শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২৮, বুধবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

বহুমূল্য সম্পদ ‘চিপ যুদ্ধে’ কে এগিয়ে, চীন না কি আমেরিকা?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বহুমূল্য সম্পদ ‘চিপ যুদ্ধে’ কে এগিয়ে, চীন না কি আমেরিকা?

গত এক শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে তেল নিয়ে পৃথিবীতে অনেক যুদ্ধ, কূটনৈতিক বিবাদ আর নানা দেশের জোট বাঁধার ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু এখন বিশ্বের সবচেয়ে বড় দুটি অর্থনৈতিক শক্তির মধ্যে লড়াই জমে উঠেছে আরেকটি বহুমূল্য সম্পদের জন্য। সেটি হচ্ছে সেমিকন্ডাক্টর বা চিপস, যা আমাদের প্রতিদিনের জীবনে ব্যবহার্য নানা জিনিসে শক্তি যোগায়।

একটুখানি সিলিকনের টুকরা দিয়ে তৈরি এই চিপসের বাজার মোটেও ক্ষুদ্র নয়। দুনিয়াব্যাপী ৫০ হাজার কোটি ডলারের বাজার এই সেমিকন্ডাকটরের। যা আগামী ২০৩০ সাল নাগাদ ফুলে-ফেঁপে দ্বিগুণ আকার হবে বলে ধারণা অর্থনীতিবিদদের।

এই চিপস তৈরির কাঁচামাল সরবরাহ করে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে থাকা অসংখ্য কোম্পানি, নানা দেশ। তাদের জটিল নেটওয়ার্ক এমনভাবে একটির সাথে আরেকটি যুক্ত যে সোজা কথায় এই সরবরাহ ব্যবস্থা বা ‘সাপ্লাই চেইনের’ নিয়ন্ত্রণ যার হাতে থাকবে, তার হাতেই উঠবে অপ্রতিদ্বন্দ্বী পরাশক্তি হয়ে ওঠার চাবিকাঠি।

এই প্রযুক্তির বেশির ভাগই আছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হাতে। তবে সমস্যা হল- এখন এই চিপ তৈরির প্রযুক্তি হাতে পেতে চাইছে চীন। ফলে মার্কিনরা চাইছে যেন কিছুতেই তা না হতে পারে। এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে আধিপত্য প্রতিষ্ঠার জন্য এ দুটি দেশ যে অস্ত্র প্রতিযোগিতায় লিপ্ত তা অনেকেরই জানা।

টাফ্টস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ক্রিস মিলার সম্প্রতি একটি বই লিখেছেন ‘চিপ ওয়ারস’ নামে। তিনি বলেছেন, এই চীন-মার্কিন লড়াইয়ের আরও একটি দিক আছে। এতকাল ধরে এই চীন-মার্কিন প্রতিদ্বন্দ্বিতা যেমন ‘জাহাজ বা ক্ষেপণাস্ত্রের সংখ্যার মতো ক্ষেত্রে চলেছে, কিন্তু এখন এ লড়াইটা কৃত্রিম বৃদ্ধিমত্তার (এআই) অ্যালগরিদমগুলো কার তৈরি প্রযুক্তি কত ভালো সেই ক্ষেত্রেও চলছে, যা মিলিটারি সিস্টেমগুলোতে ব্যবহার করা যাবে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এখনকার মতো অবশ্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রই এগিয়ে আছে। কিন্তু চীনের বিরুদ্ধে তারা এর মধ্যেই যে ‘চিপ যুদ্ধ’ ঘোষণা করেছে তা এখন বিশ্ব অর্থনীতিকেই নতুন করে ঢেলে সাজাচ্ছে।

সেমিকন্ডাকটর তৈরির প্রক্রিয়া অত্যন্ত জটিল। এর জন্য প্রয়োজন বিশেষ ধরনের জ্ঞান এবং এর উৎপাদনের সাথে অন্য অনেক বিষয় গভীরভাবে জড়িত। একটি আইফোনের ভেতরে যে চিপগুলো থাকে তা ডিজাইন করা হয় যুক্তরাষ্ট্রে। এগুলো তৈরি হয় তাইওয়ান, জাপান বা দক্ষিণ কোরিয়ায়। এরপর সেগুলো অ্যাসেম্বলিং বা একসাথে সন্নিবেশ করার কাজটা হয় চীনে।

তবে ভারত এখন এই শিল্পে আরও বেশি বিনিয়োগ করছে এবং তারা হয়ত আগামী দিনগুলোতে আরও বড় ভূমিকা পালন করতে পারে।

সেমিকন্ডাকটর আবিষ্কৃত হয়েছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। কিন্তু ধীরে ধীরে এর উৎপাদন বা ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের কেন্দ্র হয়ে দাঁড়ায় পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো। এর একটি কারণ ছিল সরকারি ভর্তুকিসহ নানারকম প্রণোদনামূলক পদক্ষেপ।

এর ফলে ওয়াশিংটন এমন একটি অঞ্চলের সাথে ব্যবসায়িক সম্পর্ক এবং কৌশলগত জোট গড়ে তুলতে পেরেছে যে জায়গাটি স্নায়ুযুদ্ধের সময় রুশ প্রভাবের চাপের মুখে ছিল। এখন এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চীনের প্রভাব বাড়ছে। কিন্তু ওয়াশিংটনের জন্য সেই পুরনো সম্পর্ক এখনও কাজ দিচ্ছে।

যত ছোট, তত ভালো

চিপ তৈরির ক্ষেত্রে মূল প্রতিযোগিতাটা হচ্ছে এর আকার এবং কর্মক্ষমতার ক্ষেত্রে। সবাই চাইছে সবচেয়ে দক্ষ এবং সেরা চিপ বানাতে। অন্যদিকে এগুলো আকারে যত ছোট হবে, ততই ভালো। চিপগুলোর ভেতরে থাকে ট্রানজিস্টর। যাকে বলা যায় অতিক্ষুদ্র ইলেকট্রিক সুইচ। যা বিদ্যুতের প্রবাহকে চালু করতে বা বন্ধ করতে পারে।

সিলিকন ভ্যালির বেইন অ্যান্ড কোম্পানির একজন অংশীদার জু ওয়াং বলেন, চ্যালেঞ্জ হল একটি অতি ক্ষুদ্র সিলিকনের টুকরার মধ্যে কে কতগুলো ট্রানজিস্টর বসাতে পারে সেখানে। সেমিকন্ডাকটর শিল্পে এটাকে বলে ‘মূর’স ল’- যার মূল কথা একটা সময়ে চিপে ট্রানজিস্টরের ঘনত্ব দ্বিগুণ করা। এটা অত্যন্ত কঠিন কাজ।

তিনি বলেন, “এটা করতে পারলেই আমাদের ফোনগুলোকে আমরা আরও দ্রুতগতিতে কাজ করাতে পারি, আমাদের ডিজিটাল ফটোর সংগ্রহকে আরও বড় করতে পারি, আমাদের স্মার্ট ডিভাইসগুলোকে করে তুলতে পারি আরও বুদ্ধিমান এবং আমাদের সামাজিক মাধ্যমের কনটেন্টগুলোকে করতে পারি আরও সমৃদ্ধ।”

কিন্তু এ কাজটা এমনকি পৃথিবীর শীর্ষ চিপ প্রস্তুতকারকের জন্যও মোটেও সহজ নয়। গত ২০২২ সালের মাঝামাঝি স্যামসাং বিশ্বের প্রথম কোম্পানি হিসেবে তিন ন্যানোমিটারের মাপে চিপস ব্যাপক হারে উৎপাদন শুরু করে।

এর পরেই এ স্তরে পৌঁছায় তাইওয়ানের টিএসএমসি নামের সেমিকন্ডাকটর উৎপাদনকারী কোম্পানি। তারা হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় চিপ প্রস্তুতকারক এবং অ্যাপল কোম্পানির অন্যতম প্রধান সরবরাহকারী।

এখন, আমরা বলছি তিন ন্যানোমিটার মাপের চিপ। এর মানে জিনিসটা কত সরু? একটা তুলনা দেওয়া যাক। মানুষের এক গাছা চুল হচ্ছে ৫০ থেকে এক লাখ ন্যানোমিটার। এরচেয়ে অনেক অনেক সরু স্যামসাংয়ের নতুন এই চিপ।

এগুলোকে বলা হচ্ছে ‘লিডিং এজ’ চিপ, যা অনেক বেশি শক্তিশালী এবং অনেক মূল্যবান জিনিসের ভেতরে এগুলো বসানো হয়। যেমন সুপারকম্পিউটার এবং কৃত্রিম বৃদ্ধিমত্তাসম্পন্ন ডিভাইসে।

বর্তমানে সাধারণ মাইক্রোওয়েভ, ওয়াশিং মেশিন বা রেফ্রিজারেটরের ভেতরে যে চিপ থাকে তাকে বলা হয় ‘ল্যাগিং এজ’। এর বাজারও অনেক বড় এবং লোভনীয়। কিন্তু মনে করা হচ্ছে যে ভবিষ্যতে এই চিপের চাহিদা আর তেমন থাকবে না।

‘চিপ মেকার’দের শীর্ষে তাইওয়ান

পৃথিবীতে এখন সবচেয়ে বেশি চিপ তৈরি হচ্ছে তাইওয়ানে। তাইওয়ান দ্বীপটিকে চীন তার নিজের অংশ বলে মনে করে। তবে এ হুমকির মুখে স্বশাসিত এই দ্বীপটিকে সুরক্ষা দিচ্ছে চিপ তৈরির ক্ষেত্রে তার এই অবস্থান। যাকে তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট অভিহিত করেছেন ‘সিলিকন শিল্ড’ বলে।

বেইজিংও এখন চিপ তৈরিকে তাদের একটি জাতীয় অগ্রাধিকার হিসেবে চিহ্নিত করেছে। তারা সুপারকম্পিউটিং ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ক্ষেত্রে বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ করছে।

ক্রিস মিলার বলেন, চিপ তৈরিতে চীন এখনও বিশ্বের এক নম্বর হওয়ার ধারে কাছেও নেই। কিন্তু গত দশকে তারা এ ব্যাপারে অনেকটা এগিয়ে এসেছে। বিশেষ করে চিপের ডিজাইনিংয়ের সক্ষমতার ক্ষেত্রে।

তিনি বলেন, “ঐতিহাসিকভাবে দেখা গেছে যখনই কোনও শক্তিশালী দেশের হাতে সর্বাধুনিক কম্পিউটিং প্রযুক্তি এসেছে তখনই তারা বুদ্ধিমত্তা ও অস্ত্র পরিচালনা পদ্ধতিতে তা ব্যবহার করেছে।”

যুক্তরাষ্ট্রের জন্য এ দুটিই উদ্বেগের কারণ। একটি হলো, চিপ তৈরিতে চীনের এগিয়ে যাওয়া, আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে সরবরাহের জন্য তাইওয়ানের মতো এশিয়ার দেশগুলোর ওপর নির্ভরশীলতা।

চীনের অগ্রগতি ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্র কী করছে?

চিপ তৈরির প্রযুক্তিতে চীনের প্রবেশ ঠেকানোর জন্য উঠেপড়ে লেগেছে যুক্তরাষ্ট্রের বাইডেন প্রশাসন। গত অক্টোবর মাসে ওয়াশিংটন রফতানি নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে কিছু বড় বড় পদক্ষেপের কথা ঘোষণা করেছে।

এর ফলে কোম্পানিগুলোর জন্য চীনের কাছে চিপস, চিপ তৈরির যন্ত্রপাতি ও মার্কিন সফটওয়্যার বসানো প্রযুক্তি বিক্রি করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে। যদিও সেটা পৃথিবীর যে দেশেরই হোক না কেন।

এ ছাড়াও ওই আইনে মার্কিন নাগরিক ও স্থায়ী বাসিন্দাদের জন্য চীনের বিশেষ বিশেষ কিছু ফ্যাক্টরিতে ‘চিপ উন্নয়ন বা উৎপাদনে’ সহায়তা দেওয়া নিষিদ্ধ করা হয়েছে। যা চীনের ওপর এক বড় আঘাত। কারণ তারা তাদের সদ্য শুরু হওয়া চিপ-উৎপাদন শিল্পের জন্য হার্ডওয়্যার এবং প্রযুক্তিবিদ দুটিই নিয়ে যাচ্ছে।

এর ফলে নেদারল্যান্ডসের একটি কোম্পানি এএসএমএল চীন থেকে যে রাজস্ব আয় করতো তার প্রায় এক-চতুর্থাংশ হারাতে যাচ্ছে। এটিই হচ্ছে একমাত্র কোম্পানি যারা সর্বাধুনিক লিথোগ্রাফিক মেশিন তৈরি করে। যেসব যন্ত্র ‘লিডিং এজ’ চিপ তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়।

গবেষণা প্রতিষ্ঠান ট্রিভিয়াম চায়নার একজন বিশ্লেষক লিংহাও বাও বলছেন, “এক্ষেত্রে প্রতিভাবান লোকের গুরুত্ব অপরিসীম। আপনি যদি চীনের সেমিকন্ডাকটর কোম্পানিগুলোর নির্বাহীদের দিকে তাকান, দেখবেন তাদের অনেকেই আমেরিকান পাসপোর্টধারী। তাদের অনেকে আমেরিকায় প্রশিক্ষণ নিয়েছে, তাদের গ্রিনকার্ড আছে। কাজেই চীনের জন্য এখন এক বিরাট সমস্যা তৈরি হয়েছে।’ তা ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র নিজেও এখন আরও বেশি চিপ তৈরি করতে চায়।

‘চিপস এ্যান্ড সায়েন্স’ আইনে যুক্তরাষ্ট্রে যেসব কোম্পানি সেমিকন্ডাকটর তৈরি করছে তাদেরকে পাঁচ হাজার ৩০০ কোটি ডলার ঋণ ও ভর্তুকি দেওয়া হচ্ছে। অনেক বড় বড় কোম্পানি এর সুবিধা নিচ্ছে।

তাইওয়ানের টিএসএমসি যুক্তরাষ্ট্রে দুটি প্ল্যান্ট তৈরির জন্য চার হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগ করছে। যা তাদের নিজ দেশের বাইরে একমাত্র কারখানা।

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সবচেয়ে বড় মেমোরি চিপ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান হচ্ছে মাইক্রন। তাদের তৈরি চিপ সুপারকম্পিউটার, সামরিক হার্ডওয়্যার ও প্রসেসর আছে এমন যে কোনো যন্ত্রের জন্য অতি জরুরি।

তারা সম্প্রতি ঘোষণা করেছে যে নিউইয়র্ক রাজ্যে তারা আগামী ২০ বছরে চিপ তৈরির কারখানা নির্মাণের জন্য প্রায় ১০ হাজার কোটি ডলার খরচ করবে।

মাইক্রন কোম্পানির প্রধান নির্বাহী হচ্ছেন সঞ্জয় মেহরোত্রা। তিনি বলেন, চিপ তৈরির ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র ও এশিয়ায় খরচের ক্ষেত্রে যে ব্যবধান তা কমিয়ে আনতে এই আইনটি ভূমিকা রাখছে।

এ ক্ষেত্রে চীন কী করতে পারে?

যুক্তরাষ্ট্রের বিধিনিষেধগুলো চীনের স্বার্থে বড় আঘাত হেনেছে।

সম্প্রতি খবর বেরিয়েছে যে এ্যাপল কোম্পানি এসব বিধিনিষেধের কারণে চীনের অন্যতম সফল চিপ উৎপাদনকারী কোম্পানি ইয়াংজি মেমোরি টেকনোলজিস করপোরেশনের (ওয়াইএমটিসি) কাছ থেকে চিপ কেনার এক চুক্তি স্থগিত করে দিয়েছে।

বাও বলেন, হুয়াওয়ের অভিজ্ঞতা থেকে বোঝা যায় এক্ষেত্রে কী ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে। হুয়াওয়ে কোম্পানিটি একসময় স্যমসাংয়ের পর পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম স্মার্টফোন নির্মাতা হয়ে উঠছিল। কিন্তু এখন তারা ‘কার্যত মৃত’।

তিনি বলেন, এতে বোঝা যায়, ওয়াশিংটনের জন্য একটি চীনা প্রযুক্তি কোম্পানিকে পঙ্গু করে দেওয়া কত সহজ। চীনের হাতে এর জবাব দেওয়ার খুব ভালো কোনো উপায় আসলে নেই। এর আগে যুক্তরাষ্ট্র নির্দিষ্ট কিছু কোম্পানিকে টার্গেট করছিল। কিন্তু এখন পুরো দেশটিকেই এর আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে।

প্রশ্ন হচ্ছে যে এর জবাবে চীন কী করতে পারে।

চীনের অর্থনীতি এখন গুরুতর মন্দার সম্মুখীন। এ অবস্থায় পণ্য বা সেবা প্রত্যাহার করা বা নিজেদের রফতানিতে কোনো নিয়ন্ত্রণ আরোপ করলে তা ভালোর পরিবর্তে খারাপ ফল নিয়ে আসতে পারে।

এ ব্যাপারে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার কাছে অভিযোগও করেছে চীন। কিন্তু এর নিষ্পত্তি হতে অনেক বছর লাগতে পারে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর মধ্যে চীন তার অভ্যন্তরীণ চিপ-উৎপাদন শিল্পে বিনিয়োগ ও সহায়তা দ্বিগুণ বাড়িয়ে দেবে। অক্টোবর মাসে চীনা কমিউনিস্ট পার্টির ২০তম কংগ্রেসে প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এ আভাসই দিয়েছেন।

তিনি এ সময় ‘জাতীয় কৌশলগত প্রয়োজনগুলোর দিকে মনোনিবেশ করা’, ‘বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে নিজস্ব গবেষণা জোরদার করা’ এবং ‘গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক প্রযুক্তিগুলোর ক্ষেত্রে লড়াইয়ে জয়লাভ করার’ কথা উল্লেখ করেছেন।

এরপর কী হতে যাচ্ছে?

ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বৈশ্বিক অর্থনীতির ঝিমিয়ে পড়া, মুদ্রাস্ফীতি এবং কোভিড-বিধিনিষেধ থেকে চীনের অর্থনীতি ক্রমান্বয়ে উন্মুক্ত হওয়া এগুলোই হচ্ছে চিপ শিল্পের সামনে স্বল্পমেয়াদী চ্যালেঞ্জ।

চীন এ জন্য সাবধানে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে চাইবে।

মিলার বলেন, চিপের ক্ষেত্রে শুধু উচ্চতম প্রযুক্তির স্তরেই দেখা যাবে যে যুক্তরাষ্ট্র চীনকে উদ্ভাবনের নেটওয়ার্কগুলোর বাইরে রাখার চেষ্টা করছে। তাছাড়া চীন চেষ্টা করবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবমুক্ত একটি নিজস্ব সরবরাহ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে। এর ফলে একদিকে চীন, অন্যদিকে বাকি বিশ্ব এমন একটা বিভক্তি দেখা দিতে পারে।

সেক্ষেত্রে বৈশ্বিক অর্থনীতিতে এর প্রভাব হবে ব্যাপক। অনেক কোম্পানিকে হয়তো কোনো একটা পক্ষ নিতে হবে। অনেকে হয়তো চীনের বাজার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
ফের অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ
ফের অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ
‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’
‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’
তিউনিসিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ৩৪ বছরের কারাদণ্ড
তিউনিসিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ৩৪ বছরের কারাদণ্ড
দক্ষিণ কোরিয়ার রক্ষণশীল দলের প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর নাম ঘোষণা
দক্ষিণ কোরিয়ার রক্ষণশীল দলের প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর নাম ঘোষণা
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
সিআইএ থেকে ১২০০ কর্মী ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা ট্রাম্পের
সিআইএ থেকে ১২০০ কর্মী ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা ট্রাম্পের
আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত
আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত
জেনেভায় জাতিসংঘের কর্মীদের বিক্ষোভ
জেনেভায় জাতিসংঘের কর্মীদের বিক্ষোভ
পাকিস্তান থেকে সব ধরনের আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
পাকিস্তান থেকে সব ধরনের আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদে জেনেভায় জাতিসংঘের কর্মীদের বিক্ষোভ
ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদে জেনেভায় জাতিসংঘের কর্মীদের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের জন্মদিনে সামরিক কুচকাওয়াজ করবে যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পের জন্মদিনে সামরিক কুচকাওয়াজ করবে যুক্তরাষ্ট্র
কানাডার নির্বাচনে পাঞ্জাবি বংশোদ্ভূত রেকর্ড ২২ প্রার্থীর জয়
কানাডার নির্বাচনে পাঞ্জাবি বংশোদ্ভূত রেকর্ড ২২ প্রার্থীর জয়
সর্বশেষ খবর
৪৬ বছর পর ফ্রান্সের শীর্ষ লিগে প্যারিস এফসি
৪৬ বছর পর ফ্রান্সের শীর্ষ লিগে প্যারিস এফসি

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

জাওয়াদের সেঞ্চুরিতে শ্রীলঙ্কাকে উড়িয়ে দিল যুবারা
জাওয়াদের সেঞ্চুরিতে শ্রীলঙ্কাকে উড়িয়ে দিল যুবারা

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে বজ্র-বৃষ্টির সঙ্গে বাড়বে তাপ
সারাদেশে বজ্র-বৃষ্টির সঙ্গে বাড়বে তাপ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
টাঙ্গাইলে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ
রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৪৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আদালত জনগণের আশা-আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটাবেন: ফয়জুল করীম
আদালত জনগণের আশা-আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটাবেন: ফয়জুল করীম

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘সংস্কারের কথা প্রথম বলেছে বিএনপি’
‘সংস্কারের কথা প্রথম বলেছে বিএনপি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুরানা পল্টনে বহুতল ভবনে আগুন
পুরানা পল্টনে বহুতল ভবনে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরিবেশবান্ধব গ্রিন রেলওয়ের জন্য সাড়ে ৯৩ কোটি টাকার প্রকল্প
পরিবেশবান্ধব গ্রিন রেলওয়ের জন্য সাড়ে ৯৩ কোটি টাকার প্রকল্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন
কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যমুনা নদী রক্ষা প্রকল্পে ব্লক চুরি, গ্রেফতার ৬
যমুনা নদী রক্ষা প্রকল্পে ব্লক চুরি, গ্রেফতার ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ
ফের অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে আগুনে পুড়ে বসতঘর ছাই
বাগেরহাটে আগুনে পুড়ে বসতঘর ছাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাংশায় প্রকাশ্যে বিএনপির কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা
পাংশায় প্রকাশ্যে বিএনপির কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণের মেন্ডেট ছাড়া রাখাইনে করিডোর দেয়া যাবে না : বিএসপি
জনগণের মেন্ডেট ছাড়া রাখাইনে করিডোর দেয়া যাবে না : বিএসপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীয়তপুরে নদী থেকে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন
শরীয়তপুরে নদী থেকে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ জাতীয় ভূমিহীন আন্দোলনের মতবিনিময় সভা
বাংলাদেশ জাতীয় ভূমিহীন আন্দোলনের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম
আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রেফারির শরীরে ‘বডি ক্যাম’, গোলরক্ষকদের জন্য নতুন নিয়ম
রেফারির শরীরে ‘বডি ক্যাম’, গোলরক্ষকদের জন্য নতুন নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কেটিং নয়, বৈভবকে তৈরি করুন : গ্রেগ চ্যাপেল
মার্কেটিং নয়, বৈভবকে তৈরি করুন : গ্রেগ চ্যাপেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চশিক্ষা না নেওয়ার আক্ষেপে ভুগছেন সোনম কাপুর
উচ্চশিক্ষা না নেওয়ার আক্ষেপে ভুগছেন সোনম কাপুর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘মামলাবাজ’ আ. লীগ নেত্রীর কারণে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী, পরিত্রাণ চেয়ে বিক্ষোভ
‘মামলাবাজ’ আ. লীগ নেত্রীর কারণে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী, পরিত্রাণ চেয়ে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নরসিংদীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে দেড় লাখ টাকা জরিমানা
হবিগঞ্জে ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে দেড় লাখ টাকা জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ফাঁদ উদ্ধার
সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ফাঁদ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
নড়াইলে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত
ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস
প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন
২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না
একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না

২৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান
হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!
রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম
ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি
রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত
যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল
কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত
নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ
৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা
সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য
কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ মে)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের
আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু
বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ
সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদিন ৪৫ মিনিট হাঁটা নাকি জগিং, কোনটিতে বেশি উপকার?
প্রতিদিন ৪৫ মিনিট হাঁটা নাকি জগিং, কোনটিতে বেশি উপকার?

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত
পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের
দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন
সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকরে ভাগ্যচক্র
আজকরে ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টপসয়েল কাটার মহোৎসব
টপসয়েল কাটার মহোৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা
দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা

মাঠে ময়দানে

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে

নগর জীবন

পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন
পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়
ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়

পরিবেশ ও জীবন

সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া
সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে
পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না
নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না

শোবিজ

চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু
চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি
যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি

পরিবেশ ও জীবন

পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে
পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...
অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...

শোবিজ

ইমার্জিং দলে আকবর আলি
ইমার্জিং দলে আকবর আলি

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে
মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে

শোবিজ

স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল
স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল

শনিবারের সকাল

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির

শোবিজ

সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা
সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

কখন ফিরছেন শাবনূর
কখন ফিরছেন শাবনূর

শোবিজ

আবাহনীকে ফের হারাল কিংস
আবাহনীকে ফের হারাল কিংস

মাঠে ময়দানে

ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!
ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!

মাঠে ময়দানে

ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ
ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ

শোবিজ

শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির
শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির

নগর জীবন