অভ্যুত্থানের পর এর বিরুদ্ধে যে প্রতিবাদ শুরু হয়েছিল, তখন সিডিএম গঠিত হয়। এতে যোগ দিয়েছেন অনেক ডাক্তার, নার্স, ট্রেড ইউনিয়ন কর্মী এবং সমাজের বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার বহু মানুষ।

"কিন্তু এখন আমি সেনাবাহিনীতে যোগ দেওয়ার ব্যাপারটা নিয়ে লজ্জাবোধ করি। এই প্রতিষ্ঠানের ব্যাপারে আমরা আসলে ভুল করেছিলাম। শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভকারীদের ওপর নিষ্ঠুরভাবে আক্রমণ করা হয়েছে, তাদের উপর বোমা ফেলা হয়েছে, প্রাণঘাতী আক্রমণ চালানো হয়েছে, গুপ্তস্থান থেকে গুলি চালানো হয়েছে। এরকম টাটমাডো তো আমরা চাইনি। সেজন্যই আমি এখন সিডিএমে যোগ দিয়েছি", বলছেন তিনি।

দেশের ঐক্যের প্রতীক

মিয়ানমারে একশো তিরিশটির বেশি জাতিগোষ্ঠী রয়েছে, তবে এখানে সংখ্যাগরিষ্ঠ হচ্ছে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী বামার জনগোষ্ঠী।

বার্মার সমাজের অভিজাত শ্রেণি কিন্তু এই বামারদের নিয়ে গঠিত। আর সেনাবাহিনী নিজেদেরকে দেখে সমাজের এই অভিজাত অংশের আরো অভিজাত শ্রেণী হিসেবে।

মিয়ানমারের আধুনিক ইতিহাসের সঙ্গে টাটমাডোর ইতিহাস জড়িয়ে আছে ওতপ্রোতভাবে। এই বাহিনী নিজেদেরকে বার্মার প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে তুলে ধরে এবং প্রায়শই বলে থাকে যে বার্মা বলতে যা বোঝায় সেটা আসলে তারাই।

"তাদের উগ্র জাতীয়তাবাদী আদর্শের মধ্যে এই ধারণাটা কিন্তু গভীরভাবে প্রোথিত", বলছেন গোয়েন রবিনসন, যিনি ব্যাংককের চুলালংকর্ন ইউনিভার্সিটির একজন গবেষক।

"টাটমাডো সব সময় বার্মার জাতিগত সংখ্যালঘু মানুষদেরকে একটা হুমকি হিসেবে দেখেছে। বার্মায় সংখ্যালঘু জাতিগুলোর নিজস্ব একটা আলাদা জায়গা বেছে নেয়ার কোনো অধিকার নেই। এদেরকে দেখা হয়েছে সেই ধরনের কিছু গোষ্ঠী হিসেবে, যারা বার্মার ঐক্য এবং স্থিতিশীলতাকে উল্টে দিতে চায়। এদেরকে হয় নিশ্চিহ্ন করতে হবে, অথবা বশে আনতে হবে।"

এর পরিণামে যেটা দাঁড়িয়েছে, তা হলো, কয়েক দশক ধরে আসলে বার্মায় ডজনে ডজনে ছোটখাট গৃহযুদ্ধ চলছে।

মিয়ানমার জুড়ে আছে অনেক সশস্ত্র জাতিগত মিলিশিয়া গোষ্ঠী। প্রতিদ্বন্দ্বী এই গোষ্ঠীগুলো স্ব স্ব জাতিগোষ্ঠীর আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকারের জন্য লড়াই করছে, এরা বার্মিজ রাষ্ট্রযন্ত্রের কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ থেকে বেরিয়ে যেতে চায়।

এর ফলে, বার্মার সামরিক বাহিনী সব সময় একটা-না-একটা লড়াইয়ে জড়িয়ে আছে। অনেক সময় একই সঙ্গে হয়তো তাদের লড়তে হচ্ছে অনেকগুলো ফ্রন্টে।

সত্যি কথা বলতে কি, বার্মার সেনাবাহিনী যে এই মিলিশিয়া গোষ্ঠীরগুলোর বিরুদ্ধে ক্রমাগত লড়াইয়ে জড়িয়ে আছে, সে কারণে অনেক পর্যবেক্ষক মনে করেন, বিশ্বে সবচাইতে দীর্ঘ সময় ধরে গৃহযুদ্ধ চলছে আসলে মিয়ানমারে।

মিজ রবিনসন বলছেন, এর পরিণামে টাটমাডো এমন একটা নিষ্ঠুর যুদ্ধ মেশিনে পরিণত হয়েছে, যারা যে কোনো নির্দেশ রোবটের মত পালন করে।

একের পর এক যুদ্ধের পরিণামে সৈনিকরা এতটাই নির্দয় হয়ে উঠেছে যে, নিজের দেশের ভেতরেই নিজের দেশের লোকদের হত্যায় তারা অভ্যস্ত হয়ে উঠেছে।

কিছু জাতিগত সংখ্যালঘু, যেমন রোহিঙ্গা মুসলিমরা টাটমাডোর সবচাইতে বেশি নৃশংসতার শিকার হয়েছে। তবে এখন শত শত বিক্ষোভকারীও সামরিক বাহিনীর হাতে নিহত হচ্ছে, যার মধ্যে অনেক বামার বৌদ্ধও আছে।

"একটি গোঁড়া ধর্মান্ধ গোষ্ঠীর মতো"

মিজ রবিনসনের মতে, বার্মার সামরিক বাহিনী টাটমাডো প্রত্যেককেই একজন সম্ভাব্য বিদ্রোহী বলে বিবেচনা করে। "এরা বিক্ষোভকারীদেরকে দেখে বিশ্বাসঘাতক হিসেবে।"

সৈনিকদের কাজের সময় অনেক দীর্ঘ, আর এরা সমাজের বাকি অংশ থেকে অনেকটা বিচ্ছিন্ন জীবন-যাপন করে। এর ফলে তাদের মধ্যে এই ধরনের দৃষ্টিভঙ্গি আরও বদ্ধমূল হয়ে ওঠে। এদের রাখা হয় কিছু বিচ্ছিন্ন কম্পাউন্ডের মধ্যে, যেখানে তাদের এবং তাদের পরিবারের উপর কড়া নজর রাখা হয়। সেখানে তাদেরকে দিনে-রাতে সামরিক প্রোপাগান্ডা দিয়ে মগজ ধোলাই করা হয়, বলছেন বিশেষজ্ঞ এবং সাবেক সেনা কর্মকর্তারা।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর ফলে সেনাবাহিনীর সদস্যদের মধ্যে এরকম একটা বোধ গড়ে উঠে যে তারা সবাই আসলে একই পরিবারের অংশ। এমনকি সামরিক অফিসারদের সন্তানদেরও বিয়ে হয় অন্য কোন অফিসারের সন্তানের সঙ্গে।

"মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে অনেক সময় একটি 'রিলিজিয়াস কাল্ট' বা গোঁড়া ধর্মান্ধ গোষ্ঠীর সঙ্গে তুলনা করা হয়" বলছেন মিজ রবিনসন। "এদের সঙ্গে বাইরের লোকজনের আসলে সেরকম কোন মেলা-মেশা নেই।"

সেনাবাহিনী থেকে পালিয়ে সিভিল ডিসওবিডিয়েন্স মুভমেন্টে বা সিডিএমে যোগ দেয়া এক সৈনিকও এরকম কথাই বললেন।

"এই সৈনিকরা এত দীর্ঘ সময় ধরে সামরিক বাহিনীতে আছে যে, কেবল একটা ভাষাই তারা বোঝে, সেটি হচ্ছে সেনাবাহিনীর ভাষা। সেনাবাহিনীর বাইরে সারাদেশে আর কী ঘটছে, তার কিছুই জানেনা।"

টাটমাডোকে বার্মায় বিভিন্ন সংখ্যালঘু জাতি-গোষ্ঠীর মিলিশিয়া বাহিনীর বিরুদ্ধে অনবরত নিষ্ঠুর লড়াই চালাতে হলেও এরকম সংঘাত কিন্তু তাদের জন্য বেশ লাভজনক একটা ব্যাপার।

সামরিক বাহিনী বিভিন্ন বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সঙ্গে যেসব যুদ্ধবিরতি চুক্তি করেছে, তার মাধ্যমে কিন্তু তারা মূল্যবান পাথর, তেল এবং গ্যাসের মত মূল্যবান সম্পদের নিয়ন্ত্রণ হাতিয়ে নিয়েছে। এসব সম্পদ থেকে প্রাপ্ত আয়, যা অনেক সময় বৈধ, অনেক সময় অবৈধ- তা ছিল কয়েক দশক ধরে সামরিক বাহিনী আয়ের একটা বড় উৎস।

বার্মার অর্থনীতির নানা খাতে সামরিক বাহিনী বিপুল বিনিয়োগ করেছে। তাদের বড় বড় শিল্পগোষ্ঠীর বিনিয়োগ আছে ব্যাংকিং এবং পর্যটন থেকে শুরু করে বিয়ারের ব্যবসা পর্যন্ত- সবকিছুতে।

অর্থনীতির উপর তাদের এই ব্যাপক নিয়ন্ত্রণের কারণে বার্মায় সেনাবাহিনীর বিরোধী কিন্তু সবাই নয়। সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে নৃশংসতার অভিযোগ সত্ত্বেও অনেক রক্ষণশীল ব্যবসায়ী ব্যবসা বাগানোর জন্য সেনাবাহিনীর সঙ্গে হাত মেলায়।

কিন্তু বছরের পর বছর ধরে চলা দুর্নীতি আর অর্থনৈতিক অব্যবস্থাপনার ফলে জনমত কিন্তু একসময় সাংঘাতিকভাবে সামরিক নেতৃত্বের বিপক্ষে চলে যায়। অং সান সুচির নেতৃত্বে তারা গণতান্ত্রিক শাসনের পক্ষে অবস্থান নেয় এবং ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি সম্প্রতিক নির্বাচনগুলোতে বিপুলভাবে জয়ী হয়।

রাষ্ট্রের ভেতরে আর একটি রাষ্ট্র

টাটমাডোকে ঘিরে, তাদের চিন্তাভাবনাকে ঘিরে অনেক ধরনের রহস্য আছে। "এটি আসলে রাষ্ট্রের ভেতরে আর একটি রাষ্ট্র", বলছেন স্কট মার্সিয়েল, যিনি ২০২০ সাল পর্যন্ত মিয়ানমারে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ছিলেন।

"এরা সমাজের অন্য সব অংশের সঙ্গে মেলামেশা করে না। এমন এক বিরট গহ্বরে এরা নিজেদের আটকে রেখেছে, যেখানে তারা কেবল নিজেদের কথার প্রতিধ্বনি শুনতে পায়। সেখানে তারা সারাক্ষণ পরস্পরকে বলছে, তারা কত গুরুত্বপূর্ণ লোক। তারা মনে করে তারাই একমাত্র দেশটাকে এক রাখতে পারে এবং তারা ক্ষমতায় না থাকলে কিভাবে বার্মা খন্ড-বিখন্ড হয়ে যাবে", বলছেন স্কট মার্সিয়েল।

উদাহারণ হিসেবে সমালোচকরা গত বছরের মার্চে রাজধানী নেপিড'তে এক চোখ ধাঁধানো সামরিক কুচকাওয়াজ এবং নৈশভোজের কথা উল্লেখ করছেন। সেনা অভ্যুত্থানের পর দেশ জুড়ে শুরু হওয়া বিক্ষোভে যখন প্রায় একশো বেসামরিক মানুষকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে, তার পর মার্চে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

তবে নীচের স্তরের সৈনিকরা বলছেন, এরকম ভ্রাতৃত্ববোধ কেবল সেনাবাহিনীর উচ্চ পর্যায়ে সীমাবদ্ধ।

"সেনাবাহিনীর উচ্চপর্যায়ের অফিসাররা খুবই ধনী এবং তারা তাদের এই সম্পদের ভাগ কিন্তু নিচের স্তরের লোকজনকে দেয় না" বলছেন মেজর হেইন থ ও’, সেনাবাহিনীর এক সাবেক কর্মকর্তা।

"আমি যখন টাটমাডোতে যোগ দেই, তখন আমি ভেবেছিলাম আমি হয়তো আমার দেশের সীমান্ত পাহারা দেব, দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করবো। কিন্তু পরিবর্তে আমি দেখলাম সেনাবাহিনীতে নীচের স্তরের অফিসারদের কোন সন্মান নেই, তাদেরকে বরং উর্ধ্বতন অফিসাররা হেনস্থা করে।"

সেনাবাহিনীর শীর্ষ অধিনায়ক হচ্ছেন অভ্যুত্থানের নেতা জেনারেল মিন অং লেইং। শেষ পর্যন্ত তার নির্দেশই সবাইকে মানতে হয়।

তবে পর্যবেক্ষকরা বলছেন, সাধারণত একজন সামরিক শাসককে ঘিরে যে ধরনের অন্ধ ভক্তি থাকে, জেনারেল মিন অং লেইং ঠিক সেধরণের ব্যক্তিত্ব নন।

সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত মিস্টার মার্সিয়েল বলছেন, "জেনারেল মিন অং লেইংকে মূল সমস্যা বলে ধরা হলে সেটা ভুল করা হবে। আমার মনে হয় মিয়ানমারের সেনাবাহিনী যে ধরণের প্রতিষ্ঠান এবং এই সেনাবাহিনীর মধ্যে যে ধরনের সংস্কৃতি চালু আছে, সেটাই মূল সমস্যা। এই জেনারেল হচ্ছেন তারই একটা প্রোডাক্ট।"

"আমি আমার কর্ম জীবনে যত ধরনের প্রতিষ্ঠান দেখেছি, সম্ভবত তার মধ্যে আর কোন প্রতিষ্ঠানে এটির লোকজন নিজেদেরকে কিভাবে দেখে এবং অন্যরা তাদেরকে কিভাবে দেখে, তার মাঝে এত বেশি দূরত্ব আর চোখে পড়েনি।"

মেজর হেইন থ ও বিবিসি বার্মিজকে জানিয়েছেন, যখন জেনারেল মিন অং লেইং অভ্যুত্থান ঘটিয়েছিলেন, তখন তিনি তার বাহিনীর সমর্থন পেয়েছেন। কারণ এর আগে তিনি সেনাবাহিনীকে আধুনিক অস্ত্র-শস্ত্রে এবং নতুন ইউনিফর্মে সুসজ্জিত করেন।

"কিন্তু যখন তার মেয়াদ শেষ হলো, তিনি নিজেই তার মেয়াদ বাড়িয়ে নিলেন। তার চাইতেও কিন্তু অনেক ভালো অধিনায়ক ছিলেন, কিন্তু জেনারেল মিন অং লেইং নিজের পথ থেকে সরে দাঁড়াতে অস্বীকৃতি জানালেন। নিজের সুবিধার জন্যই তিনি নিয়ম ভঙ্গ করলেন," বলছেন এই সাবেক সেনা কর্মকর্তা।

তবে সেনাবাহিনীতে মেজর হেইন থ ও'র মতো কর্মকর্তারা একেবারেই হাতেগোনা সংখ্যালঘু। বেশিরভাগ সৈনিক কিন্তু জেনারেল এবং তার অভ্যুত্থানকে সমর্থন করেন।

টাটমাডো এখন আগের চাইতে আরো বেশি করে তাদের নিজের চেহারায় ফিরে গেছে। মিয়ানমারে এই বাহিনীর কাজ-কর্ম আগের মতোই কঠোর গোপনীয়তায় ঢাকা। তারা মনে করে তারাই শ্রেষ্ঠ, নিজেদের ছাড়া বাকী কারো কাছে তারা জবাবদিহি করে না।

অথবা মিস্টার মার্সিয়েলের ভাষায়, "বাকি বিশ্ব তাদেরকে নিয়ে কি ভাবলো সেটা নিয়ে তারা মোটেই পরোয়া করে না।"

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ১ কোটি ৫৬ লাখ রুপির স্বর্ণ জব্দ
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ১ কোটি ৫৬ লাখ রুপির স্বর্ণ জব্দ
সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট
সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ের সিইওর পদ ছাড়ছেন ওয়ারেন বাফেট
বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ের সিইওর পদ ছাড়ছেন ওয়ারেন বাফেট
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
দক্ষিণ লেবাননে একাধিক ইসরায়েলি ড্রোন হামলা
দক্ষিণ লেবাননে একাধিক ইসরায়েলি ড্রোন হামলা
সৌরজগত অন্বেষণে রাশিয়াকে স্বাগত জানাবে নাসা
সৌরজগত অন্বেষণে রাশিয়াকে স্বাগত জানাবে নাসা
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
সর্বশেষ খবর
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

নীলফামারী প্রেসক্লাবের উদ্যোগে রক্তের গ্রুপ নির্ণয়
নীলফামারী প্রেসক্লাবের উদ্যোগে রক্তের গ্রুপ নির্ণয়

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক শিক্ষার উন্নতি না হলে অদক্ষ লোক তৈরি হবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা
প্রাথমিক শিক্ষার উন্নতি না হলে অদক্ষ লোক তৈরি হবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শার্শায় ১০ স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারি আটক
শার্শায় ১০ স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারি আটক

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমি অফিসার্স কল্যাণ সমিতি কুমিল্লার নতুন কমিটি
ভূমি অফিসার্স কল্যাণ সমিতি কুমিল্লার নতুন কমিটি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে সাজা ভোগ করা শিশুসহ ১০ বাংলাদেশিকে ‘পুশব্যাক’ বিএসএফ’র
ভারতে সাজা ভোগ করা শিশুসহ ১০ বাংলাদেশিকে ‘পুশব্যাক’ বিএসএফ’র

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে ডাকাতিকালে আটক ১
আড়াইহাজারে ডাকাতিকালে আটক ১

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শামা ওবায়েদের গাড়িবহরে হামলা: ফরিদপুরে ১৮ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী কারাগারে
শামা ওবায়েদের গাড়িবহরে হামলা: ফরিদপুরে ১৮ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী কারাগারে

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির ঈদের জন্য পশু আমদানি করা হবে না: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
কোরবানির ঈদের জন্য পশু আমদানি করা হবে না: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

যেসব কারণে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের সম্ভাবনা এখনো সুদূর-পরাহত, জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
যেসব কারণে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের সম্ভাবনা এখনো সুদূর-পরাহত, জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমগুলোর ১৫ বছরের কার্যকলাপ নিয়ে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং দরকার: তথ্য উপদেষ্টা
গণমাধ্যমগুলোর ১৫ বছরের কার্যকলাপ নিয়ে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং দরকার: তথ্য উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘দেশে সবচেয়ে বড় সাইবার হামলার আশঙ্কা আছে’
‘দেশে সবচেয়ে বড় সাইবার হামলার আশঙ্কা আছে’

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভ্যানের চাপায় প্রাণ গেল শিশুর
ভ্যানের চাপায় প্রাণ গেল শিশুর

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ১ কোটি ৫৬ লাখ রুপির স্বর্ণ জব্দ
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ১ কোটি ৫৬ লাখ রুপির স্বর্ণ জব্দ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বজ্রপাতের দুর্ঘটনা এড়াতে আশ্রয়ণের বাসিন্দাদের নিয়ে শুভসংঘের সচেতনতা সভা
বজ্রপাতের দুর্ঘটনা এড়াতে আশ্রয়ণের বাসিন্দাদের নিয়ে শুভসংঘের সচেতনতা সভা

৫১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

তিস্তা নদীর তীর সংরক্ষণ ৪৫ কিলোমিটার ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১০ পয়েন্ট ঝুঁকিপূর্ণ
তিস্তা নদীর তীর সংরক্ষণ ৪৫ কিলোমিটার ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১০ পয়েন্ট ঝুঁকিপূর্ণ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন বেড়েছে
সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সুন্দর পিচাইয়ের নিরাপত্তায় বছরে কত অর্থ ব্যয় করে গুগল
সুন্দর পিচাইয়ের নিরাপত্তায় বছরে কত অর্থ ব্যয় করে গুগল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে মাদকসহ দুই কারবারি গ্রেফতার
রাজধানীতে মাদকসহ দুই কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিএনপি সংবাদপত্রের স্বাধীনতার জন্য সবচেয়ে বেশি কাজ করেছে’
‘বিএনপি সংবাদপত্রের স্বাধীনতার জন্য সবচেয়ে বেশি কাজ করেছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় মানবপাচার রোধে করণীয় শীর্ষক কর্মশালা
কলাপাড়ায় মানবপাচার রোধে করণীয় শীর্ষক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজেকেও ছাপিয়ে যাচ্ছেন কোহলি
নিজেকেও ছাপিয়ে যাচ্ছেন কোহলি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে বিএসআরএম স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং উদ্বোধন
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে বিএসআরএম স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশে কত তাড়াতাড়ি নির্বাচন, জানতে চেয়েছে রাশিয়া : আমীর খসরু
বাংলাদেশে কত তাড়াতাড়ি নির্বাচন, জানতে চেয়েছে রাশিয়া : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁওয়ে নার্সিং শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
ঠাকুরগাঁওয়ে নার্সিং শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ট্রেন থেকে পড়ে কিশোরের মৃত্যু
কুমিল্লায় ট্রেন থেকে পড়ে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে আগুন, বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে আগুন, বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসা ব্যয় বহনে বছরে গরিব হচ্ছে ৫০ লাখ মানুষ : বিএমইউ উপাচার্য
চিকিৎসা ব্যয় বহনে বছরে গরিব হচ্ছে ৫০ লাখ মানুষ : বিএমইউ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

পাটগ্রামে সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু
পাটগ্রামে সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া
তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান
ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল
কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি
চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন
কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’
‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প
পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম
সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম
আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য
পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ
রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা
সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ
চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান
মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবেশবান্ধব গ্রিন রেলওয়ের জন্য সাড়ে ৯৩ কোটি টাকার প্রকল্প
পরিবেশবান্ধব গ্রিন রেলওয়ের জন্য সাড়ে ৯৩ কোটি টাকার প্রকল্প

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে শিয়ালের মাংস বিক্রি, ৬ মাসের কারাদণ্ড
ফেনীতে শিয়ালের মাংস বিক্রি, ৬ মাসের কারাদণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়
সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়

প্রথম পৃষ্ঠা

আপাতত হার্ডলাইন নয়
আপাতত হার্ডলাইন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি
বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি

শোবিজ

আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা
আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতি-মানুষ মুখোমুখি
হাতি-মানুষ মুখোমুখি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র
ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে
গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইভিএমে এখনো জটিলতা
ইভিএমে এখনো জটিলতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে

রকমারি

পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন
পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি
আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়
অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা
যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা

দেশগ্রাম

বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!
বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা
ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা
অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়
বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন
ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য
লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ দিতে নিষেধ করেছিলাম
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ দিতে নিষেধ করেছিলাম

মাঠে ময়দানে

কাতার সফরে সেনাপ্রধান
কাতার সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমীর আক্ষেপ
মৌসুমীর আক্ষেপ

শোবিজ

সরকার নির্বাচন চায় না
সরকার নির্বাচন চায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা
সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা

দেশগ্রাম

ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার
ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু
নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু

খবর

মঞ্চ মাতালেন কাঙালিনী সুফিয়া
মঞ্চ মাতালেন কাঙালিনী সুফিয়া

শোবিজ