শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৬, শুক্রবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২২

রাশিয়া-ইউক্রেন শস্য রপ্তানির কেন্দ্রে রয়েছেন যে রুশ ধনকুবের!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
রাশিয়া-ইউক্রেন শস্য রপ্তানির কেন্দ্রে রয়েছেন যে রুশ ধনকুবের!

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের মাঝে বর্তমানে দিমিত্রি মাজপিনের প্রতিষ্ঠিত সার ব্যবসার সাম্রাজ্যই আলোচনার কেন্দ্রে। ধনকুবের এই ব্যবসায়ীর ক্রেমলিনে প্রভাব এবং কৃষ্ণসাগর দিয়ে শস্য রপ্তানির আন্তর্জাতিক সমঝোতায় তার ভূমিকাও বেশ গুরুত্বপূর্ণ। 

ভলগা নদী থেকে ইউক্রেনের ওডেসা বন্দর পর্যন্ত চলে গেছে এক দীর্ঘ অ্যামোনিয়াবাহী পাইপলাইন। এরপর তা জাহাজে করে রপ্তানি করা হয়। এই অ্যামোনিয়া উৎপাদন করে মাজপিনের সাথে সংশ্লিষ্ট একটি কোম্পানি। ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর বন্ধ করে দেওয়া হয় এ পাইপলাইন। এদিকে যুদ্ধের কারণে বিশ্ববাজারে খাদ্য সরবরাহ ব্যাপকভাবে ব্যাহত হয়। তখন জাতিসংঘ ও তুরস্কের মধ্যস্ততায় কৃষ্ণসাগর দিয়ে শস্য রপ্তানির চুক্তি হয়। ১৯ নভেম্বর চুক্তিটির মেয়াদ শেষ হবে। এটি পুনঃনবায়ন করার অন্যতম শর্ত হিসেবে- অ্যামোনিয়াবাহী পাইপলাইনটি সচলের দাবি করেছে রাশিয়া। 

এর আগে রাশিয়া, জাতিসংঘ, তুরস্ক ও ইউক্রেনের মধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তির আওতায়–যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেন থেকে ১ কোটি টনের বেশি খাদ্যশস্য বৈশ্বিক রপ্তানি বাজারে আনা গেছে। আগস্টে কার্যকর হওয়া এ সমঝোতার মাধ্যমে বিশ্ববাজারে গম ও ভুট্টার মতো প্রধান শস্যের ঘাটতি মোকাবিলার লক্ষ্য নেওয়া হয়, যাতে দরিদ্র দেশে খাদ্য সংকট আরও তীব্র না হয়। 

চুক্তিটির মেয়াদ বৃদ্ধিও সম্পন্ন হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৭ নভেম্বর) শুভ সংবাদটি জানান, জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস। ইউক্রেনের বন্দর দিয়ে দেশটির খাদ্যশস্য বিশ্ববাজারে রপ্তানি চুক্তির মেয়াদ বাড়ানোয়- তিনি সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষকে অভিনন্দন জানান।

তবে চুক্তিটির অন্যতম শর্ত হিসেবে রাশিয়া থেকে খাদ্য রপ্তানিকেও বাধামুক্ত করার দাবি করেছে মস্কো। এদিকে, চুক্তিটি নবায়নের মাধ্যমে পাইপলাইনটি সচল করা হচ্ছে কিনা– সে সম্পর্কে তাৎক্ষনিকভাবে জানা যায়নি। জাতিসংঘের নিযুক্ত রাশিয়ার প্রতিনিধির বরাতে এনিয়ে আরও আলোচনা চলছে বলে চুক্তি নবায়নের আগে বুধবারেই জানায় রুশ বার্তাসংস্থা– রিয়া নভোস্তি। অ্যামোনিয়া রপ্তানি বেশ স্পর্শকাতর হওয়ায় এই আলোচনা আরও কিছুদিন চলতে পারে। আর শর্তটি না মানলে রাশিয়ার তরফ থেকে চুক্তি থেকে সরে যাওয়ার ঝুঁকিও রয়েছে। 

অ্যামোনিয়া অত্যন্ত দাহ্য ও বিস্ফোরক জাতীয় হওয়ায় যুদ্ধকালে পাইপলাইনটি সচল করা বেশ ঝুঁকিপূর্ণ। পুনরায় চালু করতে হলে উভয় পক্ষের মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের আস্থা তৈরি হতে হবে। পাইপলাইনটি যুদ্ধের আগুনে পুড়বে না- এই নিশ্চয়তা একে-অপরকে দিতে হবে কিয়েভ ও মস্কোর। এই পদক্ষেপ যেন নিরাপদ হয় এবং দরিদ্র বিশ্বের কল্যাণে আসে– সে সম্পর্কে তাদের মধ্যে বোঝাপড়াও থাকতে হবে বলে মনে করেন চিন্তক সংস্থা- চ্যাথাম হাউজের 'ইমার্জিং রিস্ক' শাখার গবেষণা পরিচালক টিম বেন্টন। 

শস্য রপ্তানির আলোচনার সময় রাশিয়া গুরুত্ব দেয় অ্যামোনিয়া পাইপলাইনটি সচল করার ওপর। এতে লাভবান হবে তোগলিয়াত্তাজট পিজিএসসি। একইসঙ্গে, ইউরোপের বন্দরগুলোতে উরালচেম জেএসসি'র আটকে রাখা ৩ লাখ টন সারের চালান ছেড়ে দেওয়ার দাবি তোলে মস্কো। সরকারের এই দাবিতে, বেশ বিস্মিত হন রাশিয়ার সার শিল্পের শীর্ষ নির্বাহীরা। কারণ, আলোচিত দুটি কোম্পানিতেই রয়েছে মাজপিনের মালিকানা। এবিষয়ে জানতে উরালচেম, তোগলিয়াত্তাজট এবং মাজপিনের প্রতিনিধিদের সাথে যোগাযোগ করে ব্লুমবার্গ। কিন্তু, তারা কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।

ইউরোপে জাহাজে করে সার রপ্তানির ক্ষেত্রে ইউক্রেনের ওডেসা পর্যন্ত বিস্তৃত পাইপলাইনটি চালু হওয়া অতি-জরুরি তোগলিয়াত্তাজট- এর জন্য। কারণ এখান থেকেই সারের চালান তারা ইউরোপে পাঠাত। তবে ১৩ বছর বাণিজ্যিক বিরোধ চলার পর– আদালতের রায়ে ইউক্রেনে আগ্রাসন শুরুর স্বল্পসময় আগে তোগলিয়াত্তাজট এর নিয়ন্ত্রণ পান মাজপিন। 

কোম্পানিটিতে প্রথমে সামান্য বিনিয়োগ করেছিলেন মাজপিন। পরে কোম্পানির তৎকালীন ব্যবস্থাপকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ উঠলে- তাদের অপসারণ করা হয়। কাউকে কাউকে তাদের অনুপস্থিতিতে কারাদণ্ডও দেন আদালত।  

এক বছর আগে নিজেদের দেওলিয়া ঘোষণা করেন তোগলিয়াত্তাজট এর সাবেক মালিকেরা। ওই বছরের (২০২১ সালের) ফেব্রুয়ারিতে দুই দফায় কোম্পানির ৭১ শতাংশ মালিকানা কিনে নিতে সক্ষম হয় মাজপিনের ফার্মগুলো। এই অধিগ্রহণের মাধ্যমে মাজপিনের কোম্পানিগুলোর সার উৎপাদন ক্ষমতা ৩০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে যায়। কিন্তু, পাইপলাইনটি ছাড়া এই সক্ষমতা বৃদ্ধি নিষ্ফল হয়ে পড়েছে। 

ইউক্রেনে অভিযান শুরুর আগে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সাথে দেশটির অল্প যে কয়েকজন ব্যবসায়ী সাক্ষাতের সুযোগ পান তাদের মধ্যে ছিলেন মাজপিনও। 

ধনাঢ্য এই ব্যবসায়ীর মোট সম্পদ প্রায় ৯০ কোটি ডলার বলে প্রাক্কালন করা হয়েছে ব্লুমবার্গের বিলিয়নেয়ার ইনডেক্সে। তার সাথে রয়েছে স্বদেশের শীর্ষ কর্মকর্তাদের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক। এদের মধ্যে আছেন, রসটেক স্টেট কর্পোরেশনের প্রধান এবং উরালকালির সাবেক চেয়ারম্যান সের্গেই চেমেজভ। পুতিন পূর্ব জার্মানির ড্রেসডেনে কেজিবির এজেন্ট থাকার সময়–চেমেজভ তার সহকর্মী ছিলেন।  

মাজপিনের জন্ম সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের বেলারুশে। তিনি সামরিক স্কুল থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন। ১৯৮০'র দশকে একজন সামরিক দোভাষী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন আফগানিস্তানে। 

বেসামরিক জীবনে ফিরে ব্যাংকিং খাতে যোগ দেন। কিছুদিন চাকরি করেন তেল কোম্পানি টিএনকে'তে। ২০০০ এর দশকের শুরুতে মাজপিনের উত্থান হতে থাকে। এসময় তিনি দেশটির সর্ববৃহৎ পেট্রোকেমিক্যাল হোল্ডিং সিবুর- এর প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তার সাহায্যেই কোম্পানিটির সম্পদের ওপর নিয়ন্ত্রণ ফিরে পায় রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা– গ্যাজপ্রম। এসময়েই অ্যামোনিয়া প্রস্তুতকারক কোম্পানিগুলোর শেয়ার কেনা শুরু করেন মাজপিন। এবং ২০০৭ সালে প্রতিষ্ঠা করেন উরালচেম।

তবে ২০১৩ সালের আগপর্যন্ত টাইকুনদের কাতারে উঠে আসেননি তিনি। এবছর পটাশ উৎপাদক উরালকালির কিছু অংশ কিনে নেন। এসময় প্রমাণ মিলেছিল তার রাজনৈতিক প্রভাবের। কারণ, এই ক্রয়ের জন্য দরকারি ৪৫০ কোটি ডলার ঋণ বিনা বাক্যব্যয়ে দেয় রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক- ভিটিবি। 


সূত্র: ব্লুমবার্গ

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত ১৬
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত ১৬
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
মেক্সিকোতে টানা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে ৪১ জনের প্রাণহানি
মেক্সিকোতে টানা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে ৪১ জনের প্রাণহানি
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
লিবিয়ায় দুই দিনে ৬১ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
লিবিয়ায় দুই দিনে ৬১ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
রেডিয়েশন থেরাপি নিচ্ছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন
রেডিয়েশন থেরাপি নিচ্ছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকা স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকা স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
ওয়াল স্ট্রিটে রেকর্ড পতন, ট্রাম্পের আমলে সবচেয়ে বড় ধস
ওয়াল স্ট্রিটে রেকর্ড পতন, ট্রাম্পের আমলে সবচেয়ে বড় ধস
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যানসহ চারজন কারাগারে
গাইবান্ধায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যানসহ চারজন কারাগারে

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈষম্য থেকে আমাদের সবার 'সেফ এক্সিট' দরকার : ফারুক-ই-আজম
বৈষম্য থেকে আমাদের সবার 'সেফ এক্সিট' দরকার : ফারুক-ই-আজম

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ১২ হাজার ২৪ কোটি টাকা
১১ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ১২ হাজার ২৪ কোটি টাকা

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আন্তঃবাহিনী অ্যাথলেটিক্স প্রতিযোগিতার উদ্বোধন
আন্তঃবাহিনী অ্যাথলেটিক্স প্রতিযোগিতার উদ্বোধন

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ায় টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনাথে টাইফয়েডের টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন
বিশ্বনাথে টাইফয়েডের টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন

৩৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গুজব, অপতথ্য ও ডিপফেক রুখে দিতে তথ্য কর্মকর্তাদের কাজ করতে হবে : তথ্য সচিব
গুজব, অপতথ্য ও ডিপফেক রুখে দিতে তথ্য কর্মকর্তাদের কাজ করতে হবে : তথ্য সচিব

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় প্রতারণার মাধ্যমে ২৭ লাখ টাকা আত্মসাত, যুবক গ্রেপ্তার
বগুড়ায় প্রতারণার মাধ্যমে ২৭ লাখ টাকা আত্মসাত, যুবক গ্রেপ্তার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত চলছে: টুকু
নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত চলছে: টুকু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে ৬ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
রংপুরে ৬ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় টাইফয়েডের টিকাদান কর্মসূচি শুরু
মাগুরায় টাইফয়েডের টিকাদান কর্মসূচি শুরু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওভারপাস নির্মাণে ধীরগতি, চুয়াডাঙ্গায় ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
ওভারপাস নির্মাণে ধীরগতি, চুয়াডাঙ্গায় ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'
'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিশুদের টাইফয়েডের টিকাদান কর্মসূচি শুরু
চট্টগ্রামে শিশুদের টাইফয়েডের টিকাদান কর্মসূচি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষকদের আন্দোলন ছত্রভঙ্গ, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
শিক্ষকদের আন্দোলন ছত্রভঙ্গ, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরসহ ৪ জেলা থেকে ঢাকাগামী বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
শেরপুরসহ ৪ জেলা থেকে ঢাকাগামী বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে ৩ টার্মিনাল বিদেশিদের হাতে ছেড়ে দেওয়া হবে : নৌ সচিব
ডিসেম্বরের মধ্যে ৩ টার্মিনাল বিদেশিদের হাতে ছেড়ে দেওয়া হবে : নৌ সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছিনতাই চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার
ছিনতাই চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এ বছর ফিল্মফেয়ার জিতলেন যারা
এ বছর ফিল্মফেয়ার জিতলেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাতের অন্ধকারে নয়, আমরা স্বচ্ছ নির্বাচন উপহার দিতে চাই: সিইসি
রাতের অন্ধকারে নয়, আমরা স্বচ্ছ নির্বাচন উপহার দিতে চাই: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এবি পার্টি ১০০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করবে ১৬ অক্টোবর
এবি পার্টি ১০০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করবে ১৬ অক্টোবর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার শীর্ষ ধনীর হাতে এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী চার মাধ্যম
চার শীর্ষ ধনীর হাতে এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী চার মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'প্রাক-প্রাথমিক থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা নিজ বিদ্যালয়ে টিকা পাবে'
'প্রাক-প্রাথমিক থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা নিজ বিদ্যালয়ে টিকা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিবন্ধন : ১০ দলের কার্যক্রম অধিকতর তদন্তের নির্দেশ ইসির
নিবন্ধন : ১০ দলের কার্যক্রম অধিকতর তদন্তের নির্দেশ ইসির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা
ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’
‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ
পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই

২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক
জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ
সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ
ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা
কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস
লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ
‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত
গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি
তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান
বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার
গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান
পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত
ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা
পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা
যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে জিডিপির ৫ শতাংশ শিক্ষা খাতে ব্যয় করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে জিডিপির ৫ শতাংশ শিক্ষা খাতে ব্যয় করা হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট
প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট

খবর

দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা
দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১০ লেন হচ্ছে না ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক
১০ লেন হচ্ছে না ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

নগর জীবন

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার
বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার

নগর জীবন

একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ
একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন
হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন

খবর

তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি
তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি

নগর জীবন

বন্দরের ট্যারিফ বৃদ্ধিতে উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ বৃদ্ধিতে উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু
খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু

খবর

ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা
ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে
নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে

নগর জীবন

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের

নগর জীবন

উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি
উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি

খবর

আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫
আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫

খবর

যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়
যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়

খবর

ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে
ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে

নগর জীবন

গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন
গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন

নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম

খবর

নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান
নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

সংগীত ও নাটক পরিবেশন
সংগীত ও নাটক পরিবেশন

নগর জীবন