শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৪০, শুক্রবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

সন্ত্রাসবাদে মদদদাতাদের কড়া মূল্য চোকাতে হবে : মোদি

দীপক দেবনাথ, কলকাতা প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
সন্ত্রাসবাদে মদদদাতাদের কড়া মূল্য চোকাতে হবে :  মোদি

সন্ত্রাসবাদীদের মদদদাতাদের কড়া মূল্য চোকাতে হবে বলে বার্তা দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি বলেন, ‘সন্ত্রাসবাদী সংগঠনগুলো বিভিন্ন উৎসের মাধ্যমে অর্থ পায়। এর মধ্যে অন্যতম হলো রাষ্ট্রীয় সমর্থন। কিছু রাষ্ট্র তাদের পররাষ্ট্রনীতির অংশ হিসেবে সন্ত্রাসবাদকে সমর্থন করে। তারা তাদের রাজনৈতিক, আদর্শগত এবং আর্থিক সহায়তা দেয়। আন্তর্জাতিক সংগঠনগুলো যেন এটা না ভাবে যে, যুদ্ধ হচ্ছে না বলে শান্তি বিরাজমান আছে -এমনটা নয়। কারণ, ছায়াযুদ্ধ সমান বিপজ্জনক এবং সহিংসতাপূর্ণ।’ 

শুক্রবার ভারতের নয়াদিল্লিতে ‘নো মানি ফর টেরর’ শীর্ষক এক আলোচনা চক্রের উদ্বোধনী ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন। পাকিস্তানের নাম না করেই মোদির নিশানা, ‘তাই যারা সন্ত্রাসবাদীদের মদদ দেয় তাদের কড়া মূল্য চোকাতে হবে। এমন অনেক সংগঠন ও ব্যক্তি আছে যারা সন্ত্রাসবাদীদের প্রতি সহানুভূতি দেখানোর চেষ্টা করে- তাদেরও বিচ্ছিন্ন করা দরকার। এই ইস্যুতে কোন ‘যদি’, ‘কিন্তু’ থাকতে পারে না। সন্ত্রাসবাদে মদদদাতাদের বিরুদ্ধে গোটা বিশ্বকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’

নরেন্দ্র মোদি ছাড়াও এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রায় নিশীদ প্রামাণিক, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল, এনআইএ'র ডিজি দিনকার গুপ্তা ও বিভিন্ন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার শীর্ষ কর্মকর্তারা। 

দিল্লির হোটেল তাজ প্যালেসে আয়োজিত দুই দিনের (শুক্র এবং শনিবার) এই আলোচনায় অংশ নিচ্ছে ৭০টির বেশি রাষ্ট্রের ৪৫০জন প্রতিনিধি, যার মধ্যে রয়েছেন মন্ত্রী, বিভিন্ন তদন্তকারী সংগঠন, ফিনান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্সের শীর্ষ কর্মকর্তারা।

আলোচনায় অংশ নিতে বাংলাদেশ থেকে দিল্লি গিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে গোটা বিশ্বকে একজোট হওয়ার আহ্বান জানিয়ে মোদি বলেন, ‘আজকে বহু মানুষের জমায়েত হয়েছে কিন্তু এই জমায়েত তাকে খালি মন্ত্রীদের জমায়েত হিসেবে দেখলে হবে না। কারণ, আজকে এমন একটা বিষয় নিয়ে আলোচনা হচ্ছে যেটি পুরো মানবজাতির ওপর প্রভাব ফেলছে। বিশেষ করে সন্ত্রাসবাদের দীর্ঘমেয়াদি ফল গরিব মানুষ এবং স্থানীয় অর্থনীতির ওপর প্রভাব পড়ছে। পর্যটন হোক বা বাণিজ্য এমন কোনো ক্ষেত্র নেই, যেটা নিয়মিত সন্ত্রাসবাদের হুমকির শিকার হচ্ছে না। আর সেই কারণে মানুষের জীবিকা অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। স্বভাবতই আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত সন্ত্রাসবাদের অর্থের উৎসে আঘাত হানা।’

তিনি আরও বলেন, ‘এটা খুবই তাৎপর্যপূর্ণ যে, এই আলোচনা সভা ভারতে হচ্ছে। বিশ্ব এই বিষয়টিকে গম্ভীরভাবে নেওয়ার অনেক আগে থেকেই এই দেশ সন্ত্রাসবাদের বীভৎসতা প্রত্যক্ষ করেছে। কয়েক দশক ধরেই সন্ত্রাসবাদ বিভিন্ন নামে বিভিন্ন আকারে দেশকে ক্ষতি করার চেষ্টা করেছে। আমরা হাজার হাজার মূল্যবান জীবন হারিয়েছি। কিন্তু আমরা সাহসিকতার সাথে সন্ত্রাসবাদের মোকাবিলাও করেছি।’ 

তার অভিমত ‘একটি সন্ত্রাসবাদী হামলা বা একটি জীবন হারানোটাও অনেকগুলো হামলা বা জীবন হারানোর সমান। তাই সন্ত্রাসবাদ নির্মূল না হওয়া পর্যন্ত আমরা বিশ্রাম নেব না।’ 

তিনি বলেন, ‘আজকের বিশ্বে, আদর্শিকভাবে, সন্ত্রাসবাদের বিপদের কথা কাউকেই গোটা বিশ্বকে স্মরণ করিয়ে দেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। যদিও, এখনও কিছু বৃত্তে সন্ত্রাসবাদ সম্পর্কে কিছু ভুল ধারণা রয়েছে। কোথায় সন্ত্রাসবাদী হামলা হচ্ছে, তার ওপর ভিত্তি করে সেই হামলার প্রতিক্রিয়া জানানোর বিষয়টি নির্ধারিত হতে পারে না। সব সন্ত্রাসী হামলার বিরুদ্ধেই সমস্বরে গর্জে উঠা ও সমান পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন। কিন্তু তারপরেও কখনো কখনো কেউ কেউ সন্ত্রাসবাদীদের সমর্থনে থাকায় এসব সন্ত্রাসবাদীদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া কঠিন হয়ে দাঁড়ায়।’ 

‘এই হামলা মানবজাতি, স্বাধীনতা সর্বোপরি সভ্যতার উপরে। সন্ত্রাসবাদ কোনো সীমারেখা মানে না। কেবল অভিন্ন, ঐক্যবদ্ধ এবং জিরো টলারেন্সই পারে সন্ত্রাসবাদকে পরাস্ত করতে’, বলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী।  

মোদির মতে ‘সন্ত্রাসবাদী এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করা দুটো আলাদা বিষয়। একজন সন্ত্রাসীকে অস্ত্র দ্বারা নিরস্ত্র করা যেতে পারে, এটি ব্যক্তিকেন্দ্রিক কিন্তু সন্ত্রাসবাদ হলো ব্যক্তি ও সংগঠনের নেটওয়ার্ক। তাই সন্ত্রাসবাদকে নির্মূল করার জন্য একটি বৃহত্তর, অতিসক্রিয়, পদ্ধতিগত জবাব প্রয়োজন। আমরা যদি আমাদের নাগরিকদের নিরাপদে রাখতে চাই, তবে সন্ত্রাস আমাদের দুয়ারে আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করলে হবে না। আমাদের অবশ্যই সন্ত্রাসীদের পিছু নিতে হবে, তাদের মদদদাতাদের নেটওয়ার্ক ভেঙে দিতে হবে এবং তাদের অর্থের উৎসতেও হানা দিতে হবে।’ 

তিনি বলেন, ‘সংগঠিত অপরাধকে বিচ্ছিন্নভাবে দেখা উচিত নয়। এই গ্যাংগুলোর অধিকাংশই সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের সাথে গভীর সম্পর্ক রয়েছে। বন্দুক চালানো, মাদক ও চোরাচালানে উপার্জন করা অর্থ জঙ্গি খাতেও ব্যবহার করা হয়। এই গ্যাংগুলো সন্ত্রাসীদের রসদ ও যোগাযোগ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সংগঠিত অপরাধের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণ করাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এমনকি অর্থ পাচার এবং আর্থিক অপরাধের মতো কার্যকলাপগুলোও সন্ত্রাসের অর্থায়নে সহায়তা করে বলে জানা গেছে। এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য বিশ্বব্যাপী সহযোগিতা প্রয়োজন।’

বর্তমানে সন্ত্রাসের অভিমুখ যে বদলে গেছে তাও জানান মোদি। তিনি বলেন,‘এখন সন্ত্রাসবাদের অভিমুখ পরিবর্তিত হচ্ছে। সন্ত্রাসবাদে অর্থায়ন এবং নিয়োগের জন্য নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। নতুন ফাইন্যান্স প্রযুক্তির মোকাবিলা করার জন্য একটি অভিন্ন বোঝাপড়ার প্রয়োজন আছে। এসব প্রচেষ্টায় বেসরকারি খাতকে সম্পৃক্ত করাও জরুরি।’ 

‘অনেক রাষ্ট্রেরই তাদের নিজস্ব কিছু আইনি পদ্ধতি, নীতি থাকে। একটি সার্বভৌম দেশের অধিকার আছে তাদের নিজস্ব সিস্টেমের মধ্যে চলার। কিন্তু এটাও দেখতে হবে যে, বিচ্ছিন্নতাবাদীরা যাতে এই সিস্টেমের অপব্যবহার করতে না পারে। সরকারের মধ্যে গভীর সমন্বয় ও সমঝোতার মাধ্যমে এগুলো প্রতিরোধ করা সম্ভব,’ বলেন মোদি। 

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
পেরুর সোনার খনিতে অপহৃত ১৩ নিরাপত্তাকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
পেরুর সোনার খনিতে অপহৃত ১৩ নিরাপত্তাকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি
এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি
পেত্রায় আকস্মিক বন্যা, নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেয়া হলো ১৮০০ পর্যটককে
পেত্রায় আকস্মিক বন্যা, নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেয়া হলো ১৮০০ পর্যটককে
ইউক্রেনের সাথে শান্তি চুক্তি অনিবার্য, এটি সময়ের ব্যাপার মাত্র : পুতিন
ইউক্রেনের সাথে শান্তি চুক্তি অনিবার্য, এটি সময়ের ব্যাপার মাত্র : পুতিন
লেবাননের ওপর থেকে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল আমিরাত
লেবাননের ওপর থেকে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল আমিরাত
যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল হামলা করলে পাল্টা জবাব দেবে ইরান
যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল হামলা করলে পাল্টা জবাব দেবে ইরান
কাশ্মীরে ভারতীয় সেনাবাহিনীর গাড়ি খাদে পড়ে নিহত ৩
কাশ্মীরে ভারতীয় সেনাবাহিনীর গাড়ি খাদে পড়ে নিহত ৩
ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও ব্যাপক গোলাগুলি
ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও ব্যাপক গোলাগুলি
১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র
১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র
সব বিদেশি চলচ্চিত্রের ওপর ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
সব বিদেশি চলচ্চিত্রের ওপর ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা চলছেই, আরও ৪০ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা চলছেই, আরও ৪০ ফিলিস্তিনি নিহত
পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে
পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে
সর্বশেষ খবর
পেরুর সোনার খনিতে অপহৃত ১৩ নিরাপত্তাকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
পেরুর সোনার খনিতে অপহৃত ১৩ নিরাপত্তাকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪
হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

চার ঘণ্টা বিলম্বে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিল বনলতা এক্সপ্রেস
চার ঘণ্টা বিলম্বে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিল বনলতা এক্সপ্রেস

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ বিয়ে, নিঃসঙ্গ মৃত্যু, কাজহীন ১৮ বছর: বলিউড ভিলেনের করুণ পরিণতি
৫ বিয়ে, নিঃসঙ্গ মৃত্যু, কাজহীন ১৮ বছর: বলিউড ভিলেনের করুণ পরিণতি

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি
এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধ্যত্বের বিশ্বমানের চিকিৎসা দেশেই
বন্ধ্যত্বের বিশ্বমানের চিকিৎসা দেশেই

১৩ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অবশেষে স্বপ্নপূরণ, ট্রফির দেখা পেলেন হ্যারি কেইন
অবশেষে স্বপ্নপূরণ, ট্রফির দেখা পেলেন হ্যারি কেইন

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আইনজীবী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো চিন্ময় দাসকে
আইনজীবী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো চিন্ময় দাসকে

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

২৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বাংলাদেশের প্রথম পূর্ণাঙ্গ অ্যাস্থেটিক সার্জারি সেন্টার
বাংলাদেশের প্রথম পূর্ণাঙ্গ অ্যাস্থেটিক সার্জারি সেন্টার

৩১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

পেত্রায় আকস্মিক বন্যা, নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেয়া হলো ১৮০০ পর্যটককে
পেত্রায় আকস্মিক বন্যা, নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেয়া হলো ১৮০০ পর্যটককে

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের সাথে শান্তি চুক্তি অনিবার্য, এটি সময়ের ব্যাপার মাত্র : পুতিন
ইউক্রেনের সাথে শান্তি চুক্তি অনিবার্য, এটি সময়ের ব্যাপার মাত্র : পুতিন

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরোয়া উপায়ে দূর হবে হাঁটু-কনুইয়ের কালো দাগ
ঘরোয়া উপায়ে দূর হবে হাঁটু-কনুইয়ের কালো দাগ

৪২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা
নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

যেসব ভুলে নষ্ট হতে পারে ফ্রিজে রাখা খাবার
যেসব ভুলে নষ্ট হতে পারে ফ্রিজে রাখা খাবার

৪৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

স্বাধীন গণমাধ্যম ছাড়া গণতন্ত্র টিকবে না
স্বাধীন গণমাধ্যম ছাড়া গণতন্ত্র টিকবে না

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কাতারের উপপ্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
কাতারের উপপ্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাচারকালে ২ কেজি হেরোইনসহ যুবক আটক
পাচারকালে ২ কেজি হেরোইনসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ২৫ হাজার ৪২৮ হজযাত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ২৫ হাজার ৪২৮ হজযাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লেবাননের ওপর থেকে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল আমিরাত
লেবাননের ওপর থেকে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনের ডিলিট হয়ে যাওয়া ছবি ফিরে পাওয়া সম্ভব
ফোনের ডিলিট হয়ে যাওয়া ছবি ফিরে পাওয়া সম্ভব

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কক্সবাজারে মাছের ঘের থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
কক্সবাজারে মাছের ঘের থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্টারনেটের ব্যবহার শুধু বিনোদনে নয়, বদল হোক উৎপাদনশীলতায়
ইন্টারনেটের ব্যবহার শুধু বিনোদনে নয়, বদল হোক উৎপাদনশীলতায়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আব্দুর রাজ্জাকের প্রতি শ্রদ্ধা : সুপ্রিম কোর্টে আধাবেলা বিচার কাজ বন্ধ
আব্দুর রাজ্জাকের প্রতি শ্রদ্ধা : সুপ্রিম কোর্টে আধাবেলা বিচার কাজ বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল হামলা করলে পাল্টা জবাব দেবে ইরান
যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল হামলা করলে পাল্টা জবাব দেবে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আড়িয়াল খাঁ নদে নিখোঁজ কিশোরীর লাশ উদ্ধার
আড়িয়াল খাঁ নদে নিখোঁজ কিশোরীর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর্মবিরতিতে প্রাথমিকের পৌনে ৪ লাখ শিক্ষক
কর্মবিরতিতে প্রাথমিকের পৌনে ৪ লাখ শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাতের ওপর হামলার ঘটনায় ইবিতে বিক্ষোভ
হাসনাতের ওপর হামলার ঘটনায় ইবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাতিরঝিলে চলাচলে শৃঙ্খলা ও সবুজায়ন বাড়াতে নির্দেশনা
হাতিরঝিলে চলাচলে শৃঙ্খলা ও সবুজায়ন বাড়াতে নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘অভিজ্ঞতার জন্য শান্তকে টি-টোয়েন্টি দলে রাখা হয়েছে’
‘অভিজ্ঞতার জন্য শান্তকে টি-টোয়েন্টি দলে রাখা হয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া
তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ
এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন
ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত
বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে
পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা
১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন
বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ
পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা
গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!
ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলপি গ্যাসের দাম কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান
হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র
১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান
মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!
হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ
হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম
শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট
টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীসহ সাবেক কর কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
স্ত্রীসহ সাবেক কর কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী ইসরাতকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী ইসরাতকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট
সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরবানির ঈদের জন্য পশু আমদানি করা হবে না: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
কোরবানির ঈদের জন্য পশু আমদানি করা হবে না: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি
মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!

সম্পাদকীয়

ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি
ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস
ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস

পেছনের পৃষ্ঠা

রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান
রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব
মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে
৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে

নগর জীবন

আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’
আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা
অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর
কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন
রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন

শোবিজ

‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!
‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!

মাঠে ময়দানে

হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া
হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক
খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক

নগর জীবন

যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...
যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...

শোবিজ

ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা
ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা

নগর জীবন

আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি
আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর
সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর

শোবিজ

হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ
হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ

মাঠে ময়দানে

চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক
চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা
নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই
বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান
কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

এলাকাভিত্তিক মঞ্চ কেন প্রয়োজন
এলাকাভিত্তিক মঞ্চ কেন প্রয়োজন

শোবিজ

বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল
বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল

মাঠে ময়দানে

গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর
গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর

শোবিজ

জয়ে ফিরল মেসির মায়ামি
জয়ে ফিরল মেসির মায়ামি

মাঠে ময়দানে