শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৫, বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট, ২০২৫

ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন

নিরঞ্জন রায়
অনলাইন ভার্সন
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন

সম্প্রতি স্থানীয় একটি ইংরেজি পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, বাংলাদেশ ব্যাংক ৫০টি কোম্পানির নামে প্রদত্ত ঋণ ১৫ বছর মেয়াদি পুনঃ তফসিলের আবেদন অনুমোদন করেছে। এই ৫০টি কোম্পানির মধ্যে দেশের অনেক বৃহৎ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানও আছে। অনুমোদিত ৫০টি ঋণগ্রহীতা কোম্পানি মাত্র ১ শতাংশ ডাউন পেমেন্ট প্রদান করে সব ঋণ ১৮ বছরের জন্য পুনঃ তফসিল করে নিতে পারবে। এই পুনঃ তফসিল সুবিধা গ্রহণের জন্য তিন বছর গ্রেস পিরিয়ড নেওয়ার সুযোগ রাখা হয়েছে।

এই ৫০ কোম্পানির ঋণ পুনঃ তফসিলের অনুমোদন ছিল বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ কর্মসূচির প্রথম ধাপের সিদ্ধান্ত। আরও এক হাজার ঋণগ্রহীতা কোম্পানির অনুরূপ আবেদন বাংলাদেশ ব্যাংকে সক্রিয় বিবেচনাধীন, যা দ্বিতীয় ধাপের সিদ্ধান্ত হবে। দ্বিতীয় ধাপের সিদ্ধান্তের বিবেচনায় সেসব কোম্পানি রাখা হয়েছে, যাদের মোট ঋণের পরিমাণ ৫০ কোটি টাকার বেশি। দেশের ঋণগ্রহীতাদের এই বিশেষ সুবিধা দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক যে বিষয়গুলোকে বিবেচনায় নিয়েছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে—(১) করোনা মহামারির কারণে সৃষ্ট অর্থনীতির মন্দাবস্থা, (২) ডলার সংকট এবং উচ্চ সুদের হার, (৩) রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্ব অর্থনীতিতে অনিশ্চয়তা এবং (৪) দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক অস্থিরতা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের এই বিশেষ সিদ্ধান্ত মিশ্র প্রতিক্রিয়ার জন্ম দিয়েছে। একদিকে যেমন দেশের ব্যবসায়ীরা বা ঋণগ্রহীতারা খুশি হয়েছেন, অন্যদিকে তেমনি ব্যাংকার ও অর্থনীতিবিদরা কিছুটা হতাশ হয়েছেন। এটিই স্বাভাবিক। কেননা এই সিদ্ধান্ত যাদের পক্ষে গেছে; যেমন—ব্যবসায়ী, বিশেষ করে ঋণগ্রহীতারা এই সিদ্ধান্তে খুশি হয়েছেন।

পক্ষান্তরে যারা দেশের ব্যাংকিং খাত এবং অর্থনীতিতে এই সিদ্ধান্তের সুদূরপ্রসারী প্রভাব নিয়ে চিন্তিত, তারা এ ধরনের সিদ্ধান্তে কিছুটা অখুশি হয়েছেন। সিদ্ধান্তের পক্ষে-বিপক্ষে যে অবস্থানই থাকুক না কেন, আপাতদৃষ্টিতে বাংলাদেশ ব্যাংক একটি ইতিবাচক সিদ্ধান্তই গ্রহণ করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের এমন সিদ্ধান্তের মাধ্যমে অন্তত এতটুকু নিশ্চিত হওয়া গেছে যে কেন্দ্রীয় ব্যাংক দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য এবং অর্থনীতি নিয়ে ইতিবাচকভাবে ভাবতে শুরু করেছে।

ঋণ পরিশোধ বিলম্বিত করার সুযোগ দিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক যে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে, সেখানে বেশ কিছু প্রাসঙ্গিক বিষয়ে অস্পষ্টতা রয়ে গেছে। প্রথমত, নামমাত্র ১ শতাংশ ডাউন পেমেন্টের বিধান রাখার হেতু কী, তা মোটেও পরিষ্কার নয়।

তা ছাড়া ডাউন পেমেন্টের অর্থ কীভাবে ব্যবহৃত হবে, অর্থাৎ ঋণের আসল, না সুদ পরিশোধের জন্য ব্যবহৃত হবে, তা মোটেই পরিষ্কার নয়। দ্বিতীয়ত, কীভাবে পুনঃ তফসিলের মেয়াদ ১৫ বছর নির্ধারণ করা হয়েছে, তা-ও স্পষ্ট নয়। এই মেয়াদ কেন ২৫ বা ১০ বছর না হয়ে ১৫ বছর করা হয়েছে, সেই ব্যাখ্যাও নেই। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, তিন বছর গ্রেস পিরিয়ড কি এই ১৫ বছরের অন্তর্ভুক্ত না অতিরিক্ত, সে ব্যাপারে অস্পষ্টতা রয়ে গেছে। তৃতীয়ত, কিস্তির ধরন কেমন হবে, অর্থাৎ ঋণগ্রহীতা কি তাদের ইচ্ছামতো যখন যেমন পারেন সেভাবে পরিশোধ করবেন, নাকি মাসিক, ত্রৈমাসিক বা ষাণ্মাসিক কিস্তিতে ঋণ পরিশোধ করবেন, তার উল্লেখ নেই। চতুর্থত, পুনঃ তফসিলের পর ঋণের অবস্থা কেমন হবে। স্বাভাবিকভাবেই ভালো ঋণ হিসেবেই গণ্য হবে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে যে যখন নিয়মিত কিস্তি পরিশোধিত না হবে, তখন পুনঃ তফসিল করা ঋণ পুনরায় খেলাপি ঋণে পরিণত হবে কিনা, তার উল্লেখ নেই। পঞ্চমত, পরিশোধিত কিস্তির টাকা ঋণের আসল, না সুদ পরিশোধে ব্যবহৃত হবে, সেটিও স্পষ্ট করে উল্লেখ করা হয়নি। উল্লেখ্য, যদি পরিশোধিত কিস্তির অর্থ প্রথমেই আসলের পরিবর্তে সুদ পরিশোধে ব্যবহৃত হয়, তাহলে ঋণগ্রহীতা বা ব্যাংক, কেউই এই বিশেষ ব্যবস্থা থেকে লাভবান হতে পারবে না। ষষ্ঠত, পুনঃ তফসিলের সুযোগ নেওয়া ব্যবসায়ীদের নতুন ঋণ বরাদ্দ করা হবে কিনা, তা নিয়ে কোনো সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা নেই। বাস্তবতা হচ্ছে, ব্যবসা সফলভাবে চালিয়ে নেওয়ার স্বার্থে যাদের নতুন ঋণের প্রয়োজন হবে, তাদের যদি সেই সুবিধা দেওয়া না হয়, তাহলে ব্যবসা থেকে নগদ প্রবাহ হ্রাস পাবে, যার ফলে ঋণের কিস্তি পরিশোধে তারা ব্যর্থ হবেন এবং ঋণ পুনরায় খেলাপি হবে।

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে যে পুনঃ তফসিল করা ঋণের ওপর সুদের হার কত হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক নির্দিষ্ট কিছু ব্যবসায়ীকে ঋণ পরিশোধ বিলম্বিত করার সুযোগ দিয়ে যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তা একটি বিশেষ ব্যবস্থা। আর এই বিশেষ ব্যবস্থার অধীনে যদি বিশেষভাবে স্বল্প সুদের হারের সুযোগ না থাকে, তাহলে এই ব্যবস্থা কোনো ভালো ফল বয়ে আনতে পারে না। আমাদের দেশে এখন উচ্চ সুদের হার বিরাজ করছে। সুদের হার যদি ১০ শতাংশ বা তার বেশি থাকে, তাহলে বর্তমানে যে ঋণের পরিমাণ আছে, তা নির্ধারিত ১৫ বছরে বৃদ্ধি পেয়ে প্রায় তিন গুণ হবে, যা পরিশোধ করার সক্ষমতা বিশ্বের কোনো ব্যবসায়ীর থাকবে না, তাতে তিনি যত লাভজনক ব্যবসাই পরিচালনা করুন না কেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের এই বিশেষ সিদ্ধান্ত সফল করতে হলে পুনঃ তফসিল করা ঋণের ওপর সুদের হার কোনো অবস্থায়ই ৮ শতাংশের ওপরে রাখা ঠিক হবে না। প্রয়োজনে এই ব্যবস্থাকে সহায়তা করার জন্য বিশেষ তহবিল সংগ্রহ বা সরকারি নিশ্চয়তা প্রদানের মাধ্যমে সিকিউরিটাইজেশন শুরু করা যেতে পারে। বিষয়টি কীভাবে কাজ করে, তা ব্যাখ্যা করতে গেলে বিস্তারিত আলোচনার প্রয়োজন, যার সুযোগ এখানে নেই।

এ কথা বলার অপেক্ষা রাখে না যে বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগটি নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। কিন্তু উদ্যোগটি বিস্তৃত পরিসরে গ্রহণ করে সংশ্লিষ্ট কিছু বিষয় স্পষ্ট করতে পারলে পদক্ষেপটি ভালো ফল দিতে পারে। এ ব্যাপারে যেসব বাড়তি ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন, তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে—(১) ৫০ বা এক হাজার নির্দিষ্ট কোম্পানির জন্য নির্ধারিত না রেখে উদ্যোগটি সর্বজনীন করা প্রয়োজন। এখন যেভাবে সিদ্ধান্তটি নেওয়া হয়েছে, তাতে পক্ষপাতমূলক অবস্থান স্পষ্ট। একটি সাধারণ নীতিমালা গ্রহণ করে সেখানে কিছু নির্ধারিত শর্ত রাখা যেতে পারে। ছোট-বড়-নির্বিশেষে যে কোম্পানিই এই শর্ত পূরণ করবে, তারাই এই সুবিধা নিতে পারবে। (২) এই সুবিধা নেওয়ার জন্য ৫০ কোটি টাকার ঋণ নির্ধারণের পরিবর্তে ব্যবসা চালু রাখার শর্ত জুড়ে দেওয়া যেতে পারে। অর্থাৎ ঋণের পরিমাণ যাই হোক না কেন, যাদের ব্যবসা চালু আছে, তারাই এই সুযোগ নিতে পারবেন। যাদের ব্যবসা বন্ধ হয়ে গেছে, তারা এই সুযোগ নিয়ে কোনো রকম লাভবান হতে পারবেন না। এ রকম ঋণখেলাপির বিষয়টি ভিন্নভাবে সমাধান করতে হবে। (৩) কিস্তির টাকা দিয়ে প্রথমেই সুদ পরিশোধের সুযোগ রাখা ঠিক হবে না। সঠিক অবস্থা হচ্ছে, প্রথমে আসল পরিশোধ এবং পরে যদি কিছু অবশিষ্ট থাকে, তা দিয়ে সুদ পরিশোধ করা যাবে। একই সঙ্গে পুনঃ তফসিলের পর এই ঋণের ওপর অর্জিত সুদ মুনাফা হিসেবে দেখানোর সুযোগ রাখা যাবে না। ঋণের আসল সম্পূর্ণরূপে পরিশোধ হওয়ার পরই অর্জিত সুদ ব্যাংকের মুনাফা হিসেবে দেখানো যেতে পারে। এ রকম আরও কিছু বিষয় আছে, যা এখানে উল্লেখ করার সুযোগ সীমিত।

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটি প্রযুক্তির মাধ্যমে ডিজিটাল পদ্ধতিতে সম্পন্ন করা প্রয়োজন, যাতে কোনো রকম অপপ্রয়োগ বা প্রভাব খাটানোর সুযোগ না থাকে। যদি উল্লিখিত বিষয়গুলো সঠিকভাবে অন্তর্ভুক্ত বা সমাধান করে উদ্যোগটি বিস্তৃত আকারে গ্রহণ করা যায়, তাহলে এখান থেকে ভালো কিছু নিশ্চয়ই হবে। নতুবা এই উদ্যোগ দেশের ব্যাংকিং খাতের খেলাপি ঋণ সমস্যা আরও কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিতে পারে। এসব বিষয় বিবেচনায় নিয়েই বাংলাদেশ ব্যাংক ঋণ পরিশোধ বিলম্বিত করার সুযোগ দিয়ে যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তা বেশ বিস্তৃত পরিসরে গ্রহণ করতে পারে।

লেখক : সার্টিফায়েড অ্যান্টি মানি লন্ডারিং স্পেশালিস্ট ও ব্যাংকার, টরন্টো, কানাডা

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ

সম্পাদকীয়

জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা