শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৪০, শুক্রবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

সন্ত্রাসবাদে মদদদাতাদের কড়া মূল্য চোকাতে হবে : মোদি

দীপক দেবনাথ, কলকাতা প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
সন্ত্রাসবাদে মদদদাতাদের কড়া মূল্য চোকাতে হবে :  মোদি

সন্ত্রাসবাদীদের মদদদাতাদের কড়া মূল্য চোকাতে হবে বলে বার্তা দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি বলেন, ‘সন্ত্রাসবাদী সংগঠনগুলো বিভিন্ন উৎসের মাধ্যমে অর্থ পায়। এর মধ্যে অন্যতম হলো রাষ্ট্রীয় সমর্থন। কিছু রাষ্ট্র তাদের পররাষ্ট্রনীতির অংশ হিসেবে সন্ত্রাসবাদকে সমর্থন করে। তারা তাদের রাজনৈতিক, আদর্শগত এবং আর্থিক সহায়তা দেয়। আন্তর্জাতিক সংগঠনগুলো যেন এটা না ভাবে যে, যুদ্ধ হচ্ছে না বলে শান্তি বিরাজমান আছে -এমনটা নয়। কারণ, ছায়াযুদ্ধ সমান বিপজ্জনক এবং সহিংসতাপূর্ণ।’ 

শুক্রবার ভারতের নয়াদিল্লিতে ‘নো মানি ফর টেরর’ শীর্ষক এক আলোচনা চক্রের উদ্বোধনী ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন। পাকিস্তানের নাম না করেই মোদির নিশানা, ‘তাই যারা সন্ত্রাসবাদীদের মদদ দেয় তাদের কড়া মূল্য চোকাতে হবে। এমন অনেক সংগঠন ও ব্যক্তি আছে যারা সন্ত্রাসবাদীদের প্রতি সহানুভূতি দেখানোর চেষ্টা করে- তাদেরও বিচ্ছিন্ন করা দরকার। এই ইস্যুতে কোন ‘যদি’, ‘কিন্তু’ থাকতে পারে না। সন্ত্রাসবাদে মদদদাতাদের বিরুদ্ধে গোটা বিশ্বকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’

নরেন্দ্র মোদি ছাড়াও এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রায় নিশীদ প্রামাণিক, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল, এনআইএ'র ডিজি দিনকার গুপ্তা ও বিভিন্ন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার শীর্ষ কর্মকর্তারা। 

দিল্লির হোটেল তাজ প্যালেসে আয়োজিত দুই দিনের (শুক্র এবং শনিবার) এই আলোচনায় অংশ নিচ্ছে ৭০টির বেশি রাষ্ট্রের ৪৫০জন প্রতিনিধি, যার মধ্যে রয়েছেন মন্ত্রী, বিভিন্ন তদন্তকারী সংগঠন, ফিনান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্সের শীর্ষ কর্মকর্তারা।

আলোচনায় অংশ নিতে বাংলাদেশ থেকে দিল্লি গিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে গোটা বিশ্বকে একজোট হওয়ার আহ্বান জানিয়ে মোদি বলেন, ‘আজকে বহু মানুষের জমায়েত হয়েছে কিন্তু এই জমায়েত তাকে খালি মন্ত্রীদের জমায়েত হিসেবে দেখলে হবে না। কারণ, আজকে এমন একটা বিষয় নিয়ে আলোচনা হচ্ছে যেটি পুরো মানবজাতির ওপর প্রভাব ফেলছে। বিশেষ করে সন্ত্রাসবাদের দীর্ঘমেয়াদি ফল গরিব মানুষ এবং স্থানীয় অর্থনীতির ওপর প্রভাব পড়ছে। পর্যটন হোক বা বাণিজ্য এমন কোনো ক্ষেত্র নেই, যেটা নিয়মিত সন্ত্রাসবাদের হুমকির শিকার হচ্ছে না। আর সেই কারণে মানুষের জীবিকা অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। স্বভাবতই আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত সন্ত্রাসবাদের অর্থের উৎসে আঘাত হানা।’

তিনি আরও বলেন, ‘এটা খুবই তাৎপর্যপূর্ণ যে, এই আলোচনা সভা ভারতে হচ্ছে। বিশ্ব এই বিষয়টিকে গম্ভীরভাবে নেওয়ার অনেক আগে থেকেই এই দেশ সন্ত্রাসবাদের বীভৎসতা প্রত্যক্ষ করেছে। কয়েক দশক ধরেই সন্ত্রাসবাদ বিভিন্ন নামে বিভিন্ন আকারে দেশকে ক্ষতি করার চেষ্টা করেছে। আমরা হাজার হাজার মূল্যবান জীবন হারিয়েছি। কিন্তু আমরা সাহসিকতার সাথে সন্ত্রাসবাদের মোকাবিলাও করেছি।’ 

তার অভিমত ‘একটি সন্ত্রাসবাদী হামলা বা একটি জীবন হারানোটাও অনেকগুলো হামলা বা জীবন হারানোর সমান। তাই সন্ত্রাসবাদ নির্মূল না হওয়া পর্যন্ত আমরা বিশ্রাম নেব না।’ 

তিনি বলেন, ‘আজকের বিশ্বে, আদর্শিকভাবে, সন্ত্রাসবাদের বিপদের কথা কাউকেই গোটা বিশ্বকে স্মরণ করিয়ে দেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। যদিও, এখনও কিছু বৃত্তে সন্ত্রাসবাদ সম্পর্কে কিছু ভুল ধারণা রয়েছে। কোথায় সন্ত্রাসবাদী হামলা হচ্ছে, তার ওপর ভিত্তি করে সেই হামলার প্রতিক্রিয়া জানানোর বিষয়টি নির্ধারিত হতে পারে না। সব সন্ত্রাসী হামলার বিরুদ্ধেই সমস্বরে গর্জে উঠা ও সমান পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন। কিন্তু তারপরেও কখনো কখনো কেউ কেউ সন্ত্রাসবাদীদের সমর্থনে থাকায় এসব সন্ত্রাসবাদীদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া কঠিন হয়ে দাঁড়ায়।’ 

‘এই হামলা মানবজাতি, স্বাধীনতা সর্বোপরি সভ্যতার উপরে। সন্ত্রাসবাদ কোনো সীমারেখা মানে না। কেবল অভিন্ন, ঐক্যবদ্ধ এবং জিরো টলারেন্সই পারে সন্ত্রাসবাদকে পরাস্ত করতে’, বলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী।  

মোদির মতে ‘সন্ত্রাসবাদী এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করা দুটো আলাদা বিষয়। একজন সন্ত্রাসীকে অস্ত্র দ্বারা নিরস্ত্র করা যেতে পারে, এটি ব্যক্তিকেন্দ্রিক কিন্তু সন্ত্রাসবাদ হলো ব্যক্তি ও সংগঠনের নেটওয়ার্ক। তাই সন্ত্রাসবাদকে নির্মূল করার জন্য একটি বৃহত্তর, অতিসক্রিয়, পদ্ধতিগত জবাব প্রয়োজন। আমরা যদি আমাদের নাগরিকদের নিরাপদে রাখতে চাই, তবে সন্ত্রাস আমাদের দুয়ারে আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করলে হবে না। আমাদের অবশ্যই সন্ত্রাসীদের পিছু নিতে হবে, তাদের মদদদাতাদের নেটওয়ার্ক ভেঙে দিতে হবে এবং তাদের অর্থের উৎসতেও হানা দিতে হবে।’ 

তিনি বলেন, ‘সংগঠিত অপরাধকে বিচ্ছিন্নভাবে দেখা উচিত নয়। এই গ্যাংগুলোর অধিকাংশই সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের সাথে গভীর সম্পর্ক রয়েছে। বন্দুক চালানো, মাদক ও চোরাচালানে উপার্জন করা অর্থ জঙ্গি খাতেও ব্যবহার করা হয়। এই গ্যাংগুলো সন্ত্রাসীদের রসদ ও যোগাযোগ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সংগঠিত অপরাধের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণ করাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এমনকি অর্থ পাচার এবং আর্থিক অপরাধের মতো কার্যকলাপগুলোও সন্ত্রাসের অর্থায়নে সহায়তা করে বলে জানা গেছে। এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য বিশ্বব্যাপী সহযোগিতা প্রয়োজন।’

বর্তমানে সন্ত্রাসের অভিমুখ যে বদলে গেছে তাও জানান মোদি। তিনি বলেন,‘এখন সন্ত্রাসবাদের অভিমুখ পরিবর্তিত হচ্ছে। সন্ত্রাসবাদে অর্থায়ন এবং নিয়োগের জন্য নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। নতুন ফাইন্যান্স প্রযুক্তির মোকাবিলা করার জন্য একটি অভিন্ন বোঝাপড়ার প্রয়োজন আছে। এসব প্রচেষ্টায় বেসরকারি খাতকে সম্পৃক্ত করাও জরুরি।’ 

‘অনেক রাষ্ট্রেরই তাদের নিজস্ব কিছু আইনি পদ্ধতি, নীতি থাকে। একটি সার্বভৌম দেশের অধিকার আছে তাদের নিজস্ব সিস্টেমের মধ্যে চলার। কিন্তু এটাও দেখতে হবে যে, বিচ্ছিন্নতাবাদীরা যাতে এই সিস্টেমের অপব্যবহার করতে না পারে। সরকারের মধ্যে গভীর সমন্বয় ও সমঝোতার মাধ্যমে এগুলো প্রতিরোধ করা সম্ভব,’ বলেন মোদি। 

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত ১৬
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত ১৬
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
মেক্সিকোতে টানা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে ৪১ জনের প্রাণহানি
মেক্সিকোতে টানা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে ৪১ জনের প্রাণহানি
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
লিবিয়ায় দুই দিনে ৬১ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
লিবিয়ায় দুই দিনে ৬১ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
রেডিয়েশন থেরাপি নিচ্ছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন
রেডিয়েশন থেরাপি নিচ্ছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকা স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকা স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
ওয়াল স্ট্রিটে রেকর্ড পতন, ট্রাম্পের আমলে সবচেয়ে বড় ধস
ওয়াল স্ট্রিটে রেকর্ড পতন, ট্রাম্পের আমলে সবচেয়ে বড় ধস
সর্বশেষ খবর
আগামী দিনে বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ৩১ দফার ভিত্তিতে রাষ্ট্র পরিচালিত হবে: দুলু
আগামী দিনে বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ৩১ দফার ভিত্তিতে রাষ্ট্র পরিচালিত হবে: দুলু

৪৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যানসহ চারজন কারাগারে
গাইবান্ধায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যানসহ চারজন কারাগারে

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈষম্য থেকে আমাদের সবার 'সেফ এক্সিট' দরকার : ফারুক-ই-আজম
বৈষম্য থেকে আমাদের সবার 'সেফ এক্সিট' দরকার : ফারুক-ই-আজম

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ১২ হাজার ২৪ কোটি টাকা
১১ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ১২ হাজার ২৪ কোটি টাকা

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আন্তঃবাহিনী অ্যাথলেটিক্স প্রতিযোগিতার উদ্বোধন
আন্তঃবাহিনী অ্যাথলেটিক্স প্রতিযোগিতার উদ্বোধন

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ায় টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনাথে টাইফয়েডের টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন
বিশ্বনাথে টাইফয়েডের টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন

৩৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গুজব, অপতথ্য ও ডিপফেক রুখে দিতে তথ্য কর্মকর্তাদের কাজ করতে হবে : তথ্য সচিব
গুজব, অপতথ্য ও ডিপফেক রুখে দিতে তথ্য কর্মকর্তাদের কাজ করতে হবে : তথ্য সচিব

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় প্রতারণার মাধ্যমে ২৭ লাখ টাকা আত্মসাত, যুবক গ্রেপ্তার
বগুড়ায় প্রতারণার মাধ্যমে ২৭ লাখ টাকা আত্মসাত, যুবক গ্রেপ্তার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত চলছে: টুকু
নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত চলছে: টুকু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে ৬ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
রংপুরে ৬ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় টাইফয়েডের টিকাদান কর্মসূচি শুরু
মাগুরায় টাইফয়েডের টিকাদান কর্মসূচি শুরু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওভারপাস নির্মাণে ধীরগতি, চুয়াডাঙ্গায় ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
ওভারপাস নির্মাণে ধীরগতি, চুয়াডাঙ্গায় ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'
'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিশুদের টাইফয়েডের টিকাদান কর্মসূচি শুরু
চট্টগ্রামে শিশুদের টাইফয়েডের টিকাদান কর্মসূচি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষকদের আন্দোলন ছত্রভঙ্গ, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
শিক্ষকদের আন্দোলন ছত্রভঙ্গ, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরসহ ৪ জেলা থেকে ঢাকাগামী বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
শেরপুরসহ ৪ জেলা থেকে ঢাকাগামী বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে ৩ টার্মিনাল বিদেশিদের হাতে ছেড়ে দেওয়া হবে : নৌ সচিব
ডিসেম্বরের মধ্যে ৩ টার্মিনাল বিদেশিদের হাতে ছেড়ে দেওয়া হবে : নৌ সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছিনতাই চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার
ছিনতাই চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এ বছর ফিল্মফেয়ার জিতলেন যারা
এ বছর ফিল্মফেয়ার জিতলেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাতের অন্ধকারে নয়, আমরা স্বচ্ছ নির্বাচন উপহার দিতে চাই: সিইসি
রাতের অন্ধকারে নয়, আমরা স্বচ্ছ নির্বাচন উপহার দিতে চাই: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এবি পার্টি ১০০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করবে ১৬ অক্টোবর
এবি পার্টি ১০০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করবে ১৬ অক্টোবর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার শীর্ষ ধনীর হাতে এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী চার মাধ্যম
চার শীর্ষ ধনীর হাতে এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী চার মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'প্রাক-প্রাথমিক থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা নিজ বিদ্যালয়ে টিকা পাবে'
'প্রাক-প্রাথমিক থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা নিজ বিদ্যালয়ে টিকা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা
ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’
‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ
পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই

২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক
জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ
সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ
ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা
কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস
লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ
‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত
গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি
তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান
বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার
গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান
পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত
ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা
পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা
যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে জিডিপির ৫ শতাংশ শিক্ষা খাতে ব্যয় করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে জিডিপির ৫ শতাংশ শিক্ষা খাতে ব্যয় করা হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট
প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট

খবর

দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা
দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১০ লেন হচ্ছে না ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক
১০ লেন হচ্ছে না ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

নগর জীবন

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার
বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার

নগর জীবন

একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ
একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন
হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন

খবর

তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি
তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি

নগর জীবন

বন্দরের ট্যারিফ বৃদ্ধিতে উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ বৃদ্ধিতে উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু
খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু

খবর

ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা
ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে
নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে

নগর জীবন

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের

নগর জীবন

উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি
উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি

খবর

আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫
আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫

খবর

যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়
যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়

খবর

ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে
ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে

নগর জীবন

গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন
গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন

নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম

খবর

নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান
নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

সংগীত ও নাটক পরিবেশন
সংগীত ও নাটক পরিবেশন

নগর জীবন