শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৪০, শুক্রবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

সন্ত্রাসবাদে মদদদাতাদের কড়া মূল্য চোকাতে হবে : মোদি

দীপক দেবনাথ, কলকাতা প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
সন্ত্রাসবাদে মদদদাতাদের কড়া মূল্য চোকাতে হবে :  মোদি

সন্ত্রাসবাদীদের মদদদাতাদের কড়া মূল্য চোকাতে হবে বলে বার্তা দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি বলেন, ‘সন্ত্রাসবাদী সংগঠনগুলো বিভিন্ন উৎসের মাধ্যমে অর্থ পায়। এর মধ্যে অন্যতম হলো রাষ্ট্রীয় সমর্থন। কিছু রাষ্ট্র তাদের পররাষ্ট্রনীতির অংশ হিসেবে সন্ত্রাসবাদকে সমর্থন করে। তারা তাদের রাজনৈতিক, আদর্শগত এবং আর্থিক সহায়তা দেয়। আন্তর্জাতিক সংগঠনগুলো যেন এটা না ভাবে যে, যুদ্ধ হচ্ছে না বলে শান্তি বিরাজমান আছে -এমনটা নয়। কারণ, ছায়াযুদ্ধ সমান বিপজ্জনক এবং সহিংসতাপূর্ণ।’ 

শুক্রবার ভারতের নয়াদিল্লিতে ‘নো মানি ফর টেরর’ শীর্ষক এক আলোচনা চক্রের উদ্বোধনী ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন। পাকিস্তানের নাম না করেই মোদির নিশানা, ‘তাই যারা সন্ত্রাসবাদীদের মদদ দেয় তাদের কড়া মূল্য চোকাতে হবে। এমন অনেক সংগঠন ও ব্যক্তি আছে যারা সন্ত্রাসবাদীদের প্রতি সহানুভূতি দেখানোর চেষ্টা করে- তাদেরও বিচ্ছিন্ন করা দরকার। এই ইস্যুতে কোন ‘যদি’, ‘কিন্তু’ থাকতে পারে না। সন্ত্রাসবাদে মদদদাতাদের বিরুদ্ধে গোটা বিশ্বকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’

নরেন্দ্র মোদি ছাড়াও এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রায় নিশীদ প্রামাণিক, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল, এনআইএ'র ডিজি দিনকার গুপ্তা ও বিভিন্ন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার শীর্ষ কর্মকর্তারা। 

দিল্লির হোটেল তাজ প্যালেসে আয়োজিত দুই দিনের (শুক্র এবং শনিবার) এই আলোচনায় অংশ নিচ্ছে ৭০টির বেশি রাষ্ট্রের ৪৫০জন প্রতিনিধি, যার মধ্যে রয়েছেন মন্ত্রী, বিভিন্ন তদন্তকারী সংগঠন, ফিনান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্সের শীর্ষ কর্মকর্তারা।

আলোচনায় অংশ নিতে বাংলাদেশ থেকে দিল্লি গিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে গোটা বিশ্বকে একজোট হওয়ার আহ্বান জানিয়ে মোদি বলেন, ‘আজকে বহু মানুষের জমায়েত হয়েছে কিন্তু এই জমায়েত তাকে খালি মন্ত্রীদের জমায়েত হিসেবে দেখলে হবে না। কারণ, আজকে এমন একটা বিষয় নিয়ে আলোচনা হচ্ছে যেটি পুরো মানবজাতির ওপর প্রভাব ফেলছে। বিশেষ করে সন্ত্রাসবাদের দীর্ঘমেয়াদি ফল গরিব মানুষ এবং স্থানীয় অর্থনীতির ওপর প্রভাব পড়ছে। পর্যটন হোক বা বাণিজ্য এমন কোনো ক্ষেত্র নেই, যেটা নিয়মিত সন্ত্রাসবাদের হুমকির শিকার হচ্ছে না। আর সেই কারণে মানুষের জীবিকা অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। স্বভাবতই আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত সন্ত্রাসবাদের অর্থের উৎসে আঘাত হানা।’

তিনি আরও বলেন, ‘এটা খুবই তাৎপর্যপূর্ণ যে, এই আলোচনা সভা ভারতে হচ্ছে। বিশ্ব এই বিষয়টিকে গম্ভীরভাবে নেওয়ার অনেক আগে থেকেই এই দেশ সন্ত্রাসবাদের বীভৎসতা প্রত্যক্ষ করেছে। কয়েক দশক ধরেই সন্ত্রাসবাদ বিভিন্ন নামে বিভিন্ন আকারে দেশকে ক্ষতি করার চেষ্টা করেছে। আমরা হাজার হাজার মূল্যবান জীবন হারিয়েছি। কিন্তু আমরা সাহসিকতার সাথে সন্ত্রাসবাদের মোকাবিলাও করেছি।’ 

তার অভিমত ‘একটি সন্ত্রাসবাদী হামলা বা একটি জীবন হারানোটাও অনেকগুলো হামলা বা জীবন হারানোর সমান। তাই সন্ত্রাসবাদ নির্মূল না হওয়া পর্যন্ত আমরা বিশ্রাম নেব না।’ 

তিনি বলেন, ‘আজকের বিশ্বে, আদর্শিকভাবে, সন্ত্রাসবাদের বিপদের কথা কাউকেই গোটা বিশ্বকে স্মরণ করিয়ে দেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। যদিও, এখনও কিছু বৃত্তে সন্ত্রাসবাদ সম্পর্কে কিছু ভুল ধারণা রয়েছে। কোথায় সন্ত্রাসবাদী হামলা হচ্ছে, তার ওপর ভিত্তি করে সেই হামলার প্রতিক্রিয়া জানানোর বিষয়টি নির্ধারিত হতে পারে না। সব সন্ত্রাসী হামলার বিরুদ্ধেই সমস্বরে গর্জে উঠা ও সমান পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন। কিন্তু তারপরেও কখনো কখনো কেউ কেউ সন্ত্রাসবাদীদের সমর্থনে থাকায় এসব সন্ত্রাসবাদীদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া কঠিন হয়ে দাঁড়ায়।’ 

‘এই হামলা মানবজাতি, স্বাধীনতা সর্বোপরি সভ্যতার উপরে। সন্ত্রাসবাদ কোনো সীমারেখা মানে না। কেবল অভিন্ন, ঐক্যবদ্ধ এবং জিরো টলারেন্সই পারে সন্ত্রাসবাদকে পরাস্ত করতে’, বলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী।  

মোদির মতে ‘সন্ত্রাসবাদী এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করা দুটো আলাদা বিষয়। একজন সন্ত্রাসীকে অস্ত্র দ্বারা নিরস্ত্র করা যেতে পারে, এটি ব্যক্তিকেন্দ্রিক কিন্তু সন্ত্রাসবাদ হলো ব্যক্তি ও সংগঠনের নেটওয়ার্ক। তাই সন্ত্রাসবাদকে নির্মূল করার জন্য একটি বৃহত্তর, অতিসক্রিয়, পদ্ধতিগত জবাব প্রয়োজন। আমরা যদি আমাদের নাগরিকদের নিরাপদে রাখতে চাই, তবে সন্ত্রাস আমাদের দুয়ারে আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করলে হবে না। আমাদের অবশ্যই সন্ত্রাসীদের পিছু নিতে হবে, তাদের মদদদাতাদের নেটওয়ার্ক ভেঙে দিতে হবে এবং তাদের অর্থের উৎসতেও হানা দিতে হবে।’ 

তিনি বলেন, ‘সংগঠিত অপরাধকে বিচ্ছিন্নভাবে দেখা উচিত নয়। এই গ্যাংগুলোর অধিকাংশই সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের সাথে গভীর সম্পর্ক রয়েছে। বন্দুক চালানো, মাদক ও চোরাচালানে উপার্জন করা অর্থ জঙ্গি খাতেও ব্যবহার করা হয়। এই গ্যাংগুলো সন্ত্রাসীদের রসদ ও যোগাযোগ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সংগঠিত অপরাধের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণ করাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এমনকি অর্থ পাচার এবং আর্থিক অপরাধের মতো কার্যকলাপগুলোও সন্ত্রাসের অর্থায়নে সহায়তা করে বলে জানা গেছে। এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য বিশ্বব্যাপী সহযোগিতা প্রয়োজন।’

বর্তমানে সন্ত্রাসের অভিমুখ যে বদলে গেছে তাও জানান মোদি। তিনি বলেন,‘এখন সন্ত্রাসবাদের অভিমুখ পরিবর্তিত হচ্ছে। সন্ত্রাসবাদে অর্থায়ন এবং নিয়োগের জন্য নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। নতুন ফাইন্যান্স প্রযুক্তির মোকাবিলা করার জন্য একটি অভিন্ন বোঝাপড়ার প্রয়োজন আছে। এসব প্রচেষ্টায় বেসরকারি খাতকে সম্পৃক্ত করাও জরুরি।’ 

‘অনেক রাষ্ট্রেরই তাদের নিজস্ব কিছু আইনি পদ্ধতি, নীতি থাকে। একটি সার্বভৌম দেশের অধিকার আছে তাদের নিজস্ব সিস্টেমের মধ্যে চলার। কিন্তু এটাও দেখতে হবে যে, বিচ্ছিন্নতাবাদীরা যাতে এই সিস্টেমের অপব্যবহার করতে না পারে। সরকারের মধ্যে গভীর সমন্বয় ও সমঝোতার মাধ্যমে এগুলো প্রতিরোধ করা সম্ভব,’ বলেন মোদি। 

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় চলছে যুদ্ধ, তেলআবিবে ক্ষোভ ও প্রতিবাদ
গাজায় চলছে যুদ্ধ, তেলআবিবে ক্ষোভ ও প্রতিবাদ
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, বললেন জেলেনস্কি
ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, বললেন জেলেনস্কি
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫১, এখনও নিখোঁজ বহু
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫১, এখনও নিখোঁজ বহু
তুরস্কে তিন বিরোধীদলীয় মেয়র গ্রেফতার
তুরস্কে তিন বিরোধীদলীয় মেয়র গ্রেফতার
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
আগস্ট থেকে তেলের উৎপাদন বাড়াবে ওপেক প্লাস
আগস্ট থেকে তেলের উৎপাদন বাড়াবে ওপেক প্লাস
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
সর্বশেষ খবর
ভেজাল টক দই যেভাবে চিনবেন
ভেজাল টক দই যেভাবে চিনবেন

এই মাত্র | জীবন ধারা

উইম্বলডনে শততম জয় ছুঁয়ে ইতিহাসে জোকোভিচ
উইম্বলডনে শততম জয় ছুঁয়ে ইতিহাসে জোকোভিচ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় চলছে যুদ্ধ, তেলআবিবে ক্ষোভ ও প্রতিবাদ
গাজায় চলছে যুদ্ধ, তেলআবিবে ক্ষোভ ও প্রতিবাদ

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে ছুরিকাঘাতে নিহত ১
নোয়াখালীতে ছুরিকাঘাতে নিহত ১

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেল ছিনতাই, আটক ৪
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেল ছিনতাই, আটক ৪

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি নিহত
চুয়াডাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি নিহত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
হাসিনাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে নতুন উচ্চ বিদ্যালয়ের উদ্বোধন
খাগড়াছড়িতে নতুন উচ্চ বিদ্যালয়ের উদ্বোধন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় স্বাস্থ্য সহকারী নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ
চুয়াডাঙ্গায় স্বাস্থ্য সহকারী নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জলমহালের একমাত্র অধিকার প্রকৃত মৎস্যজীবীদের: ফরিদা আখতার
জলমহালের একমাত্র অধিকার প্রকৃত মৎস্যজীবীদের: ফরিদা আখতার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৩১৭ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৩১৭ জন হাসপাতালে ভর্তি

৫০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

দর্শক টানতে ক্লাব বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য ছাড়
দর্শক টানতে ক্লাব বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য ছাড়

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে ২৪ ঘণ্টায় তিনজনের করোনা শনাক্ত
দেশে ২৪ ঘণ্টায় তিনজনের করোনা শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মাদ্রাসাছাত্রের মৃত্যু
গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মাদ্রাসাছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা আশা করি একটা ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারব : সালাহউদ্দিন
আমরা আশা করি একটা ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারব : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সীমান্তে বিএসএফের আগ্রাসন মেনে নেওয়া হবে না : নাহিদ ইসলাম
সীমান্তে বিএসএফের আগ্রাসন মেনে নেওয়া হবে না : নাহিদ ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেমিফাইনালের আগে রিয়াল মাদ্রিদে বড় ধাক্কা
সেমিফাইনালের আগে রিয়াল মাদ্রিদে বড় ধাক্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমারখালীতে নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, জেল-জরিমানা
কুমারখালীতে নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, জেল-জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জন্মদিনে ঝড় তুললেন রণবীর, ধুরন্ধর’-এ ফিরলেন ভয়ংকর রূপে
জন্মদিনে ঝড় তুললেন রণবীর, ধুরন্ধর’-এ ফিরলেন ভয়ংকর রূপে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিখোঁজের একদিন পর পুকুরে মিলল কিশোরের মরদেহ
নিখোঁজের একদিন পর পুকুরে মিলল কিশোরের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদদের জাতীয় মর্যাদায় ভূষিত করা হবে : রেজাউল করিম
জুলাই শহীদদের জাতীয় মর্যাদায় ভূষিত করা হবে : রেজাউল করিম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় র‍্যাবের অভিযানে ৩৭ ব্যারেল সয়া‌বিন তেল জব্দ, আটক ১
ভোলায় র‍্যাবের অভিযানে ৩৭ ব্যারেল সয়া‌বিন তেল জব্দ, আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে পূর্ণ ‘সুপার-আর্থ’ আবিষ্কার, বয়স প্রায় ৭২০ কোটি বছর
পানিতে পূর্ণ ‘সুপার-আর্থ’ আবিষ্কার, বয়স প্রায় ৭২০ কোটি বছর

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ক্যান্সারের কাছে হার মানলেন জনপ্রিয় হলিউড অভিনেতা
ক্যান্সারের কাছে হার মানলেন জনপ্রিয় হলিউড অভিনেতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!
অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি: নজরুল ইসলাম খান
পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি: নজরুল ইসলাম খান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ব্যাংকিং খাতে সংস্কার সময়সাপেক্ষ বিষয়, নির্বাচিত সরকার এসেই এটি করবে’
‘ব্যাংকিং খাতে সংস্কার সময়সাপেক্ষ বিষয়, নির্বাচিত সরকার এসেই এটি করবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা