শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৫, বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট, ২০২৫

ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন

নিরঞ্জন রায়
অনলাইন ভার্সন
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন

সম্প্রতি স্থানীয় একটি ইংরেজি পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, বাংলাদেশ ব্যাংক ৫০টি কোম্পানির নামে প্রদত্ত ঋণ ১৫ বছর মেয়াদি পুনঃ তফসিলের আবেদন অনুমোদন করেছে। এই ৫০টি কোম্পানির মধ্যে দেশের অনেক বৃহৎ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানও আছে। অনুমোদিত ৫০টি ঋণগ্রহীতা কোম্পানি মাত্র ১ শতাংশ ডাউন পেমেন্ট প্রদান করে সব ঋণ ১৮ বছরের জন্য পুনঃ তফসিল করে নিতে পারবে। এই পুনঃ তফসিল সুবিধা গ্রহণের জন্য তিন বছর গ্রেস পিরিয়ড নেওয়ার সুযোগ রাখা হয়েছে।

এই ৫০ কোম্পানির ঋণ পুনঃ তফসিলের অনুমোদন ছিল বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ কর্মসূচির প্রথম ধাপের সিদ্ধান্ত। আরও এক হাজার ঋণগ্রহীতা কোম্পানির অনুরূপ আবেদন বাংলাদেশ ব্যাংকে সক্রিয় বিবেচনাধীন, যা দ্বিতীয় ধাপের সিদ্ধান্ত হবে। দ্বিতীয় ধাপের সিদ্ধান্তের বিবেচনায় সেসব কোম্পানি রাখা হয়েছে, যাদের মোট ঋণের পরিমাণ ৫০ কোটি টাকার বেশি। দেশের ঋণগ্রহীতাদের এই বিশেষ সুবিধা দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক যে বিষয়গুলোকে বিবেচনায় নিয়েছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে—(১) করোনা মহামারির কারণে সৃষ্ট অর্থনীতির মন্দাবস্থা, (২) ডলার সংকট এবং উচ্চ সুদের হার, (৩) রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্ব অর্থনীতিতে অনিশ্চয়তা এবং (৪) দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক অস্থিরতা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের এই বিশেষ সিদ্ধান্ত মিশ্র প্রতিক্রিয়ার জন্ম দিয়েছে। একদিকে যেমন দেশের ব্যবসায়ীরা বা ঋণগ্রহীতারা খুশি হয়েছেন, অন্যদিকে তেমনি ব্যাংকার ও অর্থনীতিবিদরা কিছুটা হতাশ হয়েছেন। এটিই স্বাভাবিক। কেননা এই সিদ্ধান্ত যাদের পক্ষে গেছে; যেমন—ব্যবসায়ী, বিশেষ করে ঋণগ্রহীতারা এই সিদ্ধান্তে খুশি হয়েছেন।

পক্ষান্তরে যারা দেশের ব্যাংকিং খাত এবং অর্থনীতিতে এই সিদ্ধান্তের সুদূরপ্রসারী প্রভাব নিয়ে চিন্তিত, তারা এ ধরনের সিদ্ধান্তে কিছুটা অখুশি হয়েছেন। সিদ্ধান্তের পক্ষে-বিপক্ষে যে অবস্থানই থাকুক না কেন, আপাতদৃষ্টিতে বাংলাদেশ ব্যাংক একটি ইতিবাচক সিদ্ধান্তই গ্রহণ করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের এমন সিদ্ধান্তের মাধ্যমে অন্তত এতটুকু নিশ্চিত হওয়া গেছে যে কেন্দ্রীয় ব্যাংক দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য এবং অর্থনীতি নিয়ে ইতিবাচকভাবে ভাবতে শুরু করেছে।

ঋণ পরিশোধ বিলম্বিত করার সুযোগ দিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক যে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে, সেখানে বেশ কিছু প্রাসঙ্গিক বিষয়ে অস্পষ্টতা রয়ে গেছে। প্রথমত, নামমাত্র ১ শতাংশ ডাউন পেমেন্টের বিধান রাখার হেতু কী, তা মোটেও পরিষ্কার নয়।

তা ছাড়া ডাউন পেমেন্টের অর্থ কীভাবে ব্যবহৃত হবে, অর্থাৎ ঋণের আসল, না সুদ পরিশোধের জন্য ব্যবহৃত হবে, তা মোটেই পরিষ্কার নয়। দ্বিতীয়ত, কীভাবে পুনঃ তফসিলের মেয়াদ ১৫ বছর নির্ধারণ করা হয়েছে, তা-ও স্পষ্ট নয়। এই মেয়াদ কেন ২৫ বা ১০ বছর না হয়ে ১৫ বছর করা হয়েছে, সেই ব্যাখ্যাও নেই। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, তিন বছর গ্রেস পিরিয়ড কি এই ১৫ বছরের অন্তর্ভুক্ত না অতিরিক্ত, সে ব্যাপারে অস্পষ্টতা রয়ে গেছে। তৃতীয়ত, কিস্তির ধরন কেমন হবে, অর্থাৎ ঋণগ্রহীতা কি তাদের ইচ্ছামতো যখন যেমন পারেন সেভাবে পরিশোধ করবেন, নাকি মাসিক, ত্রৈমাসিক বা ষাণ্মাসিক কিস্তিতে ঋণ পরিশোধ করবেন, তার উল্লেখ নেই। চতুর্থত, পুনঃ তফসিলের পর ঋণের অবস্থা কেমন হবে। স্বাভাবিকভাবেই ভালো ঋণ হিসেবেই গণ্য হবে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে যে যখন নিয়মিত কিস্তি পরিশোধিত না হবে, তখন পুনঃ তফসিল করা ঋণ পুনরায় খেলাপি ঋণে পরিণত হবে কিনা, তার উল্লেখ নেই। পঞ্চমত, পরিশোধিত কিস্তির টাকা ঋণের আসল, না সুদ পরিশোধে ব্যবহৃত হবে, সেটিও স্পষ্ট করে উল্লেখ করা হয়নি। উল্লেখ্য, যদি পরিশোধিত কিস্তির অর্থ প্রথমেই আসলের পরিবর্তে সুদ পরিশোধে ব্যবহৃত হয়, তাহলে ঋণগ্রহীতা বা ব্যাংক, কেউই এই বিশেষ ব্যবস্থা থেকে লাভবান হতে পারবে না। ষষ্ঠত, পুনঃ তফসিলের সুযোগ নেওয়া ব্যবসায়ীদের নতুন ঋণ বরাদ্দ করা হবে কিনা, তা নিয়ে কোনো সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা নেই। বাস্তবতা হচ্ছে, ব্যবসা সফলভাবে চালিয়ে নেওয়ার স্বার্থে যাদের নতুন ঋণের প্রয়োজন হবে, তাদের যদি সেই সুবিধা দেওয়া না হয়, তাহলে ব্যবসা থেকে নগদ প্রবাহ হ্রাস পাবে, যার ফলে ঋণের কিস্তি পরিশোধে তারা ব্যর্থ হবেন এবং ঋণ পুনরায় খেলাপি হবে।

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে যে পুনঃ তফসিল করা ঋণের ওপর সুদের হার কত হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক নির্দিষ্ট কিছু ব্যবসায়ীকে ঋণ পরিশোধ বিলম্বিত করার সুযোগ দিয়ে যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তা একটি বিশেষ ব্যবস্থা। আর এই বিশেষ ব্যবস্থার অধীনে যদি বিশেষভাবে স্বল্প সুদের হারের সুযোগ না থাকে, তাহলে এই ব্যবস্থা কোনো ভালো ফল বয়ে আনতে পারে না। আমাদের দেশে এখন উচ্চ সুদের হার বিরাজ করছে। সুদের হার যদি ১০ শতাংশ বা তার বেশি থাকে, তাহলে বর্তমানে যে ঋণের পরিমাণ আছে, তা নির্ধারিত ১৫ বছরে বৃদ্ধি পেয়ে প্রায় তিন গুণ হবে, যা পরিশোধ করার সক্ষমতা বিশ্বের কোনো ব্যবসায়ীর থাকবে না, তাতে তিনি যত লাভজনক ব্যবসাই পরিচালনা করুন না কেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের এই বিশেষ সিদ্ধান্ত সফল করতে হলে পুনঃ তফসিল করা ঋণের ওপর সুদের হার কোনো অবস্থায়ই ৮ শতাংশের ওপরে রাখা ঠিক হবে না। প্রয়োজনে এই ব্যবস্থাকে সহায়তা করার জন্য বিশেষ তহবিল সংগ্রহ বা সরকারি নিশ্চয়তা প্রদানের মাধ্যমে সিকিউরিটাইজেশন শুরু করা যেতে পারে। বিষয়টি কীভাবে কাজ করে, তা ব্যাখ্যা করতে গেলে বিস্তারিত আলোচনার প্রয়োজন, যার সুযোগ এখানে নেই।

এ কথা বলার অপেক্ষা রাখে না যে বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগটি নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। কিন্তু উদ্যোগটি বিস্তৃত পরিসরে গ্রহণ করে সংশ্লিষ্ট কিছু বিষয় স্পষ্ট করতে পারলে পদক্ষেপটি ভালো ফল দিতে পারে। এ ব্যাপারে যেসব বাড়তি ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন, তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে—(১) ৫০ বা এক হাজার নির্দিষ্ট কোম্পানির জন্য নির্ধারিত না রেখে উদ্যোগটি সর্বজনীন করা প্রয়োজন। এখন যেভাবে সিদ্ধান্তটি নেওয়া হয়েছে, তাতে পক্ষপাতমূলক অবস্থান স্পষ্ট। একটি সাধারণ নীতিমালা গ্রহণ করে সেখানে কিছু নির্ধারিত শর্ত রাখা যেতে পারে। ছোট-বড়-নির্বিশেষে যে কোম্পানিই এই শর্ত পূরণ করবে, তারাই এই সুবিধা নিতে পারবে। (২) এই সুবিধা নেওয়ার জন্য ৫০ কোটি টাকার ঋণ নির্ধারণের পরিবর্তে ব্যবসা চালু রাখার শর্ত জুড়ে দেওয়া যেতে পারে। অর্থাৎ ঋণের পরিমাণ যাই হোক না কেন, যাদের ব্যবসা চালু আছে, তারাই এই সুযোগ নিতে পারবেন। যাদের ব্যবসা বন্ধ হয়ে গেছে, তারা এই সুযোগ নিয়ে কোনো রকম লাভবান হতে পারবেন না। এ রকম ঋণখেলাপির বিষয়টি ভিন্নভাবে সমাধান করতে হবে। (৩) কিস্তির টাকা দিয়ে প্রথমেই সুদ পরিশোধের সুযোগ রাখা ঠিক হবে না। সঠিক অবস্থা হচ্ছে, প্রথমে আসল পরিশোধ এবং পরে যদি কিছু অবশিষ্ট থাকে, তা দিয়ে সুদ পরিশোধ করা যাবে। একই সঙ্গে পুনঃ তফসিলের পর এই ঋণের ওপর অর্জিত সুদ মুনাফা হিসেবে দেখানোর সুযোগ রাখা যাবে না। ঋণের আসল সম্পূর্ণরূপে পরিশোধ হওয়ার পরই অর্জিত সুদ ব্যাংকের মুনাফা হিসেবে দেখানো যেতে পারে। এ রকম আরও কিছু বিষয় আছে, যা এখানে উল্লেখ করার সুযোগ সীমিত।

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটি প্রযুক্তির মাধ্যমে ডিজিটাল পদ্ধতিতে সম্পন্ন করা প্রয়োজন, যাতে কোনো রকম অপপ্রয়োগ বা প্রভাব খাটানোর সুযোগ না থাকে। যদি উল্লিখিত বিষয়গুলো সঠিকভাবে অন্তর্ভুক্ত বা সমাধান করে উদ্যোগটি বিস্তৃত আকারে গ্রহণ করা যায়, তাহলে এখান থেকে ভালো কিছু নিশ্চয়ই হবে। নতুবা এই উদ্যোগ দেশের ব্যাংকিং খাতের খেলাপি ঋণ সমস্যা আরও কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিতে পারে। এসব বিষয় বিবেচনায় নিয়েই বাংলাদেশ ব্যাংক ঋণ পরিশোধ বিলম্বিত করার সুযোগ দিয়ে যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তা বেশ বিস্তৃত পরিসরে গ্রহণ করতে পারে।

লেখক : সার্টিফায়েড অ্যান্টি মানি লন্ডারিং স্পেশালিস্ট ও ব্যাংকার, টরন্টো, কানাডা

এই বিভাগের আরও খবর
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
কেমন বাংলাদেশ চাই
কেমন বাংলাদেশ চাই
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
সর্বশেষ খবর
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে

এই মাত্র | মুক্তমঞ্চ

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে সমন্বিত পদক্ষেপ দরকার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে সমন্বিত পদক্ষেপ দরকার

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না
এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন

৫৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

নাইজারে বন্যায় ৪৭ জনের মৃত্যু, গৃহহীন ৫৬ হাজারের বেশি মানুষ
নাইজারে বন্যায় ৪৭ জনের মৃত্যু, গৃহহীন ৫৬ হাজারের বেশি মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের রাজনৈতিক দল গঠনের পরিকল্পনা স্থগিত
ইলন মাস্কের রাজনৈতিক দল গঠনের পরিকল্পনা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পঞ্চগড়ে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী
মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুয়াকাটার সৈকতে ফের ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটার সৈকতে ফের ভেসে এলো মৃত ডলফিন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানে হাসপাতালে হামলায় নিহত ১
সুদানে হাসপাতালে হামলায় নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য উৎপাদন, ঢাকা বেকারিকে জরিমানা
অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য উৎপাদন, ঢাকা বেকারিকে জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডস সিরিজে থাকছেন জেসি
বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডস সিরিজে থাকছেন জেসি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
কক্সবাজারে গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনি জটিলতায় ওয়াসিম আকরাম
আইনি জটিলতায় ওয়াসিম আকরাম

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা শহীদ জিয়ার সৈনিকেরা প্রতিহত করবে’
‘নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা শহীদ জিয়ার সৈনিকেরা প্রতিহত করবে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণ মামলায় একজনের যাবজ্জীবন
নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণ মামলায় একজনের যাবজ্জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত ৩ আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত ৩ আসামি গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়বে পাকিস্তান, চীন ও আফগানিস্তান
সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়বে পাকিস্তান, চীন ও আফগানিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ
আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি
নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল
সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল

১০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার
কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না
জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক
গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে
ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত
সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ
ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন
গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

স্মৃতিকাতর হাবিব...
স্মৃতিকাতর হাবিব...

শোবিজ

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

মানুষ এখন পছন্দমতো সরকার গঠন করতে চায়
মানুষ এখন পছন্দমতো সরকার গঠন করতে চায়

নগর জীবন