শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৪৬, শুক্রবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

হামাস ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতিতে কি রাজি করাতে পারবে যুক্তরাষ্ট্র

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
হামাস ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতিতে কি রাজি করাতে পারবে যুক্তরাষ্ট্র

গাজায় ইসরায়েল এবং হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কখনো সহজ কাজ নয়। কয়েক সপ্তাহের আলোচনার পর কোনও সমঝোতায় পৌঁছানোর প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। তবে আন্তর্জাতিক চাপ ক্রমশ বাড়ছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসনের তরফে কায়রোতে সর্বশেষ দফার আলোচনায় সিআইএ প্রধান উইলিয়াম বার্নসকে পাঠানোর মতো পদক্ষেপই সম্ভবত এর সবচাইতে বড় ইঙ্গিত।

একদিকে হামাস তাদের প্রাথমিক দাবি দাওয়াতেই অনড় রয়েছে, অন্তত প্রকাশ্যে তারা তাই জানিয়েছে। এই দাবি দাওয়াগুলোর মধ্যে রয়েছে স্থায়ী যুদ্ধবিরতি, ইসরায়েলি সেনাদের সম্পূর্ণ প্রত্যাহার এবং কোনও বাধা ছাড়াই বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিদের উত্তরাঞ্চলে ফিরিয়ে আনা। আর অন্যদিকে, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জোর দিয়ে বলেছেন, হামাস ধ্বংস এবং তাদের (হামাসের) হেফাজতে থেকে জিম্মি মুক্ত না করা পর্যন্ত ইসরায়েল লড়াই চালিয়ে যাবে।

২০১১ সালে ইসরায়েলি সেনা গিলাদ শালিতের মুক্তির জন্য হামাসের সঙ্গে একটি চুক্তি নিয়ে আলোচনায় সহায়তা করেছিলেন গেরশন বাসকিন। তিনি বলেছেন, “হামাসকে চাপে রাখার জন্য ইসরায়েল, মিশর ও কাতারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের চাপ খুব বেশি এবং এটা বেশ স্পষ্ট।” “এই যে সিআইএর প্রধান উপস্থিত হয়েছিলেন সেখানে। এই আলোচনার জন্য শীর্ষস্তরের মধ্যস্থতাকারীদের থাকাটা প্রয়োজন ছিল। এটাই কিন্তু আমেরিকার তরফ থেকে বাড়তে থাকা চাপের ইঙ্গিত দেয়।”

তার মানে কিন্তু এটা নয় যে চুক্তির বিষয়টা এখন হাতের মুঠোয় চলে এসেছে। ইসরায়েলের কর্মকর্তারা কিছু বিষয়ে ছাড় দেওয়ার কথা বলেছেন বটে কিন্তু তার পিছনে রয়েছে তাদের মিত্র দেশগুলির মধ্যে বাড়তে থাকা হতাশা। সেই তালিকায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও রয়েছে। চলতি সপ্তাহের শুরুতে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ট বলেছিলেন, যুদ্ধবিরতির জন্য ‘সঠিক সময় এটাই’।

এই সমঝোতা হতে পারে কয়েকটি বিষয়ের উপর ভিত্তি করে। তার মধ্যে রয়েছে ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি বন্দি মুক্তির বিনিময়ে হামাসের হামলার সময় আটক করা জিম্মিদের মুক্তি দেওয়ার বিষয়টা। নভেম্বরে সাময়িক যুদ্ধবিরতির ভিত্তিও এটাই ছিল।

ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের মতে, গাজায় ১৩৩ জন জিম্মি রয়েছে, যদিও এদের মধ্যে কমপক্ষে ৩০ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে ইতিমধ্যে নিশ্চিত করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের সর্বশেষ প্রস্তাব অনুযায়ী, ছয় সপ্তাহের যুদ্ধবিরতির প্রাথমিক পর্যায়ে হামাস ৪০ জন জীবিত জিম্মিকে মুক্তি দেবে। মুক্তির ক্ষেত্রে নারী বন্দি, ৫০ বছরের বেশি বয়সী পুরুষ এবং গুরুতর অসুস্থ ও সেনাদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।

অন্যদিকে, ইসরায়েল মুক্তি দেবে কমপক্ষে ৭০০ ফিলিস্তিনিকে। এদের মধ্যে প্রায় ১০০ জন ইসরায়েলিদের হত্যার দায়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ভোগ করছেন, যা অতীতে ইসরায়েলে বিতর্কিত বলে প্রমাণিত হয়েছিল। তবে হামাস মধ্যস্থতাকারীদের জানিয়েছে যে ৪০ জন জিম্মির কথা বলা হয়েছে তারা তাদের কাছে নেই। হামাসের এই দাবি একাধিক আশঙ্কাকে উস্কে দিয়েছে।

যত সংখ্যক জিম্মি মারা গিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে প্রকৃত সংখ্যা তার চাইতে অনেক বেশি হতে পারে। জিম্মিরা ফিলিস্তিনি ইসলামিক জিহাদের মতো অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠীর হাতে রয়েছে এমন সম্ভাবনাকেও বাড়িয়ে তুলেছে হামাসের এই দাবি।

এদিকে, ইসরায়েলে সামাজিক, রাজনৈতিকসহ বিভিন্ন অংশের চাপের কারণে নেতানিয়াহুর কৌশলের জায়গা সীমিত হয়ে পড়েছে। ইসরায়েলের বেশিরভাগ মানুষ যুদ্ধের সমর্থন করলেও জিম্মিদের মুক্তির জন্য চুক্তিতে সম্মত হতে ক্রমাগত বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে আহ্বান জানানো হচ্ছে।

বন্দিদের ফেরানোর অগ্রাধিকার না দেওয়া এবং প্রধানমন্ত্রী নিজের রাজনৈতিক অস্তিত্ব নিয়ে বেশি উদ্বিগ্ন- এই অভিযোগ জানিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো ব্যাপক বিক্ষোভও দেখিয়েছে। একইসঙ্গে বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর পদত্যাগের দাবিও জোরালো হচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর ক্ষমতাসীন জোটে বিভাজন দেখা গিয়েছে। এই জোটে রয়েছে উগ্র ডানপন্থী, অতিজাতীয়তাবাদী মিত্ররা, যারা যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার পক্ষে এবং হামাসকে কোনও রকম ছাড় দিতে তারা নারাজ। অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচ প্রধানমন্ত্রীকে বলেছেন হামাসের উপর ক্রমবর্ধমান চাপই জিম্মিদের ফিরিয়ে আনা এবং গোষ্ঠীটিকে ধ্বংস করার একমাত্র উপায়। অন্যদিকে জাতীয় নিরাপত্তা মন্ত্রী ইতামার বেন-গাভির স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী দক্ষিণ গাজার রাফাহতে আক্রমণ না করা হলে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে গদিচ্যুত করা হবে।

ইসরায়েলি কর্মকর্তারা জোর দিয়ে বলছেন রাফাহতে প্রবেশ করাটা অপরিহার্য কারণ হামাসের চারটে অপারেশনাল ব্রিগেড এবং এর প্রবীণ নেতারা সেখানে লুকিয়ে থাকতে পারেন। তবে বেসামরিক নাগরিকদের উপর এর প্রভাবের আশঙ্কায় ইসরায়েলের ছাড়া সবাই এই অভিযানের বিরুদ্ধে। কারণ প্রায় ১৫ লাখ ফিলিস্তিনি সেখানে তাঁবু, আশ্রয়কেন্দ্র ও জনাকীর্ণ শিবিরে আশ্রয় নিয়েছে।

সোমবার প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু অবশ্য জানিয়েছেন রাফাহ অভিযানের জন্য ইতোমধ্যে একটা তারিখ স্থির করা হয়েছে। অভ্যন্তরীণ সমালোচনা মোকাবিলা করতেই তার এই মন্তব্য বলে অনেকেই মনে করেন। গেরশন বাসকিন বলেন, নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে সরকারে এবং লিকুদ-এর (নেতিনিয়াহুর দল) অভ্যন্তরে এখন বিদ্রোহ চলছে সেই সমস্ত চুক্তিকে ঘিরে যা তাদের চূড়ান্ত করা উচিৎ নয়।

তিনি বলেন, “তবে নেতানিয়াহু একা নন। নিজের সরকারের কাছে তিনি নিজেই জিম্মি।” সর্বশেষ প্রস্তাবের বিষয়ে হামাস এখনও আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানায়নি। তবে একথা জানিয়েছে যে তারা এমন চুক্তিতে আগ্রহী যা তাদের ‘জনগণের উপর আগ্রাসন বন্ধ করবে’ এবং এই প্রস্তাব তাদের দাবি পূরণ করেনি।’

এক বিবৃতিতে হামাস বলেছে, ‘ইসরায়েল এখনও নিজের অবস্থানে অনড় রয়েছে।’ হামাসের এই বার্তা হোয়াইট হাউজের কাছে ‘তেমন উৎসাহব্যাঞ্জক নয়’ বলেই মনে হয়েছে। মনে করা হচ্ছে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন গাজার হামাস নেতা ইয়াহিয়া সিনওয়ার যিনি রক্ষী ও জিম্মিদের দ্বারা বেষ্টিত সুড়ঙ্গে লুকিয়ে আছেন। তার সাথে যোগাযোগ করা কঠিন। যোগাযোগের পথে রয়েছেন বেশ কয়েকজন মধ্যস্থতাকারী এবং কয়েক দিন সময় লাগে এই নেতা অব্দি খবর পৌঁছতে।

বাসকিন জানিয়েছেন ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি দেওয়া বিষয়ে হামাসের আরও বক্তব্য রয়েছে। এর পাশাপাশি বন্দিদের অন্য দেশে নির্বাসনের শর্তে তারা রাজি হবে না বলে জানিয়েছে। এই বিষয়গুলো কোনও সমঝোতায় আসার ক্ষেত্রে সমস্যা ঘটাতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

হামাস বিশ্বাস করে স্থায়ী যুদ্ধবিরতির নিশ্চয়তা না থাকলে জিম্মিদের মুক্তি দেওয়ার পর ইসরায়েল তাদের উপর আক্রমণ চালিয়ে যাবে। হামাসের নেতৃত্ব ইতিমধ্যে আন্তর্জাতিক স্তরে ইসরায়েলের সমালোচনা হতে দেখেছে। হামাস মনে করে ‘সময় তাদের পক্ষে’ এবং এই সুযোগে সমঝোতার সময় তারা কোনও ছাড়ও পেয়ে যেতে পারে।

যদিও গাজায় যুদ্ধ বিধ্বস্ত অঞ্চলে দ্রুত মানবিক সহায়তা প্রয়োজন। সাতই অক্টোবর হামাস নেতৃত্বাধীন হামলায় প্রায় ১২০০ জন নিহত এবং ২৫০ জনেরও বেশি মানুষকে জিম্মি নেওয়া হয়েছিল। তার উত্তরে ইসরায়েলের পাল্টা আক্রমণ চালায়।

হামাস পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এর ফলে ৩৩ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। যুদ্ধ বিধ্বস্ত অঞ্চলটির বিরাট অংশ ধ্বংস হয়ে গিয়েছে এবং বহু ফিলিস্তিনি খাবারের দুর্ভিক্ষের মুখে পড়েছে।

"আমার অভিজ্ঞতা বলছে এইসব ক্ষেত্রে এই বিষয়টা সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ যে মূল সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী গোষ্ঠী বা দুই পক্ষ চুক্তি করতে রাজি কি না। এই বিষয়টা কিন্তু এখনও স্পষ্ট নয়," বলেন বাসকিন।

"নেতানিয়াহু চুক্তির জন্য প্রস্তুত কি না তা স্পষ্ট নয়, এটাও স্পষ্ট নয় যে (গাজায় হামাসের রাজনৈতিক নেতা) ইয়াহিয়া সিনওয়ার চুক্তির জন্য তৈরি কি না। কিন্তু তারা রাজি হলেই ঠিক একটা মধ্যপন্থা খুঁজে নেবে।"

এই প্রসঙ্গে হামাসের এক মুখপাত্রের মন্তব্য উল্লেখযোগ্য। রাফাহ আক্রমণের তারিখ নির্ধারণের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর মন্তব্যের সমালোচনা করে তিনি প্রশ্ন তুলেছিলেন, দিন যখন ঠিকই করা হয়েছে তা হলে চুক্তি প্রসঙ্গে আবার কথাবার্তা শুরু করার কোনও প্রয়োজনীয়তা আদৌ আছে কি না।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের
কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের
সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান
সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান
হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক
রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক
তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮
তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮
শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া
শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া
ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ
ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
সর্বশেষ খবর
মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট
মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট

১ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ
মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা
বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন
হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন

১১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গুজবে ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা
গুজবে ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের
ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র
শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর
শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ
গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২
মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি
প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ
সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের
কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান
রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ
বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স
ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু
যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০
ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা
নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’
‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩
ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান
সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ