শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৪৬, শুক্রবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

হামাস ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতিতে কি রাজি করাতে পারবে যুক্তরাষ্ট্র

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
হামাস ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতিতে কি রাজি করাতে পারবে যুক্তরাষ্ট্র

গাজায় ইসরায়েল এবং হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কখনো সহজ কাজ নয়। কয়েক সপ্তাহের আলোচনার পর কোনও সমঝোতায় পৌঁছানোর প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। তবে আন্তর্জাতিক চাপ ক্রমশ বাড়ছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসনের তরফে কায়রোতে সর্বশেষ দফার আলোচনায় সিআইএ প্রধান উইলিয়াম বার্নসকে পাঠানোর মতো পদক্ষেপই সম্ভবত এর সবচাইতে বড় ইঙ্গিত।

একদিকে হামাস তাদের প্রাথমিক দাবি দাওয়াতেই অনড় রয়েছে, অন্তত প্রকাশ্যে তারা তাই জানিয়েছে। এই দাবি দাওয়াগুলোর মধ্যে রয়েছে স্থায়ী যুদ্ধবিরতি, ইসরায়েলি সেনাদের সম্পূর্ণ প্রত্যাহার এবং কোনও বাধা ছাড়াই বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিদের উত্তরাঞ্চলে ফিরিয়ে আনা। আর অন্যদিকে, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জোর দিয়ে বলেছেন, হামাস ধ্বংস এবং তাদের (হামাসের) হেফাজতে থেকে জিম্মি মুক্ত না করা পর্যন্ত ইসরায়েল লড়াই চালিয়ে যাবে।

২০১১ সালে ইসরায়েলি সেনা গিলাদ শালিতের মুক্তির জন্য হামাসের সঙ্গে একটি চুক্তি নিয়ে আলোচনায় সহায়তা করেছিলেন গেরশন বাসকিন। তিনি বলেছেন, “হামাসকে চাপে রাখার জন্য ইসরায়েল, মিশর ও কাতারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের চাপ খুব বেশি এবং এটা বেশ স্পষ্ট।” “এই যে সিআইএর প্রধান উপস্থিত হয়েছিলেন সেখানে। এই আলোচনার জন্য শীর্ষস্তরের মধ্যস্থতাকারীদের থাকাটা প্রয়োজন ছিল। এটাই কিন্তু আমেরিকার তরফ থেকে বাড়তে থাকা চাপের ইঙ্গিত দেয়।”

তার মানে কিন্তু এটা নয় যে চুক্তির বিষয়টা এখন হাতের মুঠোয় চলে এসেছে। ইসরায়েলের কর্মকর্তারা কিছু বিষয়ে ছাড় দেওয়ার কথা বলেছেন বটে কিন্তু তার পিছনে রয়েছে তাদের মিত্র দেশগুলির মধ্যে বাড়তে থাকা হতাশা। সেই তালিকায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও রয়েছে। চলতি সপ্তাহের শুরুতে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ট বলেছিলেন, যুদ্ধবিরতির জন্য ‘সঠিক সময় এটাই’।

এই সমঝোতা হতে পারে কয়েকটি বিষয়ের উপর ভিত্তি করে। তার মধ্যে রয়েছে ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি বন্দি মুক্তির বিনিময়ে হামাসের হামলার সময় আটক করা জিম্মিদের মুক্তি দেওয়ার বিষয়টা। নভেম্বরে সাময়িক যুদ্ধবিরতির ভিত্তিও এটাই ছিল।

ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের মতে, গাজায় ১৩৩ জন জিম্মি রয়েছে, যদিও এদের মধ্যে কমপক্ষে ৩০ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে ইতিমধ্যে নিশ্চিত করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের সর্বশেষ প্রস্তাব অনুযায়ী, ছয় সপ্তাহের যুদ্ধবিরতির প্রাথমিক পর্যায়ে হামাস ৪০ জন জীবিত জিম্মিকে মুক্তি দেবে। মুক্তির ক্ষেত্রে নারী বন্দি, ৫০ বছরের বেশি বয়সী পুরুষ এবং গুরুতর অসুস্থ ও সেনাদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।

অন্যদিকে, ইসরায়েল মুক্তি দেবে কমপক্ষে ৭০০ ফিলিস্তিনিকে। এদের মধ্যে প্রায় ১০০ জন ইসরায়েলিদের হত্যার দায়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ভোগ করছেন, যা অতীতে ইসরায়েলে বিতর্কিত বলে প্রমাণিত হয়েছিল। তবে হামাস মধ্যস্থতাকারীদের জানিয়েছে যে ৪০ জন জিম্মির কথা বলা হয়েছে তারা তাদের কাছে নেই। হামাসের এই দাবি একাধিক আশঙ্কাকে উস্কে দিয়েছে।

যত সংখ্যক জিম্মি মারা গিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে প্রকৃত সংখ্যা তার চাইতে অনেক বেশি হতে পারে। জিম্মিরা ফিলিস্তিনি ইসলামিক জিহাদের মতো অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠীর হাতে রয়েছে এমন সম্ভাবনাকেও বাড়িয়ে তুলেছে হামাসের এই দাবি।

এদিকে, ইসরায়েলে সামাজিক, রাজনৈতিকসহ বিভিন্ন অংশের চাপের কারণে নেতানিয়াহুর কৌশলের জায়গা সীমিত হয়ে পড়েছে। ইসরায়েলের বেশিরভাগ মানুষ যুদ্ধের সমর্থন করলেও জিম্মিদের মুক্তির জন্য চুক্তিতে সম্মত হতে ক্রমাগত বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে আহ্বান জানানো হচ্ছে।

বন্দিদের ফেরানোর অগ্রাধিকার না দেওয়া এবং প্রধানমন্ত্রী নিজের রাজনৈতিক অস্তিত্ব নিয়ে বেশি উদ্বিগ্ন- এই অভিযোগ জানিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো ব্যাপক বিক্ষোভও দেখিয়েছে। একইসঙ্গে বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর পদত্যাগের দাবিও জোরালো হচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর ক্ষমতাসীন জোটে বিভাজন দেখা গিয়েছে। এই জোটে রয়েছে উগ্র ডানপন্থী, অতিজাতীয়তাবাদী মিত্ররা, যারা যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার পক্ষে এবং হামাসকে কোনও রকম ছাড় দিতে তারা নারাজ। অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচ প্রধানমন্ত্রীকে বলেছেন হামাসের উপর ক্রমবর্ধমান চাপই জিম্মিদের ফিরিয়ে আনা এবং গোষ্ঠীটিকে ধ্বংস করার একমাত্র উপায়। অন্যদিকে জাতীয় নিরাপত্তা মন্ত্রী ইতামার বেন-গাভির স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী দক্ষিণ গাজার রাফাহতে আক্রমণ না করা হলে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে গদিচ্যুত করা হবে।

ইসরায়েলি কর্মকর্তারা জোর দিয়ে বলছেন রাফাহতে প্রবেশ করাটা অপরিহার্য কারণ হামাসের চারটে অপারেশনাল ব্রিগেড এবং এর প্রবীণ নেতারা সেখানে লুকিয়ে থাকতে পারেন। তবে বেসামরিক নাগরিকদের উপর এর প্রভাবের আশঙ্কায় ইসরায়েলের ছাড়া সবাই এই অভিযানের বিরুদ্ধে। কারণ প্রায় ১৫ লাখ ফিলিস্তিনি সেখানে তাঁবু, আশ্রয়কেন্দ্র ও জনাকীর্ণ শিবিরে আশ্রয় নিয়েছে।

সোমবার প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু অবশ্য জানিয়েছেন রাফাহ অভিযানের জন্য ইতোমধ্যে একটা তারিখ স্থির করা হয়েছে। অভ্যন্তরীণ সমালোচনা মোকাবিলা করতেই তার এই মন্তব্য বলে অনেকেই মনে করেন। গেরশন বাসকিন বলেন, নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে সরকারে এবং লিকুদ-এর (নেতিনিয়াহুর দল) অভ্যন্তরে এখন বিদ্রোহ চলছে সেই সমস্ত চুক্তিকে ঘিরে যা তাদের চূড়ান্ত করা উচিৎ নয়।

তিনি বলেন, “তবে নেতানিয়াহু একা নন। নিজের সরকারের কাছে তিনি নিজেই জিম্মি।” সর্বশেষ প্রস্তাবের বিষয়ে হামাস এখনও আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানায়নি। তবে একথা জানিয়েছে যে তারা এমন চুক্তিতে আগ্রহী যা তাদের ‘জনগণের উপর আগ্রাসন বন্ধ করবে’ এবং এই প্রস্তাব তাদের দাবি পূরণ করেনি।’

এক বিবৃতিতে হামাস বলেছে, ‘ইসরায়েল এখনও নিজের অবস্থানে অনড় রয়েছে।’ হামাসের এই বার্তা হোয়াইট হাউজের কাছে ‘তেমন উৎসাহব্যাঞ্জক নয়’ বলেই মনে হয়েছে। মনে করা হচ্ছে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন গাজার হামাস নেতা ইয়াহিয়া সিনওয়ার যিনি রক্ষী ও জিম্মিদের দ্বারা বেষ্টিত সুড়ঙ্গে লুকিয়ে আছেন। তার সাথে যোগাযোগ করা কঠিন। যোগাযোগের পথে রয়েছেন বেশ কয়েকজন মধ্যস্থতাকারী এবং কয়েক দিন সময় লাগে এই নেতা অব্দি খবর পৌঁছতে।

বাসকিন জানিয়েছেন ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি দেওয়া বিষয়ে হামাসের আরও বক্তব্য রয়েছে। এর পাশাপাশি বন্দিদের অন্য দেশে নির্বাসনের শর্তে তারা রাজি হবে না বলে জানিয়েছে। এই বিষয়গুলো কোনও সমঝোতায় আসার ক্ষেত্রে সমস্যা ঘটাতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

হামাস বিশ্বাস করে স্থায়ী যুদ্ধবিরতির নিশ্চয়তা না থাকলে জিম্মিদের মুক্তি দেওয়ার পর ইসরায়েল তাদের উপর আক্রমণ চালিয়ে যাবে। হামাসের নেতৃত্ব ইতিমধ্যে আন্তর্জাতিক স্তরে ইসরায়েলের সমালোচনা হতে দেখেছে। হামাস মনে করে ‘সময় তাদের পক্ষে’ এবং এই সুযোগে সমঝোতার সময় তারা কোনও ছাড়ও পেয়ে যেতে পারে।

যদিও গাজায় যুদ্ধ বিধ্বস্ত অঞ্চলে দ্রুত মানবিক সহায়তা প্রয়োজন। সাতই অক্টোবর হামাস নেতৃত্বাধীন হামলায় প্রায় ১২০০ জন নিহত এবং ২৫০ জনেরও বেশি মানুষকে জিম্মি নেওয়া হয়েছিল। তার উত্তরে ইসরায়েলের পাল্টা আক্রমণ চালায়।

হামাস পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এর ফলে ৩৩ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। যুদ্ধ বিধ্বস্ত অঞ্চলটির বিরাট অংশ ধ্বংস হয়ে গিয়েছে এবং বহু ফিলিস্তিনি খাবারের দুর্ভিক্ষের মুখে পড়েছে।

"আমার অভিজ্ঞতা বলছে এইসব ক্ষেত্রে এই বিষয়টা সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ যে মূল সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী গোষ্ঠী বা দুই পক্ষ চুক্তি করতে রাজি কি না। এই বিষয়টা কিন্তু এখনও স্পষ্ট নয়," বলেন বাসকিন।

"নেতানিয়াহু চুক্তির জন্য প্রস্তুত কি না তা স্পষ্ট নয়, এটাও স্পষ্ট নয় যে (গাজায় হামাসের রাজনৈতিক নেতা) ইয়াহিয়া সিনওয়ার চুক্তির জন্য তৈরি কি না। কিন্তু তারা রাজি হলেই ঠিক একটা মধ্যপন্থা খুঁজে নেবে।"

এই প্রসঙ্গে হামাসের এক মুখপাত্রের মন্তব্য উল্লেখযোগ্য। রাফাহ আক্রমণের তারিখ নির্ধারণের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর মন্তব্যের সমালোচনা করে তিনি প্রশ্ন তুলেছিলেন, দিন যখন ঠিকই করা হয়েছে তা হলে চুক্তি প্রসঙ্গে আবার কথাবার্তা শুরু করার কোনও প্রয়োজনীয়তা আদৌ আছে কি না।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
পাকিস্তানে চলন্ত ট্রেনে বোমা হামলা, মুহূর্তেই উল্টে গেল বগি (ভিডিও)
পাকিস্তানে চলন্ত ট্রেনে বোমা হামলা, মুহূর্তেই উল্টে গেল বগি (ভিডিও)
জাতিসংঘে গাজার ‘গণহত্যার’ করুণ চিত্র তুলে ধরলেন এরদোয়ান
জাতিসংঘে গাজার ‘গণহত্যার’ করুণ চিত্র তুলে ধরলেন এরদোয়ান
গাজার জন্য যাত্রা করা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
গাজার জন্য যাত্রা করা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
পারমাণবিক ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় রাজি নয় ইরান : খামেনি
পারমাণবিক ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় রাজি নয় ইরান : খামেনি
সুপার টাইফুন রাগাসার তাণ্ডবে তাইওয়ানে নিহত ১৪, নিখোঁজ ১২৪
সুপার টাইফুন রাগাসার তাণ্ডবে তাইওয়ানে নিহত ১৪, নিখোঁজ ১২৪
যুক্তরাষ্ট্র বাড়াচ্ছে, আর যুক্তরাজ্য কমাচ্ছে ভিসা ফি
যুক্তরাষ্ট্র বাড়াচ্ছে, আর যুক্তরাজ্য কমাচ্ছে ভিসা ফি
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া মানে হামাসকে পুরস্কৃত করা: জাতিসংঘে ট্রাম্প
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া মানে হামাসকে পুরস্কৃত করা: জাতিসংঘে ট্রাম্প
নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁর
নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁর
ইরানে ৯ মাসে এক হাজার মানুষের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর: আইএইচআর
ইরানে ৯ মাসে এক হাজার মানুষের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর: আইএইচআর
এবার জাতিসংঘকে ‘অকার্যকর’ আখ্যা দিলেন ট্রাম্প
এবার জাতিসংঘকে ‘অকার্যকর’ আখ্যা দিলেন ট্রাম্প
ইসরায়েলের ওপর পূর্ণ অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্পেন
ইসরায়েলের ওপর পূর্ণ অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্পেন
জাতিসংঘ অধিবেশনের আগে টেলিযোগাযোগ হুমকি প্রতিহত
জাতিসংঘ অধিবেশনের আগে টেলিযোগাযোগ হুমকি প্রতিহত
সর্বশেষ খবর
নতুন কুঁড়ির অডিশন শুরু আজ
নতুন কুঁড়ির অডিশন শুরু আজ

এই মাত্র | শোবিজ

চাঁদে আঘাত ঠেকাতে গ্রহাণু ধ্বংসের পরিকল্পনা বিজ্ঞানীদের
চাঁদে আঘাত ঠেকাতে গ্রহাণু ধ্বংসের পরিকল্পনা বিজ্ঞানীদের

৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রোডম্যাপ অনুযায়ী ৪৫তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফলাফল
রোডম্যাপ অনুযায়ী ৪৫তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফলাফল

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে চলন্ত ট্রেনে বোমা হামলা, মুহূর্তেই উল্টে গেল বগি (ভিডিও)
পাকিস্তানে চলন্ত ট্রেনে বোমা হামলা, মুহূর্তেই উল্টে গেল বগি (ভিডিও)

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে গাজার ‘গণহত্যার’ করুণ চিত্র তুলে ধরলেন এরদোয়ান
জাতিসংঘে গাজার ‘গণহত্যার’ করুণ চিত্র তুলে ধরলেন এরদোয়ান

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথে বেহাল সড়ক, দুর্ভোগ পোহাচ্ছে জনসাধারণ
বিশ্বনাথে বেহাল সড়ক, দুর্ভোগ পোহাচ্ছে জনসাধারণ

২১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে ট্রাকচাপায় দুইজনের প্রাণহানি
রাজবাড়ীতে ট্রাকচাপায় দুইজনের প্রাণহানি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪ শর্ত মানলেই লাখো দর্শকের কাছে পৌঁছাবে প্রোফাইল ও পেজ
৪ শর্ত মানলেই লাখো দর্শকের কাছে পৌঁছাবে প্রোফাইল ও পেজ

২৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শাহজালালে সাত হাজার পিস ইয়াবাসহ মা-মেয়ে গ্রেফতার
শাহজালালে সাত হাজার পিস ইয়াবাসহ মা-মেয়ে গ্রেফতার

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

দেশে সব বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস
দেশে সব বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চোটের থাবায় ছিটকে গেলেন ননি
চোটের থাবায় ছিটকে গেলেন ননি

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মক্ষেত্রে বড় ধরনের পরিবর্তন আনবে এআই
কর্মক্ষেত্রে বড় ধরনের পরিবর্তন আনবে এআই

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সড়কে পাওয়া শিশুর পরিবারের সন্ধানে ডিএমপি
সড়কে পাওয়া শিশুর পরিবারের সন্ধানে ডিএমপি

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুরান ঢাকার লক্ষ্মীবাজারে খেলার মাঠ থেকে বস্ত্র মেলা উচ্ছেদ
পুরান ঢাকার লক্ষ্মীবাজারে খেলার মাঠ থেকে বস্ত্র মেলা উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার জন্য যাত্রা করা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
গাজার জন্য যাত্রা করা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেভান্তেকে উড়িয়ে শতভাগ জয়ের ধারায় রিয়াল মাদ্রিদ
লেভান্তেকে উড়িয়ে শতভাগ জয়ের ধারায় রিয়াল মাদ্রিদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় রাজি নয় ইরান : খামেনি
পারমাণবিক ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় রাজি নয় ইরান : খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার টাইফুন রাগাসার তাণ্ডবে তাইওয়ানে নিহত ১৪, নিখোঁজ ১২৪
সুপার টাইফুন রাগাসার তাণ্ডবে তাইওয়ানে নিহত ১৪, নিখোঁজ ১২৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার জীববৈচিত্র্য পুনরুদ্ধারে ১৬০০ গাছের চারা রোপণ
ঢাকার জীববৈচিত্র্য পুনরুদ্ধারে ১৬০০ গাছের চারা রোপণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বায়ুদূষণের শীর্ষে লাহোর, ঢাকার পরিস্থিতি কী?
বায়ুদূষণের শীর্ষে লাহোর, ঢাকার পরিস্থিতি কী?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে হিযবুত তাহরীরের দুই সদস্য গ্রেফতার
রাজধানীতে হিযবুত তাহরীরের দুই সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝড়-বৃষ্টির গতিপথ পরিবর্তন হচ্ছে
ঝড়-বৃষ্টির গতিপথ পরিবর্তন হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসদুপায় অবলম্বন: ঢাকা বোর্ডের ৪১ শিক্ষার্থীর পরীক্ষা বাতিল
অসদুপায় অবলম্বন: ঢাকা বোর্ডের ৪১ শিক্ষার্থীর পরীক্ষা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সারাদেশে পুলিশি অভিযানে ২৪ ঘণ্টায় গ্রেফতার ১,৫৭৯
সারাদেশে পুলিশি অভিযানে ২৪ ঘণ্টায় গ্রেফতার ১,৫৭৯

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের অধিবেশনে নির্বাচনী প্রস্তুতির রূপরেখা দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের অধিবেশনে নির্বাচনী প্রস্তুতির রূপরেখা দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র বাড়াচ্ছে, আর যুক্তরাজ্য কমাচ্ছে ভিসা ফি
যুক্তরাষ্ট্র বাড়াচ্ছে, আর যুক্তরাজ্য কমাচ্ছে ভিসা ফি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া মানে হামাসকে পুরস্কৃত করা: জাতিসংঘে ট্রাম্প
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া মানে হামাসকে পুরস্কৃত করা: জাতিসংঘে ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাদুল্লাপুরে হত্যার অভিযোগে কবর থেকে তোলা হলো বৃদ্ধার মরদেহ
সাদুল্লাপুরে হত্যার অভিযোগে কবর থেকে তোলা হলো বৃদ্ধার মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষিকাকে ধর্ষণ: কক্সবাজারে তিন যুবকের যাবজ্জীবন
শিক্ষিকাকে ধর্ষণ: কক্সবাজারে তিন যুবকের যাবজ্জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে ভারতীয় রুপির মান
ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে ভারতীয় রুপির মান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমা চাইতে হবে : তাজনুভা
অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমা চাইতে হবে : তাজনুভা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপকারী আওয়ামী লীগ কর্মী আটক
আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপকারী আওয়ামী লীগ কর্মী আটক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’

২০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁর
নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির মনোনয়ন তালিকা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: রিজভী
বিএনপির মনোনয়ন তালিকা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নিউইয়র্কে নিহত পুলিশ কর্মকর্তার পরিবারের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নিউইয়র্কে নিহত পুলিশ কর্মকর্তার পরিবারের সাক্ষাৎ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্ক বিমানবন্দরের ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি
নিউইয়র্ক বিমানবন্দরের ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকে থাকার লড়াই: পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার সামনে জটিল সমীকরণ
টিকে থাকার লড়াই: পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার সামনে জটিল সমীকরণ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম

১৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

হামাসকে অস্ত্র সমর্পণ করতে বললেন মাহমুদ আব্বাস
হামাসকে অস্ত্র সমর্পণ করতে বললেন মাহমুদ আব্বাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের জন্য ‘রেড লাইন’ ঘোষণা সৌদি-ফ্রান্সের
ইসরায়েলের জন্য ‘রেড লাইন’ ঘোষণা সৌদি-ফ্রান্সের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল পাকিস্তান
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা: প্রেস সচিব
আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা: প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমির হামজাকে আইনি নোটিশ, ক্ষমা চাইতে ৪৮ ঘণ্টা
আমির হামজাকে আইনি নোটিশ, ক্ষমা চাইতে ৪৮ ঘণ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ
রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিউইয়র্কে ন্যক্কারজনক হামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়: মুশফিকুল আনসারী
নিউইয়র্কে ন্যক্কারজনক হামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়: মুশফিকুল আনসারী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস

২০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

নিউজিল্যান্ড ছাড়ার হিড়িক নাগরিকদের, অভিবাসী নিতে নতুন পদক্ষেপ কর্তৃপক্ষের
নিউজিল্যান্ড ছাড়ার হিড়িক নাগরিকদের, অভিবাসী নিতে নতুন পদক্ষেপ কর্তৃপক্ষের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেকোনো হুমকির জবাব দিতে প্রস্তুত, ইরানের হুঁশিয়ারি
যেকোনো হুমকির জবাব দিতে প্রস্তুত, ইরানের হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তঃসত্ত্বাদের ব্যথানাশক ওষুধ না খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে সমালোচনার মুখে ট্রাম্প
অন্তঃসত্ত্বাদের ব্যথানাশক ওষুধ না খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে সমালোচনার মুখে ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে প্রথমবারের মতো বিমানবন্দরে পাইপলাইনে জ্বালানি সরবরাহ শুরু
দেশে প্রথমবারের মতো বিমানবন্দরে পাইপলাইনে জ্বালানি সরবরাহ শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বেলজিয়ামের রাণী এবং সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বেলজিয়ামের রাণী এবং সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর পূর্ণ অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্পেন
ইসরায়েলের ওপর পূর্ণ অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্পেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপপুর গ্রিন সিটির বালিশকাণ্ডে শাস্তি পেলেন দুই প্রকৌশলী
রূপপুর গ্রিন সিটির বালিশকাণ্ডে শাস্তি পেলেন দুই প্রকৌশলী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জাতিসংঘকে ‘অকার্যকর’ আখ্যা দিলেন ট্রাম্প
এবার জাতিসংঘকে ‘অকার্যকর’ আখ্যা দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেরা অভিনেতা শাহরুখ খান ও অভিনেত্রী রানী মুখার্জী
সেরা অভিনেতা শাহরুখ খান ও অভিনেত্রী রানী মুখার্জী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল
সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান উপদেষ্টার যোগদান
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান উপদেষ্টার যোগদান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া মানে হামাসকে পুরস্কৃত করা: জাতিসংঘে ট্রাম্প
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া মানে হামাসকে পুরস্কৃত করা: জাতিসংঘে ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে তুলকালাম
নিউইয়র্কে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০ আসন চেয়েছিল মন্তব্য ফখরুলের
৩০ আসন চেয়েছিল মন্তব্য ফখরুলের

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
শঙ্কা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের সামনে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
ভারতের সামনে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রবাসী নেতারাও চান বিএনপির মনোনয়ন
প্রবাসী নেতারাও চান বিএনপির মনোনয়ন

নগর জীবন

৮০টি ইলিশের দাম ২ লাখ ১৩ হাজার টাকা
৮০টি ইলিশের দাম ২ লাখ ১৩ হাজার টাকা

নগর জীবন

স্বীকৃতির পরও ফিলিস্তিনে বর্বরতা
স্বীকৃতির পরও ফিলিস্তিনে বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে ছয়, একক প্রার্থী জামায়াতের
বিএনপিতে ছয়, একক প্রার্থী জামায়াতের

নগর জীবন

সর্বোচ্চ বলপ্রয়োগের নির্দেশ দেন সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিব
সর্বোচ্চ বলপ্রয়োগের নির্দেশ দেন সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিব

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট ব্যাপক প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে ভোট ব্যাপক প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা
মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা

সম্পাদকীয়

ডেম্বেলে আইতানার হাতে ব্যালন ডিঅর
ডেম্বেলে আইতানার হাতে ব্যালন ডিঅর

মাঠে ময়দানে

লন্ডনের কলি কি নিউইয়র্কে ফুল হয়ে ফুটবে?
লন্ডনের কলি কি নিউইয়র্কে ফুল হয়ে ফুটবে?

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত ভোটার তালিকায় নেই ২১ কাউন্সিলর
বিতর্কিত ভোটার তালিকায় নেই ২১ কাউন্সিলর

মাঠে ময়দানে

সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল
সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল

প্রথম পৃষ্ঠা

টানা বৃষ্টিতে ব্যাহত কলকাতার জনজীবন পাঁচজনের মৃত্যু
টানা বৃষ্টিতে ব্যাহত কলকাতার জনজীবন পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন রিটার্নে স্বস্তির সঙ্গে আছে ভোগান্তিও
অনলাইন রিটার্নে স্বস্তির সঙ্গে আছে ভোগান্তিও

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনের চোখ জনপ্রশাসনে
প্রশাসনের চোখ জনপ্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সংস্কার চায় না ভারত
বাংলাদেশের সংস্কার চায় না ভারত

নগর জীবন

টঙ্গীতে দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু
টঙ্গীতে দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজায় তিন স্তরের নিরাপত্তা
দুর্গাপূজায় তিন স্তরের নিরাপত্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা
গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো নেতা-কর্মীকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি
কোনো নেতা-কর্মীকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীরে পেট্রোল ঢেলে রিকশাচালকের মৃত্যু
শরীরে পেট্রোল ঢেলে রিকশাচালকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম ক্যানসার ইনস্টিটিউটে রোগীর ৬০ শতাংশই নারী
চট্টগ্রাম ক্যানসার ইনস্টিটিউটে রোগীর ৬০ শতাংশই নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজারো কষ্ট সত্ত্বেও তিনি দেশ ছেড়ে যাননি
হাজারো কষ্ট সত্ত্বেও তিনি দেশ ছেড়ে যাননি

নগর জীবন

পিআরের মাধ্যমে ফ্যাসিজম ফেরানোর চেষ্টা
পিআরের মাধ্যমে ফ্যাসিজম ফেরানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটই সমস্যার একমাত্র সমাধান
গণভোটই সমস্যার একমাত্র সমাধান

নগর জীবন

আইসিসিবিতে মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনী শুরু
আইসিসিবিতে মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনী শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা